জাতীয়
অন্তর্বর্তী সরকারের সংবাদ সম্মেলন দুপুরে
অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) দুপুরে একটি সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়েছে। এদিন দুপুর ১২টায় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের করবী হলে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
রোববার (২ নভেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে জানানো হয়েছে, এই সংবাদ সম্মেলনটি শুধু বৈধ নিরাপত্তা পাসধারী স্বীকৃত সাংবাদিকদের জন্য উন্মুক্ত।
স্বীকৃত সাংবাদিকদের আগামী সোমবার দুপুর ১২টায় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
জাতীয়
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে: ডিএমটিসিএল এমডি
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে জানিয়ে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারুক আহমেদ বলেন, নিম্নমানের সরঞ্জাম ব্যবহারসহ বিভিন্ন কারণে সাম্প্রতিক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
সোমবার (৩ নভেম্বর) মেট্রোরেল প্রকল্প এবং এর পরিচালনার সার্বিক বিষয় নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।
ডিএমটিসিএল এমডি বলেন, আমাদের প্রথম কাজ হচ্ছে সেফটি নিশ্চিত করা। মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে। এছাড়া নিম্নমানের মালামাল ব্যবহার, ঠিক মতো সব বুঝে না নেওয়াসহ নানা কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তবে, তদন্তের পর সেটা নিশ্চিতভাবে বলা যাবে।
তিনি বলেন, নতুনগুলোর ক্ষেত্রে প্রয়োজনে নকশা পরিবর্তন করা হবে। আমরা রাজনৈতিক দলসহ যারা পিলারে পোস্টারিং করছেন তাদের সরে আশার আহ্বান করছি।
ফারুক আহমেদ বলেন, আমাদের খরচ অনুযায়ী পৃথিবীর সেরা মেট্রো হবার কথা কিন্তু আমাদের এই অবস্থা! যারা আগে কাজ বুঝে নিয়েছে কিংবা যারা দিয়েছে তাদের অবশ্যই অনিয়মের জন্যে আইনের আওতায় আনা উচিত। সরকারের তদন্ত শেষ হলে অবশ্যই সেটা হবে বলে আশা।
তিনি বলেন, ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান থেকে আমরা এখনো পূর্ণাঙ্গ কাজ বুঝে নেইনি। আমরা তাদের কাছে ৩ মাস ধরে বারবার নোটিশ দিয়েও পাচ্ছি না। আংশিকভাবে বুঝে নিলেও ঠিকাদারের মেজর ভুলগুলোতে কাজ করার কথা ২ থেকে আড়াই বছর। কিন্তু সেটাও হয়নি। এখানে দায় তো নিশ্চয় আছে।
ডিএমটিসিএল এমডি বলেন, লাইন-১ এর প্রকল্প পরিচালক নেই এটা ঠিক। প্রয়োজন অনুযায়ী দ্রুত আরও চার থেকে পাঁচজনকে প্রকল্প পরিচালক নিয়োগ দেওয়া হবে।
সম্প্রতি রাজধানীর ফার্মগেটে মেট্রোরেলের একটি পিলার থেকে বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত আবুল কালামের বিষয়ে তিনি বলেন, তার পরিবারকে প্রাথমিকভাবে ৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছে। এটা জীবনের মূল্য হিসেবে দেওয়া হয়নি। ওটা তাকে ইমিডিয়েট সাহায্য হিসেবে দেওয়া হয়েছে।
ফারুক আহমেদ আরও বলেন, নিহত আবুল কালামের ফ্যামিলিকে কীভাবে পারমানেন্টলি সাহায্য করা যায়, সেজন্য ওনার ওয়াইফের সঙ্গে আমার মিটিং হয়েছে। ওনার যোগ্যতা অনুযায়ী একটা চাকরির ব্যবস্থা করা হয়েছে। তিনি যখন তার সার্টিফিকেট এবং ন্যাশনাল আইডেন্টিটি কার্ড, সবকিছু দিয়ে দেবেন (হয়ত অফিসে পৌঁছে গেছে), এটা দেওয়ার পরে আমরা তার জন্য চাকরির ব্যবস্থা করছি।
তিনি বলেন, আবুল কালামের স্ত্রীর হয়ত আরও ছয় মাস লাগবে অনার্স কমপ্লিট করতে। অনার্স কমপ্লিট করলে, ওই যোগ্যতা অনুযায়ী যতটুকু চাকরিতে তাকে পদোন্নতি দেওয়া যায় বা করা যায়, ওই ব্যবস্থা রাখা হয়েছে, প্রভিশন রাখা হয়েছে।
জাতীয়
বাংলাদেশ এখন সংকটময় মুহূর্তে দাঁড়িয়ে আছে: সিইসি
বাংলাদেশ এখন সংকটময় মুহূর্তে দাঁড়িয়ে আছে। গণতন্ত্রের পথে দেশ কীভাবে হাঁটবে, তা আগামী নির্বাচনের ওপর নির্ভর করছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন।
সোমবার (৩ নভেম্বর) জাতীয় নির্বাচনে আনসার-ভিডিপির ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা মহড়া ও আনসার সদস্যদের সমাপনী প্রশিক্ষণ কার্যক্রম অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, নির্বাচনে আনসার সদস্যদের বিশাল ভূমিকা থাকবে। সংখ্যার দিক দিয়ে এটিই সর্ববৃহৎ বাহিনী। গতানুগতিক ধারায় কাজ করলে হবে না। এর বাইরে গিয়ে কাজ করতে হবে।
তিনি বলেন, গণতন্ত্রের পথে দেশ কীভাবে হাঁটবে তা নির্ভর করছে আগামী নির্বাচনের ওপর। ভবিষ্যতের জন্য কেমন বাংলাদেশ রেখে যাব সেই চিন্তা আমাকে সারাক্ষণ ভাবায়। এই দায়িত্বকে চাকরি নয়, চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছি। এমন ক্রিটিক্যাল অবস্থায় গতানুগতিক ধারায় কাজ করলে হবে না।
সিইসি বলেন, রাজনৈতিক দলের সহযোগিতা ছাড়া কখনও একটি সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দেওয়া সম্ভব নয়। ১০ লাখ লোক নির্বাচনী কার্যক্রমে যুক্ত থাকবেন। যারা জেলে আছে এবং প্রবাসীদের জন্যও এবার অ্যাপে রেজিস্ট্রেশনের মাধ্যমে ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
সিইসি বলেন, ১৬ নভেম্বর আমরা পোস্টাল ব্যালটের অ্যাপ লঞ্চ করব। পোস্টাল ব্যালটে নির্বাচনী দায়িত্বে যারা থাকবেন তারা ভোট দেবেন। আপনাদের বাড়ির ঠিকানায় পোস্টাল ব্যালট পৌঁছে যাবে।
সবাইকে সচেতন করে সিইসি বলেন, ব্যক্তিগত পর্যায়ে যাদের সঙ্গেই যোগাযোগ হয় তাদের বুঝাবেন সোশ্যাল মিডিয়ায় কিছু একটা দেখলেই, যাচাই-বাছাই ছাড়া যেন শেয়ার না করে। এটা এখন মানুষের অভ্যাস হয়ে গেছে। কিছু দেখলেই সঙ্গে সঙ্গে বিশ্বাস করে।
এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, এআই অপব্যবহার রোধে আমরা একটা সেল খুলেছি। সেখানে যোগাযোগ করে আপনারা যে কোনো ঘটনার সত্য-মিথ্যা যাচাই করতে পারবেন।
জাতীয়
চিড়িয়াখানায় প্রাণীর প্রতি মানবিক আচরণ করা হয় না: উপদেষ্টা ফরিদা
চিড়িয়াখানায় প্রাণীগুলোর প্রতি মানবিক আচরণ করা হয় না উল্লেখ করে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, জাতীয় চিড়িয়াখানাকে শুধু রাজস্ব বা বিনোদনের মানদণ্ড ভাবা উচিত হবে না। চিড়িয়াখানা দেশের বিশেষ পরিচয়ের প্রতীক হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেতে পারে।
‘বাংলাদেশ জাতীয় চিড়িয়াখানার বর্তমান অবস্থা ও উন্নয়ন পরিকল্পনা’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন। রোববার (২ নভেম্বর) রাজধানীর ফার্মগেটে বাংলাদেশ তুলা উন্নয়ন বোর্ডের হলরুমে কর্মশালাটির আয়োজন করে বাংলাদেশ জাতীয় চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ।
ফরিদা আখতার জানান, চিড়িয়াখানা এখন যে সংকটের মধ্যে রয়েছে তার সমাধান কোনো একক ব্যক্তির, এমনকি ডিজি (মহাপরিচালক) বা পরিচালক একা চাইলে করাও সম্ভব নয়। কারণ এ সমস্যা বহু বছর ধরে চলে আসছে। তাই অধিদপ্তর, চিড়িয়াখানার কর্মকর্তা, বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকসহ সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে নিয়ে সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে।
কর্মশালা সম্পর্কে প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা বলেন, ‘আজ অনেক পরামর্শ পাওয়া গেছে যা নিজেরা মিটিং করলে হতো না। আমরা আগামীতে এমন একটি কমিটি করবো যেখানে সব শ্রেণির অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত করা হবে। প্রয়োজনে প্রতি মাসে সবাই বসে চিড়িয়াখানার উন্নয়নে কী কী করা যায় তা নির্ধারণ করা হবে।’
উপদেষ্টার মতে, চিড়িয়াখানার প্রাণীদের সংরক্ষণ পরিকল্পনা শুধু চিড়িয়াখানার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখা ঠিক নয়। কোনো কোনো প্রাণীকে উপযুক্ত প্রাকৃতিক পরিবেশে স্থানান্তর করা যায় কি না, সেটিও বিবেচনায় নিতে হবে। যেসব প্রাণীর স্বাভাবিক মৃত্যুর সময় ঘনিয়ে এসেছে, সেগুলোকে চিড়িয়াখানায় রাখা হবে কি না বা অন্য কোথাও স্থানান্তর করা হবে কি না, সে বিষয়েও আলাপ-আলোচনা প্রয়োজন।
ফরিদা আখতার বলেন, অনেক সময় বিভিন্ন গবেষণাপ্রতিষ্ঠান চিড়িয়াখানার প্রাণীদের নিয়ে গবেষণার আগ্রহ প্রকাশ করে। তবে প্রাণীকে গবেষণার জন্য বাইরে পাঠানো হবে না। যদি গবেষণা করতে হয়, তবে গবেষকদের চিড়িয়াখানায় এসে, সেখানকার পরিবেশের মধ্যেই গবেষণা করতে হবে।
কর্মশালায় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. আবু সুফিয়ান সভাপতিত্ব করেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের। তিনি বলেন, ‘আমাদের সবচেয়ে বড় সংকট প্রাণীগুলোকে যেভাবে রাখার দরকার তা আমরা করতে পারছি না। এর বড় কারণ পর্যাপ্ত জনবলের অভাব। আজকের এ কর্মশালা থেকে যে প্রস্তাবগুলো আসবে তা বাস্তবায়নের চেষ্টা করবো।’
কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য দেন অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) ডা. মো. বয়জার রহমান। মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন চিড়িয়াখানার পরিচালক ড. মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম তালুকদার। মূলপ্রবন্ধের ওপর আলোচনা করেন চিড়িয়াখানার সাবেক কিউরেটর ডা. এ বি এম শহীদ উল্লাহ, শেরে-বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের এনিমেল সাইন্স অ্যান্ড ভেটেরিনারি মেডিসিন অনুষদের ডিন ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তৌহিদুর রহমান প্রমুখ।
জাতীয়
জেলহত্যা দিবস আজ
আজ ৩ নভেম্বর, জেলহত্যা দিবস। বাঙালি জাতির জীবনে কলঙ্কময় দিন। ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি অবস্থায় হত্যা করা হয় মুক্তিযুদ্ধকালীন মুজিবনগর সরকারের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ, মন্ত্রিসভার সদস্য ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী এবং এ এইচ এম কামারুজ্জামানকে।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যার ধারাবাহিকতায় তিন মাসের মধ্যে এই জাতীয় চার নেতাকে কারা অভ্যন্তরে হত্যা করা হয়। সে সময় ক্ষমতার লড়াই আর ধারাবাহিক ষড়যন্ত্রের শিকার হন জাতীয় এই চার নেতা। জাতীয় চার নেতাকে হত্যার ঘটনায় ১৯৭৫ সালের ৪ নভেম্বর তৎকালীন কারা উপমহাপরিদর্শক কাজী আবদুল আউয়াল লালবাগ থানায় হত্যা মামলা করেন।
এ মামলার তদন্ত থেমে ছিল ২১ বছর। ১৯৯৬ সালের জুন মাসে আবার আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর মামলার কার্যক্রম শুরু হয়। ২৯ বছর পর ২০০৪ সালের ২০ অক্টোবর ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালত মামলার রায় ঘোষণা করেন। এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মামলা জেলহত্যা মামলা নামে পরিচিতি পায়।
নৃশংস এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মামলায় আদালতের রায়ে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামির সংখ্যা আট এবং মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি তিনজন। সাজাপ্রাপ্ত এই ১১ আসামির মধ্যে ১০ জনই ধরাছোঁয়ার বাইরে। এক জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়েছে।
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের মধ্যে ক্যাপ্টেন (বরখাস্ত) আবদুল মাজেদ দীর্ঘদিন পলাতক ছিলেন। তিনি বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলাতেও মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি। দেশে ফেরার পর ২০২০ সালের এপ্রিলে তিনি ধরা পড়েন এবং ওই মাসেই তাঁর ফাঁসি কার্যকর হয়।
জাতীয়
চার মন্ত্রণালয়-বিভাগে নতুন সচিব নিয়োগ
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগ এবং পরিকল্পনা বিভাগে নতুন সচিব নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে তিনজন অতিরিক্ত সচিবকে সচিব পদে পদোন্নতির পর পদায়ন করা হয়েছে। একজন সচিব জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত ছিলেন।
রোববার (২ নভেম্বর) রাতে এ বিষয়ে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে আলাদা আলাদা প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. নুরুন্নাহার চৌধুরীকে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব করা হয়েছে। অর্থ বিভাগে সংযুক্ত অতিরিক্ত সচিব বিলকিস জাহান রিমি বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব নিয়োগ পেয়েছেন।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. শওকত রশীদ চৌধুরী পদোন্নতি পেয়ে পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সচিব হয়েছেন। অন্যদিকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত সচিব এস এম শাকিল আখতারকে পরিকল্পনা বিভাগের সচিব পদে পদায়ন করা হয়েছে।
গত ৩ আগস্ট পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সংযুক্ত অতিরিক্ত সচিব এস এম শাকিল আখতারকে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
কিন্তু মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার তাকে যোগ দিতে দেননি। পরে তাকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত করা হয়।



