জাতীয়
ভোট দিতে আড়াই লাখের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ অ্যাপের মাধ্যমে ইতোমধ্যে ২ লাখ ৫০ হাজার ৩৯৪ জন প্রবাসী বাংলাদেশি ভোটার নিবন্ধন করেছেন। নিবন্ধন করা এ ভোটারদের মধ্যে ২ লাখ ২৯ হাজার ১৫০ জন পুরুষ এবং ২১ হাজার ২৪৪ জন নারী। দেশভিত্তিক নিবন্ধনের মধ্যে সৌদি আরব থেকে সর্বোচ্চ ৬৩ হাজার ১৯৫ জন প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন করেছেন।
সোমবার (৮ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টা পর্যন্ত নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য থেকে এ পরিসংখ্যান জানা গেছে।
নির্বাচন কমিশন (ইসি) পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধনের সময় প্রবাসীদের দেশে প্রচলিত নিয়মানুযায়ী সঠিক ঠিকানা দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে। ইসির বার্তায় বলা হয়েছে, প্রয়োজনে কর্মস্থল বা পরিচিতজনের ঠিকানা দেওয়া যাবে।
পূর্বে ঘোষিত সময়সীমা বাড়িয়ে এখন নিবন্ধন চালু থাকবে আগামী ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এছাড়া, ১৮ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বিশ্বের সব দেশের প্রবাসীরা এই অ্যাপের মাধ্যমে নিবন্ধন করতে পারবে। এ প্রসঙ্গে ইসি সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেন, আউট অব কান্ট্রি ভোটিংয়ের ব্যাপারে নিবন্ধনের সময়সীমা বাড়িয়ে ২৫ ডিসেম্বর মধ্যরাত পর্যন্ত করা হয়েছে। এখন বিশ্বের যেকোনো জায়গা থেকেই আমাদের এই অ্যাপ ডাউনলোড করে যে কেউ ভোটার নিবন্ধন করতে পারবেন।
তিনি আরও জানান, নির্বাচনের দায়িত্বে থাকা সরকারি কর্মকর্তা, আইনি হেফাজতে থাকা ভোটার ও নিজ ভোটার এলাকার বাইরে অবস্থানরত সরকারি চাকরিজীবীদের জন্যও ‘ইন-কান্ট্রি পোস্টাল ভোটিং’ (আইসিপিভি) প্রক্রিয়া চালু হবে। তফসিল ঘোষণার পর ১৫ দিনের জন্য এ নিবন্ধন চলবে।
গত ১৮ নভেম্বর প্রধান নির্বাচন কমিশনার এই অ্যাপ উদ্বোধন করে ১৪৮টি নির্দিষ্ট দেশের জন্য সময়সূচি ঘোষণা করেন। পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোটদানের জন্য সংশ্লিষ্ট দেশের মোবাইল নম্বর ব্যবহার করা বাধ্যতামূলক।
নিবন্ধন প্রক্রিয়া সহজ করতে গুগল প্লে স্টোর বা অ্যাপ স্টোর থেকে অ্যাপটি ডাউনলোড করে নির্দেশনা অনুসরণ করতে হবে। নির্বাচন কমিশন ভোটারদের কাছে নির্বাচনী ব্যালট পৌঁছানোর জন্য সঠিক ঠিকানা দেওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করেছে।
জাতীয়
প্রজ্ঞাপন বৃহস্পতিবার, পুলিশ দিয়ে সরানো হচ্ছে আন্দোলনকারীদের
সচিবালয়ে কর্মরত সরকারি চাকরিজীবীদের ২০ শতাংশ সচিবালয় ভাতার সরকারি প্রজ্ঞাপন (জিও) জারি করা হবে আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর)। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) রাতে সংশ্লিষ্টদের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানা গেছে।
এসিদ্ধান্ত দেওয়ার আগে জিওর দাবিতে অবস্থান নেওয়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পুলিশ দিয়ে সরানোর চেষ্টা করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এতে বিক্ষোভকারীরা অসন্তুষ্ট পড়লে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। বুধবার সন্ধ্যা থেকে এখন পর্যন্ত সচিবালয়ের উত্তপ্ত পরিবেশ বিরাজ করছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সচিবালয়ের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কর্তৃপক্ষ পুলিশ ডাকে। রাত ৮টার দিকে এ বাহিনীর সদস্যরা এলে আন্দোলকারীরা ক্ষিপ্ত হন। পুলিশ আন্দোলনকারীদের সরে যেতে বললে তারা সচিবালয়ের সিঁড়ির সামনে ও গেটে বসে পড়েন। এ সময় তারা ‘সচিবালয়ে পুলিশ কেন গায়ে হাত দিলো- জবাব চাই, জবাব চাই’ স্লোগান দেন। একইসঙ্গে তারা ‘ভুয়া ভুয়া’ ‘জিও চাই জিও চাই, জিও ছাড়া উপায় নাই’সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন।
বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে পাঁচটার পর থেকে অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার দপ্তরের সামনে শত শত কর্মচারী জড়ো হন। তাদের অবরোধে দপ্তরের ভেতরেই আটকে পড়েন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালাহউদ্দিন আহমেদ। তাকে উদ্ধার করতে পুলিশের সহায়তা নেয় কর্তৃপক্ষ। জানা গেছে, পুলিশ অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদকে উদ্ধার করেছে।
সচিবালয়ের বর্তমান পরিস্থিতিতে কর্তৃপক্ষ বা সংশ্লিষ্ট কোনো কর্মকর্তা এ বিষয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া জানাননি। তাদের বক্তব্য সংগ্রহ করাও সম্ভব হয়নি।
জাতীয়
পুলিশি নিরাপত্তায় সচিবালয় ছাড়লেন অর্থ উপদেষ্টা
টানা ৬ ঘণ্টার বেশি সময় অবরুদ্ধ থাকার পর পুলিশি নিরাপত্তায় সচিবালয় থেকে বের হয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ।
বুধবার (১০ ডিসেম্বর) রাত ৮টা ১২ মিনিটে তিনি পুলিশি নিরাপত্তায় সচিবালয় ত্যাগ করেন।
এর আগে পুলিশের একটি বিশেষায়িত ইউনিট সচিবালয়ে প্রবেশ করে। আন্দোলনকারীরা তাদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ বাঁশি বাজিয়ে ছত্রভঙ্গ করার চেষ্টা করে। একপর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি হয়। এ সময় আন্দোলনকারীরা বিভিন্ন স্লোগান দেন।
এর আগে দুপুর ২টার পর থেকে ২০ শতাংশ সচিবালয় ভাতার দাবিতে মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অর্থ উপদেষ্টার দরজার সামনে বসে পড়েন। বিক্ষোভকারীরা উপদেষ্টার দরজার সামনে হ্যান্ড মাইক নিয়ে ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দেন।
সচিবালয়ে সব ধরনের সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করে দফায় দফায় আদেশ জারির পরও আজ আন্দোলনে নেমেছেন বহু কর্মকর্তা-কর্মচারী।
জাতীয়
মাহফুজ-আসিফের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও মাহফুজ আলমের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন।
বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৬টায় প্রেস বিফ্রিংয়ে এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
তিনি বলেন, বিকেল ৫টা নাগাদ তারা প্রধান উপদেষ্টার কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন। নির্বাচন কমিশনের তফসিল ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে তাদের পদত্যাগপত্র কার্যকর হবে।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্রদের প্রতিনিধি হিসেবে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা ছিলেন আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলম। আসিফ মাহমুদ স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করছিলেন। মাহফুজ আলম তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করছিলেন।
আসিফ মাহমুদ অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের শুরুতেই উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পান। তিনি প্রথমে শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান। পরে শ্রম মন্ত্রণালয় বাদ দিয়ে তাকে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সময় মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়।
উপদেষ্টা পরিষদে প্রধান উপদেষ্টা ছাড়া উপদেষ্টা ছিলেন ২২ জন। আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলম পদত্যাগ করায় উপদেষ্টাদের সংখ্যা এখন ২০ জন।
জাতীয়
পদত্যাগ করলেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ও আসিফ মাহমুদ
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম এবং আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া পদত্যাগ করেছেন। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় তারা পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন বলে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের একটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্র প্রতিনিধিদের মধ্য থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা ছিলেন মাহফুজ আলম এবং আসিফ মাহমুদ। মাহফুজ আলম দায়িত্বে ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে। আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া দায়িত্ব পালন করছিলেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়, এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে।
২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ৮ আগস্ট অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়। তখন প্রধান উপদেষ্টাসহ মোট ২৩ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ গঠিত হয়েছিল। আজ পদত্যাগের মাধ্যমে দুই ছাত্র প্রতিনিধি পরিষদ থেকে বিদায় নিলেন।
এর আগে ছাত্র প্রতিনিধি নাহিদ ইসলাম গত ২৫ ফেব্রুয়ারি পদত্যাগ করে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক হন। দলটি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া তরুণদের উদ্যোগে গঠিত।
মাহফুজ আলম শুরুতে ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (নিয়োগ: ২৮ আগস্ট ২০২৪)। পরে ১০ নভেম্বর উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেন। নাহিদ ইসলাম পদত্যাগ করার পর তাকে তথ্য উপদেষ্টার দায়িত্ব দেওয়া হয়।
আসিফ মাহমুদ প্রথমে দায়িত্ব পান শ্রম মন্ত্রণালয় ও যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ে। পরে এ এফ হাসান আরিফকে সরিয়ে গত বছরের নভেম্বরে তাকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা করা হয়। এরপর থেকে তিনি স্থানীয় সরকার ও যুব-ক্রীড়া—উভয় মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন।
জাতীয়
সুষ্ঠু নির্বাচনে সব ধরনের সহায়তার আশ্বাস রাষ্ট্রপতির
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও অর্থবহ করতে ‘প্রয়োজনীয়’ সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদল রোববার (১০ ডিসেম্বর) দুপুরে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাতের পর নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব আখতার আহমেদ সাংবাদিকদের এ কথা জানান। এর আগে নির্বাচন কমিশন রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ভোটের অগ্রগতি তুলে ধরেন।
ইসি সচিব বলেন, নির্বাচন-পূর্ব প্রস্তুতি এবং অন্য বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা ও অবহিত করার জন্য রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলাম। রাষ্ট্রপতিকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার যে বিষয়গুলো আপডেট করেছেন, তার মধ্যে একটি হচ্ছে ভোটার তালিকা।
‘জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট—এই দুটি বিষয় কীভাবে আমরা করবো, ব্যালট পেপারগুলো কীভাবে তৈরি করা হচ্ছে, এগুলোর রং কী হবে, ব্যালট পেপার কীভাবে একজন ভোটারকে দেওয়া হবে, ভোট গণনার পদ্ধতি কী হবে—এগুলো বিস্তারিত উনি (রাষ্ট্রপতি) জানতে চেয়েছেন। আমরা আমাদের দিক থেকে উনাকে বিস্তারিত জানানোর পর উনি সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।’
আখতার আহমেদ বলেন, আমরা যে ভোটের সময় এক ঘণ্টা বাড়িয়েছি (সকাল সাড়ে ৭টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত) এ সিদ্ধান্ত যৌক্তিক হয়েছে জানিয়ে রাষ্ট্রপতি সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। উনি অত্যন্ত মন দিয়ে যেটা জেনেছেন সেটা হচ্ছে ‘আউট অফ কান্ট্রি ভোটিং’ এবং ‘ইন কান্ট্রি পোস্টাল ভোট’। এ সম্পর্কে পদ্ধতিগত বিন্যাস ও প্রযুক্তিগত বিষয়গুলো শুনে উনি অত্যন্ত খুশি হয়েছেন।
‘উনি সার্বিকভাবে আমাদের বলেছেন, নির্বাচন কমিশন এগিয়ে যাচ্ছে। একটি ভালো, সুষ্ঠু ও অর্থবহ নির্বাচনের জন্য যতটুকু সাহায্য-সহযোগিতা এবং সহানুভূতি উনার দিক থেকে দেওয়ার সুযোগ আছে, উনি তারচেয়ে বেশি ছাড়া কম দেবেন না।’
ইসি সচিব বলেন, (তফসিল নিয়ে) আজকে বিকেল ৪টার সময় প্রধান নির্বাচন কমিশনারের ভাষণ রেকর্ড করা হবে। এখন সম্ভবত প্রধান নির্বাচন কমিশনার স্যার সবার সঙ্গে বসে সার্বিক বিষয়ে আলোচনা করে তফসিল কখন ঘোষণা করবেন সে সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেবেন। কাজেই যখনই আমি সিদ্ধান্তটা জানতে পারবো, আপনাদের সেটা জানিয়ে দেবো।
‘আপাতত এইটুকুই, একটু অপেক্ষা করেন। হয়তো আমি ঘণ্টাখানেক পর অথবা দুই ঘন্টা পর আপনাদের আরেকটি আপডেট দিতে পারবো’- যোগ করেন ইসি সচিব।




