পুঁজিবাজার
নগদ লভ্যাংশ দেবে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসি গত ৩০ জুন, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটি আলোচিত বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ৩.৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেবে।
সোমবার (১৩ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত কোম্পানি পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সর্বশেষ বছরে কোম্পানিটি শেয়ার প্রতি ৪৫ পয়সা আয় করেছে। আগের বছর শেয়ার প্রতি ৫০ পয়সা আয় হয়েছিল।
গত বছর কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ১ টাকা ৬ পয়সা। আগের বছর ক্যাশ ফ্লো ছিল ২ টাকা ৯০ পয়সা। গত ৩০ জুন, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১১ টাকা ৯৬ পয়সা।
আগামী ১১ ডিসেম্বর, বিকাল ৪টায় চট্টগ্রামের আগ্রাবাদে সিএসই টাওয়ারে কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ৯ নভেম্বর।
পুঁজিবাজার
ডিএসইর বাজার মূলধন বাড়লো ১০ হাজার কোটি টাকা
বিদায়ী সপ্তাহে (২৩ নভেম্বর থেকে ২৭ নভেম্বর) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে। এতে সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ১০ হাজার ৩৩৯ কোটি টাকা।
পুঁজিবাজারের সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সমাপ্ত সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৯২ হাজার ১৩৩ কোটি টাকা। এর আগের সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে এই মূলধন ছিল ৬ লাখ ৮১ হাজার ৭৯৪ কোটি টাকা। অর্থাৎ সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ১০ হাজার ৩৩৯ কোটি টাকা বা ১ দশমিক ৫২ শতাংশ।
বিদায়ী সপ্তাহে বেড়েছে ডিএসইর সব কয়টি সূচকও। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৫৯.১৩ পয়েন্ট বা ৩.২৭ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক বেড়েছে ৫৬.৩৪ পয়েন্ট বা ৩.০০ শতাংশ। আর ডিএসইএস সূচক বেড়েছে ৩৮.৫৬ পয়েন্ট বা ৩.৭৯ শতাংশ।
সূচকের উত্থানের পাশাপাশি ডিএসইতে বেড়েছে লেনদেনের পরিমাণও। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৬২৫ কোটি ৫৭ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে মোট লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৯৮৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। এক সপ্তাহে লেনদেন বেড়েছে ৬৩৭ কোটি ৯০ লাখ টাকা।
আর প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন বেড়েছে ১২৭ কোটি ৫৮ লাখ টাকা বা ৩২.০৯ শতাংশ। চলতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৫২৫ কোটি ১১ লাখ টাকা। এর আগের সপ্তাহে প্রতিদিন গড়ে লেনদেন হয়েছিল ৩৯৭ কোটি ৫৩ লাখ টাকা।
সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৭৯টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৩৫টি কোম্পানির, কমেছে ৩২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এসএম
পুঁজিবাজার
নাসির উদ্দিন চৌধুরী সিএসইর পরিচালক পুনর্নির্বাচিত
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসির (সিএসই) পরিচালক হিসেবে পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন চৌধুরী। তিনি লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবেও দায়িত্বরত।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) সিএসই থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
কোম্পানি আইন অনুযায়ী, আগামী ১১ ডিসেম্বর সিএসইর সাধারণ বার্ষিক সভায় (এজিএম) একজন পরিচালকের পদ শূন্য হওয়ার কথা রয়েছে। সে হিসেবে নির্বাচনি প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে নমিনেশন জমা দেন মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন চৌধুরী। তবে নমিনেশন জমা দেওয়ার শেষ দিনেও আর কেউ তা জমা না দেওয়ায়, মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন চৌধুরী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পরিচালক নির্বাচিত হন।
এ কে এম মোহসেন উদ্দিন আহমেদ চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে সিএসইর গঠিত নির্বাচন কমিটি এই ঘোষণা দেন। এই কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন মো. শওকত আলি তালুকদার এবং ড. মো. খোরশেদ আলম তালুকদার।
পুঁজিবাজার
লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানালো লুব-রেফ
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি লুব-রেফ (বাংলাদেশ) পিএলসি গত ৩০ জুন,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত জানিয়েছে। কোম্পানিটি আলোচিত বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের কোনো লভ্যাংশ দেবে না।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সর্বশেষ বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ৪ টাকা ৫৬ পয়সা লোকসান হয়েছে। আগের বছর শেয়ার প্রতি ৭৪ পয়সা লোকসান হয়েছিল।
সর্বশেষ বছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশফ্লো ছিল ১ টাকা ৯৭ পয়সা, যা আগের বছর ছিল ৩ টাকা ৪ পয়সা।
গত ৩০ জুন,২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৩ টাকা পয়সা।
আগামী ২৮ ডিসেম্বর, রোববার সাড়ে ১২টায় হাইব্রিড পদ্ধতিতে কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২১ ডিসেম্বর।
এসএম
পুঁজিবাজার
নিজস্ব ওএমএস ব্যবহারে আরও ৯ ব্রোকারেজকে ডিএসই’র ফিক্স সনদ
নিজস্ব অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (ওএমএস) চালুর জন্য এপিআই সংযোগ ব্যবহারের অনুমোদন হিসেবে আরও নয়টি ব্রোকারেজ হাউজকে ফিক্স সার্টিফিকেশন দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। একই সঙ্গে একটি প্রতিষ্ঠান পেয়েছে পুনঃসনদ (রিসার্টিফিকেশন)।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ডিএসই এ তথ্য জানায়। সকালে ডিএসই বোর্ডরুমে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে সার্টিফিকেটগুলো তুলে দেন প্রতিষ্ঠানটির প্রধান পরিচালনা কর্মকর্তা ও ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আসাদুর রহমান, এফসিএস। এ সময় ডিএসই’র প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. মো. আসিফুর রহমানসহ আইসিটি বিভাগের বিভিন্ন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে মোহাম্মদ আসাদুর রহমান বলেন, পুঁজিবাজারের ডিজিটাল রূপান্তর ডিএসইর অগ্রাধিকার। গ্রাহক–বান্ধব সেবা নিশ্চিত করতে ইতোমধ্যে বিভিন্ন শিল্পখাত— যেমন গার্মেন্টস, সিরামিক ও এগ্রো–কেমিক্যাল— এর প্রতিনিধিদের সঙ্গে নিয়মিত আলোচনা চলছে। তিনি জানান, ২০২৫ সালের ডিসেম্বর নাগাদ নতুন ওয়েবসাইট ল্যান্ডিং পেজ, অনলাইন ডকুমেন্ট সাবমিশন ব্যবস্থা এবং স্টেকহোল্ডার–ফিডব্যাকনির্ভর কমপ্লায়েন্স ও ডেটাফ্লো সেবা চালুর পরিকল্পনা রয়েছে।
প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. আসিফুর রহমান বলেন, স্টক এক্সচেঞ্জের প্রযুক্তিগত কাঠামো ব্যাংকিংয়ের চেয়েও বেশি সংবেদনশীল— একটি মুহূর্তের সেটব্যাক পুরো বাজারকে প্রভাবিত করতে পারে। তাই সবসময় আন্তর্জাতিক মান বজায় রেখে কাজ করতে হয়। তিনি উল্লেখ করেন, সাম্প্রতিক সেন্ট্রালাইজড সিস্টেম ইন্টিগ্রেশনের ফলে ডিএসইর প্রযুক্তি এখন বৈশ্বিক মানের খুব কাছাকাছি পৌঁছেছে, কিছু ক্ষেত্রে আরও উন্নত স্তরে রয়েছে। স্থানীয় প্রযুক্তি দলের মাধ্যমে ওএমএস অ্যাপ্লিকেশন তৈরি হওয়া দেশের জন্যও এক গুরুত্বপূর্ণ সাফল্য।
সার্টিফিকেশন গ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধির মধ্যে ছিলেন—
বাংলাদেশ ফাইন্যান্স সিকিউরিটিজ লিমিটেডের এমডি ও সিইও খন্দকার মাহমুদুল হাসান,
ফিনট্রা সিকিউরিটিজ লিমিটেডের এমডি অজিত কুমার বণিক,
আইডিএলসি সিকিউরিটিজ লিমিটেডের এমডি এ.এইচ.এম. নাজমুল হাসান,
আইআইডিএফসি সিকিউরিটিজের সিইও মো. নাজমুল হাসান চৌধুরী,
লঙ্কাবাংলা সিকিউরিটিজ পিএলসির সিইও খন্দকার সাফাত রেজা (রিসার্টিফিকেশন),
এমটিবি সিকিউরিটিজ লিমিটেডের সিইও মো. নজরুল ইসলাম মজুমদার,
এসএআর সিকিউরিটিজ লিমিটেডের পরিচালক শরীফ তাশরুবা রহমান,
সাউথ এশিয়া সিকিউরিটিজ লিমিটেডের সিইও মো. আলা উদ্দিন পাটোয়ারী,
এবং ওয়াইফাং সিকিউরিটিজ লিমিটেডের সিইও মো. মাসুদুজ্জামান।
উল্লেখ্য, ডিএসই ২০২০ সাল থেকেই এপিআই–ভিত্তিক BHOMS চালুর উদ্যোগ নেয়। নাসডাক ম্যাচিং ইঞ্জিনে সংযোগ নিয়ে নিজস্ব ওএমএস ব্যবহার করতে ৭২টি ব্রোকারেজ হাউজ আবেদন করেছে। আজকের নতুন ৮টি সনদসহ এ পর্যন্ত মোট ৪৭টি ব্রোকারেজ হাউজ ফিক্স সার্টিফিকেশন পেয়েছে, যার মধ্যে ৩৫টি ইতোমধ্যেই নিজেদের ওএমএস চালু করেছে।
পুঁজিবাজার
খসড়া আইপিও রুলস নিয়ে পুঁজিবাজার অংশীদের সঙ্গে বিএসইসির সভা
খসড়া ‘বাংলাদেশ সিকিউরিটিস অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (পাবলিক অফার অফ ইকুইটি সিকিউরিটিস) রুলস, ২০২৫’ নিয়ে পুঁজিবাজার অংশীজনদের সঙ্গে সভা করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) সকাল ১০টায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ের বিএসইসির মাল্টিপারপাস হলে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। বিএসইসির পরিচালক ও মুখপাত্র মো. আবুল কালাম স্বক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ বৈঠকের সভাপতিত্ব করেন। এছাড়া সভায় পুঁজিবাজারের অংশীজনদের সাথে খসড়া ‘বাংলাদেশ সিকিউরিটিস অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (পাবলিক অফার অফ ইকুইটি সিকিউরিটিস) রুলস, ২০২৫’ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। সভায় পুঁজিবাজার অংশীজনবৃন্দ খসড়া আইপিও রুলসের বিভিন্ন বিষয়ে মতামত ও পরামর্শ তুলে ধরেন।
বিএসইসির কমিশনার ফারজানা লালারুখ, মো. সাইফুদ্দিন, ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ডিবিএ) সভাপতি সাইফুল ইসলাম, ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড সেক্রেটারিজ অব বাংলাদেশের (আইসিএসবি) প্রেসিডেন্ট হোসেন সাদাত, ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিরঞ্জন চন্দ্র দেবনাথ, বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) সভাপতি মাজেদা খাতুন, পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ কর্তৃপক্ষের পরিচালক মোহা. আশরাফুল ইসলাম, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের উপসচিব ফারজানা জাহান, ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিলের (এফআরসি) নির্বাহী পরিচালক মো. তারেক কামাল, মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরী অথরিটির পরিচালক মোহাম্মদ কামাল হোসেন, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ক্যাপিটাল মার্কেটের (বিআইসিএম) নির্বাহী প্রেসিডেন্ট ওয়াজিদ হাসান শাহ, ডিএসই’র ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আসাদুর রহমান, সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) এমডি ও সিইও মো. আব্দুল মোতালেব সভায় উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়াও বৈঠকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের চিফ রেগুলেটরি অফিসার (সিআরও) মোহাম্মদ মাহাদি হাসান, দি ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশ (আইসিএবি) কাউন্সিল সদস্য মো. ইয়াসিন মিয়া ও জিয়াউর রহমান জিয়া, ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বারস অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (এফবিসিসিআই)’ ডেপুটি সেক্রেটারি জেনারেল সৈয়দ আমিরুল ইসলাম, ঢাকা ব্যাংক সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাফিজ আল তারিক, এমটিবি ক্যাপিটাল লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সুমিত পোদ্দার, বিএমবিএ’র নির্বাহী কমিটির সদস্য ইফতেখার আলম, সোসাইটির চেয়ারম্যান মো. মিনহাজ জিয়া, ইউসিবি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের ভাইস প্রেসিডেন্ট এইচ এ মামুন এসএমই ফাউন্ডেশনের সহকারী ব্যবস্থাপক আছিয়া আকতার পপসি এবং বিএসইসির নির্বাহী পরিচালকবৃন্দ, বিএসইসির পরিচালক ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
এমকে



