জাতীয়
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানি হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে প্রথমবারের মতো সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার ইমরান হায়দার। গতকাল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে আরও বলা হয়, সাক্ষাৎকালে দু’দেশের সাম্প্রতিক যোগাযোগ ও মন্ত্রী পর্যায়ের সফরের প্রশংসা করেন উভয়পক্ষ। এর মধ্যে গত আগস্টে পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বাংলাদেশ সফরের বিষয়টি বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়।
গত এপ্রিলে রাজধানীতে পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের ষষ্ঠ দ্বিপাক্ষিক পরামর্শ সভা সফলভাবে হওয়ার বিষয়টিও আলোচনায় স্থান পায়। এছাড়া দীর্ঘ বিরতির পর আগামী ২৭ অক্টোবর ঢাকায় অনুষ্ঠেয় নবম যৌথ অর্থনৈতিক কমিশনের বৈঠককেও স্বাগত জানায় উভয় পক্ষ।
উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন সন্তোষ প্রকাশ করে জানান, সম্প্রতি ভিসা প্রক্রিয়া সহজীকরণ এবং বিমান যোগাযোগ পুনরায় চালুসহ বেশ কয়েকটি ক্ষেত্রে উভয় দেশ অগ্রগতি লাভ করেছে।
এ সময় তারা দ্বিপাক্ষিক বিভিন্ন বিষয় নিয়েও আলোচনা করেন। পাশাপাশি একাধিক খাতে সহযোগিতা জোরদারের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
বাংলাদেশে দায়িত্ব পালনকালে পাকিস্তানি হাইকমিশনারকে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা।
জাতীয়
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ৩০৯ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরেছেন আরো ৩০৯ বাংলাদেশি। শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে তাদের বহনকারী বিশেষ বিমান হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
ত্রিপলিস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস জানায়, লিবিয়ার জাতীয় ঐক্যমত্যের সরকারের সহায়তা ও দূতাবাসের তত্ত্বাবধানে দেশে ফেরার ইচ্ছা প্রকাশ করা এসব প্রবাসীকে বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) দেশে পাঠানো হয়। এটি লিবিয়া সরকারের সহযোগিতায় পরিচালিত দ্বিতীয় চার্টার ফ্লাইট।
এর আগে গত ৯ অক্টোবর প্রথম দফায় ৩০৯ জন দেশে ফিরেন।
প্রত্যাবাসিত বাংলাদেশিরা এর আগে স্বেচ্ছায় দেশে ফেরার জন্য দূতাবাসে আবেদন করেছিলেন। পরবর্তীকালে দূতাবাস লিবিয়া সরকারের সহযোগিতায় তাদের প্রত্যাবাসনের জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট প্রস্তুত, স্থানীয় কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে বহির্গমন ছাড়পত্র সংগ্রহসহ সব প্রশাসনিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে।
জাতীয়
প্রধান উপদেষ্টার সৌদি সফর বাতিল
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আসন্ন সৌদি আরব সফর বাতিল করা হয়েছে। সৌদি যুবরাজ ও প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন সালমানের আমন্ত্রণে রিয়াদে আয়োজিত ‘ফিউচার ইনভেস্টমেন্ট ইনিশিয়েটিভ (এফআইআই নাইন)’ সম্মেলনে অংশ নেওয়ার কথা ছিল তার। আগামী ২৭ থেকে ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা।
তবে ড. ইউনূসের পরিবর্তে সফরে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশেষ দূত ড. লুৎফে সিদ্দিকী। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, বিশেষ করে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া ও আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি নিয়ে ব্যস্ততার কারণেই প্রধান উপদেষ্টার সফর বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এরআগে, গত জুলাই মাসে ঢাকায় নিযুক্ত সৌদি রাষ্ট্রদূত ড. আবদুল্লাহ জাফর বিন আবিয়াহ রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এক বৈঠকে সৌদি যুবরাজ ও প্রধানমন্ত্রীর আমন্ত্রণপত্র প্রধান উপদেষ্টার হাতে তুলে দেন। এরপর থেকেই তার রিয়াদ সফর ঘিরে প্রস্তুতি চলছিল।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, সফর-সংশ্লিষ্ট একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক এরই মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়েছিল এবং প্রাথমিক সময়সূচিও চূড়ান্ত করা হয়। তবে রাজনৈতিক অগ্রাধিকারের কারণে সফরটি আপাতত স্থগিত রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ‘ফিউচার ইনভেস্টমেন্ট ইনিশিয়েটিভ (এফআইআই)’ সম্মেলনকে সৌদি আরবের অন্যতম বৃহৎ বৈশ্বিক অর্থনৈতিক ফোরাম হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যেখানে প্রতিবছর বিশ্বের শীর্ষ বিনিয়োগকারী, রাষ্ট্রনেতা ও নীতিনির্ধারকরা অংশ নেন।
সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, প্রধান উপদেষ্টার পরিবর্তে বিশেষ দূত ড. লুৎফে সিদ্দিকীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদল এবারও সম্মেলনে অংশ নেবে এবং বাংলাদেশের বিনিয়োগ সম্ভাবনা তুলে ধরবে।
তবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, জ্বালানি উপদেষ্টাসহ দুজন উপদেষ্টার প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হওয়ার কথা ছিল। তবে তারা যাচ্ছেন কি-না তা এখনো নিশ্চিত হতে পারিনি।
জাতীয়
কোনো মামলায় পলাতক আসামি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না
কোনো মামলায় পলাতক আসামি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না- এমন বিধান যুক্ত করে নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন- ২০২৫-এর খসড়া নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয় বলে জানিয়ে বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস)।
পরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ব্রিফিংয়ে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানান আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল ও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন- ২০২৫ এর খসড়ার নানা দিক তুলে ধরে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, বিভিন্ন মামলায় পলাতক ব্যক্তিরা নির্বাচন করতে পারবেন না, এটিও যুক্ত করা হয়েছে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আইন উপদেষ্টা বলেন, পলাতক হচ্ছে-আদালত যখন পলাতক ঘোষণা করেন। যেদিন আদালত আপনাকে আসতে বলছেন, পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছে, আসছেন না-আদালত পলাতক ঘোষণা করেন। বিচার চলাকালে পলাতক হয়।
এর আগে, এ মাসেই আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে সংশোধনী আনা হয়েছে। সেই সংশোধনী অনুযায়ী মানবতাবিরোধী অপরাধের কোনো মামলায় কারও বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ বা আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হলে সেই ব্যক্তি জাতীয় সংসদ ও স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না।
জাতীয়
একক প্রার্থীর আসনে ‘না’ ভোটের বিধান থাকবে: আসিফ নজরুল
আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেছেন, যে আসনে একজন প্রার্থী থাকবে, সেখানে ‘না’ ভোটের বিধান রাখা হয়েছে। ভোটাররা চাইলে একক প্রার্থীর বিপরীতে ‘না’ ভোট দিতে পারবেন।
বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) বিকেলে ফরেন সার্ভিস একাডেমির মিলনায়তনে এক বিফ্রিংয়ে তিনি এ কথা বলেন। এর আগে উপদেষ্টা পরিষদের সভায় আরপিও আইন চূড়ান্ত অনুমোদন করা হয়।
আসিফ নজরুল বলেন, আপনাদের ২০১৪ সনের ভুয়া ইলেকশনের স্মৃতি নিশ্চয়ই মনে আছে। ১৫৪ আসনে একজন করে প্রার্থী ছিল। সাজানো নির্বাচন ছিল। এ ধরনের নির্বাচন যেন না হয়, সেজন্য এখন একজন প্রার্থী থাকলে সেখানে যারা ভোটার আছে তারা না ভোট দিতে পারবে। প্রার্থী পছন্দ না হলে না ভোট দেবে। তখন সেখানে আবার নির্বাচন হবে।
এ সময় তিনি বলেন, যদি নির্বাচনী জোট হয় তাহলে জোটের অংশ হওয়া দলকে তার নিজের প্রতীকে ইলেকশন করতে হবে। যাতে ভোটাররা ক্লিয়ার আইডিয়া পান যে প্রার্থী কোন দলের।
পোস্টাল ব্যালট প্রসঙ্গে আসিফ নজরুল বলেন, যারা ইলেকশনের কাজে ব্যস্ত থাকেন, আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, প্রিজাইডিং অফিসার বা অন্যান্য অফিসার যারা নির্বাচনী কাজে ব্যস্ত থাকেন, লাখ লাখ মানুষ নির্বাচনী কাজে ব্যস্ত থাকেন, উনাদের ভোট দেওয়ার স্কোপ ছিল না। আমরা বিধান করেছি যে, পোস্টাল ব্যালটে উনারা ভোট দেবেন। আমাদের যারা প্রবাসী আছেন, উনারা পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন। ইলেকশন কার্যক্রমে যারা নিয়োজিত থাকবেন, পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন। ভোট কাউন্টিং-এর জায়গায় মিডিয়া থাকতে পারবে, সেটারও বিধান করা হয়েছে।
আইন উপদেষ্টা বলেন, যারা রাজনৈতিক দলকে টাকা পয়সা দেবেন, দান অনুদান বা চাঁদা যেভাবে হোক না কেন, ৫০ হাজার টাকা বা তার বেশি হলে এটা ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে দিতে হবে। যিনি দেবেন তার ট্যাক্স রিটার্নটাও জমা দিতে হবে।
তিনি আরও বলেন, আগের আইনের বিধান ছিল যে কোনো একটা নির্বাচনী এলাকায় যদি কোনো ভোট কেন্দ্রে গণ্ডগোল হতো সে ভোট কেন্দ্রের ফলাফল বাতিল করার বিধান ছিল। এখন নির্বাচন কমিশন যদি মনে করে একটা নির্বাচনী এলাকাতেই এত বেশি অনিয়ম হয়েছে যে পুরো নির্বাচনী এলাকার ভোট বাতিল করা উচিত, তাহলে ইলেকশন কমিশন সেটা করতে পারবে। সেই ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
জাতীয়
‘২’ মুছে ৫২ কোটি টাকার কর হয়ে যায় ১২ কোটি
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের রাজস্ব বিভাগে বড় ধরনের একটি কর জালিয়াতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। নগরের দুটি কনটেইনার ডিপোর বার্ষিক কর মূল্যায়ন থেকে কৌশলে প্রথম অঙ্ক ‘২’ মুছে ফেলে প্রায় ৪০ কোটি টাকা কর কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। অভিযোগটি তদন্তে বৃহস্পতিবার সিটি করপোরেশনে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অভিযানে সংশ্লিষ্ট নথিপত্র জব্দ করে প্রাথমিক তদন্তে অনিয়মের প্রমাণ পেয়েছে সংস্থাটি।
সূত্রে জানা গেছে, কর কমিয়ে দেওয়ার ঘটনায় সিটি করপোরেশনের রাজস্ব বিভাগের একাধিক কর্মকর্তা জড়িত থাকতে পারেন। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠান দুটিও সুবিধাভোগী। ঘটনাটিকে ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে উল্লেখ করে কমিশন প্রয়োজনীয় আইনি পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে।
অভিযানের নেতৃত্ব দেওয়া দুদকের সহকারী পরিচালক সায়েদ আলম বলেন, ‘নথি ঘষামাজা করে ‘২’ সংখ্যাটি বাদ দেওয়া হয়। এতে দুই প্রতিষ্ঠানের ২০ কোটি টাকা করে গৃহকর কমে যায়। আমরা প্রমাণ পেয়েছি এবং সংশ্লিষ্ট নথি জব্দ করেছি। এখন কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সংশ্লিষ্ট দুটি প্রতিষ্ঠান হলো মধ্যম হালিশহরে অবস্থিত এছাক ব্রাদার্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ও পতেঙ্গার লালদিয়া চরের ইনকনট্রেড লিমিটেড। ২০১৭–১৮ অর্থবছরে এই দুই প্রতিষ্ঠানের বার্ষিক কর মূল্যায়ন নির্ধারণ করা হয় যথাক্রমে ২৬ কোটি ৩৮ লাখ ও ২৫ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। কিন্তু রিভিউ বোর্ডে শুনানির সময় ফরম থেকে প্রথম অঙ্ক ‘২’ মুছে ফেলা হয়। ফলে কর দাঁড়ায় যথাক্রমে ৬ কোটি ৩৮ লাখ ও ৫ কোটি ৬৭ লাখ টাকা।
দুই কর্মকর্তা বরখাস্ত: চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের নিজস্ব তদন্তেও অনিয়মের প্রমাণ মেলে। তদন্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে রাজস্ব বিভাগের দুই কর্মকর্তা- কর কর্মকর্তা নুরুল আলম ও উপকর কর্মকর্তা জয় প্রকাশ সেনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। একই সঙ্গে অনিয়মে সহযোগিতার অভিযোগে তিন হিসাব সহকারী- মঞ্জুর মোর্শেদ, রূপসী রাণী দে ও আহসান উল্লাহকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিয়ে সচিবালয় বিভাগে সংযুক্ত করা হয়েছে।
চসিক সূত্রে জানা গেছে, ইনকনট্রেড লিমিটেডের শুনানি হয়েছিল ২০২০ সালের ২৪ ডিসেম্বর, আর এছাক ব্রাদার্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের শুনানি অনুষ্ঠিত হয় ২০২১ সালের ১৩ জুন।
সিটি করপোরেশনের সচিব মোহাম্মদ আশরাফুল আমিন বলেন, ‘গৃহকর নির্ধারণে অনিয়মের বিষয়টি আমাদের অভ্যন্তরীণ তদন্তে ধরা পড়েছে। প্রতিবেদন হাতে পেয়েই সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। দুদক আমাদের কাছ থেকে তদন্ত প্রতিবেদন নিয়েছে।’
দুদকের কর্মকর্তারা মনে করছেন, এটি সিটি করপোরেশনের রাজস্ব ব্যবস্থার জবাবদিহি ঘাটতির একটি দৃষ্টান্তমূলক ঘটনা। তদন্ত শেষে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা হতে পারে।




