Connect with us

জাতীয়

দলীয় সিদ্ধান্ত আর নির্বাচন কমিশনের আইন এক নয়: ইসি আলমগীর

Published

on

ই-ইঞ্জিনিয়ারিং

দলীয় সিদ্ধান্ত আর নির্বাচন কমিশনের আইন এক না। যেকোনো দলে তাদের নিজস্ব সিদ্ধান্ত বা পলিসি থাকতেই পারে। আমাদের আইনে আত্মীয়-স্বজনের বিষয়ে কোনো বাঁধাধরা নিয়ম নেই বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আলমগীর।

আজ শনিবার দুপুরে মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসক মিলনায়তনে সিংগাইর ও হরিরামপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।

ইসি মো. আলমগীর বলেন, আমাদের নির্বাচন কমিশনের আইনে যেকোনো ব্যক্তি যার নির্বাচন করার যোগ্যতা আছে তিনি নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন। তার জন্য তাকে সেই এলাকার ভোটার হতে হবে। তাছাড়া, ঋণখেলাপি, অপ্রকৃতস্থ কিংবা নাগরিকত্ব না হারানোসহ যেসব শর্ত আছে প্রার্থী হওয়ার সেসব যোগ্যতা থাকতে হবে।

মো. আলমগীর বলেন, উপজেলা পরিষদ নির্বাচন কোনো রাজনৈতিক দলের নির্বাচন নয়। এটি স্থানীয় সরকারের নির্বাচন। আপনারা জানেন, আগেও একসময়ে এই নির্বাচনে যেকেউ অংশগ্রহণ করতে পারতেন। যার জন্য কোনো রাজনৈতিক পরিচয়ের প্রয়োজন হতো না। মাঝে আইনটি পরিবর্তন করা হয়েছিল যাতে রাজনৈতিকভাবে গণতন্ত্রের চর্চা প্রান্তিক পর্যায় থেকে চলে আসে। তবে এখন আইনটি সংশোধন করে আরও সহজ করা হয়েছে। এখন আর রাজনৈতিক দলের পরিচয় প্রয়োজন হবে না।

নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হবে কি-না এ প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেন, অবশ্যই এই নির্বাচনটি অংশগ্রহণমূলক হচ্ছে কারণ রাজনৈতিক দলের পরিচয় প্রয়োজন নেই বলে অনেকেই প্রার্থী হচ্ছেন। আপনারা এটাও লক্ষ্য করেছেন যে, অনেকে রাজনৈতিকভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করলেও তাদের অনেক সমর্থক বা প্রতিনিধি বিভিন্ন পদে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন।

ইভিএম প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশনার আলমগীর বলেন, মানিকগঞ্জে ইভিএমেই ভোট হবে। ইভিএমে কোনো ত্রুটি নেই। তবে, যেহেতু এটি একটি মেশিন সেটাতে সাময়িক সমস্যা হতে পারে। ভোটারদের ১০ আঙ্গুলের ছাপ নেয়া হয়েছে, যাতে করে একটি আঙ্গুলের ছাপ মিললেই ভোট প্রদানে কোনো সমস্যা হবে না। সর্বপরি সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পন্ন করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে কমিশন।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

জাতীয়

চট্টগ্রাম থেকে হজ ফ্লাইট শুরু ১৪ মে

Published

on

ই-ইঞ্জিনিয়ারিং

এবারের হজযাত্রায় চট্টগ্রাম থেকে ফ্লাইট চালু হচ্ছে ১৪ মে থেকে। এদিন ভোর ৩টা ৫০ মিনিটে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে মদিনার উদ্দেশ্যে ফ্লাইটটি ছেড়ে যাবে। প্রথম ফ্লাইটে মদিনা যাবেন ৪১৯ হজযাত্রী।

বিষয়টি নিশ্চিত করে বাংলাদেশ বিমানের চট্টগ্রাম জেলার ব্যবস্থাপক মো. শাহাদাত হোসেন জানান, ১৪ মে ভোর ৩টা ৫০ মিনিটে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে হজযাত্রীদের নিয়ে বাংলাদেশ বিমানের প্রথম ফ্লাইট যাত্রা করবে। যদিও ১৩ মে থেকেই হজযাত্রীদের সৌদি আরব যাত্রার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হবে। বাংলাদেশ বিমানের বোয়িং ৭১৭ যোগে ৪১৯ যাত্রী প্রথম ফ্লাইটে মদিনা যাবেন।

চলতি বছর হজযাত্রী পরিবহনে চট্টগ্রাম থেকে সৌদি আরবে সরাসরি ২২টি ফ্লাইট পরিচালনা করা হবে। যা গত বছরের তুলনায় কম। ২০২৩ সালে হজযাত্রীদের জন্য চট্টগ্রাম থেকে সৌদি আরবে সরাসরি ২৬টি ফ্লাইট পরিচালনা করে বাংলাদেশ বিমান।

আগামী ৯ মে বাংলাদেশ (ঢাকা) থেকে হজ ফ্লাইট শুরু হচ্ছে। ৮ মে বাংলাদেশিদের হজযাত্রার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে এ বছর ১৬ জুন পালিত হতে পারে পবিত্র হজ।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

১০ টাকায় টিকিট কেটে চোখের চিকিৎসা নিলেন প্রধানমন্ত্রী

Published

on

ই-ইঞ্জিনিয়ারিং

রাজধানীর আগারগাঁও চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে ১০ টাকায় টিকিট কেটে চিকিৎসা নিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শুক্রবার (৩ মে) সকালে হাসপাতালে যান প্রধানমন্ত্রী। সেখানে টিকিট কেটে ১১৭ নম্বর রুমে গিয়ে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দেখান।

প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব এ বি এম সরওয়ার-ই-আলম সরকার এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী নিয়মিত ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। আজও সেখানে চিকিৎসা নিয়েছেন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অর্থনীতি

সংশোধিত বাজেটে কৃষি খাতে ভর্তুকি বেড়েছে ৮ কোটি টাকা

Published

on

ই-ইঞ্জিনিয়ারিং

আন্তর্জাতিক বাজারে সারের দাম কমলেও চলতি অর্থবছরে কৃষি খাতে ভর্তুকি কমছে না। সংশোধিত বাজেটে বরং কৃষি খাতের ভর্তুকি ৮ হাজার কোটি টাকা বাড়িয়ে ২৫ হাজার কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। মূল বাজেটে এ খাতে ১৭ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছিল। কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

এছাড়া চলতি অর্থবছরের বাজেটে সরকার কৃষি পুনর্বাসন সহায়তা বাবদ ৬০০ কোটি টাকা ব্যয় করবে।

কৃষি মন্ত্রণালয়ের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেছেন, মূলত আন্তর্জাতিক বাজারে সারের দাম বৃদ্ধি, ডলারের বিপরীতে টাকার মানের অবমূল্যায়ন, জাহাজভাড়া বেড়ে যাওয়া এবং এলএনজির দাম বৃদ্ধির কারণে চলতি অর্থবছরেও ব্যাপক ভর্তুকি দিতে হচ্ছে।

ওই কর্মকর্তা আরও জানান, আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরে কৃষি ভর্তুকির জন্য ১৮ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ প্রস্তাব করা হয়েছে। তবে এ খাতে ভর্তুকি কত রাখা হবে, তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে অর্থ মন্ত্রণালয়।

তবে বিশ্বব্যাংকের প্রকাশ করা বৈশ্বিক পণ্যমূল্যের প্রতিবেদনের (পিংক শিট) তথ্য অনুযায়ী, ২০২১, ২০২২ ও ২০২৩ সালের তুলনায় চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে আন্তর্জাতিক বাজারে সারের দাম বেশ কম ছিল।

চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি টন ইউরিয়া সারের দাম ছিল ৩৫১.৩০ ডলার। এছাড়া প্রতি টন ডিএপির দাম ৫৮৩.৮০ ডলার, প্রতি টন টিএসপির দাম ৪৫৪.৪০ ডলার এবং প্রতি টন এমওপির দাম ছিল ২৮৯.৪০ ডলার।

২০২৩-এর এপ্রিলে সরকার ইউরিয়া, টিএসপি, ডিএপি ও এমওপি সারের দাম কেজিতে ৫ টাকা বাড়ায়। কৃষক পর্যায়ে প্রতি কেজি ইউরিয়া ও টিএসপি সারের দাম ২২ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২৭ টাকা, ডিএপির দাম ১৬ টাকার পরিবর্তে ২১ টাকা ও এমওপি সারের দাম ১৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

ওই সময় কৃষি মন্ত্রণালয় জানিয়েছিল, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক বাজারে সারের দাম অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পাওয়ায় সারের আমদানি যৌক্তিক পর্যায়ে রাখা এবং সারের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করতে পণ্যটির দাম পুনঃনির্ধারণ করা হয়েছে।

কৃষি মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরে দেশে ২৭ লাখ টন ইউরিয়া সারের চাহিদা নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া টিএসপি ৭.৫ লাখ টন, ডিএপি ১৬ লাখ টন ও এমওপি সারের চাহিদা রয়েছে ৯ লাখ টন।

এর মধ্যে ১০ লাখ টন ইউরিয়া, ১ লাখ টন টিএসপি ও ১ লাখ টন ডিএপি দেশেই উৎপাদন করে বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন (বিসিআইসি)।

চলতি অর্থবছরে গত ১৫ মার্চ পর্যন্ত ইউরিয়া ১৫.৮৫ লাখ টন, টিএসপি ৬.৭২ লাখ টন, ডিএপি ১৩.০৫ লাখ টন ও এমওপি ১০.৩৪ লাখ টন আমদানি হয়েছে বলে উল্লেখ করেছে মন্ত্রণালয়।

কৃষি মন্ত্রণালয়ের বাজেটবিষয়ক প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, প্রতি বছরই মূল বাজেটে কৃষি ভর্তুকি বাবদ যে বরাদ্দ রাখা হয়, সংশোধিত বাজেটে তা বাড়ানো হয়।

তবে এই বৃদ্ধি ২০২২-২৩ অর্থবছরে ছিল সবচেয়ে বেশি। ওই অর্থবছরের মূল বাজেটে ভর্তুকি খাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছিল ১৬ হাজার কোটি টাকা; কিন্তু অর্থবছর শেষে ব্যয় হয়েছিল ২৬ হাজার কোটি টাকা। ২০২১-২২ অর্থবছরের মূল বাজেটে ৯ হাজার ৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়; অর্থবছর শেষে খরচ হয় ১২ হাজার কোটি টাকা। একইভাবে ২০১৯-২০ অর্থবছরে মূল বাজেটে কৃষি খাতের ভর্তুকি বাবদ ৮ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হলেও বছর শেষে এ খাতে ব্যয় হয় ৯ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। ২০১৮-১৯ অর্থবছরেও ভর্তুকি বাবদ বরাদ্দ ছিল ৮ হাজার কোটি টাকা, অর্থবছর শেষে ৯ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হয়।

কৃষকদের কম দামে সার সরবরাহ করতে গিয়েই মূলত সবচেয়ে বেশি ভর্তুকি ব্যয় হয়। এছাড়া কৃষি খাতে পল্লী বিদ্যুৎ ব্যবহার করে যে সেচ দেওয়া হয়, তার বিলের ২০ শতাংশ ভর্তুকি দেওয়া হয়। এর বাইরে আখ চাষে সামান্য ভর্তুকি রয়েছে।

কৃষি পুনর্বাসন ৬০০ কোটি টাকা সহায়তা
চলতি অর্থবছরের বাজেটে সরকার কৃষি পুনর্বাসন সহায়তা বাবদ ৬০০ কোটি টাকা ব্যয় করার পরিকল্পনা করছে। এরমধ্যে ৫৩০ কোটি টাকা সার, বীজ ও চারা বাবদ বরাদ্দ দেওয়া হবে।

কৃষকদের নতুন জাতের বীজ চাষে উদ্বুদ্ধ করা, এক ধরনের ফসল থেকে অন্য ধরনের ফসল চাষে আগ্রহী করতে এ সহায়তা দেওয়া হয়ে থাকে। আর ৭০ কোটি টাকা দেওয়া হবে অনুদান। খরা, বন্যা, ঝড়, জলোচ্ছ্বাসে ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে এই অনুদান দেওয়া হয়।

২০২২-২৩ অর্থবছরে এ খাতে সরকার ৫০০ কোটি টাকা ব্যয় করেছে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

জাতীয়

বঙ্গবন্ধু-এডওয়ার্ড হিথ ফ্রেন্ডশিপ অ্যাওয়ার্ড পেলেন দুজন

Published

on

ই-ইঞ্জিনিয়ারিং

যুক্তরাজ্যের স্পিকার, হাইকমিশনার এবং বিশিষ্ট অতিথিদের সঙ্গে নিয়ে ‘মুজিব অ্যান্ড ব্রিটেন’ প্রকাশনার মোড়ক উন্মোচন করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

স্থানীয় সময় বুধবার (১ মে) সন্ধ্যায় লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশন আয়োজিত কূটনৈতিক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দুজনকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে অ্যাওয়ার্ড হস্তান্তর করা হয়। বাংলাদেশের ৫৪তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন উপলক্ষে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

এদের মধ্যে বঙ্গবন্ধু-এডওয়ার্ড হিথ ফ্রেন্ডশিপ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন লর্ড মারল্যান্ড এবং বঙ্গবন্ধু-হ্যারল্ড উইলসন অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন লর্ড স্বরাজ পল।

অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর ওপর বিশেষ প্রদর্শনী, ব্রিটিশ-বাংলাদেশি শিল্পীদের বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক পরিবেশনা এবং ঐতিহ্যবাহী বাংলাদেশি শাড়ি প্রদর্শনী হয়। এতে যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য, সরকারি কর্মকর্তা, বিশিষ্ট ব্রিটিশ রাজনীতিবিদ, হাইকমিশনার ও রাষ্ট্রদূত, কমনওয়েলথ ও ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম অর্গানাইজেশনের (আইএমও) সিনিয়র প্রতিনিধি, কূটনীতিক, থিংক ট্যাঙ্ক, মিডিয়া, একাডেমিয়া এবং যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশি সম্প্রদায়ের সদস্যরা যোগ দেন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

গণমাধ্যম

বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস আজ

Published

on

ই-ইঞ্জিনিয়ারিং

আজ ৩ মে, বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস। ১৯৯১ সালে ইউনেসকোর ২৬তম সাধারণ অধিবেশনের সুপারিশ মোতাবেক ১৯৯৩ সালে জাতিসংঘের সাধারণ সভায় ৩ মে তারিখটিকে ‘ওয়ার্ল্ড প্রেস ফ্রিডম ডে’ অর্থাৎ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসের স্বীকৃতি দেয়া হয়।

এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘পরিবেশগত সংকট মোকাবিলায় সাংবাদিকতা’। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে দিবসটি পালন করা হয়। বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস উপলক্ষে দেশের সাংবাদিকরা পেশাগত অধিকার ও মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করতে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে থাকে।

গণমাধ্যম হিসেবে বিশ্বের সবচেয়ে পুরাতন ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্যপ্রবাহের মাধ্যম হচ্ছে সংবাদপত্র। পরবর্তীতে এর সঙ্গে রেডিও, টেলিভিশন জনপ্রিয় গণমাধ্যম হিসেবে যুক্ত হয়। আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তির যুগে অনলাইন নিউজ পোর্টাল পাঠকদের মধ্যে একটি শক্তিশালী অবস্থান তৈরি করে নিয়েছে।

সাধারণত মুক্ত গণমাধ্যম বলতে বোঝায়, পেশাগত দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে সাংবাদিকরা কোনো প্রকার হয়রানি বা সহিংসতার শিকার হবে না। ভয়ভীতি ছাড়া তারা নির্বিঘ্নে কাজ করতে পারবে। পাশাপাশি তাদের তথ্যে অবাধ প্রবেশাধিকার থাকবে।

১৯৪৮ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ কর্তৃক গৃহীত মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্রে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও সংবাদমাধ্যমের গুরুত্বকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। ঘোষণাপত্রের ১৯ অনুচ্ছেদে বলা হয়, ‘প্রত্যেকেরই মতামত পোষণ ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা রয়েছে; কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ ছাড়া অবাধে মতামত পোষণ করা এবং রাষ্ট্রীয় সীমানানির্বিশেষে যেকোনো মাধ্যমের মারফতে তথ্য ও ধারণাগুলো জানা বা অনুসন্ধান, গ্রহণ ও বিতরণ করা এই অধিকারের অন্তর্ভুক্ত।’

বাংলাদেশের সংবিধানেও চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা ও বাক্-স্বাধীনতার নিশ্চয়তা প্রদান করা হয়েছে। ‘চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা এবং বাক্-স্বাধীনতা’ শিরোনামে সংবিধানের ৩৯নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে (১) চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতার নিশ্চয়তাদান করা হইল। (২) রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, বিদেশি রাষ্ট্রসমূহের সহিত বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক, জনশৃঙ্খলা, শালীনতা ও নৈতিকতার স্বার্থে কিংবা আদালত-অবমাননা, মানহানি বা অপরাধ-সংঘটনে প্ররোচনা সম্পর্কে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসঙ্গত বাধানিষেধ-সাপেক্ষে (ক) প্রত্যেক নাগরিকের বাক্ ও ভাব প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকারের এবং (খ) সংবাদপত্রের স্বাধীনতার নিশ্চয়তা প্রদান করা হইল।

সংবাদপত্র বা গণমাধ্যমকে একটা রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে অভিহিত করা হয়। তাই একটি দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার অন্যতম পূর্বশর্ত হলো মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা। এটি সুশাসন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রেও মুখ্য ভূমিকা পালন করে থাকে।

রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে গণমাধ্যম যাতে শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড়াতে পারে সে জন্য সাংবাদিকরা যেন বিনা বাধায় এবং নিরাপদ পরিবেশে যথাযথভাবে তার দায়িত্ব পালন করতে পারে তার উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করা সরকারের দায়িত্ব। আর সাংবাদিকদের প্রকৃত স্বাধীনতা ছাড়া মুক্ত গণমাধ্যম সুদূর পরাহত।

শুধুমাত্র পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে বিশ্বের প্রায় সব দেশেই সাংবাদিকরা কমবেশি ভয়ভীতির শিকার হচ্ছেন। বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়। প্রভাবশালী মহলের চাপ, হামলা-মামলা, রাজনৈতিক হুমকির কারণে স্বাধীন সাংবাদিকতাকে অনেক ক্ষেত্রেই বাধার সম্মুখীন হতে হয়। মাঠপর্যায়ে সরকারি কর্মকর্তারাও এ ব্যাপারে কম যান না। সুযোগ পেলেই তারা সাংবাদিকদের নানাভাবে হয়রানি করে থাকেন এমনকি সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মাঝেমধ্যে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপপ্রয়োগ কিংবা ভ্রাম্যমাণ আদালতের অপব্যবহারও হয়ে থাকে। অথচ বর্তমান সরকার কর্তৃক ঘোষিত ‘ডিজিটাল বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশে উত্তরণের’ কর্মসূচি সফলভাবে বাস্তবায়ন করতে সাংবাদিকদের স্বাধীনভাবে ভূমিকা পালনের কোনো বিকল্প নেই।

কেননা, গণমাধ্যম ব্যক্তির মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করে। তথ্য প্রদানের মাধ্যমে জনমত গঠনেও গণমাধ্যমের ভূমিকা অনস্বীকার্য। পাশাপাশি গঠনমূলক সমালোচনার মাধ্যমে সরকারের ভুল-ত্রুটি ধরিয়ে দিয়ে স্বচ্ছতা বৃদ্ধির মাধ্যমে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে। এ ছাড়া মুক্ত গণমাধ্যম মানবাধিকার এবং সামাজিক ন্যায়বিচারের জন্যও অত্যাবশ্যক। তাই গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার মাধ্যমে সমাজের বিকাশ ও উন্নয়নের শক্তিশালী ধারা প্রতিষ্ঠিত হয়।

সংবাদপত্রকে বলা হয় সমাজের দর্পণ। সংবাদপত্র কেবলমাত্র সংবাদ পরিবেশন করে না। সমাজের সার্বিক বিকাশ সাধনেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে। সংবাদপত্র গণতন্ত্রের সদা জাগ্রত প্রহরী। মানবাধিকার লঙ্ঘিত হলে, গণতন্ত্র ব্যাহত হলে, কোথাও দুর্নীতি হলে গণমাধ্যম সবার আগে সোচ্চার হয়ে ওঠে। অন্ধবিশ্বাস ও কুসংস্কারের মতো নানা সামাজিক ব্যাধির বিরুদ্ধে চেতনার জাগরণ সৃষ্টির মধ্য দিয়ে সমাজকে ইতিবাচক উন্নতির পথে এগিয়ে নিতে সংবাদপত্রের ভূমিকা অনস্বীকার্য।

তবে পেশাগত দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে সাংবাদিকদের বিশেষভাবে মনে রাখতে হবে, স্বাধীনতারও একটা সীমাবদ্ধতা রয়েছে। স্বাধীনতার অর্থ এই নয়, যা ইচ্ছে তা করা বা লেখা। সাংবাদিকরা দায়বদ্ধতার ঊর্ধ্বে নন। দেশের প্রতি, সমাজের প্রতি, আইনের প্রতি, স্বীয় বিবেকের প্রতি, নীতি-নৈতিকতার প্রতি অবশ্যই তাদের দায়বদ্ধতা রয়েছে। সাংবাদিকতার নীতিমালা অনুসরণ করে বস্তুনিষ্ঠ লেখনী ও সঠিক এবং পরিপূর্ণ তথ্য পরিবেশনের মাধ্যমে তারা এই দায়বদ্ধতা মেনে চলবেন।

গণমাধ্যমের প্রধান সম্পদ হচ্ছে তার বিশ্বাসযোগ্যতা, যা বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে অর্জন করতে হয়। তবে নানা কারণে আমাদের দেশের গণমাধ্যম তার বিশ্বাসযোগ্যতা হারাতে বসেছে। সাংবাদিকতা পেশার মর্যাদার প্রশ্নে এটি মোটেও সুখকর নয়। কাজেই হলুদ সাংবাদিকতা, অপসাংবাদিকতা কিংবা দায়িত্বহীন সাংবাদিকতা যেন কোনোভাবেই তাদের স্পর্শ না করে সে ব্যাপারে সাংবাদিকদের অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে।

আবার এ কথাও অস্বীকার করার উপায় নেই- অনেকেই নিজেদের স্বার্থে গণমাধ্যমকে অনৈতিকভাবে ব্যবহার করছেন এবং প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে এটাকে প্রোপাগান্ডা যন্ত্রে পরিণত করছেন। কিছু কিছু গণমাধ্যম একপেশে কিংবা পক্ষপাতমূলক সংবাদ পরিবেশন করে থাকে বলেও অভিযোগ রয়েছে।

সাংবাদিকদের একটি প্রতিবেদন তৈরি করার সময় সর্বদা মনে রাখতে হবে- ‘A half-truth is even more dangerous than a lie (অর্ধসত্য মিথ্যার চেয়েও ভয়ংকর)। সুতরাং ‘সত্য কথা লিখতে শিখো ফুঁ দিয়ে ফুলিয়ে নয়, আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে’- বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই অমর বাণী তাদের অন্তরে ধারণ করতে হবে।

বর্তমান জমানায় নিয়ন্ত্রণহীন ফেসবুক, ইউটিউব ও এক্সসহ নানা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রায়ই গুজব বা ভুল তথ্য ছড়িয়ে সমাজে অস্থিরতা তৈরি কিংবা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করা হয়। শক্তিশালী ও স্থিতিশীল সমাজ গঠনে ওই সব গুজব, মিথ্যা তথ্য ও অপপ্রচার রোধে মুক্ত গণমাধ্যম অত্যাবশ্যক।

সাংবাদিকতা একটি মহান পেশা। এটি মেধা ও মননের পেশা, অধ্যয়ন ও অধ্যবসায়ের পেশা; কিন্তু এ পেশায় নিয়োজিত মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন, জীবনের নিরাপত্তা প্রদানের ক্ষেত্রে সব মহলেরই রয়েছে উদাসীনতা।

অন্যদিকে, পেশাগত দায়িত্ব পালন করার সময় বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অসংখ্য সাংবাদিক হত্যার শিকার হচ্ছেন। কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে)-এর তথ্যমতে, পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে ২০২৩ সালে বিশ্বজুড়ে কমপক্ষে ৯৯ জন সাংবাদিক মারা গেছেন। এর মধ্যে ৭৭ জনই গাজায় ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধে জীবন হারান।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
ই-ইঞ্জিনিয়ারিং
জাতীয়6 mins ago

চট্টগ্রাম থেকে হজ ফ্লাইট শুরু ১৪ মে

ই-ইঞ্জিনিয়ারিং
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার38 mins ago

এসএসসির ফল প্রকাশ ১২ মে

ই-ইঞ্জিনিয়ারিং
জাতীয়44 mins ago

১০ টাকায় টিকিট কেটে চোখের চিকিৎসা নিলেন প্রধানমন্ত্রী

ই-ইঞ্জিনিয়ারিং
সারাদেশ2 hours ago

গাজীপুরে যাত্রী ও মালবাহী ট্রেনের সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক

ই-ইঞ্জিনিয়ারিং
ধর্ম ও জীবন3 hours ago

দুই কাজে নষ্ট হয় জুমার সওয়াব

ই-ইঞ্জিনিয়ারিং
আন্তর্জাতিক3 hours ago

পাকিস্তানে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ২০

ই-ইঞ্জিনিয়ারিং
অর্থনীতি3 hours ago

সংশোধিত বাজেটে কৃষি খাতে ভর্তুকি বেড়েছে ৮ কোটি টাকা

ই-ইঞ্জিনিয়ারিং
শিল্প-বাণিজ্য4 hours ago

বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী ৮০ সৌদি কম্পানি

ই-ইঞ্জিনিয়ারিং
আন্তর্জাতিক4 hours ago

চীনে মহাসড়ক ধসে ৪৮ জনের মৃত্যু

ই-ইঞ্জিনিয়ারিং
জাতীয়4 hours ago

বঙ্গবন্ধু-এডওয়ার্ড হিথ ফ্রেন্ডশিপ অ্যাওয়ার্ড পেলেন দুজন

ই-ইঞ্জিনিয়ারিং
খেলাধুলা5 hours ago

সন্ধ্যায় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

ই-ইঞ্জিনিয়ারিং
আবহাওয়া5 hours ago

কালবৈশাখী ঘূর্ণিঝড়ের খবর দিলো আবহাওয়া অফিস

ই-ইঞ্জিনিয়ারিং
গণমাধ্যম5 hours ago

বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস আজ

ই-ইঞ্জিনিয়ারিং
শিল্প-বাণিজ্য5 hours ago

১০ মাসে রপ্তানি আয় ৪৭.৪৭ বিলিয়ন ডলার

ই-ইঞ্জিনিয়ারিং
লাইফস্টাইল15 hours ago

যেসব খাবার দইয়ের সঙ্গে খাবেন না

ই-ইঞ্জিনিয়ারিং
টেলিকম ও প্রযুক্তি15 hours ago

ইউটিউব না ফেসবুকে বেশি টাকা আয়?

ই-ইঞ্জিনিয়ারিং
আন্তর্জাতিক15 hours ago

যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের বিরুদ্ধে ইরানের নিষেধাজ্ঞা

ই-ইঞ্জিনিয়ারিং
অর্থনীতি16 hours ago

গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের ব্যাখ্যা দিল ব্র্যাক ব্যাংক

ই-ইঞ্জিনিয়ারিং
পুঁজিবাজার16 hours ago

পুঁজিবাজারে আসতে আগ্রহী ই-ইঞ্জিনিয়ারিং

ই-ইঞ্জিনিয়ারিং
জাতীয়16 hours ago

নির্বাচনে প্রভাব দেখালে কাউকে ছাড় নয়: ইসি রাশেদা

ই-ইঞ্জিনিয়ারিং
জাতীয়16 hours ago

মুক্তি পাচ্ছেন মামুনুল হক

ই-ইঞ্জিনিয়ারিং
জাতীয়16 hours ago

প্রাইজবন্ডের ১১৫তম ড্র অনুষ্ঠিত, প্রথম পুরস্কার জিতল যিনি

ই-ইঞ্জিনিয়ারিং
সারাদেশ16 hours ago

সীমান্ত থেকে ১০ জেলেকে অপহরণ

ই-ইঞ্জিনিয়ারিং
পুঁজিবাজার17 hours ago

এবি ব্যাংকের প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ

ই-ইঞ্জিনিয়ারিং
অর্থনীতি17 hours ago

এপ্রিলে প্রবাসী আয় বেড়েছে ২১ শতাংশ

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১