জাতীয়
৩২ মিনিট বন্ধ ছিলো মেট্রোরেল
দরজা বন্ধ না হওয়ায় ৩২ মিনিটের মতো বন্ধ ছিল মেট্রোরেল চলাচল। আর হুট করে ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকায় ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে যাত্রীদের। অফিস ছুটি হওয়ায় এবং ইফতারের সময় ঘনিয়ে আসায় এই ভোগান্তি আরো বাড়ে।
মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) বিকেলে সচিবালয়ে স্টেশনে এই ঘটনা ঘটে। এসময় বিভিন্ন স্টেশনে যাত্রীদের প্রচুর ভিড় ছিল। উপরের প্লাটফর্মে লোকে লোকারণ্য হওয়ায় নিচ থেকে অনেক স্টেশনে বাকি যাত্রীদের উপরে উঠতে দেওয়া হয়নি।
মেট্রোরেলের ভেতর ও স্টেশনে উপস্থিত যাত্রীরা জানিয়েছেন, বিকাল ৪টা ৪৮ মিনিটে মতিঝিল থেকে ছেড়ে আসা উত্তরাগামী ট্রেনটি বাংলাদেশ সচিবালয় স্টেশনে এসে আটকে যায়। ফলে উভয় দিকের মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ হয়ে পড়ে। পরে ৫টা ২০ মিনিটে আবারও চলাচল স্বাভাবিক হয়।
সচিবালয় স্টেশনে এসে মেট্রো ট্রেনের দরজা বন্ধ না হওয়ায় ট্রেনের ভেতর থাকা যাত্রী এম এইচ সাকিব বলেন, যখন ট্রেনের দরজা বন্ধ হচ্ছিল তখন কেউ একজন তা ধাক্কা দিয়ে আটকিয়ে রেখেছিল। তাই আধাঘণ্টার মতো ট্রেন দাঁড়িয়ে ছিল।
সাকিব বলেন, বিকাল ৪টা ৫০ মিনিটের দিকে মতিঝিল থেকে উত্তরাগামী একটি ট্রেন সচিবালয় স্টেশনে প্রবেশ করে। তখন আমার বগিতেই কিছু লোক ধাক্কাধাক্কি করে উঠার সময় দরজা বন্ধ হওয়ার সময় চাপ দিয়ে ধরে রাখে। এরপর বেশ কয়েকবার দরজা খুলে আবার লাগানো হয়। কিন্তু তাতেও কাজের কাজ কিছু হচ্ছিল না। এর ফলে প্রায় ৩০ মিনিট সময় সেখানে দাঁড়িয়ে থাকে ট্রেনটি। এরপর ঠিক করা হয় এবং যাত্রা স্বাভাবিক হয়।
মেট্রোরেলের একটি সূত্র জানায়, প্রাথমিকভাবে খবর পাওয়া গেছে, দরজা বন্ধ না হওয়ার কারণেই এই সমস্যাটা হয়েছে। কেন বন্ধ হয়নি, এর বিস্তারিত পরে জানাতে পারবো। এর আগেও কেউ একজন দরজার মাঝে প্লাস্টিকের বোতল ফেলে রেখেছিল। তখনও এই সমস্যা দেখা যায়। তবে সেবার অল্প সময়ের জন্য ছিল।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
নিম্নমানের রেগুলেটর ক্রয়-বিক্রয়ে সতর্কবার্তা দিলো তিতাস
নিম্নমানের রেগুলেটরের ক্রয়-বিক্রয়ে সংশ্লিষ্টদের সতর্কবার্তা জানিয়েছে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড কোম্পানি লিমিটেড। বৃহস্পতিবার (৯ মে) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় প্রতিষ্ঠানটি।
এতে বলা হয়, সম্প্রতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, আবাসিক গ্যাস সরবরাহের রেগুলেটর তিতাস গ্যাস টিএন্ডডি কোম্পানি হতে সংগ্রহ না করে খোলা বাজারে অসাধু চক্রের কাছ থেকে নিম্নমানের রেগুলেটর ক্রয়/সংগ্রহ করে ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে গ্যাস লিকেজ, অগ্নিকাণ্ড ও জানমালের নিরাপত্তাঝুঁকি সৃষ্টি হচ্ছে।
তিতাস গ্যাস কর্তৃক এ ধরনের রেগুলেটর অবৈধভাবে খোলা বাজারে ক্রয়/বিক্রয় বন্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট সবাইকে এ ধরনের রেগুলেটর ক্রয়/ বিক্রয় এবং ব্যবহার হতে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ করা হলো।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
অর্থনীতি
রিজার্ভ কমে ১৯ দশমিক ৮২ বিলিয়ন ডলার
এক সপ্তাহের ব্যবধানে বাংলাদেশের রিজার্ভ ১৩৩ মিলিয়ন ডলার কমে ১৯ দশমিক ৮৩ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।
বৃহস্পতিবার প্রকাশিত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ৮ মে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৫২৭ কোটি মার্কিন ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাবপদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভ এখন এক হাজার ৯৮২ কোটি ডলার (১৯ দশমিক ৮২ বিলিয়ন)।
গেল মাসের একই সময় অর্থাৎ গত ৮ এপ্রিল বিপিএম–৬ অনুযায়ী, রিজার্ভ ছিল ২০ দশমিক ১১ বিলিয়ন বা ২ হাজার ১১ কোটি মার্কিন ডলার। ওই দিনে মোট রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৫৩৯ কোটি ডলার।
তবে এর বাইরে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট বা প্রকৃত রিজার্ভের আরেকটি হিসাব রয়েছে, যা শুধু আইএমএফকে দেওয়া হয়। প্রকাশ করা হয় না। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সেই হিসাবে দেশের ব্যয়যোগ্যপ্রকৃত রিজার্ভ এখন ১৪ বিলিয়ন ডলারের ঘরে। প্রতি মাসে প্রায় ৬ বিলিয়ন ডলার হিসেবে এ রিজার্ভ দিয়ে তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটাতে কষ্টসাধ্য হবে বাংলাদেশের জন্য। সাধারণত একটি দেশের ন্যূনতম তিন মাসের আমদানি খরচের সমান রিজার্ভ থাকতে হয়। সেই মানদণ্ডে বাংলাদেশ এখন শেষ প্রান্তে রয়েছে। একটি দেশের অর্থনীতির অন্যতম সূচক হলো বৈদেশিক মুদ্রার মজুত বা রিজার্ভ।
২০২৩ সালের ৩০ জানুয়ারি আইএমএফ বাংলাদেশের জন্য ৪৭০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণ কর্মসূচি অনুমোদন করে। এ সময় কিছু নীতি সংস্কারসহ বেশ কিছু শর্ত দেওয়া হয়। ঋণ কর্মসূচি শুরুর পর দুই কিস্তিতে ১০০ কোটি ডলারের বেশি পেয়েছে বাংলাদেশ। তৃতীয় কিস্তিতে ৭০ কোটি ডলার পাওয়ার কথা আগামী মাসে। তার আগে পর্যালোচনা বৈঠক করতে ঢাকায় আসে আইএমএফের ১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল।
আইএমএফ বাংলাদেশকে যে ঋণ দিয়েছে, তার অন্যতম শর্ত তাদের লক্ষ্য অনুযায়ী প্রকৃত রিজার্ভ সংরক্ষণ করা। সেই অনুযায়ী গত মার্চ মাস শেষে বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রকৃত রিজার্ভ থাকার কথা এক হাজার ৯২৬ কোটি মার্কিন ডলার। কিন্তু ওই সময় প্রকৃত রিজার্ভ ছিল এক হাজার ৫০০ কোটি ডলারের কম। এছাড়া আগামী জুন নাগাদ লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া ছিল ২ হাজার ১০ কোটি ডলার। তবে লক্ষ্য পূরণে বার বার ব্যর্থ হওয়ায় বাংলাদেশের আবেদনের প্রেক্ষিতে রিজার্ভ সংরক্ষণের ক্ষেত্রে শর্ত কিছুটা শিথিল করেছে আইএমএফ।
বুধবার সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে আইএমএফ জানায়, জুনভিত্তিক রিজার্ভের লক্ষ্যমাত্রা ২০ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলার থেকে কমিয়ে ১৪ দশমিক ৭৬ বিলিয়ন ডলারে নামিয়ে আনা হয়েছে। অর্থাৎ আগামী জুনের মধ্যে প্রকৃত রিজার্ভ ১৪ দশমিক ৭৬ বিলিয়ন রাখতে হবে। এছাড়া আগামী মাসে তৃতীয় কিস্তির ৭০ কোটি ডলার পাওয়ার কথা থাকলেও এ অঙ্ক বাড়িয়ে আইএমএফ বাংলাদেশকে দেবে এক হাজার ১৫ কোটি ২০ ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ১০ বছর আগে ২০১৩ সালের জুন শেষে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল মাত্র ১৫ দশমিক ৩২ বিলিয়ন ডলার। পাঁচ বছর আগে ছিল ৩৩ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলার। সেখান থেকে বেড়ে ২০২০ সালের ১ সেপ্টেম্বর বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩৯ বিলিয়ন ডলারের ঘরে পৌঁছায়। ওই বছরের ৮ অক্টোবর ৪০ বিলিয়ন ডলারের নতুন মাইলফলক অতিক্রম করে। এরপর তা বেড়ে করোনা মহামারির মধ্যেও বাংলাদেশের বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয়ন বা রিজার্ভ রেকর্ড গড়ে ২০২১ সালের ২৪ আগস্ট। ওইদিন রিজার্ভ ৪৮ দশমিক শূন্য ৪ বিলিয়ন ডলার বা চার হাজার ৮০৪ কোটি ডলারে উঠে যায়। এরপর ডলার সংকটে গত বছর থেকে রিজার্ভ ধারাবাহিকভাবে কমছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
দক্ষ বিমানবন্দর ব্যবস্থাপনায় এভিয়েশন শিল্প এগিয়ে যাবে: মন্ত্রী
ব্যবসা বান্ধব নীতি, নিরাপত্তা ব্যবস্থার উন্নয়ন, উন্নত যাত্রী সেবা ও দক্ষ বিমানবন্দর ব্যবস্থাপনা নিশ্চিতের মাধ্যমে বাংলাদেশের এভিয়েশন শিল্পকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান।
বৃহস্পতিবার (৯ মে) জাতীয় সংসদ ভবনে মন্ত্রীর দপ্তরে বাংলাদেশে নিযুক্ত সিঙ্গাপুরের অনাবাসিক হাইকমিশনার ডেরেক লোহের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে মন্ত্রী একথা জানান।
মন্ত্রী বলেন, সরকার বাংলাদেশকে একটি অন্যতম প্রধান এভিয়েশন হাবে রূপান্তরের জন্য কাজ করে যাচ্ছে। গত ১৫ বছরে বাংলাদেশের সব আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ বিমানবন্দরে ব্যাপক অবকাঠামোগত ও কারিগরি উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। এভিয়েশন শিল্পের সঙ্গে নিয়োজিত কর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য প্রশিক্ষণ প্রদান অব্যাহত রয়েছে। পাশাপাশি আমরা রাষ্ট্রায়ত্ত এয়ারলাইনসের ফ্লিট সম্প্রসারণকেও গুরুত্ব দিচ্ছি।
মন্ত্রী আরও বলেন, কোভিড-১৯ এর সময়ে সিঙ্গাপুর বাংলাদেশি কর্মীদের যে যত্ন নিয়েছে তার জন্য ধন্যবাদ। একই সঙ্গে প্রবাসী কর্মীদের অধিকার ও নিরাপত্তা রক্ষার বিষয়ে সিঙ্গাপুরের সচেতনতা প্রশংসার দাবিদার। আরও বেশি সংখ্যক বাংলাদেশিকর্মী সিঙ্গাপুরে কাজ করার সুযোগ পেলে তারা দক্ষতা ও নিষ্ঠা দিয়ে তাদের যোগ্যতা প্রমাণ করবে।
সাক্ষাৎকালে হাইকমিশনার ডেরেক লোহ বলেন, বাংলাদেশ সিঙ্গাপুরের খুব ভালো বন্ধু। এক লাখেরও বেশি বাংলাদেশিকর্মী সিঙ্গাপুরে বিভিন্নখাতে কাজে নিয়োজিত আছেন। বাংলাদেশি কর্মীরা খুব দক্ষ ও পরিশ্রমী। ভবিষতে আরও বাংলাদেশি কর্মী নিয়োগের বিষয়টি সিঙ্গাপুর বিবেচনা করবে।
হাইকমিশনার আরও বলেন, বাংলাদেশের এভিয়েশনখাত ক্রমেই সম্প্রসারিত হচ্ছে। বাংলাদেশকে একটি এভিয়েশন হাবে রূপান্তরের যে কাজ শুরু হয়েছে তাতে সিঙ্গাপুর ভূমিকা রাখতে আগ্রহী। বাংলাদেশের বিমানবন্দরগুলোর দক্ষ ব্যবস্থাপনার জন্য সিঙ্গাপুর এভিয়েশনখাতে নিয়োজিত কর্মীদের প্রশিক্ষণ প্রদানের পাশাপাশি প্রয়োজনীয় কারিগরি সহায়তা প্রদান করতে আগ্রহী।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
স্বাস্থ্যকর্মীদের প্রশিক্ষণে উন্নয়ন সহযোগীদের এগিয়ে আসার আহ্বান স্বাস্থ্যমন্ত্রীর
চিকিৎসক-নার্সসহ স্বাস্থ্য সেবায় নিয়োজিত কর্মীদের প্রশিক্ষিত করতে বাংলাদেশে কর্মরত বিভিন্ন দেশের উন্নয়ন সহযোগী সংস্থাগুলোকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।
তিনি বলেন, দক্ষ প্রশিক্ষিত স্বাস্থ্যকর্মী দেশের জনগণের স্বাস্থ্যের মান বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। উন্নয়ন সহযোগী অংশীদাররা আমাদের দেশের নার্সদের, এমনকি স্বাস্থ্যসেবার বিশেষ দিকগুলো নিয়ে বিশেষায়িত প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে পারে।
বৃহস্পতিবার (৯ মে) মন্ত্রীর কার্যালয়ে সুইডেন, ইউএসএইড, ইউনিসেফ ও এফসিডিও’র প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের সময় তিনি এই আহ্বান জানান।
মন্ত্রী জানান, স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নয়নে ও জনস্বাস্থ্যের সামগ্রিক উন্নতি ঘটাতে দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশ সরকার ও উন্নয়ন সহযোগী সুইডেন, ইউএসএইড, ইউনিসেফ ও এফসিডিও নিবিড়ভাবে কাজ করছে। মাতৃস্বাস্থ্য, টিকাদান, শিশু স্বাস্থ্য, নবজাতকের পরিচর্যা, কমিউনিটি হেলথসহ স্বাস্থ্যসেবা খাতের বিভিন্ন পর্যায়ে জনগণের স্বাস্থ্যের সামগ্রিক উন্নতিতে এ সহযোগিতা ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
এ সময় মন্ত্রী জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বাংলাদেশের মানুষের স্বাস্থ্য ও জীবিকা যে বহুমাত্রিক হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে তা উল্লেখ করে সহযোগী অংশীদারদের তা মোকাবিলায় এগিয়ে আসতে আহ্বান জানান। এমনকি তিনি জনগণের জীবনমান উন্নয়নে স্বাস্থ্য খাতে বর্তমান সরকারের উল্লেখযোগ্য অর্জন তুলে ধরেন।
অ্যান্টিবায়োটিক ও তার যথেচ্ছ ব্যবহার রোধে ডা. সামন্ত লাল সেন বলেন, সরকার ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক্ষেত্রে ব্যাপক প্রচার প্রচারণার পাশাপাশি ঔষধ কেনাবেচার সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের উপর কঠোর নজরদারি চালিয়ে যাচ্ছে।
সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত এই সৌজন্য সাক্ষাতে উপস্থিত ছিলেন- স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম, স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব মো. আজিজুর রহমান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশিদ আলম, সুইডিশ দূতাবাসের ডেপুটি হেড অব মিশন মারিয়া স্ট্রাইডসম্যান, ইউএসএইড বাংলাদেশ মিশন ডিরেক্টর রিড এশলিম্যান, ব্রিটিশ ডেপুটি হাই কমিশনার ম্যাট ক্যানেলসহ প্রমুখ।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
জাতীয়
দ্বাদশ সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন সমাপ্ত
অধিবেশন সমাপ্তি সংক্রান্ত রাষ্ট্রপতির আদেশ পাঠের মধ্য দিয়ে শেষ হলো দ্বাদশ জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন।
বৃহস্পতিবার (০৯ মে) রাত ৯টায় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনের সমাপ্তি টানেন।
এর আগে বঙ্গবন্ধুর ৩০ এপ্রিল ১৯৭২ সালে মে দিবসের ভাষণ শোনানো হয়। সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার এ অধিবেশন ৬ কার্যদিবস চলে। গত ২ মে এ অধিবেশন শুরু হয়।
এ অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর উত্তরদানের মধ্যে ৩৮টি প্রশ্ন জমা পড়েছিল। এর মধ্যে ১৫টির উত্তর তিনি দিয়েছেন। অন্যান্য মন্ত্রীদের জবাবদানের জন্য প্রশ্ন জমা পড়েছিল ৯০২টি। এর মধ্যে জবাব পাওয়া গেছে ৩৬৪টির।
৭১ বিধির আওতায় মোট নোটিশ জমা পড়ে ২৪২টি। এর মধ্যে গ্রহণ হয় ৬টি। আলোচনা হয় ৪টির ওপর। এছাড়া ৬৪টির ওপর দুই মিনিট করে এমপিদের আলোচনার সুযোগ দেওয়া হয়। অধিবেশনে ৪টি বিল উত্থাপিত হয়েছে। পাস হয়েছে একটি বিল।