অর্থনীতি
ফের বেড়েছে সোনার দাম, আজ থেকে কার্যকর
স্থানীয় বাজারে তেজাবী স্বর্ণের (পাকা স্বর্ণ) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে দেশের বাজারে আবার স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়েছে ২ হাজার ১৯২ টাকা। এতে এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৯৭ হাজার ৫৭৬ টাকা হয়েছে। যা দেশের ইতিহাসে রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। দেশের বাজারে এতো দাম আগে কখনো হয়নি।
রোববার (০৫ অক্টোবর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
শনিবার (৪ অক্টোবর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠকে করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ৩০ সেপ্টেম্বর স্বর্ণের দাম বাড়ানো হয়। এতে ভালো মানের এক ভরি স্বর্ণের দাম হয় ১ লাখ ৯৫ হাজার ৩৮৪ টাকা। এতোদিন এটাই ছিল দেশের বাজারে স্বর্ণের সর্বোচ্চ দাম। এখন আবার দাম বাড়ানোর ফলে সেই রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড হলো।
নতুন দাম অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ২ হাজার ১৯২ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৯৭ হাজার ৫৭৬ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ২ হাজার ৯৯ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ৮৮ হাজার ৫৯৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের ১ হাজার ৭৯৬ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৬১ হাজার ৬৫১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের ১ হাজার ৫২৮ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৩৪ হাজার ২৫৩ টাকা।
এর আগে গত ৩০ সেপ্টেম্বর সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ২ হাজার ৪১৫ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ৯৫ হাজার ৩৮৪ টাকা, ২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ২ হাজার ২৯৮ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ৮৬ হাজার ৪৯৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৯৭১ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৫৯ হাজার ৮৫৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৬৮০ টাকা বাড়িয়ে ১ লাখ ৩২ হাজার ৭২৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়। আজ শনিবার পর্যন্ত এই দামে স্বর্ণ বিক্রি হয়েছে।
তবে স্বর্ণের দাম বাড়ানো হলেও রূপার দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। ২২ ক্যারেটের এক ভরি রূপার দাম ৩ হাজার ৬২৮ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের এক ভরি রূপার দাম ৩ হাজার ৪৫৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি রূপার দাম ২ হাজার ৯৬৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির এক ভরি রূপার দাম ২ হাজার ২২৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
অর্থনীতি
ইস্টার্ন ব্যাংক চেয়ারম্যানের ব্যাংক হিসাব তলব
অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে ইস্টার্ন ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান শওকত আলী চৌধুরী ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এরই ধারাবাহিকতায় তাদের বিভিন্ন আর্থিক লেনদেন, জাতীয় পরিচয়পত্র ও একাধিক নথিপত্র চেয়েছে দুদক।
গত ১৬ নভেম্বর এক চিঠিতে এসব তথ্য চায় দুদক। এর আগে ৯ অক্টোবর শওকত আলী চৌধুরীর বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। বুধবার (১৯ নভেম্বর) দুদকের উপপরিচালক মো. আকতারুল ইসলাম নথি চাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
চিঠিতে শওকত আলী চৌধুরী এবং তার স্ত্রী ও সন্তানদের নামে বা তাদের মালিকানাধীন/স্বার্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে অদ্যাবধি ব্যাংকে কোনো হিসাব স্কিম খোলা হয়ে থাকলে তা খোলার ফরম (সংশ্লিষ্ট রেকর্ডপত্রসহ) এবং লেনদেন বিবরণী শুরু থেকে, প্রত্যেকের জাতীয় পরিচয়পত্র, টিআইএন ও পাসপোর্টের কপি চাওয়া হয়েছে।
এছাড়া শওকত আলী চৌধুরী এবং তার স্ত্রী ও সন্তানদের ব্যক্তিগত নামে বা তাদের মালিকানাধীন/স্বার্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নামে কোনো ঋণ সুবিধা গ্রহণ করা হয়ে থাকলে সেক্ষেত্রে ঋণের আবেদন, শাখার প্রস্তাব এবং অনুমোদন সংক্রান্ত সকল রেকর্ডপত্র ও ঋণ হিসাব বিবরণী চেয়েছে দুদক। আগামী সাত কর্মদিবসের মধ্যে পদক্ষেপ নিতেও বলা হয়েছে চিঠিতে।
শওকত আলী চৌধুরী ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করতে তিন সদস্যের একটি টিম করেছে দুর্নীতিবিরোধী সংস্থাটি।
দুদকের চিঠিতে বলা হয়, ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসির সাবেক চেয়ারম্যান শওকত আলী চৌধুরী ও তার পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাবে আট হাজার কোটি টাকা লেনদেন এবং এলসির মাধ্যমে জাহাজভাঙার নামে বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে শেল কোম্পানি দেখিয়ে বিদেশে টাকা পাচারের অভিযোগ রয়েছে।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর শওকত আলী চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকে অভিযোগ জমা পড়ে। গত ৩০ জুন ইস্টার্ন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. শওকত আলী চৌধুরী ও তার পরিবারের সদস্যদের সব ব্যাংক হিসাব জব্দ করে বিএফআইইউ।
অর্থনীতি
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ২ হাজার ৬১২ টাকা
২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম বাড়িয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। টানা ২ দফায় কমানোর পর এবার ভরিতে এক লাফে ২ হাজার ৬১২ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ৯ হাজার ৫২০ টাকা।
বুধবার (১৯ নভেম্বর) রাতে বাজুসের এক বিজ্ঞপ্তিতে দাম বাড়ানোর বিষয়টি জানানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) থেকেই নতুন দাম কার্যকর হবে।
এর আগে মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) টানা দ্বিতীয় দফায় দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম কমিয়েছিল বাজুস। ওইদিন ভরিতে ১ হাজার ৩৬৪ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল ২ লাখ ৬ হাজার ৯০৮ টাকা।
নতুন দাম অনুযায়ী, বর্তমানে দেশের বাজারে ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণের দাম পড়বে ২ লাখ ৯ হাজার ৫২০ টাকা। পাশাপাশি ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ লাখ ৩ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৭১ হাজার ৪২৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৪২ হাজার ৫৯২ টাকা।
সবমিলিয়ে চলতি বছর দেশে মোট ৭৯ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছে বাজুস। যেখানে ৫৪ বারই দাম বাড়ানো হয়েছে, আর দাম কমেছে মাত্র ২৫ বার। অন্যদিকে গতবছর দেশের বাজারে মোট ৬২ বার সমন্বয় করা হয়েছিল স্বর্ণের দাম। যেখানে ৩৫ বার দাম বাড়ানো হয়েছিল। এছাড়া গতবছর ২৭ বার স্বর্ণের দাম কমিয়েছিল বাজুস।
অর্থনীতি
খেলাপি ঋণ অবলোপনে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
খেলাপি ঋণ অবলোপনে নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এরই মধ্যে বিষয়টি নিয়ে নির্দেশনাও জারি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
নতুন এ নির্দেশনা অনুযায়ী, এখন থেকে কোনো ঋণ মন্দ (Bad) বা ক্ষতিজনক (Loss) হিসেবে শ্রেণিকৃত হলে এবং তা আদায় হওয়ার সম্ভাবনা না থাকলে—সময়সীমা অপেক্ষা না করে অবলোপন করা যাবে।
বুধবার (১৯ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ (বিআরপিডি) থেকে এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করা হয়েছে।
নতুন নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ভবিষ্যতে আদায়ের সম্ভাবনা ক্ষীণ এমন সব মন্দ ও ক্ষতিজনক ঋণ অবলোপন করা যাবে। তবে পুরোনো শ্রেণিকৃত ঋণগুলো অগ্রাধিকার পাবে। পাশাপাশি অবলোপনের কমপক্ষে ১০ কর্মদিবস আগে ঋণগ্রহীতাকে নোটিশ দিয়ে বিষয়টি জানাতে হবে।
এ সার্কুলারের মাধ্যমে বিআরপিডি সার্কুলার নং-০৪/২০২৪–এর অনুচ্ছেদ ২(১)-এর পূর্বের শর্ত—অর্থাৎ দুই বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে মন্দ বা ক্ষতিজনক মানে থাকা ঋণই শুধু অবলোপনযোগ্য—বাতিল করা হলো। নতুন নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর হবে বলেও নির্দেশনায় জানানো হয়।
অর্থনীতি
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার
চলতি মাসের প্রথম ১৮ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১৯০ কোটি ৪০ লাখ মার্কিন ডলার। এই হিসাবে প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ১০ কোটি ৫৮ লাখ ডলার রেমিট্যান্স।
বুধবার (১৯ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, নভেম্বরের প্রথম ১৮ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১৯০ কোটি ৪০ লাখ ডলার। আর গত বছরের একই সময়ে এসেছিল ১৪৫ কোটি ৭০ লাখ ডলার। অর্থাৎ বছর ব্যবধানে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে।
এছাড়া গত ১৮ নভেম্বর একদিনে প্রবাসীরা দেশে ১০ কোটি ৯০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত দেশে এসেছে ১ হাজার ২০৫ কোটি ৩০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স। বছর ব্যবধানে যা বেড়েছে ১৫ দশমিক ৯০ শতাংশ।
এর আগে গত অক্টোবর ও সেপ্টেম্বরে দেশে এসেছে যথাক্রমে ২৫৬ কোটি ৩৪ লাখ ৮০ হাজার ও ২৬৮ কোটি ৫৮ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। আর গত আগস্ট ও জুলাইয়ে যথাক্রমে দেশে এসেছিল ২৪২ কোটি ১৮ লাখ ৯০ হাজার ও ২৪৭ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স।
এদিকে, গত ২০২৪-২৫ অর্থবছর জুড়ে দেশে প্রবাসীরা পাঠিয়েছেন ৩০ দশমিক ৩২ বিলিয়ন বা ৩ হাজার ৩২ কোটি ৮০ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স, যা দেশের ইতিহাসে কোনো নির্দিষ্ট অর্থবছরে সর্বোচ্চ প্রবাসী আয়ের রেকর্ড।
অর্থনীতি
বিএসটিআই’র সব সেবা পাওয়া যাবে অনলাইনে
গ্রাহকের সব সেবা অনলাইনে দেওয়ার লক্ষ্যে ই-সার্ভিসেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম চালু করলো বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই)। এখন থেকে বিএসটিআইয়ের সব সেবা পাওয়া যাবে অনলাইনে।
বুধবার (১৯ নভেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে বিএসটিআই প্রধান কার্যালয়ে সেবাগ্রহীতাদের সেবা দেওয়ার সহজীকরণের জন্য এ সফটওয়্যারের উদ্বোধন করা হয়।
শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব (অ. দা.) নুরুজ্জামান প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে সফটওয়্যারের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিএসটিআইয়ের মহাপরিচালক ফেরদৌস আলম। এসময় উপস্থিত ছিলেন বিটিএফ প্রকল্পের ডেপুটি চিফ ফুয়াদ এম খালিদ হোসেন, অরেঞ্জ বিডি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশরাফুল কবির, শিল্প মন্ত্রণালয় এবং বিএসটিআই-এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
বাংলাদেশ ট্রেড ফ্যাসিলিটেশন (বিটিএফ) প্রকল্পের আর্থিক ও অরেঞ্জ বিজনেস ডেভেলপমেন্ট লিমিটেডের কারিগরি সহায়তায় এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়।
এ ই-সার্ভিস সিস্টেমের মাধ্যমে একজন সেবাগ্রহীতা পণ্যের মানসনদ (সিএম লাইসেন্স), ছাড়পত্র, হালাল সার্টিফিকেট, ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমস সার্টিফিকেট, মেট্রোলজি লাইসেন্স, পণ্যের মোড়কজাত সনদ, পণ্য পরীক্ষণ প্রতিবেদন ও সংশ্লিষ্ট বাংলাদেশ মান (বিডিএস) নিতে পারবেন।
এই সিস্টেম ব্যবহার করে একজন সেবাগ্রহীতা অনলাইন পেমেন্টের মাধ্যমে ফি জমা দিয়ে আবেদন দাখিল, পরিদর্শন নোটিশ, টেস্ট ফি দেওয়া, অ্যাপ্লিকেশন ট্যাকিং করতে পারবেন একই সঙ্গে বিএসটিআই কর্মকর্তারা আবেদনপত্র যাচাই, পরিদর্শন প্রতিবেদন স্যাম্পল কালেকশন নোটিফিকেশন, টেস্ট রিপোর্ট, লাইসেন্সের প্রস্তাব ও সর্বোপরি লাইসেন্স ফি গ্রহণ সাপেক্ষে লাইসেন্স দিতে পারবেন।



