Connect with us

লাইফস্টাইল

রোদে ত্বক ভালো রাখবেন যেভাবে

Published

on

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স

রোদের তাপে বেশ অস্থির হয়ে উঠেছি আমরা। ঘর থেকে বাইরে বের হলেই যেন আগুনের হলকা লাগছে পুরো শরীরে। বাইরে বের হওয়ার আগে এবং ফিরে একাধিক বার গোসল করেও একটু আরাম পাওয়া যাচ্ছে না। এ অবস্থায় বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ত্বক।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রোদ এবং তাপ স্বাভাবিক প্রাকৃতিক বিষয়। রোদ কড়া বা হালকা যাই হোক না কেন, মৌসুমটা শীত হোক বা গ্রীষ্ম, সূর্যের তাপ কিংবা অতি বেগুনি রশ্মি সব সময়ই ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। তাই নিজেকেই সাবধানে সবদিক রক্ষা করে চলতে হবে। তার জন্য কিছু বিষয় মেনে চলতে হবে।

রোদ যাই থাক, দিনের বেলা ঘর থেকে বের হওয়ার ১০-১৫ মিনিট আগে ত্বকে সানস্ক্রিন লোশন ব্যবহার করা উচিত। বাজারে এখন এসপিএফ বা সান প্রোটেকশন ফ্যাক্টর যুক্ত ক্রিম, লোশন, পাউডার, লিপ বাম, স্প্রে ইত্যাদি প্রসাধনী পাওয়া যায়। প্রয়োজন অনুযায়ী সেগুলো ব্যবহার করুন।

তৈলাক্ত ত্বকের জন্য ম্যাট ধরনের সানস্ক্রিন ও শুষ্ক ত্বকের জন্য ময়েশ্চারাইজার সমৃদ্ধ সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে। আর স্বাভাবিক কিংবা মিশ্র ত্বকের জন্য ‘অল স্কিন টাইপ’ সানস্ক্রিন ব্যবহার করা যায়।

ত্বক সব সময় ঠান্ডা ও পরিষ্কার রাখতে হবে। তাই প্রতিদিন ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করতে হবে।

ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে পানির বিকল্প নেই। দিনে তিন-চার লিটার পানি আধা গ্লাস করে একটু পর পর পান করতে হবে। এ ছাড়া যেকোনো ফলের রস পান করাও উপকারী।

রোদ থেকে রক্ষা পেতে প্রসাধনী ব্যবহারে এমনকি রোদে পোড়া ভাব দূর করতে প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহারেও ত্বকের ক্ষতি হতে পারে। এ ধরনের সমস্যা হলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

ত্বকের ধরন অনুযায়ী সানস্ক্রিন ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন রূপবিশেষজ্ঞরা। ঘর থেকে বের হওয়ার আগে এবং রোদ থেকে ঘরে এসে ত্বকের যত্ন নিতে হবে।

ঘর থেকে বের হওয়ার আগে স্নান করে নেওয়া ভালো। এ সময় যেহেতু প্রচুর ঘাম হয় তাই ঘাম থেকে দুর্গন্ধ হওয়াটা স্বাভাবিক। এ জন্য পানিতে কয়েক ফোঁটা বেনজয়েন এসেনশিয়াল অয়েল মিশিয়ে স্নান করলে ঘামের দুর্গন্ধ হবে না এবং রোদে ত্বক কালচেও হবে না। ওষুধের দোকানে বা সুপারশপে এই তেল পাবেন। চার ঘণ্টা পর পর ল্যাভেন্ডার অয়েল সমৃদ্ধ ওয়েট টিস্যু দিয়ে ত্বক মুছে নিতে হবে।

যেকোনো ধরনের ত্বকের জন্যই অ্যালোভেরা পেস্ট উপকারী। রাতে টকদই, ডিমের সাদা অংশ ও ময়দার মিশ্রণ প্যাক হিসেবে ত্বকে ব্যবহার যেতে পারে। কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নিন। এ ছাড়া সুজি হালকা ভেজে এর সঙ্গে মধু মিশিয়ে ত্বকে ব্যবহার করা যায়। এটি স্ক্রাবের কাজও করবে। স্ট্রবেরি, টকদই ও ময়দার মিশ্রণ তৈলাক্ত ত্বকের জন্য ভালো। আর শুষ্ক ত্বকের জন্য ব্যবহার করা যাবে দুধের সর, যেকোনো বাদাম, মধু ও সামান্য চিনির মিশ্রণ।

যাদের ত্বক পাতলা তারা যেন বেলা ১১টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত যতটা সম্ভব রোদ এড়িয়ে চলেন। আর রোদে বের হলে অবশ্যই ত্বক বুঝে সানব্লক ব্যবহার করতে হবে এবং সঙ্গে রাখতে হবে ছাতা।

বাইরে থাকলে দুই ঘণ্টা পর পর নতুন করে ত্বকে সানব্লক ব্যবহার করতে হবে। কিছু ফেস পাউডারও সানব্লকের কাজ করে। যাদের ত্বক তৈলাক্ত তারা এমন পাউডার ব্যবহার করতে পারেন। রোদচশমা এবং হ্যাটজাতীয় বড় টুপি ব্যবহার করতে হবে, যেন মুখের চোয়াল ও এর আশপাশের স্থানে রোদ না লাগে। এরপরও যদি ত্বক লাল হয়ে জ্বালা করে, তবে বরফ ঘষতে হবে অথবা ঠান্ডা পানির ঝাপটা দিতে হবে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

লাইফস্টাইল

রক্তস্বল্পতা দূর করতে যেসব ফল খাবেন

Published

on

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স

রক্তস্বল্পতা দেখা দিলে তা আরও অনেক অসুখের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই আমাদের সুস্থতার জন্য রক্তস্বল্পতার সমস্যা দূর করা জরুরি। এই সমস্যা মোকাবিলায় রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ ঠিক রাখার জন্য কাজ করতে হবে। খেতে হবে এমন সব খাবার যা রক্তস্বল্পতা দূর করতে সাহায্য করে। উপকারী ও কার্যকরী সেসব খাবার নিয়মিত খেলেই পাবেন মুক্তি। চলুন জেনে নেওয়া যাক রক্তস্বল্পতা দূর করতে কোন খাবারগুলো খাবেন-

বেদানা
সুস্বাদু ও রসালো ফল বেদানা। এটি দেখতে যেমন সুন্দর তেমন উপকারীও। নিয়মিত বেদানা খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। বেদনায় থাকে ভিটামিন কে, ভিটামিন সি, ফাইবার, পটাশিয়াম ও প্রোটিন। সেইসঙ্গে থাকে পর্যাপ্ত ভিটামিন সি। এই ভিটামিন সি রক্তস্বল্পতা দূর করতে দারুণ কার্যকরী। তাই আপনার খাবারের তালিকায় এই উপকারী ফল যোগ করতে পারেন।

আপেল
প্রতিদিন একটি আপেল খাওয়ার অনেক উপকারিতার কথা বলে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। আসলেই তাই। নিয়মিত আপেল খেলে তা অনেক অসুখ থেকেই আপনাকে দূরে রাখবে। আপেলে থাকে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, ফ্লেভানয়েড, ডায়েটরি ফাইবার এবং আয়রন। যে কারণে নিয়মিত এই ফল খেলে শরীরে হিমোগ্লোবিনের ভারসাম্য বজায় থাকে। ফলে রক্তস্বল্পতা থেকে বাঁচা সহজ হয়।

লেবু
লেবু খাওয়ার অনেক উপকারিতা সম্পর্কে জানা আছে নিশ্চয়ই? ভিটামিন সি এর অন্যতম উৎস হলো এই লেবু। তাই নিয়মিত লেবু খেলে তা রক্তস্বল্পতা দূর করতে কাজ করে। লেবুর শরবত কিংবা লেবু দিয়ে তৈরি ডিটক্স ওয়াটার পান করুন। এতে সুস্থ ও সতেজ থাকা সহজ হবে।

বেরি জাতীয় ফল
বেরি জাতীয় ফলে থাকে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, আয়রন, ভিটামিন সি। এই উপাদানগুলো হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি কমাতে কাজ করে। তাই বেরি জাতীয় ফল নিয়মিত খেলে তা দ্রুতই রক্তস্বল্পতা দূর করতে কাজ করে। খাবারের তালিকায় এই ফল যোগ করে নিন। এতে উপকার পাবেন।

তরমুজ
তরমুজ গ্রীষ্মকালের অন্যতম জনপ্রিয় ফল। টুকটুকে লাল এই ফল খেতেও ভীষণ সুস্বাদু। গরমের সময়ে এটি আপনার জন্য বিশেষ সহায়ক একটি ফল হতে পারে। এই ফলে থাকে প্রচুর ভিটামিন সি। তাই নিয়মিত তরমুজ খেলেও রক্তস্বল্পতা দূর হয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

বেশি ঘুমালে কি ওজন বাড়ে?

Published

on

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স

ঘুমের সঙ্গে ওজনের একটি সম্পর্ক আছে বলে মনে করা হয়। বিশেষ করে বেশি ঘুমালে ওজন বাড়ে এমন কথা আপনি অনেকবারই শুনে থাকবেন। দুপুরের ঘুম স্বাস্থ্যকর নয় বা এটি মোটা হওয়ার নেপথ্যে কাজ করে এমন ধারণাও অনেকে। কেউ কেউ আবার বলেন, শরীরে মেদ বেশি হলে ঘুমও বেশি পায়। এগুলো কি আসলেই সত্যি? কী বলছে গবেষণা?

সম্প্রতি ঘুম এবং মেদের সম্পর্ক নিয়ে একটি গবেষণা চালিয়েছে ব্রিটেনের ইউনিভার্সিটি অব লিডিস। সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, ১৯৮০ সালের তুলনায় বর্তমানে ওবেসিটি বা স্থূলত্বের শিকার মানুষের সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ। যার ফলে বৃদ্ধি পেয়েছে টাইপ টু ডায়াবেটিসের মতো সমস্যাও। এর সঙ্গে কি ঘুমের সম্পর্ক রয়েছে?

এই গবেষণা চালানো হয়েছিল মোট ১৬১৫ জন পূর্ণবয়স্ক মানুষের ওপরে। যেখানে ১৬১৫ জনের খাবারের তালিকা এবং গড় ঘুমের সময় ভালোভাবে বিশ্লেষণ করে দেখা হয়েছে। গবেষণার ফল প্রকাশ হয় ‘প্লাস ওয়ান’ নামক জার্নালে। যেখানে জানানো হয়েছে চমকপ্রদ তথ্য।

গবেষণায় বলা হয়েছে, প্রচলিত ধারণা সঠিক নয়। সেখানে বলা হয়েছে, কম ঘুমই বরং শরীরে বাড়তি মেদের কারণ কারণ হতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে যে, যারা দিনে গড়ে ছয় ঘণ্টা ঘুমান তাদের কোমরের মাপ প্রতি দিন নয় ঘণ্টা ঘুমোনো মানুষের তুলনায় তিন সেন্টিমিটার বেশি। কম ঘুমালে ওজনও বেশি বাড়ে।

গবেষণায় আরও উল্লেখ করা হয় যে, পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়ার ফলে বাড়ে ডায়াবেটিসের মতো অসুখও। গবেষকরা বলছেন, প্রত্যেকের দৈনন্দিন জীবনযাত্রার ওপরে নির্ভর করে তার কতটুকু ঘুম প্রয়োজন। তবে সাধারণত একজন পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির জন্য দিনে সাত থেকে নয় ঘণ্টা আরামদায়ক ঘুম প্রয়োজন। নয়তো বাড়তে থাকে ওজন বৃদ্ধির ভয়। তাহলে বুঝতেই পারছেন, শরীরে বাড়তি মেদের জন্য ঘুমকে দায়ী করা যাবে না। তবে ঘুম হতে হবে পর্যাপ্ত। এমনটাই বলেছেন, এই গবেষণার সঙ্গে যুক্ত গবেষকরা।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

গরমে নিজেকে সুস্থ রাখবেন যেভাবে

Published

on

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স

তাপমাত্রা যতই ৪০ ছাড়াক, আপনাকে কাজে বেরোতেই হবে। আর চড়া রোদে বাড়ির বাইরে বেরোনো বিপদকে ডেকে আনার সমান। কিন্তু কর্মস্থলে তো যেতেই হয়। তাই গরমে যত কষ্টই হোক, আপনাকে বাইরে বেরোতেই হবে। কিন্তু রোদে বেরিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লেই মুশকিল। কাঠফাটা রোদে সান স্ট্রোকের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।

এছাড়া, ঘাম বসে সর্দি-কাশি হওয়াও সম্ভাবনাও থাকে। আর যদি এই গরমে ভাজাভুজি, মশলাদার খাবার খান, সেখানেও হতে পারে বদহজম। কিন্তু রোদে বেরিয়েও কীভাবে নিজেকে সুস্থ রাখবেন, সেটিই সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জের।

১. রাস্তায় বেরোলে সঙ্গে পানির বোতল রাখুন। হাঁটুন বা বাসে-ট্রামে চড়ে যান, মাঝে মাঝে জল খেতে থাকুন। জল ছাড়াও রাস্তায় ডাব দেখতে পেলে ডাবের জল কিনে খান।

২. এই গরমে গাঢ় রঙের পোশাক এড়িয়ে চলুন। হালকা রঙের পোশাক পরুন। সুতির ঢিলেঢালা পোশাক পরুন। পাশাপাশি রোদ থেকে মুখ বাঁচাতে টুপি, সানগ্লাস ও ছাতা ব্যবহার করুন। লু-এর হাত থেকে সুরক্ষিত থাকতে সুতির স্কার্ফ দিয়ে মাথা ও মুখ ঢেকে ফেলুন।

৩. গরমে শরীরকে ঠান্ডা রাখতে মৌসুমি ফলের ওপর জোর দিন। গ্রীষ্মকালীন ফল হিসেবে তরমুজ, আনারস, শসা, জামরুল, পাকা পেঁপের কদর বেশি। এসব ফলের মধ্যে জলের পরিমাণ বেশি। এগুলো খেলে দেহে তরলের ঘাটতিও পূরণ হবে।

৪. গরমে চা-কফি একদম এড়িয়ে চলুন। এতে থাকা ক্যাফেইন শরীরকে ডিহাইড্রেট করে দিতে পারে। পাশাপাশি দেহের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। এমনকি কোল্ড ড্রিংক্সও এড়িয়ে চলুন।

৫) গরমে বাইরের তেল-মশলাদার খাবার এড়িয়ে চলুন। বাড়ির খাবার খান আর হালকা খাবার খান। অতিরিক্ত প্রোটিন ও প্রক্রিয়াজাত খাবার এই গরমে না খাওয়াই ভাল। প্রয়োজনে চিঁড়ে দই, পান্তা ভাত, দই ভাত, টকের ডালের মতো খাবার খান। শুধু খেয়াল রাখুন, খাবারে যেন তরলের পরিমাণ বেশি হয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

যেসব খাবার দইয়ের সঙ্গে খাবেন না

Published

on

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স

গরমের সময়ে দই খেলে পাওয়া যায় বাড়তি প্রশান্তি। লাচ্ছি কিংবা বোরহানি বলুন, কিংবা শেষপাতে মিষ্টি দই এসময় অনেকেই খেয়ে থাকেন। তাপমাত্রায় এই তীব্রতায় এ ধরনের খাবার সত্যিই প্রশান্তি জোগায়। দই খাওয়ার রয়েছে অনেক উপকারিতাও। ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি -২, ভিটামিন বি -১২, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় উপাদান থাকে দইয়ে। তবে এই দইয়ের সঙ্গে কয়েকটি খাবার খাওয়া যাবে না। কোন খাবারগুলো? চলুন জেনে নেওয়া যাক-

মাছ

গরমের দিনে মাংসের চাইতে বেশি মাছটাই খাওয়া হয়ে থাকে। এসময় রুই-কাতলার মতো মাছ খাওয়া হয় বেশি। অনেকে দই দিয়ে মাছও রান্না করছেন। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মাছের সঙ্গে দই খাওয়া চলবে না। কারণ এই দুই প্রোটিন একসঙ্গে পেটে গেলে বাঁধতে পারে বিপত্তি। তাই এদিকে খেয়াল রাখতে হবে। মাছ খাওয়ার সময় বা পরপরই দই খাওয়া এড়িয়ে চলুন।

আম

গরমের সময়ের অন্যতম আকর্ষণ হলো পাকা আম। এসময় অনেকে দইয়ের সঙ্গে আম চটকে খেতেও পছন্দ করেন। কিন্তু এমনটা করা যাবে না। বিশেষজ্ঞরা এই দুই খাবার একসঙ্গে খেতে নিষেধ করছেন। কারণ আম ও দই একসঙ্গে খাওয়া শরীরের জন্য স্বাস্থ্যকর নয়। এই দুই খাবার একসঙ্গে খেলে থাকে অ্যালার্জির ভয়। তাই যাদের এ ধরনের সমস্যা হওয়ার ভয় আছে তারা আগেভাগেই এড়িয়ে চলবেন।

পেঁয়াজ

খাবারের সঙ্গে কাঁচা পেঁয়াজ খাওয়ার অভ্যাস বাঙালির পুরোনো। সালাদ কিংবা রায়তা তৈরিতে পেঁয়াজের ব্যবহার হয়ে থাকেই। কিন্তু আপনি যদি দইয়ের সঙ্গে পেঁয়াজ খেয়ে থাকেন তবে তা আপনার শরীরের জন্য উপকারী নাও হতে পারে। তাই রায়তা তৈরিতে পেঁয়াজটা বাদ দিয়ে দিন। কারণ এই দুই খাবার একসঙ্গে খেলে দেখা দিতে পারে অ্যালার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।

ভাজাপোড়া

ভাজাপোড়া জাতীয় খাবার খাওয়া এমনিতেই উপকারী নয়, এর সঙ্গে দই যোগ করে খেলে তা আরও বেশি অপকারী হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভাজাপোড়ার সঙ্গে দই খাওয়া এড়িয়ে চলাই উত্তম। তাই কখনোই এই দুই খাবার একসঙ্গে বা পরপর খাবেন না। দই খেতে হলে এসব খাওয়ার পর আধা ঘণ্টার মতো বিরতি নিয়ে তবেই খান।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

মাইগ্রেনের ব্যথা বাড়ে যেসব কারণে

Published

on

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স

মাইগ্রেন হচ্ছে এক ধরনের মাথাব্যথা। মাথার যে কোনও এক পাশ থেকে শুরু হয়ে তা মারাত্মক কষ্টকর হয়ে ওঠে।

মাইগ্রেনের যন্ত্রণা অত্যন্ত কষ্টদায়ক এবং দীর্ঘস্থায়ী। যাদের মাইগ্রেনের সমস্যা রয়েছে, তীব্র মাথা যন্ত্রণার পাশাপাশি তাদের বমি বমি ভাব, শরীরে এবং মুখে অস্বস্তিভাব দেখা দিতে পারে। এই ব্যথা টানা বেশ কয়েকদিন থাকে। তাই যাদের মাইগ্রেনের সমস্যা রয়েছে, তাদের এই ব্যথার জন্য দায়ী কিছু কাজ বা অভ্যাস এড়িয়ে চলাই ভাল। এতে মাইগ্রেনের সমস্যা থেকে দূরে থাকা সম্ভব।
আসুন জেনে নেই-

আবহাওয়া: অতিরিক্ত রোদে ঘোরাঘুরির কারণে মাইগ্রেনের ব্যথা শুরু হতে পারে। এছাড়াও অতিরিক্ত গরম, অতিরিক্ত আর্দ্রতার তারতম্যে মাইগ্রেনের ব্যথা শুরু হয়ে থাকে।

পেট খালি রাখা: পেট খালি থাকলে মাইগ্রেনের ব্যথা বা সমস্যা শুরু হতে পারে। এর কারণ হলো- খালি পেটে থাকলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দেয় যা মাইগ্রেনের সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে দিতে পারে।

মানসিক চাপ: যারা অনেক বেশি চাপ নিয়ে একটানা কাজ করে চলেন এবং নিজের ঘুম ও খাওয়া-দাওয়ার কোনও নির্দিষ্ট সময় মেনে চলতে পারেন না, তাদের বেশি মাইগ্রেনে আক্রান্ত হতে দেখা যায়। তাই মানসিক চাপ এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। খুব মানসিক চাপে থাকলে এক কাপ লেবু চা খেয়ে নিন। এতে মস্তিষ্ক কিছুটা রিলাক্স হবে।

অতিরিক্ত আওয়াজ: অতিরিক্ত আওয়াজ, খুব জোরে গান শোনা ইত্যাদির কারণেও মাইগ্রেনের সমস্যা শুরু হয়ে যেতে পারে। প্রচণ্ড জোরে আওয়াজের কারণে প্রায় দু’দিন টানা মাইগ্রেনের ব্যথা হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

অতিরিক্ত ঘুমানো: মাত্র এক দিনের ঘুমের অনিয়মের কারণে শরীরের উপরে খারাপ প্রভাব পড়তে পাড়ে। যেমন- যারা নিয়মিত মোটামুটি ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা করে ঘুমান, তারা যদি হুট করে একদিন একটু বেশি ঘুমিয়ে ফেলেন, সেক্ষেত্রে মাইগ্রেনের ব্যথা শুরু হয়ে যায়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
সারাদেশ51 mins ago

নাঙ্গলকোট উপজেলা নির্বাচন স্থগিত

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
শিল্প-বাণিজ্য1 hour ago

এশিয়ায় অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের আমদানি বেড়েছে

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার2 hours ago

ঢাবিতে বুধবার থেকে সশরীরে ক্লাস শুরু

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
জাতীয়2 hours ago

প্রকৌশলীদের আরো কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
জাতীয়2 hours ago

উপজেলা নির্বাচনে দেড় লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি সদস্য মোতায়েন

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
জাতীয়2 hours ago

সরকার বিনিয়োগকারীদের সব সুবিধা নিশ্চিতে বদ্ধপরিকর: পরিবেশমন্ত্রী

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
শিল্প-বাণিজ্য2 hours ago

বিশ্ববাজারে টানা দুই বছর কমবে পণ্যের দাম

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
জাতীয়3 hours ago

অর্থ-কারাদণ্ডের বিধান রেখে সংসদে পরিশোধ ও নিষ্পত্তি ব্যবস্থা বিল

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার3 hours ago

এসএসসির ফল ১২ মে, জানা যাবে যেভাবে

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
অর্থনীতি3 hours ago

মৎস্য খাতের উন্নয়নে দুটি রপ্তানি অঞ্চল চান ব্যবসায়ীরা

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার3 hours ago

চাকরির সুযোগ দিচ্ছে ব্র্যাক ব্যাংক

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার4 hours ago

ইবিতে ইনোভেশন শোকেসিং বিষয়ক কর্মশালা

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
অর্থনীতি4 hours ago

টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আগামীকাল

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
আবহাওয়া4 hours ago

১৩ অঞ্চলে ৮০ কি.মি বেগে ঝড়ের শঙ্কা

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
আন্তর্জাতিক5 hours ago

হজ ভিসায় নতুন শর্ত দিলো সৌদি

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
জাতীয়5 hours ago

৮ মে ১৪১ উপজেলায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
জাতীয়5 hours ago

দেশে নারীর চেয়ে পুরুষদের বেকারত্ব বেড়েছে

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
জাতীয়5 hours ago

জেদ্দায় ইউএস-বাংলার ফ্লাইট শুরু ১ আগস্ট

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
পুঁজিবাজার6 hours ago

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
পুঁজিবাজার6 hours ago

বিএসইসি চেয়ারম্যানকে ন্যাশনাল লাইফের শুভেচ্ছা

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
জাতীয়6 hours ago

গ্রামে লোডশেডিং না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
কর্পোরেট সংবাদ6 hours ago

রূপালী ব্যাংকে ইনোভেশন প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
জাতীয়6 hours ago

মঙ্গলবার ঢাকায় আসছেন ব্রিটিশ প্রতিমন্ত্রী

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
জাতীয়7 hours ago

প্রধানমন্ত্রীর কাছে শপথ নিলেন লালমনিরহাট জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান

অগ্রণী ইন্স্যুরেন্স
জাতীয়7 hours ago

ইলিশের উৎপাদন বেড়ে ৫.৭১ লাখ টন: প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

Advertisement

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১