পুঁজিবাজার
সিএমএসএফের ঋণসুবিধা পাবে যে ১১ প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের জন্য বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংককে কম সুদে ও সহজ শর্তে ১০০ কোটি টাকার ঋণ দেবে ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ড বা সিএমএসএফ কর্তৃপক্ষ। তবে প্রাথমিকভাবে ১১ প্রতিষ্ঠানকে ৩১ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করবে সংস্থাটি।
সিএমএসএফ সূত্রে জানা গেছে, ঋণ বিতরণের জন্য ইতোমধ্যে ১১ প্রতিষ্ঠানের তালিকা বাছাই করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো ইবিএল সিকিউরিটিজ, বিডি ফাইন্যান্স ক্যাপিটাল, কাজী ইক্যুইটিজ, মিডওয়ে সিকিউরিটিজ, এসআইবিএল সিকিউরিটিজ, প্রাইলিঙ্ক সিকিউরিটিজ, বারাকা সিকিউরিটিজ, বিনিময় সিকিউরিটিজ, ক্যাল সিকিউরিটিজ, ইমার্জিং গ্লোবাল অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট ও ম্যাট্রিক্স সিকিউরিটিজ।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, যেসব ব্রোকারেজ হাউসের মালিকানার সঙ্গে ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান জড়িত, তাদের প্রত্যেককে ৫ কোটি টাকা করে এবং ব্যক্তিমালিকানার ব্রোকারেজ হাউসগুলোকে ২ কোটি টাকা করে ঋণ দেওয়ার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে সিএমএসএফ কর্তৃপক্ষ।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার ঋণ বিতরণের বিষয়ে কমিউনিটি ব্যাংকের সঙ্গে এক চুক্তিতে সই করেন সিএমএসএফের পরিচালন প্রধান মো. মনোয়ার হোসেন। কমিউনিটি ব্যাংকের মাধ্যমে সিএমএসএফ বিভিন্ন ব্রোকারেজ হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংককে কম সুদে ঋণ প্রদান করবে।
সূত্র জানায়, পুঁজিবাজারে সমপরিমাণ অর্থ বিনিয়োগের শর্তে সিএমএসএফের বিতরণ করতে যাওয়া এ ঋণের সুদহার হবে ৮ দশমিক ২৫ শতাংশ। এর মধ্যে সিএমএসএফ কর্তৃপক্ষ পাবে ৭ শতাংশ সুদ। বাকি সোয়া ১ শতাংশ সুদ নেবে ব্যাংক।
শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর অবণ্টিত লভ্যাংশ দিয়ে ২০২১ সালে সিএমএসএফ তহবিল গঠিত হয়। এই তহবিলে অবণ্টিত নগদ ও বোনাস লভ্যাংশ মিলিয়ে প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা জমা হয়েছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
অনুমোদিত মূলধন বাড়াবে রূপালী ব্যাংক
পুঁজিবাজারে ব্যাংক খাতে তালিকাভুক্ত রূপালী ব্যাংক পিএলসির পর্ষদ ব্যাংকটির অনুমোদিত মূলধন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ব্যাংকটির ৯ম বিশেষ সাধারণ সভায় শেয়ারহোল্ডার ও নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন সাপেক্ষে মূলধন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা যায়, ব্যাংকটির অনুমোদিত মূলধন ৭০০ কোটি থেকে বাড়িয়ে আড়াই হাজার কোটি টাকায় উন্নীত করা হবে। অর্থাৎ ব্যাংকটির পরিশোধিত মূলধন প্রায় সাড়ে ৩ গুণ বাড়বে। এতে প্রতিটি শেয়ার ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ব্যাংকটির মোট শেয়ার সংখ্যা হবে ২৫০ কোটি। বাংলাদেশের ব্যাংকের অনাপত্তি পত্র (এনওসি) পেলে অনুমোদিত মূলধন বাড়াবে রাষ্ট্রায়ত্ত্ব এ ব্যাংক।
এদিকে ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত ২০২৩ হিসাব বছরের জন্য কোন লভ্যাংশের সুপারিশ করেনি ব্যাংকটির পর্ষদ। তবে আলোচ্য হিসাব বছরে ব্যাংকটির সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৩৫ পয়সা, আগের হিসাব বছরে যা ছিল ৬১ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর ২০২২ শেষে ব্যাংকটির সমন্বিত এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৩৬ টাকা ৯০ পয়সায়।
১৯৮৬ সালে শেয়ারবাজারে আসা রূপালী ব্যাংকের বর্তমানে মোট শেয়ার সংখ্যা ৪৬ কোটি ৪৬ লাখ ৯৭ হাজার ২০৫। এর মধ্যে ৯০ দশমিক ১৯ শতাংশ সরকার, ৩ দশমিক ১০ শতাংশ প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী, ৬ দশমিক ৭১ শতাংশ সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে রয়েছে।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
আইটিসির তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ
গত ৩১ মার্চ, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি আইটি কনসালটেন্ট পিএলসি।
মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৮১ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৬৬ পয়সা আয় হয়েছিল।
এছাড়া, তিন প্রান্তিক (জুলাই ২৩-মার্চ ২৪) মিলিয়ে কোম্পানিটির ২ টাকা ২৩ পয়সা আয় হয়েছে। গতবছর একই সময়ে ১ টাকা ৭৫ পয়সা আয় হয়েছিল।
আলোচিত সময়ের কোম্পানির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ ছিল ৩ টাকা ৯৪ পয়সা, যা আগের বছর ২ টাকা ৫০ পয়সা ছিল। গত ৩১ মার্চ ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ২০ টাকা ২২ পয়সা।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লোকসান বেড়েছে খুলনা পাওয়ারের
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি খুলনা পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড গত ৩১ মার্চ,২০২৪ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানি শেয়ারপ্রতি লোকসান বেড়েছে।
মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে আলোচ্য প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৪-মার্চ’২৪) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১০ পয়সা লোকসান হয়েছে। আগের বছর একই সময়ে ৬ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
অন্যদিকে, প্রথম তিন প্রান্তিক মিলিয়ে (জুলাই’২৩-মার্চ’২৪) তথা ৯ মাসে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৬ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ২ টাকা ৬ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ,২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১৮ টাকা ১৪ পয়সা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
লোকসান বেড়েছে ন্যাশনাল ফিড মিলের
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ন্যাশনাল ফিড মিল লিমিটেডের গত ৩১ মার্চ, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ১৮ পয়সা লোকসান হয়েছে। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ৩ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
অন্যদিকে তিন প্রান্তিক (জুলাই ২৩-মার্চ ২৪) মিলিয়ে কোম্পানিটির ৪৩ পয়সা লোকসান হয়েছে। গতবছর একই সময়ে ৩ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১১ টাকা ৩৫ পয়সা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
দেশ গার্মেন্টসের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি দেশ গার্মেন্টস লিমিটেড গত ৩১ মার্চ, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের তৃতীয় প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি’২৪-মার্চ’২৪) কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৬ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ারপ্রতি ১৫ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে, তিন প্রান্তিক (জুলাই’২৩-মার্চ’২৪) মিলিয়ে কোম্পানিটির ৪৮ পয়সা আয় হয়েছে। গতবছর একই সময়ে ৬০ পয়সা আয় হয়েছিল।
আলোচিত সময়ের কোম্পানির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ ছিল ৫ টাকা ৯৮ পয়সা, যা আগের বছর ২ টাকা ৪২ পয়সা ছিল।
গত ৩১ মার্চ ২০২৪ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৮ টাকা ৩৬ পয়সা।