আন্তর্জাতিক
রেকর্ড ৬২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পুড়ছে ব্রাজিল
দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশের বৃহত্তম দেশ ব্রাজিল বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ। গত রবিবার দেশটির বৃহত্তম শহর ও বাণিজ্যিক রাজধানী রিও ডি জেনেরিও’র তাপমাত্রা পৌঁছেছিল ৬২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে।
রিও ডি জেনেরিওভিত্তিক স্থানীয় আবহাওয়া দপ্তর আলের্তা রিও ওয়েদার সিস্টেম জানিয়েছে, ব্রাজিলের ইতিহাসে এর আগে একদিনে সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ডটি ছিল ৫৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত নভেম্বরে এই তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল।
আলের্তো রিও ওয়েদার সিস্টেমের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, রোববার স্থানীয় সময় সকাল ৯ টার দিকে রিও ডি জেনেরিওর পশ্চিমাংশে ৬২ দশমিক ৩ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। তার পর থেকে অবশ্য তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে। সোমবার রিও ডি জেনেরিও এবং তার আশপাশের এলাকার গড় তাপমাত্রা ছিল ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
তীব্র গরম ও তাপপ্রবাহ থেকে বাঁচতে রিও’র দুই বিখ্যাত সমুদ্র সৈকত ইপানেমা এবং কোপাকাবানায় রোববার ও সোমবার উপচে পড়া ভিড় ছিল বলে জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।
রিও ডি জেনেরিওর কেন্দ্রীয় এলাকায় অবস্থিত একটি পার্কের প্রশাসনিক কর্মকর্তা র্যাকুয়েল কোরেইয়া (৪৯) এএফপিকে এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘আমার ভয় হচ্ছে যে এই ধরনের আবহাওয়া হয়তো এখন থেকে নিয়মিতই দেখতে হবে আমাদের। কারণ রিও এবং তার আশপাশের এলকাগুলোতে বাড়িঘর নির্মাণের জন্য প্রতিদিন বনজঙ্গল উজাড় হচ্ছে।’
এদিকে ব্রাজিলের একাংশ যেমন তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে, অন্য অংশ তেমনি ভেসে যাচ্ছে তুমুল বর্ষণে। দেশটির দক্ষিণাঞ্চলে রোববার থেকে শুরু হয়েছে ব্যাপক বর্ষণ। অন্তত এক সপ্তাহ এই বর্ষণ স্থায়ী হবে বলে জানিয়েছে ব্রাজিলের কেন্দ্রীয় আবহাওয়া দপ্তর মেটসুল।
সোমবার মেটসুলের এক বিবৃতিতে জানানো হয়, চলতি সপ্তাহে পুরো দক্ষিণাঞ্চলে ব্যাপক বর্ষণ ও ঝোড়ো আবহাওয়া অব্যাহত থাকবে।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
এশিয়ার স্পট মার্কেটে এলএনজির দাম কমলো
অবশেষে চলতি সপ্তাহে এশিয়ার স্পট মার্কেটে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) দাম কমেছে। সাপ্তাহিক ভিত্তিতে গত ২ মাসেরও বেশি সময়ের মধ্যে এই প্রথম জ্বালানি পণ্যটির দর কমলো।
শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বার্তা সংস্থা রয়টার্সের বরাত দিয়ে বিজনেস রেকর্ডারের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
এতে বলা হয়, শিগগিরই মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা প্রশমিত হতে পারে। সঙ্গত কারণে এলএনজির সরবরাহ নিয়ে উদ্বেগ হ্রাস পেয়েছে। ইতোমধ্যে এশীয় অঞ্চলে চাহিদা দুর্বল হওয়ার প্রত্যাশা করা হচ্ছে। ফলে জ্বালানি পণ্যটির দরপতন ঘটেছে।
আলোচ্য সময়ে উত্তর-পূর্ব এশিয়ায় আগামী জুনের এলএনজির গড় সরবরাহ মূল্য নিম্নমুখী হয়েছে। এই সপ্তাহে প্রতি মিলিয়ন ব্রিটিশ থার্মাল ইউনিটের (এমএমবিটিইউ) দর স্থির হয়েছে ১০ ডলার ২০ সেন্টে।গত সপ্তাহে যা বিগত ৩ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ স্তরে উঠেছিল। সেখান থেকে জ্বালানি পণ্যটির মূল্য হ্রাস পেলো।শিল্প কারখানা সূত্রে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
চলতি মাসে এশিয়ার স্পট মার্কেটে বিগত ১৫ সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছিল এলএনজির দাম। গত মার্চের পর থেকে প্রায় প্রতি সপ্তাহে জ্বালানিটির দর বৃদ্ধি পেয়েছে। অবশেষে এবার তা কমলো।
শিল্প-কর্মকর্তারা বলছেন, সাম্প্রতিক সময়ে এলএনজির বাজারদর ঊর্ধ্বমুখী ছিল। ফলে এশীয় ক্রেতাদের কাছে চাহিদা কমেছে।
ক্রেতাদের উদ্দেশে লেখা এক নোটে বিশ্বখ্যাত আর্থিক প্রতিষ্ঠান রাইস্টাড এনার্জির বিশ্লেষকরা বলেন, প্রত্যাশা করা হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যে চলমান ইরান-ইসরায়েল সংঘাত প্রশমিত হবে। ফলে এশিয়ার স্পট মার্কেটে এলএনজির দরপতন ঘটেছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
ফিউচার মার্কেটে কমেছে মালয়েশিয়ান পাম অয়েলের দাম
ফিউচার মার্কেটে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো কমেছে মালয়েশিয়ান পাম অয়েলের দাম। প্রতিদ্বন্দ্বী ভোজ্যতেলের দামে নিম্নমুখী প্রবণতার পাশাপাশি শীর্ষ দেশগুলোয় উৎপাদন বাড়ার খবর পাম অয়েলের দাম কমার পেছনে প্রধান প্রভাবকের ভূমিকা রেখেছে।
বুরসা মালয়েশিয়া ডেরিভেটিভস এক্সচেঞ্জে গতকাল জুলাইয়ে সরবরাহ চুক্তিতে প্রতি টন মালয়েশিয়ান পাম অয়েলের দাম ৯২ রিঙ্গিত বা ২ দশমিক ৩৩ শতাংশ কমেছে। প্রতি টনের মূল্য স্থির হয়েছে ৩ হাজার ৮৫০ রিঙ্গিতে (৮০৫ ডলার ২৭ সেন্ট)।
ডালিয়ান কমোডিটি এক্সচেঞ্জে গতকাল ভবিষ্যৎ সরবরাহ চুক্তিতে প্রতি টন সয়াবিন তেলের দাম কমেছে ১ দশমিক ২ শতাংশ। সেখানে পাম অয়েলের দাম কমেছে ২ দশমিক ৪৫ শতাংশ।
আন্তর্জাতিক বাজারে ভোজ্যতেলের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বাণিজ্য হয় পাম অয়েলের। বিপুল সরবরাহ ও প্রতিদ্বন্দ্বী অন্যান্য তেলের তুলনায় সাশ্রয়ী হওয়ায় ব্যবসায়ীদের কাছে এর কদর বেশি। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে সয়াবিন ও সূর্যমুখী তেলের সরবরাহ বাড়ার পাশাপাশি দাম কমে যাওয়ায় পাম অয়েলের চাহিদা কমছে। পাম অয়েল ক্রেতারা দামের সুবিধা নিতে প্রতিদ্বন্দ্বী এসব তেলের বাজারে ঝুঁকছেন। এতে পণ্যটির মূল্য পুনরুদ্ধার ব্যাহত হবে বলে আশঙ্কা করছেন বিশ্লেষকরা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
ফিলিস্তিন ইস্যুতে স্থায়ী সমাধান চায় চীন
বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তি চীন ফিলিস্তিন ইস্যুতে কথা বলেছে। তারা চায় দেশটির বর্তমান পরিস্থিতির দ্রুত ও স্থায়ী সমাধান। দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই বলেন, ফিলিস্তিন ইস্যুর দ্রুত, পূর্ণাঙ্গ, ন্যায্য ও স্থায়ী সমাধানে কুয়ালালামপুরের সঙ্গে কাজ করতে চায় চীন।
বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বেইজিংয়ে মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ হাসানের সঙ্গে বৈঠকের সময় তিনি এই কথা জানান। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের বরাতে এসব তথ্য জানিয়েছে তুর্কি বার্তা সংস্থা আনাদোলু।
এর আগেও এমন উক্তি করেছেন ওয়াং ই। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে দেশটির পক্ষ থেকে আরও বলা হয়, ইসরাইল-ফিলিস্তিন উত্তেজনা থামানোর দায়িত্ব কাঁধে নেওয়া উচিত যুক্তরাষ্ট্রের।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস খবরে জানায়, ফিলিস্তিনে চলমান সংঘাতের পরিপ্রেক্ষিতে আয়োজিত বৈঠকে চীনের স্টেট কাউন্সিলর ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ইয়ি চার দফার একটি প্রস্তাব দিয়েছেন।
চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, চীন আবারও নিরাপত্তা পরিষদে বিষয়টি তুলে ধরবে এবং একটি বিবৃতি দিতে যেনও সবাই সম্মত হয় সেই চেষ্টা করবে।
চীনা মন্ত্রী নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে বলেন, উভয় পক্ষের শান্তি আলোচনার শুরুর পক্ষে চীন, যেটির ভিত্তি হবে দুই রাষ্ট্র সমাধান। যত দ্রুত সম্ভব স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে, পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে যে রাষ্ট্রের পূর্ণ স্বায়ত্তশাসন থাকবে। ১৯৬৭ সালের সীমানা অনুসারে নির্ধারিত হবে সীমান্ত।
ওয়াং জানান, যুক্তরাষ্ট্রের বিরোধিতার কারণে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ ফিলিস্তিন ইস্যুতে একই সুরে কথা বলতে পারছে না। মূলত ফিলিস্তিনে ইসরাইলি সহিংসতার ঘটনায় নিরাপত্তা পরিষদের পক্ষ থেকে যৌথ বিবৃতি প্রদানে যুক্তরাষ্ট্রের বাধা দেওয়াকে ইঙ্গিত করে চীনা কূটনীতিক এ মন্তব্য করেছেন। তিনি আরও বলেন, আমরা যুক্তরাষ্ট্রকে দায়িত্ব কাঁধে নেওয়ার এবং অবস্থান সমন্বয় করার আহবান জানাই।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
ইলন মাস্কের টেসলার মুনাফায় ধস
উৎপাদন ও সরবরাহ হ্রাস, প্রতিযোগিতায় থাকতে মূল্যহ্রাস ও কর্মী ছাঁটাইসহ একাধিক কারণে বারবার খবরের শিরোনাম হয়েছে টেসলা। এসব চ্যালেঞ্জ ইলন মাস্ক মালিকানাধীন বিদ্যুচ্চালিত গাড়ি (ইভি) প্রস্তুতকারক কোম্পানিটির আয়ে বড় প্রভাব ফেলেছে। আগের বছরের একই প্রান্তিকের তুলনায় মুনাফা অর্ধেকেরও বেশি কমেছে।
সম্প্রতি প্রকাশিত কোম্পানিটির আর্থিক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা বিবিসি।
চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) টেসলা মুনাফা করেছে ১১৩ কোটি ডলার। অথচ ২০২৩ সালের একই প্রান্তিকে এর পরিমাণ ছিল ২৫০ কোটি ডলার। অর্থাৎ, মুনাফা কমেছে প্রায় ৫৫ শতাংশ।
অবশ্য বিক্রির পরিমাণ কমে যাওয়া ও পণ্যের মূল্য কমানোসহ অন্যান্য কারণে মুনাফা কমতে পারে বলে আগেই পূর্বাভাস দিয়েছিলেন বিশ্লেষকরা। চলতি বছর কোম্পানির শেয়ারদরও কমে প্রায় ৪৩ শতাংশ।
বছরের প্রথম তিন মাসে ২ হাজার ১৩০ কোটি ডলার আয় করেছে টেসলা, যা বিশ্লেষকদের পূর্বাভাস থেকে প্রায় বিলিয়ন ডলার কম। পূর্বাভাসে বলা হয়েছিল, জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে এ ইভি নির্মাতার আয় হবে ২ হাজার ২০০ কোটি ডলারের বেশি।
এদিকে পূর্বপরিকল্পিত মডেলগুলো বাজারে আনা হবে বলে বিনিয়োগকারীদের নিশ্চিত করেছেন ইলন মাস্ক। এ ঘোষণা দেয়ার পর পরই কোম্পানির শেয়ারদর ১২ দশমিক ৫ শতাংশ বেড়ে গেছে।
গাড়ির নতুন মডেল আনার ঘোষণা দিলেও উল্লেখযোগ্য হারে কর্মী ছাঁটাই করছে টেসলা। আগামী জুনের মাঝামাঝি থেকে ক্যালিফোর্নিয়ায় ৩ হাজার ৩৩২ ও টেক্সাসে ২ হাজার ৬৮৮ জন কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দিয়েছে কোম্পানিটি।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
ভারতে ‘স্বাস্থ্যকর পানীয়’র তালিকা থেকে বাদ হরলিক্স
ভারতে স্বাস্থ্যকর পানীয়ের তালিকায় বর্নভিটার পর এবার বাদ পড়ল হরলিক্স। পানীয়টির প্রস্তুতকারক সংস্থা ‘হিন্দুস্তান ইউনিলিভার’ হরলিক্সের বোতল থেকে ‘হেল্থ ফুড ড্রিঙ্কস’ ট্যাগটি সরিয়ে নিচ্ছে। এর বদলে লেখা হয়েছে, ফাংশনাল ন্যাশনাল ড্রিঙ্ক (এফএনডি)।
হিন্দুস্তান ইউনিলিভারের চিফ ফিনান্সিয়াল অফিসার রীতেশ তিওয়ারি জানিয়েছেন, হরলিক্স এখন থেকে ‘এফএনডি’ বিভাগভুক্ত। তবে পরিবর্তন এলেও গ্রাহক বৃদ্ধি এবং গ্রাহকদের হরলিক্সের প্রতি আস্থা বজায় রাখার ক্ষেত্রে নজর দেওয়া হচ্ছে।
বিভাগ বদলে যাওয়ায় হরলিক্সকে কি আর স্বাস্থ্যকর পানীয় বলা যাবে না? এমন প্রশ্ন দেখা দিয়েছে দেশটির জনগণের মাঝে। তবে ইনস্টিটিউট ফর ইন্টিগ্রেটিভ নিউট্রিশন বলছে, ‘এফএনডি’ কারও জীবনযাপন অনুসারে পুষ্টির চাহিদা মেটায়। এই ধরনের পানীয় প্রোটিন এবং মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টের ঘাটতি পূরণ করে।
জানা গেছে, বর্নভিটা, হরলিক্সের মতো পানীয়তে চিনির পরিমাণ অনেক বেশি। এই ধরনের পানীয় সাধারণত শিশু এবং বয়স্করাই খেয়ে থাকে। ফলে বাড়ন্ত বয়সে এবং বার্ধক্যে অত্যধিক চিনি শরীরে প্রবেশ করলে ক্ষতি হতে পারে বলেই অনেকের মত।
এমআই