খেলাধুলা
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দূত হলেন উসাইন বোল্ট
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আগামী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। এই বিশ্ব আসরের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে গতি মানব উসাইন বোল্টকে শুভেচ্ছা দূত হিসেবে ঘোষণা করেছে আইসিসি।
জ্যামাইকার স্প্রিন্টার হিসেবেই বিশ্বখ্যাত বোল্ট। এখনও তিনি বিশ্বের দ্রুততম মানুষ। অ্যাথলেট হিসাবে পরিচিত হলেও ক্রিকেটের প্রতি বোল্টের ভালবাসা ছোটবেলা থেকেই। স্প্রিন্টার না হলে হয়তো ক্রিকেটারই হতেন তিনি।
তবে এবার ক্রিকেটের সঙ্গেই যুক্ত থাকার দারুণ একটি উপলক্ষ পেয়ে গেলেন তিনি। আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের অ্যাম্বাসেডর হলেন উসাইন বোল্ট। বুধবার আইসিসি আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বের দ্রুততম মানুষের নাম ঘোষণা করে।
একসময় পাকিস্তানের ওয়াকার ইউনুসকে নিজের অধিনায়ক নির্বাচিত করেছিলেন। এরপর এক সময় হয়ে ওঠেন ব্রায়ান লারার দারুণ এক ভক্ত। সর্বশেষ আরেক ক্যারিবীয় কিংবদন্তি ক্রিস গেইল হয়ে ওঠেন উসাইন বোল্টের বন্ধু। তাকেই ক্রিকেটের দূত হিসেবে বেছে নিলো আইসিসি।
আগামী ১ জুন থেকে শুরু হবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। চলবে ২৯ জুন পর্যন্ত। ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং যুক্তরাষ্ট্র যৌথভাবে আয়োজন করবে এই বিশ্বকাপ। যুক্তরাষ্ট্রবাসির কাছে ক্রিকেটকে তুলে ধরতেই ২০১৬ রিও অলিম্পিকে তিনটি সোনাজয়ী অ্যাথলেটকে দূত হিসাবে বেছে নেয় আইসিসি।
বোল্ট নিজেও বিশ্বাস করেন, এবারের বিশ্বকাপের মধ্য দিয়ে মার্কিনীদের মধ্যে ক্রিকেটের প্রতি ভালোবাসা তৈরি করা সম্ভব হবে। তাহলে এই দেশটিও ক্রিকেটে দ্রুত উঠে আসবে।
শুভেচ্ছা দূত হওয়ার পর বোল্ট বলেন, ‘আমি রোমাঞ্চিত এমন একটি বিশ্বকাপের শুভেচ্ছা দূত হতে পেরে। ক্যারিবিয়ান থেকে এসেছি, যেখানে ক্রিকেট জীবনেরই একটি অংশ। এই খেলাটি সব সময়ই আমার হৃদয়ের একটি বিশেষ জায়গা দখল করে রাখে। এ ধরনের প্রেস্টিজিয়াস টুর্নামেন্টের অংশ হতে পেরে নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করছি।’
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
খেলাধুলা
টাইগার পেসারদের বন্দনায় জিম্বাবুয়ের ক্রিকেটার
গতকাল দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচে জিম্বাবুয়ের হয়ে অভিষেক ঘটেছে জোনাথন ক্যাম্পবেলের। নিজের প্রথম ম্যাচেই প্রতিভার কথা ব্যাট হাতে জানান দিয়েছেন তরুণ এই ক্রিকেটার। তবে ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে ক্যাম্পবেল প্রশংসায় ভাসিয়েছেন টাইগারদের পেসারদের।
ক্যাম্পবেল বলেন, ‘আসলে দুই দলের পেসাররাই দারুণ। শরিফুল দারুণ বোলিং করেছে শুরুতে। বল সুইং করিয়েছে। একই কাজ তাসকিনও করেছে। ভালো গতিতে বল করেছে সে। আমাদের দুই পেসারও পাওয়ারপ্লেতে ভালো করেছে। নতুন বল এখানে একটু বেশি সুইং করে যে কারণে পাওয়ারপ্লেতে ভালো করা কঠিন হয়ে পড়ে। এই জায়গাটির উপর নির্ভর করে দল ভালো রান পাবে নাকি পাবে না। খুব কঠিন হয়ে যেতে পারে এখানে বড় রান তাড়া করাটা।’
মাঝের সময়ে জয়ের সম্ভাবনা নিয়ে ক্যাম্পবেল জানান, ‘আসলে আমরা নিজেদের ম্যাচে রাখতে চেয়েছিলাম। এটা টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট, এখানে যেকোনো কিছুই ঘটতে পারে (হাসি)। শুধু নিজেদের খেলার মাঝে ধরে রাখো, রান রেটটাকে যত বেশি বাড়ানো যায় সে চেষ্টা করো যেন তারা ভুল করে বসে।’
নিজেদের শুরুর ব্যাটিং নিয়ে হতাশ ক্যাম্পবেল , ‘আসলে আমরা আরও একবার ভালো শুরু পাইনি। যা নিয়ে আমাদের পরের কিছু ম্যাচে কাজ করতে হবে। আমি মনে করি আমি এবং ব্রায়ান বেনেট যেভাবে মাঝের ওভারে খেলেছি তা দারুণ অনুপ্রেরণাদায়ক। ৯-১০ রানের ওভার এসেছে। এটা ভালো ব্যাপার। শুরুটা ভালো হলে হয়ত আরও ভালো কিছু হত।’
সামনে আরও রানের আশা ক্যাম্পবেলের, ‘(উইকেট) ভালো। ভালো উইকেট। উইকেট নিয়ে খুশি। সিরিজ আগালে হয়ত বড় রান হবে। সবাই কন্ডিশন বুঝতে পারবে আরও ভালোভাবে তখন আরও রান হবে।’
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
খেলাধুলা
জিম্বাবুয়েকে ৬ উইকেটে হারালো বাংলাদেশ
আরও একটি সহজ জয় বাংলাদেশের। প্রথম টি-টোয়েন্টির মতো দ্বিতীয়টিতেও পাত্তা পেলো না জিম্বাবুয়ে। চট্টগ্রামে আজ (রোববার) ১৩৯ রানের লক্ষ্য তাড়া করে টাইগাররা জিতেছে ৬ উইকেট আর ৯ বল হাতে রেখে। এই জয়ে পাঁচ ম্যাচের সিরিজে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে নাজমুল হোসেন শান্তর দল।
রান তাড়ায় শুরুটা খুব একটা খারাপ ছিল না বাংলাদেশের। ওপেনিং জুটিতে ৩৫ বলে ৪১ রান তুলে দেন তানজিদ হাসান তামিম আর লিটন দাস। আগের ম্যাচের হাফসেঞ্চুরিয়ান তামিম অবশ্য ভালো করতে পারেননি। ১৯ বলে ১৮ রানেই থামে তার ইনিংস। ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে ফেরেন ক্যাচ দিয়ে।
নাজমুল হোসেন শান্তও ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে ধরা পড়েন বাউন্ডারিতে। ১৫ বলে বাংলাদেশ অধিনায়ক করেন ১৬। লিটন দাস শুরুটা ভালো করলেও এরপর ফর্মে ফেরার চেষ্টায় বল নষ্ট করেন। শেষ পর্যন্ত ২৫ বলে ২৩ করে সাজঘরে ফেরেন তিনি। ৬২ রানে ৩ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। এই রান আসে ১০ ওভারে।
এর মধ্যে বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ হলে দুশ্চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলেন টাইগার সমর্থকরা। বাংলাদেশ যে তখন ডাকওয়ার্থ লুইস পদ্ধতিতে ৩ রানে পিছিয়ে ছিল।
বৃষ্টির পর খেলা শুরু হলে রানের গতি বাড়ানোর চেষ্টা করেন তাওহিদ হৃদয় আর জাকের আলি অনিক। তবে তাদের জুটিটি টেকেনি ২৩ বলে ৩১ রানের বেশি। জাকের আলি বোল্ড হন ১২ বলে ১৩ করে।
তবে দলকে বিপদে পড়তে দেননি তাওহিদ হৃদয় আর মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। পঞ্চম উইকেটে ২৯ বলে অবিচ্ছিন্ন ৪৯ রানের জুটিতে ম্যাচ জিতিয়েই মাঠ ছাড়েন তারা। ১৬ বলে ২ চার আর ১ ছক্কায় ২৬ রানে মাহমুদউল্লাহ আর ২৫ বলে ৩ বাউন্ডারিতে আর ২ ছক্কায় ৩৭ রানে অপরাজিত থাকেন হৃদয়।
এর আগে জিম্বাবুয়ে ইনিংসে অনেকটাই যেন প্রথম টি-টোয়েন্টির চিত্রনাট্যের পুনরাবৃত্তি। শুরুতে টাইগার বোলারদের তোপে কোণঠাসা সফরকারীরা, এরপর ঘুরে দাঁড়িয়ে মান বাঁচানো পুঁজি।
চট্টগ্রামে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ৪১ রানে ৭ উইকেট হারানো জিম্বাবুয়ে তুলেছিল ১২৪। এবার একই ভেন্যুতে দ্বিতীয় ম্যাচে ৪২ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে জিম্বাবুয়ে শেষ পর্যন্ত দাঁড় করায় ৭ উইকেটে ১৩৮ রানের সংগ্রহ।
জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই চাপে ছিল জিম্বাবুয়ে। ধীরগতিতে শুরু করে তারা। কিন্তু লাভ হয়নি।
ইনিংসের চতুর্থ ওভারের শেষ বলে আঘাত হানেন তাসকিন আহমেদ। তাদিওয়ানাশে মারুমানি ২ করে হন তাসকিনের এলবিডব্লিউয়ের শিকার।
উইকেট বাঁচানোর চেষ্টায় অনেক বল খেলে ফেলেন আরেক ওপেনার জয়লর্ড গাম্বি। ৩০ বলে ১৭ করে তিনি অবশেষে মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনের বলে নাজমুল হোসেন শান্তকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন।
দশম ওভারে তিন বলের মধ্যে দুই উইকেট তুলে নেন রিশাদ হোসেন। জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা (৩) আর ক্লাইভ মাদান্দে (০) ফেরেন ক্যাচ দিয়ে। ১৬ বলে ১৩ করে শেখ মেহেদীকে উইকেট দেন ক্রেইগ আরভিন। ৪২ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে কোণঠাসা হয়ে পড়ে জিম্বাবুয়ে।
সেখান থেকে আজই অভিষেক হওয়া জিম্বাবুইয়ান কিংবদন্তি অ্যালিস্টার ক্যাম্পবেলের ছেলে জোনাথান ক্যাম্পবেল দলের হাল ধরেন। ব্রায়ান বেনেটকে নিয়ে চতুর্থ উইকেটে ৪৩ বলে ৭৩ রান যোগ করে দিয়ে যান তিনি।
অবশেষে এই জুটিটা ভাঙেন শরিফুল ইসলাম। ছক্কা হাঁকাতে গিয়েছিলেন ক্যাম্পবেল। মিডউইকেট বাউন্ডারিতে সাইফউদ্দিনের ক্যাচ হয়ে ফেরেন এই অভিষিক্ত। ২৪ বলে ৪৫ রানের ঝোড়ো ইনিংসে ৪টি চার আর ৩টি ছক্কা হাঁকান ক্যাম্পবেল।
শেষদিকে ঝড় তুলেছেন বেনেট। ২৯ বলে ২ চার আর ৩ ছক্কায় ৪৪ রানে অপরাজিত থাকেন এই ব্যাটার।
তাসকিন আহমেদ ৪ ওভারে ১৮ আর রিশাদ হোসেন ৩৩ রানে শিকার করেন দুটি করে উইকেট। শরিফুল ৪ ওভারে দেন ২৬, শেখ মেহেদী ৪ ওভারে ১৮ আর মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ৪ ওভারে ৩৭ রান দিয়ে নেন একটি করে উইকেট।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
খেলাধুলা
বাংলাদেশকে ১৩৯ রানের টার্গেট দিলো জিম্বাবুয়ে
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আজ টি-টোয়েন্টি সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে বাংলাদেশকে ১৩৯ রানের টার্গেট দিয়েছে জিম্বাবুয়ে। টস জিতে বোলিং বেছে নেয়া বাংলাদেশ ৪২ রানের মধ্যে অতিথি দলের ৫ উইকেট তুলে নিলেও শেষ পর্যন্ত দলটি ১৩৮ রানের লড়াকু সংগ্রহ পেয়ে যায়।
তাসকিন আহমেদ ও সাইফউদ্দিনের তোপের মুখে দলীয় ৩০ রানে তাদিওয়ানাশে মারুমানি ও জয়লর্ড গাম্বিকে হারায় জিম্বাবুয়ে। এরপর স্পিনার রিশাদ হোসেনের জোড়া আঘাতে অতিথি দলের স্কোরটা হয়ে যায় ৩৬/৪। তিনি সিকান্দার রাজা ও ক্লাইভ মাদান্দের উইকেট নেন। একাদশতম ওভারে ক্রেগ আরভিনকে সাজঘরে ফেরান স্পিনার মেহেদী হাসান।
এরপর সাবেক অধিনায়ক অ্যালিস্টার ক্যাম্পবেলের পুত্র জোনাথন ক্যাম্পবেলের ব্যাটে জিম্বাবুয়ের স্কোর একশ ছাড়ায়। ব্রায়ান বেনেটকে নিয়ে তিনি ষষ্ঠ উইকেটে ৪৩ বলে ৭৩ রান যোগ করেন। ১৮তম ওভারে শরিফুলের শিকার হন জোনাথন। ২৪ বলে ৪টি বাউন্ডারি ও তিন ছক্কায় ৪৫ রান করেন তিনি। বেনেট ২৯ বলে ৪৪ রানে অপরাজিত থেকে দলের সংগ্রহটা ভদ্রস্থ করেন।
তাসকিন আহমেদ ১৮ রানে দুটি, রিশাদ হোসেন ৩৩ রানে দুটি এবং শরিফুল ইসলাম, মেহেদী হাসান ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন একটি করে উইকেট নেন।
বাংলাদেশ একাদশে আজ পরিবর্তন নেই। জিম্বাবুয়ে একাদশে দুটি পরিবর্তন এসেছে। অভিষেক ঘটেছে জোনাথন ক্যাম্পবেলের। আর দলে এসেছেন আইনস্লে এনদোলভু। বাদ পড়েছেন শন উইলিয়ামস ও ওয়েলিংটন মাসাকাদজা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
খেলাধুলা
টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
পাঁচ ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ পায় দাপুটে জয়। জিম্বাবুয়েকে ৮ উইকেটে উড়িয়ে দেয় টাইগাররা।
সেই ধারা বজায় রাখতে আজ চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ফিল্ডিং নিয়েছে নাজমুল হোসেন শান্তর দল। একাদশে বাংলাদেশ কোনো পরিবর্তন আনেনি আজ। প্রথম ম্যাচে খেলা সেই একাদশ নিয়েই নেমেছে মাঠে। তবে তিন পরিবর্তন এনেছে জিম্বাবুয়ে।
বাংলাদেশ একাদশ: লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিম, নাজমুল হোসেন শান্ত, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, তাওহীদ হৃদয়, তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, শেখ মাহেদী, জাকের আলী, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, রিশাদ হোসেন।
জিম্বাবুয়ে একাদশ: জয়লর্ড গাম্বি, ক্রেইগ আরভিন, ব্রায়ান বেনেট, তাদিওয়ানাশে মারুমানি, সিকান্দার রাজা, ক্লাইভ মাদানদে, লুক জঙ্গুয়ে, জনাথন ক্যাম্পবেল, রায়ান বার্ল, ব্লেসিং মুজারাবানি, রিচার্ড এনগারাভা, আইনস্লে এনডলোভু।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
খেলাধুলা
নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
আসন্ন বিশ্বকাপে ‘বি’ গ্রুপে পড়েছে বাংলাদেশ। এই গ্রুপে নিগার সুলতানা জ্যোতিদের প্রতিপক্ষ হিসেবে আছে ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও কোয়ালিফায়ার ২ থেকে উঠে আসা দল।
উল্লেখ্য, ২০২৪ আইসিসি ওমেন্স টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের স্বাগতিক বাংলাদেশ। আজ রবিবার (০৫ মে) দুপুরে রাজধানী ঢাকার একটি অভিজাত হোটেলে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম আসরের সূচি ঘোষণা করা হয়।
একই সঙ্গে টুর্নামেন্টের ট্রফিও উন্মোচন করা হয়। এতে জানানো হয়, ‘বি’গ্রুপে ম্যাচগুলো হবে ঢাকায়।
‘এ’ গ্রুপে ছয়বারের চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে আছে ভারত, নিউজিল্যান্ড, পাকিস্তান ও বাছাইপর্বের একটি দল। এই গ্রুপের সব ম্যাচগুলো হবে সিলেটে।
এবারের আসরে ১০টি দলের অংশগ্রহণে মোট ২৩টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। ৩ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ফাইনাল হবে ২০ অক্টোবর। প্রতিটি দল গ্রুপ পর্বে চারটি করে ম্যাচ খেলবে। প্রতিটি গ্রুপ থেকে দুটি দল পরের রাউন্ডে যাবে।
এবারের নারী বিশ্বকাপে অংশগ্রহণকারী দলগুলো হলো- বাংলাদেশ, ভারত, অস্ট্রেলিয়া, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
বাকি দুই দলকে বাছাইপর্ব পেরিয়ে উঠে আসতে হবে।