কর্পোরেট সংবাদ
স্বাচ্ছন্দ্যে ভ্রমণের সব আয়োজন বিকাশ পেমেন্টে
একদিনের ছুটি হোক বা লম্বা অবকাশ, বাঙালির ভ্রমণের নেশা চিরন্তন। প্রকৃতির টানে কিংবা পেশাগত প্রয়োজনে প্রতি বছর হাজার হাজার মানুষ ছুটে চলেন দেশের নানা প্রান্তে এবং বিদেশে। আর এই ভ্রমণ আয়োজনের সব ধরনের পেমেন্টে স্বস্তি এনে দিয়েছে বিকাশ। নগদ টাকা বহনের ঝুঁকি, কাউন্টারে লম্বা লাইনে দাঁড়ানোর ঝক্কি বা ভাঙতি টাকার সমস্যা—এই সবকিছুকে পেছনে ফেলে ভ্রমণপিপাসুরা এখন শুধু হাতের মোবাইল আর কাধে ঝোলানো ব্যাগটি নিয়েই বেড়িয়ে পড়ছেন নিশ্চিন্তে। বাস, ট্রেন, লঞ্চ বা বিমানের টিকিট বুকিং, হোটেল রিজার্ভেশন বা খাবার অর্ডার—সবকিছুর পেমেন্টই সম্পন্ন হচ্ছে হাতের মুঠোয় থাকা বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে। বিকাশ পেমেন্টের এই সুবিধা পুরো ভ্রমণকে করেছে আরও ঝামেলাহীন ও নিরাপদ।
টিকিট বুকিং থেকে অগ্রিম পেমেন্ট: হাতের মুঠোয় সব সমাধান
যাত্রার পরিকল্পনা থেকে শুরু করে গন্তব্যে পৌঁছানো পর্যন্ত, পুরো প্রক্রিয়াটি এখন ভ্রমণপ্রেমীদের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে। বাস, ট্রেন বা বিমানের টিকিট বুকিংয়ে ডিজিটাল পেমেন্টের সুবিধা নিয়ে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত সামিউল আলীম বলেন, “অফিস থেকে ছুটি পেলেই আমরা দল বেঁধে ট্রেকিংয়ে যাই। ট্রেনের টিকিট কাটা থেকে শুরু করে দুর্গম এলাকার ট্যুর গাইডের অগ্রিম পেমেন্ট—সবই বিকাশে করি। দলের সবার কাছ থেকে চাঁদা সংগ্রহ করাও অনেক সহজ হয়ে গেছে। সবচেয়ে বড় স্বস্তি হলো, সঙ্গে অতিরিক্ত ক্যাশ টাকা রাখার ঝুঁকিটা আর থাকে না। জরুরি দরকার পড়লে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বা কার্ড থেকে সহজেই টাকা ‘অ্যাড মানি’ করে নেওয়া যায়।”
কম খরচে হোটেল-রিসোর্ট বুকিং
কেবল টিকিট নয়, দেশ এবং বিদেশের বিভিন্ন প্রান্তের হোটেল ও রিসোর্ট বুকিংয়ের ক্ষেত্রেও ডিজিটাল পেমেন্ট এখন ভ্রমণপ্রেমীদের জন্য এক বিশ্বস্ত মাধ্যম। আগে থেকেই পছন্দের হোটেল বা রিসোর্ট বুকিং দেওয়া একদিকে যেমন ভ্রমণকারীদের অপ্রত্যাশিত ঝামেলা থেকে মুক্ত রাখে, অন্যদিকে বিশেষ ডিসকাউন্ট এবং ক্যাশব্যাক পাওয়ার সুযোগও থাকে, যা ভ্রমণের সামগ্রিক খরচ কমাতে সাহায্য করে।
নিয়ম করে প্রতি মাসে ঘুরতে বের হওয়া দম্পতি সিনথিয়া ও তারেক বলেন, “আমরা বাজেট-ফ্রেন্ডলি ট্যুরের চেষ্টা করি। ট্যুর প্ল্যান করার সময় বিকাশের অ্যাপে বা ওয়েবসাইটে একবার চোখ বুলিয়ে নিই। কোন হোটেল বা ট্যুর অপারেটর কী অফার দিচ্ছে, সেটা দেখে বুকিং করলে খরচ অনেকটা কমে আসে। তাছাড়া, দেশের সব পর্যটন এলাকায় এখন ডিজিটাল পেমেন্টের সুযোগ থাকায় টাকা নিয়ে বেশি ভাবতে হয় না।”
প্রত্যন্ত অঞ্চলেও ক্যাশলেস লেনদেন, উপকৃত ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা
বিকাশ যে কেবল শহর বা অনলাইনে পেমেন্টের সুবিধা দিচ্ছে তা নয়। দুর্গম বা প্রত্যন্ত এলাকার স্থানীয় ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরাও এখন বিকাশ মার্চেন্ট অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করছেন। এর ফলে পর্যটকরা খাবার, স্থানীয় পরিবহন বা ছোটখাটো কেনাকাটার বিলও খুব সহজে পরিশোধ করতে পারছেন।
সিলেটে ভোলাগঞ্জের জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র সাদা পাথরের কাছে একটি খাবারের দোকান চালান নুরুল আমিন। তিনি বলেন, “সারা দেশ থেকে পর্যটকরা এখানে আসেন। অনেকেই আসার আগে ফোনে খাবারের অর্ডার দিয়ে বিকাশে বিলের কিছু অংশ অগ্রিম পাঠিয়ে দেন। এখন আমার একটি মার্চেন্ট অ্যাকাউন্ট আছে। এতে আমাদেরও ব্যবসার সুবিধা হয়েছে, আর পর্যটকদেরও ভাঙতি টাকা নিয়ে চিন্তা করতে হয় না।”
নিরাপদ ও সাশ্রয়ী ভ্রমণের পাশাপাশি বিভিন্ন অফার
বিকাশ পেমেন্ট ব্যবস্থা ভ্রমণে এনেছে দ্রুততা, নিরাপত্তা এবং স্বাচ্ছন্দ্য। কিউআর কোড স্ক্যান করে পেমেন্ট, অনলাইন গেটওয়ে ব্যবহার করে টিকিট কাটা বা জরুরি অবস্থায় নিজের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা ‘অ্যাড মানি’ করার মতো সুবিধাগুলো ভ্রমণকে ‘ক্যাশলেস’ এবং ‘ঝামেলামুক্ত’ করে তুলেছে। পাশাপাশি, ভ্রমণপ্রেমীদের বেড়ানোকে আরও আনন্দময় ও সাশ্রয়ী করতে টিকেট ও হোটেল বুকিংয়ে প্রায়সই নানা ধরনের অফার দিয়ে থাকে বিকাশ।
কাফি
কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংকের ৪২তম বার্ষিক সাধারণ সভা
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির ৪২তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) রাজধানীর কুর্মিটোলা গলফ ক্লাবে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান। ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমানসহ উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শেয়ারহোল্ডার এ সভায় অংশগ্রহণ করেন। সভায় ২০২৪ সালের আর্থিক বিবরণী অনুমোদন করা হয়।
প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান সভাপতির ভাষণে বলেন, বিগত বছরগুলোতে ইসলামী ব্যাংক অনেক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছিল। একটি গোষ্ঠী দেশের শীর্ষ এ ব্যাংকটির ভিত্তিকে দুর্বল করে দিয়েছিল। তবে, ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর গঠিত নতুন পরিচালনা পর্ষদ এবং ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এ ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করে। ইতোমধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের সকল দায় পরিশোধ করেছে এ ব্যাংক। ২.৫ কোটি গ্রাহক ও সাধারণ মানুষের আস্থার কারণে এটি সম্ভব হয়েছে।
তিনি বলেন, ইসলামী ব্যাংক হচ্ছে গ্রাহকদের আস্থার প্রতীক। জুলাই বিপ্লবের পরে এ ব্যাংকটিকে পুনরুদ্ধার ও গ্রাহকস্বার্থ রক্ষার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক বর্তমান পরিচালকবৃন্দকে নিয়োগ দিয়েছে। পরিচালকবৃন্দ ব্যাংকের সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও আর্থিক ভিত্তি শক্তিশালী করার জন্য নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। তিনি এ ব্যাংকের প্রতি আস্থা রাখার জন্য গ্রাহক ও শুভানুধ্যায়ীদেরকে কৃতজ্ঞতা এবং অনুপ্রেরণা দেয়ার জন্য শেয়ারহোল্ডারদেরকে ধন্যবাদ জানান।
কর্পোরেট সংবাদ
১১ মাসে ব্র্যাক ব্যাংক ব্রাঞ্চ নেটওয়ার্কের ১৫ হাজার কোটি টাকা নিট ডিপোজিট প্রবৃদ্ধি
২০২৫ সালের প্রথম এগার মাসে ব্র্যাক ব্যাংক ব্রাঞ্চ নেটওয়ার্ক ১৫ হাজার কোটি টাকা নিট ডিপোজিট প্রবৃদ্ধির এক অনন্য মাইলস্টোন অর্জন করেছে। ডিপোজিট সংগ্রহে ব্যাংকিং খাতে এটি একটি উল্লেখযোগ্য অর্জন।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ডিপোজিট প্রবৃদ্ধিতে ব্যাংকটি শক্তিশালী অবস্থান বজায় রেখেছে। জানুয়ারি-নভেম্বর ২০২৫ সময়ে এই অর্জন ব্যাংকটির টেকসই প্রবৃদ্ধি, শক্তিশালী ব্যালেন্স শিট এবং গ্রাহকদের অবিচল আস্থার প্রতিফলন।
গত ৬ ডিসেম্বর ঢাকায় ব্রাঞ্চ ম্যানেজার্স বিজনেস কনক্লেভ ২০২৫ অনুষ্ঠানে এই সাফল্য উদ্যাপন করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্র্যাক ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও তারেক রেফাত উল্লাহ খান এবং ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব ব্রাঞ্চ ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক শেখ মোহাম্মদ আশফাক।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকটির ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্কের সিনিয়র জোনাল হেড (নর্থ) এ.কে.এম. তারেক, সিনিয়র জোনাল হেড (সাউথ) তাহের হাসান আল মামুন, বিভিন্ন রিজিওনের রিজিওনাল হেড, ক্লাস্টার হেড এবং ব্রাঞ্চ ও সাব-ব্রাঞ্চ ম্যানেজাররা।
এমন মাইলফলক অর্জন নিয়ে তারেক রেফাত উল্লাহ খান বলেন, ধারাবাহিক ডিপোজিট প্রবৃদ্ধি শক্তিশালী ব্যালেন্স শিটের ভিত্তি। আমাদের প্রতি গ্রাহকদের অবিচল আস্থাই এই অর্জনে প্রধান ভূমিকা রেখেছে। সুশাসন, শক্তিশালী কমপ্লায়েন্স ও স্বচ্ছতার ভিত্তিতে দেশের সবচেয়ে আস্থার, উদ্ভাবনী ও অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যাংক হতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এই ভিত্তি ও প্রতিশ্রুতিই আমাদের সাফল্যের মূল চালিকাশক্তি।
দেশব্যাপী বিস্তৃত ব্রাঞ্চ নেটওয়ার্ক টিমের প্রচেষ্টা ও কর্মদক্ষতার প্রশংসা করে তিনি বলেন, আমাদের সহকর্মীদের পেশাদারিত্ব, গ্রাহককেন্দ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি এবং উৎকৃষ্ট সেবার ব্যাপারে দৃঢ় প্রতিশ্রুতি এই মাইলফলক অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।
কর্পোরেট সংবাদ
বেগম রোকেয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে কম্পিউটার ও বই উপহার আইএফআইসি ব্যাংকের
প্রযুক্তির অগ্রযাত্রায় নারীর পাশে আইএফআইসি উদ্যোগের আওতায় আইএফআইসি ব্যাংক দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার বিতরণের কার্যক্রম পরিচালনা করছে। সেই ধারাবাহিকতায় গত বুধবার (২৬ নভেম্বর) বেগম রোকেয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, রংপুরের শিক্ষার্থীদের মাঝে কম্পিউটার ও বই বিতরণ করা
হয়।
অনুষ্ঠানে আইএফআইসি ব্যাংকের পক্ষ থেকে ট্রেড সার্ভিস সেন্টার ১ এর সিনিয়র ম্যানেজার মোহাম্মদ মিজানুর রহমানসহ প্রধান কার্যালয়ের একাধিক কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন। বেগম রোকেয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন অধ্যক্ষ ফজলুল হক লিলু সহ অন্যান্য সম্মানিত শিক্ষক-শিক্ষিকা ও শিক্ষার্থীগণ।
নারী শিক্ষার্থীদের তথ্যপ্রযুক্তিতে দক্ষ করে তোলা এবং একটি প্রযুক্তিনির্ভর ভবিষ্যতের জন্য তাদের প্রস্তুত করাই এই ক্যাম্পেইনের মূল লক্ষ্য। ২০২৪ সাল থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইনের আওতায় ইতোমধ্যে চট্টগ্রাম, বরিশাল, খুলনা, সিলেট বিভাগের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার ও বই প্রদান কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে।
কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংকের পর্ষদ সভা
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের এক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (১০ ডিসেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান ও স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
কর্পোরেট সংবাদ
এনআরবিসি ব্যাংকে আইএফআরএস-৯ বিষয়ক কর্মশালা
এনআরবিসি ব্যাংক ‘ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং স্ট্যান্ডার্ডস’ (আইএফআরএস-৯) বিষয়ক কর্মশালার আয়োজন করে। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) হিউম্যান রিসোর্স অ্যান্ড ট্রেনিং ডেভেলপমেন্ট সেন্টারে (এইচআরটিডিসি) আয়োজিত কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. মো. তৌহিদুল আলম খান।
আন্তর্জাতিক নিরীক্ষক প্রতিষ্ঠান কেপিএমজি শ্রীলঙ্কার পার্টনার রদিথা আলহাকুন “আইএফআরএস ৯- ফাইন্যান্সিয়াল ইনস্ট্রুমেন্টস” বাস্তবায়নের ধাপসমূহ, বিশেষ করে সম্ভাব্য ঋণ ক্ষতি (ইসিএল) মডেল ভিত্তিক ঋণ শ্রেণীকরণ ও শ্রেণীকৃত ঋণের বিপরীতে প্রভিশন বিষয়ে একটি প্রেজেন্টেশন প্রদান করেন। বাংলাদেশ ব্যাংক প্রথমবারের মত ব্যাংকিংখাতে আইএফআরএস-৯ কার্যকরের নির্দেশনা প্রদান করে নীতিমালা জারি করেছে।
ড. মো. তৌহিদুল আলম খান বলেন, এই নীতিমালার বাস্তবায়ন বাংলাদেশের ব্যাংকগুলো যেভাবে ঋণঝুঁকি মূল্যায়ন ও ব্যবস্থাপনা করবে তাতে কাঠামোগত পরিবর্তন আনবে। এটি আমাদের প্রচলিত নিয়ম-ভিত্তিক কাঠামো থেকে বৈশ্বিক মানসম্মত ‘ফরোয়ার্ড-লুকিং স্ট্যান্ডার্ডে’ রূপান্তরের সূচনা। এটি হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী সম্ভাব্য ঋণ ক্ষতি (ইসিএল) মডেল বাস্তবায়নের জন্য প্রথম পূর্ণাঙ্গ পদক্ষেপ গ্রহণ।
কেপিএমজি বাংলাদেশের সহযোগী পরিচালক নাজিব উল্লাহ বিশেষ অতিথি ছিলেন এবং ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের প্রধানগণ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।




