Connect with us

লাইফস্টাইল

যেসব গাছ রাখলে ঘর ঠান্ডা থাকে

Published

on

ডিএসই

তীব্র গরমে কোনো স্বস্তিই মিলছে না। সিলিং ফ্যান অবিরাম ঘুরছে ঠিকই কিন্তু বাতাস যেন শীতল হচ্ছে না। অনেক বাড়িতেই তাই জায়গা করে নিয়েছে এসি। কিন্তু সবার পক্ষে তো আর এসি কেনা সম্ভব হয় না। এক্ষেত্রে বন্ধু হতে পারে গাছ।

এমন কিছু গাছ রয়েছে যা ঘরের ভেতরের আবহাওয়াকে শীতল রাখতে সাহায্য করে। কীভাবে গাছ ঘর ঠান্ডা করে? সমীক্ষা অনুযায়ী, গাছ স্বেদন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে গরম বাতাস শোষণ করে এবং পরিবেশে অক্সিজেন ও শীতল আর্দ্রতা ছড়িয়ে দেয়।

ঘরের পরিবেশকে শীতল রাখতে কোন গাছগুলো সাহায্য করে চলুন জেনে নিই-

অ্যালোভেরা

ত্বকের যেকোনো সমস্যা দূর করতে উপকারি ভূমিকা রাখে অ্যালোভেরা। এই পাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জলীয় পদার্থ। এই জলীয় পদার্থ বাষ্পাকারে বের হয়ে পরিবেশ ঠান্ডা থাকে। অন্যদিকে অ্যালোভেরা বাতাসে উপস্থিত ফরমালডিহাইড এবং বেনজিন শোষণ করে নেয়।

ব্যাম্বু প্লাম

এই গাছের লম্বা পাতা এয়ার হিউমিডিফায়ার এবং পিউরিফায়ার হিসেবে কাজ করে। পাশাপাশি পরিবেশ থেকে বেনজিন ও ট্রাইক্লোরো ইথাইলিন দূর করতে সাহায্য করে।

উইপিং ফিগ

ঘরের আবহাওয়ায় খুব সুন্দরভাবে বেড়ে ওঠে এই গাছ। এতে প্রচুর পাতা থাকায় স্বেদনও বেশি হয়। বাতাসে থাকা ভারী ধাতুর উপস্থিতি দূর করে উইপিং ফিগ।

স্নেক প্ল্যান্ট

‘মাদার ইন লস টাঙ’ নামেও পরিচিত এটি। এই গাছ অনেক রসালো এবং রাতে অক্সিজেন নিঃসরণ করে। এতে শীতল থাকে ঘরের বাতাস। অ্যালোভেরার মতো এই গাছও বাতাসে উপস্থিত ফরমালডিহাইড এবং বেনজিন শোষণ করে নেয়।

পিস লিলি

যে গাছে যত পাতা, সেই গাছ পরিবেশকে তত বেশি শীতল রাখে। আর এই গাছের পাতাগুলোও বেশ বড় বড়। পরিবেশ থেকে বিভিন্ন রকম বিষাক্ত পদার্থের পরিমাণ কমিয়ে আনে।

বোস্টন ফার্ন

ব্যাম্বু প্লামের মতো এই গাছও এয়ার হিউমিডিফায়ার এবং পিউরিফায়ার হিসেবে কাজ করে। বায়ুতে উপস্থিত নানা রকম উদ্বায়ী জৈব যৌগসমূহকে দূর করে এটি।

মানি প্লান্ট

পরিচিত এই গাছটি রাখতে পারেন ঘরে। এটি চমৎকার এয়ার হিউমিডিফায়ার হিসেবে কাজ করে। এখানেই শেষ নয়, ঘরে ভেতরে থাকা নানা রকম দূষিত পদার্থ, যেমন-ফরমালডিহাইড, বেনজিন, জাইলিন এবং কার্বন মনোক্সাইড দূর করে।

স্পাইডার প্লান্ট

গাছপ্রেমীদের কাছে পছন্দের একটি গাছ এটি। খুব অল্প পরিশ্রমে আর সহজেই ঘরের ভেতর এই গাছ রাখতে পারেন। ঘরের পরিবেশ ঠান্ডা রাখার পাশাপাশি বাতাসে উপস্থিত ক্ষতিকর দূষিত পদার্থ শোষণ করে নেয় এটি।

রাবার প্ল্যান্ট

বড় বড় পাতার এই গাছের পাতার ঘর ঠান্ডা রাখার ক্ষমতা বেশি। বাতাসে উপস্থিত ফরমালডিহাইডকে শোষণ করে পরিবেশকে বিশুদ্ধ রাখতেও সাহায্য করে এটি।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

লাইফস্টাইল

যেসব খাবার খাবেন কিডনি সুস্থ রাখতে

Published

on

ডিএসই

শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ কিডনি। এ অঙ্গের কার্যক্রমে কোনো সমস্যা হলে শরীরে অনেক জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। তাই চিকিৎসকদের পরামর্শ, আগে থেকেই কিডনি সুরক্ষায় পদক্ষেপ নেয়া উচিত। আর একটু সচেতন হলেই কিডনি সুস্থ রাখা সম্ভব। এজন্য যথাযথ খাদ্যতালিকা মেনে চলতে হবে, যাতে কিডনির ওপর চাপ না পড়ে।

কিডনি ছাড়া বেঁচে থাকা অসম্ভব। কিডনির রোগকে নীরব ঘাতক বলা হয়। কারণ কিডনির সমস্যা হলে তা প্রথম অবস্থাতে ধরা পড়ে না। পরে সমস্যা অনেক বেশি হয়ে গেলে ধরা পড়ে। কিডনির সমস্যা হতে শুরু করলেই দ্রুত বাড়তে থাকে সমস্যা। সেজন্য কিডনি সুস্থ রাখা খুবই জরুরি।

কিডনি ভালো রাখতে আমাদের কিছু নিয়ম অবশ্যই মেনে চলা উচিত। এর মধ্যে স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসও জরুরি। তাই কিডনি-বান্ধব খাবার খেতে বলেন স্বাস্থ্যবিশেষজ্ঞরা। এতে কিডনি ভালোভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবে। এজন্য খাদ্যতালিকা থেকে কিছু খাবার বাদ দিতে হবে। পাশাপাশি তালিকায় কিছু খাবার অবশ্যই যোগ করতে হবে।

পুষ্টিবিদদের মতে, কিডনির রোগীদের সোডিয়াম আর ফসফরাসসমৃদ্ধ খাবারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। তাই প্যাকেটজাত খাবার খাওয়া যাবে না। সেগুলোয় সোডিয়ামের আধিক্য থাকে। লবণের পরিমাণ অনেক কমাতে হবে। প্রোটিন ও দুগ্ধজাত খাবারের পরিমাণও নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। সারা দিনে ৭৫ গ্রামের মতো মাছ খেতে পারেন। একবেলা একটা ছোট টুকরা মাছ খেলেই যথেষ্ট। তখন রাতে আর কোনো প্রোটিন রাখা যাবে না। ডাল, দুধ, পনিরও রাখা যাবে না ডায়েটে। পটাশিয়ামের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করাও জরুরি। না হলে হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। সিট্রাস ফ্রুট যেমন কমলালেবু, মুসাম্বি খাওয়া যাবে না। কলায় পটাশিয়ামের মাত্রা বেশি। তাই কলাও বন্ধ। একই কারণে ডাবের পানিও খাওয়া যাবে না।

কিডনির রোগী যদি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হন, তার ডায়েটে আরও নিয়ন্ত্রণ বাড়বে। তাদের চিনি বা মিষ্টিজাতীয় খাবার খাওয়া যাবে না। এ ছাড়া ফাইবারসমৃদ্ধ খাবার যেমন বিভিন্ন শাক, ব্রাউন রাইস, সিট্রাস ফ্রুট (মুসাম্বি, কমলালেবু), ক্যানড প্রডাক্ট, হোলহুইট ব্রেড, ডেয়ারি প্রডাক্ট, প্রসেসড ফুড, আচার, রাঙা আলু, আলু, টম্যাটো, ড্রাই ফ্রুটস, কোল্ড ড্রিঙ্কস ইত্যাদি খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দিতে হবে।

চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী, কিডনির রোগীদের খাদ্যতালিকা বানাতে হবে কিছু নির্দিষ্ট খাবার দিয়ে। মনে রাখতে হবে, শরীরের টক্সিন ও বর্জ্য যত কম তৈরি হয়, এমন খাবার বাছতে হবে। ব্লু বেরিজ়, স্ট্রবেরিজ়, ক্র্যানবেরিজ়, কালো আঙুর, অলিভ অয়েল, বাঁধাকপি, ডিমের সাদা অংশ দেয়া যেতে পারে। ম্যাকাডেমিয়া বাদাম দিতে পারেন। ভাত বা রুটির বদলে বাকহুইটস, কিনোয়া, অমরন্থ জাতীয় গ্লুটেনফ্রি শস্য দিতে পারেন। প্রোটিন দেয়ার সময়ে তার পরিমাণও খেয়াল রাখতে হবে।

ডায়ালাইসিস রোগীদের প্রোটিন দরকার হয়। তাই তাদের ডায়েটে প্রোটিন পরিমাণ মতো যোগ করতে হবে। তবে খুব বেশি নয়। ডায়ালাইসিস চলাকালীন রোগীকে ছানা, ডাল, টোফু, সয়াবিন, ডিমের সাদা অংশ, ছোট এক টুকরা মাছ, রাজমা ডাল, উদ্ভিজ প্রোটিন দিতে পারেন। কিন্তু নন-ডায়ালাইসিস রোগীদের এত প্রোটিন দেয়া যাবে না। সারা দিনে আনাজপাতি যা খাবেন, তার মধ্যেই যা প্রোটিন থাকে, তাদের জন্য যথেষ্ট। শুধু এক কাপ মুগ ডাল দেয়া যেতে পারে। তবে সপ্তাহে এক-আধবার মাছ, মাংস (রেড মিট নয়) খেতে পারেন। তার বেশি নয়।

তবে চিকিৎসকদের মতে, প্রত্যেক কিডনি রোগীর ডায়েট চার্ট আলাদা রকম হবে। এই ডায়েট রোগীর শরীরের ওপর নির্ভর করে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ডায়াবেটিস থেকে কিডনির সমস্যার সূত্রপাত হয়। তাই কিডনির রোগীর ডায়েট চার্ট করার সময়ে সে দিকটাও খেয়াল রাখতে হবে। সব মিলিয়ে কিডনি রোগীর ডায়েট চার্ট নিয়মিত আপডেট করা জরুরি।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

পেটের স্বাস্থ্য ভালো রাখার ৪ উপায়

Published

on

ডিএসই

আমরা কী খাই তার ওপর অনেকটাই নির্ভর করে যে আমাদের পেটের স্বাস্থ্য কেমন থাকবে। একটি সুস্থ অন্ত্র ভালো হজম, ভিটামিন এবং খনিজ শোষণ এবং ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাসের বিরুদ্ধে সুরক্ষা সক্ষম করে। অন্ত্রের মাইক্রোবায়োম শব্দটি আপনার অন্ত্রে বসবাসকারী ব্যাকটেরিয়াকে বোঝায়। জার্নাল নিউট্রিয়েন্টস অনুসারে, প্রতিটি ব্যক্তির পরিপাকতন্ত্রে ২০০টিরও বেশি স্বতন্ত্র ধরণের ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস এবং ছত্রাক থাকে। তাই পেটের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে খেতে হবে এই খাবারগুলো-

১. ফাইবার-সমৃদ্ধ খাবার

ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়াকে পুষ্ট করে এবং তাদের বৈচিত্র্য বৃদ্ধি করে। পর্যাপ্ত ফাইবার গ্রহণ নিশ্চিত করতে আপনার খাবারে ফল, শাক-সবজি, লেবু, বাদাম এবং দানা শস্য যোগ করুন। বাদাম খাদ্যতালিকাগত ফাইবারের একটি ভালো উৎস হওয়ায় সহজেই আপনার খাদ্যতালিকায় যোগ করা যেতে পারে। কাঁচা বাদাম খেলে তুলনামূলক বেশি উপকার পাবেন। সেইসঙ্গে অন্যান্য খাবারের সঙ্গেও এটি মিশিয়ে খেতে পারেন।

২. প্রোবায়োটিক

গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিতে থেরাপিউটিক অ্যাডভান্সেস অনুসারে, প্রোবায়োটিক খেলে তা স্বাস্থ্যকর অন্ত্র বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে এবং অন্ত্রের প্রদাহ এবং অন্যান্য সমস্যা এড়াতে পারে। প্রোবায়োটিক হলো জীবন্ত অণুজীব যা পর্যাপ্ত পরিমাণে খাওয়া হলে অসংখ্য স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যায়। এই উপকারী ব্যাকটেরিয়া একটি সুষম অন্ত্রের মাইক্রোবায়োটা বজায় রাখে এবং হজমে সাহায্য করে করে। দই, বাটার মিল্ক, ফার্মেন্টেড রাইস ডিশ, কিমচি এবং ফার্মেন্টেড আচারের মতো খাবারে অন্ত্র-বান্ধব ব্যাকটেরিয়া থাকে যা আপনার পেটের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সাহায্য করে।

৩. প্রিবায়োটিক

প্রিবায়োটিক খাবার উপকারী অণুজীবের জন্য খাদ্য হিসাবে কাজ করে, তাদের বৃদ্ধি এবং অন্ত্রে বিস্তারে সহায়তা করে। আপনার খাদ্যতালিকায় প্রিবায়োটিক খাবার যেমন রসুন, পেঁয়াজ, অ্যাসপারাগাস, কাঁচা কলা, ফ্ল্যাক্সসিড, লেগুম, আপেল এবং এ জাতীয় আরও খাবার যোগ করে একটি স্বাস্থ্যকর অন্ত্রের মাইক্রোবায়োম তৈরি করুন। এই খাবারগুলো হজমের স্বাস্থ্য এবং সামগ্রিক সুস্থতায় অবদান রাখতে পারে।

৪. হাইড্রেটেড থাকুন

পর্যাপ্ত হাইড্রেশন সর্বোত্তম হজম এবং সামগ্রিক অন্ত্রের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভালো অন্ত্রের কার্যকারিতা এবং পুষ্টির জন্য প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। প্রতিদিন আট গ্লাস পানি পানের লক্ষ্য রাখুন এবং চিনিযুক্ত পানীয় এবং অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন। আল্ট্রা-প্রসেসড খাবার খাওয়া কমিয়ে দিন। এর পরিবর্তে পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার বেছে নিন।

এমআই

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

অক্সিজেনের ঘাটতি দূর করতে যা খাবেন

Published

on

ডিএসই

আমাদের শরীরের জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় একটি উপাদান হলো অক্সিজেন। এর ঘাটতি হলে শরীর নিস্তেজ হয়ে যায়। মস্তিষ্কে অক্সিজেনের ঘাটতি দেখা দিলে ঘটতে পারে মৃত্যু পর্যন্ত। যে কারণে আমাদের শরীরে যেন অক্সিজেনের ঘাটতি তৈরি না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এই সমস্যা দেখা দিলে ক্লান্তি, মাথা ঘোরা, স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া, এমন কি মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক অক্সিজেনের ঘাটতি দূর করতে কী খাবেন-

বেদানা

একটি উপকারী ফল হলো বেদানা। এই ফল আমাদের শরীরে রক্ত তৈরি করার পাশাপাশি রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতেও সাহায্য করে। বেদানায় থাকে প্রচুর আয়রন, কপার, জিঙ্কের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান। তাই অক্সিজেনের ঘাটতি দূর করার জন্য বিশেষজ্ঞরা প্রতিদিন একটি করে বেদানা খাওয়ার পরামর্শ দেন। এভাবে বেদানা খেলে শরীরে অক্সিজেনের ঘাটতি দূর হয়।

স্ট্রবেরি

সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর একটি ফল হলো স্ট্রবেরি। এই ফলে থাকে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। তাই প্রতিদিন একটি করে স্ট্রবেরি খেলে তা আমাদের শরীরে অক্সিজেনের ঘাটতি তৈরি হতে দেয় না। অক্সিজেনের ঘাটতিজনিত সমস্যা থেকে বাঁচতে চাইলে তাই প্রতিদিন স্ট্রবেরি রাখুন আপনার খাবারের তালিকায়।

বিটরুট

বিটরুট খাওয়ার রয়েছে অনেক উপকারিতা। এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে ম্যাঙ্গানিজ, পটাশিয়াম, আয়রন, ভিটামিন বি-৯। আমাদের প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় উপকারী এই সবজি যোগ করা গেলে মিলবে অনেক উপকার। বিশেষ করে নিয়মিত বিটরুট খেলে তা আমাদের শরীরে প্রচুর পরিমাণে অক্সিজেন সরবরাহ এবং শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

অ্যাভোকাডো

বিদেশি ফল হলেও আমাদের দেশের সুপারশপ ও ফলের দোকানগুলোতে পাওয়া যায় অ্যাভাকাডো। এই ফলে থাকে প্রচুর পরিমাণে মিনারেল, ফলিক অ্যাসিড, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। তাই আপনার শরীরের অক্সিজেনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে নিয়মিত অ্যাভাকাডো রাখতে পারেন আপনার খাবারের তালিকায়। এতে উপকার পাবেন।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

যেসব খাবারে বাড়তে পারে রক্তচাপ

Published

on

ডিএসই

উচ্চ রক্তচাপের কারণে ধমনীতে রক্তচাপের মাত্রা বেড়ে যায়। জেনেটিক্স, বয়স এবং জীবনযাত্রার ধরন হাইপারটেনশনের নেপথ্যে কাজ করতে পারে। যদি চিকিৎসা না করা হয় তবে এটি হৃদরোগ, স্ট্রোক এবং রেনাল ফেইলিওরের মতো গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। লাইফস্টাইল পরিবর্তন যেমন সুষম খাবার খাওয়া, নিয়মিত ব্যায়াম, স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণ, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ। কিছু খাবার উচ্চ রক্তচাপের কারণ হতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক-

১. উচ্চ সোডিয়াম গ্রহণ

অত্যধিক সোডিয়াম গ্রহণ, প্রাথমিকভাবে লবণ থেকে তরল ধারণ এবং রক্তচাপ বৃদ্ধির কারণ হতে পারে। অত্যধিক সোডিয়াম গ্রহণের ফলে শরীর পানি ধরে রাখতে পারে, যার ফলে রক্তের পরিমাণ বেড়ে যায় এবং ধমনীর দেয়ালে চাপ পড়ে।

২. কম পটাসিয়াম গ্রহণ

চিকিৎসকের মতে, পটাসিয়াম শরীরে সোডিয়ামের প্রভাবের ভারসাম্য বজায় রেখে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং ভাসোডিলেশনে (রক্তনালীর শিথিলকরণ) কাজ করে। কম পটাসিয়াম এবং উচ্চ সোডিয়ামযুক্ত খাবার এই ভারসাম্যকে ব্যাহত করতে পারে এবং উচ্চ রক্তচাপ সৃষ্টি করতে পারে।

৩. অতিরিক্ত অ্যালকোহল সেবন

অতিরিক্ত পরিমাণে অ্যালকোহল পান করলে তা রক্তচাপ বাড়াতে পারে এবং সেইসঙ্গে উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়ায়। অ্যালকোহল উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত ওষুধের সঙ্গে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে, তখন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে যায়।

৪. উচ্চ স্যাচুরেটেড এবং ট্রান্স ফ্যাট গ্রহণ

স্যাচুরেটেড এবং ট্রান্স ফ্যাটযুক্ত খাবার বেশিরভাগ প্রক্রিয়াজাত এবং ভাজা খাবারে পাওয়া যায়, এগুলো প্রদাহ এবং ধমনী শক্ত হওয়ার নেপথ্যে কাজ করে যা উচ্চ রক্তচাপের কারণ হতে পারে। এই ফ্যাট ওজন বৃদ্ধি এবং স্থূলত্বের কারণ হতে পারে, যা উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকির কারণ।

৫. কম ফাইবার গ্রহণ

ফাইবার কম খাওয়া বিশেষ করে ফলমূল, শাক-সবজি এবং আস্ত শস্য কম খেলে তা উচ্চ রক্তচাপের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। ফাইবার রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে, তৃপ্তি বাড়াতে এবং কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্য ভালো রাখতে কাজ করে। আর এর অভাব হলে তখন রক্তচাপ বেড়ে যাওয়ার ভয় থাকে।

৬. অত্যধিক চিনি খাওয়া

অতিরিক্ত শর্করা যুক্ত খাবার, বিশেষ করে চিনিযুক্ত পানীয় এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার ওজন বৃদ্ধি, ইনসুলিন প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং প্রদাহ বৃদ্ধি করে উচ্চ রক্তচাপে অবদান রাখতে পারে। উচ্চ চিনি গ্রহণ সরাসরি রক্তচাপের মাত্রা বাড়াতে পারে।

৭. কম ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম গ্রহণ

ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে জড়িত অপরিহার্য খনিজ। এ জাতীয় খাবার কম খেলে তা উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার (যেমন দুগ্ধজাত দ্রব্য এবং শাক-সবুজ) এবং ম্যাগনেসিয়াম (যেমন বাদাম, বীজ এবং আস্ত শস্য) খেলে কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্যকে ভালো রাখতে কাজ করে।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

কানের ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায়

Published

on

ডিএসই

কানের ব্যথা ওটালজিয়া নামেও পরিচিত। এটি বেশ কষ্টদায়ক হতে পারে এবং কানে ব্যথার অর্থ হলো ভেতরের কোনো সমস্যার লক্ষণ প্রকাশ। সঠিক রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসার জন্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ হলেও বেশ কয়েকটি ঘরোয়া প্রতিকার রয়েছে যা কানের ব্যথা এবং অস্বস্তি কমাতে সাহায্য করতে পারে।

কানের ব্যথার সবচেয়ে সাধারণ কারণগুলোর মধ্যে একটি হলো কানের সংক্রমণ, যা বাইরের, মধ্যম বা ভিতরের কানকে প্রভাবিত করতে পারে। অন্যান্য কারণের মধ্যে রয়েছে ময়লা তৈরি হওয়া, বায়ুচাপের পরিবর্তন, সাইনাস সংক্রমণ এবং আঘাত।

ভাপ নেওয়া
কানের ব্যথার একটি সহজ ঘরোয়া প্রতিকার হলো আক্রান্ত কানে উষ্ণ ভাপ প্রয়োগ করা। কানের কাপড় গরম করে বা হট ওয়ার ব্যাগ রাখলে তা ব্যথা উপশম করতে এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করতে পারে। তবে খেয়াল রাখবেন তাপ যেন সরাসরি ত্বকে না লাগে। বরং সুতির ও নরম কোনো কাপড়ে হট ওয়াটার ব্যাগ মুড়িয়ে নিন।

রসুন
আরেকটি কার্যকর প্রতিকার হলো রসুন তেল ব্যবহার করা। রসুনের প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে এবং ব্যথা উপশম করতে সাহায্য করে। রসুনের একটি কোয়া থেতো করে তাতে এক টেবিল চামচ অলিভ অয়েল মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি সামান্য গরম করুন এবং তারপর ছেঁকে নিন। আক্রান্ত কানে কয়েক ফোঁটা রসুনের তেল দিন এবং সেই জায়গায় আলতো করে ম্যাসাজ করুন।

চুইংগাম
আপনি যদি বিমানে থাকেন বা উচ্চ উচ্চতায় গাড়ি চালান এবং আপনার কানে ব্যথা বাতাসের চাপের পরিবর্তনের কারণে ব্যথা হয় তবে চুইংগাম চিবিয়ে নিন। এটি সেই চাপ কমাতে এবং আপনার ব্যথা দূর করতে সাহায্য করবে। তাই ভ্রমণের সময় সঙ্গে চুইংগাম রাখতে পারেন।

সোজা হয়ে ঘুমান
যদিও এটি অদ্ভুত শোনাতে পারে, তবে বিশ্রাম বা ঘুমিয়ে থাকা আপনার কানের তরল নিষ্কাশন করতে সাহায্য করতে পারে। এটি আপনার কানে চাপ এবং ব্যথা কমাতে পারে। বালিশের স্তুপ দিয়ে বিছানায় আধশোয়া হয়ে অথবা একটু হেলান দিয়ে রাখা আর্মচেয়ারে ঘুমান।

আদা
ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হেলথ দ্বারা প্রকাশিত একটি সমীক্ষা অনুসারে আদার প্রদাহ বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে। আদার অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান কানের ব্যথা থেকে প্রশমিত হতে সাহায্য করে। কানের চারপাশে আদার রস বা আদা দিয়ে গরম করা তেল লাগান। সরাসরি কানে লাগাবেন না।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
ডিএসই
জাতীয়2 hours ago

সিনিয়র সহকারী সচিব হলেন ২০১ কর্মকর্তা

ডিএসই
জাতীয়2 hours ago

দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনও সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হবে: ইসি হাবিব

পায়রা বন্দরে পরীক্ষামূলকভাবে ভিড়লো বিদেশি জাহাজ
জাতীয়2 hours ago

পায়রা বন্দরে পরীক্ষামূলকভাবে ভিড়লো বিদেশি জাহাজ

ডিএসই
জাতীয়2 hours ago

মাদকের নতুন ডিজি মোস্তাফিজুর রহমান

ডিএসই
আইন-আদালত3 hours ago

কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টের মালিকের জামিন

ডিএসই
খেলাধুলা3 hours ago

সাকিবের কাতারে ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা

ডিএসই
জাতীয়3 hours ago

পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জাপানের ভাইস মিনিস্টারের বৈঠক

ডিএসই
অর্থনীতি3 hours ago

সেমিকন্ডাক্টর শিল্পের জন্য ৫০ কোটি ডলার বরাদ্দ চান তথ্য প্রতিমন্ত্রী

ডিএসই
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার3 hours ago

একাদশে ভর্তি আবেদন শুরুর তারিখ ২৬ মে

ডিএসই
খেলাধুলা4 hours ago

বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে শুভকামনা জানালেন ডোনাল্ড লু

ডিএসই
আবহাওয়া4 hours ago

দুই দিনের হিট অ্যালার্ট জারি

ডিএসই
অর্থনীতি4 hours ago

ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান

ডিএসই
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার4 hours ago

চাকরির সুযোগ দিচ্ছে সিঙ্গার

ডিএসই
রাজধানী4 hours ago

ডিএনসিসির খালে ময়লা ফেললেই শাস্তি: মেয়র

ডিএসই
পুঁজিবাজার5 hours ago

ডিএসইর বর্তমান পর্ষদ বাজারের উন্নয়নে কাজ করছে: হাসান বাবু

ডিএসই
স্বাস্থ্য5 hours ago

ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ২১ জন

ডিএসই
আবহাওয়া5 hours ago

দাবদাহ নিয়ে দুঃসংবাদ দিলো আবহাওয়া অফিস

ডিএসই
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার5 hours ago

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দ্বিতীয় ধাপের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ

ডিএসই
জাতীয়6 hours ago

যুক্তরাষ্ট্র এখন নির্বাচনের আগের অবস্থানে নেই: পরিবেশমন্ত্রী

ডিএসই
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার6 hours ago

১৮তম নিবন্ধনের প্রিলির ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৪৭৯৯৮১

ডিএসই
কর্পোরেট সংবাদ6 hours ago

ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার হলেন ভোলার শামীম

ডিএসই
খেলাধুলা6 hours ago

বিশ্বকাপ খেলতে মধ্যরাতে দেশ ছাড়ছে বাংলাদেশ দল

ডিএসই
পুঁজিবাজার6 hours ago

ক্যাটাগরি পরিবর্তনে আরও বিচক্ষণ হওয়ার দাবি ডিবিএর

ডিএসই
অর্থনীতি6 hours ago

প্রথম আন্তর্জাতিক জুয়েলারি মেশিনারিজ প্রদর্শনী জুলাইয়ে

ডিএসই
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার7 hours ago

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের জন্য প্রশিক্ষণ একাডেমি করা হবে: ইউজিসি

Advertisement

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১