কর্পোরেট সংবাদ
সরকারি অনুদান গ্রহণে ৭৮ লাখের বেশি উপকারভোগীর পছন্দ ‘নগদ’
সরকারি বিভিন্ন সামাজিক সুরক্ষা ভাতা গ্রহণে দেশের ৭৮ লাখের বেশি উপকারভোগীর পছন্দ হয়ে উঠেছে ডাক বিভাগের ডিজিটাল আর্থিক সেবা ‘নগদ’। ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এসব উপকারভোগী নগদের মাধ্যমে তাদের প্রাপ্য ভাতা গ্রহণ করেছেন, যা সেবাটির প্রতি সাধারণ মানুষের আস্থা, সহজপ্রাপ্যতা ও নির্ভরযোগ্যতার পরিচায়ক বলে মনে করছে প্রতিষ্ঠানটি।
মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে সমাজসেবা অধিদপ্তরের নারী ও শিশু সুরক্ষা কার্যক্রমের আওতায় ১,৬৫০ কোটি টাকার বেশি ভাতা ৭৮ লাখেরও বেশি উপকারভোগীর হাতে সফলভাবে পৌঁছে দিয়েছে নগদ।
চলতি অর্থবছরে সরকার দেশের সব মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস)-এর মাধ্যমে ভাতা গ্রহণের সুযোগ রাখলেও অধিকাংশ উপকারভোগী ভাতা গ্রহণের জন্য নগদকেই বেছে নিয়েছেন। দেশের ৬৪ জেলার বয়স্ক, বিধবা, প্রতিবন্ধী, বেদে সম্প্রদায় ও তৃতীয় লিঙ্গসহ নানা শ্রেণির ৭৫ লাখের বেশি উপকারভোগী তাদের নগদ ওয়ালেটের মাধ্যমে নিয়মিত ভাতা গ্রহণ করছেন।
এসব ভাতার মধ্যে হতদরিদ্র ও প্রতিবন্ধীদের জন্য মাসে ৯০০ টাকা, বয়স্কদের জন্য ৬৫০ টাকা এবং বিধবা ও স্বামী নিগৃহীতাদের জন্য ৬৫০ টাকা করে ভাতা বিতরণ করা হচ্ছে। নারী ও শিশু সুরক্ষা কার্যক্রমের আওতায় তিন লাখের বেশি উপকারভোগী প্রতি মাসে ৮৫০ টাকা করে তিন বছর মেয়াদে (৩৬ মাস) ভাতা পাচ্ছেন।
নগদের প্রশাসক মো. মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, “এটি আমাদের জন্য অত্যন্ত গর্বের বিষয় যে দেশের ৬৪ জেলার লাখ লাখ উপকারভোগী সরকারি ভাতার টাকা নগদের মাধ্যমে গ্রহণ করেছেন। গ্রাহকের এই আস্থা আমাদের ডিজিটাল অবকাঠামো উন্নয়নে আরও উৎসাহিত করছে। আমরা চাই দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রতিটি মানুষ যেন কোনো মধ্যস্বত্বভোগী ছাড়াই সহজে ও নিরাপদে সেবা পান।”
২০২৪-২৫ অর্থবছরে সরকার ৯ হাজার কোটি টাকার বেশি সামাজিক নিরাপত্তা ভাতা নগদের মাধ্যমে বিতরণ করেছিল। সেই ধারাবাহিকতায় চলতি অর্থবছরেও ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেমের মাধ্যমে ভাতা বিতরণ অব্যাহত রেখেছে সরকার, যা ডিজিটাল সেবা প্রদানে সরকারের আস্থা আরও মজবুত করেছে।
ডিজিটাল পদ্ধতিতে ভাতা বিতরণের ফলে উপকারভোগীরা এখন মুহূর্তেই সহজে টাকা তুলতে পারছেন, সময় ও খরচ সাশ্রয় হচ্ছে এবং ঝুঁকিও কমছে।
দেশে ডিজিটাল লেনদেনের অবকাঠামো গঠনে সরকারের উদ্যোগের সহযাত্রী হিসেবে নগদ আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বাড়াতে ও গ্রাহক সেবাকেন্দ্রিক নানা উদ্ভাবনী কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
কর্পোরেট সংবাদ
ইস্টার্ন ব্যাংক ডিজিটাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড জিতল নগদ
দেশের অন্যতম সেরা বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড-এর (ইবিএল) কাছ থেকে এক্সিলেন্স ইন বিজনেস পে-আউট পুরস্কার পেয়েছে নগদ। প্রতিষ্ঠানটি তাদের ব্যাংকের প্রবৃদ্ধি ও ডিজিটাল রূপান্তরে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখা ৪০টি সহযোগী মার্চেন্ট প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা জানিয়েছে।
এবার দ্বিতীয়বারের মতো ইবিএল এই আয়োজন করেছে। এবারের অনুষ্ঠানের শিরোনাম ছিল ‘স্কাইস্ফ্রি: ইবিএল ডিজিটাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫’। গত রোববার ঢাকার একটি কনভেনশন হলে এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইবিএল তার ব্যবসায়ীক সহযোগীদের সম্মাননা জানায়।
অনুষ্ঠানে পুরস্কার প্রদান করেন ইবিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আলী রেজা ইফতেখার। নগদের পক্ষ থেকে পুরস্কার গ্রহণ করেন বাংলাদেশ ব্যাংকনিযুক্ত জ্যেষ্ঠ সহযোগী প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান, সহযোগী প্রশাসক আনোয়ার উল্লাহ ও নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সারওয়ার ভূইয়া।
এসময় ইবিএলের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক এম খোরশেদ আনোয়ার, হেড অব ডিজিটাল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস আহসান উল্লাহ চৌধুরীসহ প্রতিষ্ঠানটির ঊর্ধতন কর্মকর্তা ও আমন্ত্রিত অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন।
ইবিএলের এবারের আয়োজনে নগদ পে-আউট ক্যাটাগরিতে পুরস্কৃত হয়েছে, কারণ বাংলাদেশের ডিজিটাল লেনদেনকে এগিয়ে নিতে অসামান্য অবদান রেখেছে প্রতিষ্ঠানটি। নগদ পে-আউট সল্যুশন ও ইভুল্যুশনে তাদের প্রভাব ও বিস্তৃত নেওটওয়ার্কের মাধ্যমে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে।
এমকে
কর্পোরেট সংবাদ
চেতনা’র ৩৪তম বার্ষিক সাধারণ সভা
‘চেতনা, পরিবেশ ও মানব উন্নয়ন সংস্থা’র ৩৪তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সংস্থার চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মুছা মিয়ার সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক ক্ষুদ্রঋণ বিশেষজ্ঞ ও পি এম কে -এর সিনিয়র অ্যাডভাইজার মো. এনামুল হক।
সভার শুরুতে সংস্থার নির্বাহী পরিচালক মো. আসিফুল হক বিগত বছরের কার্যক্রমের প্রতিবেদন এবং চলতি অর্থ বছরের বাজেট পেশ করেন, যা উপস্থিত সদস্যদের সম্মতিক্রমে অনুমোদিত হয়। সভায় সংস্থার কার্যক্রম দেশব্যাপী সম্প্রসারণ এবং সকল কাজে আধুনিক ডিজিটাল পদ্ধতি চালুর বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন নির্বাহী পরিচালক মো. আসিফুল হক এবং তাকে সার্বিক সহযোগিতা করেন সংস্থার সহকারী পরিচালক (একাউন্টস অ্যান্ড ফাইন্যান্স) মো. সাইফুজ্জামান। সভায় বক্তারা সংস্থার দীর্ঘ পথচলার সাফল্য তুলে ধরেন এবং আগামী দিনে পরিবেশ ও মানব উন্নয়নে আরও বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
এমকে
কর্পোরেট সংবাদ
চাকসুর উদ্যোগে ইসলামী ব্যাংক-চবির কর্পোরেট চুক্তি
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি কর্পোরেট চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। সম্প্রতি উপাচার্য দপ্তরে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (চাকসু) উদ্যোগে আয়োজিত এ চুক্তির মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরকে বিনামূল্যে একটি বিশেষায়িত কো-ব্রান্ডেড ডুয়েল কারেন্সি ডেবিট কার্ড প্রদান করা হবে।
এই কার্ডের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং আয়ের অর্থ গ্রহণ, ফি পরিশোধসহ বিভিন্ন ধরনের আর্থিক লেনদেন করা যাবে। এর ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্থিক কার্যক্রম আরও আধুনিক ও ক্যাশলেস ব্যবস্থার দিকে এগিয়ে যাবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) প্রফেসর ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান ও উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) প্রফেসর ড. মো. কামাল উদ্দিনের উপস্থিতিতে ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট শহীদুল্ল্যাহ মজুমদার এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার ড. মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তি স্বাক্ষর করেন। এ সময় চাকসু ভিপি মো. ইব্রাহিম হোসেনসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী, শিক্ষক ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এমকে
কর্পোরেট সংবাদ
এআই প্রযুক্তিনির্ভর এএমএল-সিএফটি সম্মেলন এনআরবিসি ব্যাংকের
অর্থপাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে কর্মকর্তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধি ও সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে প্রথমবার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তি ব্যবহার করে ‘এএমএল অ্যান্ড সিএফটি কনফারেন্স ২০২৫’ আয়োজন করেছে এনআরবিসি ব্যাংক।
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাজধানীর একটি হোটেলে হাইব্রিড পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) প্রধান (ভারপ্রাপ্ত) মো. মফিজুর রহমান খান চৌধুরী।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এনআরবিসি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. মো. তৌহিদুল আলম খান। এনআরবিসি ব্যাংকের প্রধান মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ ও পরিপালন কর্মকর্তা (ক্যামেলকো) ও উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল কাইয়ুম খানের সভাপতিত্বে সম্মেলনে বিএফআইইউয়ের যুগ্ন পরিচালক রাজিব হাসান ও মো. হাফিজুর রহমান খান এবং এআই নির্ভর অনলাইন প্লাটফর্মের ‘কনভে’ মাধ্যমে ব্যাংকের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা অংশ নেন।
দিনব্যাপী এই সম্মেলনে মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ সংক্রান্ত বিদ্যমান আইন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ নির্দেশনা, গ্রাহক শনাক্তকরণ (কেওয়াইসি), লেনদেন পর্যবেক্ষণ, সন্দেহজনক লেনদেন (এসটিআর/এসএআর) প্রস্তুত ও দাখিলসহ শাখা পর্যায়ের কমপ্লায়েন্স কার্যক্রম জোরদারের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করা হয়। একই সঙ্গে বাস্তবভিত্তিক অভিজ্ঞতা ও কেস স্টাডি উপস্থাপনের মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীদের দক্ষতা বৃদ্ধির ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়।
সম্মেলনে প্রধান অতিথি মো. মফিজুর রহমান খান চৌধুরী বলেন, মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে ব্যাংকিং খাতে একটি শক্তিশালী, ঝুঁকিভিত্তিক ও টেকসই কমপ্লায়েন্স কাঠামো গড়ে তোলা অপরিহার্য। এ লক্ষ্যে প্রধান কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগের পাশাপাশি ব্যামেলকো কর্মকর্তাদের ভূমিকা আরো সুসংহত ও কার্যকর করা প্রয়োজন। তিনি নিয়মিত সক্ষমতা উন্নয়ন, কার্যকর লেনদেন পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থা এবং সন্দেজনক লেনদেন যথাসময়ে সনাক্ত, বিশ্লেষণ ও প্রতিবেদন দাখিলের ওপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করেন।
তিনি আরও বলেন, ব্যাংকিং ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা, জবাদিহিতা ও সুশাসন নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএফআইইউ নীতিগত দিকনির্দেশনা ও তদারকি কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে।
এনআরবিসি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী ড. মো. তৌহিদুল আলম খান বলেন, আর্থিক খাতে সুশাসন, স্বচ্ছতা ও ঝুঁকিনিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করতে মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ সংক্রান্ত নিয়ম-নীতি অগ্রাধিকারভিত্তিতে পরিপালন করতে হবে। এক্ষেত্রে শাখা পর্যায়ে ব্যামেলকো কর্মকর্তারা কমপ্লায়েন্স ব্যবস্থাপনার প্রথম সারির প্রতিরক্ষাব্যবস্থা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। প্রধান কার্যালয় সংশ্লিষ্ট বিভাগ এবং শাখা পর্যায়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের যথাযথ তদারকির মাধ্যমে অর্থপাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন বন্ধ করা সম্ভব। সকল কার্যক্রম নিয়মতান্ত্রিকভাবে সম্পাদনের মাধ্যমে এনআরবিসি ব্যাংক কল্যাণমুলক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
এমকে
কর্পোরেট সংবাদ
ডিস্ট্রিবিউশন চ্যানেলের ১৬ হাজারের বেশি কর্মীকে প্রশিক্ষণ দিলো বিকাশ
হুন্ডি, বেটিং এবং মানি লন্ডারিং এর মত আর্থিক অপরাধ প্রতিরোধে আরও জোরালো পদক্ষেপ গ্রহণে দেশজুড়ে বিকাশের ডিস্ট্রিবিউটশন চ্যানেল- ডিস্ট্রিবিউটর, রিজিওনাল সেলস টিম ও ডিস্ট্রিবিউশন হাউজ ফিল্ড ফোর্সের ১৬ হাজার কর্মীকে নিয়ে সচেতনতামূলক কর্মশালা আয়োজন করেছে বিকাশ।
মাসজুড়ে চলা এসব কর্মশালায় দেশজুড়ে বিস্তৃত এজেন্ট নেটওয়ার্ক পরিচালনায় তাদের আর্থিক লেনদেনে সঠিক তথ্য নিশ্চিতকরণ, টাকার উৎসের সচেতনতা, সন্দেহজনক লেনদেনের রিপোর্টিং, নিয়মিত তথ্য হালনাগাদ, কর্মকর্তাদের পর্যবেক্ষণ, নন-কমপ্লায়েন্ট এজেন্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা এবং প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার নিয়ে আলোচনা করা হয়।
এসময় হুন্ডি, বেটিং এবং মানি লন্ডারিং প্রতিরোধে নজরদারি বাড়ানো, যথাযথ সময়ে রিপোর্টিং এবং সকলের মধ্যে সচেতনতা তৈরিতে জোর দেয়া হয় বিকাশের পক্ষ থেকে।
সবশ্রেণীর মানুষের কাছে বিকাশের সেবা সহজলভ্য করে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে দেশজুড়ে বিস্তৃত বিকাশের এজেন্ট নেটওয়ার্ক। বিকাশের চ্যানেল পার্টনার হিসেবে সারাদেশে ছড়িয়ে থাকা প্রায় ৩ লাখ ৫০ হাজারের বেশি এজেন্ট নিয়ে গড়ে ওঠা এই শক্তিশালী নেটওয়ার্ক পরিচালনার দায়িত্ব পালন করে ডিস্ট্রিবিউশন চ্যানেল। কেবল এজেন্টদের ব্যবসা পরিচালনা তদারকিই নয়, বরং তাদের প্রশিক্ষণ, লেনদেনের সঠিকতা, প্রযুক্তির ব্যবহার এবং গ্রাহক সেবার মান নিশ্চিত করতে নিয়মিত সহায়তা ও নির্দেশনা প্রদান করে থাকে।
উল্লেখ্য, বিকাশ এর ধারাবাহিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ডিস্ট্রিবিউশন প্রতিষ্ঠানের সব পর্যায়ের কর্মীদের নিয়ে নিয়মিত সচেতনতামূলক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি পরিচালনা করে বিকাশ।




