কর্পোরেট সংবাদ
পূবালী ব্যাংক হয়ে বিকাশে ৫০ লাখ বারেরও বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা
দশ মাসেরও কম সময়ের মধ্যে পূবালী ব্যাংক হয়ে প্রিয়জনের বিকাশ অ্যাকাউন্টে ৫০ লাখ বারেরও বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশীরা। দেশের দুটি শীর্ষ আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ঝামেলাহীনভাবে ও নিরাপদে রেমিট্যান্স পাঠানোর এই সুবিধা প্রবাসী এবং তাঁর প্রিয়জনদের আস্থা অর্জন করেছে এবং বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠানোকে উধুব্ধ করে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকেও শক্তিশালী করছে।
সম্প্রতি বিকাশের প্রধান কার্যালয়ে এই অর্জনকে উদযাপন করতে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পূবালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলী এবং বিকাশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কামাল কাদীর সহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। তারা এই যৌথ সেবার সাফল্যের গুরুত্ব তুলে ধরেন এবং গ্রাহকদের জন্য রেমিটেন্স সেবাকে আরও সহজ ও নিরাপদ করার অঙ্গীকার করেন।
দেশের অর্থনীতির অন্যতম লাইফলাইন হিসেবে বিবেচিত প্রবাসীদের কষ্টার্জিত রেমিট্যান্স দেশের বৈদেশিক মুদ্রার প্রবাহকে গতিশীল ও রিজার্ভকে শক্তিশালী করে জাতীয় অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সাহায্য করছে। সে লক্ষ্যেই, আরও সহজে ও নিরাপদে রেমিট্যান্স পাঠানোর জন্য একটি শক্তিশালী ইকোসিস্টেম তৈরি করেছে পূবালী ব্যাংক ও বিকাশ। বিশ্বের ৩৩টি দেশ থেকে ১১টি আন্তর্জাতিক মানি ট্রান্সফার অপারেটরের মাধ্যমে পূবালী ব্যাংকে সেটেলমেন্ট হয়ে তাৎক্ষণিক প্রিয়জনের বিকাশ অ্যাকাউন্টে পৌঁছে যাচ্ছে প্রবাসীর পাঠানো কষ্টার্জিত রেমিট্যান্স। সাথে হাজারে ২৫ টাকা সরকারি প্রণোদনাও গ্রহণ করছেন রেমিট্যান্স গ্রহীতারা। বিকাশ-এ গ্রহণ করা সেই অর্থ খুব সহজেই নিকটস্থ এজেন্ট পয়েন্ট থেকে ক্যাশ আউট করতে পারছেন স্বজনরা।
এছাড়া, ক্যাশ আউট না করেও প্রবাসীর প্রিয়জনরা বিকাশের মাধ্যমেই বিভিন্ন ধরনের পণ্য ও সেবার পেমেন্ট, গ্যাস-বিদ্যুৎ-পানির মতো ইউটিলিটি সেবার বিল পরিশোধ, সেন্ড মানি, মোবাইল রিচার্জ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সরকারি সেবার ফি পরিশোধ, অনুদান প্রদান, ইন্স্যুরেন্স প্রিমিয়াম, মাইক্রোফাইন্যান্স পেমেন্ট সহ অসংখ্য সেবা নিতে পারছেন ঘরে বসেই।
এদিকে, রেমিটেন্সের টাকা এখন আরও কম খরচে ক্যাশ আউটের সুযোগ নিতে পারছেন দেশে থাকা প্রবাসীর স্বজনেরা। দেশজুড়ে শীর্ষ বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর প্রায় ২,৫০০ এটিএম বুথ থেকে হাজারে মাত্র ৭ টাকা চার্জে বিকাশ অ্যাপ দিয়ে বা *২৪৭# ডায়াল করে গ্রাহকরা রেমিট্যান্সের টাকা ক্যাশ আউট করতে পারছেন।
কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংকের সেলফিন অ্যাপে যোগ হলো সম্পূর্ণ ভয়েস-চালিত সেবা
ইসলামী ব্যাংকের সেলফিন অ্যাপে চালু হলো দেশের প্রথম কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট সেলফিন ইকো। এটি একটি সম্পূর্ণ ভয়েস-ভিত্তিক উন্নত ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট যার মাধ্যমে ব্যবহারকারী ভয়েস কমান্ড দিয়ে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবেন। ব্যবহারকারী ইংরেজিতে ভয়েস কমান্ড দিলেই সেলফিন ইকো গ্রাহকের পরিচয় নিশ্চিত করে বাকি কাজ স্বয়ংক্রিয়ভাবে সম্পাদন করে। এতে প্রয়োজন হয় না হাতের কোনো স্পর্শ।
উদাহরণস্বরূপ গ্রাহক যদি বলেন “শো মি সেলফিন/এমক্যাশ ব্যালেন্স” সেলফিন ইকো সঙ্গে সঙ্গে ব্যালেন্স প্রদর্শন করবে। অথবা তার অ্যাকাউন্ট নম্বরটি বললে সেই অ্যাকাউন্টের ব্যালেন্স তাৎক্ষণিকভাবে দেখাবে। একইভাবে ব্যবহারকারী যদি বলেন “সেন্ড টেন থাউজ্যান্ড টাকা টু মামুনস অ্যাকাউন্ট”, সেলফিন ইকো ফেভারিট অপশনে মামুন নামে সংরক্ষিত অ্যাকাউন্টে টাকা ট্রান্সফারের প্রিভিউ দেখাবে। এরপর গ্রাহক পিন ও ওটিপি দিয়ে লেনদেন সম্পন্ন করবেন।
ব্যবহারকারী শুধু ভয়েস কমান্ড ব্যবহার করেই পরিশোধ করতে পারবেন খিদমাহ ক্রেডিট কার্ড বিল। “চেক মাই খিদমাহ বিল অ্যান্ড পে” বললেই সেলফিন ইকো স্বয়ংক্রিয়ভাবে খিদমাহ’র বকেয়া বিল পরিদর্শন করবে এবং অ্যাকাউন্ট থেকে বিল পরিশোধ করার শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত স্পর্শ ছাড়াই সম্পন্ন হবে। গ্রাহক শুধু পিন আর ওটিপি দিয়ে কাজ শেষ করবেন।
সেলফিন ব্যবহার করে এটিএম বুথ থেকে টাকা উত্তোলন হবে আরও সহজ ও দ্রুত। ব্যবহারকারী শুধু ভয়েস কমান্ডে “জেনারেট টোকেন টু উইথড্রো টাকা টোয়েন্টি থাউজ্যান্ড ফ্রম অ্যাকাউন্ট নাম্বার” বলে সংশ্লিষ্ট অ্যাকাউন্ট নম্বারটি বললেই সেলফিন ইকো স্বয়ংক্রিয়ভাবে উল্লেখিত অ্যাকাউন্ট নম্বর থেকে ২০ হাজার টাকার জন্য একটি টোকেন তৈরি করে দেবে, এটিএম বুথে এই টোকেন ব্যবহারের মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করা যাবে।
মোবাইল রিচার্জ করা যাবে হাতের কোনো স্পর্শ ছাড়াই। রিচার্জ মাই মোবাইল উইথ টোয়েন্টি টাকা বললেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যবহারকারীর মোবাইলে ২০ টাকা রিচার্জ হয়ে যাবে। এছাড়া রিচার্জ গ্রহীতার মোবাইল নম্বর আর খুঁজতে কিংবা লিখতে হবে না। শুধু সেভ করা নাম কিংবা মোবাইল নম্বরটি বললেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে রিচার্জ হয়ে যাবে।
সেলফিন ইকোর কার্যকারিতা লেনদেনের বাইরেও বিস্তৃত। ভয়েস কমান্ডেই দেখা যায় অ্যাকাউন্ট স্টেটমেন্ট, সেলফিন ও কার্ড লিমিট, চার্জ ও ফি সংক্রান্ত তথ্য। এছাড়া ভয়েস কমান্ড ব্যবহার করে নির্দিষ্ট সময়ের স্টেটমেন্টও দেখা যায়। প্রয়োজন হলে স্টেটমেন্ট নিজের ইচ্ছেমত ফিল্টার করে নেওয়া যায়। কাজ শেষে ভয়েস দিয়ে লগ-আউট করা যায় হাতের কোনো স্পর্শ ছাড়াই। এ যেন সায়েন্স ফিকশনের বাস্তব রূপ।
ইসলামী ব্যাংকের সেলফিন অ্যাপ বহুদিন ধরেই স্মার্ট ব্যাংকিংয়ের একটি নির্ভরযোগ্য মাধ্যম। বিল পেমেন্ট, ফান্ড ট্রান্সফার, রেমিট্যান্স সংগ্রহসহ বিভিন্ন সেবার কারণে অ্যাপটি ইতোমধ্যেই দেশের অন্যতম জনপ্রিয় ডিজিটাল ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম। বর্তমানে প্রায় ৫৭ লাখ গ্রাহক সেলফিন ব্যবহার করছেন।
বর্তমানে সেলফিন ইকো ব্যবহারকারীর কণ্ঠস্বর আরও নিখুঁতভাবে শনাক্ত করার জন্য শেখার ধাপে রয়েছে। প্রাথমিক পর্যায়ে পিন ও ওটিপি ম্যানুয়ালি প্রদান করতে হবে, ভবিষ্যতে এই ধাপগুলোও স্বয়ংক্রিয় করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।
কর্পোরেট সংবাদ
সিটি ব্যাংকের নতুন ডিএমডি মিজানুর রশীদ
সিটি ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) ও ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের চিফ বিজনেস অফিসার হিসেবে নিয়োগ পেয়েছে মিজানুর রশীদ। সম্প্রতি তাকে নিয়োগ দেওয়া হয়।
মিজানুর রশীদ ফিনটেক এবং কনজিউমার প্যাকেজড গুডস খাতে ৩০ বছরেরও বেশি বৈচিত্র্যময় অভিজ্ঞতা সম্পন্ন। ব্যবসায়ের আকার বৃদ্ধি ও স্থায়ী প্রবৃদ্ধি অর্জনে তাঁর প্রমাণিত সাফল্য রয়েছে।
এর আগে তিনি বিকাশ লিমিটেডে চিফ কমার্শিয়াল অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। যেখানে তিনি বিকাশ লিমিটেড ও এর গ্রাহকদের জন্য একটি শক্তিশালী ডিজিটাল পেমেন্ট ইকোসিস্টেম গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। তার আগে তিনি ইউনিলিভারের বাংলাদেশ, ভারত ও উপসাগরীয় অঞ্চলে বিভিন্ন উচ্চপর্যায়ে দায়িত্ব পালন করেন এবং বাংলাদেশের ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকা-তেও বিভিন্ন পদে কাজ করেন।
সিটি ব্যাংক বিশ্বাস করে, মিজানুর রশীদের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা ও কৌশলগত দক্ষতা ব্যাংকের ডিজিটাল রূপান্তরের গতিকে আরও ত্বরান্বিত করবে। মিজানুর রশীদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (আইবিএ) থেকে এমবিএ ডিগ্রি সম্পন্ন।
এমকে
কর্পোরেট সংবাদ
আইএফআইসি ব্যাংকের ১৩৫ জন কর্মকর্তাকে পদোন্নতি
পেশাগত কর্মদক্ষতা ও টেকসই প্রবৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার স্বীকৃতি স্বরুপ আইএফআইসি ব্যাংকের ১৩৫ জন কর্মকর্তাকে বিভিন্ন পর্যায়ে পদোন্নতি প্রদান করা হয়েছে।
সোমবার (০১ ডিসেম্বর) রাজধানীর আইএফআইসি টাওয়ার-এ আয়োজন করা হয় ‘সেলিব্রেটিং ক্যারিয়ার প্রগ্রেশন’ শীর্ষক পদোন্নতি প্রদান অনুষ্ঠানের। হাইব্রিড মডেলে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মনসুর মোস্তফা ও সিনিয়র ম্যানেজম্যান্ট টিমের সদস্যরা ৩৪ জন কর্মকর্তার কাছে সরাসরি পদোন্নতি পত্র হস্তান্তর করেন।
এ সময় বিভিন্ন শাখা-উপাশাখা থেকে পদোন্নতিপ্রাপ্ত আরো ১০১ জন কর্মকর্তার কাছে ভার্চুয়ালী পদোন্নতি পত্র প্রদান করা হয়।
এসময় অনুষ্ঠানে বক্তব্যে সৈয়দ মনসুর মোস্তফা পদোন্নতি প্রাপ্ত কর্মকর্তাদের আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, আইএফআইসি ব্যাংকের অগ্রযাত্রার পেছনে সবচেয়ে বড় শক্তি আমাদের কর্মীবৃন্দ। প্রত্যয়ী, নিষ্ঠাবান ও কর্মদক্ষ কর্মীই আমাদের প্রতিষ্ঠানকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। মেধা ও সাফল্যের স্বীকৃতি যেমন ব্যক্তিগত অর্জনের অনুভূতি জাগিয়ে তোলে, তেমনি প্রতিষ্ঠানের ভেতরে একটি সহযোগিতাপূর্ণ ও উদ্দীপনাময় পরিবেশ তৈরিতে ভূমিকা রাখে, যা ভবিষ্যতের পথচলাকে আরও দৃঢ় করে।
কর্পোরেট সংবাদ
ইসলামী ব্যাংকের শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের এক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রবিবার (৩০ নভেম্বর) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মুফতি ছাঈদ আহমদ।
সভায় ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. আবু বকর রফীক ও সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আব্দুস সামাদসহ কাউন্সিলের অন্যান্য সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।
কর্পোরেট সংবাদ
কৃষকদের জন্য ব্র্যাক ও বিকাশের কর্মশালা
কৃষি পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের পাশাপাশি প্রতিদিনকার আর্থিক লেনদেনকে ক্যাশবিহীন, সহজ ও নিরাপদ করতে উত্তরবঙ্গে কৃষকদের জন্য যৌথ কর্মশালা আয়োজন করেছে ব্র্যাক সিড অ্যান্ড এগ্রো এন্টারপ্রাইজ ও বিকাশ। বিকাশ’র মতো ডিজিটাল আর্থিক সেবাকে কাজে লাগিয়ে কৃষি খাতে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি এবং প্রান্তিক কৃষকদের নিরাপদ ডিজিটাল লেনদেনে অভ্যস্ত করাই এই উদ্যোগের লক্ষ্য। সম্প্রতি, ৮৭৫ জন কৃষকের অংশগ্রহণে উত্তরবঙ্গের দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও ও পঞ্চগড়ে এধরনের তিনটি সচেতনতামূলক কর্মশালা আয়োজন করা হয়।
গ্রামীণ অর্থনীতিতে আর্থিক সেবার সীমিত সুযোগ এবং নগদ লেনদেনের ঝুঁকি ও ঝামেলা এড়িয়ে কৃষকরা এখন চাইলেই প্রয়োজনীয় সব আর্থিক সেবা ঘরে বসেই গ্রহণ করতে পারছেন। বিকাশ আকাউন্টের মাধ্যমেই এসব সেবা দিনে-রাতে ২৪ ঘণ্টা গ্রহণ করার পাশাপাশি তাঁরা তাদের নিজেদের আর্থিক ব্যবস্থাপনায়ও আরও স্বাবলম্বী ও স্বাধীন হবেন।
প্রশিক্ষণে, বিকাশ ওয়ালেট খোলা, পিন সেটআপ ও এর গোপনীয়তা রক্ষা, প্রতারণা প্রতিরোধের উপায়, অ্যাপ ও ইউএসএসডি কোড ব্যবহার করে প্রতিদিনকার প্রায় সব ধরনের লেনদেন, এবং এজেন্ট পয়েন্ট থেকে ক্যাশ-আউটের পদ্ধতি ও খরচ সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দেওয়া হয়। এছাড়া, সময়মতো টাকা গ্রহণ ও আর্থিক পরিকল্পনা সহজ করতেও কৃষকদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দেয়া হয়।
কৃষকদের ডিজিটাল লেনদেনে দক্ষ করে তোলা শুধু তাদের আর্থিক নিরাপত্তাই নিশ্চিত করে না, বরং দেশের কৃষি খাতকে প্রযুক্তি-নির্ভর ও আধুনিক করতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এ ধরনের উদ্যোগ গ্রামীণ অর্থনীতিতে ডিজিটাল পেমেন্টের প্রসার ঘটাচ্ছে এবং সাধারণের দোরগোড়ায় প্রয়োজনীয় সব আর্থিক সেবাকে পৌঁছে দিয়ে জীবনযাত্রাকে আরও স্বাচ্ছন্দ্যময় করছে।



