Connect with us

এগ্রিবিজনেস

কাঁচা মরিচের কেজি ৩৫ টাকা!

Published

on

দরবৃদ্ধি

চলতি শীত মৌসুমে কাঁচা মরিচের ফলন ভালো হওয়ায় বাজারে পণ্যটির দাম কমেছে। দিনাজপুরের হিলি সবজি বাজারে ৩৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা মরিচ। বাজারে পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকার কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যটির দাম কমেছে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সকালে হিলি সবজি বাজার ঘুরে দেখা যায়, গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে অর্ধেকে নেমেছে কাঁচা মরিচের দাম। ৬০ টাকা কেজি দরের মরিচ খুচরা বাজারে বর্তমান বিক্রি হচ্ছে ৩৫ টাকা কেজি দরে। পাইকারি বাজারে তা বেচাবিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৩২ টাকা।

কাঁচামরিচ কিনতে আসা আব্দুল আজিজ বলেন, বর্তমান সবধরনের সবজির দাম একটু চড়া আছে। তবে কাঁচা মরিচের দাম একেবারে কম। ৩৫ টাকা কেজি দরে এক কেজি মরিচ কিনলাম। গত এক সপ্তাহ আগেও ৬০ টাকা কেজি দরে মরিচ কিনেছিলাম।

পাঁচবিবি ও বিরামপুর হাট থেকে কাঁচা মরিচ পাইকারি দরে কিনে আনছেন হিলির ব্যবসায়ীরা। হিলি বাজারের কাঁচা মরিচ ব্যবসায়ী রুবেল হোসেন বলেন, গত এক সপ্তাহ ধরে কাঁচা মরিচের দাম কমছে। আমরা ৩৫ টাকা কেজি হিসেবে মরিচ খুচরা বিক্রি করছি। এই মরিচ পাঁচবিবি আর বিরামপুর থেকে ৩০ থেকে ৩২ টাকা কেজি হিসেবে পাইকারি কিনে আনছি।

মরিচ চাষি আকরাম হোসেন বলেন, এবার শীতে আমার মরিচের ক্ষেতের কোনো ক্ষতি হয়নি। ১৫ কাঠা জমিতে কাঁচা মরিচ আবাদ করেছি। ফলন অনেক ভালো হয়েছে। আগে ৬০ টাকা কেজি দরে মরিচ বিক্রি করেছিলাম। বর্তমান বাজারে মরিচের আমদানি বেশি তাই দামও কমে গেছে।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

এগ্রিবিজনেস

শীতের সবজি সংগ্রহের নিয়ম

Published

on

দরবৃদ্ধি

শীতকালে যেসব সবজি পাওয়া যায়, সেগুলোই শীতের সবজি। শীতের শুরুতে বা শীত শুরুর মাস খানেক আগে যেসব উৎপাদিত সবজি সংগ্রহ করে বাজারজাত করা হয়, সেগুলোকে শীতের আগাম সবজি বলা হয়। এ সময়ে বাজারে শীতের আগাম সবজি ফুলকপি, বাঁধাকপি, শিম, টমেটো, লাউ, মুলা, কুমড়া, মিষ্টিকুমড়া পাওয়া যায়।

ধরনভেদে বিভিন্ন পদ্ধতি ও কৌশলে এসব সবজি সংগ্রহ করতে হয়। আসুন জেনে নিই শীতের সবজি সংগ্রহের নিয়ম-

ঢ্যাঁড়শ
কোমল ও কচি অবস্থায় এর ফল তুলতে হবে। তা না হলে ফল শক্ত ও খাওয়ার অনুপযোগী হয়ে পড়ে। ফল বের হওয়ার ৩-৫ দিন পর ঢ্যাঁড়শ খাওয়ার উপযোগী হয়। ফল তোলা না হলে কাণ্ডের বৃদ্ধি কমে যায় এবং ফলন কম হয়।

ধুন্দল
বীজ বোনার দেড় থেকে দুই মাস পর থেকে ধুন্দল ফল ধরা শুরু হয়। এটি দুই-তিন মাস পর্যন্ত চলতে থাকে। গাছে ফল ধরার ৮-১০ দিন পরই সংগ্রহের উপযোগী হয়। ফল কচি অবস্থায় সংগ্রহ করা উচিত। এতে পুষ্টিমান বজায় থাকে। বেশি পরিপক্ব ফলের স্বাদ ও পুষ্টিমান দুটিই কমে যায়।

বরবটি
শুঁটি পরিপূর্ণ লম্বা ও মোটা হলে এবং বীজের অংশ সামান্য স্ফীত হতে শুরু করলে বরবটি তোলা যাবে।

লাউ
ফলের ত্বকের লোমশ ভাগ পরিপক্বতার সাথে সাথে কমতে থাকে। ফলের লোমশ ঘনত্ব দেখেও এর সংগ্রহ উপযোগিতা নির্ণয় করা যায় এবং সংগ্রহ করতে হয়।

বীজ বপনের ২০-২৫ দিন পর থেকে সংগ্রহ করা যায়। শাকের জন্য ঘন করে লাগালে ফসল ২০ দিন পর এবং মুলার জন্য ৪০ দিন পর থেকে ফুল ফোটা পর্যন্ত সংগ্রহ করা যাবে।

শিম
ফুল ফোঁটার ২০-২৫ দিন পর সংগ্রহ করা যায়। শুঁটি পরিপূর্ণ বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হলে বীজের অংশ কিছুটা স্ফীত হওয়ার পর পরই সংগ্রহ করতে হবে। অতিরিক্ত পরিপক্ব শুঁটিতে আঁশ জন্মালে কোমলতা ও স্বাদ নষ্ট হয়ে যায়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

এগ্রিবিজনেস

ঘন কুয়াশায় বীজতলা নিয়ে দুশ্চিন্তায় কৃষক

Published

on

শৈত্যপ্রবাহে বোরো ধানের বীজতলা রক্ষায় ৭ করণীয়

ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতের কারণে যশোরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বোরো ধানের বীজতলা ব্যাপক হারে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। চারা বিবর্ণ হয়ে হলুদ ও লালচে রং ধারণ করছে। কৃষকরা চারা রক্ষায় কোথাও বীজতলায় ছাই ছিটিয়ে, কোথাও ওষুধ ছিটিয়ে, কোথাও রাতে বোরো বীজতলা পলিথিন দিয়ে ঢেকে রেখে চারা রক্ষার চেষ্টা করছেন। জমিতে চারা রোপণের আগেই শীত ও কুয়াশায় বীজতলা নষ্ট হওয়ায় চরম দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কৃষকরা।

এছাড়া কিছু বীজতলায় চারা বের হয়নি। কোনো বীজতলায় আবার চারা মারা যাচ্ছে। এতে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে চাষির কপালে।

যশোর বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মতিউর রহমান বিমান ঘাঁটি নিয়ন্ত্রিত আবহাওয়া কার্যালয় জানায়, গত রোববার যশোরে তাপমাত্রা ছিল ১০ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শনিবার ও শুক্রবার ছিল ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দেখা মেলেনি সূর্যের।

এদিকে, বোরো ধানের বীজতলা সবেমাত্র বড় হতে শুরু করেছে। এরই মধ্যে শীত ও কুয়াশার কারণে নষ্ট হওয়ার উপক্রম দেখা দিয়েছে।

সদর উপজেলার শেখহাটি গ্রামের কৃষক কামরুল ইসলাম বলেন, গত কয়েকদিনের কুয়াশার কারণে ধানের চারা হলুদ হয়ে উঠছে। এ অবস্থায় তারা রাতের বেলায় পলিথিন দিয়ে বীজতলা ঢেকে রাখছেন। শীত ও ঘন কুয়াশা যদি আরও বাড়তে থাকে তাহলে বীজতলা কোল্ড ইনজুরি থেকে রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়বে।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক সুশান্ত কুমার তরফদার বলেন, শীত ও কুয়াশা তীব্র হলে অর্থাৎ তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে নামলে ধানের চারা কোল্ড ইনজুরিতে আক্রান্ত হয়ে থাকে। তবে যশোরে এই মুহূর্তে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির উপরে আছে।

তিনি বলেন, যশোরে এই মুহূর্তে ৭৫ হেক্টর জমিতে প্লেটে করে বিশেষ প্রযুক্তিতে বীজতলা তৈরি করা হয়েছে। এসব বীজতলা ক্ষতির কোনো সম্ভাবনা নেই। সাধারণ পদ্ধতিতে যে বীজতলা করা হয়েছে সেগুলোকে রক্ষা করতে দিনের বেলায় ক্ষেত থেকে পানি সরিয়ে রাতে সেচ দেওয়াসহ সূর্য না উঠা পর্যন্ত পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানায়, চলতি মৌসুমে যশোর জেলায় বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ ৬০ হাজার ৫০০ হেক্টর। এর মধ্যে ১ লাখ ৩০ হাজার উফশী জাতের এবং হাইব্রিড জাতের ৩০ হাজার ৫০০ হেক্টর। এরই মধ্যে কৃষক ৮ হাজার ৭৩ হেক্টর জমিতে বীজতলা প্রস্তুত করেছে।

এদিকে, বগুড়ার বেশির ভাগ উপজেলাতেই বীজতলার ক্ষতি হওয়ায় বোরো চাষের আবাদ ব্যাহত হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। এদিকে সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় প্রতিকূল আবহাওয়া সহনশীল শুকনা বীজতলা তৈরি করেছেন বহু কৃষক। নানা সুবিধার কারণে শুকনা বীজতলা করতে কৃষক আগ্রহ বাড়ছে।
বগুড়া জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে বীজতলা তৈরি হয়েছে ৯ হাজার ৬৭১ হেক্টর জমিতে।

এর মধ্যে আড়াই হেক্টর জমির বীজতলা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সরেজমিনে বগুড়ায় সারিয়াকান্দি, গাবতলী, সোনাতলা, শিবগঞ্জ ও সদর উপজেলা ঘুরে দেখা গেছে, বেশির ভাগ মাঠের বীজতলাই বিবর্ণ রূপ ধারণ করেছে। কোথাও হলুদ, কোথাও কালচে এবং লাল বর্ণ ধারণ করেছে চারা।

প্রায় এক সপ্তাহ ধরে কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলায় সূর্যের দেখা মিলছে না। দিন-রাত থাকছে কুয়াশা। তাই এই উপজেলার বেশির ভাগ ধান চাষির কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা, কৃষিবিদ মোশারফ হোসেন জানান, ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কম তাপমাত্রা বীজতলার জন্য ক্ষতিকর। আমরা কৃষকদের বীজতলা পলিথিনে ঢেকে দেওয়া, পানিতে ডুবিয়ে রাখা, সালফারযুক্ত ওষুধ ছিটানো, জিপসাম ও ইউরিয়া সার ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছি।

এদিকে, সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় শুকনা বীজতলা করতে প্রতিবছর কৃষকের আগ্রহ বাড়ছে। উপজেলা কৃষি অফিস থেকে জানানো হয়েছে, এবারের মৌসুমে উপজেলায় মোট এক হাজার ৫২০ হেক্টর জমিতে নানা জাতের বোরো ধানের বীজতলা করা হয়েছে। এর মধ্যে সাত হেক্টর জমিতে শুকনা বীজতলা করা হয়েছে।

উল্লাপাড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সুবর্ণা ইয়াসমিন সুমী বলেন, শুকনা বীজতলায় বীজ ধান মাটিতে ফেলার পর থেকে জমিতে লাগানোর আগে চারা তোলা অবধি পুরো বীজতলা পলিথিনে ঢেকে রাখতে হয়। শুকনা বীজতলায় বীজ ধান থেকে খুবই ভালো হারে চারা বের হয়ে থাকে। এ ছাড়া ঘন কুয়াশা ও শীতজনিত রোগ থেকে বীজতলার চারা পুরোপুরি রক্ষা পায়।

গাইবান্ধার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, চারদিকের বীজতলাগুলোর বিবর্ণ চিত্র। কৃষকদের স্বপ্নের এই চারা বাঁচাতে নানাভাবে চেষ্টা করছেন তারা।

গত ১০ দিন ধরে গাইবান্ধা জেলাজুড়ে শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত রয়েছে। এরই মধ্যে কৃষিমাঠে বোরো বীজতলার চারা সবুজ থেকে ক্রমশ হলদে রঙসহ শুকিয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। ফলে এসব বীজতলা রক্ষায় চরম দুশ্চিন্তায় পড়ছেন কৃষক।

জেলা কৃষি বিভাগ সুত্রে জানা যায়, শষ্য ভান্ডার হিসেবে পরিচিত গাইবান্ধা জেলার অধিকাংশ মানুষ কৃষি ফসলের ওপর নির্ভশীল। এসবের মধ্যে তাদের প্রধান ফসল ইরি-বোরো ধান। এ দিয়ে জীবিকা নির্বাহের স্বপ্ন দেখেন তারা। এবারও তা ব্যর্তয় ঘটেনি। চলতি মৌসুমে ১ লাখ ২৮ হাজার ৩৬৫ হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে ১ হেক্টর জমিতে সমলয় চাষাবাদ করা হবে।

এসব জমির চারা চাহিদা পূরণে বীজতলা করা হয়েছে ৬ হাজার ৫৬৫ হেক্টর। কৃষকের স্বপ্নের এই বীজতলা থেকে ইতোমেধ্য গঁজিয়ে উঠছে ধানগাছ। এসব চারা উঠিয়ে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হওয়ার কথা।

স্থায়ী শৈত্যপ্রবাহের কারণে কৃষকের অন্যান্য ফসল ক্ষেতসহ বোরো বীজতলায় নানা রোগবালাই দেখা দিয়েছে। টানা কুয়াশার দাপটে চারা পোড়া বা ঝলসানো রোগের দিকে যাচ্ছে বলে জানান তারা।

রাঙ্গা মিয়া নামের এক কৃষক জানান, দেড় একর জমিতে বোরো ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে মাঠে বীজ বপণ করেছেন। এসব বীজ গজিয়ে ওঠার পর ভালোমানের চারা উৎপাদনের সম্ভাবনা দেখা দেয়।

এরই মধ্যে প্রচন্ড শীতের কুয়াশায় বীজতলায় সবুজ রঙ থেকে হদলদে রঙে পরিণত হচ্ছে। সেই সাথে গাছগুলো শুকিয়ে যাচ্ছে। এ নিয়ে কৃষি বিভাগের লোকজনকে জানানো হলেও কেউ পরামর্শ দিতে আসেনি। ওইসব বীজতলা নষ্ট হলে কীভাবে লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে সেই চিন্তায় ভুগছে এই কৃষক।

উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আবু তাহের মিয়া বলেন, শীতের কুয়াশার সময় বীজতলায় পানি ধরে রাখাসহ পলিথিনের ছাউনি দিয়ে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ঢেকে রাখতে হবে। আর বীজতলার পানি সকালে বের করে দিয়ে আবার নতুন পানি দেওয়া আবশ্যক। সেই সাথে দৈনন্দিন সকালে রশি টেনে চারা থেকে কুয়াশার শিশির ঝরে ফেলা জরুরি।

এ বিষয়ে গাইবান্ধা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপপরিচালক খোরশেদ আলম বলেন, চলতি মৌসুমের লক্ষ্যমাত্রা থেকে ইতোমধ্যে সাড়ে ৫ হাজার হেক্টর অর্জন হয়েছে। সেই সাথে শৈত্যপ্রবাহে যেন বীজতলা নষ্ট না হয় সে ব্যাপারে কৃষকদের পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে।

এদিকে, মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে কথা হয় কৃষকদের সঙ্গে। তেরাইল গ্রামের কৃষক জাকির হোসেন বলেন, ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতে সূর্যের আলো না পাওয়ার কারণে চারা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।

তেরাই গ্রামের আরেক ধানচাষি আজগর আলি বলেন, চারাগুলো সামান্য বড় হয়েছিল। এরই মধ্যে ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতে হলুদ হয়ে যাচ্ছে। দ্রুত ঘন কুয়াশা কেটে না গেলে চারার ব্যাপক ক্ষতি হয়ে যাবে। তখন চারা কিনে জমিতে লাগাতে গেলে খরচ অনেক বেড়ে যাবে।

চাষি মো. মজনুল হক বলেন, ‘এক কাঠা ধানের বীজতলা তৈরি করতে ২ হাজার ৫০০ টাকা খরচ হয়। যে কুয়াশা আর শীত পড়ছে তাতে চারা নষ্ট হয়ে গেলে চারার দাম অনেক বেড়ে যাবে। কৃষি অফিসের পরামর্শ পেলে আমরা এই সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারব।’

বামন্দী মাঠের মো. সোজা আলী বলেন, ঘন কুয়াশার কারণে চারা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। কীটনাশক স্প্রে করছি তারপরও যদি নষ্ট হয়ে যায় তাহলে চারা কিনে ধান লাগাতে গেলে খরচ আরও বেড়ে যাবে। এমনিতেই সবকিছুর দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। আর ঘন কুয়াশার কারণে সরিষা ও গমের ক্ষতি হচ্ছে।

গাংনী উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, চলতি মৌসুমে উপজেলায় বোরোর বীজতলা ৪ শ ৭ হেক্টর জমিতে। এর মধ্যে উফশী ৩ শ ৫৭ হেক্টর আর হাইব্রিড ৫০ হেক্টর। বোরোর বীজ জমিতে লাগানো হলে মোট রবি ফসল হবে ২৭ হাজার ১ শ ১৪ হেক্টর। অতিরিক্ত কুয়াশার কারণে কিছু বীজতলার চারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। কৃষি অফিস থেকে চাষিদের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ করে বিভিন্ন পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে।

গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইমরান হোসেন বলেন, শৈত্যপ্রবাহের সময় স্বচ্ছ পলিথিন দিয়ে বীজতলা ঢেকে দিতে হবে। চারার মাথায় জমে থাকা শিশির ঝরিয়ে দিতে হবে। তাহলে বোরোর চারায় কোনো ক্ষতি হবে না। সরিষার কিছুটা ক্ষতি হতে পারে। তবে কৃষি অফিস থেকে চাষিদের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ করে বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। তা ছাড়া অন্য কোনো ফসলের ক্ষতি হবে না।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

এগ্রিবিজনেস

অনুমোদন পেল বোরোর নতুন দুই জাতের ধান

Published

on

দরবৃদ্ধি

বোরো মৌসুমে চাষের জন্য বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) উদ্ভাবিত ব্রিধান ১০৭ ও ব্রিধান ১০৮ নামের ২টি নতুন জাতের ধানের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট উদ্ভাবিত গম-৫ নামে একটি গমের জাতের নিবন্ধন এবং ছাড়পত্র দিয়েছে জাতীয় বীজ বোর্ড। এ ছাড়া বোরো মৌসুমে চাষের জন্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর ১০টি হাইব্রিড জাতের ধানের নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) বিকালে সচিবালয়ে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে কৃষিসচিব ও জাতীয় বীজ বোর্ডের চেয়ারম্যান ওয়াহিদা আক্তারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় বীজ বোর্ডের ১১১তম সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়।

বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের গবেষণা পরিচালক ড. মোহাম্মদ খালেকুজ্জামান বলেন, ব্রিধান ১০৭ প্রিমিয়াম কোয়ালিটির। গড় ফলন হেক্টর প্রতি প্রায় ৮ দশমিক ২০ টন। জীবনকাল ১৪৩ দিন। চাল লম্বা ও চিকন, ভাত ঝরঝরে এবং সুস্বাদু। এটি দেশে যেসব চিকন চাল আছে তার মধ্যে এক নাম্বার চাল হবে। ব্রিধান ১০৭ এর প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ছিলেন ড. আব্দুল কাদের।

তিনি বলেন, ‘ব্রিধান ১০৮ এর গড় ফলন হেক্টর প্রতি প্রায় ৮ দশমিক ৫০ টন। জীবনকাল ১৪৭ দিন। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ভারতীয় জিরাশাইল জাতের ধান চাষ হচ্ছে। ব্রিধান ১০৮ হলো সে ধরনের একটি জাত। এটির ভাত ঝরঝরে। আমরা আশাবাদী এটি ব্রি২৮ এর বিকল্প হবে। উৎপাদন বেশি হবে। জীবনকাল ১৪৭ দিন। এ ধানে পানি সেচ কম লাগবে। তাতে ব্যয় কম হবে। ব্রিধান ১০৮ এর প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ছিলেন ড. মাসুদুজ্জামান।

এ ছাড়া বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ১০টি হাইব্রিড জাতের ধানের মধ্যে ব্রি হাইব্রিড ধান৫ এর চেয়ে ৫ শতাংশ বেশি উৎপাদন হওয়ায় উইনঅল হাইব্রিড ধান১১, আফতাব হাইব্রিড ধান১, আফতাব হাইব্রিড ধান২, সুপ্রীম হাইব্রিড ধান১৭, এসিআই হাইব্রিড ধান১৩ জাতকে অনুমোদন দেওয়া হয়। আর সারা দেশে ৫টি জাত অঞ্চলভিত্তিক চাষাবাদের জন্য সাময়িকভাবে অনুমোদন দেওয়া হয়। জাতগুলো হলো-এসিআই এগ্রোলিংক হাইব্রিড ধান১, উইনঅল হাইব্রিড ধান১০, মাহিকা হাইব্রিড ধান৭, এসিআই হাইব্রিড ধান১২ এবং ব্র্যাক এসিআই এগ্রোলিংক হাইব্রিড ধান১৯।

বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট উদ্ভাবিত গম৫ জাতটি আগাম ও উচ্চফলনশীল। গড় ফলন হেক্টর প্রতি ৪ দশমিক ২০ থেকে ৫ টনের মতো। জীবনকাল ১০৭ দিন। এটি তাপসহিষ্ণু, ব্লাস্ট ও পাতার মরিচা রোগ প্রতিরোধী।

বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট, নশিপুর, দিনাজপুরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো আব্দুল হাকিম বলেন, ‘বিডব্লিউএমআরআই গম৫ চাষ ৩২ ডিগ্রি তাপমাত্রাতেও ভালো ফলন হবে। যদিও গম চাষের জন্য গড় তাপমাত্রা দরকার ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ব্লাস্ট ও ৩ ধরনের মরিচা রোগ প্রতিরোধী। পাতা ঝলসানো রোগ প্রতিরোধী। এ গমে ৩৩ শতাংশ জিঙ্ক আছে।

অর্থসংবাদ/এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

এগ্রিবিজনেস

চাষের জন্য ধানের দুটি ও গমের একটি জাতের অনুমোদন

Published

on

দরবৃদ্ধি

বোরো মৌসুমে চাষের জন্য বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) উদ্ভাবিত দুটি ধানের জাত এবং বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট উদ্ভাবিত একটি গমের জাতের নিবন্ধন ও ছাড়পত্র দিয়েছে জাতীয় বীজ বোর্ড। এছাড়া বোরো মৌসুমে চাষের জন্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর ১০টি হাইব্রিড জাতের ধানের নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) বিকেলে সচিবালয়ে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে কৃষি সচিব ও জাতীয় বীজ বোর্ডের চেয়ারম্যান ওয়াহিদা আক্তারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত জাতীয় বীজ বোর্ডের ১১১তম সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়।

ব্রি ধানের জাত দুটি হলো ব্রি ধান-১০৭ ও ব্রি ধান-১০৮। ব্রি ধান-১০৭ প্রিমিয়াম কোয়ালিটির। কৃষি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গড় ফলন হেক্টরপ্রতি প্রায় ৮ দশমিক ২০ টন। জীবনকাল ১৪৩ দিন। চাল লম্বা ও চিকন, ভাত ঝরঝরে। আর ব্রি ধান-১০৮ এর গড় ফলন হেক্টরপ্রতি প্রায় ৮ দশমিক ৫০ টন। জীবনকাল ১৪৬ দিন। চাল চিকন ও মাঝারি লম্ব, যা অনেকটা জিরাশাইল জাতের মতো। ভাত ঝরঝরে।

বাংলাদেশ গম ও ভুট্টা গবেষণা ইনস্টিটিউট উদ্ভাবিত গম-৫ জাতটি আগাম ও উচ্চফলনশীল। গড় ফলন হেক্টরপ্রতি ৪ দশমিক ২০ থেকে ৫ টনের মতো। জীবনকাল ১০৭ দিন। এটি তাপসহিষ্ণু, ব্লাস্ট ও পাতার মরিচা রোগ-প্রতিরোধী বলে জানিয়েছে কৃষি মন্ত্রণালয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

এগ্রিবিজনেস

ঠাকুরগাঁওয়ে ৫ বছরে ভুট্টা আবাদ বেড়েছে ৫ গুণ

Published

on

দরবৃদ্ধি

দেশের উত্তরের কৃষিপ্রধান জেলা ঠাকুরগাঁও। একসময় বিস্তৃত মাঠজুড়ে গম, আলু আর সরিষার খেত দেখা গেলেও বর্তমানে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ভুট্টা চাষ। কম খরচে বেশি ফলন ও ভালো দাম পাওয়ায় জেলায় প্রতি বছরই খাদ্যশস্যটির আবাদি জমির পরিমাণ বাড়ছে। ২০১৮-২৩ পর্যন্ত পাঁচ বছরে ঠাকুরগাঁওয়ে ভুট্টা চাষ বেড়েছে পাঁচ গুণ। এ সময় শস্যটির আবাদ বেড়েছে ২৫ হাজার ২৬০ হেক্টর।

কৃষি অফিসের তথ্য বলছে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ঠাকুরগাঁওয়ে ভুট্টা আবাদি জমি ছিল ৭ হাজার ৮০০ হেক্টর। এরপর প্রায় প্রতি বছরই শস্যটির আবাদি জমি বেড়েছে। ঠিক পরের বছরই (২০১৯-২০) ভুট্টা আবাদ প্রায় দ্বিগুণ বেড়ে দাঁড়ায় ১৫ হাজার ১৮০ হেক্টরে। তবে ২০২০-২১ অর্থবছরে সামান্য কমে ১৪ হাজার ৬০০ হেক্টরে দাঁড়ালেও পরের বছরগুলোয় উল্লম্ফন ঘটে ভুট্টা চাষে।

২০২১-২২ অর্থবছরে ২১ হাজার ৫৬৪ হেক্টর ও ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৩৩ হাজার ৬০ হেক্টর জমিতে ভুট্টা চাষ করেছেন জেলার কৃষক। এদিকে চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে জেলায় ৩৮ হাজার ১০ হেক্টর জমিতে ভুট্টা আবাদের প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন কৃষি কর্মকর্তারা।

কৃষকরা জানিয়েছেন, আগে যেসব জমিতে গম চাষ হতো এখন নানা ভোগান্তি ও বিড়ম্বনার কারণে সেসব জমিতে ভুট্টা আবাদ বাড়ছে। কম খরচ ও পরিশ্রম, বেশি ফলন ও দাম ভালো পাওয়ায় ভুট্টা চাষে আগ্রহ বাড়ছে।

জেলার সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের কৃষক লতিফুর রহমান বলেন, আমার পাঁচ বিঘা জমি। দুই বছর আগেও এ জমিগুলোয় গম আবাদ করতাম।৷ কিন্তু গমের বীজ ও সার নিতে অনেক ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে। সে কারণে পাশের এক ভাইয়ের পরামর্শে ভুট্টা আবাদ শুরু করেছি। গত বছর ভালো ফলন ও দাম পেয়েছি। এবারো ভালো দাম পাব বলে আশা করছি।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক সিরাজুল ইসলাম বলেন, দিন দিন বেড়ে চলছে ভুট্টা আবাদ। ফসলটি জেলার কৃষকের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।৷ আমাদের পক্ষ থেকেও প্রণোদনাসহ সার্বিকভাবে সহযোগিতা করা হচ্ছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
দরবৃদ্ধি
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার57 mins ago

শূন্যপদের পছন্দ নিয়ে এনটিআরসিএ’র নতুন নির্দেশনা

দরবৃদ্ধি
আবহাওয়া1 hour ago

বৃষ্টি নিয়ে সুসংবাদ দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর

ব্লকে লেনদেন ৪৪ কোটি টাকা
পুঁজিবাজার2 hours ago

সপ্তাহজুড়ে ব্লকে প্রাইম ব্যাংকের সর্বোচ্চ লেনদেন

অলিম্পিক
পুঁজিবাজার2 hours ago

সপ্তাহজুড়ে অলিম্পিক এক্সেসরিজের সর্বোচ্চ দরপতন

দরবৃদ্ধি
পুঁজিবাজার3 hours ago

সাপ্তাহিক দরবৃদ্ধির তালিকায় ‘এ’ ক্যাটাগরির আধিপত্য

দরবৃদ্ধি
পুঁজিবাজার3 hours ago

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ

দরবৃদ্ধি
জাতীয়4 hours ago

ভুটানকে বিবিআইএনএ’তে চায় বাংলাদেশ

দরবৃদ্ধি
জাতীয়4 hours ago

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র পরীক্ষামূলক চালু অক্টোবরে

দরবৃদ্ধি
রাজধানী4 hours ago

রাজধানীর যেসব এলাকায় গ্যাস থাকবে না আজ

দরবৃদ্ধি
কর্পোরেট সংবাদ5 hours ago

ইসলামী ব্যাংকের নোয়াখালী জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন

দরবৃদ্ধি
কর্পোরেট সংবাদ5 hours ago

ওয়ালটন এসি কিনে মিলিয়নিয়ার হলেন সেনেটারি ব্যবসায়ি আব্দুল আলী

দরবৃদ্ধি
আন্তর্জাতিক5 hours ago

এশিয়ার স্পট মার্কেটে এলএনজির দাম কমলো

দরবৃদ্ধি
জাতীয়5 hours ago

শেরে বাংলার মৃত্যুবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

দরবৃদ্ধি
পুঁজিবাজার14 hours ago

পুঁজিবাজার নিয়ে কারসাজি-গুজব রটনাকারী চক্রের তিন সদস্য গ্রেপ্তার

দরবৃদ্ধি
রাজনীতি15 hours ago

জনগণের জন্য কাজ করতে নেতা-কর্মীদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান

দরবৃদ্ধি
সারাদেশ15 hours ago

তীব্র তাপপ্রবাহে বেঁকে গেলো রেললাইন

দেশে মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতি সুদহার বৃদ্ধি
অর্থনীতি16 hours ago

বিদ্যুৎ-গ্যাস কর্তৃপক্ষের ছাড়পত্র ছাড়া ঋণ মিলবে না

দরবৃদ্ধি
জাতীয়16 hours ago

এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন নয়: মন্ত্রী

দরবৃদ্ধি
জাতীয়16 hours ago

তিন কর্মকর্তাকে বদলি করলো ডিএনসিসি

দরবৃদ্ধি
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার16 hours ago

চাকরির সুযোগ দিচ্ছে মেঘনা গ্রুপ

দরবৃদ্ধি
জাতীয়17 hours ago

শেরে বাংলা ছিলেন গণমানুষের নেতা: রাষ্ট্রপতি

দরবৃদ্ধি
আন্তর্জাতিক17 hours ago

ফিউচার মার্কেটে কমেছে মালয়েশিয়ান পাম অয়েলের দাম

দরবৃদ্ধি
আবহাওয়া18 hours ago

তাপমাত্রা কমাতে হিট অফিসারের নতুন উদ্যোগ

দরবৃদ্ধি
জাতীয়18 hours ago

চিকিৎসা খাতে থাইল্যান্ডের বিনিয়োগ চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী

দরবৃদ্ধি
জাতীয়19 hours ago

সবার জন্য স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা প্রধানমন্ত্রীর অঙ্গীকার: অর্থ প্রতিমন্ত্রী

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০