Connect with us

লাইফস্টাইল

অনেকদিন পর এসি চালানোর আগে যা করবেন

Published

on

আইডিএলসি ফাইন্যান্স

সূর্যের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়াই জানান দিচ্ছে শীতের বিদায় এবং গরমের আগমন। তবে এখনো এসি চালিয়ে রাখার মতো গরম না হলেও খুব শিগগির এসি ব্যবহার শুরু করবেন। তবে গত তিন চার মাস এসি বন্ধ থাকায় বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে।

এয়ার কন্ডিশনার গ্রীষ্মের তাপ গ্রহণের জন্য প্রস্তুত না হয়, তাহলে এয়ার কন্ডিশনার মেরামত পর্যন্ত করতে হতে পারে। এয়ার কন্ডিশনার ইউনিট চালানোর আগে এর কিছু আগাম প্রস্তুতি নেওয়া অপরিহার্য। গ্রীষ্মের জন্য এসির সিস্টেম প্রস্তুত করতে কয়েকটি সহজ জিনিস মনে রাখা উচিত। জেনে নিন সেসব-

ইউনিট বন্ধ করা
এয়ার কন্ডিশনার ইউনিটে কিছু করা শুরু করার আগে সর্বদা সার্ভিস প্যানেলে কনডেন্সারের পাওয়ার বন্ধ করা উচিত। ইউনিটের কাছাকাছি ২৪০ ভোল্টের ওয়েদারপ্রুফ ডিসকানেক্টিং বক্স থাকে, যেখানে সাধারণত একটি লিভার, সুইচ বা ফিউজ থাকে। ইউনিটে এটি না থাকলে, সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করে পাওয়ার বন্ধ করা যেতে পারে।

ফিল্টার পরিষ্কার করে নিন
নিয়মিত পরিষ্কার করা বা ধুলাযুক্ত ফিল্টার রিসেট করে তবেই তা ব্যবহার করা উচিত। আদর্শ ভাবে এয়ার কন্ডিশনার সিস্টেমকে ঠিক রাখতে কমপক্ষে প্রতি ছয় মাস পর পর এটি পরিষ্কার করা দরকার। এয়ার ফিল্টার অনেক কিছুর উপর নির্ভর করে। যেমন-

১. এয়ার কন্ডিশনার ইউনিটের বয়স
২. বাড়ির আশপাশের বাতাসের গুণমান
৩. বাড়িতে থাকা কোনও পোষ্য
৪. অ্যালার্জি
৫. মরশুম

কনডেন্সার কয়েল পরিষ্কার করুন
কনডেন্সার কয়েলগুলো বাড়ির ভেতর থেকে বাইরের তাপ স্থানান্তর করে বাড়িকে ঠান্ডা রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কয়েলে ময়লা জমে গেলে এটি ঘর ঠান্ডা রাখবে না। কনডেন্সার কয়েলকে ঢেকে রাখা কোনো ময়লা, ধুলা পরিষ্কার করতে ব্রাশ বা ভ্যাকুয়াম ব্যবহার এড়িয়ে চলা উচিত। এতে কয়েলের ক্ষতি হতে পারে।

ইউনিট থেকে ময়লা পরিষ্কার করা
যদি এয়ার কন্ডিশনার ইউনিটটি বন্ধ হয়ে থাকে এবং কয়েক মাস ধরে অচল হয়ে পড়ে থাকে, তবে এতে ধুলা জমা হতে পারে। এই ধুলা এয়ার কন্ডিশনার ইউনিটে বায়ু সরবরাহ হ্রাস করতে পারে। এয়ার কন্ডিশনার ইউনিটটি বন্ধ থাকার সময় এর উপর একটি কভার রাখা উচিত।

কুল্যান্ট লাইন পরীক্ষা করা
অনেক ক্ষেত্রে এয়ার কন্ডিশনার ইউনিট ঘর ঠান্ডা করার শক্তি হারিয়ে ফেলে, এটি কুল্যান্ট লাইন বা তাদের চারপাশের বাধার কারণে হতে পারে। এই লাইনগুলো ভিতরের কয়েলটিকে কনডেন্সার ইউনিটের সঙ্গে সংযুক্ত করে এবং এতে কুল্যান্ট থাকে। যা ঘরকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। কুল্যান্ট লিক এয়ার কন্ডিশনার ইউনিটের ক্ষতি করতে পারে এবং এতে বিদ্যুৎ বিল অনেকটাই বেড়ে যায়।

ইউনিট পরীক্ষা করা
একবার এয়ার কন্ডিশনার ইউনিট পরিষ্কার করা শেষ হলে, এটি সঠিক ভাবে কাজ করছে কি না, তা নিশ্চিত করতে এয়ার কন্ডিশনার ইউনিট পরীক্ষা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুকিয়ে গেলে পাওয়ারটি আবার চালু করে দেখে নিতে হবে, তারপর ব্যবহার করা যেতে পারে।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

লাইফস্টাইল

মাইগ্রেনের ব্যথা বাড়ে যেসব কারণে

Published

on

আইডিএলসি ফাইন্যান্স

মাইগ্রেন হচ্ছে এক ধরনের মাথাব্যথা। মাথার যে কোনও এক পাশ থেকে শুরু হয়ে তা মারাত্মক কষ্টকর হয়ে ওঠে।

মাইগ্রেনের যন্ত্রণা অত্যন্ত কষ্টদায়ক এবং দীর্ঘস্থায়ী। যাদের মাইগ্রেনের সমস্যা রয়েছে, তীব্র মাথা যন্ত্রণার পাশাপাশি তাদের বমি বমি ভাব, শরীরে এবং মুখে অস্বস্তিভাব দেখা দিতে পারে। এই ব্যথা টানা বেশ কয়েকদিন থাকে। তাই যাদের মাইগ্রেনের সমস্যা রয়েছে, তাদের এই ব্যথার জন্য দায়ী কিছু কাজ বা অভ্যাস এড়িয়ে চলাই ভাল। এতে মাইগ্রেনের সমস্যা থেকে দূরে থাকা সম্ভব।
আসুন জেনে নেই-

আবহাওয়া: অতিরিক্ত রোদে ঘোরাঘুরির কারণে মাইগ্রেনের ব্যথা শুরু হতে পারে। এছাড়াও অতিরিক্ত গরম, অতিরিক্ত আর্দ্রতার তারতম্যে মাইগ্রেনের ব্যথা শুরু হয়ে থাকে।

পেট খালি রাখা: পেট খালি থাকলে মাইগ্রেনের ব্যথা বা সমস্যা শুরু হতে পারে। এর কারণ হলো- খালি পেটে থাকলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দেয় যা মাইগ্রেনের সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে দিতে পারে।

মানসিক চাপ: যারা অনেক বেশি চাপ নিয়ে একটানা কাজ করে চলেন এবং নিজের ঘুম ও খাওয়া-দাওয়ার কোনও নির্দিষ্ট সময় মেনে চলতে পারেন না, তাদের বেশি মাইগ্রেনে আক্রান্ত হতে দেখা যায়। তাই মানসিক চাপ এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। খুব মানসিক চাপে থাকলে এক কাপ লেবু চা খেয়ে নিন। এতে মস্তিষ্ক কিছুটা রিলাক্স হবে।

অতিরিক্ত আওয়াজ: অতিরিক্ত আওয়াজ, খুব জোরে গান শোনা ইত্যাদির কারণেও মাইগ্রেনের সমস্যা শুরু হয়ে যেতে পারে। প্রচণ্ড জোরে আওয়াজের কারণে প্রায় দু’দিন টানা মাইগ্রেনের ব্যথা হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

অতিরিক্ত ঘুমানো: মাত্র এক দিনের ঘুমের অনিয়মের কারণে শরীরের উপরে খারাপ প্রভাব পড়তে পাড়ে। যেমন- যারা নিয়মিত মোটামুটি ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা করে ঘুমান, তারা যদি হুট করে একদিন একটু বেশি ঘুমিয়ে ফেলেন, সেক্ষেত্রে মাইগ্রেনের ব্যথা শুরু হয়ে যায়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

যেসব গাছ রাখলে ঘর ঠান্ডা থাকে

Published

on

আইডিএলসি ফাইন্যান্স

তীব্র গরমে কোনো স্বস্তিই মিলছে না। সিলিং ফ্যান অবিরাম ঘুরছে ঠিকই কিন্তু বাতাস যেন শীতল হচ্ছে না। অনেক বাড়িতেই তাই জায়গা করে নিয়েছে এসি। কিন্তু সবার পক্ষে তো আর এসি কেনা সম্ভব হয় না। এক্ষেত্রে বন্ধু হতে পারে গাছ।

এমন কিছু গাছ রয়েছে যা ঘরের ভেতরের আবহাওয়াকে শীতল রাখতে সাহায্য করে। কীভাবে গাছ ঘর ঠান্ডা করে? সমীক্ষা অনুযায়ী, গাছ স্বেদন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে গরম বাতাস শোষণ করে এবং পরিবেশে অক্সিজেন ও শীতল আর্দ্রতা ছড়িয়ে দেয়।

ঘরের পরিবেশকে শীতল রাখতে কোন গাছগুলো সাহায্য করে চলুন জেনে নিই-

অ্যালোভেরা

ত্বকের যেকোনো সমস্যা দূর করতে উপকারি ভূমিকা রাখে অ্যালোভেরা। এই পাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জলীয় পদার্থ। এই জলীয় পদার্থ বাষ্পাকারে বের হয়ে পরিবেশ ঠান্ডা থাকে। অন্যদিকে অ্যালোভেরা বাতাসে উপস্থিত ফরমালডিহাইড এবং বেনজিন শোষণ করে নেয়।

ব্যাম্বু প্লাম

এই গাছের লম্বা পাতা এয়ার হিউমিডিফায়ার এবং পিউরিফায়ার হিসেবে কাজ করে। পাশাপাশি পরিবেশ থেকে বেনজিন ও ট্রাইক্লোরো ইথাইলিন দূর করতে সাহায্য করে।

উইপিং ফিগ

ঘরের আবহাওয়ায় খুব সুন্দরভাবে বেড়ে ওঠে এই গাছ। এতে প্রচুর পাতা থাকায় স্বেদনও বেশি হয়। বাতাসে থাকা ভারী ধাতুর উপস্থিতি দূর করে উইপিং ফিগ।

স্নেক প্ল্যান্ট

‘মাদার ইন লস টাঙ’ নামেও পরিচিত এটি। এই গাছ অনেক রসালো এবং রাতে অক্সিজেন নিঃসরণ করে। এতে শীতল থাকে ঘরের বাতাস। অ্যালোভেরার মতো এই গাছও বাতাসে উপস্থিত ফরমালডিহাইড এবং বেনজিন শোষণ করে নেয়।

পিস লিলি

যে গাছে যত পাতা, সেই গাছ পরিবেশকে তত বেশি শীতল রাখে। আর এই গাছের পাতাগুলোও বেশ বড় বড়। পরিবেশ থেকে বিভিন্ন রকম বিষাক্ত পদার্থের পরিমাণ কমিয়ে আনে।

বোস্টন ফার্ন

ব্যাম্বু প্লামের মতো এই গাছও এয়ার হিউমিডিফায়ার এবং পিউরিফায়ার হিসেবে কাজ করে। বায়ুতে উপস্থিত নানা রকম উদ্বায়ী জৈব যৌগসমূহকে দূর করে এটি।

মানি প্লান্ট

পরিচিত এই গাছটি রাখতে পারেন ঘরে। এটি চমৎকার এয়ার হিউমিডিফায়ার হিসেবে কাজ করে। এখানেই শেষ নয়, ঘরে ভেতরে থাকা নানা রকম দূষিত পদার্থ, যেমন-ফরমালডিহাইড, বেনজিন, জাইলিন এবং কার্বন মনোক্সাইড দূর করে।

স্পাইডার প্লান্ট

গাছপ্রেমীদের কাছে পছন্দের একটি গাছ এটি। খুব অল্প পরিশ্রমে আর সহজেই ঘরের ভেতর এই গাছ রাখতে পারেন। ঘরের পরিবেশ ঠান্ডা রাখার পাশাপাশি বাতাসে উপস্থিত ক্ষতিকর দূষিত পদার্থ শোষণ করে নেয় এটি।

রাবার প্ল্যান্ট

বড় বড় পাতার এই গাছের পাতার ঘর ঠান্ডা রাখার ক্ষমতা বেশি। বাতাসে উপস্থিত ফরমালডিহাইডকে শোষণ করে পরিবেশকে বিশুদ্ধ রাখতেও সাহায্য করে এটি।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

শসা খেলে মিলবে যেসব উপকারিতা

Published

on

আইডিএলসি ফাইন্যান্স

শসা আমাদের সবার বাড়িতেই কম বেশি থাকে। আমরা সালাদেই বেশি খেয়ে থাকি। তবে রোজকার রুটিনে শসা রাখলে পেতে পারেন অনেক উপকার।

ভিটামিন এ, বি ও সি আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও শক্তি বাড়ায়। এসবের সবটাই শসায় রয়েছে। আরও অনেক গুণ লুকিয়ে আছে এতে। জেনে নিন শসা খেলে কী হয়-

১. যারা ওজন কমাতে যুদ্ধ করে যাচ্ছেন। তারা নিয়মিত শসা খান। তারা স্যুপ ও সালাদে বেশি বেশি শসা ব্যবহার করবেন। কাঁচা শসা চিবিয়ে খেলে তা হজমে বড় ধরনের ভূমিকা রাখে। নিয়মিত শসা খেলে দীর্ঘমেয়াদি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করা সম্ভব।

২. চোখের জ্যোতি বাড়াতে এটি কাজ করে। সৌন্দর্যচর্চার অংশ হিসেবে অনেকে শসা গোল করে কেটে চোখের পাতায় বসিয়ে রাখেন। এতে চোখের পাতায় জমে থাকা ময়লা যেমন অপসারিত হয়, তেমনি চোখের জ্যোতি বাড়াতেও কাজ করে।

৩. এতে থাকা খনিজ সিলিকা যা আমাদের চুল ও নখকে সতেজ ও শক্তিশালী করে তোলে। এ ছাড়া শসার সালফার ও সিলিকা চুলের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

৪. শসায় প্রচুর পরিমাণে সিলিকা আছে। গাজরের রসের সঙ্গে শসার রস মিশিয়ে খেলে দেহের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নেমে আসে। এতে গেঁটেবাতের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

৫. সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠার পর অনেকের মাথা ধরে। শরীর ম্যাজম্যাজ করে। শসায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি ও সুগার আছে। তাই ঘুমাতে যাওয়ার আগে শসা খেলে ভোরে ঘুম থেকে ওঠার পর এ সমস্যা থাকবে না। সকালটা সতেজ হবে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

পটল খেলে মিলবে যেসব উপকারিতা

Published

on

আইডিএলসি ফাইন্যান্স

বাড়িতে পটল রান্না হয়েছে শুনলে অনেকের খাওয়ার রুচিই চলে যায়। বেশির ভাগ মানুষের কাছে এই পটল অনেক অপছন্দের একটা সবজি। কিন্তু এই পটল নিয়মিত খেলে এমন এমন কিছু উপকার পেতে পারি যার জন্য আমরা লাখ টাকা খরচ করতেও রাজি থাকি।

এই পটল খেলে যে যে উপকারিতা পাওয়া যায় সেগুলো হলো-

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে

পটলের মধ্যে উচ্চ পরিমাণে ফাইবার আছে। এই ফাইবার রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। টাইপ-২ ডায়াবেটিসে ভুগলে পটল খেতে পারেন।

কোষ্ঠকাঠিন্য কমে

পানি কম পান করলে ও ভাজাপোড়া-চর্বিযুক্ত খাবার বেশি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দেখা দেয়। প্রতিদিন পটলের তরকারি খেলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি মিলতে পারে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে

পটলে ভিটামিন এ, বি ১, বি ২, সি, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়ামের মতো উপাদান আছে, যা ইমিউনিটি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এছাড়া এই সবজিতে থাকা ফাইবার হজমের সমস্যা থেকেও মুক্তি মেলে।

কোলেস্টেরল কমায়

রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়লে হৃদরোগের ঝুঁকিও বাড়ে। পটল এই কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সহায়ক। পাশাপাশি ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রাও বাড়িয়ে তোলে পটল। এতে সহজেই এড়ানো যায় হার্টের সমস্যাও।

ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে

শাকসবজি সব সময় স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। ওজন কমানোর ডায়েটেও রাখতে পারেন পটলকে। এই সবজির মধ্যে ক্যালোরি নেই বললেই চলে। গরমে নানা ধরনের সবজি খেয়ে যদি ওজন কমাতে চান, পটলকে ডায়েটে রাখুন।

রক্ত পরিষ্কার রাখে

রক্ত পরিষ্কার রাখতে পটলের জুড়ি মেলা ভার। এতে ত্বকের সমস্যা থেকেও মুক্তি মেলে। ত্বকের সংক্রমণ এড়াতে অবশ্যই ডায়েটে রাখুন পটলকে।

ত্বক ভালো রাখে

নিয়মিত পটল খেলে সহজেই ত্বকের বার্ধক্যের লক্ষণগুলো এড়ানো যায়। পটলের মধ্যে ভিটামিন এ ও সি আছে। আর এই দুই পুষ্টি ত্বকের স্বাস্থ্য উন্নত করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

যেসব খাবার গরম করে খাওয়া ক্ষতিকর

Published

on

আইডিএলসি ফাইন্যান্স

একবেলার খাবার আরেক বেলায় খাওয়া যেতেই পারে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পরে খাওয়া হবে এমন খাবার আমরা ফ্রিজে রেখে দেই। এরপর বের করে চুলায় বা মাইক্রোওভেনে গরম করে খাই। খাবার গরম করে খাওয়া অস্বাভাবিক নয়। তবে কিছু খাবার আছে যেগুলো দ্বিতীয়বার গরম করে খাওয়া ক্ষতিকর। সেসব খাবার হয়তো আমরা গরম করে খেয়ে থাকি।

চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন খাবারগুলো গরম করে খাওয়া ক্ষতিকর-

যেকোনো ধরনের শাক
শাক রান্নার পর সবটা খাওয়া না হলে অনেক সময় থেকে যায়। তবে কোনো শাকই দ্বিতীয়বার গরম করে খাওয়া উচিত নয়। কারণ
এতে থাকা নাইট্রেট থেকে নাইট্রোস্যামাইন নামের যৌগ তৈরি হয় এর ফলে। এটি শরীরের মারাত্মক ক্ষতির কারণ হতে পারে। সেইসঙ্গে নষ্ট হয়ে যেতে পারে শাকের পুষ্টিগুণও।

ভাত
ভাত একাধিকবার গরম করে খাওয়ার অভ্যাস প্রায় সবারই আছে। কিন্তু এটি একদমই স্বাস্থ্যকর অভ্যাস নয়। ঠান্ডা ভাতে নানা ধরনের জীবাণু বাড়ে। আর সেই ভাত গরম করলেও জীবাণু চলে যায় না। এতে পেটের সমস্যা আরও বাড়তে পারে।

মাশরুম
বিভিন্ন রান্নায় মাশরুম যোগ করা হয়। কিন্তু এই খাবারও বারবার গরম করা ক্ষতিকর। কারণ এর ফলে নানা রকমের ক্ষতিকারক রাসায়নিক তৈরি হয়। ফলে এটি পেটের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।

আলু
আলু প্রায় প্রতিদিনই খাওয়া হয়। অনেক সময় খাওয়ার পরে থেকে গেলে সেই আলু ফ্রিজে রেখে দেওয়া হয়। এরপর আবার গরম করে খাওয়া হয়। কিন্তু এভাবে গরম করে খেলেই বিপদ। কারণ আলুর তরকারি রান্না করে তা রেখে দিলে তাতে এক ধরনের ব্যাকটেরিয়া জন্মায়। আপনি যখন দ্বিতীয়বার গরম করবেন তখনও কিন্তু সেগুলো যাবে না। এর পরিবর্তে সেসব জীবাণুর ক্ষমতা বাড়াতে পারে। সেইসঙ্গে বারবার গরম করার ফলে আলুর পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায়।

মুরগির মাংস
মুরগির মাংস রান্না করে ফ্রিজে রেখে খাওয়ার অভ্যাস অনেকের। এটিও সঠিক কাজ নয়। কারণ বারবার গরম করলে মুরগির মাংসের পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায়। এর ফলে দেখা দিতে পারে পেটের সমস্যাও।

ডিম
ডিম দিয়ে তৈরি কোনো খাবার বা রান্না করা ডিম একাধিকবার গরম করা উচিত নয়। কারণ বারবার গরম করার ফলে ডিমের অনেক পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়। সেইসঙ্গে এতে তৈরি হয় ক্ষতিকারক রাসায়নিক। সেদ্ধ ডিমও বারবার গরম করবেন না। এতেও ক্ষতি হতে পারে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
আইডিএলসি ফাইন্যান্স
আন্তর্জাতিক31 mins ago

ভারতীয় মশলায় ক্ষতিকর উপাদান, দেশে দেশে পদক্ষেপ

আইডিএলসি ফাইন্যান্স
কর্পোরেট সংবাদ31 mins ago

চট্টগ্রামে ‘হ্যাপি মার্ট’র ২৭তম শোরুম উদ্বোধন

আইডিএলসি ফাইন্যান্স
আন্তর্জাতিক46 mins ago

ইউরোপে প্রতিদিন নিখোঁজ হচ্ছে ৪৭ জন অভিবাসী শিশু

আইডিএলসি ফাইন্যান্স
জাতীয়55 mins ago

টেকসই লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অ্যাকশন প্ল্যান প্রস্তুত করতে হবে: স্পিকার

আইডিএলসি ফাইন্যান্স
টেলিকম ও প্রযুক্তি1 hour ago

গ্রামীণফোনের সর্বনিম্ন রিচার্জের মেয়াদ বাড়লো

আইডিএলসি ফাইন্যান্স
অর্থনীতি1 hour ago

আবারও কমলো সোনার দাম

আইডিএলসি ফাইন্যান্স
আন্তর্জাতিক2 hours ago

আরব আমিরাতে ভারী বর্ষণে ১৩ ফ্লাইট বাতিল

আইডিএলসি ফাইন্যান্স
আন্তর্জাতিক2 hours ago

টানা দরপতনের পর ঊর্ধ্বমুখি জ্বালানি তেলের দাম

আইডিএলসি ফাইন্যান্স
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার2 hours ago

গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা শুক্রবার

আইডিএলসি ফাইন্যান্স
আন্তর্জাতিক2 hours ago

বৈধ হজযাত্রীদের গায়ে ডিজিটাল ট্যাগ বসাবে সৌদি সরকার

আইডিএলসি ফাইন্যান্স
অর্থনীতি2 hours ago

এপ্রিলে রপ্তানি আয় ৩৯২ কোটি ডলার

আইডিএলসি ফাইন্যান্স
জাতীয়2 hours ago

রোহিঙ্গাদের ফেরাতে ইউরোপ বাংলাদেশের পাশে আছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

আইডিএলসি ফাইন্যান্স
জাতীয়3 hours ago

পঁচাত্তরের পর এবারই সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে: ওবায়দুল কাদের

আইডিএলসি ফাইন্যান্স
সারাদেশ3 hours ago

তিন জেলায় বজ্রপাতে প্রাণ গেল ৬ জনের

আইডিএলসি ফাইন্যান্স
কর্পোরেট সংবাদ3 hours ago

ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স গ্রহণে গাড়ী জিতল কাপাসিয়ার মুঞ্জিল

আইডিএলসি ফাইন্যান্স
জাতীয়3 hours ago

সংসদ অধিবেশন শুরু

আইডিএলসি ফাইন্যান্স
অর্থনীতি3 hours ago

ঢাকায় ডেনিম এক্সপো শুরু ৬ মে

আইডিএলসি ফাইন্যান্স
জাতীয়3 hours ago

আইন পেশায় সফলতার সংক্ষিপ্ত কোন পথ নেই: প্রধান বিচারপতি

ব্লকে লেনদেন ৪৪ কোটি টাকা
পুঁজিবাজার3 hours ago

ব্লকে ৭০ কোটি টাকার লেনদেন

আইডিএলসি ফাইন্যান্স
জাতীয়3 hours ago

উপজেলা নির্বাচন: প্রথম ধাপে পর্যবেক্ষক পাঁচ হাজার

আইডিএলসি ফাইন্যান্স
আবহাওয়া4 hours ago

চলতি মাসে ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাস দিলো আবহাওয়া অফিস

আইডিএলসি ফাইন্যান্স
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার4 hours ago

শনিবার খুলবে মাধ্যমিক, রবিবার থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয়

আইডিএলসি ফাইন্যান্স
পুঁজিবাজার4 hours ago

আইডিএলসি ফাইন্যান্সের ক্রেডিট রেটিং সম্পন্ন

আইডিএলসি ফাইন্যান্স
খেলাধুলা4 hours ago

ক্যাপ্টেন হিসেবে জিম্বাবুয়ে সিরিজটা জিততে চাই: শান্ত

আইডিএলসি ফাইন্যান্স
লাইফস্টাইল4 hours ago

মাইগ্রেনের ব্যথা বাড়ে যেসব কারণে

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১