রাজনীতি
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পথরেখা পরিষ্কার করতে হবে: আখতার
জুলাই সনদের অর্জন পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়ন করতে হলে অবশ্যই এই বাস্তবায়নের পথরেখা জাতির কাছে পরিষ্কার করতে হবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেন, আমরা ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনা চলমান রাখব।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) কমিশনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
আখতার হোসেন বলেন, গত ১৭ তারিখের জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আমরা অংশগ্রহণ থেকে বিরত থেকেছি। আমরা মনে করি, জুলাই সনদ স্বাক্ষর শুধু আনুষ্ঠানিকতা। যদি বাস্তবায়ন ব্যতিরেকে জুলাই সনদ স্বাক্ষরিত হয়, তাহলে আমরা যতটুকু অর্জন করতে চেয়েছিলাম, সে অর্জন ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাবে। সে কারণে, জুলাই সনদ স্বাক্ষরকেই আমরা মূল বিষয়বস্তু মনে করি না। আমরা এটাকে আনুষ্ঠানিকতা হিসেবে দেখি। বরং জুলাই সনদ বাস্তবায়নের যে আদেশ, সেই আদেশের বিষয়ে জনগণের কাছে পরিষ্কার বার্তা উপস্থাপন করে জুলাই সনদকে পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্য নিয়ে আমরা আমাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছি।
তিনি বলেন, ঐকমত্য কমিশনের কাছে আমাদের দাবিগুলো আবারও পুনর্ব্যক্ত করেছি। জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশের ড্রাফট, বিষয়বস্তু, আদেশের পরিধি, প্রত্যেকটা জিনিস জাতির কাছে উপস্থাপন করতে হবে। এই জুলাই সনদ জনগণের সার্বভৌম অভিপ্রায়ের অভিব্যক্তি হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূস সরকারপ্রধান হিসেবে জারি করবেন এবং সামনের সংসদে সংবিধানে পাওয়ার অ্যাপ্লাই করার মধ্য দিয়ে এটাকে একটা সংস্কারকৃত ২০২৬-এর সংবিধান হিসেবে ঘোষণা করতে হবে। আমরা কমিশনের সঙ্গে এই সামগ্রিক আলোচনার জায়গায় কমিশন আমাদেরকে জানিয়েছেন যে, তারা জুলাই সনদ বাস্তবায়নের একটি আদেশ তারা প্রস্তুত করছেন, যেটাকে আমরা একটা অগ্রগতি হিসেবে দেখি। তথাপিও সে আদেশের মধ্যকার বক্তব্য কী, সে বিষয়গুলো তারা আমাদের কাছে এখনো পর্যন্ত উপস্থাপন করতে অপারগতা প্রকাশ করেছেন, যেটা আমাদেরকে এখনো পর্যন্ত আশাবাদী হতে দেয় নাই।
এনসিপির সদস্য সচিব বলেন, কমিশন জুলাই সনদ বাস্তবায়নের ব্যাপারে যে আন্তরিকতার জায়গা থেকে বাস্তবায়ন আদেশ প্রস্তুত করার কর্মসূচি হাতে নিয়েছে, সেটাকে আমরা সাধুবাদ জানাই। কিন্তু সেটাও যেন কোনোভাবেই জুলাই ঘোষণাপত্রের মতো করে কোনো দলের চাপে পড়ে একটা কাগজে-দলিলে পরিণত না হয়, বাস্তবায়ন পরিপন্থিভাবে উপস্থাপিত না হয়, সে ব্যাপারে আমরা ঐকমত্য কমিশনকে সর্বাধিক খেয়াল রাখার জন্য আমরা আহ্বান জানিয়েছি। আমরা এটা প্রত্যাশা করি, কমিশন যে ড্রাফট প্রস্তুত করছে, সেটা আমাদের সঙ্গে তারা শেয়ার করবেন এবং আমরা পরিপূর্ণভাবে নিশ্চিত হয়েই তারপরে জুলাই সনদে স্বাক্ষরের দিকে আমরা অগ্রসর হতে পারি।
রাজনীতি
পাকিস্তানের মতো এবার হিন্দুস্তানের বিরুদ্ধে জিততে হবে: রাশেদ প্রধান
পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বন্দুকযুদ্ধ হয়েছিল, হিন্দুস্তানের বিরুদ্ধে বুদ্ধির যুদ্ধ করতে হবে। পাকিস্তানের মতো এবার হিন্দুস্তানের বিরুদ্ধে লড়াই করে জিততে হবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সহ-সভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে আমরা মানচিত্র পেয়েছি, পতাকা পেয়েছি, নামকাওয়াস্তে স্বাধীনতা পেয়েছি, কিন্তু সার্বভৌমত্ব পাই নাই। পাকিস্তান বাহিনীকে পরাজিত করে হিন্দুস্তানের করদ রাজ্যে পরিণত হয়েছিলাম।
রাশেদ প্রধান বলেন, মুজিব থেকে হাসিনা, কোনো সরকার আমাদের হিন্দুস্তানের সামনে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে দেয় নাই। জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী নতুন বাংলাদেশে আমরা প্রকৃত স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের স্বাদ নিতে চাই।
তিনি আরও বলেন, সীমান্তের ওপার থেকে গুলি আসলে পাল্টা গুলি ছুড়তে হবে। ৫৪টি অভিন্ন নদীর পানির ন্যায্য হিস্যা আদায়ে আন্তর্জাতিক আদালতে যেতে হবে। ভূমি দখল ও অবৈধ পুশ ইন রুখে দিতে হবে। খুনি হাসিনাকে ফেরত আনতে দেশি ও বিদেশি চাপ প্রয়োগ করতে হবে। ভারতীয় অশ্লীল সংস্কৃতি, বিনোদন ও চিকিৎসা ত্যাগ করতে হবে। ভারতীয় পণ্য বয়কট করতে হবে। দেশে বসবাসরত ভারতীয় দালালদের চিহ্নিত করতে হবে। ভারতীয় আধিপত্যবাদ ও আগ্রাসনকে কবর দিতে হবে।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন জাগপার প্রেসিডিয়াম সদস্য আসাদুর রহমান খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহিদুর রহমান বাবলা, প্রকাশনা সম্পাদক এস এম জিয়াউল আনোয়ার, ঢাকা মহানগর আহ্বায়ক শ্যামল চন্দ্র সরকার, যুব জাগপা সভাপতি নজরুল ইসলাম বাবলু, সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম, সাংঠনিক সম্পাদক ওলিউল আনোয়ার, ঢাকা জেলা সভাপতি শামীম আহমেদ, শ্রমিক জাগপা সাধারণ সম্পাদক মনোয়ার হোসেন প্রমুখ।
এমকে
রাজনীতি
ফ্যাসিস্ট শক্তি নির্বাচন বানচালের চক্রান্ত করছে: নাহিদ ইসলাম
ফ্যাসিস্ট শক্তি নির্বাচন বানচালের চক্রান্ত করছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে জাতীয় স্মৃতিসৌধে জাতির সূর্যসন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ফ্যাসিস্ট শক্তি অস্থিতিশীল, তারা নির্বাচন বানচালের চক্রান্ত করছে। একাত্তর এবং চব্বিশের দালালদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ আছেন। ওসমান হাদির ওপর হামলাকাদীদের এখনও গ্রেপ্তার করতে পারেনি সরকার। সরকার পুলিশের ওপর নির্ভর হয়ে আমাদের জীবন নিরাপদ করতে পারবে না।
এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, এই ভূখণ্ডের মানুষ মানবিক মর্যাদা, স্বার্বভৌমত্বের জন্য লড়াই করেছে। কিন্তু ৫৪ বছরে বারবার মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে। সাম্য ও মানবিক মর্যাদার পরিবর্তে ফ্যাসিবাদ প্রতিষ্ঠা হয়। এ সময় গণভোটে হ্যাঁ-এর পক্ষে গণজোয়ার করতে এনসিপির প্রার্থিরা কাজ করবেন বলেও জানান তিনি।
এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেন, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চেয়েছিলাম। অর্ধ শতাব্দিতেও তা পারিনি। নতুন বাংলাদেশে তা বাস্তবায়ন করতে হবে।
তিনি বলেন, দলীয় দৃষ্টিভঙ্গি থেকে নয়, একাত্তরের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে মুক্তিযুদ্ধকে দেখতে হবে।
এমকে
রাজনীতি
মুক্তিযুদ্ধের ‘কল্পকাহিনীর’ ৯০ ভাগই মিথ্যা: আমির হামজা
কুষ্টিয়া-৩ (সদর) আসনে জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী মুফতি আমির হামজা বলেছেন, বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামীর ১৯৭১ সালের যে ভূমিকা, এতদিন পর্যন্ত মিথ্যা রচনা। আপনারা বদরুদ্দীন উমরের ইতিহাস পড়বেন। তার লিখিত বইতে আমরা পড়েছি মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যে সকল কল্পকাহিনী লেখা এগুলো ১০০ ভাগের ৯০ ভাগ মিথ্যা।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) বিজয় দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত বিজয় র্যালি শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, জামায়াত ইসলামী ওই সময় যুদ্ধের বিরুদ্ধে ছিল না, তারা ছিল ভারতের বিরুদ্ধে। এখন আমরা এটা জেনেছি এতদিন আমাদের এই সত্য জানতে দেওয়া হয়নি।
তিনি আরও বলেন, আজকের এই বিজয়ের র্যালি এই কারণে যে আমরা দেশের স্বাধীনতার পক্ষে। ভারতের যে আগ্রাসন এর বিরুদ্ধে ছিলাম এ কারণে আমাদের বিরোধী বানিয়ে রেখেছিল। আগামীর বাংলাদেশ আমরা ভারতের তাবেদার মুক্ত করে এদেশকে স্বাধীনচেতা হিসাবে চলতে চাই, আজকের এই র্যালির এটাই উদ্দেশ্য। আগামীতে দেশ ঐক্যবদ্ধ থাকবে ইনশাল্লাহ।
আমির হামজা আরও বলেন, এদেশে যারাই জন্ম নিবে তারাই সম্মানিত নাগরিক। সবাইকে নিয়ে আমরা আবার এই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। আমার মনে হয় পিছনের ইতিহাস পিছন দিকে টানা ঠিক না। পিছনের সব ইতিহাস ভুলে আমরা নতুন ইতিহাস তৈরি করব। এখানে কোন দল-মত না থাকাই ভালো সবাই আমরা এক।
এসময় বিজয় র্যালিতে উপস্থিত ছিলেন, কুষ্টিয়া জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি সুজা উদ্দীন জোয়ার্দ্দার, সহকারী সেক্রেটারি মাজহারুল হক, শহর জামায়াতের আমির এনামুল হক সহ দলটির বিভিন্ন পযার্য়ের নেতৃবৃন্দ।
এমকে
রাজনীতি
পরিবেশ সৃষ্টি হলে নির্বাচনে যাব, পাতানো হলে যাব না: কাদের সিদ্দিকী
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম বলেছেন, সার্বিকভাবে নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি হলে আমরা অবশ্যই নির্বাচন করবো। কিন্তু কোনো পাতানো নির্বাচনে আমরা যাবো না।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শহীদ বেদিতে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সরকারের যে কর্মকাণ্ড, যাদের নিয়ে তিনি ওঠেন-বসেন, তারাই বাংলাদেশ না। তারা বাংলাদেশের হয়তো ২৫ ভাগও না।
তিনি আরও বলেন, স্বাধীনতা যার জন্য, সেই মর্যাদা এখনো হয়নি। এ দেশের মানুষ নির্বাচন চায়। ভালো নির্বাচন হয়নি বলেই শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে। ভালো নির্বাচন হলে শেখ হাসিনা সরকারের এভাবে নির্মম পতন হতো না।
এসময় দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন।
এমকে
রাজনীতি
স্বাধীনতার শত্রুরা আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে চায়: মির্জা ফখরুল
আজকে স্বাধীনতার শত্রুরা যারা ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিল, তারা আবার মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে চায় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষ, স্বাধীনতাকামী মানুষ, গণতন্ত্রকামী মানুষ তাদের সমস্ত ষড়যন্ত্রকে নস্যাৎ করে দিয়ে অবশ্যই বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে অটুট রাখবে, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে ইনশাআল্লাহ।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণার মধ্য দিয়ে যে যুদ্ধ শুরু হয়েছিল, সেই যুদ্ধে আমরা এই মাসের ১৬ তারিখে চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করেছিলাম। এজন্যই এই দিনটি আমাদের কাছে, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা আজকে আমাদের দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির স্থায়ী সদস্যরাসহ আমাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা ও স্বাধীনতার ঘোষকের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে ও জিয়ারত করতে এসেছি।
তিনি বলেন, আজকে এই মাজারে আমরা শপথ নিয়েছি, বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে অক্ষুণ্ন রাখবার জন্য আমাদের যে সংগ্রাম, সেই সংগ্রাম সবসময় অব্যাহত থাকবে। আমরা শপথ নিয়েছি, বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য আমরা যে সংগ্রাম করেছি লড়াই করেছি, করছি এগুলো আমরা অব্যাহত রাখবো।
মহান মুক্তিযুদ্ধে যারা শহীদ হয়েছেন তাদের প্রতি শ্রদ্ধা এবং কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, এ দেশের প্রথম নারী মুক্তিযোদ্ধা এবং বাংলাদেশের গণতন্ত্রের অত্যন্ত প্রহরী, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের জন্য যিনি নিরন্তর সংগ্রাম করেছেন, লড়াই করেছেন, সেই মহান নেত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। তিনি অসুস্থ অবস্থায় আছেন। আমরা তার রোগ মুক্তির জন্য দোয়া চাইছি।
একইসঙ্গে আমাদের নেতা তারেক রহমান যিনি নির্বাসিত বিদেশে অবস্থান করছেন, আমরা আশা করছি তিনি আগামী ২৫ ডিসেম্বর দেশে আসবেন। তার দেশে আসা যেন গণতন্ত্রের লড়াইকে-সংগ্রামকে আরও বেগবান করে, সেজন্য আমরা কাজ করে যাচ্ছি।




