রাজনীতি
ধ্বংসস্তূপ থেকে আবার দেশকে টেনে তুলবে বিএনপি: তারেক রহমান
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘অতীতেও ধ্বংসের কিনারা থেকে দেশকে রক্ষা করেছে বিএনপি, এবারও করবে। তবে সামনে কঠিন সময় আসছে, তাই আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
রবিবার বিকেলে বগুড়া শহরের শহীদ টিটু মিলনায়তনে জেলা বিএনপি আয়োজিত জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে ডিজিটাল স্মৃতিস্তম্ভের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বক্তব্যের শুরুতেই শহীদ ওসমান হাদির স্মৃতিচারণা করে তারেক রহমান বলেন, ‘ওসমান হাদি ছিলেন গণতন্ত্রের অকুতোভয় সৈনিক। তিনি ভোটের রাজনীতিতে বিশ্বাস করতেন বলেই নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন।’
তিনি বলেন, জুলাই আন্দোলনের শহীদ ও যোদ্ধাদের পাশাপাশি ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের সম্মান অক্ষুণ্ণ রাখতে সবাইকে একযোগে দেশ গড়ার কাজে অংশ নিতে হবে।
তারেক রহমান আরও বলেন, ‘দেশ এখন স্বৈরাচারের হাত থেকে মুক্ত। এই স্বাধীনতাকে অর্থবহ করতে হলে ধ্বংসস্তূপ থেকে দেশকে নতুন করে গড়ে তুলতে হবে।’
এর আগে বগুড়ায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে নির্মিত ডিজিটাল স্মৃতিস্তম্ভের উদ্বোধন করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
এমকে
রাজনীতি
কাল সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ইনকিলাব মঞ্চ
শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুর পর দুই দফা দাবি জানালেও তা পূরণ হয়নি বলে জানিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ। সোমবার দুপুর ১২টায় একটি সংবাদ সম্মেলন করে নিজেদের কর্মসূচি ঘোষণা করবে প্লাটফর্মটি। আজ রবিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে তারা।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দশ লক্ষাধিক মানুষের উপস্থিতি ও উচ্চকিত সম্মতিতে ঘোষিত ইনকিলাব মঞ্চের ২ দফা দাবির ১ দফাও মানা হয় নাই। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ও সহ-স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থেকে ব্যাখ্যা দেয় নাই। সিভিল-মিলিটারি গোয়েন্দা সংস্থার ওপর প্রধান উপদেষ্টার পূর্ণ কর্তৃত্ব স্থাপনপূর্বক সেসব সংস্থা থেকে হাসিনার চরদের গ্রেপ্তার করা হয় নাই।
অ্যাডিশনাল আইজিপিকে দিয়ে সংবাদ সম্মেলন করিয়ে শহীদ ওসমান হাদিকে হত্যার ঘটনাকে তুচ্ছ ও অগুরুত্বপূর্ণ দেখানো হয়েছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে আগামীর কর্মসূচি ও দাবি নিয়ে ইনকিলাব মঞ্চের সংবাদ সম্মেলন আহ্বান করছি।
এর আগে ২০ ডিসেম্বর (শনিবার) শাহবাগ থেকে দুই দফা কর্মসূচি ঘোষণা দেয় ইনকিলাব মঞ্চ।
তাদের দফাগুলো হলো-
১. ওসমান হাদিকে হত্যাকারী, হত্যার পরিকল্পনাকারী, সহায়তাকারীসহ সবাইকে গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।
২. সিভিল মিলিটারি ইন্ট্যালিজেন্স আওয়ামী দোসরদের অতিদ্রুত গ্রেপ্তার করতে হবে।
একইসঙ্গে রোববার বিকেলের মধ্যে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং সহকারী উপদেষ্টাকে জনগণের সামনে এসে জবাবদিহিতা করতে বলে ইনকিলাব মঞ্চ। তা না হলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবি জানাবে বলে ঘোষণা দেয় প্লাটফর্মটি।
এমকে
রাজনীতি
হাদির জানাজাস্থলে স্বেচ্ছাসেবক ছিলেন জামায়াতের ৬ হাজারের বেশি নেতা-কর্মী
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা ৮ আসনের সম্ভাব্য এমপি প্রার্থী জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সম্মুখ সারির শহীদ শরিফ ওসমান হাদির নামাজে জানাজায় স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীরা। জানাজায় আগত সর্বসাধারণকে সার্বিক সহযোগীতা করতে দলটির ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তরের ৬ হাজারের বেশি নেতাকর্মী স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে রয়েছেন।
শনিবার বেলা ২টায় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় হাদির নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এরই মধ্যে জানাজায় অংশ নিতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছাত্র-জনতা মিছিল নিয়ে জানাজাস্থলে আসতে শুরু করেছেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজা সংলগ্ন মানিক মিয়া এভিনিউয়ে জরো হচ্ছেন। ছাত্র-জনতার খন্ড খন্ড মিছিল নিয়ে জানাস্থলে প্রবেশ করছেন। রাস্তার পাশেই কয়েকজনের ছোট ছোট টিম হয়ে অবস্থান করতে দেখা গেছে জামায়াতের নেতাকর্মীদের। স্বেচ্ছাসেবকের পোশাক শরীরে জানাজায় আগত সর্বসাধারণকে দিক নির্দেশনা দিচ্ছেন তারা।
স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করা ঢাকা মহানগর উত্তরের যুব ওয়ার্ডের জামায়াত নেতা সাকিব ইসলাম জানান, দলের নির্দেশে তারা এখানে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করছেন। ঢাকার দুই মহানগরীর ৬ হাজারের বেশি নেতাকর্মী স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে যুক্ত রয়েছেন। দলের নির্দেশনা অনুযায়ী, তারা জানাজা থেকে শুরু করে দাফন পর্যন্ত এ দায়িত্ব পালন করবেন। রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টেও তাদের স্বেচ্ছাসেবক রয়েছে বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন, শহীদ ওসমান হাদির মতো একজন বীরের জানাজায় স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করতে পেরে আমি গর্বিত। ভারতীয় আধিপত্যবাদ বিরোধী যে আন্দোলন ওসমান হাদি ভাই শুরু করেছেন, আমরা আমাদের জীবন দিয়ে হলেও সে আন্দোলন জারি রাখব।
এদিকে জানাজাকে কেন্দ্র করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কঠোর অবস্থানে রয়েছেন। পুলিশ, র্যাব, আনসার, সেনাবাহিনীসহ অবস্থান নিয়েছেন।
এর আগে সকাল সাড় ৯ টার দিকে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের হিমাগারে রাখা শহীদ শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে ময়নাতদন্তের জন্য সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে নেওয়া হয়। ইতোমধ্যে ময়নাতদন্ত শেষ হয়েছে। নির্ধারিত সময়ে সংসদ ভবন এলাকায় হাদির মরদেহ আনা হবে বলে জানা গেছে।
প্রসঙ্গত, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণার পরদিন গত ১২ ডিসেম্বর দুপুরে ঢাকার পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে তিনি মাথায় গুলিবিদ্ধ হন। তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা হাদিকে গুলিবর্ষনকারী হিসেবে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের এক নেতাকে শনাক্ত করে। ওই আসামি ভারতে পালিয়ে গেছেন বলে আলোচনা রয়েছে।
ঢাকা-৮ আসনে সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিলেন ওসমান হাদি। মাথায় গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাঁকে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। উন্নত চিকিৎসার জন্য সরকারের উদ্যোগে তাঁকে গত সোমবার এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে সিঙ্গাপুর নেওয়া হয়। পরে সেখানে অপারেশন চলাকালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
এমকে
রাজনীতি
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে জাতি হতাশ হয়েছে: গোলাম পরওয়ার
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘শহীদ শরিফ ওসমান হাদির জানাজায় প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে সুনির্দিষ্ট করে বিচারের ব্যাপারে কিছু না বলায় হতাশ হয়েছে জাতি।’
রবিবার (২১ ডিসেম্বর) রাজধানীর মগবাজারে আল-ফালাহ মিলনায়তনে শরীফ ওসমান বিন হাদির শাহাদাত উপলক্ষে জামায়াতে ইসলামীর দোয়া মাহফিলে তিনি কথা বলেন।
জুলাইযোদ্ধাদের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘হাদিকে গুলির ঘটনা বিচ্ছিন্ন নয়, প্যাকেজ প্রোগ্রাম।’
সামনে হয়তো এ ধরনের পরিকল্পনা আরো থাকতে পারে আশঙ্কা করে পরওয়ার বলেন, ‘সরকারকে সবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
জামায়াতের সেক্রেটারি বলেন, গুলির পর ৬ ঘণ্টা পরে কেন সীমান্ত সিলগালা করা হয়েছে? গোয়েন্দাদের অভ্যন্তরে লুকিয়ে থাকা ফ্যাসিস্ট ও আধিপত্যবাদের দোসররা লুকিয়ে থেকে খুনিকে পালানোর সুযোগ করে দিয়েছে।
এমকে
রাজনীতি
বগুড়া-৭ আসনে খালেদা জিয়া, ৬-এ তারেক রহমানের পক্ষে মনোনয়ন সংগ্রহ
বগুড়া-৭ (গাবতলী-শাজাহানপুর) আসনে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এবং বগুড়া-৬ (সদর) আসনে দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করা হয়েছে।
আজ রবিবার (২১ ডিসেম্বর) দুপুর দেড়টায় শহরের গোহাইল রোডের নির্বাচন অফিস থেকে খালেদা জিয়ার পক্ষে তার নির্বাচন সমন্বয়ক সাবেক সংসদ সদস্য হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন। এ সময় স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
মনোনয়নপত্র উত্তোলন করে হেলালুজ্জামান তালুকদার বলেন, খালেদা জিয়া এই আসনে টানা তিনবার নির্বাচিত হয়েছেন। এবার সবচেয়ে বেশি ভোট আমরা তাকে উপহার দিতে চাই। মানুষ তাকে ভোট দেওয়ার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে।
অন্যদিকে, দুপুর সাড়ে ১২টায় জেলা প্রশাসক তৌফিকুর রহমানের কাছ থেকে তারেক রহমানের পক্ষে মনোনয়নপত্র তোলেন জেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম বাদশা। এ সময় জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট একেএম মাহবুবর রহমান, সাবেক আহ্বায়ক সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ, সাবেক সভাপতি ভিপি সাইফুল ইললাম, শহর বিএনপির সভাপতি হামিদুল হক চৌধুরী হিরু, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মাহফতুন আহম্মেদ খান রুবেল, কেএম খায়রুল বাশার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী জেলা নির্বাচন অফিস ও প্রশাসক কার্যালয় চত্বরে জড়ো হলেও নির্বাচন আচরণবিধি লঙ্ঘন হওয়ার আশঙ্কায় তারা ভেতরে যাননি।
মনোনয়নপত্র উত্তোলন শেষে জেলা বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম বাদশা বলেন, তারেক রহমান বগুড়া সদর আসন থেকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন করবেন। আজ তার পক্ষে মনোনয়নপত্র উত্তোলন করা হয়েছে। এটি আমাদের জন্য গর্বের বিষয়। বগুড়ার মানুষ অপেক্ষা করছে তারেক রহমানকে ধানের শীষে ভোট দেওয়ার জন্য।
রাজনীতি
‘মার্কা যা-ই হোক, নির্বাচন করব সরাইল-আশুগঞ্জ থেকেই’
দলীয় মনোনয়ন না পেলেও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ ও বিজয়নগরের একাংশ) আসন থেকে নির্বাচন করার কথা জানিয়েছেন জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সহসম্পাদক রুমিন ফারহানা। তিনি বলেছেন, ‘আমি যা বলি, আমি তা-ই করি; এইটা ভালো হইলে, ভালোমন্দ হইলে আমার কিছু করার নাই। আপনারা যদি আমার পাশে থাকেন, মার্কা যা-ই হোক, নির্বাচন করব আমি সরাইল-আশুগঞ্জ থেকেই।’
গতকাল শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) বিকেলে জেলার সরাইল উপজেলার পানিশ্বর ইউনিয়নের বিটঘর বাজারে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, ‘আমার বাবার অপূর্ণ স্বপ্ন পূরণ করতেই আমি রাজনীতিতে। আপনারা পাশে থাকলে বাংলাদেশ জয় করতে পারি। সরাইল-আশুগঞ্জকে অন্য রূপ দিতে পারি। আমার বাবার অপূর্ণ স্বপ্ন পূরণ করতে পারি।
বাকি জীবন আপনাদের পাশে থেকে কাজ করব।’
ব্যারিস্টার রুমিন বলেন, ‘দেশের অধিকাংশ আসনে যখন মনোনয়ন নিয়ে আনন্দ-উৎসব চলছে, তখন সরাইল-আশুগঞ্জের মানুষ জানেন না তাদের এমপি প্রার্থী কে। এটা এই এলাকার মানুষের জন্য দুঃখজনক।’ নিজের দলীয় ভূমিকার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘গত ১৭ বছর আমার কী ভূমিকা ছিল, সেটা আমি বলব না, মানুষজন জানেন।
আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিতব্য ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কথা উল্লেখ করে রুমিন ফারহানা বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ গত ১৫ বছর প্রকৃত ভোট দিতে পারেনি। এখন সরকার দাবি করছে, ২০২৬ সালে সবচেয়ে ভালো নির্বাচন দেবে। আমরা এ কথায় বিশ্বাস রাখতে চাই। সরকারকে বলতে চাই, নির্বাচনের আগে সব অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করুন, ৫ আগস্টের পর থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র আইনের আওতায় আনুন। ভোটার, প্রার্থী ও কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন।
উল্লেখ্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনে দল মনোনীত হিসেবে কারো নাম ঘোষণা করেনি বিএনপি। আসনটি বিএনপির শরিক দলকে ছেড়ে দেওয়া হবে বলে আলোচনা আছে। তবে নাম ঘোষণা না হলেও রুমিন ফারহানা এলাকায় নিয়মিত এলাকায় এসে সভা-সমাবেশে যোগ দিচ্ছেন।




