ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
পরিবেশ সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ইবিতে ভিন্নধর্মী প্রতিযোগীতা
পরিবেশ সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) ‘পোস্টার প্রেজেন্টেশন প্রতিযোগিতা–২০২৫’ এর আয়োজন করেছে পরিবেশবাদী সংগঠন গ্রীন ভয়েস বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা।
মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) দুপুর ২ টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডায়না চত্বর প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীরা পরিবেশ ও টেকসই উন্নয়ন সংশ্লিষ্ট নানা বিষয়ে পোস্টার উপস্থাপন করেন।
গ্রীন ভয়েস ইবি শাখার সভাপতি মো. ইমতিয়াজ আহম্মেদ ইমন সভাপতিত্বে এবং মো. নাসিম আলির সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির উপদেষ্টা ড. আব্দুল আল মুহিত ও আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. আরমীন খাতুন ।
বিচারক হিসেবে ছিলেন ইবি সাংবাদিক সমিতির সভাপতি তাজমুল জায়িম, ইবি রিপোর্টার্স ইউনিটি’র সভাপতি ফারহানা নওসিন তিতলী, ইবি প্রেস ক্লাবের সভাপতি আবির হোসেন, বিশ্ববিদ্যালয় থিয়েটারের সভাপতি সাইফুন্নাহার লাকী, জুলাই ৩৬ হল ডিবেটিং সোসাইটির সভাপতি জান্নাতুল তামান্না এবং ইবি শাখা সমন্বয়ক ও গ্রীন ভয়েস-এর সাবেক সভাপতি এস.এম.সুইট।
পোস্টার প্রেজেন্টেশন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীরা “শিল্পায়ন বনাম পরিবেশ: টেকসই উন্নয়ন চ্যালেঞ্জ”, “বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণ: নিষ্কাশনে আলো সচেতনতা”, “প্লাস্টিক দূষণ: একবার ব্যবহারে শত বছরের ক্ষতি”, “মরুকরণ: মৎস্য ও ভূমি বিজ্ঞানের বৈজ্ঞানিক ভূমিকা”, “কার্বন বাণিজ্য ব্যবস্থা: পরিবেশ রক্ষায় বাজার নীতি”, “অভ্যন্তরীণ নদী অববাহিকা ধ্বংস: বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠাপট”, “জলবায়ু পরিবর্তন ও খাদ্য নিরাপত্তা সংকট” এবং “পারমাণবিক শক্তি: পরিষ্কার জ্বালানি নাকি নতুন হুমকি” ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে উপস্থাপনা করেন।
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীরা বলেন, এ ধরনের কর্মসূচি তাঁদের চিন্তাকে আরও পরিবেশবান্ধব ও দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে সহায়ক।
সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক মো. মিলন রানা মুরাদ বলেন, আজকের পোস্টার প্রেজেন্টেশনে অংশগ্রহণকারীরা পরিবেশ-সংকট ও তার সমাধান বিষয়ে যে সৃজনশীল দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করেছে, তা আমাদের আগামী প্রজন্মের জন্য আশার আলো। গ্রীন ভয়েস ইবি শাখা সবসময়ই পরিবেশ সংরক্ষণ ও মানবিক উন্নয়নের যেকোনো প্রয়াসে পাশে থাকবে।
শাখা গ্রীন ভয়েস-এর সভাপতি মো. ইমতিয়াজ আহম্মেদ ইমন বলেন, পরিবেশ সচেতনতা মূলক বিভিন্ন বিষয়ের উপরে গ্রুপ ভিত্তিক প্রেজেন্টেশন প্রতিযোগিতাটি মূলত পরিবেশ সচেতন তরুণ সমাজ গড়তে টেকসই উন্নয়ন, পরিবেশ বান্ধব দেশ বিনির্মানে তরুণদের আগ্রহ জাগিয়ে তোলা। সেইসাথে পরিবেশ নিয়ে আগামীর প্রজন্মকে সবুজ বার্তা পৌঁছে দেওয়াই আমাদের মূল লক্ষ্য।
অর্থসংবাদ/সাকিব/এসএম
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ডিগ্রি ১ম বর্ষ ফরম পূরণে সময় বাড়লো
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪ সালের ডিগ্রি (পাস) ও সার্টিফিকেট কোর্স প্রথম বর্ষ পরীক্ষার ফরম পূরণের সময়সীমা বিলম্ব ফি-সহ পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে।
সোমবার (৩ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়েছে, যেসব শিক্ষার্থী ২২ অক্টোবরের মধ্যে ইনকোর্স পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে এবং উত্তরপত্র সংশ্লিষ্ট শাখা বা আঞ্চলিক কেন্দ্রে জমা দিয়েছে, শুধু তারাই ফরম পূরণের সময় অন্যান্য ফির সঙ্গে অতিরিক্ত ৪ হাজার টাকা বিলম্ব ফি দিয়ে ফরম পূরণ করতে পারবে।
নতুন সময়সূচি অনুযায়ী, শিক্ষার্থীরা অনলাইনে ফরম পূরণের আবেদন করতে পারবে ২ নভেম্বর থেকে ৭ নভেম্বর পর্যন্ত। কলেজ কর্তৃপক্ষকে শিক্ষার্থীর তথ্য নিশ্চয়ন করতে হবে ৮ নভেম্বরের মধ্যে এবং সোনালী সেবার মাধ্যমে টাকা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ৯ নভেম্বর।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় জানিয়েছে, নির্ধারিত সময়ের পর ফরম পূরণের কার্যক্রম স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে। তাই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই শিক্ষার্থী ও কলেজ কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় কাজ সম্পন্ন করতে হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, আগে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী যেসব কলেজ এখনো ফরম পূরণের কাজ শেষ করতে পারেনি, তারাও এই সময়ের মধ্যে তা সম্পন্ন করতে পারবে। এ ছাড়া গত ২১ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির শর্ত অনুযায়ী অনিয়মিত শিক্ষার্থীরাও ফরম পূরণের সুযোগ পাবেন।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
৪৫ হাজার টাকা বেতনে চাকরি দেবে ওয়েভ ফাউন্ডেশন
বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ওয়েভ ফাউন্ডেশনে ‘প্রোগ্রাম অফিসার’ পদে জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহীরা আগামী ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন। মাসিক বেতন ৪৫ হাজার টাকা। আগ্রহী প্রার্থীরা ৪০ বছর বয়স পর্যন্ত আবেদনের সুযোগ পাবেন।
প্রতিষ্ঠানের নাম: ওয়েভ ফাউন্ডেশন
বিভাগের নাম: কমিউনিকেশনস অ্যান্ড নলেজ ম্যানেজমেন্ট
পদের নাম: প্রোগ্রাম অফিসার
পদসংখ্যা: ১ জন
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর অথবা সমমান
অভিজ্ঞতা: ২-৩ বছর
বেতন: ৪৫,০০০ টাকা
চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ
বয়স: ৩০-৪০ বছর
কর্মস্থল: ঢাকা
আবেদনের নিয়ম: আগ্রহীরা এখানে ক্লিক ওয়েভ ফাউন্ডেশন করে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ১৫ নভেম্বর ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
সূত্র: বিডিজবস ডটকম
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য বড় দুঃসংবাদ দিলো অস্ট্রেলিয়া
উচ্চশিক্ষার জন্য বাংলাদেশসহ পৃথিবীর প্রায় সব দেশের শিক্ষার্থীদের পছন্দের একটি গন্তব্য অস্ট্রেলিয়া। সম্প্রতি বিদেশি শিক্ষার্থীদের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে দেশটিতে। সেখানকার বিভিন্ন শীর্ষ প্রতিষ্ঠানে ভর্তি শিক্ষার্থীদের বড় একটি অংশই বিদেশি।
তবে, এবার বিদেশি শিক্ষার্থীদের ভর্তি সীমিত করার পরিকল্পনা হাতে নিতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়ান সরকার। দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ক্যাম্পাসে দেশীয় শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেশি রাখার নির্দেশ দিয়েছে সরকার।
টাইমস হাইয়ার এডুকেশনের একটি প্রতিবেদনের অনুযায়ী, অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষা মন্ত্রী জেসন ক্লেয়ার বলেছেন, অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থীদের মোট ভর্তি সংখ্যার ৫০ শতাংশের বেশি হওয়া উচিত।
স্কাই নিউজকে ক্লেয়ার বলেছেন, অস্ট্রেলিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো অস্ট্রেলিয়ান শিক্ষার্থীদের শিক্ষা দেওয়া।
এমন সময় ক্লেয়ার এ কথা বললেন যখন সিডনি ইউনিভার্সিটি, মারডক ইউনিভার্সিটি আরএমআইটি ইউনিভার্সিটির মতো প্রতিষ্ঠানগুলোতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা মোট আসনের অর্ধেকের বেশি আসন দখল করছে।
ইকোনমিক টাইমস জানায়, সিডনি ইউনিভার্সিটিতে ২০২৪ সালে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৫১ শতাংশ, যা ২০২৩ সালে ছিল ৪৯ শতাংশ এবং মহামারির আগে ছিল ৪৩ শতাংশ।
অন্যদিকে মারডক ইউনিভার্সিটিতে এখন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৫৭ শতাংশ আর আরএমআইটি ইউনিভার্সিটির গত বছরই ৫০ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে এই সংখ্যা।
অস্ট্রেলিয়ার অন্য শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পরিস্থিতিও প্রায় একই রকম। ২০২৪ সালে নিউ সাউথ ওয়েলস ইউনিভার্সিটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৪৭ শতাংশ, ওলংগং ইউনিভার্সিটিতে ৪৬ শতাংশ, মনাশ ইউনিভার্সিটিতে ৪৫ শতাংশ আর মেলবোর্ন ইউনিভার্সিটিতে ৪৪ শতাংশ।
বিদেশি শিক্ষার্থীর ওপর অস্ট্রেলিয়ার এই বাড়তি নির্ভরতা মূলত আর্থিক চাপের কারণে, যা প্রায় দশ বছর আগে শুরু হয়। তখন সরকারের অর্থায়নের অনিশ্চয়তার কারণে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অতিরিক্ত রাজস্ব উৎস খুঁজতে শুরু করে।
২০১৩ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে সিডনি ইউনিভার্সিটি আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর সংখ্যা দ্বিগুণেরও বেশি বৃদ্ধি পেয়ে ১২ হাজার ৩০০ থেকে হয়েছে ২৬ হাজার।
এখন অস্ট্রেলিয়ান সরকারের বার্তা হচ্ছে, অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষার্থীদেরকে দেশের উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থার কেন্দ্রবিন্দুতে রাখা জরুরি। তবে, আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরাও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর রাজস্ব ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের জন্য এখনও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
তিন দাবিতে ডাকসুর বিক্ষোভ ও রেজিস্ট্রার ভবন ঘেরাও আজ
তিন দফা দাবিতে রবিবার (২৬ অক্টোবর) বিক্ষোভ মিছিল ও রেজিস্ট্রার ভবন ঘেরাও কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু)।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) ডাকসুর সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মুসাদ্দিক আলী ইবনে মোহাম্মদের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সব হলের শিক্ষার্থীদের নিজ নিজ মিছিলসহ নির্ধারিত সময়ে প্রশাসনিক ভবনের সামনে সমবেত হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
ডাকসুর তিন দফা দাবি হলো-
১. হল সংসদ ও ডাকসুর অতীতের সব ফান্ডের পূর্ণাঙ্গ হিসাব প্রকাশ করে স্বচ্ছ বাজেট উপস্থাপন করা।
২. নিরাপদ ক্যাম্পাস গঠনের লক্ষ্যে টোকাই, ভবঘুরে ও মাদকচক্র নির্মূল এবং সংশ্লিষ্টদের বিচারের আওতায় আনা।
৩. ২০২৪ সালের ৩ আগস্ট ‘খুনী হাসিনার পক্ষে’ মিছিল পরিচালনাকারী ডেপুটি রেজিস্ট্রার রুহুল আমিনসহ সব ফ্যাসিবাদের দোসর শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের অপসারণ ও বিচারের মুখোমুখি করা।
ডাকসু জানায়, ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ন্যায্য দাবি বাস্তবায়নে প্রশাসনের উদাসীনতার প্রতিবাদেই এ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে।
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার
ইসকন নিষিদ্ধ চায় শিক্ষার্থীরা, বিক্ষোভে উত্তাল ইবি
হিন্দুত্ববাদী চক্র কর্তৃক মুসলিম নারীদের সম্ভ্রম নষ্ট, গাজীপুরে আশামনি ধর্ষণ, খতিব মুহিবুল্লাহকে অপহরণ, চট্টগ্রামের আলিফ হত্যা সহ ইসকনের সব সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) শিক্ষার্থীরা।
শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) বাদ জুমা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ থেকে ‘মুসলিম শিক্ষার্থী’র ব্যানারে বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে একই স্থানে সমবেত হন এবং সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করেন তারা।
এসময় বক্তারা বলেন, ‘ পাঁচ আগস্ট পরবর্তী সময়ে এদেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য ইসকন নামক এই বিষফোঁড়া, ভারতের দালাল বিভিন্ন ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। অতিসত্বর এই বাংলাদেশ থেকে ইসকনকে নিষিদ্ধ করতে হবে। আমরা দেখেছি, ফ্যাসিস্ট আমলে ইসকন এদেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গা গুলো নিয়ন্ত্রণ করেছে। বাংলাদেশের প্রতিটি রন্ধ্রে রন্ধ্রে তারা ইসকনদের জায়গা করে নিয়েছে।
তারা বলেন, রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ পর্যায় থেকে একদম রুট-লেভেল পর্যন্ত ইসকন পরিকল্পিতভবে তাদের লোকদের ঢুকিয়েছে। অন্তবর্তীকালীন সরকারকে এই বাংলাদেশ থেকে ইসকন’কে নিষিদ্ধ করতে হবে। ইসকনকে যদি নিষিদ্ধ করা না হয়, এদেশের তাওহীদি জনতা এবং ছাত্র সমাজ কখনো মেনে নিবে না। ‘জেন-জি’ যদি একবার ইসকনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভে ফেঁটে-পড়ে তাহলে এই বাংলায় ইসকনের কবর রচিত হতে বাধ্য।’
সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের খতিব আশরাফ উদ্দিন খান বলেন, ‘ইসকন এই বিশ্বে ধর্ম প্রচার করছে না বরং তারা ধর্মের ছদ্মবেশে উগ্র হিন্দুত্ববাদকে প্রচার এবং প্রসার করার জন্য মাঠে নেমেছে। মুসলিম মা বোনদের নিয়ে তামাশা করছে। ইসকনের মত সন্ত্রাসী সংগঠনকে নিষিদ্ধ করা এখন সময়ের দাবি।
তিনি আরও বলেন, সিঙ্গাপুর আফগানিস্তান সহ বিভিন্ন দেশে ইসকনের কার্যক্রম নিষিদ্ধ। হিন্দুদের বিভিন্ন সংগঠন থেকে বলা হয়েছে ইসকন তাদের ধর্ম প্রচারের কোন সংগঠন না। তারা উগ্র হিন্দুত্ববাদ প্রচার-প্রসারের জন্য এখানে আদা জল খেয়ে নেমেছে।’
অর্থসংবাদ/কাফি/সাকিব



