জাতীয়
মুক্তি পাচ্ছেন মামুনুল হক
হেফাজতে ইসলামের নেতা মামুনুন হক আদালত থেকে জামিন পেয়েছেন। এখন কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তির অপেক্ষায় আছেন। বৃহস্পতিবার (২ মে) রাত ৮টা ৫৪ মিনিটে হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব আজিজুল হক ইসলামবাদী গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আজিজুল হক বলেন, মামুনুল হকের জামিনের সব কাগজপত্র কারাগারে পৌঁছেছে। এ সংবাদ আমরা জানি। এখন কারামুক্তির অপেক্ষায় আছেন। তিনি বলেন, কাগজপত্র সব কারাগারে পৌঁছে গেছে, কিন্তু এখনও কেন কারামুক্তি দিচ্ছে না, এটা আমার বোধগম্য না।
মামুনুল হকের কারামুক্তির একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছাড়িয়ে পড়েছে- এ বিষয় জানতে চাইলে আজিজুল হক বলেন, মামুনুল হকের জামিন হয়েছে। কিন্তু এখনও কারামুক্তি পায়নি। যে ছবিটা ভাইরাল হয়েছে, এটা এখনকার না আগের ছবি।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বাংলাদেশ থেকে আম নিতে চায় ৫ দেশ
কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুস শহীদ বলেছেন, এশিয়া-ইউরোপসহ বিশ্বের ৫টি দেশ বাংলাদেশ থেকে আম নিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। দেশগুলো হলো- রাশিয়া, বেলারুশ, চীন, জাপান ও ভারত।
তিনি বলেন, আমরা চেষ্টা করছি বেশি পরিমাণ আম রপ্তানির। আম রপ্তানির জন্য ২৫০ থেকে ৩০০ কৃষককে সহায়তা করা হয়েছে। রপ্তানির জন্য রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে আম গ্রেডিং শেড এবং ট্রিটমেন্ট প্লান্ট করা হচ্ছে।
শুক্রবার বেলা ১২টার দিকে রাজশাহীর গোদাগাড়ীর করমপুর গ্রামে আমের বাগান পরিদর্শন ও আমচাষিদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, রাজশাহীতে আমের ফলন কম হয়েছে, সে কারণে দাম বাড়বে। ফলে সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের ব্যাপারে সজাগ থাকতে হবে। আমের চাহিদা ও সরবরাহের মধ্যে যেন খুব বেশি পার্থক্য না হয় সে ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হবে।
এর আগে মন্ত্রী সোনাদীঘি গ্রামের কৃষক রাতুল এর ফার্মে মাটিবিহীন চারা উৎপাদন, ই-ফারমিং, ভার্মি কমপোস্ট, বাসতবাড়ি বাগান ও কৃষিক্ষেত পরিদর্শন করেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
বাংলাদেশ থেকে নার্স নিতে যুক্তরাজ্যকে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর আহ্বান
স্বাস্থ্যখাতে সহযোগিতা বৃদ্ধি নিয়ে যুক্তরাজ্য সরকারের সঙ্গে আলোচনা করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন। বৃহস্পতিবার হাউস অব কমন্সে যুক্তরাজ্যের স্বাস্থ্য ও মাধ্যমিক পরিচর্যা বিষয়ক মন্ত্রী অ্যান্ড্রু স্টিফেনসনের সঙ্গে বৈঠকের সময় ব্রিটিশ মন্ত্রীকে বাংলাদেশ থেকে আরও দক্ষ নার্স এবং মিডওয়াইফ নিয়োগের আহ্বান জানান তিনি।
বৈঠকে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতের ডিজিটাইজেশন, তরুণ চিকিৎসকদের দক্ষতা উন্নয়ন এবং ওভারসিজ ডক্টরস ট্রেনিং স্কিমের পুনঃপ্রবর্তনের (মেডিকেল ট্রেনিং ইনিশিয়েটিভের (এমটিআই) মাধ্যমে বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্যের স্বাস্থ্য খাতের সহযোগিতা জোরদার করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বাংলাদেশ কলেজ অফ ফিজিশিয়ানস অ্যান্ড সার্জনস (বিসিপিএস) এবং বিভিন্ন ব্রিটিশ রয়্যাল কলেজের মধ্যে সহযোগিতার গুরুত্বও তুলে ধরেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বর্তমানে যুক্তরাজ্য সরকার এবং রয়্যাল সোসাইটি দ্বারা আয়োজিত ‘এন্টিমাইক্রোবিয়াল রেসিস্টেনন্টের প্রতি আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া’ সম্মেলনে যোগদানের জন্য একটি সরকারি সফরে যুক্তরাজ্যে রয়েছেন।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
বেনাপোলে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ টানা ৫ দিন
বেনাপোল বন্দর দিয়ে টানা পাঁচদিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে। শুক্রবার (১৭ মে) বেনাপোল সিঅ্যান্ডএফ স্টাফ এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, শনি, রোব ও সোমবার ভারতের উত্তর ২৪ পরগণার বনগাঁতে লোকসভা নির্বাচন, মঙ্গলবার যশোরের শার্শা উপজেলা নির্বাচন ও বুধবার বৌদ্ধ পূর্ণিমার সরকারি ছুটির কারণে বন্দর দিয়ে সবধরনের আমদানি রপ্তানি বন্ধ থাকবে। তবে মেডিকেল ইমার্জেন্সি রোগী ও পচনশীল পণ্য বহনকারী যানবাহন বৈধ কাগজপত্র সাপেক্ষে চলাচল করতে পারবে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ভারতের পেট্রাপোল সিঅ্যান্ডএফ স্টাফ ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কার্ত্তিক চক্রবর্তী জানান, ২৩ মে (বৃহস্পতিবার) সকাল থেকে পুরোদমে আবারো চলবে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম।
বেনাপোল চেকপোস্ট পুলিশ ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজহারুল ইসলাম জানান, এ পথে পাঁচদিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও দুই দেশের মধ্যে পাসপোর্টযাত্রী চলাচল স্বাভাবিক থাকবে। ভারতের নির্বাচন উপলক্ষে তিনদিন যাত্রী চলাচল সীমিত করার কোনো পত্র আমরা পায়নি।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
র্যাবের নিষেধাজ্ঞা নিয়ে যা বললো যুক্তরাষ্ট্র
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের উপপ্রধান মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল জানিয়েছেন, র্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হচ্ছে, এমন দাবি সত্য নয়। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (১৬ মে) মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশ বিষয়ে করা এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ কথা জানান।
বাংলাদেশ সফররত যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর সঙ্গে একটি বৈঠক শেষে ক্ষমতাসীন প্রধানমন্ত্রীর বিনিয়োগ উপদেষ্টা সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘র্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে হোয়াইট হাউস এবং স্টেট ডিপার্টমেন্ট কাজ করছে। এ বিষয়ে জাস্টিস ডিপার্টমেন্টকে বলা হয়েছে এবং প্রসেসের মধ্যে আছে।’ -এমন দাবি কী সত্য?
সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে বেদান্ত প্যাটেল বলেন, এমন দাবি সম্পূর্ণ মিথ্যা। যুক্তরাষ্ট্র র্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করছে না। এ দাবিগুলো মিথ্যা।
নিষেধাজ্ঞা সমূহ আরোপ করা হয়েছে আচরণ পরিবর্তন এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে বলে জানান মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের এ উপপ্রধান মুখপাত্র।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
শেখ হাসিনার প্রচেষ্টায় ফোরজি সেবা সবার হাতের মুঠোয়: রাষ্ট্রপতি
প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর দোরগোড়ায় তথ্য প্রযুক্তি সেবা পৌঁছে আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের কথা তুলে ধরে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐকান্তিক প্রচেষ্টার ফলে চতুর্থ প্রজন্মের টেলিযোগাযোগ সেবা আজ সবার হাতের মুঠোয়। শুক্রবার (১৭ মে) বিশ্ব টেলিযোগাযোগ এবং তথ্য সমাজ দিবস উপলক্ষে দেওয়া বাণীতে তিনি এ কথা বলেন।
রাষ্ট্রপতি বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি ও উন্নত টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা যেকোনো দেশের সার্বিক উন্নয়ন ও অগ্রগতির অন্যতম নির্দেশক। সরকার তথ্যপ্রযুক্তি এবং টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার সুফল ও তথ্যপ্রযুক্তি সেবা দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে প্রতিটি ইউনিয়নে স্থাপন করেছে ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার বা ইউডিসি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐকান্তিক প্রচেষ্টার ফলে চতুর্থ প্রজন্মের টেলিযোগাযোগ সেবা আজ সবার হাতের মুঠোয়।
মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়নে বিগ ডাটা, মেশিন লার্নিং, এআইভিত্তিক কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। বাংলাদেশে আধুনিক টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট ব্যবস্থা মানুষের জীবনযাত্রাকে অনেক সহজ ও গতিশীল করেছে।
তিনি বলেন, জীবনযাত্রার মানোন্নয়নের পাশাপাশি জিডিপি প্রবৃদ্ধি, নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি, ডিজিটাল সেবা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে ব্যবধান হ্রাসেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। আমি মনে করি, ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণে বিদ্যমান টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা ও তথ্যপ্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরি। বিশেষ করে টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে নতুন নতুন ডিজিটাল প্রযুক্তি, পণ্য ও সেবা উদ্ভাবনে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে।
মো. সাহাবুদ্দিন আরও বলেন, দেশের জনগণের জন্য বিশ্বমানের টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি সেবা নিশ্চিত করতে আমি দেশের টেলিকম প্রকৌশলীসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাই।
এমআই