Connect with us

লাইফস্টাইল

ইফতারে বেলের শরবত খেলে মিলবে ৫ উপকার

Published

on

রূপালী

ইফতারে কেমিক্যালযুক্ত শরবত খেতে পছন্দ করি আমরা। কারণ এ ধরনের স্বাদ বেশ ভালো হয়। কিন্তু স্বাদ থাকলে কী হবে, পুষ্টি বলতে কিছুই থাকে না।

ফলস্বরূপ সেই শরবত খেলে তৃষ্ণা মেটে ঠিকই কিন্তু শরীর প্রয়োজনীয় পুষ্টি থেকে বঞ্চিত হয়। আবার এ ধরনের শরবত খেলে শরীরে বিভিন্ন রোগও বাসা বাঁধতে পারে। তাই এসবের পরিবর্তে খেতে হবে তাজা ফলের শরবত। এসময় পাওয়া যায় বেল।

ইফতারে বেলের শরবত খেলে তা আপনাকে নানাভাবে উপকার করবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক-

১. কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে

রমজানে অনেকেরই কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হয়। এটি বেশ অস্বস্তিদায়ক। তাই এর থেকে নিষ্কৃতি পেতে ইফতারে খেতে পারেন বেলের শরবত।

কারণ বিশেষজ্ঞদের মতে, বেলের শরবত খেলে তা কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে ও পেট পরিষ্কার করতে কাজ করে। ইফতারের সময়ই কেবল নয়, বছরের অন্যান্য সময়েও বেল খেতে পারলে এ ধরনের সমস্যায় উপকার পাবেন।

২. গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করে

যারা গ্যাস্ট্রিকের বিভিন্ন সমস্যায় ভুগছেন তারা ইফতারে বেলের শরবত খেতে পারেন। কারণ এই ফলের শাঁসে থাকে ফাইবার, যা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করতে কাজ করে। প্রতিদিনের ইফতারে বেলের শরবত রাখতে চেষ্টা করুন। তা সম্ভব না হলে সপ্তাহে তিনদিন অন্তত খাবেন।

৩. ডায়াবেটিস দূরে রাখে

যারা ডায়াবেটিসের সমস্যায় ভুগছেন তারা ইফতারে নিয়মিত বেলের শরবত খেতে পারেন। কারণ এটি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে। তবে এক্ষেত্রে শরবতের সঙ্গে চিনি যোগ করা যাবে না। বেলে থাকা মেথানল নামক একটি উপাদান ব্লাড সুগার কমাতে অনবদ্য কাজ করে। যে কারণে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়।

৪. আর্থ্রারাইটিস দূরে রাখে

নিয়মিত বেলের শরবত খেলে তা আপনাকে আর্থ্রারাইটিস থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করবে। এই ফলে থাকা বিভিন্ন উপকারী উপাদান বাতের ব্যথা ভালো করতে কাজ করে। তাই ইফতারে রাখতে পারেন বেলের শরবত। তবে এক্ষেত্রে শরবতের সঙ্গে অতিরিক্ত চিনি মেশানো থেকে বিরত থাকতে হবে।

৫. শক্তি বৃদ্ধি করে

সারাদিন রোজা রাখার ফলে স্বাভাবিকভাবেই আমাদের শক্তি অনেকটা কমে যায়। যে কারণে দুর্বলতা বা ক্লান্তি দেখা দেওয়া স্বাভাবিক। কিন্তু আপনি যদি ইফতারে বেলের শরবত খান তাহলে তা আপনাকে শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন প্রতি ১০০ গ্রাম বেলে ১৪০ ক্যালোরি থাকে। সেইসঙ্গে এটি মেটাবলিক গতি বাড়াতেও কাজ করে।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

লাইফস্টাইল

যেসব গাছ রাখলে ঘর ঠান্ডা থাকে

Published

on

রূপালী

তীব্র গরমে কোনো স্বস্তিই মিলছে না। সিলিং ফ্যান অবিরাম ঘুরছে ঠিকই কিন্তু বাতাস যেন শীতল হচ্ছে না। অনেক বাড়িতেই তাই জায়গা করে নিয়েছে এসি। কিন্তু সবার পক্ষে তো আর এসি কেনা সম্ভব হয় না। এক্ষেত্রে বন্ধু হতে পারে গাছ।

এমন কিছু গাছ রয়েছে যা ঘরের ভেতরের আবহাওয়াকে শীতল রাখতে সাহায্য করে। কীভাবে গাছ ঘর ঠান্ডা করে? সমীক্ষা অনুযায়ী, গাছ স্বেদন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে গরম বাতাস শোষণ করে এবং পরিবেশে অক্সিজেন ও শীতল আর্দ্রতা ছড়িয়ে দেয়।

ঘরের পরিবেশকে শীতল রাখতে কোন গাছগুলো সাহায্য করে চলুন জেনে নিই-

অ্যালোভেরা

ত্বকের যেকোনো সমস্যা দূর করতে উপকারি ভূমিকা রাখে অ্যালোভেরা। এই পাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জলীয় পদার্থ। এই জলীয় পদার্থ বাষ্পাকারে বের হয়ে পরিবেশ ঠান্ডা থাকে। অন্যদিকে অ্যালোভেরা বাতাসে উপস্থিত ফরমালডিহাইড এবং বেনজিন শোষণ করে নেয়।

ব্যাম্বু প্লাম

এই গাছের লম্বা পাতা এয়ার হিউমিডিফায়ার এবং পিউরিফায়ার হিসেবে কাজ করে। পাশাপাশি পরিবেশ থেকে বেনজিন ও ট্রাইক্লোরো ইথাইলিন দূর করতে সাহায্য করে।

উইপিং ফিগ

ঘরের আবহাওয়ায় খুব সুন্দরভাবে বেড়ে ওঠে এই গাছ। এতে প্রচুর পাতা থাকায় স্বেদনও বেশি হয়। বাতাসে থাকা ভারী ধাতুর উপস্থিতি দূর করে উইপিং ফিগ।

স্নেক প্ল্যান্ট

‘মাদার ইন লস টাঙ’ নামেও পরিচিত এটি। এই গাছ অনেক রসালো এবং রাতে অক্সিজেন নিঃসরণ করে। এতে শীতল থাকে ঘরের বাতাস। অ্যালোভেরার মতো এই গাছও বাতাসে উপস্থিত ফরমালডিহাইড এবং বেনজিন শোষণ করে নেয়।

পিস লিলি

যে গাছে যত পাতা, সেই গাছ পরিবেশকে তত বেশি শীতল রাখে। আর এই গাছের পাতাগুলোও বেশ বড় বড়। পরিবেশ থেকে বিভিন্ন রকম বিষাক্ত পদার্থের পরিমাণ কমিয়ে আনে।

বোস্টন ফার্ন

ব্যাম্বু প্লামের মতো এই গাছও এয়ার হিউমিডিফায়ার এবং পিউরিফায়ার হিসেবে কাজ করে। বায়ুতে উপস্থিত নানা রকম উদ্বায়ী জৈব যৌগসমূহকে দূর করে এটি।

মানি প্লান্ট

পরিচিত এই গাছটি রাখতে পারেন ঘরে। এটি চমৎকার এয়ার হিউমিডিফায়ার হিসেবে কাজ করে। এখানেই শেষ নয়, ঘরে ভেতরে থাকা নানা রকম দূষিত পদার্থ, যেমন-ফরমালডিহাইড, বেনজিন, জাইলিন এবং কার্বন মনোক্সাইড দূর করে।

স্পাইডার প্লান্ট

গাছপ্রেমীদের কাছে পছন্দের একটি গাছ এটি। খুব অল্প পরিশ্রমে আর সহজেই ঘরের ভেতর এই গাছ রাখতে পারেন। ঘরের পরিবেশ ঠান্ডা রাখার পাশাপাশি বাতাসে উপস্থিত ক্ষতিকর দূষিত পদার্থ শোষণ করে নেয় এটি।

রাবার প্ল্যান্ট

বড় বড় পাতার এই গাছের পাতার ঘর ঠান্ডা রাখার ক্ষমতা বেশি। বাতাসে উপস্থিত ফরমালডিহাইডকে শোষণ করে পরিবেশকে বিশুদ্ধ রাখতেও সাহায্য করে এটি।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

শসা খেলে মিলবে যেসব উপকারিতা

Published

on

রূপালী

শসা আমাদের সবার বাড়িতেই কম বেশি থাকে। আমরা সালাদেই বেশি খেয়ে থাকি। তবে রোজকার রুটিনে শসা রাখলে পেতে পারেন অনেক উপকার।

ভিটামিন এ, বি ও সি আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও শক্তি বাড়ায়। এসবের সবটাই শসায় রয়েছে। আরও অনেক গুণ লুকিয়ে আছে এতে। জেনে নিন শসা খেলে কী হয়-

১. যারা ওজন কমাতে যুদ্ধ করে যাচ্ছেন। তারা নিয়মিত শসা খান। তারা স্যুপ ও সালাদে বেশি বেশি শসা ব্যবহার করবেন। কাঁচা শসা চিবিয়ে খেলে তা হজমে বড় ধরনের ভূমিকা রাখে। নিয়মিত শসা খেলে দীর্ঘমেয়াদি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করা সম্ভব।

২. চোখের জ্যোতি বাড়াতে এটি কাজ করে। সৌন্দর্যচর্চার অংশ হিসেবে অনেকে শসা গোল করে কেটে চোখের পাতায় বসিয়ে রাখেন। এতে চোখের পাতায় জমে থাকা ময়লা যেমন অপসারিত হয়, তেমনি চোখের জ্যোতি বাড়াতেও কাজ করে।

৩. এতে থাকা খনিজ সিলিকা যা আমাদের চুল ও নখকে সতেজ ও শক্তিশালী করে তোলে। এ ছাড়া শসার সালফার ও সিলিকা চুলের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

৪. শসায় প্রচুর পরিমাণে সিলিকা আছে। গাজরের রসের সঙ্গে শসার রস মিশিয়ে খেলে দেহের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নেমে আসে। এতে গেঁটেবাতের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

৫. সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠার পর অনেকের মাথা ধরে। শরীর ম্যাজম্যাজ করে। শসায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি ও সুগার আছে। তাই ঘুমাতে যাওয়ার আগে শসা খেলে ভোরে ঘুম থেকে ওঠার পর এ সমস্যা থাকবে না। সকালটা সতেজ হবে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

পটল খেলে মিলবে যেসব উপকারিতা

Published

on

রূপালী

বাড়িতে পটল রান্না হয়েছে শুনলে অনেকের খাওয়ার রুচিই চলে যায়। বেশির ভাগ মানুষের কাছে এই পটল অনেক অপছন্দের একটা সবজি। কিন্তু এই পটল নিয়মিত খেলে এমন এমন কিছু উপকার পেতে পারি যার জন্য আমরা লাখ টাকা খরচ করতেও রাজি থাকি।

এই পটল খেলে যে যে উপকারিতা পাওয়া যায় সেগুলো হলো-

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে

পটলের মধ্যে উচ্চ পরিমাণে ফাইবার আছে। এই ফাইবার রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। টাইপ-২ ডায়াবেটিসে ভুগলে পটল খেতে পারেন।

কোষ্ঠকাঠিন্য কমে

পানি কম পান করলে ও ভাজাপোড়া-চর্বিযুক্ত খাবার বেশি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দেখা দেয়। প্রতিদিন পটলের তরকারি খেলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি মিলতে পারে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে

পটলে ভিটামিন এ, বি ১, বি ২, সি, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়ামের মতো উপাদান আছে, যা ইমিউনিটি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এছাড়া এই সবজিতে থাকা ফাইবার হজমের সমস্যা থেকেও মুক্তি মেলে।

কোলেস্টেরল কমায়

রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে হৃদরোগের ঝুঁকিও বাড়ে। পটল এই কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সহায়ক। পাশাপাশি ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রাও বাড়িয়ে তোলে পটল। এতে সহজেই এড়ানো যায় হার্টের সমস্যাও।

ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে

শাকসবজি সব সময় স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। ওজন কমানোর ডায়েটেও রাখতে পারেন পটলকে। এই সবজির মধ্যে ক্যালোরি নেই বললেই চলে। গরমে নানা ধরনের সবজি খেয়ে যদি ওজন কমাতে চান, পটলকে ডায়েটে রাখুন।

রক্ত পরিষ্কার রাখে

রক্ত পরিষ্কার রাখতে পটলের জুড়ি মেলা ভার। এতে ত্বকের সমস্যা থেকেও মুক্তি মেলে। ত্বকের সংক্রমণ এড়াতে অবশ্যই ডায়েটে রাখুন পটলকে।

ত্বক ভালো রাখে

নিয়মিত পটল খেলে সহজেই ত্বকের বার্ধক্যের লক্ষণগুলো এড়ানো যায়। পটলের মধ্যে ভিটামিন এ ও সি আছে। আর এই দুই পুষ্টি ত্বকের স্বাস্থ্য উন্নত করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

যেসব খাবার গরম করে খাওয়া ক্ষতিকর

Published

on

রূপালী

একবেলার খাবার আরেক বেলায় খাওয়া যেতেই পারে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পরে খাওয়া হবে এমন খাবার আমরা ফ্রিজে রেখে দেই। এরপর বের করে চুলায় বা মাইক্রোওভেনে গরম করে খাই। খাবার গরম করে খাওয়া অস্বাভাবিক নয়। তবে কিছু খাবার আছে যেগুলো দ্বিতীয়বার গরম করে খাওয়া ক্ষতিকর। সেসব খাবার হয়তো আমরা গরম করে খেয়ে থাকি।

চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন খাবারগুলো গরম করে খাওয়া ক্ষতিকর-

যেকোনো ধরনের শাক
শাক রান্নার পর সবটা খাওয়া না হলে অনেক সময় থেকে যায়। তবে কোনো শাকই দ্বিতীয়বার গরম করে খাওয়া উচিত নয়। কারণ
এতে থাকা নাইট্রেট থেকে নাইট্রোস্যামাইন নামের যৌগ তৈরি হয় এর ফলে। এটি শরীরের মারাত্মক ক্ষতির কারণ হতে পারে। সেইসঙ্গে নষ্ট হয়ে যেতে পারে শাকের পুষ্টিগুণও।

ভাত
ভাত একাধিকবার গরম করে খাওয়ার অভ্যাস প্রায় সবারই আছে। কিন্তু এটি একদমই স্বাস্থ্যকর অভ্যাস নয়। ঠান্ডা ভাতে নানা ধরনের জীবাণু বাড়ে। আর সেই ভাত গরম করলেও জীবাণু চলে যায় না। এতে পেটের সমস্যা আরও বাড়তে পারে।

মাশরুম
বিভিন্ন রান্নায় মাশরুম যোগ করা হয়। কিন্তু এই খাবারও বারবার গরম করা ক্ষতিকর। কারণ এর ফলে নানা রকমের ক্ষতিকারক রাসায়নিক তৈরি হয়। ফলে এটি পেটের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।

আলু
আলু প্রায় প্রতিদিনই খাওয়া হয়। অনেক সময় খাওয়ার পরে থেকে গেলে সেই আলু ফ্রিজে রেখে দেওয়া হয়। এরপর আবার গরম করে খাওয়া হয়। কিন্তু এভাবে গরম করে খেলেই বিপদ। কারণ আলুর তরকারি রান্না করে তা রেখে দিলে তাতে এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া জন্মায়। আপনি যখন দ্বিতীয়বার গরম করবেন তখনও কিন্তু সেগুলো যাবে না। এর পরিবর্তে সেসব জীবাণুর ক্ষমতা বাড়াতে পারে। সেইসঙ্গে বারবার গরম করার ফলে আলুর পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায়।

মুরগির মাংস
মুরগির মাংস রান্না করে ফ্রিজে রেখে খাওয়ার অভ্যাস অনেকের। এটিও সঠিক কাজ নয়। কারণ বারবার গরম করলে মুরগির মাংসের পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায়। এর ফলে দেখা দিতে পারে পেটের সমস্যাও।

ডিম
ডিম দিয়ে তৈরি কোনো খাবার বা রান্না করা ডিম একাধিকবার গরম করা উচিত নয়। কারণ বারবার গরম করার ফলে ডিমের অনেক পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়। সেইসঙ্গে এতে তৈরি হয় ক্ষতিকারক রাসায়নিক। সেদ্ধ ডিমও বারবার গরম করবেন না। এতেও ক্ষতি হতে পারে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

রোদে ত্বক ভালো রাখবেন যেভাবে

Published

on

রূপালী

রোদের তাপে বেশ অস্থির হয়ে উঠেছি আমরা। ঘর থেকে বাইরে বের হলেই যেন আগুনের হলকা লাগছে পুরো শরীরে। বাইরে বের হওয়ার আগে এবং ফিরে একাধিক বার গোসল করেও একটু আরাম পাওয়া যাচ্ছে না। এ অবস্থায় বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ত্বক।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রোদ এবং তাপ স্বাভাবিক প্রাকৃতিক বিষয়। রোদ কড়া বা হালকা যাই হোক না কেন, মৌসুমটা শীত হোক বা গ্রীষ্ম, সূর্যের তাপ কিংবা অতি বেগুনি রশ্মি সব সময়ই ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। তাই নিজেকেই সাবধানে সবদিক রক্ষা করে চলতে হবে। তার জন্য কিছু বিষয় মেনে চলতে হবে।

রোদ যাই থাক, দিনের বেলা ঘর থেকে বের হওয়ার ১০-১৫ মিনিট আগে ত্বকে সানস্ক্রিন লোশন ব্যবহার করা উচিত। বাজারে এখন এসপিএফ বা সান প্রোটেকশন ফ্যাক্টর যুক্ত ক্রিম, লোশন, পাউডার, লিপ বাম, স্প্রে ইত্যাদি প্রসাধনী পাওয়া যায়। প্রয়োজন অনুযায়ী সেগুলো ব্যবহার করুন।

তৈলাক্ত ত্বকের জন্য ম্যাট ধরনের সানস্ক্রিন ও শুষ্ক ত্বকের জন্য ময়েশ্চারাইজার সমৃদ্ধ সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে। আর স্বাভাবিক কিংবা মিশ্র ত্বকের জন্য ‘অল স্কিন টাইপ’ সানস্ক্রিন ব্যবহার করা যায়।

ত্বক সব সময় ঠান্ডা ও পরিষ্কার রাখতে হবে। তাই প্রতিদিন ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করতে হবে।

ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে পানির বিকল্প নেই। দিনে তিন-চার লিটার পানি আধা গ্লাস করে একটু পর পর পান করতে হবে। এ ছাড়া যেকোনো ফলের রস পান করাও উপকারী।

রোদ থেকে রক্ষা পেতে প্রসাধনী ব্যবহারে এমনকি রোদে পোড়া ভাব দূর করতে প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহারেও ত্বকের ক্ষতি হতে পারে। এ ধরনের সমস্যা হলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

ত্বকের ধরন অনুযায়ী সানস্ক্রিন ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন রূপবিশেষজ্ঞরা। ঘর থেকে বের হওয়ার আগে এবং রোদ থেকে ঘরে এসে ত্বকের যত্ন নিতে হবে।

ঘর থেকে বের হওয়ার আগে স্নান করে নেওয়া ভালো। এ সময় যেহেতু প্রচুর ঘাম হয় তাই ঘাম থেকে দুর্গন্ধ হওয়াটা স্বাভাবিক। এ জন্য পানিতে কয়েক ফোঁটা বেনজয়েন এসেনশিয়াল অয়েল মিশিয়ে স্নান করলে ঘামের দুর্গন্ধ হবে না এবং রোদে ত্বক কালচেও হবে না। ওষুধের দোকানে বা সুপারশপে এই তেল পাবেন। চার ঘণ্টা পর পর ল্যাভেন্ডার অয়েল সমৃদ্ধ ওয়েট টিস্যু দিয়ে ত্বক মুছে নিতে হবে।

যেকোনো ধরনের ত্বকের জন্যই অ্যালোভেরা পেস্ট উপকারী। রাতে টকদই, ডিমের সাদা অংশ ও ময়দার মিশ্রণ প্যাক হিসেবে ত্বকে ব্যবহার যেতে পারে। কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নিন। এ ছাড়া সুজি হালকা ভেজে এর সঙ্গে মধু মিশিয়ে ত্বকে ব্যবহার করা যায়। এটি স্ক্রাবের কাজও করবে। স্ট্রবেরি, টকদই ও ময়দার মিশ্রণ তৈলাক্ত ত্বকের জন্য ভালো। আর শুষ্ক ত্বকের জন্য ব্যবহার করা যাবে দুধের সর, যেকোনো বাদাম, মধু ও সামান্য চিনির মিশ্রণ।

যাদের ত্বক পাতলা তারা যেন বেলা ১১টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত যতটা সম্ভব রোদ এড়িয়ে চলেন। আর রোদে বের হলে অবশ্যই ত্বক বুঝে সানব্লক ব্যবহার করতে হবে এবং সঙ্গে রাখতে হবে ছাতা।

বাইরে থাকলে দুই ঘণ্টা পর পর নতুন করে ত্বকে সানব্লক ব্যবহার করতে হবে। কিছু ফেস পাউডারও সানব্লকের কাজ করে। যাদের ত্বক তৈলাক্ত তারা এমন পাউডার ব্যবহার করতে পারেন। রোদচশমা এবং হ্যাটজাতীয় বড় টুপি ব্যবহার করতে হবে, যেন মুখের চোয়াল ও এর আশপাশের স্থানে রোদ না লাগে। এরপরও যদি ত্বক লাল হয়ে জ্বালা করে, তবে বরফ ঘষতে হবে অথবা ঠান্ডা পানির ঝাপটা দিতে হবে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
রূপালী
অর্থনীতি6 hours ago

ফরিদপুরে ২০০ কোটি টাকার ভুট্টা উৎপাদন

রূপালী
লাইফস্টাইল6 hours ago

যেসব গাছ রাখলে ঘর ঠান্ডা থাকে

রূপালী
স্বাস্থ্য6 hours ago

করোনা টিকা কোভিশিল্ডে ভয়াবহ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

রূপালী
আবহাওয়া6 hours ago

সকালের মধ্যে ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস

রূপালী
আন্তর্জাতিক7 hours ago

চাঁদে যাচ্ছে পাকিস্তান, যাত্রা শুরু শুক্রবার

রূপালী
জাতীয়7 hours ago

সারাদেশের তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি পর্যন্ত কমতে পারে

রূপালী
জাতীয়7 hours ago

থাইল্যান্ড সফর নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন কাল

রূপালী
জাতীয়7 hours ago

মিল্টনকে রিমান্ডে নিয়ে সব কিছু বের করা হবে: ডিবি প্রধান

রূপালী
জাতীয়7 hours ago

শিক্ষকরাই আগামী দিনের স্মার্ট নাগরিক গড়ার কারিগর: শিল্পমন্ত্রী

রূপালী
আন্তর্জাতিক7 hours ago

হংকংয়ে এক রাতে ১০ হাজার বজ্রপাত

রূপালী
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার8 hours ago

এসএসসি পাসেই সরকারি চাকরির সুযোগ!

রূপালী
জাতীয়8 hours ago

সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও স্বাস্থ্যখাতে ব্যাপক উন্নতি: স্পিকার

রূপালী
আন্তর্জাতিক8 hours ago

চীনে গভীর রাতে মহাসড়কে ধসে নিহত ১৯

রূপালী
জাতীয়8 hours ago

মিল্টন সমাদ্দার গ্রেপ্তার

রূপালী
আন্তর্জাতিক8 hours ago

দুবাইয়ে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের বৃহত্তম বিমানবন্দর টার্মিনাল

রূপালী
জাতীয়9 hours ago

দেশে স্মার্ট শ্রমব্যবস্থা গড়ে তোলা হবে: প্রতিমন্ত্রী পলক

রূপালী
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার9 hours ago

বৃহস্পতিবার স্কুল-কলেজ খোলা না বন্ধ, যা জানাল মন্ত্রণালয়

রূপালী
অর্থনীতি9 hours ago

এলপি গ্যাসের নতুন দাম জানা যাবে কাল

রূপালী
টেলিকম ও প্রযুক্তি9 hours ago

হোয়াটসঅ্যাপে নাম্বার সেভ না করে কল করবেন যেভাবে

রূপালী
পুঁজিবাজার9 hours ago

৬৭৯ কোটি টাকার শেয়ার ইস্যু করবে রূপালী ব্যাংক

রূপালী
পুঁজিবাজার10 hours ago

অনুমোদিত মূলধন বাড়াবে রূপালী ব্যাংক

রূপালী
আইন-আদালত10 hours ago

দেশের সব আদালতে চালু হচ্ছে ওয়ান স্টপ সার্ভিস

রূপালী
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার10 hours ago

এশিয়ার সেরা ৩০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় নেই ঢাবি-বুয়েট

রূপালী
জাতীয়10 hours ago

বাংলাদেশ-সৌদির যৌথ উদ্যোগে ইউরিয়া সার কারখানার সম্ভাব্যতা সমীক্ষা সম্পন্ন

রূপালী
জাতীয়11 hours ago

ধান উৎপাদনে প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে হবে: সাবের

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১