জাতীয়
কেএনএফের আরও ৯ সদস্য অস্ত্রসহ গ্রেফতার
বান্দরবানের থানচি ও রুমায় ব্যাংকে ডাকাতির ঘটনায় সশস্ত্র গোষ্ঠী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) ৯ সদস্যকে অস্ত্রসহ গ্রেফতার করেছে যৌথ বাহিনী। আজ মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
আইএসপিআর জানায়, সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে চলমান যৌথ অভিযানে রুমা উপজেলার দুর্গম পাহাড়ি এলাকা থেকে সশস্ত্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠী কেএনএফের ৯ সদস্যকে ৯টি অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ গ্রেফতার করা হয়েছে।
এর আগে রুমা ও থানচিতে ব্যাংক ডাকাতি, মসজিদে হামলা, টাকা-অস্ত্র লুটের ঘটনায় করা মামলায় ৫২ জনকে গ্রেফতার করা হয়। বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করে যৌথবাহিনী।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সর্বজনীন পেনশনের গ্রাহক এক লাখ ছাড়াল
সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচির (স্কিম) গ্রাহক এক লাখ ছাড়িয়েছে। ২০২৩ সালের ১৭ আগস্ট চালু হওয়ার ৮ মাস ১২ দিনের মাথায় এক লাখ গ্রাহকের এ মাইলফলক অর্জিত হয়েছে বলে জানিয়েছে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ। সোমবার কর্তৃপক্ষ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে আরও দাবি করেছে, এটি ‘উল্লেখযোগ্য অর্জন’।
বর্তমানে চালু রয়েছে চার ধরনের পেনশন কর্মসূচি। পেনশন কর্তৃপক্ষ জানায়, এগুলোতে আজ পর্যন্ত চাঁদা পরিশোধ করেছেন ১ লাখ ১ হাজার ৩৩৮ জন। চাঁদার পরিমাণ ৫২ কোটি ৩৮ লাখ ১২ হাজার ৫০০ টাকা।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সর্বজনীন পেনশনকে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছাতে মাঠ প্রশাসনকে সক্রিয়ভাবে যুক্ত করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মাধ্যমে জাতীয়, বিভাগীয়, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে গঠন করা হয়েছে সর্বজনীন পেনশন কার্যক্রম বাস্তবায়ন ও সমন্বয় কমিটি এবং মাঠ প্রশাসনকে সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
পেনশন কর্তৃপক্ষ জানায়, বেশি চাঁদা জমা দিয়েছেন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবীরা। তাঁদের জন্য চালু করা প্রগতি স্কিমে ১৪ হাজার ৭৮৪ জন চাঁদা জমা দিয়েছেন ২৪ কোটি ২০ লাখ ৬ হাজার ৫০০ টাকা। বার্ষিক আয় ৬০ হাজার টাকার কম, এমন শ্রেণির মানুষের জন্য চালু হয়েছে সমতা স্কিম। এ স্কিমে চাঁদা দিয়েছেন ৫৪ হাজার ৪৫৫ জন। তাঁদের জমা দেওয়া চাঁদার পরিমাণ ৭ কোটি ২৮ লাখ ৫৯ হাজার টাকা।
প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য চালু রয়েছে প্রবাস স্কিম। এ স্কিমের আওতায় ৬৩৩ জনের জমা চাঁদার পরিমাণ ৩ কোটি ৫ লাখ ১২ হাজার ৫০০ টাকা। কৃষক, রিকশাচালক, শ্রমিক, কামার, কুমার, জেলে, তাঁতি ইত্যাদি পেশার ব্যক্তিদের জন্য চালু সুরক্ষা স্কিমের আওতায় ৩১ হাজার ৪৬৬ জন চাঁদা দিয়েছেন ১৭ কোটি ৮৪ লাখ ৩৪ হাজার ৫০০ টাকা। পেনশন কর্তৃপক্ষ জানায়, চাঁদা বাবদ জমা পড়া টাকার বেশির ভাগই ট্রেজারি বন্ডে বিনিয়োগ করা হয়েছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে এনআরবি সিআইপি এসোসিয়েশনের বৈঠক
প্রবাসীদের শীর্ষ সংগঠন এনআরবি সিআইপি এসোসিয়েশনের (ইউ.এ.ই) সভাপতি মোহাম্মদ মাহতাবুর রহমানের নেতৃত্বে আট সদস্যের একটি প্রতিনিধি দলের সাথে বৈঠক করেছেন রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন। সোমবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে বঙ্গভবনে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বিশ্বের সকল প্রবাসীদের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় মহামান্য রাষ্ট্রপতির সামনে বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরেন। মহামান্য রাষ্ট্রপতি সকল বিষয় মনোযোগ সহকারে শোনেন এবং সকল সমস্যা সমাধানের আশ্বাস প্রদান করেন।
স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো অসহায় প্রবাসীদের মৃতদেহ সম্পূর্ণ সরকারি খরচে দেশে প্রেরণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা, ওমানের ভিসা সংক্রান্ত জটিলতা নিরসনের জন্য দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করা এবং প্রবাসীদের জন্য ওয়েজ আর্নার বন্ডে বিনিয়োগের সীমা অবমুক্ত করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা। যার ফলে দেশে রেমিট্যান্সের প্রবাহ বহুগুণে বৃদ্ধি পাবে বলে তারা রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন।
সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইয়াছিন চৌধুরী সিআইপি (ওমান) এনআরবি সিআইপি এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে দেশের এবং প্রবাসীদের কল্যাণার্থে পরিচালিত বিভিন্ন কার্যক্রম সম্পর্কে রাষ্ট্রপতির সামনে বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরেন। পাশাপাশি তিনি করোনাকালীন সময়ে সংগঠটির পক্ষ থেকে সম্পূর্ণ নিজ খরচে অসহায় প্রবাসীদের মৃতদেহ দেশে প্রেরণ এবং দেশে বৈধ পথে রেমিট্যান্সের প্রবাহ বৃদ্ধির লক্ষ্যে সংগঠনটির পক্ষ থেকে প্রতি বছর পরিচালিত গ্লোবাল বিজনেস সামিটসহ বিভিন্ন কার্যক্রমের বিষয়গুলো রাষ্ট্রপতির সামনে সংক্ষিপ্ত আকারে তুলে ধরেন।
বৈঠকে সংগঠনটির পক্ষ থেকে আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি থাতেইয়ামা কবির সিআইপি (জাপান), সহ-সভাপতি মোঃ মনির হোসেন সিআইপি (ইউ.এ.ই), সহ-সভাপতি মোহাম্মদ শাহজাহান মিঞা সিআইপি (ওমান), আন্তর্জাতিক সম্পাদক কাজী শাহ আলম সিআইপি (সুইডেন), কোষাধ্যক্ষ মোহাম্মদ আশরাফুর রহমান সিআইপি (ওমান), এবং সহ-কোষাধ্যক্ষ মোঃ ইজাজ হোসেন সিআইপি (ইউ.এ.ই)।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
মঙ্গলবার ২৭ জেলায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা
সারাদেশে চলমান তাপপ্রবাহের কারণে আগামীকাল মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) ২৭ জেলার সব মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
সোমবার (২৯ এপ্রিল) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের সব জেলা এবং ঢাকা বিভাগের ঢাকা, টাঙ্গাইল, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, গাজীপুর ও মানিকগঞ্জ, রংপুর বিভাগের কুড়িগ্রাম ও দিনাজপুর এবং বরিশাল বিভাগের পটুয়াখালী জেলার সব মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আগামীকাল মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) বন্ধ থাকবে।
এদিকে শিশুশিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা বিবেচনায় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয় বৃহস্পতিবার (২ মে) পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করেছে।
উল্লেখ্য, স্বাধীনতার পর এবারই একটানা সবচেয়ে লম্বা তাপপ্রবাহ দেখছে এ দেশের মানুষ। ২৮ দিন ধরে চলা এ তাপপ্রবাহ ইতোমধ্যে ভেঙেছে ৭৬ বছরের রেকর্ড। আবহাওয়া অফিস বলছে, তাদের কাছে ১৯৪৮ সাল থেকে আবহাওয়ার যে তথ্য রয়েছে, সে হিসেবে এবারই সবচেয়ে লম্বা সময় ধরে তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে দেশের ওপর দিয়ে। গত ৩১ মার্চ শুরু হওয়া তাপপ্রবাহ টানা ২৮ দিন ধরে বয়ে যাচ্ছে। এর আগে ২০২৩ সালে টানা ২৪ দিন ছিল তাপপ্রবাহ।
চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকেই বাংলাদেশের কিছু জেলায় তাপপ্রবাহ বইতে শুরু করে। এরপর গত তিন সপ্তাহে তাপপ্রবাহ প্রায় সারাদেশেই ছড়িয়ে পড়ে। এর মধ্যে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বেশ কয়েকটি জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে দেখা যাচ্ছে। ইতোমধ্যে চুয়াডাঙ্গায় চলতি বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।
প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের কারণে এক সপ্তাহ এবং ঈদ, রোজার দীর্ঘ ছুটি শেষে গতকাল প্রাথমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলেছে। তবে এক দিন ক্লাসের পরই কয়েকটি জেলায় নতুন করে ছুটির ঘোষণা হয়। কিন্তু প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো চালু রাখার ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল গতকাল রবিবার। এখন আবার তা বন্ধ ঘোষণা করা হলো।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বাংলাদেশ থেকে আম নিতে চায় চীন
বাংলাদেশ থেকে এ বছরই আম নিতে চায় চীন। এ কারণে আম পাকার সময়ে বাংলাদেশে আম বাগান ও উৎপাদন কার্যক্রম পরিদর্শন করতে চায় চীনের একটি এক্সপার্ট প্রতিনিধি দল। জুন মাসের প্রথম দিকে প্রতিনিধি দল বাংলাদেশে আসতে চায়। এ প্রতিনিধি দলের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে চীনের কাস্টমস বিভাগ বাংলাদেশ থেকে আম আমদানির বিষয়ে চূড়ান্ত অনুমোদন প্রদান করবে।
সোমবার (২৯ এপ্রিল) সচিবালয়ে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদের সঙ্গে ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন সাক্ষাৎ করে এসব বিষয় জানান।
এসময় কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মলয় চৌধুরী, যুগ্মসচিব মো: মাহমুদুর রহমান, চীনা দূতাবাসের ইকোনমিক ও কমার্শিয়াল কাউন্সেলর সঙ ইয়াং প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
কৃষিতে চীনের বিনিয়োগ কামনা করে এসময় মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের কৃষিকে আধুনিক ও যান্ত্রিকীকরণ করতে চীনের বিনিয়োগ ও কারিগরি সহযোগিতা প্রয়োজন। বিশেষ করে দেশের কৃষকেরা যাতে কম দামে আধুনিক কৃষিযন্ত্র পেতে পারে, এক্ষেত্রে চীনের সহযোগিতা প্রয়োজন। কারণ, চীন থেকে তুলনামূলক কম দামে আমরা যন্ত্র কিনতে পারি।
এর আগে দুপুরে কৃষিমন্ত্রীর সঙ্গে ঢাকায় নিযুক্ত নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত ইরমা ভ্যান ডুরেন বৈঠক করেন। বৈঠকে কৃষিখাতে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং কৃষি গবেষণা জোরদার ও প্রযুক্তি বিনিময় প্রভৃতি বিষয়ে একসঙ্গে কাজ করার উপর গুরুত্বারোপ করা হয়।
নেদারল্যান্ডস সরকারের উদ্যোগে ময়মনসিংহের ভালুকায় পেঁয়াজ সংরক্ষণাগার নির্মাণ ও চালুর বিষয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়। এ সংরক্ষণাগারে সারা বছর পেঁয়াজ সংরক্ষণ করা যাবে বলে জানান হয়।
এসময় মন্ত্রী বলেন, পেঁয়াজ আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ফসল। পেঁয়াজে স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে আমরা পেঁয়াজের উৎপাদন বৃদ্ধি ও সংরক্ষণে গুরুত্বারোপ করছি। নেদারল্যান্ডস সরকারের উদ্যোগে সংরক্ষণাগার নির্মাণ এক্ষেত্রে খুবই সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
উল্লেখ্য, নেদারল্যান্ডস সরকারের উদ্যোগে ময়মনসিংহের ভালুকায় নির্মিত পেঁয়াজ সংরক্ষণাগারটি আগামী ০২ মে কৃষিমন্ত্রী উদ্বোধন করবেন।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
ছয় দফায় স্বর্ণের দাম ভরিতে কমলো ৭ হাজার ৯৬৭ টাকা
টানা ছয় দফা সোনার দাম কমানোর ঘোষণা দিয়েছে জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। সবশেষ ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ১১৫৫ টাকা কমানো হয়েছে। এখন ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম কমে হচ্ছে ১ লাখ ১১ হাজার ৪৬১ টাকা। এর আগে দাম ছিল ১ লাখ ১২ হাজার ৬১৬ টাকা।
সোমবার (২৯ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সোনার ব্যবসায়ীদের সংগঠনটি জানায়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার দাম কমেছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। সোমবার বিকেল ৪টা থেকেই নতুন দাম কার্যকর করা হচ্ছে।
এর আগে গতকাল ২৮ এপ্রিল এবং এর আগে ২৭ এপ্রিল, ২৫ এপ্রিল, ২৪ এপ্রিল ও ২৩ এপ্রিল পাঁচ দফা সোনার দাম কমানো হয়। ২৮ এপ্রিল ভালো মানের এক ভরি সোনার দাম ৩১৫ টাকা কমানো হয়।
এর আগে ২৭ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৫ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৪ এপ্রিল ২ হাজার ৯৯ টাকা এবং ২৩ এপ্রিল ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমানো হয়। এখন আবার দাম কমানোর মাধ্যমে ছয় দফায় ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ৭ হাজার ৯৬৭ টাকা কমলো।
তার আগে অবশ্য টানা তিন দফা সোনার দাম বাড়ানো হয়েছিল। গত ৬, ৮ ও ১৮ এপ্রিল সোনার দাম বাড়িয়েছিল বাজুস। এর মধ্যে ৬ এপ্রিল বেড়েছিল ১৭৫০ টাকা, ৮ এপ্রিল ১৭৫০ টাকা এবং ১৮ এপ্রিল বেড়েছিল দুই হাজার ৬৫ টাকা।
এসএম