ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ঢাবি সিএসই অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের কমিটি গঠন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল (সিএসই) বিভাগের অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের (সিএসইডিইউএএ) সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন কাজী মোহাম্মদ মাহাবুবুল হক। সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন মো. ফয়সাল হোসেন। তারা যথাক্রমে ঢাবির বিএসসি ১ম ও ১১তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন। ২০২৪-২৬ মেয়াদে তারা দায়িত্ব পালন করবেন।
শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিভাগের বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) ও অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনের মধ্য দিয়ে ২১ সদস্য বিশিষ্ট কার্যনির্বাহী কমিটি নিযুক্ত হয়। অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিমের নেতৃত্বে বর্তমান অ্যাডহক কমিটি কর্তৃক আয়োজিত অনুষ্ঠানে সংগঠনের গঠনতন্ত্র ও বিগত বছরে সম্পাদিত কার্যক্রম উপস্থাপনসহ সকল বিষয়ে উন্মুক্ত আলোচনা হয়।
অনুষ্ঠানে দেশে ও বিদেশে অবস্থানকারী কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের প্রাক্তন প্রায় ২০০ ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষক-শিক্ষিকা অংশগ্রহণ করেন।
কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের চেয়ারপার্সন ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক স্বাগত বক্তব্য রাখেন। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন ড. হাফিজ মো. হাসান বাবু স্মৃতিচারণমূলক বক্তব্য এবং অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা ঘোষণা করেন।
নবনিযুক্ত কমিটির অন্য সদস্যরা (বিএসসি ব্যাচসহ) হলেন- সহসভাপতি-১ মুহাম্মদ আব্দুল বারী (১ম ব্যাচ), সহসভাপতি-২ মো. আখতারুজ্জামান (ব্যাচ-৬), কোষাধ্যক্ষ ড. মো. আজম হোসেন (০৯), যুগ্ম-সম্পাদক জুয়েল রানা (১৩), সাংগঠনিক সম্পাদক মো. ফরহাদ আলম ভূঁইয়া (১৪), দপ্তর সম্পাদক মো. তাহজিব উল ইসলাম (১৩), সাংস্কৃতিক সম্পাদক মো. রুবেল পাশা (০৯), গ্রন্থনা ও বুদ্ধিবৃত্তিক প্রকাশনা সম্পাদক কাজী সাফায়েত মাহমুদ অভি (১২), ক্রীড়া সম্পাদক মো. আবেদ হোসেন (১৬), প্রচার ও জনসংযোগ সম্পাদক মো. খায়রুল বাশার (০৯), ব্র্যান্ডিং ও গ্রাফিক ডিজাইন সম্পাদক আব্দুল্লাহ ইবনে মাসুদ (২৫)। নির্বাহী সদস্যরা হলেন- মো. আবু নাদের আল মোকাদ্দেস (১ম), মোহাম্মদ মিরাজ উদ্দিন খান (০৭), নাহিদ হাসান (১৩), হেলাল হেজাজী (১৫), আনজুম রিয়াশাত (১৭), শাহরিয়ার বিন আমিন (২২), মো. শফিকুল ইসলাম (২৩) ও রাহাত হোসেন (২৪)।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
একাদশে ভর্তি আবেদন শুরুর তারিখ ২৬ মে
চলতি বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল গত ১২ মে প্রকাশিত হয়েছে। প্রতি বছরের মতো এবারও ফলের ভিত্তিতে অনলাইনে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি নেওয়া হবে। এ বছর শিক্ষার্থীদের ভর্তির অনলাইন আবেদন শুরু হবে ২৬ মে থেকে। যা ১১ জুন পর্যন্ত চলবে। বুধবার (১৫ মে) ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের এক শীর্ষ কর্মকর্তা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ভর্তি প্রক্রিয়ার বিস্তারিত শিগগির জানানো হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান তপন কুমার সরকার।
জানা গেছে, ভর্তির জন্য অনলাইনে ১৫০ টাকা ফি পরিশোধ করতে হবে। চলতি বছর একাদশ শ্রেণীতে ভর্তি হতে শিক্ষার্থীরা পছন্দ তালিকায় ন্যূনতম ৫টি এবং সর্বোচ্চ ১০টি কলেজ রাখতে পারবে।
ভর্তি নির্দেশিকা অনুযায়ী, চলতি বছর একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে মোট শূন্য আসনের ৯৩ শতাংশকে মেধা কোটা হিসেবে রাখা হবে, যা সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
বাকি ৭ শতাংশের মধ্যে ৫ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান এবং ২ শতাংশ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও এর অধীনস্থ প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে।
ঢাকা মহানগরের এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠান সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা এবং নন-এমপিও বাংলা ভার্সন স্কুল সর্বোচ্চ ৭ হাজার ৫০০ টাকা এবং নন-এমপিও ইংরেজি ভার্সন স্কুল সর্বোচ্চ ৮ হাজার ৫০০ টাকা ভর্তি ফি নিতে পারবে। অন্যদিকে, মহানগরের বাইরের এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠান সর্বোচ্চ ৩ হাজার টাকা, নন-এমপিও বাংলা ভার্সন স্কুল ভর্তি ফি হিসাবে ৫ হাজার টাকা এবং ইংরেজি ভার্সন স্কুল ৬ হাজার টাকা ভর্তি ফি নিতে পারে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
চাকরির সুযোগ দিচ্ছে সিঙ্গার
সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেডে ‘ট্রেইনি ব্র্যাঞ্চ ম্যানেজার’ পদে ২৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহীরা আগামী ১৪ জুন পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
প্রতিষ্ঠানের নাম: সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড
পদের নাম: ট্রেইনি ব্র্যাঞ্চ ম্যানেজার
পদসংখ্যা: ২৫ জন
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক
অভিজ্ঞতা: ০২ বছর
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে
চাকরির ধরন: ফুল টাইম
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ
বয়স: ২৪-৪০ বছর
কর্মস্থল: যে কোনো স্থান
আবেদনের নিয়ম: আগ্রহীরা Singer Bangladesh Limited এর মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ১৪ জুন ২০২৪
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এতে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে সর্বমোট ৫ হাজার ৪৫৬ জন প্রার্থীকে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত প্রার্থীদের ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে।
বুধবার (১৫ মে) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
নির্বাচিত প্রার্থীদের ফল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট (www.mopme.gov.bd) ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে (www.dpe.gov.bd) পাওয়া যাবে। এছাড়া নির্বাচিত প্রার্থীরা মোবাইলে এসএমএসও পাবেন।
দ্বিতীয় ধাপে ২২ জেলা হলো- রাজশাহী, বগুড়া, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নাটোর, নওগাঁ, জয়পুরহাট, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, খুলনা, যশোর, কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ, নড়াইল, চুয়াডাঙ্গা, মাগুরা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, মেহেরপুর, ময়মনসিংহ, জামালপুর, শেরপুর, নেত্রকোণা। গৃহীত লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে সর্বমোট ৫ হাজার ৪৫৬ জন প্রার্থীকে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত প্রার্থীদের ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে।
জানা গেছে, গত ১৪ মার্চ থেকে ২২ এপ্রিল পর্যন্ত মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে ২ ফেব্রুয়ারি তিন বিভাগের ২২ জেলার লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। মোট পরীক্ষার্থী ছিলেন চার লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ জন। গত ২০ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত লিখিত পরীক্ষার ফলে ২০ হাজার ৬৪৭ জন উত্তীর্ণ হন।
গত বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি প্রথম ধাপে রংপুর, সিলেট ও বরিশাল বিভাগের ক্লাস্টারের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে অধিদপ্তর। এরপর ২২ মার্চ ২য় ধাপে রাজশাহী, খুলনা ও ময়মনসিংহ বিভাগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। পরে ১৭ জুন ৩য় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।
প্রথম ধাপে ৩ লাখ ৬০ হাজার ৭০০, দ্বিতীয় ধাপে ৪ লাখ ৫৯ হাজার ৪৩৮ এবং তৃতীয় ধাপে ৩ লাখ ৪০ হাজার প্রার্থী আবেদন করেন। বর্তমানে প্রায় ৮ হাজারের বেশি পদ শূন্য রয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
১৮তম নিবন্ধনের প্রিলির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৪৭৯৯৮১
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে উত্তীর্ণ হয়েছে ৪ লাখ ৭৯ হাজার ৯৮১ জন প্রার্থী।
বুধবার (১৫ মে) রাতে এ ফল প্রকাশ করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)।
এনটিআরসিএ এক বিজ্ঞপ্তিতে বলছে, গত ১৫ মার্চ ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার প্রিলিমিনারি টেস্ট অনুষ্ঠিত হয়। প্রিলিমিনারি টেস্টে স্কুল-২, স্কুল ও কলেজ পর্যায়ে মোট ১৮ লাখ ৬৫ হাজার ৭১৯ জন পরীক্ষার্থী আবেদন করেন। পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১৩ লাখ ৪০ হাজার ৮৩৩ জন।
এই প্রিলিমিনারি টেস্টের ফলাফল বুধবার অপরাহ্ণে প্রকাশ করা হয়। উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীর সংখ্যা স্কুল-২ পর্যায়ে ২৯ হাজার ৫১৬ জন, স্কুল পর্যায়ে ২ লাখ ২১ হাজার ৬৫২ জন এবং কলেজ পর্যায়ে ২ লাখ ২৮ হাজার ৮১৩ জনসহ সর্বমোট ৪ লাখ ৭৯ হাজার ৯৮১ জন। পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে সার্বিক পাসের গড় হার ৩৬ শতাংশ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের জন্য প্রশিক্ষণ একাডেমি করা হবে: ইউজিসি
সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষকদের বুনিয়াদীসহ নানা প্রশিক্ষণের জন্য প্রশিক্ষণ একাডেমি থাকলেও বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের জন্য এমন কোনো একাডেমি নেই। এবার বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের জন্য একটি প্রশিক্ষণ একাডেমি স্থাপন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর।
বুধবার (১৫ মে) ইউজিসি সভা কক্ষে বিশ্ব ব্যাংক প্রতিনিধিদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
চেয়ারম্যান বলেন, হায়ার এডুকেশন এক্সিলারেশন অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন (হিট) প্রকল্পের আওতায় দেশের বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের মানোন্নয়নে ইউনিভার্সিটি টিচার্স ট্রেনিং একাডেমি প্রতিষ্ঠা করা হবে। এর আওতায় শিগগিরিই প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হবে যা শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নে সহায়ক হবে। এর ফলে বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে গবেষণার মান উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে।
সভায় ইউজিসির পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ মাকছুদুর রহমান ভুঁইয়া, হিট প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক প্রফেসর ড. আসাদুজ্জামান, বিশ্ব ব্যাংকের প্রতিনিধি আসাহাবুর রহমানসহ ইউজিসি ও বিশ্ব ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ অংশগ্রহণ করেন।
প্রফেসর আলমগীর বলেন, দেশের উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার মানোন্নয়ন ও রূপান্তরে গৃহীত হিট প্রকল্প যথাসময়ে শুরু করা প্রয়োজন। হিট প্রকল্পের আওতায় ইউনিভার্সিটি টিচার্স ট্রেনিং একাডেমি প্রতিষ্ঠিত হলে শিক্ষকদের সক্ষমতা বাড়বে। এছাড়া, একাডেমিক ইনোভেশন ফান্ডের আওতায় প্রায়োগিক গবেষণাকর্ম পরিচালনার সুযোগ তৈরি হবে। এর মাধ্যমে নতুন নতুন গবেষণা ও উদ্ভাবন সম্ভব হবে। গবেষণার মাধ্যমে উদ্ভাবিত প্রযুক্তির প্যাটেন্ট ও তার বাণিজ্যিকীকরণ সম্ভব হবে। বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এগিয়ে যাবে।
এমআই