জাতীয়
এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন নয়: মন্ত্রী
গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী র. আ. ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বলেছেন, আবাসন ব্যবস্থা প্রতিটি নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার। কেবল সরকারি কর্মচারী-কর্মকর্তা নয়।
মধ্যবিত্ত ও ছিন্নমূল মানুষের নিজস্ব আবাসনের সুযোগ সৃষ্টি করে দিতে বর্তমান সরকার অঙ্গিকারবদ্ধ হয়ে কাজ করছে।
শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে শহরের ছয়বাড়িয়া এলাকায় মডেল মসজিদ মিলনায়তনে জেলা সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী সমবায় সমিতির বার্ষিক সাধারণ সভা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, বর্তমান সময়ে পরিকল্পিত নগরায়ন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে নদী ও খালকে দূষণমুক্ত করতে আমাদের সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। সেজন্য সোয়ারেজ (এসটিপি) ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট ছাড়া নতুন কোনো ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না। ইতোমধ্যে রাজউক, গণপূর্ত ও জাতীয় গৃহায়ন দপ্তরসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোকে এই নির্দেশ বাস্তবায়ন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের পিআরএল ভোগরত গ্রেড-১ কর্মকর্তা মুহাম্মদ মোশাররফ হোসেনের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন জাতীয় উন্নয়ন প্রশাসন একাডেমির রেক্টর (সচিব) মো. সহিদ উল্যাহ, সাবেক সচিব গোলাম রব্বানী, বিয়াম ফাউন্ডেশনের সাবেক মহাপরিচালক এমন মিজানুর রহমান, সমবায় অধিদপ্তরের অতিরিক্ত নিবন্ধক আহসান কবীর জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, পৌর মেয়র নায়ার কবির।
শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন সমবায় অধিদপ্তরের যুগ্ম নিবন্ধক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সুখবর পাচ্ছেন মাদরাসা শিক্ষকরা
মাদরাসা শিক্ষা অধিদফতারাধীন বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (মাদরাসা) শিক্ষক-কর্মচারীদের এপ্রিল (২০২৪) মাসের এমপিওর চেক ছাড় হয়েছে।
সোমবার (৬ মে) মাদ্রাাসা শিক্ষা অধিদফতরের উপ-পরিচালক (অর্থ) মো. আবুল বাশারের সই কারা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতারাধীন বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (মাদরাসা) শিক্ষক-কর্মচারীদের এপ্রিল মাসের বেতন-ভাতার সরকারি অংশের চারটি চেক অনুদান বন্টনকারী অগ্রণী ও রূপালী ব্যাংক লিমিটেড, প্রধান কার্যালয় এবং জনতা ও সোনালী ব্যাংক লিমিটেড, স্থানীয় কার্যালয়ে ৬ মে হস্তান্তর করা হয়েছে।
মাদ্রাসার শিক্ষক-কর্মচারীরা বুধবারের পর সংশ্লিষ্ট ব্যাংক থেকে এপ্রিল মাসের বেতন-ভাতাদির সরকারি অংশ উত্তোলন করতে পারবেন। প্রতিষ্ঠান প্রধানদের ওয়েবসাইট থেকে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের এমপিওর শিট ডাউনলোড করতে বলা হয়েছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
উপজেলা নির্বাচন: শৃঙ্খলা রক্ষায় ৪৮৫ ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
আগামীকাল বুধবার (৮ মে) উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রথম পর্যায়ের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে সার্বিক আইন শৃঙ্খলা রক্ষা, অপরাধ প্রতিরোধ ও আচরণবিধি প্রতিপালনের জন্য বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (প্রশাসন) ক্যাডারের ৪৮৫ কর্মকর্তাকে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে সম্প্রতি এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, আগামী ৮ মে ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রথম পর্যায়ের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে বিভিন্ন জেলার নির্বাচনী এলাকায় সার্বিক আইনশৃঙ্খলা রক্ষা, অপরাধ প্রতিরোধ ও আচরণবিধি প্রতিপালনের জন্য বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (প্রশাসন) ক্যাডারের ৪৮৫ কর্মকর্তাকে নির্দিষ্ট ধারা অনুযায়ী এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে নিয়োগ করে মোবাইল কোর্ট আইন- ২০০৯ এর ৫ ধারা মোতাবেক তফসিলভুক্ত মোবাইল কোর্ট পরিচালনার ক্ষমতা অর্পণ করা হলো।
প্রজ্ঞাপন আরও উল্লেখ করা হয়, নিয়োগ পাওয়া এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটরা সংশ্লিষ্ট জেলার জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে আবশ্যিকভাবে যোগদান/রিপোর্ট করবেন, সংশ্লিষ্ট জেলা ম্যাজিস্ট্রেট তার অধিক্ষেত্রে যোগদান করা এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটদের যোগদান সংক্রান্ত প্রতিবেদন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ নিশ্চিত করবেন।
জেলা ম্যাজিস্ট্রেট প্রয়োজনীয়তার নিরিখে তার অধিক্ষেত্রে যোগদান করা এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটদের দায়িত্ব বণ্টন করবেন বলেও এতে জানানো হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সবার মধ্যে এসডিজিবিষয়ক সচেতনতা ছড়িয়ে দিতে হবে: স্পিকার
জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশের সব জাতীয় পরিকল্পনার সঙ্গে এসডিজি লক্ষ্যগুলো সম্পৃক্ত। সবার মধ্যে এসডিজিবিষয়ক সচেতনতা ছড়িয়ে দিতে হবে।
মঙ্গলবার (৭ মে) জাতীয় সংসদের শপথকক্ষে সংসদ সচিবালয়ের অনুকূলে ইউএনডিপির সরাসরি বাস্তবায়নাধীন ‘স্ট্রেনদেনিং ইনস্টিটিউশনস, পলিসিস অ্যান্ড সার্ভিসেস (এসআইপিএস) শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় এমপিস এনগেইজমেন্ট ইন মনিটরিং অ্যান্ড ইম্পলেমেন্টিং এসডিজিস: প্রগ্রেস অ্যান্ড প্রায়োরিটিস ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক সেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
সেশনে স্বাগত বক্তব্য দেন জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব কে এম আব্দুস সালাম। ‘ওভারভিউ অব এসডিজি প্রগ্রেস অ্যান্ড প্রায়োরিটিস ইন বাংলাদেশ’ বিষয়ে প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন প্রাইম মিনিস্টার্স অফিসের এসডিজিবিষয়ক প্রধান সমন্বয়ক আখতার হোসেন এবং ‘পার্লামেন্টেরিয়ানস রোল ইন মনিটরিং অ্যান্ড ইম্পলিমেন্টেশন এসডিজিস’ বিষয়ে প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন সরকারি প্রতিষ্ঠান সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মো. আবুল কালাম আজাদ এমপি। সেশনে ইউএনডিপি বাংলাদেশের উপ-আবাসিক প্রতিনিধি সোনালি দয়ারত্নে ও সুইজারল্যান্ডের অ্যাম্বাসির প্রতিনিধি বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন।
স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘের মিলেনিয়াম ডেভলপমেন্ট গোল ও সাসটেইনেবল ডেভলপমেন্ট গোল ঘোষিত সভাগুলোতে উপস্থিত ছিলেন। শেখ হাসিনা মিলেনিয়াম ডেভলপমেন্ট গোলের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে যেভাবে নেতৃত্ব দিয়েছেন, এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনেও একইভাবে নেতৃত্ব দিয়ে চলেছেন।
তিনি বলেন, জাতীয় সংসদের নতুন সদস্যদের এসডিজির বিভিন্ন কাজে সম্পৃক্ত করতে হবে।
জাতীয় সংসদের হুইপ নজরুল ইসলাম বাবু, মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন রিমি, শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি নুরুল ইসলাম নাহিদ, সাজ্জাদুল হাসান এমপি, বিপ্লব হাসান এমপি প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
সংসদে গ্রাম আদালত বিল পাস
গ্রাম আদালতের জরিমানার সীমা ৭৫ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত করার বিধান রেখে গ্রাম আদালত (সংশোধন) বিল-২০২৪ জাতীয় সংসদে পাস হয়েছে।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বিলটি পাসের প্রস্তাব উত্থাপন করলে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়। এর আগে বিলটির উপর আনিত জনমত যাচাই ও বাছাই কমিটিতে পাঠানোর প্রস্তাব নিষ্পত্তি করেন স্পিকার।
মঙ্গলবার (০৭ মে) স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অধিবেশনে বিলটির উপর জনমত যাচাই ও বাছাই কমিটিতে পাঠানোর প্রস্তাব করেন বিরোধী দল জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য মুজিবুল হক চুন্নু ও হাফিজ উদ্দিন আহমেদ এবং স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পংকজ দেবনাথ। তাদের প্রস্তাবগুলো কণ্ঠভোটে নাকচ হয়ে যায়। এরপর সংশোধনী প্রস্তাবগুলো নিষ্পত্তি শেষে কণ্ঠভোটে বিলটি পাস করা হয়।
সংসদে পাস হওয়া বিলে বলা হয়েছে, একজন চেয়ারম্যান এবং উভয়পক্ষ মনোনীত দুজন করে মোট পাঁচ জন সদস্য নিয়ে গ্রাম আদালত গঠন করা হবে। প্রত্যেক পক্ষের মনোনীত দুজন সদস্যের মধ্যে একজন সদস্যকে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য হতে হবে। ফৌজদারি ও দেওয়ানি মামলার সঙ্গে কোনো নারীর স্বার্থ জড়িত থাকলে সংশ্লিষ্ট পক্ষ, সদস্য মনোনয়নের ক্ষেত্রে একজন নারীকে সদস্য হিসেবে মনোনয়ন দেবে। চারজন সদস্যের উপস্থিতিতে গ্রাম আদালতের সিদ্ধান্ত দুই-দুই ভোটে অমীমাংসিত হলে চেয়ারম্যান নির্ণায়ক ভোট দিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন।
বিলের তফসিলে সাত ধরনের দেওয়ানি মামলার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সেগুলো হলো, কোন চুক্তি রশিদ বা অন্য কোনো দলিল মূল্যে প্রাপ্য অর্থ আদায়। কোনো অস্থাবর সম্পত্তি পুনরুদ্ধার বা তার মূল্য আদায়ের মামলা। স্থাবর সম্পত্তি বেদখল হওয়ার এক বছরের মধ্যে তার দখল পুনরুদ্ধারের মামলা। কোনো অস্থাবর সম্পত্তির জবর দখল, বা ক্ষতির জন্য ক্ষতিপূরণ আদায়ের মামলা। গবাদি পশু অনধিকার প্রবেশের কারণে ক্ষতিপূরণের মামলা। কৃষি শ্রমিকদের পরিশোধ্য মজুরি ও ক্ষতিপূরণ আদায়ের মামলা এবং স্বামীর বিরুদ্ধে কোন স্ত্রীর বকেয়া ভরণপোষণ আদায়ের মামলা। এসব বিষয় গ্রাম আদালতের মাধ্যমে নিষ্পত্তিযোগ্য হবে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
দেশে বিদ্যুতের চাহিদার চেয়ে উৎপাদন ক্ষমতা বেশি: প্রতিমন্ত্রী
বর্তমানে দেশে বিদ্যুতের চাহিদার চেয়েও উৎপাদন ক্ষমতা বেশি বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। চলতি বছরের ৩০ এপ্রিল দেশে সর্বোচ্চ ১৬ হাজার ৪৭৭ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়েছে বলে জানান তিনি।
মঙ্গলবার (৭ মে) বিকেলে জাতীয় সংসদের অধিবেশনে সংসদ সদস্য আব্দুল্লাহ নাহিদ নিগারের লিখিত প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান।
নসরুল হামিদ বলেন, বর্তমানে দেশে বিদ্যুতের চাহিদার চেয়েও উৎপাদন ক্ষমতা বেশি। সরকার ২০০৯ সালে দায়িত্ব গ্রহণের পর বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়নে তাৎক্ষণিক, স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করে নিবিড় তদারকির মাধ্যমে বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। জানুয়ারি ২০০৯ থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত ২৬ হাজার ২৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হয়েছে। ফলে বিদ্যুতের স্থাপিত ক্ষমতা ক্যাপটিভসহ ৩০ হাজার ২৭৭ মেগাওয়াটে উন্নীত হয়েছে। এ বছরের ৩০ এপ্রিল সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদিত হয়েছে ১৬ হাজার ৪৭৭ মেগাওয়াট।
তিনি জানান, চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতায় ঘাটতি না থাকলেও কোভিড-১৯ মহামারি পরবর্তীতে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ ও বৈশ্বিক জ্বালানি সংকটের কারণে পরিপূর্ণ সক্ষমতায় বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব হচ্ছে না। এর ফলে কিছু কিছু স্থানে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে সাময়িক অসুবিধা হচ্ছে। এ ছাড়া অত্যধিক গরম ও দেশের কোথাও কোথাও দাবদাহ থাকার কারণে বিদ্যুতের চাহিদা ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে। চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় উৎপাদন বৃদ্ধির ওপরও জোর দেওয়া হচ্ছে। আমরা আশা করছি, অচিরেই সবাইকে নিরবচ্ছিন্ন ও মানসম্মত বিদ্যুৎ সুবিধা পৌঁছে দিতে সক্ষম হবো।