Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

আন্তর্জাতিক

বিশ্বকে ১৫০ বার উড়িয়ে দিতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

Published

on

নগদ লভ্যাংশ

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, উত্তর কোরিয়াই একমাত্র দেশ নয় যে পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে, রাশিয়া এবং চীনও পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে। কিন্তু তারা এ নিয়ে কথা বলছে না।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (৩ নভেম্বর) সিবিএস নিউজে এক সাক্ষাৎকারে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম টিআরটি ওয়ার্ল্ড।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রোববার (২ নভেম্বর) সাক্ষাৎকারে উপস্থাপিকা নোরা ও’ডোনেল যখন ট্রাম্পকে বলেছিলেন যে একমাত্র দেশ যে দেশটি পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা করছে তারা হল উত্তর কোরিয়া।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মূলত কয়েকদিন আগেই ৩০ বছরের বেশি সময় পর আবারও পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রক্রিয়া শুরু করতে নির্দেশ দিয়েছিলেন ট্রাম্প।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, অন্য দেশগুলো পরীক্ষা চালাচ্ছে। আমরাই একমাত্র দেশ যারা এই পরীক্ষা করি না। আমি চাই না যে আমরা একমাত্র দেশ হয়ে থাকি যারা পরীক্ষা চালায় না।

তিনি আরও বলেন, পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করে তা পরীক্ষা না করা বাস্তবসম্মত নয়। ট্রাম্প প্রশ্ন তোলেন, আপনি অস্ত্র বানালেন, কিন্তু পরীক্ষা করলেন না- তাহলে জানবেন কীভাবে এটা কাজ করে কিনা?

ট্রাম্প আরও জোর দিয়ে বলেন, আমেরিকার অসাধারণ পারমাণবিক শক্তি আছে, যা অন্য যেকোনো দেশের চেয়ে বেশি। রাশিয়া দ্বিতীয়। চীন অনেক দূরের তৃতীয়, কিন্তু পাঁচ বছরের মধ্যে তারা সমান হবে।

এসময় তিনি আরও বলেন, আমাদের কাছে বিশ্বকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়ার মতো পর্যাপ্ত পারমাণবিক অস্ত্র আছে। রাশিয়ার কাছে প্রচুর পারমাণবিক অস্ত্র আছে, এবং চীনের কাছেও আগামীতে অনেক থাকবে।

শেয়ার করুন:-

আন্তর্জাতিক

মধ্যরাতে আফগানিস্তানে ৬.৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প

Published

on

নগদ লভ্যাংশ

আফগানিস্তানের উত্তরাঞ্চলীয় হিন্দুকুশ অঞ্চলে ৬ দশমিক ৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। যুক্তরাষ্ট্র ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) এ তথ্য জানিয়েছে। দুই মাস আগেই দেশটিতে এক ভূমিকম্পে কয়েক হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছিল।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ইউএসজিএস জানায়, রোববার (২ নভেম্বর) দিবাগত রাতে আফগানিস্তানের হিন্দুকুশ অঞ্চলে মাজার-ই-শরিফ শহরের কাছে খোলম এলাকায় ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। স্থানীয় সময় রাত ১২টা ৫৯ মিনিটে আঘাত হানা এই ভূমিকম্পের গভীরতা প্রথমে ১০ কিলোমিটার বলা হয়। পরে তা সংশোধন করে গভীরতা ২৮ কিলোমিটার বলে জানায় সংস্থাটি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আফগানিস্তানের জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থা জানিয়েছে, হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পরে জানানো হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

উল্লেখ্য, গত ৩১ আগস্ট আফগানিস্তানের সাম্প্রতিক ইতিহাসে সবচেয়ে প্রাণঘাতী ভূমিকম্পটি আঘাত হেনেছিল। দেশটির পূর্বাঞ্চলে আঘাত হানা রিখটার স্কেলে ৬ মাত্রার ওই ভূমিকম্পে ২ হাজার ২০০ জনেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারান।

গণমাধ্যম আল–জাজিরা জানায়, আফগানিস্তানে প্রায়শই ভূমিকম্প আঘাত হানে। বিশেষ করে হিন্দুকুশ পর্বতমালা বরাবর, যেখানে ইউরেশীয় এবং ভারতীয় টেকটোনিক প্লেটগুলো মিলিত হয়েছে।

ব্রিটিশ ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থার ভূমিকম্পবিদ ব্রায়ান ব্যাপটি জানিয়েছেন, “১৯০০ সাল থেকে উত্তর-পূর্ব আফগানিস্তানে রিখটার স্কেলে ৭ মাত্রার বেশি ১২টি ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে।”

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

অন্য দেশের ‘সরকার বদলের’ মার্কিন নীতির সমাপ্তি: তুলসী গ্যাবার্ড

Published

on

নগদ লভ্যাংশ

প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শাসনকালে দেশটির পূর্বের ‘রিজিম চেঞ্জ বা শাসনপদ্ধতি পরিবর্তন’ নীতির সমাপ্তি হয়েছে বলে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় গোয়েন্দা পরিচালক তুলসী গ্যাবার্ড জানিয়েছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শুক্রবার বাহরাইনে অনুষ্ঠিত ‘মানামা ডায়ালগ’ নিরাপত্তা সামিটের আগে তিনি এ মন্তব্য করেন। আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা গবেষণা সংস্থা এ সম্মেলন আয়োজন করে। খবর এপির

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তুলসী গ্যাবার্ডের এ মন্তব্য ট্রাম্পের সাম্প্রতিক মধ্যপ্রাচ্য সফরকালের বক্তব্যের পুনরাবৃত্তি। যুক্তরাষ্ট্রের পূর্বের লক্ষ্য ছিল মধ্যপ্রাচ্যে মানবাধিকার ও গণতন্ত্র সম্প্রসারণ। তবে ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে তা পরিবর্তিত হয়ে ‘অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা’কে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ওয়াশিংটনের বিগত সময়ের চিন্তাপদ্ধতি দীর্ঘদিন ধরে যুক্তরাষ্ট্রকে পেছনে আটকে রেখেছে বলে মন্তব্য করেন তুলসী গ্যাবার্ড।

তিনি বলেন, দশকের পর দশক ধরে আমাদের পররাষ্ট্রনীতি সরকার পরিবর্তন (রেজিম চেঞ্জ) বা জাতি গঠনের একধরনের ব্যর্থ চক্রে আটকে ছিল। এটি ছিল “সবার জন্য প্রযোজ্য”এমন একটি নীতি, যেখানে সরকার উৎখাত করা, অন্য দেশে আমাদের শাসনব্যবস্থা চাপানোর চেষ্টা করা এবং তেমন জানাশোনা ছাড়াই নানা সংঘাতে হস্তক্ষেপ করা এবং মিত্রের চেয়ে বেশি শত্রু তৈরি করে চলে আসা।

তিনি বলেন, এমন নীতির কারণে যুক্তরাষ্ট্রের ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ডলার ব্যয়, অগণিত মানুষের প্রাণহানি এবং অনেক ক্ষেত্রে বৃহত্তর নিরাপত্তা হুমকি তৈরি হয়েছে, আইএসআইএসের (ইসলামিক স্টেট) মতো ইসলামপন্থী সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর উত্থান হয়েছে।

তুলসী গ্যাবার্ডের এই মূল্যায়ন ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্ক ও ওয়াশিংটনে সন্ত্রাসী হামলার পর যুক্তরাষ্ট্র যে যুদ্ধ শুরু করেছিল, সে যুদ্ধ নিয়ে ট্রাম্পের নিজস্ব ভাবনার সঙ্গে মিলে যায়। ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে আফগানিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহারের চুক্তি হয়েছিল, যা বাইডেন প্রশাসনের সময়ে ২০২১ সালে বিশৃঙ্খলভাবে শেষ হয়। এ ছাড়া তিনি সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট আহমাদ আল-শারাকে গ্রহণ করেছেন। আল-কায়েদার সাবেক সদস্য আল-শারা একসময় ইরাকে যুক্তরাষ্ট্রের কারাগারে বন্দী ছিলেন।

মধ্যপ্রাচ্যে ট্রাম্পের নীতি এখনো চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। গ্যাবার্ড বলেন, গাজায় যুদ্ধবিরতি এখনো ‘ভঙ্গুর’। এদিকে ইরান সম্প্রতি পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন কার্যক্রম শুরু করেছে।

তবে তুলসী গ্যাবার্ড ট্রাম্পের দক্ষিণ আমেরিকায় যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন, মাদক বহনের অভিযোগ তুলে জাহাজে হামলা এবং ভেনেজুয়েলায় গোপন অভিযান চালানোর বিষয়ে মন্তব্য করেননি।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

Published

on

নগদ লভ্যাংশ

সৌদি আরবে ব্যাপক ধরপাকড় চালানো হয়েছে। দেশটিতে এক সপ্তাহেই ২১ হাজারের বেশি প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আবাসন, শ্রম ও সীমান্ত সুরক্ষা আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ রয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রোববার (০২ নভেম্বর) গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সৌদি আরবের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত ২৩ থেকে ২৯ অক্টোবর পর্যন্ত এ অভিযান চালানো হয়েছে। দেশটির আইনশৃঙ্খলাবাহিনী এ অভিযান পরিচালনা করেছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আবাসন আইন লঙ্ঘনের দায়ে ১২ হাজার ৭৪৫ জন, সীমান্ত নিরাপত্তা আইন ভঙ্গের অভিযোগে ৪ হাজার ৫৭৭ জন এবং শ্রম আইন লঙ্ঘনের ঘটনায় ৪ হাজার ৩২৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। দেশটির বিভিন্ন নিরাপত্তা সংস্থা ও সরকারি প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে এসব অভিযান পরিচালনা করেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অবৈধভাবে সীমান্ত পেরিয়ে সৌদিতে প্রবেশের সময় ১ হাজার ৬৮৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ইয়েমেনি নাগরিক ৪৬ শতাংশ, ইথিওপিয়ান ৫৩ শতাংশ এবং অন্য দেশের নাগরিক ১ শতাংশ। আবার, অবৈধভাবে সৌদি আরব ছাড়ার চেষ্টা করার সময় আরও ৫৯ প্রবাসীকে আটক করা হয়েছে।

একই সময়ে আবাসন ও শ্রম আইন লঙ্ঘনকারীদের আশ্রয় বা সহায়তা দেওয়ার অভিযোগে ২১ সৌদি নাগরিককেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বর্তমানে দেশটিতে ৩১ হাজার ৮২৬ প্রবাসীর বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া চলছে। তাদের মধ্যে ৩০ হাজার ১৫১ পুরুষ এবং ১ হাজার ৬৭৫ নারী।

গ্রেপ্তারদের মধ্যে ২১ হাজার ৯৮০ জনকে দেশে ফেরত পাঠাতে প্রয়োজনীয় ভ্রমণ নথি সংগ্রহের জন্য নিজ দেশের দূতাবাসে পাঠানো হয়েছে। ইতোমধ্যে ১৩ হাজার ২৭৯ জনকে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে, আর ৫ হাজার ১০ জনকে ফেরত পাঠানোর চূড়ান্ত প্রক্রিয়া চলছে।

সৌদি আইনে অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমে সহায়তা করলে ১৫ বছরের কারাদণ্ড ও ১০ লাখ সৌদি রিয়াল জরিমানার বিধান রয়েছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে বারবার সতর্কতা জারি করে আসছে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে পঞ্চম গ্লোবাল হজ সম্মেলন

Published

on

নগদ লভ্যাংশ

আগামী ৯ থেকে ১২ নভেম্বর পর্যন্ত “মক্কা থেকে বিশ্বে” শীর্ষক থিমে পঞ্চম গ্লোবাল হজ কনফারেন্স অ্যান্ড এক্সিবিশন আয়োজন করতে যাচ্ছে সৌদি আরব।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এই অনুষ্ঠানটি আয়োজন করছে সৌদি আরবের হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয়, যা অনুষ্ঠিত হবে জেদ্দা সুপারডোমে। এ সম্মেলনের মূল লক্ষ্য হলো বিশ্বব্যাপী হজযাত্রীদের জন্য হজ ব্যবস্থাপনা ও সেবার মানোন্নয়নে সৌদি আরবের অব্যাহত প্রচেষ্টা তুলে ধরা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

হজ সম্মেলনটি হজযাত্রা উন্নয়নে জাতীয় উদ্যোগসমূহ উপস্থাপন ও অভিজ্ঞতা বিনিময়ের অন্যতম প্রধান প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করবে। এতে দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞ, গবেষক ও সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান অংশ নেবে—যেখানে ব্যবস্থাপনা ও প্রযুক্তি খাতে নতুন উদ্ভাবনী সমাধান নিয়ে আলোচনা হবে, যার মাধ্যমে হজ ব্যবস্থার গুণগত মান আরও উন্নত করা সম্ভব হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এই আয়োজন সৌদি সরকারের বৃহত্তর কৌশলের অংশ, যার মাধ্যমে হজ ব্যবস্থাপনায় অপারেশনাল, সংগঠনগত ও প্রযুক্তিগত দক্ষতা বাড়ানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে হজযাত্রীদের জন্য আরও নিরাপদ, সুশৃঙ্খল ও প্রযুক্তিনির্ভর হজ অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কাজ করা হবে।

৫২ হাজার বর্গমিটার আয়তনের এই প্রদর্শনীতে ১৩টি খাতের ২৬০টিরও বেশি প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করবে, যার মধ্যে রয়েছে পর্যটন, প্রযুক্তি, স্বাস্থ্যসেবা ও পরিচালনা খাত। সম্মেলনে থাকবে ৯৫ জন আন্তর্জাতিক বক্তা, ৮০টি প্যানেল আলোচনা, ৬০টি কর্মশালা, এবং ১০০টিরও বেশি উদ্ভাবনী ধারণা উপস্থাপন। আশা করা হচ্ছে, ইভেন্টটিতে ১ লাখ ৫০ হাজারেরও বেশি দর্শনার্থী অংশ নেবেন, যারা সৌদি আরবসহ বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসবেন।

হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয় এ সময় বেশ কয়েকটি নতুন উদ্যোগও উন্মোচন করবে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:“এ’আশা-থন” – হজযাত্রীদের জন্য নমনীয় ও ব্যক্তিকেন্দ্রিক খাবার সরবরাহের নতুন মডেল। “পবিত্র স্থানগুলিকে মানবিকীকরণ করা” – পবিত্র স্থানগুলোকে আরও আরামদায়ক ও মানবিক অভিজ্ঞতায় পরিণত করার উদ্যোগ। “টেকসই সমাধান” – পরিবেশবান্ধব শক্তি, স্মার্ট কুলিং প্রযুক্তি ও সম্পদ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে টেকসই হজ ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করার প্রচেষ্টা। এছাড়া “উদ্ভাবন অঞ্চল”-এ ১৫টি প্রযুক্তি স্টার্টআপ অংশ নেবে, যারা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও ডেটা অ্যানালিটিক্স ব্যবহার করে ভিড় ব্যবস্থাপনা ও অপারেশন উন্নয়নে প্রতিযোগিতা করবে।

সম্মেলনের সময় হজ খাতের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কৌশলগত চুক্তি ও অংশীদারিত্ব স্বাক্ষরিত হবে, যা ডিজিটাল রূপান্তর, সিস্টেম ইন্টিগ্রেশন এবং সেবার মানোন্নয়নে ভূমিকা রাখবে।

সম্মেলনে আলোচিত হবে তিনটি মূল বিষয়—ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন, স্মার্ট ম্যানেজমেন্ট ও অপারেশনাল সাসটেইনেবিলিটি। এই বিষয়গুলো সৌদি ভিশন ২০৩০ ও “পিলগ্রিম এক্সপেরিয়েন্স প্রোগ্রাম”-এর সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত, যার লক্ষ্য প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহার করে হজযাত্রাকে আরও সহজ, নিরাপদ ও টেকসই করে তোলা।

সর্বোপরি, এই গ্লোবাল হজ কনফারেন্স ও এক্সিবিশন সৌদি আরবের ভিশন ২০৩০ বাস্তবায়নের অন্যতম পদক্ষেপ হিসেবে কাজ করবে। এটি বিশ্বব্যাপী বিশেষজ্ঞদের একত্রিত করে নবপ্রযুক্তি, স্মার্ট ব্যবস্থাপনা ও উদ্ভাবনী সমাধানের মাধ্যমে হজ অভিজ্ঞতাকে আরও সমৃদ্ধ ও আধ্যাত্মিকভাবে অর্থবহ করে তুলবে।

কাফি

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

আন্তর্জাতিক

দুর্বল শাসন ব্যবস্থাই বাংলাদেশে সরকার পরিবর্তনের কারণ: অজিত দোভাল

Published

on

নগদ লভ্যাংশ

দুর্বল শাসন কাঠামোই বাংলাদেশে সরকার পরিবর্তনের কারণ বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা (এনএসএ) অজিত দোভাল।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি বলেন, দুর্বল শাসন ব্যবস্থা অনেক সময় একটি দেশের সরকারের পতনের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। বাংলাদেশ, নেপাল ও শ্রীলঙ্কাসহ দক্ষিণ এশিয়ার কয়েকটি দেশে অনানুষ্ঠানিক উপায়ে সরকার পরিবর্তনের পেছনেও এমন দুর্বল প্রশাসনিক কাঠামোর ভূমিকা ছিল।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি আরও বলেন, রাষ্ট্র গঠনের মূল শক্তি নিহিত থাকে কার্যকর শাসনব্যবস্থায়, যা জনগণের আস্থা ও অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে। শনিবার (১ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শুক্রবার রাষ্ট্রীয় ঐক্য দিবস উপলক্ষ্যে দেওয়া বক্তব্যে দোভাল বলেন, রাষ্ট্র গঠন ও নিরাপত্তা রক্ষায় কার্যকর শাসনব্যবস্থা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু রাষ্ট্রকে তার লক্ষ্য পূরণে সাহায্য করে না, সাধারণ মানুষের আকাঙ্ক্ষাও পূরণ করে।

দোভাল বলেন, আজকের প্রশাসনের বড় চ্যালেঞ্জ হলো সাধারণ মানুষকে সন্তুষ্ট রাখা। এখন সাধারণ মানুষ আগের চেয়ে অনেক বেশি সচেতন, উচ্চাকাঙ্ক্ষী এবং রাষ্ট্রের কাছ থেকে আরও বেশি প্রত্যাশা রাখে। তাই রাষ্ট্রেরও তার সন্তুষ্টির প্রতি খেয়াল রাখতে হয়।

তিনি বলেন, একটি জাতির শক্তি নিহিত থাকে তার শাসন ব্যবস্থায়। সরকার যখন প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে কাজ করে, তখন জাতি গঠনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন সেই ব্যক্তিরা, যারা এসব প্রতিষ্ঠান তৈরি ও লালন করেন।

দোভাল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শাসন মডেলের প্রশংসা করে বলেন, ভারত এখন এক নতুন কক্ষপথে প্রবেশ করছে— এক নতুন ধরনের শাসনব্যবস্থা, সমাজ কাঠামো এবং বৈশ্বিক অবস্থানে। বর্তমান সরকার প্রশাসনিক দুর্নীতি দমনে যে প্রাতিষ্ঠানিক পরিবর্তন এনেছে, তা গভীর প্রভাব ফেলছে। সামনে আরও পদক্ষেপ আসতে পারে।

তিনি আরও বলেন, যখন পরিবর্তন আসে, তখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো লক্ষ্য পরিষ্কার রাখা— ঝড়-ঝাপটার ভেতরেও যেন চোখ না বন্ধ হয়, ভয় বা বিভ্রান্তিতে যেন পথ হারানো না হয়।

ভালো শাসনের মূল উপাদান হিসেবে দোভাল নারীর সুরক্ষা, সমতা ও ক্ষমতায়নের ওপর গুরুত্ব দেন। তিনি বলেন, নারীর ক্ষমতায়ন আধুনিক শাসনব্যবস্থার অপরিহার্য অংশ। শুধু ভালো আইন বা কাঠামো থাকলেই হবে না, এগুলো কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন করাই সবচেয়ে জরুরি।

প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়েও গুরুত্বারোপ করেন তিনি। দোভাল বলেন, আমাদের এমন প্রযুক্তি কাজে লাগাতে হবে যা শাসনে স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও জনসেবার দক্ষতা বাড়ায়। তবে একইসঙ্গে সাইবার হামলার মতো প্রযুক্তিনির্ভর হুমকি থেকেও সমাজকে রক্ষা করতে হবে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

নগদ লভ্যাংশ নগদ লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার9 hours ago

নগদ লভ্যাংশ পাঠিয়েছে পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড গত ৩১ ডিসেম্বর,২০২৪ সমাপ্ত হিসাববছরের ঘোষিত নগদ লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে। ...

নগদ লভ্যাংশ নগদ লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার10 hours ago

মেট্রো স্পিনিংয়ের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি মেট্রো স্পিনিং লিমিটেড পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ১১ নভেম্বর বিকাল ৩টায় কোম্পানিটির পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত...

নগদ লভ্যাংশ নগদ লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার11 hours ago

ব্লক মার্কেটে ২৯ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে মোট ২৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এদিন ব্লক মার্কেটে...

নগদ লভ্যাংশ নগদ লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার11 hours ago

ফারইস্ট ফাইন্যান্সের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া কোম্পানিগুলোর ৩০০টির শেয়ারদর কমেছে। এরমধ্যে সর্বোচ্চ দর কমেছে...

নগদ লভ্যাংশ নগদ লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার11 hours ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে ন্যাশনাল টিউবস

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৪৫টির শেয়ারদর বেড়েছে। এরমধ্যে দর বৃদ্ধির...

নগদ লভ্যাংশ নগদ লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার12 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে সামিট অ্যালায়েন্স

সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন হওয়ায় তালিকায় শীর্ষে উঠে...

নগদ লভ্যাংশ নগদ লভ্যাংশ
পুঁজিবাজার12 hours ago

সূচকের পতনে দর কমল ৩০০ কোম্পানির

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সব মূল্যসূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন ৩০০ কোম্পানির দর...

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩১৫
১৬১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭
৩০  
নগদ লভ্যাংশ
রাজনীতি3 hours ago

মনোনয়নবঞ্চিতদের মহাসড়ক অবরোধ করে অগ্নিসংযোগ

নগদ লভ্যাংশ
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার3 hours ago

ডিগ্রি ১ম বর্ষ ফরম পূরণে সময় বাড়লো

নগদ লভ্যাংশ
জাতীয়4 hours ago

ইসি চাইলে এমপি প্রার্থীদের হলফনামা খতিয়ে দেখবে দুদক

নগদ লভ্যাংশ
অর্থনীতি5 hours ago

অক্টোবরে রপ্তানি আয় কমেছে ৭.৪৩ শতাংশ

নগদ লভ্যাংশ
রাজনীতি5 hours ago

৩০০ আসনেই প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি: সারজিস আলম

নগদ লভ্যাংশ
জাতীয়6 hours ago

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো, নির্বাচন নির্বিঘ্নে ও সুষ্ঠ হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

নগদ লভ্যাংশ
জাতীয়6 hours ago

মাঠ কার্যালয়ের জন্য ২৪ ডিসির কাছে জমি চায় ইসি

নগদ লভ্যাংশ
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার7 hours ago

৪৫ হাজার টাকা বেতনে চাকরি দেবে ওয়েভ ফাউন্ডেশন

নগদ লভ্যাংশ
রাজনীতি7 hours ago

তিন আসন থেকে নির্বাচন করবেন খালেদা জিয়া

নগদ লভ্যাংশ
অর্থনীতি7 hours ago

ডিজিটাল ব্যাংক স্থাপনে ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন

নগদ লভ্যাংশ
রাজনীতি3 hours ago

মনোনয়নবঞ্চিতদের মহাসড়ক অবরোধ করে অগ্নিসংযোগ

নগদ লভ্যাংশ
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার3 hours ago

ডিগ্রি ১ম বর্ষ ফরম পূরণে সময় বাড়লো

নগদ লভ্যাংশ
জাতীয়4 hours ago

ইসি চাইলে এমপি প্রার্থীদের হলফনামা খতিয়ে দেখবে দুদক

নগদ লভ্যাংশ
অর্থনীতি5 hours ago

অক্টোবরে রপ্তানি আয় কমেছে ৭.৪৩ শতাংশ

নগদ লভ্যাংশ
রাজনীতি5 hours ago

৩০০ আসনেই প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি: সারজিস আলম

নগদ লভ্যাংশ
জাতীয়6 hours ago

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো, নির্বাচন নির্বিঘ্নে ও সুষ্ঠ হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

নগদ লভ্যাংশ
জাতীয়6 hours ago

মাঠ কার্যালয়ের জন্য ২৪ ডিসির কাছে জমি চায় ইসি

নগদ লভ্যাংশ
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার7 hours ago

৪৫ হাজার টাকা বেতনে চাকরি দেবে ওয়েভ ফাউন্ডেশন

নগদ লভ্যাংশ
রাজনীতি7 hours ago

তিন আসন থেকে নির্বাচন করবেন খালেদা জিয়া

নগদ লভ্যাংশ
অর্থনীতি7 hours ago

ডিজিটাল ব্যাংক স্থাপনে ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন

নগদ লভ্যাংশ
রাজনীতি3 hours ago

মনোনয়নবঞ্চিতদের মহাসড়ক অবরোধ করে অগ্নিসংযোগ

নগদ লভ্যাংশ
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার3 hours ago

ডিগ্রি ১ম বর্ষ ফরম পূরণে সময় বাড়লো

নগদ লভ্যাংশ
জাতীয়4 hours ago

ইসি চাইলে এমপি প্রার্থীদের হলফনামা খতিয়ে দেখবে দুদক

নগদ লভ্যাংশ
অর্থনীতি5 hours ago

অক্টোবরে রপ্তানি আয় কমেছে ৭.৪৩ শতাংশ

নগদ লভ্যাংশ
রাজনীতি5 hours ago

৩০০ আসনেই প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি: সারজিস আলম

নগদ লভ্যাংশ
জাতীয়6 hours ago

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো, নির্বাচন নির্বিঘ্নে ও সুষ্ঠ হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

নগদ লভ্যাংশ
জাতীয়6 hours ago

মাঠ কার্যালয়ের জন্য ২৪ ডিসির কাছে জমি চায় ইসি

নগদ লভ্যাংশ
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার7 hours ago

৪৫ হাজার টাকা বেতনে চাকরি দেবে ওয়েভ ফাউন্ডেশন

নগদ লভ্যাংশ
রাজনীতি7 hours ago

তিন আসন থেকে নির্বাচন করবেন খালেদা জিয়া

নগদ লভ্যাংশ
অর্থনীতি7 hours ago

ডিজিটাল ব্যাংক স্থাপনে ১২ প্রতিষ্ঠানের আবেদন