জাতীয়
বুধবার অথবা বৃহস্পতিবার নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
আগামীকাল বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় অথবা পরদিন বৃহস্পতিবার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ।
মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য জানান।
তিনি, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণায় ভাষণের সবকিছু চূড়ান্ত। রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় অথবা বৃহস্পতিবার তফসিল ঘোষণা করা হবে।
এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, তফসিল ঘোষণায় রাজনৈতিক দলসহ সবারর সহযোগিতার বিষয়ে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া হবে। আগামীকাল দুপুরে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যাবে নির্বাচন কমিশন।
তিনি আরও বলেন, চূড়ান্ত পোস্টাল ব্যালটে নিষিদ্ধ বা স্থগিত কোনো দলের প্রতীক থাকবে না।
জাতীয়
জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা আজ
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং গণভোটের তফসিল আজ বৃহস্পতিবার(১১ ডিসেম্বর) ঘোষণা করা হবে। সন্ধ্যা ৬টায় জাতির উদ্দেশে দেওয়া এক ভাষণের মধ্য দিয়ে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করবেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। গতকাল বুধবার আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে এ তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। এরই মধ্যে গতকাল বিকেল ৪টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সিইসির ভাষণ রেকর্ড করেছে বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি) ও বাংলাদেশ বেতার। তফসিল ঘোষণাকে কেন্দ্র করে নির্বাচন ভবনের আশপাশে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
ইসি সচিব বলেন, বৃহস্পতিবার ৩০০ আসনে তফসিল ঘোষণা করা হবে। সন্ধ্যা ৬টার পর প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন এবং তফসিল ঘোষণা করবেন। ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন এবং গণভোট কবে হবে, সেই তারিখ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জানা যাবে। তবে নির্বাচন কমিশনার আনোয়ারুল ইসলাম সরকার জানান, ৮ বা ১২ ফেব্রুয়ারি ভোট হতে পারে।
এদিকে তফসিলের আগে ভোটের সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে ইসি। রেওয়াজ অনুযায়ী গতকাল রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে বঙ্গভবনে যান এ এম এম নাসির উদ্দিন নেতৃত্বাধীন কমিশন। এ সময় তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ, তাহমিদা আহমদ, মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ ও নির্বাচন কমিশন সচিব আখতার আহমেদ। প্রায় দেড় ঘণ্টা বৈঠকের পর সিইসি ও কমিশনের সদস্যরা বেরিয়ে আসেন। তবে অপেক্ষায় থাকা সাংবাদিকদের সঙ্গে তারা কথা বলেননি।
বৈঠক শেষে নির্বাচন কমিশনে ফিরে ইসি সচিব আখতার আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, রাষ্ট্রপতিকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার যে বিষয়গুলো আপডেট করেছেন, তার মধ্যে আছে ভোটার তালিকা—গত জানুয়ারি থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত ভোটার তালিকার ক্রমসংযোজন এবং বর্তমান অবস্থা, রাজনৈতিক দল নিবন্ধন এবং তার সর্বশেষ অগ্রগতি। জাতীয় সংসদ নির্বাচন এবং গণভোট—এই দুটি বিষয় আমরা কীভাবে করব, ব্যালট পেপারগুলো কীভাবে তৈরি হচ্ছে, ব্যালট পেপারের রং কী হবে, ব্যালট পেপার কীভাবে একজন ভোটারকে দেওয়া হবে, মক ভোটিং অনুযায়ী একজন ভোটার কত সময় নিয়েছেন এবং গণনার পদ্ধতি—এসব বিষয়ে তিনি বিস্তারিত জানতে চেয়েছেন। আমাদের পক্ষ থেকে বিস্তারিত জানানোর পর তিনি সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, আমরা যে ভোটের সময় এক ঘণ্টা বাড়িয়েছি—সকাল সাড়ে ৭টা থেকে বিকাল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত করেছি—এটিকেও তিনি যৌক্তিক বলেছেন এবং সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
তিনি আরও বলেন, তিনি অত্যন্ত মনোযোগ দিয়ে যে বিষয়টি জেনেছেন, তা হলো ‘আউট অব কান্ট্রি ভোটিং’ এবং ‘ইন কান্ট্রি পোস্টাল ভোট’। তিনি আমাদের বলেছেন, নির্বাচন কমিশন এগিয়ে যাচ্ছে এবং একটি ভালো, সুষ্ঠু ও অর্থবহ নির্বাচনের জন্য যতটুকু সাহায্য–সহযোগিতা ও সহানুভূতি দেওয়ার সুযোগ আছে, তিনি তার থেকে বেশি দেবেন। এর আগে রেওয়াজ অনুযায়ী মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ও গত ৭ ডিসেম্বর প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন নাসির উদ্দিন নেতৃত্বাধীন কমিশন।
এদিকে বাগেরহাটের সংসদীয় আসন চারটি থেকে কমিয়ে তিনটি করে নির্বাচন কমিশন যে গেজেট জারি করেছিল, তা ‘অবৈধ’ ঘোষণা করে গতকাল রায় দিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। তবে আদালতের ওই রায় তফসিলে খুব বেশি প্রভাব ফেলবে না বলে মনে করছেন আব্দুর রহমানেল মাছউদ।
বাগেরহাট ও গাজীপুরের সংসদীয় আসন নিয়ে আপিল বিভাগের রায়ের পর কোনো জটিলতা হবে কি না, এমন প্রশ্নে ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, এখন পর্যন্ত সিদ্ধান্ত হয়েছে ৩০০ আসনের তফসিল হবে। রায় পাওয়ার পরে যদি কোনো কারণবশত সংশোধনের প্রয়োজন হয়, সেটাও নিয়ম অনুযায়ী করা যাবে। কোর্টের অর্ডার এখনো হাতে পাইনি। সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ও জমার শেষ দিন, বাছাই, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ও ভোটের তারিখ নির্ধারণ করা হবে তফসিলে। আর গণভোটের জন্য শুধু ভোটের তারিখটি উল্লেখ করা হবে।
আখতার আহমেদ আরও বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটকে সামনে রেখে ভোটকেন্দ্র ও ভোটকক্ষের সংখ্যা অপরিবর্তিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। তবে প্রতিটি কেন্দ্রের প্রতিটি কক্ষে দুটি করে ভোট দেওয়ার জায়গা বা গোপন কক্ষের (স্টাম্পিং সেন্টার) ব্যবস্থা থাকবে। এতে সামান্য পরিমাণে বাজেট বাড়তে পারে বলেও জানান তিনি।
এবার দেশে মোট ভোটার সংখ্যা ১২ কোটি ৭৬ লাখ ৯৫ হাজার ১৮৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ কোটি ৪৮ লাখ ১৪ হাজার ৯০৭ জন, মহিলা ভোটার ৬ কোটি ২৮ লাখ ৭৯ হাজার ৪২ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার ১ হাজার ২৩৪ জন। চলতি বছরের ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত যাদের বয়স ১৮ হয়েছে তাদের নিয়েই চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রস্তুত করেছে নির্বাচন আয়োজনকারী সংস্থা ইসি।
এমকে
জাতীয়
ভোট দিতে ৩ লাখের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে এখন পর্যন্ত তিন লাখের বেশি প্রবাসী বাংলাদেশি নিবন্ধন করেছেন বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
বুধবার (১০ ডিসেম্বর) রাজধানীর বেইলি রোডের রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।
পোস্টাল ব্যালট বিষয়ে কেমন সাড়া পাওয়া যাচ্ছে- জানতে চাইলে প্রেস সচিব বলেন, পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোটাধিকার প্রয়োগের জন্য ৩ লাখেরও বেশি প্রবাসী নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন।
পোস্টাল ব্যালটের বিষয়ে প্রবাসী ভাইবোনদের মধ্যে উদ্যম ও জোয়ার বইছে বলে মন্তব্যও করেন শফিকুল আলম।
তিনি জানান, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এক কোটি ৩০ লাখ থেকে এক কোটি ৫০ লাখ প্রবাসী বাংলাদেশি রয়েছেন। তাদের পোস্টাল ব্যালটে ভোটদানে নিবন্ধনের জন্য ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় রয়েছে।
নির্ধারিত সময়ে নিবন্ধন করা প্রবাসী ভোটারসংখ্যা কত হতে পারে- এমন প্রশ্নের জবাবে প্রেস সচিব বলেন, ‘আমরা তো চাই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যত বাংলাদেশি নাগরিক রয়েছেন, তারা সবাই ভোটার হোক।’
জাতীয়
ইসলামিক কর্মকাণ্ড না চললে মসজিদ থেকে লাভ নেই: ধর্ম উপদেষ্টা
মুসল্লি না থাকলে এবং ইসলামিক কর্মকাণ্ড না চললে মসজিদ থেকে লাভ নেই বলে মন্তব্য করেছেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।তিনি বলেন, আজ দেশের ৫৬৪টি মডেল মসজিদের মধ্যে গুরুদাসপুর মডেল মসজিদের আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু হলো। ১৬ কোটি ৭৩ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত তিনতলার এই মসজিদে সবাই নিয়মিত নামাজ পড়বেন। মুসল্লি না থাকলে এবং ইসলামিক কর্মকাণ্ড না চললে মসজিদ থেকে লাভ নেই, এটা আমরা চাই না। মসজিদের আবাদ করবেন সবাই।
বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বিকেলে গুরুদাসপুর মডেল মসজিদের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রমের উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা বলেন।
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেন, ‘আমরা ইমাম-মুয়াজ্জিন ও খাদেমের বেতন বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছি। দেশের সব জেলখানাতে কুরআন শিক্ষা ও নামাজ আদায়ের উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। যাতে জেল থেকে ফিরে আসামিরা নিয়মিত নামাজ আদায় করেন এবং অন্যায় কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকেন।
তিনি বলেন, ‘ফিনল্যান্ড-ডেনমার্কসহ পৃথিবীর অনেক দেশে জেলখানা নেই। সেখানে চুরি-ডাকাতিও নেই। আসুন, আমরা ভালো হয়ে যাই।’
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, ‘আজ-কালের মধ্যে নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা করা হবে। নির্বাচনী আমেজ শুরু হয়ে যাবে। আশা করছি, আপনারা ভালো সরকার উপহার পাবেন।’
এ সময় গুরুদাসপুরের ইউএনও ফাহমিদা আফরোজসহ উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, মডেল মসজিদের প্রকল্প পরিচালক শহিদুল আলম, নাটোরের পুলিশ সুপার আব্দুল ওয়াহাব, সহকারী কমিশনার (ভূমি) আসাদুল ইসলাম, প্রিন্সিপাল মাওলানা মোতাহার হোসেন, স্থানীয় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ছাড়াও নানা শ্রেণির মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয়
প্রজ্ঞাপন বৃহস্পতিবার, পুলিশ দিয়ে সরানো হচ্ছে আন্দোলনকারীদের
সচিবালয়ে কর্মরত সরকারি চাকরিজীবীদের ২০ শতাংশ সচিবালয় ভাতার সরকারি প্রজ্ঞাপন (জিও) জারি করা হবে আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর)। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) রাতে সংশ্লিষ্টদের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানা গেছে।
এসিদ্ধান্ত দেওয়ার আগে জিওর দাবিতে অবস্থান নেওয়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পুলিশ দিয়ে সরানোর চেষ্টা করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এতে বিক্ষোভকারীরা অসন্তুষ্ট পড়লে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। বুধবার সন্ধ্যা থেকে এখন পর্যন্ত সচিবালয়ের উত্তপ্ত পরিবেশ বিরাজ করছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সচিবালয়ের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কর্তৃপক্ষ পুলিশ ডাকে। রাত ৮টার দিকে এ বাহিনীর সদস্যরা এলে আন্দোলকারীরা ক্ষিপ্ত হন। পুলিশ আন্দোলনকারীদের সরে যেতে বললে তারা সচিবালয়ের সিঁড়ির সামনে ও গেটে বসে পড়েন। এ সময় তারা ‘সচিবালয়ে পুলিশ কেন গায়ে হাত দিলো- জবাব চাই, জবাব চাই’ স্লোগান দেন। একইসঙ্গে তারা ‘ভুয়া ভুয়া’ ‘জিও চাই জিও চাই, জিও ছাড়া উপায় নাই’সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন।
বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে পাঁচটার পর থেকে অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার দপ্তরের সামনে শত শত কর্মচারী জড়ো হন। তাদের অবরোধে দপ্তরের ভেতরেই আটকে পড়েন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালাহউদ্দিন আহমেদ। তাকে উদ্ধার করতে পুলিশের সহায়তা নেয় কর্তৃপক্ষ। জানা গেছে, পুলিশ অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদকে উদ্ধার করেছে।
সচিবালয়ের বর্তমান পরিস্থিতিতে কর্তৃপক্ষ বা সংশ্লিষ্ট কোনো কর্মকর্তা এ বিষয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া জানাননি। তাদের বক্তব্য সংগ্রহ করাও সম্ভব হয়নি।
জাতীয়
পুলিশি নিরাপত্তায় সচিবালয় ছাড়লেন অর্থ উপদেষ্টা
টানা ৬ ঘণ্টার বেশি সময় অবরুদ্ধ থাকার পর পুলিশি নিরাপত্তায় সচিবালয় থেকে বের হয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ।
বুধবার (১০ ডিসেম্বর) রাত ৮টা ১২ মিনিটে তিনি পুলিশি নিরাপত্তায় সচিবালয় ত্যাগ করেন।
এর আগে পুলিশের একটি বিশেষায়িত ইউনিট সচিবালয়ে প্রবেশ করে। আন্দোলনকারীরা তাদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ বাঁশি বাজিয়ে ছত্রভঙ্গ করার চেষ্টা করে। একপর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি হয়। এ সময় আন্দোলনকারীরা বিভিন্ন স্লোগান দেন।
এর আগে দুপুর ২টার পর থেকে ২০ শতাংশ সচিবালয় ভাতার দাবিতে মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অর্থ উপদেষ্টার দরজার সামনে বসে পড়েন। বিক্ষোভকারীরা উপদেষ্টার দরজার সামনে হ্যান্ড মাইক নিয়ে ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দেন।
সচিবালয়ে সব ধরনের সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করে দফায় দফায় আদেশ জারির পরও আজ আন্দোলনে নেমেছেন বহু কর্মকর্তা-কর্মচারী।




