জাতীয়
দেশের চার বিভাগে শিলাবৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশের চার বিভাগের অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টিও হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আজ বুধবার (১৭ এপ্রিল) সন্ধ্যায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশিদ স্বাক্ষরিত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানা গেছে।
পূর্বাভাসে বৃষ্টিপাত সম্পর্কে জানানো হয়, ঢাকা, চট্টগ্রাম, বরিশাল এবং সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্য জায়গায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
এছাড়া ১৮ ও ১৯ এপ্রিল চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্য জায়গায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
তাপপ্রবাহ সম্পর্কে বলা হয়েছে, রাজশাহী, পাবনা, বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়া জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ এবং ঢাকা, রংপুর বিভাগ, রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা কিছু কিছু জায়গা থেকে প্রশমিত হতে পারে।
এছাড়া ১৮ ও ১৯ এপ্রিল বিরাজমান তাপপ্রবাহ পরিস্থিতি অব্যাহত থাকবে।
এদিকে ১৭ এপ্রিল রাত এবং ১৮ ও ১৯ এপ্রিল সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা অপরিবর্তীত থাকতে পারে। জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্থি বিরাজ করতে পারে।
ঢাকায় আজ বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৮-১২ কিলোমিটার, যা পশ্চিম/উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে বয়ে যাচ্ছে। আজ সন্ধ্যা ৬টায় ঢাকায় বাতাসের আপেক্ষিক আদ্রতা ছিল ৮৭ শতাংশ। আগামীকাল (বৃহস্পতিবার) ঢাকায় সূর্যোদয় হবে ভোর ৫টা ৩৪ মিনিটে।
দেশের আজ সর্বনিম্ন তাপমাত্র ২০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল নিকলিতে এবং সর্বোচ্চ তাপমাত্র ৪০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছিল চুয়াডাঙায়। দেশে সর্বোচ্চ ২৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে ফেনীতে।
সিনপটিক অবস্থায় বলা হয়েছে, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
টানা সাত দফায় কমলো সোনার দাম
এক দিনের ব্যবধানে সোনার দাম আবারও কমানোর ঘোষণা দিয়েছে জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এ নিয়ে টানা সপ্তমবার স্বর্ণের দাম কমানো হলো।
সবশেষ আজ ভালো মানের তথা ২২ ক্যারেটের সোনার দাম ভরিতে ৪২০ টাকা কমানো হয়েছে। এখন ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম কমে হচ্ছে ১ লাখ ১১ হাজার ৪১ টাকা। এর আগে দাম ছিল ১ লাখ ১১ হাজার ৪৬১ টাকা।
মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার দাম কমেছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। আজ বিকেল ৪টা থেকেই নতুন দাম কার্যকর হবে।
নতুন ঘোষণা অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনা ১ লাখ ১১ হাজার ৪১ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ১ লাখ ৬ হাজার ২ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ৯০ হাজার ৮৬৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির সোনার দাম ৭৫ হাজার ৫৫৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
সোনার দাম কমানো হলেও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী বর্তমানে ২২ ক্যারেটে প্রতি ভরি রুপার দাম ২ হাজার ১০০ টাকা, ২১ ক্যারেটের দাম ২ হাজার ৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের দাম ১৭১৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১ হাজার ২৮৩ টাকা।
গতকালও সোনার দাম কমিয়েছিল বাজুস। ওই দাম অনুযায়ী আজ বিকেল পর্যন্ত সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা ১ লাখ ১১ হাজার ৪৬১ টাকা, ২১ ক্যারেট এক লাখ ৬ হাজার ৩৯৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ৯১ হাজার ২০১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির সোনা ৭৫ হাজার ৮৩৯ টাকায় বিক্রি হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
হজ ভিসা আবেদনের সময় বাড়ল
হজের ভিসার আবেদনের সময় বাড়িয়েছে সৌদি সরকার। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ সময় বাড়ানো হয়েছে। ফলে চলতি বছর হজে যেতে চূড়ান্ত নিবন্ধনকারী হজযাত্রীরা আগামী ৭ মে পর্যন্ত হজ ভিসার আবেদন করতে পারবেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হজ এজেন্সি অ্যাসোসিয়েশনের বাংলাদেশের (হাব) সভাপতি এম শাহাদাত হোসেন তসলিম।
তিনি জানান, ধর্মমন্ত্রীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয় বাংলাদেশি হাজিদের জন্য হজের ভিসা আবেদনের সময় ২৯ এপ্রিল থেকে আগামী ৭ মে পর্যন্ত বাড়িয়েছে। এসময়ের মধ্যে সবাইকে ভিসা আবেদন করার জন্য অনুরোধ জানান তিনি।
এদিকে নানা জটিলতায় এখনো ৮০ শতাংশ হজযাত্রীই ভিসার জন্য আবেদন করেননি। এজন্য হজের ভিসা আবেদনের সময় আরও বাড়ানোর আবেদন করে ধর্ম মন্ত্রণালয়।
ভিসা আবেদনের সময় বৃদ্ধির বিষয়টি নিশ্চিত করে ধর্মসচিব মু. আবদুল হামিদ জমাদ্দার বলেন, বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় যাওয়া হজযাত্রীদের বেশিরভাগ এখনো ভিসার আবেদন করতে পারেননি। বাড়ি ভাড়া করতে না পারা অন্যতম কারণ। অল্প কয়েকদিনে এত সংখ্যক হজযাত্রীর ভিসার আবেদন করাও সম্ভব নয়। পুরো বিষয়ে সংকটের কথা উল্লেখ করে সৌদি সরকার ও দূতাবাসকে হজের ভিসার আবেদনের সময় বাড়ানোর জন্য আবেদন করা হয়েছিল।
সময় বাড়ানোয় সৌদি সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে সচিব বলেন, হজ এজেন্সিগুলো এসময়ের মধ্যে ভিসা আবেদন করবে।
আগামী ৯ মে থেকে হজ ফ্লাইট শুরু হবে। তার আগে ৮ মে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
ইসলামী ব্যাংকগুলোর সম্পদ কমেছে ১৩ হাজার কোটি টাকার বেশি
এক মাসের ব্যবধানে ইসলামী ধারার ব্যাংকগুলোর ১৩ হাজার কোটি টাকারও বেশি সম্পদ কমেছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সোমবার (২৯ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
এর আগে গত ২৩ এপ্রিল নিলামের মাধ্যমে ৩২টি ব্যাংক ও চারটি এনবিএফআই রেপো ও তারল্য সহায়তা সুবিধার আওতায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ১৩ হাজার ২০ কোটি টাকা ধার নেয়। তারল্য সংকট কাটিয়ে ওঠার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়া অব্যাহত রেখেছে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো।
ওই সময় জানা যায়, নিলামের মাধ্যমে ১৮টি ব্যাংক ও চারটি এনবিএফআই সাতদিন মেয়াদি রেপো সুবিধার মাধ্যমে ৭ হাজার ৫৬৩ কোটি টাকা ধার নেয়। আর একদিনের তারল্য সহায়তা সুবিধার মাধ্যমে ৫ হাজার ৪৫৭ কোটি টাকা ধার নিয়েছে ১৪টি ব্যাংক। সুদের হার ছিল যথাক্রমে ৮ দশমিক ১০ শতাংশ ও ৮ শতাংশ।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সর্বজনীন পেনশনের গ্রাহক এক লাখ ছাড়াল
সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচির (স্কিম) গ্রাহক এক লাখ ছাড়িয়েছে। ২০২৩ সালের ১৭ আগস্ট চালু হওয়ার ৮ মাস ১২ দিনের মাথায় এক লাখ গ্রাহকের এ মাইলফলক অর্জিত হয়েছে বলে জানিয়েছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। সোমবার কর্তৃপক্ষ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে আরও দাবি করেছে, এটি ‘উল্লেখযোগ্য অর্জন’।
বর্তমানে চালু রয়েছে চার ধরনের পেনশন কর্মসূচি। পেনশন কর্তৃপক্ষ জানায়, এগুলোতে আজ পর্যন্ত চাঁদা পরিশোধ করেছেন ১ লাখ ১ হাজার ৩৩৮ জন। চাঁদার পরিমাণ ৫২ কোটি ৩৮ লাখ ১২ হাজার ৫০০ টাকা।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সর্বজনীন পেনশনকে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছাতে মাঠ প্রশাসনকে সক্রিয়ভাবে যুক্ত করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মাধ্যমে জাতীয়, বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে গঠন করা হয়েছে সর্বজনীন পেনশন কার্যক্রম বাস্তবায়ন ও সমন্বয় কমিটি এবং মাঠ প্রশাসনকে সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
পেনশন কর্তৃপক্ষ জানায়, বেশি চাঁদা জমা দিয়েছেন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবীরা। তাঁদের জন্য চালু করা প্রগতি স্কিমে ১৪ হাজার ৭৮৪ জন চাঁদা জমা দিয়েছেন ২৪ কোটি ২০ লাখ ৬ হাজার ৫০০ টাকা। বার্ষিক আয় ৬০ হাজার টাকার কম, এমন শ্রেণির মানুষের জন্য চালু হয়েছে সমতা স্কিম। এ স্কিমে চাঁদা দিয়েছেন ৫৪ হাজার ৪৫৫ জন। তাঁদের জমা দেওয়া চাঁদার পরিমাণ ৭ কোটি ২৮ লাখ ৫৯ হাজার টাকা।
প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য চালু রয়েছে প্রবাস স্কিম। এ স্কিমের আওতায় ৬৩৩ জনের জমা চাঁদার পরিমাণ ৩ কোটি ৫ লাখ ১২ হাজার ৫০০ টাকা। কৃষক, রিকশাচালক, শ্রমিক, কামার, কুমার, জেলে, তাঁতি ইত্যাদি পেশার ব্যক্তিদের জন্য চালু সুরক্ষা স্কিমের আওতায় ৩১ হাজার ৪৬৬ জন চাঁদা দিয়েছেন ১৭ কোটি ৮৪ লাখ ৩৪ হাজার ৫০০ টাকা। পেনশন কর্তৃপক্ষ জানায়, চাঁদা বাবদ জমা পড়া টাকার বেশির ভাগই ট্রেজারি বন্ডে বিনিয়োগ করা হয়েছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে এনআরবি সিআইপি এসোসিয়েশনের বৈঠক
প্রবাসীদের শীর্ষ সংগঠন এনআরবি সিআইপি এসোসিয়েশনের (ইউ.এ.ই) সভাপতি মোহাম্মদ মাহতাবুর রহমানের নেতৃত্বে আট সদস্যের একটি প্রতিনিধি দলের সাথে বৈঠক করেছেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন। সোমবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে বঙ্গভবনে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বিশ্বের সকল প্রবাসীদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় মহামান্য রাষ্ট্রপতির সামনে বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরেন। মহামান্য রাষ্ট্রপতি সকল বিষয় মনোযোগ সহকারে শোনেন এবং সকল সমস্যা সমাধানের আশ্বাস প্রদান করেন।
স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো অসহায় প্রবাসীদের মৃতদেহ সম্পূর্ণ সরকারি খরচে দেশে প্রেরণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা, ওমানের ভিসা সংক্রান্ত জটিলতা নিরসনের জন্য দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করা এবং প্রবাসীদের জন্য ওয়েজ আর্নার বন্ডে বিনিয়োগের সীমা অবমুক্ত করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা। যার ফলে দেশে রেমিট্যান্সের প্রবাহ বহুগুণে বৃদ্ধি পাবে বলে তারা রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন।
সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইয়াছিন চৌধুরী সিআইপি (ওমান) এনআরবি সিআইপি এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে দেশের এবং প্রবাসীদের কল্যাণার্থে পরিচালিত বিভিন্ন কার্যক্রম সম্পর্কে রাষ্ট্রপতির সামনে বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরেন। পাশাপাশি তিনি করোনাকালীন সময়ে সংগঠটির পক্ষ থেকে সম্পূর্ণ নিজ খরচে অসহায় প্রবাসীদের মৃতদেহ দেশে প্রেরণ এবং দেশে বৈধ পথে রেমিট্যান্সের প্রবাহ বৃদ্ধির লক্ষ্যে সংগঠনটির পক্ষ থেকে প্রতি বছর পরিচালিত গ্লোবাল বিজনেস সামিটসহ বিভিন্ন কার্যক্রমের বিষয়গুলো রাষ্ট্রপতির সামনে সংক্ষিপ্ত আকারে তুলে ধরেন।
বৈঠকে সংগঠনটির পক্ষ থেকে আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি থাতেইয়ামা কবির সিআইপি (জাপান), সহ-সভাপতি মোঃ মনির হোসেন সিআইপি (ইউ.এ.ই), সহ-সভাপতি মোহাম্মদ শাহজাহান মিঞা সিআইপি (ওমান), আন্তর্জাতিক সম্পাদক কাজী শাহ আলম সিআইপি (সুইডেন), কোষাধ্যক্ষ মোহাম্মদ আশরাফুর রহমান সিআইপি (ওমান), এবং সহ-কোষাধ্যক্ষ মোঃ ইজাজ হোসেন সিআইপি (ইউ.এ.ই)।
এমআই