ব্যাংক
সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারধারী পরিচালক ও সাবেক চেয়ারম্যানের পদত্যাগ
শরিয়াহভিত্তিক সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের (এসআইবিএল) একমাত্র শেয়ারধারী পরিচালক ও সাবেক চেয়ারম্যান মো. রেজাউল হক পরিচালনা পর্ষদ থেকে পদত্যাগ করেছেন। রোববার (১২ অক্টোবর) তিনি ব্যাংকের চেয়ারম্যানের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন। একই সাথে, জানা গেছে যে ব্যাংকটির বর্তমান পর্ষদ ও ব্যবস্থাপনা শিগগিরই বাতিল করা হতে পারে।
রেজাউল হক তার পদত্যাগপত্রে বর্তমান পর্ষদের ভূমিকা নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি লিখেছেন যে স্বতন্ত্র পরিচালকদের নিয়ে গঠিত এই পর্ষদ ব্যাংক পরিচালনায় কার্যকর ভূমিকা রাখতে ব্যর্থ হয়েছে। তার দাবি, স্বতন্ত্র পরিচালকরা এক বছরেরও বেশি সময় ধরে শুধু দৈনিক অফিসে আসা এবং বেতন নেওয়া ছাড়া কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেননি।
তিনি মনে করেন, ব্যাংকের প্রকৃত উদ্যোক্তা ও শেয়ারধারীদের হাতে দায়িত্ব দেওয়া হলে পরিস্থিতির উন্নতি সম্ভব হতো। তিনি অভিযোগ করেন, ব্যাংক একীভূত করার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের শুনানিতে এই স্বতন্ত্র পরিচালকরা তার অনুপস্থিতিতে অংশগ্রহণ করেছেন, যা তাদের এখতিয়ারের বাইরে ছিল।
রেজাউল হক পদত্যাগপত্রে উল্লেখ করেন যে তিনি ২০১৩ সালের জুন থেকে ২০১৭ সালের অক্টোবর পর্যন্ত ব্যাংকের চেয়ারম্যান ছিলেন এবং ২০১৬ সালে ২০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেওয়া হয়েছিল। তবে তিনি দাবি করেন, ২০১৭ সালের ৩০ অক্টোবর ‘অস্ত্রের মুখে’ তাকে পদত্যাগে বাধ্য করা হয়।
তিনি সরাসরি অভিযোগ করেন যে এস আলম গ্রুপের দখলের পর গত সাত বছরে দুর্নীতি ও লুটপাটের মাধ্যমে ব্যাংকটি ধ্বংসের মুখে পড়েছে। বর্তমান সরকারের পতনের পর তিনি আশা করেছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকটিকে প্রকৃত শেয়ারধারীদের হাতে ফিরিয়ে দেবে, কিন্তু তার বদলে ‘অকার্যকর স্বতন্ত্র পর্ষদ’ গঠন করা হয়েছে।
গণমাধ্যমকে রেজাউল হক নিশ্চিত করেন, স্বতন্ত্র পরিচালকরা ব্যাংক পরিচালনায় ব্যর্থ হওয়ায় তিনি পদত্যাগ করেছেন। তার পদত্যাগের কারণে এখন কোরাম পূর্ণ না হওয়ায় পর্ষদের সভাও করা সম্ভব হবে না।
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে এস আলম গ্রুপ এসআইবিএলের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর গত বছর আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বাংলাদেশ ব্যাংক পর্ষদ ভেঙে দিয়ে নতুন পর্ষদ গঠন করেছিল। এতে রেজাউল হক এবং চারজন স্বতন্ত্র পরিচালককে অন্তর্ভুক্ত করা হয়, এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এম সাদিকুল ইসলাম চেয়ারম্যান হন। কিন্তু অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় সম্প্রতি অন্তর্বর্তী সরকার এসআইবিএলসহ পাঁচটি শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
ব্যাংক
এমডি হতে লাগবে অন্তত ২৫ বছরের অভিজ্ঞতা: কেন্দ্রীয় ব্যাংক
ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) নিয়োগের যোগ্যতার শর্ত আরও কঠোর করল বাংলাদেশ ব্যাংক। এখন থেকে ব্যাংকের এমডি বা সিইও হতে হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির ব্যাংকিং পেশায় সক্রিয় কর্মকর্তা হিসেবে অন্তত ২৫ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
পাশাপাশি উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) বা অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এএমডি) পদে একক বা উভয়ভাবে সর্বনিম্ন ৩ বছরের অভিজ্ঞতা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
বুধবার (২৬ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংক এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা ব্যাংকগুলোতে পাঠিয়েছে।
আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে কারও ১৫ বছরের ব্যাংকিং অভিজ্ঞতা থাকলেই এমডি হতে পারতেন। তবে ৫ আগস্টের পর এমডি হতে অন্তত ২০ বছরের শর্ত দেওয়া হয়। এখন আরও কঠিন করে তা ২৫ বছর করা হলো।
ব্যাংকিং খাতে পেশাদার, দক্ষ ও অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের নেতৃত্বে আনতেই এই বিধান করা হয়েছে বলে সার্কুলারে উল্লেখ করা হয়। পাশাপাশি এমডির আগের পদে উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) বা অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এডিএমডি) হিসেবে ৩ বছর চাকরির শর্ত দেওয়া হয়েছে। আগে ২ বছরের অভিজ্ঞতা বাধ্যতামূলক ছিল।
নতুন সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংক ও আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থায় প্রথম শ্রেণি বা সমমানের কর্মকর্তা যারা এমডি নিয়োগের জন্য বিবেচিত হবেন, তাদের ন্যূনতম ২৫ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। পাশাপাশি থাকতে হবে জাতীয় বেতন স্কেলের ২য় গ্রেডের কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা।
এমকে
ব্যাংক
ব্যাংকিং খাতে ঋণের পরিমাণ ৬ লাখ ৪৪ হাজার ৫১৫ কোটি টাকা
ব্যাংকিং খাতে মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৬ লাখ ৪৪ হাজার ৫১৫ কোটি টাকা। যা মোট ঋণের ৩৫ দশমিক ৭৩ শতাংশ। এ সময়ে মোট বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৮ লাখ ৩ হাজার ৮৪০ কোটি টাকা। এ হিসাব চলতি বছরের ৩০ সেপ্টেম্বরের।
বুধবার (২৬ নভেম্বর) এ তথ্য প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
এক বছর তিন মাস আগে ২০২৪ সালের ৩০ জুনে ব্যাংকিং খাতের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ২ লাখ ১১ হাজার ৩৯২ কোটি টাকা। যা মোট ঋণের ১২ দশমিক ৫৬ শতাংশ। সে সময় মোট বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ ছিল ১৬ লাখ ৮৩ হাজার ৩৯৬ কোটি টাকা। এক বছর তিন মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ১৫ লাখ ৯২ হাজার ৪৪৬ কোটি টাকা।
এমকে
ব্যাংক
ব্যাংক কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণ নিয়ে নতুন নির্দেশনা জারি
ব্যাংক কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণ নিয়ে কড়াকড়ি আরোপ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত ব্যাংক-কম্পানির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একান্ত অপরিহার্য কারণ ছাড়া বিদেশে না যাওয়ার স্পষ্ট নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বুধবার (২৬ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ (বিআরপিডি) এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে, নির্বাচনকালীন সময়ে ব্যাংকিং খাতে কোনো শূন্যতা বা প্রশাসনিক বিঘ্ন তৈরি না হয়, তা নিশ্চিত করতেই এ সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, নির্বাচনের সময়কে বিবেচনায় রেখে ব্যাংকিং কার্যক্রমকে স্থিতিশীল ও নির্বিঘ্ন রাখতে এই সীমিত ভ্রমণনীতি কার্যকর করা হলো। নির্দেশনায় ব্যাংক-কম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এবং অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অতি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া দেশের বাইরে ভ্রমণ পরিহারের কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।
ব্যাংক কম্পানি আইন, ১৯৯১-এর ৪৫ ধারা অনুযায়ী প্রদত্ত ক্ষমতাবলে এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক, যা অবিলম্বে কার্যকর হবে।
এমকে
ব্যাংক
খেলাপি ঋণে নতুন ছাড়, পুনঃতফসিলের সুযোগ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত
খেলাপি ঋণগ্রহীতাদের জন্য নীতি সহায়তার পরিধি আরও বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। চলতি বছরের ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বিরূপমানে থাকা সব খেলাপি ঋণ এখন বিশেষ সুবিধায় পুনঃতফসিলের সুযোগ পাবে। ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা ও আর্থিক কাঠামো পুনর্গঠনে নতুন করে এই ছাড় দেওয়া হয়েছে।
সোমবার (২৪ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত খেলাপি থাকা ঋণ সর্বোচ্চ ১০ বছর মেয়াদে পুনঃতফসিল করা যাবে, যেখানে সর্বোচ্চ দুই বছরের গ্রেস পিরিয়ড রাখার সুযোগ থাকবে। অর্থাৎ নির্ধারিত সময়ের মধ্যকার খেলাপি ঋণগ্রহীতারাও নতুন নীতির আওতায় পুনঃতফসিল সুবিধা পাবেন।
অশ্রেণিকৃত মেয়াদি ঋণের ক্ষেত্রেও ছাড় বাড়ানো হয়েছে। আগের পুনঃতফসিলকৃত ঋণসহ এসব ঋণ বিআরপিডি সার্কুলার নং ১৬/২০২২–এ নির্ধারিত সময়ের অতিরিক্ত আরও দুই বছর বাড়িয়ে বিশেষ পুনর্গঠন করা যাবে।
এক্সিট সুবিধার ক্ষেত্রেও নতুন শিথিলতা যুক্ত হয়েছে। আগের নির্দেশনা অনুযায়ী ডাউনপেমেন্ট নেওয়ার পাশাপাশি এক্সিট সুবিধার মেয়াদ আরও এক বছর বাড়ানো যাবে। মাসিক বা ত্রৈমাসিক কিস্তিতে পরিশোধের নিয়ম বহাল থাকলেও মোট বার্ষিক পরিশোধ কমপক্ষে ঋণের ২০ শতাংশ হতে হবে। এ সময় ঋণগুলো ‘এক্সিট (এসএমএ)’ হিসেবে দেখাতে হবে এবং প্রযোজ্য সাধারণ প্রভিশন সংরক্ষণ বাধ্যতামূলক থাকবে। প্রকৃত আদায় ছাড়া আগে রাখা স্পেসিফিক প্রভিশন আয় খাতে স্থানান্তর করা যাবে না।
তবে তিনটি মাসিক বা একটি ত্রৈমাসিক কিস্তি পরিশোধে ব্যর্থ হলে ঋণ আবারও যথানিয়মে শ্রেণিকরণ করতে হবে। পাশাপাশি সম্পূর্ণ ঋণ শোধ না হওয়া পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানের নামে নতুন ঋণ অনুমোদন বন্ধ থাকবে।
এমকে
ব্যাংক
ব্যাংক বন্ধ হলে তাৎক্ষণিক দুই লাখ টাকা পাবেন আমানতকারী
দেশের ব্যাংকিং খাতে আমানতকারীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে অমানত সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫ জারি করেছে সরকার। এর ফলে কোনো ব্যাংক বা ফাইন্যান্স কোম্পানি অবসায়ণ বা বন্ধ হয়ে গেলে সাধারণ আমানতকারীরা তাৎক্ষণিকভাবে সর্বোচ্চ দুই লাখ টাকা ফেরত পাবেন।
রবিবার (২৩ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স বিভাগ থেকে এক সার্কুলার জারি করে এসব তথ্য জানানো হয়।
সার্কুলারে বলা হয়, আমানতকারীর অর্থ সুরক্ষা ও আস্থা বাড়াতে সরকার এ ‘অমানত সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫’ জারি করেছে। সংসদ ভেঙে যাওয়ায় জরুরি পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রপতি সংবিধানের ৯৩(১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী এই অধ্যাদেশ জারি করেছেন। এর মাধ্যমে ব্যাংক আমানত বীমা আইন, ২০০০ বাতিল হয়ে নতুন আধুনিক আইন কার্যকর হলো।
অধ্যাদেশে বলা হয়েছে, দেশের ব্যাংক ও ফাইন্যান্স কোম্পানিতে রাখা সাধারণ আমানত সুরক্ষিতভাবে ফেরত দেওয়াই এই আইনের মূল লক্ষ্য। এজন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে আলাদা একটি ‘অমানত সুরক্ষা বিভাগ’ গঠিত হবে। বিভাগটি প্রিমিয়াম সংগ্রহ, তহবিল পরিচালনা, সদস্য প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন, আমানত পরিশোধ ও সচেতনতা কার্যক্রম দেখভাল করবে।
নতুন আইনে ব্যাংক ও ফাইন্যান্স কোম্পানির জন্য দুটি পৃথক আমানত সুরক্ষা তহবিল গঠনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তহবিল গঠিত হবে প্রিমিয়াম, জরিমানা, বিনিয়োগ আয় ও অন্যান্য উৎস থেকে। তহবিলের প্রশাসন বাংলাদেশ ব্যাংকের বোর্ড করবে, যা ট্রাস্টি বোর্ড হিসেবে কাজ করবে।
নতুন লাইসেন্স পাওয়া ব্যাংক ও ফাইন্যান্স কোম্পানিকে প্রারম্ভিক প্রিমিয়াম জমা দিতে হবে। বর্তমানে কার্যরত সব ব্যাংক স্বয়ংক্রিয়ভাবে সদস্য হবে, আর ফাইন্যান্স কোম্পানিগুলো ২০২৮ সালের ১ জুলাই থেকে সদস্যপদে যুক্ত হবে। এছাড়া, ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে ঝুঁকি-ভিত্তিক প্রিমিয়াম আদায়ের নিয়মও থাকছে।
সরকারি, বিদেশি ও আন্তর্জাতিক সংস্থার কিছু বিশেষ আমানত সুরক্ষার বাইরে থাকবে। তবে সাধারণ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের আমানত সুরক্ষাযোগ্য হিসেবে নির্ধারিত সীমার মধ্যে সুরক্ষা পাবে। আর ব্যাংক বা ফাইন্যান্স কোম্পানি অবসায়ণ বা রেজল্যুশনে গেলে আমানতকারীরা তাৎক্ষণিকভাবে সর্বোচ্চ দুই লাখ টাকা পাবেন। প্রয়োজনে ব্রিজ ব্যাংক বা তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে আমানত ফেরত দেওয়ার ব্যবস্থা করতে পারবে বাংলাদেশ ব্যাংক।
এ ছাড়া, আন্তর্জাতিক মানদণ্ড মেনে চলা, বিদেশি নিয়ন্ত্রক সংস্থার সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সই, তথ্য বিনিময় ও প্রযুক্তিগত সহায়তা নেওয়ার ক্ষমতাও বাংলাদেশ ব্যাংককে দেওয়া হয়েছে।
নতুন আইন কার্যকর হওয়ায় ব্যাংকিং খাতে সংকট মোকাবিলা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা শক্তিশালী হবে, আর আমানতকারীরা আগের চেয়ে আরও বেশি সুরক্ষা পাবেন বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।



