কর্পোরেট সংবাদ
নারীর অধিকার আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের মুদারাবা মোহর সঞ্চয়ী হিসাব
মোহর ইসলামে নারীর প্রতি সম্মান আর অধিকার প্রদর্শনের একটি নিদর্শন। বিবাহের সময় কনের দাবিকৃত অর্থ মোহর, আর বরের পক্ষ থেকে কনেকে এই মোহর আদায় করা অত্যবশকীয় কর্তব্য।
পবিত্র কোরানের সুরা নিসায় আল্লাহ বলেন ‘আর তোমরা আনন্দের সাথে স্ত্রীদের মোহর আদায় করে দাও। তবে যদি তারা স্বেচ্ছায় মাফ করে দেয়, তাহলে তা সানন্দে ভোগ করতে পার’। মোহর যে স্ত্রীর অপরিহার্য অধিকার এবং স্বামীকে যে অবশ্যই পালন করতে হবে এমন চিন্তা বেশিরভাগ মানুষের থাকে না। ফলে সমাজে মোহর আদায়ের সংস্কৃতি কিছুটা কম। বিয়েতে মোটা অংকের মোহর নির্ধারণ করা হয়, কিন্তু সংসারের খরচ চালাতে গিয়ে এই মোহর আদায় কারো কারো পক্ষে কঠিন হয়ে উঠে। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি মোহর আদায়ের সংস্কৃতি চালু রাখতে ও আরো সহজ করতে মুদারাবা মোহর সেভিংস একাউন্ট চালু করেছে।
সমাজের সর্বস্তরের মুসলিম জনসাধারণ বিশেষত পেশাজীবী, চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী, প্রবাসী তাদের সামর্থ অনুযায়ী মাসিক কিস্তিতে টাকা জমা দিয়ে এই প্রকল্পের আওতায় একাউন্ট খুলতে পারবেন। মাসিক কিস্তি ৫০০ টাকা থেকে ৫,০০০ টাকার কিস্তিতে ৫ বছর ও ১০ বছর মেয়াদী এ হিসাব পরিচালনাকারী হিসেবে ভূমিকা পালন করবে স্বামী বা বিবাহেচ্ছুক পুরুষ। কাবিননামায় উল্লেখিত মোট টাকার পরিমাণ, আদায়কৃত টাকা এবং আদায়যোগ্য টাকার পরিমাণ উল্লেখ করে আদায়যোগ্য টাকার উপর মাসিক হার নির্ধারণ করা হয়। উল্লেখ্য, ইতোমধ্যে প্রায় ৩৩ হাজার গ্রাহক ইসলামী ব্যাংকে মোহর একাউন্ট খুলেছেন।
বাংলাদেশের যে কোন বৈধ নাগরিক তার জাতীয় পরিচয় পত্র/পাসপোর্ট/ ড্রাইভিং লাইসেন্সের ফটোকপি, নিজের ২ কপি ছবি, স্ত্রীর ২ কপি ছবি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও নমিনির এক কপি ছবি নিয়ে ইসলামী ব্যাংকের যে কোন শাখা, উপশাখা কিংবা এজেন্টে মোহর একাউন্ট খুলতে পারবে, এছাড়া ইসলামী ব্যাংকের ডিজিটাল অ্যাপস সেলফিনের মাধ্যমেও এই একাউন্ট খোলা যায়। অন্য শাখা, উপ-শাখা কিংবা এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট থেকে অনলাইনের মাধ্যমে কিস্তির টাকা জমা দেওয়া যায়। মোবাইল ভিক্তিক ব্যাংকিং আ্যাপস সেলফিনের মাধ্যমে মাসের যে কোন দিন যে কোন স্থান থেকে খুব সহজে মাসিক কিস্তি দেওয়া যায় অথবা শাখায় স্পেশাল ইনস্ট্রাকশন দিয়ে রাখলে প্রতি মাসে নির্দিষ্ট তারিখে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অটোমেটিক সংশ্লিষ্ট সেভিংস হিসাব থেকে মোহর একাউন্টে ট্রান্সফার হয়ে যাবে। এছাড়া ইসলামী ব্যাংকের ইন্টারনেট ব্যাংকিং ও এমক্যাশের মাধ্যমেও মাসিক কিস্তি পরিশোধ করা যায়। গ্রাহক চাইলে কিস্তির টাকা অগ্রিম পরিশোধ করতে পারেন। উক্ত একাউন্টের মূল টাকা ও প্রদত্ত মুনাফা সবই স্ত্রীর প্রাপ্য। হিসাব খোলার সময় কিস্তির হার ও মেয়াদ নির্ধারণ করতে হবে। পরবর্তীতে তা পরিবর্তন করা যাবে না।
মুদারাবা মোহর হিসাবে সঞ্চিত অর্থ দিয়ে একজন স্বামী তার স্ত্রীর মোহরের ঋণ থেকে নিজেকে মুক্ত করতে পারেন। মোহর পরিশোধের মাধ্যমে নারীর জীবনে আর্থিক স্বচ্ছলতা আসে। এবং সম্মান প্রতিষ্ঠিত হয়। সর্বোপরি সমাজে নারীর অধিকার আদায়ের মাধ্যমে তাদের ক্ষমতায়ন হয়। মোহর আদায়ের সংস্কৃতি চালু করতে ইসলামী ব্যাংকের এ উদ্যোগ কৃতিত্বের দাবিদার।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
শুধু নারী কর্মকর্তা দিয়ে ব্রাঞ্চ পরিচালনা করলো ব্র্যাক ব্যাংক
শুধু নারী কর্মকর্তা দিয়ে তিনটি ব্রাঞ্চ পরিচালনা করে ব্যাংকিং খাতে এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।
শুধু নারী কর্মকর্তা দিয়ে ব্রাঞ্চ পরিচালনাবিষয়ক এই পাইলট উদ্যোগটি হলো ব্যাংকে নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিতের উদ্দেশ্যে ব্র্যাক ব্যাংকের এক যুগান্তকারী প্রচেষ্টা। ব্র্যাক ব্যাংকের এই প্রচেষ্টায় গ্রাহক সেবা থেকে শুরু করে ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট পর্যন্ত ব্রাঞ্চের সকল কাজ নারী কর্মকর্তারা পরিচালনা করেছেন। শুধু তা-ই নয়, ব্রাঞ্চের নিরাপত্তার কাজে নিয়োজিত সকল কর্মীও ছিলেন নারী, যা জেন্ডার-ইকুয়ালিটির বিষয়ে ব্যাংকটির প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করে।
সপ্তাহব্যাপী চালিত এই পরীক্ষামূলক উদ্যোগটি ছিল ব্যাংকের জন্য এক দুর্দান্ত সাফল্য। সাতমসজিদ রোড ব্রাঞ্চ, মগবাজার ব্রাঞ্চ এবং নিকুঞ্জ সাব-ব্রাঞ্চ শাখা পুরোপুরিভাবে নারী কর্মকর্তাদের দ্বারা পরিচালিত হয়েছিল, যা গ্রাহকদের কাছ থেকে দারুণ সাড়ার পাশাপাশি ব্যাপক প্রশংসাও অর্জন করেছে। ব্র্যাক ব্যাংকের এমন উদ্যোগ নারীর ক্ষমতায়নের প্রতি ব্যাংকটির অবিচল প্রতিশ্রুতিকে সকলের সামনে আরও একবার তুলে ধরেছে।
ব্যাংকটির মূল প্রতিষ্ঠান ব্র্যাক থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক সবসময় নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। একটি মূল্যবোধ-ভিত্তিক ব্যাংক হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংক সবসময় কর্মক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধিতে সহায়তা এবং তাঁদের নেতৃত্বস্থানীয় পদে পৌঁছাতে অনুপ্রেরণা যুগিয়ে থাকে।
ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও সেলিম আর. এফ. হোসেন এই উদ্যোগের বিষয়ে বলেন যে, ব্র্যাক ব্যাংক সমাজের প্রত্যেক নারীর সম্ভাবনায় বিশ্বাস করে। আমাদের এই উদ্যোগটি নারীদের এগিয়ে চলার পথে পুরো ব্যাংকিং খাতে ব্র্যাক ব্যাংককে অগ্রণী ভূমিকায় রাখবে।
সেলিম আর. এফ. হোসেন বলেন, নারী সহকর্মীদের সম্ভাবনায় বিশ্বাসী ব্র্যাক ব্যাংক কর্মক্ষেত্রে নারীদের পরিপূর্ণ বিকাশের লক্ষ্যে অনুকূল কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করেছে। এখানে প্রত্যেক নারী স্ব-স্ব পদে নিজেদের পুর্ণাঙ্গ সম্ভাবনা বিকাশের সুযোগ পাচ্ছেন। নারী কর্মীদের মাধ্যমে পুরো ব্রাঞ্চ পরিচালনা নিয়ে আমাদের এই উদ্যোগটি নারীর ক্ষমতায়ন বিষয়ে আমাদের ব্যক্ত করা প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নেরই প্রমাণ।
তিনি আরও বলেন, ব্র্যাক ব্যাংকে আমরা নারীদের ক্যারিয়ার অগ্রযাত্রায় এবং পূর্ণাঙ্গ সম্ভাবনার বিকাশে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আয়োজন করে থাকি। তাঁদের সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং কর্মজীবনে উন্নতির লক্ষ্যে ব্র্যাক ব্যাংক উল্লেখযোগ্যভাবে বিনিয়োগ করে থাকে। ভবিষ্যতে আমরা আমাদের এই ‘শুধু নারী কর্মকর্তা দ্বারা পরিচালিত ব্রাঞ্চ’ মডেলটি সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়ন করব।
ব্যাংকিং খাতের শীর্ষস্থানীয় নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংকে মোট জনবলের ১৫শতাংশই নারী। ব্যাংকটি এই হার ৩০শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ওয়ালটনের ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ ক্যাম্পেইনের মেয়াদ বাড়ল ২ মাস
কোরবানির ঈদকে ঘিরে ওয়ালটনের ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ ক্যাম্পেইনের মেয়াদ আরও দুই মাস বাড়ানো হয়েছে। ডিজিটাল এ ক্যাম্পেইনের আওতায় ওয়ালটন ব্র্যান্ডের ফ্রিজ, টিভি, এসি, ওয়াশিং মেশিন ও ফ্যান কিনে ইতোমধ্যে মিলিয়নিয়ার হয়েছেন ৩৪ জন ক্রেতা বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে ইলেকট্রন্ক্সি ব্র্যান্ডটি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সারাদেশে গ্রাহক পর্যায়ে ব্যাপক সাড়া এবং কোরবানি ঈদকে ঘিরে ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ ক্যাম্পেইনের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে।
চলতি বছরের ১ মার্চ এ ডিজিটাল ক্যাম্পেইন শুরু হয়। এর মেয়াদ ছিল ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত। সময় বাড়ানোর কারণে এবার ৩০ জুন পর্যন্ত ক্রেতারা এ ক্যাম্পেইনে অংশ নিতে পারবেন।
মেয়াদ বাড়ানো প্রসঙ্গে ওয়ালটনের চিফ মার্কেটিং অফিসার দিদারুল আলম খান বলেন, “প্রতিটি বড় উৎসব উপলক্ষে ক্রেতাদের জন্য বিশেষ সুবিধা দিয়ে আসছে ওয়ালটন। এরই ধারাবাহিকতায় রোজার ঈদের আগে ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০ এর আওতায় ওয়ালটন পণ্যের ক্রেতাদের ‘ননস্টপ মিলিয়নিয়ার’ হওয়ার সুবিধা দিয়েছে ওয়ালটন।”
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সিজন-২০ চলাকালীন ক্রেতারা দেশের যে কোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম কিংবা অনলাইনে ই-প্লাজা থেকে পণ্য কেনার পর পণ্যটির ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হচ্ছে। এরপর সম্পূর্ণ কম্পিউটারাইজড সিস্টেমে ওয়ালটনের কাছ থেকে ফিরতি এসএমএসের মাধ্যমে ক্রেতারা পাচ্ছেন মিলিয়নিয়ার হওয়ার সুযোগ। এছাড়াও পাচ্ছেন নিশ্চিত উপহার। সংশ্লিষ্ট ওয়ালটন প্লাজা বা শোরুম থেকে ক্রেতাদেরকে উপহার বুঝিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
বিকাশ পেমেন্টের মাধ্যমে গোল্ড কিনে সঞ্চয় করার সুযোগ
সোনা কেনাকাটার অ্যাপ ‘গোল্ড কিনেন’ গ্রাহকরা এখন বিকাশ পেমেন্টের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মানের হলমার্ক ও সার্টিফাইড ২২ ক্যারেট গোল্ড কেনা, সঞ্চয়, বিক্রি ও উপহার দিতে পারছেন।
বার ও কয়েন হিসাবে উত্তোলনও করতে পারছেন গ্রাহকরা। দেশের যেকোনো স্থানে নির্দিষ্ট পিক-আপ পয়েন্ট থেকে এবং ঢাকা সিটি করপোরেশনের আওতাভুক্ত এলাকায় ঘরে বসেই উত্তোলন করতে পারবেন গ্রাহকরা।
এছাড়া, ৩১ মে পর্যন্ত চলা ক্যাশব্যাক ক্যাম্পেইনের আওতায় গ্রাহকরা অ্যাপ থেকে সোনা কিনে বিকাশে পেমেন্ট করলেই সর্বোচ্চ ১০০ টাকা পর্যন্ত তাৎক্ষণিক ক্যাশব্যাক পাওয়া যাবে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে বিকাশ।
এ জন্য একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে ‘গোল্ড কিনেন’ ও বিকাশ।
চুক্তি স্বাক্ষরের সময় বিকাশের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদ ও চিফ ফিনান্সিয়াল অফিসার মঈনুদ্দিন মোহাম্মদ রাহগীর, ‘গোল্ড কিনেন’ এর প্রতিষ্ঠাতা কামরান সঞ্জয় রহমান, রাফাতুল বারি লাবিব ও আতেফ হাসানসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশের ‘প্রথম’ সোনা কেনাবেচার অ্যাপ ‘গোল্ড কিনেন’। সোনা কেনা যেন আরও সহজ, সাশ্রয়ী ও স্বাচ্ছন্দ্যদায়ক হয় সেই লক্ষ্যেই যাত্রা শুরু করে প্রতিষ্ঠানটি। অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোর ও অ্যাপল অ্যাপ স্টোর থেকে ডাউনলোড করা যায়।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংকে বৈদেশিক মুদ্রা জমা বিষয়ক সভা
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির উদোগে বৈদেশিক মুদ্রা জমা বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা। সভায় মূল বিষয়ের উপর আলোচনা করেন অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী।
ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর কাজী মোঃ রেজাউল করিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মিফতাহ উদ্দীন ও সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মোঃ রফিকুল ইসলাম।
এ সময় ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মোঃ মাকসুদুর রহমান, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ ইহসানুল ইসলাম ও মোঃ রফিকুল ইসলাম সহ প্রধান কার্যালয়ের ঊর্ধ্বতন নির্বাহী ও কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
কর্পোরেট সংবাদ
সিটি ব্যাংক ও পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের মধ্যে ব্যাংকাস্যুরেন্স চুক্তি
ব্যাংকাসুরেন্স ব্যবসার অধীনে নন-লাইফ ইন্স্যুরেন্স পলিসি বিক্রয় শুরু করার লক্ষ্যে সিটি ব্যাংক সম্প্রতি পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স কোম্পানী লিমিটেডের সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সিটি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) কর্তৃক জারিকৃত ব্যাংকাসুরেন্স নির্দেশিকার আলোকে সিটি ব্যাংক তার গ্রাহকদের কাছে রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের ইস্যুকৃত বীমা পলিসি অফার করবে।
সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন এবং পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স কোম্পানী লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ শাহরিয়ার আহসান নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে সিটি ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ মোহাম্মদ মারুফ, অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান, চিফ ইনফরমেশন অফিসার কাজী আজিজুর রহমান, হেড অব কর্পোরেট ব্যাংকিং, নুরুল্লাহ চৌধুরী, চিফ ইকোনমিস্ট অ্যান্ড কান্ট্রি বিজনেস ম্যানেজার আশানুর রহমান, হেড অব রিটেল ব্যাংকিং অরূপ হায়দার, হেড অব এইচ আর নিশাত আনোয়ার, হেড অব ব্যাংকাসুরেন্স সুবীর কুমার কুন্ডু এবং পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স কোম্পানী লিমিটেডের এস.এম. মিজানুর রহমান, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও কোম্পানি সেক্রেটারি, এস.এম. জসিম উদ্দিন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর, রুহীদাস কর্মকার, অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজিং ডিরেক্টর, এম. নাজিব ইকবাল, এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট সহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।