রাজনীতি
জেলাভিত্তিক বিএনপি প্রার্থীদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ৩০০ আসনের মধ্যে ২৩৭ আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করছে বিএনপি। ৬৩টি আসনে ফাঁকা রাখা হয়েছে। এরমধ্যে কিছু আসন জোটের শরিকদের জন্য রেখে দিয়েছে বিএনপি।
এবারের নির্বাচনে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া ৩টি আসনে অংশ নেবেন। এগুলো হলো ফেনী-১, বগুড়া-৭ ও দিনাজপুর-৩। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান শুধু বগুড়া-৬ আসন থেকে অংশ নেবেন।
জেলাভিত্তিক বিএনপি প্রার্থীদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা দেখে নিন-
ঢাকা বিভাগ
ঢাকা-১: খন্দকার আবু আশফাক; ঢাকা-২: আমান উল্লাহ আমান; ঢাকা-৩: গয়েশ্বর চন্দ্র রায়; ঢাকা-৪: তানভীর আহমেদ রবিন; ঢাকা-৫: নবী উল্লাহ নবী; ঢাকা-৬: ইশরাক হোসেন; ঢাকা-৮: মির্জা আব্বাস আহমেদ; ঢাকা-১১: এম এ কাইয়ুম; ঢাকা-১২: সাইফুল আলম নীরব; ঢাকা-১৪: সানজিদা ইসলাম তুলি; ঢাকা-১৫: মো. শফিকুল ইসলাম খান; ঢাকা-১৬: আমিনুল হক ও ঢাকা-১৯: ডা. দেওয়ান মো. সালাউদ্দিন।
গাজীপুর-২: এম মুঞ্জুরুল করিম রনি; গাজীপুর-৩: রফিকুল ইসলাম বাচ্চু; গাজীপুর-৪: শাহ রিয়াজুল হান্নান ও গাজীপুর-৫: ফজলুল হক মিলন।
নারায়ণগঞ্জ-১: মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দীপু; নারায়ণগঞ্জ-২: নজরুল ইসলাম আজাদ; নারায়ণগঞ্জ-৩: মো. আজহারুল ইসলাম মান্নান ও নারায়ণগঞ্জ-৫: মো. মাসুদুজ্জামান।
মুন্সীগঞ্জ-১: শেখ মো. আবদুল্লাহ; মুন্সীগঞ্জ -২: মিজানুর রহমান সিনহা, মুন্সীগঞ্জ -৩ : পরে ঘোষণা।
ফরিদপুর-১: পরে ঘোষণা; ফরিদপুর-২: শ্যামা ওবায়েদ ইসলাম; ফরিদপুর-৩: নায়াব ইউসুফ আহমেদ; ফরিদপুর-৪: শহীদুল ইসলাম বাবুল।
মাদারীপুর-১: কামাল জামান মোল্লা; মাদারীপুর-২: পরে ঘোষণা; মাদারীপুর-৩: আনিসুর রহমান।
নরসিংদী-১: খায়রুল কবির খোকন; নরসিংদী-২: ড. আব্দুল মঈন খান; নরসিংদী-৩: পরে ঘোষণা; নরসিংদী-৪: সরদার মো. সাখাওয়াত হোসেন; নরসিংদী-৫: ইঞ্জি. মো.আশরাফ উদ্দিন বকুল।
মানিকগঞ্জ-২: মঈনুল ইসলাম বাঁধন; মানিকগঞ্জ-৩: আফরোজা খান রিতা।
শরীয়তপুর-১: সাইদ আহমেদ আসলাম; শরীয়তপুর-২: মো. শফিকুর রহমান কিরণ; শরীয়তপুর-৩: মিয়াঁ নুরুদ্দিন আহমেদ অপু।
গোপালগঞ্জ-১: মো. সেলিমুজ্জামান মোল্ল্যা; গোপালগঞ্জ-২: ডা. কে এম বাবর আলী; গোপালগঞ্জ-৩: এস এম জিলানী।
কিশোরগঞ্জ-১: পরে ঘোষণা; কিশোরগঞ্জ-২: অ্যাড. মো. জালাল উদ্দিন; কিশোরগঞ্জ-৩: ড. ওসমান ফরুক; কিশোরগঞ্জ-৪: মো. ফজলুল রহমান; কিশোরগঞ্জ-৫ : পরে ঘোষণা; কিশোরগঞ্জ-৬: মো. শরীফুল রহমান।
রাজবাড়ী-১: আলি নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়ম।
টাঙ্গাইল-১: ফকির মাহবুব আনাম স্বপন; টাঙ্গাইল-২: আব্দুস সালাম পিন্টু; টাঙ্গাইল-৩: এম ওবায়দুল হক নাসির; টাঙ্গাইল-৪: মো. লুৎফুর রহমান মতিন; টাঙ্গাইল-৬: মো. রবিউল আউয়াল লাবলু; টাঙ্গাইল-৭: আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী ও টাঙ্গাইল-৮: আহমেদ আজম খান।
রাজশাহী বিভাগ
রাজশাহী-১: মো. শরীফ উদ্দীন; রাজশাহী-২: মো. মিজানুর রহমান মিনু; রাজশাহী-৩: মোহাম্মদ শফিকুল হক মিলন; রাজশাহী-৪: ডিএমডি জিয়াউর রহমান; রাজশাহী-৫ : অধ্যাপক নজরুল ইসলাম ও রাজশাহী-৬ আবু সাঈদ চাঁদ।
নওগাঁ-১: মো. মোস্তাফিজুর রহমান; নওগাঁ-২: মো. সামসুজোহা খান; নওগাঁ-৩: মো. ফজলে হুদা বাবুল; নওগাঁ-৪: ইকরামুল বারী টিপু ও নওগাঁ-৬: শেখ মো. রেজাউল ইসলাম।
নাটোর-১ ফারজানা শারমিন; নাটোর-২ রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু ও নাটোর-৪ মো. আব্দুল আজিজ।
পাবনা-২: এ কে এম সেলিম রেজা হাবিব; পাবনা-৩: মো. হাসান জাফির তুহিন; পাবনা-৪: হাবিবুর রহমান হাবিব ও পাবনা-৫ মো. শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ মো. সাজাহান মিয়াঁ; চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২: মো. আমিনুল ইসলাম ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ মো. হারুনর রশিদ।
বগুড়া-১: কাজী রফিকুল ইসলাম; বগুড়া-৩: আব্দুল মুহিত তালুকদার; বগুড়া-৪: মো. মোশারফ হোসেন; বগুড়া-৫: গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ; বগুড়া-৬: তারেক রহমান ও বগুড়া-৭: খালেদা জিয়া।
জয়পুরহাট-১: মো. মাসুদ রানা প্রধান ও জয়পুরহাট-২: আব্দুল বারী।
সিরাজগঞ্জ-২: হাসান মাহমুদ টুকু; সিরাজগঞ্জ-৩: ভিপি আয়নুল হক; সিরাজগঞ্জ-৪: এম আকবর আলী; সিরাজগঞ্জ-৫ মো. আমিরুল ইসলাম খান ও সিরাজগঞ্জ-৬: এম এ মুহিত।
ময়মনসিংহ বিভাগ
ময়মনসিংহ-১: সৈয়দ এমরান সালেহ; ময়মনসিংহ-২: মোতাহের হোসেন তালুকদার; ময়মনসিংহ-৩: এম ইকবার হোসেইন; ময়মনসিংহ-৫: মোহাম্মদ জাকির হোসেন; ময়মনসিংহ-৬: মো. আখরুল আলম; ময়মনসিংহ-৭: ডা. মো. মাহবুবুর রহমান; ময়মনসিংহ-৮: লুতফুল্লাহেল মাজেদ; ময়মনসিংহ-৯: ইয়াসের খাঁন চৌধুরী ও ময়মনসিংহ-১১: ফকর উদ্দিন আহমেদ।
শেরপুর-১: সানসিলা জেবরিন; শেরপুর-২: মোহাম্মদ ফাহিম চৌধুরী ও শেরপুর-৩: মো. মাহমুদুল হক রুবেল।
জামালপুর-১: এম রশিদুজ্জামান মিল্লাত; জামালপুর-২: এ ই সুলতান মাহমুদ বাবু; জামালপুর-৩: মো. মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল; জামালপুর-৪: মো. ফরিদুল কবির তালুকদার শামীম ও জামালপুর-৫: শাহ মো. ওয়ারেস আলী মামুন।
নেত্রকোণা-১: ব্যারিস্টার কায়সার কামাল; নেত্রকোণা-২: মো: আনোয়ারুল হক; নেত্রকোণা-৩: রফিকুল ইসলাম হিলালী; নেত্রকোণা-৪: মো. লুৎফুজ্জামান বাবর ও নেত্রকোণা-৫: মো. আবু তাহের তালুকদার।
বরিশাল বিভাগ
বরিশাল-১: জহির উদ্দিন স্বপন; বরিশাল-২: সরদার সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু; বরিশাল-৪: মো. রজীব আহসান; বরিশাল-৫ : মো. মজিবর রহামন সরওয়ার ও বরিশাল-৬: আবুল হোসেন খান।
পটুয়াখালী-১: এয়ার ভাইস মার্শাল (অবসরপ্রাপ্ত) আলতাফ হোসেন চৌধুরী ও পটুয়াখালী-৪: এ বি এম মোশাররফ হোসেন।
ভোলা-১: গোলাম নবী আলমগীর; ভোলা-২: মো. হাফিজ ইব্রাহীম; ভোলা-৩: মেজর (অবসরপ্রাপ্ত) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম ও ভোলা-৪: মো. নুরুল ইসলাম নয়ন।
পিরোজপুর-২: আহমেদ সোহেল মঞ্জুর ও পিরোজপুর-৩: মো. রুহুল আমিন দুলাল।
ঝালকাঠি-২: সরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টু।
বরগুনা-১: মো. নজরুল ইসলাম মোল্লা ও বরগুনা-২: নুরুল ইসলাম মনি।
খুলনা বিভাগ
খুলনা-২: নজরুল ইসলাম মঞ্জু; খুলনা-৩: রকিবুল ইসলাম বকুল; খুলনা-৪: আজিজুল বারী হেলাল; খুলনা-৫: মোহাম্মদ আলী আসগর ও খুলনা-৬: মনিরুল ইসলাম বাপ্পী।
বাগেরহাটের কোনো আসনে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়নি।
সাতক্ষীরা-১: মো. হাবিবুল ইসমাল হাবিব; সাতক্ষীরা-২: আব্দুর রউফ; সাতক্ষীরা-৩: কাজী আলাউদ্দিন ও সাতক্ষীরা-৪: মো. মনিরুজ্জামান।
যশোর-১ মো. মফিকুল হাসান তৃপ্তি; যশোর-২: মোছা. সাবিরা সুলতানা; যশোর-৩: অনিন্দ্য ইসলাম অমিত; যশোর-৪: টি এস আইয়ুব ও যশোর-৬: কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ।
মাগুরা-১: মো. মনোয়ার হোসেন ও মাগুরা-২: নিতাই রায় চৌধুরী।
ঝিনাইদহ-৩: মোহাম্মদ মেহেদী হাসান।
নড়াইল-১: বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলম।
কুষ্টিয়া-১: রেজা আহম্মেদ; কুষ্টিয়া-২: রাগীব রউফ চৌধুরী; কুষ্টিয়া-৩: মো. জাকির হোসেন সরকার ও কুষ্টিয়া-৪: সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমি।
চুয়াডাঙ্গা-১: মো. শরীফুজ্জামান ও চুয়াডাঙ্গা-২: মাহমুদ হাসান খান।
মেহেরপুর-১: মাসুদ অরুন ও মেহেরপুর-২: মো. আমজাদ হোসেন।
চট্টগ্রাম বিভাগ
চট্টগ্রাম-১: নুরুল আমিন চেয়ারম্যান; চট্টগ্রাম-২: সরোয়ার আলমগীর; চট্টগ্রাম-৪: কাজী সালাউদ্দিন; চট্টগ্রাম-৫: মীর হেলাল উদ্দিন; চট্টগ্রাম-৭: হুম্মাম কাদের চৌধুরী; চট্টগ্রাম-৮: এরশাদ উল্লাহ; চট্টগ্রাম-৯: পরে ঘোষণা; চট্টগ্রাম-১০: আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী; চট্টগ্রাম-১২: এনামুল হক; চট্টগ্রাম-১৩: সরওয়ার জামাল নিজাম; চট্টগ্রাম-১৬: মিশকাতুল ইসলাম চৌধুরী পাপ্পা।
কুমিল্লা-১: ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন; কুমিল্লা-৩: কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসাইন কায়কোবাদ; কুমিল্লা-৪: মঞ্জুরুল আহসান মুন্সী; কুমিল্লা-৫: মো. জসিম উদ্দিন; কুমিল্লা-৬: মো. মনিরুল হক চৌধুরী; কুমিল্লা-৮: জাকারিয়া তাহের; কুমিল্লা-৯: মো. আবুল কালাম; কুমিল্লা-১০: মো. আব্দুল গফুর ভূঁইয়া ও কুমিল্লা-১১: মো. কামরুল হুদা।
চাঁদপুর-১: আ ন ম এহসানুল হক মিলন; চাঁদপুর-২: মো. জালাল উদ্দিন; চাঁদপুর-৩: শেখ ফরিদ আহমেদ; চাঁদপুর-৪: মো. হারুনুর রশিদ ও চাঁদপুর-৫: মো. মমিনুল হক।
কক্সবাজার-১: সালাহউদ্দিন আহমেদ; কক্সবাজার-৩: লুৎফুর রহমান কাজল ও কক্সবাজার-৪: শাহজাহান চৌধুরী।
নোয়াখালী-১: এ এম মাহবুব উদ্দিন নোয়াখালী-২: জয়নাল আবেদীন ফারুক; নোয়াখালী-৩: মো. বরকত উল্লাহ বুলু; নোয়াখালী-৪: মো. শাহজাহান; নোয়াখালী-৫: মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম; নোয়াখালী-৬: মোহাম্মদ মাহবুবের রহমান শামীম।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১: এম এ হান্নান; ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩: খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল; ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪: মুশফিকুর রহমান ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫: মো. আবদুল মান্নান।
লক্ষ্মীপুর-২: মো. আবুল খায়ের ভূঁইয়া ও লক্ষ্মীপুর-৩: মো. শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি।
ফেনী-১: খালেদা জিয়া; ফেনী-২ : অধ্যাপক জয়নাল আবেদীন ও ফেনী-৩: আব্দুল আউয়াল মিন্টু।
খাগড়াছড়ি: আব্দুল ওয়াদুদ মিয়া, রাঙ্গামাটি: দীপেন দেওয়ান ও বান্দরবান: সাচিং প্রু
রংপুর বিভাগ
রংপুর-১: মো. মোকাররম হোসেন সুজন; রংপুর-২ মোহাম্মদ আলী সরকার; রংপুর-৩: মো. সামসুজ্জামান সামু; রংপুর-৪: মোহাম্মদ এমদাদুল হক ভরসা; রংপুর-৫: মো. গোলাম রব্বানী ও রংপুর-৬: মো. সাইফুল ইসলাম।
পঞ্চগড়-১: ব্যারিস্টার মোহাম্মদ নওশাদ জমির ও পঞ্চগড়-২: ফরহাদ হোসেন আজাদ।
ঠাকুরগাঁও-১: মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও ঠাকুরগাঁও-৩: মো. জাহিদুর রহমান জাহিদ।
দিনাজপুর-১: মো. মনজুরুল ইসলাম; দিনাজপুর-২: মো. সাদিক রিয়াজ; দিনাজপুর-৩ খালেদা জিয়া; দিনাজপুর-৪: মো. আক্তারুজ্জামান মিয়াঁ ও দিনাজপুর-৬: অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
নীলফামারী-২: এ এইচ মো. সাইফুল্লাহ রুবেল ও নীলফামারী-৪ মো. আব্দুল গফুর সরকার।
লালমনিরহাট-১: মো. হাসান রাজিব প্রধান ও লালমনিরহাট-৩: আসাদুল হাবিব দুলু।
কুড়িগ্রাম-১: সাইফুল ইসলাম রানা; কুড়িগ্রাম-২: মো. সোহেল হোসেন কায়কোবাদ; কুড়িগ্রাম-৩: তাজভীর উল ইসলাম ও কুড়িগ্রাম-৪: মো. আজিজুর রহমান।
গাইবান্ধা-১: খন্দকার জিয়াউল ইসলাম মোহাম্মদ আলী; গাইবান্ধা-২: মো. আনিসুজ্জামান খান বাবু; গাইবান্ধা-৩: অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মইনুল হাসান সাদিক; গাইবান্ধা-৪: মোহাম্মদ শামীম কায়সার ও গাইবান্ধা-৫: মো. ফারুক আলম সরকার।
সিলেট বিভাগ
সিলেট-১: খন্দকার আব্দুল মোক্তাদির চৌধুরী; সিলেট-২: মোছা. তাহসিনা রুশদীর; সিলেট-৩: মোহাম্মদ আবদুল মালিক ও সিলেট-৬: এমরান আহমেদ চৌধুরী।
সুনামগঞ্জ-১: আনিমুল হক; সুনামগঞ্জ-৩: মোহাম্মদ কয়সর আমমেদ ও সুনামগঞ্জ-৫: কলিম উদ্দিন মিলন।
মৌলভীবাজার-১: নাসির দ্দিন আহমেদ মিঠু; মৌলভীবাজার-২: সওকত হোসেন সকু; মৌলভীবাজার-৩: নাসের রহমান ও মৌলভীবাজার-৪: মো. মজিবর রহমান চৌধুরী।
হবিগঞ্জ-২: আবু সনসুর সাখাওয়াত হাসান জীবন; হবিগঞ্জ-৩: আলহাজ্ব মো. জি কে গাউস ও হবিগঞ্জ-৪: এস এম ফয়সাল।
রাজনীতি
শরীয়তপুরে ছাত্রদল-এনসিপি সংঘর্ষ, হাতবোমা বিস্ফোরণ
শরীয়তপুর সদর উপজেলায় ছাত্রদল ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ ও ধাওয়া পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় একাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এ সময় আহত হয়েছেন অন্তত পাঁচজন।
সোমবার (২২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার চৌরঙ্গ মোড়ে এ ঘটনা ঘটে বলে জানান সদর পালং মডেল থানার ওসি শাহ আলম।
আহতরা হলেন- ইসাহাক সরদার (৩৪), নাঈম ইসলাম (২৬), নিরব (১৯), আরমান দরর্জি (২৫) এবং মোহাম্মদ আলী (৩২)। এর মধ্যে নাঈমকে আশঙ্কাজনক অবস্থা ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। বাকিরা শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তারা সবাই ছাত্রদলের কর্মী।
ওসি শাহ আলম বলেন, একজনের গায়ে মোটরসাইকেল লাগা নিয়ে প্রথমে হাতাহাতি হয়। পরে বিষয়টি নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এ সময় একটি পক্ষ হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটায়।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাজধানীতে গুলিতে নিহত শরীফ ওসমান বিন হাদির হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে বিকেলে শহরে মিছিল বের করেন এনসিপি নেতাকর্মীরা। মিছিলটি চৌরঙ্গী এলাকায় পৌঁছালে একটি মোটরসাইকেলকে সাইট দেওয়া নিয়ে ছাত্রদলের এক কর্মীর সঙ্গে এনসিপি কর্মীদের বাগবিতণ্ডা হয়।
তবে ছাত্রদলের অভিযোগ, ওই কর্মীকে মারধর করেছেন এনসিপির নেতাকর্মীরা। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষে মধ্যে ধাওয়া পাল্টাধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় হামবোমা বিস্ফোরণে পাঁচজন আহত হন।
প্রায় ৪০ মিনিট পর পরিস্থিতি শান্ত হয়। সংঘর্ষ থামলেও এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
আহতদের নিজেদের কর্মী দাবি করে শরীয়তপুর জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেন, এনসিপি নামধারী কিছু লোক ছাত্রদলের ওপর হামলা করেছে। একজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
শরীয়তপুর জেলা ছাত্রদলের সদস্যসচিব সোহেল তালুকদার বলেন, রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় ছাত্রদলের এক কর্মীকে আটকে রাখেন এনসিপির নেতারা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গেলে তারা আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই।
হামলার অভিযোগ অস্বীকার করে এনসিপির শরীয়তপুর জেলা কমিটির সাবেক যুগ্ম সমন্বয়কারী সবুজ তালুকদার বলেন, ছাত্রদলের এক ছেলে মোটরসাইকেল নিয়ে আমাদের মিছিলে ঢুকে পড়ে। এ সময় ছাত্রদলের ওই কর্মী আমাদের একজনের ওপর হামলা চালায়। পরে আমরা তাকে আটকে রাখলে ছাত্রদলের সদস্যসচিব সোহেল ও তার লোকজন এসে আমাদের ওপর দেশি অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়।
ওসি শাহ আলম জানান, এ ঘটনায় অভিযোগ পেলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এমকে
রাজনীতি
নারী সঙ্গীর বাসায় গুলিবিদ্ধ হন এনসিপি নেতা, মিলল চাঞ্চল্যকর তথ্য
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-এর খুলনা বিভাগীয় প্রধান মোতালেব শিকদারের মাথায় গুলির ঘটনায় প্রাথমিকভাবে রাজনৈতিক কোনো সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ (কেএমপি)। একই সঙ্গে গুলিবিদ্ধ মোতালেব শিকদার বর্তমানে শঙ্কামুক্ত রয়েছেন বলে চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে জানিয়েছে পুলিশ।
সোমবার (২২ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটের দিকে গুলির ঘটনাটি ঘটে। শুরুতে সোনাডাঙ্গার গাজী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সামনে দুর্বৃত্তরা তাকে মাথা লক্ষ্য করে গুলি করে পালিয়ে যায়—এমন তথ্য পাওয়া গেলেও পরবর্তীতে পুলিশের তদন্তে ভিন্ন তথ্য উঠে এসেছে।
কেএমপির দাবি, মোতালেব শিকদার সোনাডাঙ্গা এলাকার আল আকসা মসজিদ রোডের ‘মুক্তা হাউজ ১০৯’ নামের একটি ভবনের নিচতলায় গুলিবিদ্ধ হন। এটি এনসিপি নেতা মোতালেবের নারীসঙ্গী তন্বীর বাসা বলে জানিয়েছে পুলিশ। তিনি গত দুই মাস ধরে সেখানে বসবাস করছিলেন।
কেএমপির মিডিয়া সেল থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শুরুতে পুলিশের কাছে রাস্তায় গোলাগুলি হওয়ার এবং সেখান থেকে গুলিবিদ্ধ হওয়ার মিথ্যা জবানবন্দি দেওয়া হয়েছিল। পুলিশ জানায়, ঘটনাস্থল থেকে পাঁচটি বিদেশি মদের খালি বোতল, পিস্তলের একটি গুলির খোসা, ইয়াবা সেবনের সরঞ্জামাদি এবং অনৈতিক কার্যক্রমের আলামত উদ্ধার করা হয়েছে।
এছাড়া ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ঘটনার আগের দিন রাত সাড়ে ১২টার দিকে দুজন ব্যক্তি মোতালেব শিকদারের ভাড়া বাসায় প্রবেশ করেন।
পুলিশের অনুসন্ধানে আরও জানা যায়, মোতালেব শিকদার খুলনার শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেনেড বাবুর অনুসারী সৌরভ ও তার সহযোগীদের সঙ্গে চাঁদাবাজিতে জড়িত ছিলেন। পূর্ব থেকেই তাদের মধ্যে বিরোধ চলছিল। চাঁদার অর্থের ভাগবাটোয়ারা নিয়ে অন্তর্কোন্দলের জেরে এ গুলির ঘটনা ঘটে থাকতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ।
কেএমপির উপকমিশনার (দক্ষিণ বিভাগ) তাজুল ইসলাম বলেন, “এ ঘটনায় প্রাথমিকভাবে রাজনৈতিক কোনো সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যায়নি। ঘটনাস্থল থেকে মাদক ব্যবহারের দ্রব্য উদ্ধার করা হয়েছে। মূল ঘটনা উদঘাটনে আমাদের তদন্ত কার্যক্রম চলমান রয়েছে।”
এদিকে গুলিবিদ্ধ মোতালেব এখন শঙ্কামুক্ত বলে জানিয়েছে কেএমপি। চিকিৎসকদের বরাত দিয়েছে পুলিশ জানায়, বর্তমানে তিনি খুলনা মেডিক্যাল কলেজের সার্জারি বিভাগে চিকিৎসাধীন। তার সিটি স্ক্যান রিপোর্ট স্বাভাবিক এবং তিনি আশঙ্কামুক্ত।
এমকে
রাজনীতি
২৭ ডিসেম্বর ভোটার হবেন তারেক রহমান
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আগামী ২৭ ডিসেম্বর ভোটার হবেন বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন আহমেদ।
সোমবার (২২ ডিসেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সিইসির সঙ্গে বৈঠক শেষে এ কথা জানান তিনি।
তিনি বলেন, আগামী বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দেশে ফিরবেন তারেক রহমান। পরে শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) ভোটার কার্ড হওয়ার জন্য সব কার্যক্রম শুরু করবেন।
এর আগে বিকেল ৩টার দিকে নির্বাচন ভবনে সিইসির কার্যালয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করেন সালাউদ্দিন আহমদের নেতৃত্বাধীন বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল।
বৈঠকে নির্বাচন কমিশনার রহমানেল মাছউদ ও নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সচিব উপস্থিত ছিলেন। বিএনপির প্রতিনিধি দলের অন্য দুই সদস্য হলেন বিএনপি চেয়ারপার্সন উপদেষ্টা কাউন্সিল সদস্য ইসমাইল জবিউল্লাহ ও নির্বাচন কমিশনের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব ডক্টর মোহাম্মদ জকরিয়া।
প্রসঙ্গত, দীর্ঘদিন পর আগামী ২৫ ডিসেম্বর স্বদেশে ফিরবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন বলে জানিয়েছেন। তবে তিনি এখনও ভোটার তালিকায় নিজের নাম অন্তর্ভুক্ত করেননি। তফসিল ঘোষণার পর ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত করতে হলে নির্বাচন কমিশনের অনুমোদন নিতে হবে।
এমকে
রাজনীতি
প্রথম আলো-ডেইলি স্টার নয়, গণতন্ত্রের ওপর আঘাত এসেছে: মির্জা ফখরুল
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আজ ডেইলি স্টার বা প্রথম আলো নয়—আজ আঘাত এসেছে গণতন্ত্রের ওপর। স্বাধীনভাবে চিন্তা করার অধিকার, কথা বলার অধিকার প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। জুলাই যুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত অধিকার আজ হুমকির মুখে। এই পরিস্থিতি শুধু সংবাদমাধ্যমের জন্য নয়, দেশের জনগণের জন্যও বিপজ্জনক।
সোমবার (২২ ডিসেম্বর) রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে সম্পাদক পরিষদ ও নোয়াব আয়োজিত ‘মব ভায়োলেন্স’ বা সংঘবদ্ধ সহিংসতাবিরোধী প্রতিবাদ সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, সংবাদপত্রের ওপর হামলা শুধু গণমাধ্যমের ওপর নয়, এটি সরাসরি গণতন্ত্র ও জুলাই বিপ্লবের ওপর আঘাত। এখন শুধু সচেতন হলে চলবে না, অপশক্তির বিরুদ্ধে সক্রিয়ভাবে রুখে দাঁড়াতে হবে। আমি জানি না, আমরা এই মুহূর্তে কোন বাংলাদেশে আছি।
তিনি আরও বলেন, সারাজীবন সংগ্রাম করেছি স্বাধীন, সার্বভৌম ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের জন্য। আজ যে বাংলাদেশ দেখছি, এই বাংলাদেশের স্বপ্ন আমি কোনো দিন দেখিনি।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে কোনো রাজনৈতিক দল বা সংগঠনের সীমায় আবদ্ধ থাকার সময় নয়। সব গণতন্ত্রকামী মানুষের এখন এক হওয়ার সময় এসেছে। যারা বাংলাদেশকে সত্যিকার অর্থে স্বাধীন ও সার্বভৌম গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে দেখতে চায়, তাদের শুধু সচেতন থাকলে চলবে না, রুখে দাঁড়াতে হবে।
দেশের নাগরিকদের রাজনৈতিক ও সামাজিক দায়বদ্ধতার ওপর জোর দিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, সংঘটিত সহিংসতার বিরুদ্ধে সবাইকে সচেতন ও সক্রিয় হতে হবে। গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষা করতে না পারলে শুধু সাংবাদিক নয়, পুরো সমাজই ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
সভায় দেশের বিভিন্ন সংবাদপত্রের সম্পাদক ও সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন। তারা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা রক্ষা ও সংঘবদ্ধ সহিংসতার বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
এমকে
রাজনীতি
তারেক রহমানকে সংবর্ধনায় ৩০০ ফিটে প্রস্তুত হচ্ছে মঞ্চ
আগামী ২৫ ডিসেম্বর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান আয়োজনে ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে দলটি। এ উপলক্ষে রাজধানীর ৩০০ ফিট এলাকায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের মঞ্চ তৈরির কাজ শুরু হয়েছে।
রবিবার (২১ ডিসেম্বর) দুপুর থেকে বিশ্বরোড থেকে পূর্বাচলমুখী ৩০০ ফিট সড়কের একটি অংশ নিয়ে শুরু হয় মঞ্চ তৈরির কাজ। এই নির্মাণকাজ দ্রুত শেষ করার জন্য কমিটির সদস্যরা দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন বিএনপির নেতারা।
বিএনপি নেতারা জানান, তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনের জন্য দেশবাসী অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। ২৫ ডিসেম্বর ঢাকায় নেমে বনানী-কাকলী হয়ে ৩০০ ফিটে যাবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। সেখানে উপস্থিত হয়ে বক্তব্য দেবেন তিনি।
এদিকে তারেক রহমানের দেশে প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান আয়োজনে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের অনুমতি পেয়েছে দলটি।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য লিখিত অনুমতি পাওয়া গেছে। রোববার রাত সাড়ে ৮টায় বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভীর কাছে এ সংক্রান্ত অনুমতিপত্র পাঠিয়েছেন ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার শরফ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী।
উল্লেখ্য, প্রায় দেড় যুগের নির্বাসিত জীবন শেষে লন্ডন থেকে সিলেট হয়ে ঢাকায় আসবেন তারেক রহমান। বাংলাদেশ বিমানের নিয়মিত বাণিজ্যিক ফ্লাইটে তারেক রহমান রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বেলা ১১টা ৫৫ মিনিটে অবতরণ করবেন।




