আন্তর্জাতিক
আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যুদ্ধবিরতি হচ্ছে গাজায়

চুক্তি অনুমোদনের ২৪ ঘণ্টা পর স্থানীয় সময় শনিবার (১১ অক্টোবর) ভোর থেকে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হতে যাচ্ছে।
চুক্তি অনুযায়ী, যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে বন্দিদের মুক্তি দেওয়া হবে। ধারণা করা হচ্ছে, ২০ জন ইসরায়েলি বন্দি এখনো জীবিত আছেন। এর বিনিময়ে শতাধিক ফিলিস্তিনি বন্দিকে ইসরায়েলি কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হবে।
চুক্তির আগে এক সংসদীয় বৈঠকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানান, যুদ্ধবিরতি আলোচনায় মধ্যস্থতা ও চুক্তি সম্পন্ন করতে সহায়তার জন্য।
অন্যদিকে হামাসের নির্বাসিত গাজা প্রধান খলিল আল-হাইয়া জানিয়েছেন, তারা যুক্তরাষ্ট্র ও মধ্যস্থতাকারীদের কাছ থেকে নিশ্চয়তা পেয়েছেন যে, এই যুদ্ধের সমাপ্তি ঘটেছে।
এদিকে গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তির বাস্তবায়ন তদারকিতে ইসরায়েলে ২০০ সেনা পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। এমনটাই নিশ্চিত করেছে মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তর (পেন্টাগন)। এই সেনারা মার্কিন সামরিক বাহিনীর সেন্ট্রাল কমান্ড-এর অধীনে কাজ করবে।
মার্কিন কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, নতুন গঠিত টাস্কফোর্সটির নাম হবে সিভিল-মিলিটারি কো-অর্ডিনেশন সেন্টার, যা গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তির অগ্রগতি এবং মানবিক সহায়তার প্রবাহ তদারকি করবে।
অফিসিয়াল সূত্র বলছে, সেনারা ইসরায়েলে অবস্থান করলেও তারা গাজা উপত্যকায় প্রবেশ করবে না। তাদের কাজ হবে সীমান্তবর্তী অঞ্চলে মানবিক সহায়তা, নিরাপত্তা সমন্বয় ও অবকাঠামো পুনর্গঠনে সহায়তা করা।
টাস্কফোর্সে যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও মিশর, কাতার ও তুরস্কের সেনা প্রতিনিধি থাকবে। ধারণা করা হচ্ছে, সংযুক্ত আরব আমিরাতও এই উদ্যোগে যোগ দিতে পারে।

আন্তর্জাতিক
সমুদ্রপথে ইতালিতে আসা অভিবাসীদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

চলতি ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত সমুদ্রপথে ইতালিতে পাড়ি জমানো অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি এসেছেন বাংলাদেশ থেকে। দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ প্রকাশিত পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করে এই তথ্য জানা গেছে।
শুক্রবার প্রকাশিত সেই পরিসংখ্যানের তথ্য বলছে, ২০২৫ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩ অক্টোবর পর্যন্ত সময়ে মোট ১৫ হাজার ৪৭৬ জন বাংলাদেশি সমুদ্রপথে ইতালির উপকূলে পৌঁছেছেন। দেশ অনুযায়ী হিসেব করে দেখা গেছে, চলতি বছর ইতালিতে সমুদ্র পাড়ি দিয়ে আসা অভিবাসীদের মধ্যে বাংলাদেশিদের এই সংখ্যা অন্য যে কোনো দেশ থেকে আসা অভিবাসীদের মধ্যে সর্বোচ্চ। দেশভিত্তিক হিসাবে আগতদের ৩০ শতাংশই ছিলেন বাংলাদেশি।
এদিকে পরিসংখ্যান অনুসারে, চলতি বছর ইতালির উপকূলে আসা মোট অভিবাসীর সংখ্যা ২০২৪ সালের তুলনায় কিছুটা বাড়লেও ২০২৩ সালের তুলনায় অনেক কমেছে।
তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ২০২৫ সালের উল্লিখিত সময়ে মোট ৫১ হাজার ৮৫৫ জন সমুদ্র পাড়ি দিয়ে ইতালিতে এসেছেন। ২০২৪ সালের একই সময়ে সংখ্যাটি ছিল ৫১ হাজার ৩৪১ জন৷ আর ২০২৩ সালে এই সময়ে এসেছিলেন এক লাখ ৩৫ হাজার ৩১৯ জন।
সরকারের তথ্য বলছে, ২০২৪ সালের প্রথম নয় মাসের তুলনায় ২০২৫ সালে বাংলাদেশিদের আগমন প্রায় দ্বিগুণ বেড়েছে৷ ২০২৪ সালে এই সময়ে আট হাজার ৫২৬ জন বাংলাদেশি ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইতালিতে এসেছিলেন৷ এ বছর তা বেড়ে ১৫ হাজার ৪৭৬ জনে দাঁড়িয়েছে।
পরিসংখ্যানে ভূমধ্যসাগর হয়ে ইতালিতে অভিবাসী আগমনে একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে। আফ্রিকা মহাদেশের দেশগুলোর তুলনায় দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো বিশেষ করে বাংলাদেশ থেকে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের আগমন ক্রমেই বাড়ছে।
বাংলাদেশিদের পর সর্বাধিক সংখ্যক অভিবাসী এসেছে ইরিত্রিয়া ও মিশর থেকে। এই সংখ্যা যথাক্রমে ৭ হাজার ৯০ জন ও ৬ হাজার ৫৫৮ জন৷
পাকিস্তান, সুদান, সোমালিয়া, ইথিওপিয়া ও তিউনিশিয়া থেকেও কয়েক হাজার মানুষ এ সময় ইতালিতে পাড়ি জমিয়েছেন। অন্যান্য দেশের মধ্যে রয়েছে ইরান, সিরিয়া, গিনি, আলজেরিয়া, নাইজেরিয়া, মালি ও আফগানিস্তান। আরও কিছু অভিবাসীর পরিচয় যাচাইয়ের কাজ এখনো চলমান।
প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০২৫ সালের মে থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়টিই ছিল অভিবাসনের প্রধান মৌসুম। মে মাসে ৭ হাজার ১৭৮ জন, জুনে ৭ হাজার ৮৯ জন, জুলাইয়ে ৬ হাজার ৪৮৭ জন, আগস্টে ৬ হাজার ১৪৬ জন এবং সেপ্টেম্বর মাসে সর্বোচ্চ ৮ হাজার ৩১৫ জন অভিবাসী ইতালিতে পৌঁছান৷ অক্টোবরের প্রথম দিক পর্যন্ত আগমন প্রায় স্থবির হয়ে পড়েছে।
অন্যদিকে, অভিভাবকহীন অপ্রাপ্তবয়স্ক একক অভিবাসীর সংখ্যাও কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। এ বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট নয় হাজার ১৫৬ জন শিশু ইতালিতে পৌঁছেছে, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় সামান্য বেশি হলেও ২০২৩ সালের উল্লিখিত সময়ের তুলনায় অনেক কম। ২০২৪ সালের এই সময়ে আট হাজার ৭৫২ শিশু এবং ২০২৩ সালে ১৮ হাজার ৮২০ শিশু ইতালিতে পৌঁছেছিল।
আন্তর্জাতিক
শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা মাচাদো

এ বছর শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন ভেনেজুয়েলার রাজনীতিবিদ ও মানবাধিকারকর্মী মারিয়া কোরিনা মাচাদো। আজ শুক্রবার বিকেল ৩টায় নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটি তার নাম ঘোষণা করে।
কমিটি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, ভেনেজুয়েলার জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় অবিরাম প্রচেষ্টা এবং একনায়কতন্ত্র থেকে ন্যায়ভিত্তিক ও শান্তিপূর্ণ গণতন্ত্রে উত্তরণের সংগ্রামের জন্য তিনি এই পুরস্কারে ভূষিত হচ্ছেন।
ভেনেজুয়েলার গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সাহসী নেতা হিসেবে মারিয়া কোরিনা মাচাদো সাম্প্রতিক সময়ে লাতিন আমেরিকায় অনন্য অবস্থান দাঁড় করিয়েছেন।
আন্তর্জাতিক
ফিলিপাইনে শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামির সতর্কতা

প্রচণ্ড শক্তিশালী এক ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে ফিলিপাইনের দক্ষিণাঞ্চলে। ইতোমধ্যে অঞ্চলটিতে সুনামির সতর্কতা জারি করেছে কর্তৃপক্ষ।
শুক্রবার (১০ অক্টোবর) সকাল সোয়া ৮ টার দিকে দেশটির মিন্দানাও অঞ্চলে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ (ইউএসজিএস) এবং ইউরোপীয়-ভূমধ্যসাগরীয় ভূকম্পবিদ্যা কেন্দ্র (ইএমএসসি) থেকে ভূমিকম্পটির মাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৭.৪। আর ফিলিপাইন ইনস্টিটিউট অফ ভলকানোলজি অ্যান্ড সিসমোলজির রেকর্ড অনুযায়ী, ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৭.৬। ভূমিকম্পটি ভূপৃষ্ঠ থেকে ৫৮ কিলোমিটার নিচে আঘাত হেনেছে।
তাৎক্ষণিক এক বার্তায় প্রশান্ত মহাসাগর অঞ্চলের সুনামি সতর্কতা সংস্থা প্যাসিফিক সুনামি ওয়ার্নিং সেন্টার জানিয়েছে, সুনামির জলোচ্ছ্বাসের সময় ফিলিপাইনের কোনো কোনো এলাকায় সাগরের ঢেউয়ের উচ্চতা ১০ ফুট পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে। আরও বলা হয়েছে, প্রতিবেশী দেশ ইন্দোনেশিয়া এবং প্রশান্ত মহাসাগর অঞ্চলের দ্বীপরাষ্ট্র পালাউ-এও আঘাত হানতে পারে সুনামি। এই দুই দেশে জলোচ্ছ্বাসের সময় ঢেউয়ের উচ্চতা ১ মিটার বা ৩ ফুটের বেশি হতে পারে।
ফিলিপাইনের ভূকম্পবিদ্যা প্রধান টেরেসিটো বাকলকল বলেছেন যে তার সংস্থা ভূমিকম্পের পর সুনামি সতর্কতা জারি করবে, যা স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ৪৩ মিনিটে মানায় শহর থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে আঘাত হানে।
শক্তিশালী এই ভূমিকম্পের আঘাতে তাৎক্ষণিকভাবে কোনও ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া না গেলেও আগামী কয়েক ঘন্টার মধ্যে দেশটির প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূলে এক মিটার উঁচু ঢেউয়ের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে উপকূলীয় এলাকার বাসিন্দাদের অবিলম্বে নিরাপদ স্থানে সরে যেতে অনুরোধ করা হয়েছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সুনামি সতর্কতা ব্যবস্থাও সুনামির সতর্কতা জারি করেছে। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থলের ৩০০ কিলোমিটারের মধ্যে উপকূলে বিপজ্জনক ঢেউ আসতে পারে জানিয়েছে তারা।
প্রাথমিক ভূমিকম্পের আধ ঘন্টার মধ্যে ইউএসজিএ একই স্থানে একাধিক আফটারশক রেকর্ড করেছে, যার মধ্যে ৫.৬ থেকে ৬.০ মাত্রার কম্পনও রয়েছে।
মাত্রই সপ্তাহ দুয়েক আগে ৬.৯ মাত্রার একটি ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল ইন্দোনেশিয়ায়। এতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির পাশাপাশি প্রাণ হারিয়েছিলেন ৬৯ জন। দেশটির কেন্দ্রীয় সেবু প্রদেশে ওই ভূমিকম্পে আহত হন আরও অনেকে।
আন্তর্জাতিক
সাহিত্যে নোবেল পেলেন হাঙ্গেরিয়ান লেখক লাসজলো ক্রাসনাহোরকাই

সাহিত্যে অসামান্য অবদান রাখার পুরস্কার স্বরূপ এ বছর সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন হাঙ্গেরিয়ান লেখক লাসজলো ক্রাসনাহোরকাই। বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) তার নাম ঘোষণা করে সুইডিশ অ্যাকাডেমি।
সুইডিশ অ্যাকাডেমি বলেছে, ‘আকর্ষণীয় এবং দুরদর্শী রচনার জন্য তাকে এ বছর সাহিত্যে নোবেল দেওয়া হয়েছে। সংস্থাটি বলেছে, তার লেখনি বৈশ্বিক ভয়াবহতার মধ্যে শিল্পের শক্তিকে পুনরায় নিশ্চিত করেছে।
লেখক লাসলো ক্রাসনাহোরকাই ১৯৫৪ সালে রোমানিয়ার সীমান্তের কাছে দক্ষিণ-পূর্ব হাঙ্গেরির ছোট শহর জিউলাতে জন্মগ্রহণ করেন। অনুরূপ একটি প্রত্যন্ত গ্রামীণ অঞ্চলই হলো ক্রাসনাহোরকাইয়ের প্রথম উপন্যাস সাতানটাঙ্গোর (১৯৮৫ সালে প্রথম প্রকাশিত) প্রেক্ষাপট।
এই উপন্যাসে হাঙ্গেরির গ্রামীণ এক পরিত্যক্ত সমবায় খামারে বাস করা একদল দরিদ্র মানুষের কথা বলা হয়েছে। সমাজতন্ত্রের পতনের ঠিক আগমুহূর্তে যাঁরা অনিশ্চয়তা ও নিরাশার মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন।
এই উপন্যাসটি হাঙ্গেরির সাহিত্য জগতে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। এই লেখকের ব্রেকথ্রু কাজ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে এই উপন্যাস।
আমেরিকান সমালোচক সুজান সোনট্যাগ লেখকের দ্বিতীয় উপন্যাস দ্য মেলানকোলি অব রেজিসট্যান্স (১৯৮৯ সালে প্রকাশিত, ইংরেজি অনুবাদ ১৯৯৮) পড়ে ক্রাসনাহোরকাইকে বলেছিলেন সমসাময়িক সাহিত্যের ‘অ্যাপোক্যালিপসের মাস্টার’।
লাসলো ক্রাসনাহোরকাই মধ্য ইউরোপীয় ঐতিহ্যের একজন মহাকাব্যিক লেখক। এই ধারার পরিচিত লেখক হলেন কাফকা। তার লেখার ধরণে আছে উদ্ভট। তাকে নোবেল কমিটি বলেছেন ‘চিন্তাশীল, সূক্ষ্মভাবে পরিমিত স্বর গ্রহণকারী’।
আন্তর্জাতিক
ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কার দেওয়ার আহ্বান জানালো ইসরায়েল

ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ও দখলদার ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতির চুক্তি করায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ইসরায়েলের বিরোধী দলীয় নেতা ইয়ার লাপিদ।
বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) হামাস ও ইসরায়েল যুদ্ধবিরতির চুক্তিতে সম্মত হয়। যা ট্রাম্প নিজেই ঘোষণা দেন।
এরপর ইসরায়েলি বিরোধী দলীয় নেতা ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কার দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, “বর্তমানে অন্য যে কেউর চেয়ে ট্রাম্প নোবেল পুরস্কার সবচেয়ে বেশি প্রাপ্য। তিনি ইসরায়েলিদের কৃতজ্ঞতা প্রাপ্য।”
তিনি আরও বলেছেন, “আমি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের দল, স্টিভ উইটকোফ, জার্ড ক্রুসনার, মার্কো রুবিও এবং টনি ব্লেয়ারকে অভিনন্দন জানাই। আরও অভিনন্দন জানাই প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু, প্রতিরক্ষা বাহিনীর কমান্ডার ও সেনাদের। সবার ওপরে অভিনন্দন জানাতে চাই জিম্মিদের পরিবারকে। এই সিংহ ও সিংহীরা বিশ্বকে জিম্মিদের ব্যাপারে এক মুহূর্তের জন্যও ভুলতে দেয়নি।”
এর আগে বৃহস্পতিবার সকালে ট্রাম্প যুদ্ধবিরতির চুক্তির ঘোষণা দেওয়ার পর ইসরায়েলি প্রেসিডেন্ট আইজ্যাক হারজগ বলেন, “কোনো সন্দেহ নেই, এ যুদ্ধবিরতির জন্য ট্রাম্প নোবেল শান্তি পুরস্কার প্রাপ্য।”
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইসরায়েল, রয়টার্স।