পুঁজিবাজার
রবি’র শেয়ারে ফ্লোরপ্রাইস উঠছে আগামীকাল
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্দেশনা মোতাবেক তালিকাভুক্ত কোম্পানি রবি আজিয়াটা লিমিটেডের শেয়ারের উপর থেকে ফ্লোর উঠে যাচ্ছে আগামীকাল মঙ্গলবার (১৯ মার্চ)।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত হিসাববছরে রবি বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। আজ সোমবার (১৮ মার্চ) কোম্পানিটির রেকর্ড তারিখ। রেকর্ড পরবর্তী প্রথম কার্যদিবস আগামীকাল মঙ্গলবার (১৯ মার্চ)। এদিন থেকে কোম্পানিটির শেয়ারে ফ্লোরপ্রাইস থাকবে না।
পুঁজিবাজারের লেনদেনে গতি ফিরে আসায় ফ্লোর প্রাইস বহাল থাকা কোম্পানির সংখ্যা ধাপে ধাপে কমিয়ে আনছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। গত ৬ ফেব্রুয়ারি বিএসইসির নির্দেশনায় ফ্লোর প্রাইসে থাকা সর্বশেষ তিন কোম্পানি- বিএটিবি, গ্রামীণফোন ও রবি আজিয়াটার শেয়ারের উপর থেকেও ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার করা হয়। তবে কোম্পানি তিনটির নিজ নিজ রেকর্ড তারিখের পরবর্তী কার্যদিবস থেকে তা কার্যকর হবে বলে জানানো হয় নির্দেশনায়। সেই হিসাবে আজ গ্রামীণফোনের রেকর্ড তারিখ হওয়ায় পরবর্তী প্রথম কার্যদিবস আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে কোম্পানিটির শেয়ারে ফ্লোরপ্রাইস থাকবে না। এর আগে বিএটিবি ও গ্রামীণফোনের রেকর্ড ডেটের পর শেয়ার থেকে ফ্লোরপ্রাইস তোলা হয়েছে।
শেয়ারবাজারের দরপতন ঠেকাতে ২০২২ সালের ২৮ জুলাই শেয়ারের সর্বনিম্ন মূল্যস্তর বা ফ্লোর প্রাইস আরোপ করে বিএসইসি। ফ্লোর প্রাইস এমন একটি ব্যবস্থা, যেখানে কোনো শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড বিএসইসির বেঁধে দেওয়া দামের নিচে নামতে পারে না। ফলে শেয়ারবাজারে একধরনের স্থবিরতা বিরাজ করে, পাশাপাশি কমে যায় লেনদেন। এমন এক পরিস্থিতিতে গত ২১ জানুয়ারি প্রথম দফায় ৩৫টি বাদে বাকি সব প্রতিষ্ঠানের ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হয়। দ্বিতীয় দফায় ২৩ জানুয়ারি তুলে নেওয়া হয় আরও ২৩ কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস। সর্বশেষ গতকাল ৬ ফেব্রুয়ারি আরও তিন কোম্পানির ওপর থেকে ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়।
এখন পর্যন্ত ফ্লোর প্রাইস বহাল থাকা ৬টি কোম্পানি হলো- বেক্সিমকো লিমিটেড, খুলনা পাওয়ার, বিএসআরএম লিমিটেড, ইসলামী ব্যাংক, মেঘনা পেট্রোলিয়াম ও শাহজিবাজার পাওয়ার।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোতে সেক্রেটারিয়াল অডিট চায় আইসিএসবি
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড সেক্রেটারীজ অব বাংলাদেশের (আইসিএসবি) প্রতিনিধি দল। এসময় প্রতিনিধি দলের পক্ষ থেকে ইনস্টিটিউটের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের মেয়াদকাল বৃদ্ধিতে তাকে অভিনন্দন জানান।
বৃহস্পতিবার (৯ মে) বিএসইসি চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে আইসিএসবি প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আসাদ উল্লাহ এফসিএসর নেতৃত্বে কাউন্সিল সদস্যগণ সাক্ষাৎ করেন।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশনের উপদেষ্টা কমিটি এবং ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের বোর্ডে আইসিএসবি সদস্যদের প্রতিনিধিত্বের ব্যাপারে আইসিএসবি প্রেসিডেন্ট উল্লেখ করেন। তালিকাভুক্ত কোম্পানী সমূহে কেবলমাত্র আইসিএসবি থেকে চার্টার্ড সেক্রেটারী ডিগ্রী অর্জনকারীদের নিয়োগ প্রদান করার জন্যও তিনি প্রস্তাব পেশ করেন। তিনি কর্পোরেট গভর্ন্যান্স কোডে আইসিএসবি-এর বিএসএস-৫ এবং বিএসএস-৬ ‘ভার্চুয়াল এবং হাইব্রিড মিটিং’ এবং ‘রেজোলিউশন বাই সার্কুলেশন’ অন্তর্ভুক্ত করার কথা পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি বাংলাদেশের তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোতে সেক্রেটারিয়াল অডিট চালু করারও অনুরোধ জানান।
বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম মনোযোগ সহকারে কথাগুলো শুনেন এবং বাংলাদেশে কোম্পানি সেক্রেটারি পেশার পেশাদারিত্ব ও উন্নয়নে আইসিএসবির ভূমিকার প্রশংসা করেন। তিনি এসকল কার্যক্রমের মাধ্যমে কর্পোরেট খাতে গুড কর্পোরেট গভর্নেন্স প্রতিষ্ঠিত হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। তিনি তার পক্ষ থেকে সহযোগিতা অব্যাহত রাখার নিশ্চয়তা প্রদান করেন।
বিএসইসি চেয়ারম্যানের সহায়তা ও নির্দেশনা ইনস্টিটিউটকে তার লক্ষ্য অর্জনে এগিয়ে যেতে সহায়তা করবে বলে কাউন্সিল সদস্যগণ আশা প্রকাশ করেন।
সভায় সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এম নুরুল আলম, ভাইস প্রেসিডেন্ট এ.কে.এম. মুশফিকুর রহমান, ট্রেজারার মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মামুন, কাউন্সিল সদস্য অলি কামাল, কাউন্সিল সদস্য মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়া, সচিব ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাকির হোসেন এবং নির্বাহী পরিচালক (অর্থ ও হিসাব) মো. শামিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
আইসিবির প্রভিশন সংরক্ষণের সময় বাড়ছে
পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে তালিকাভুক্ত রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) নিজস্ব পোর্টফোলিওতে পুনঃমূল্যায়নজনিত অনাদায়ী ক্ষতির বিপরীতে রক্ষিত প্রভিশন সংরক্ষণ সুবিধার মেয়াদ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। আগামী ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ সুবিধা বাড়িয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিশ্বস্ত সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের আবেদনের প্রেক্ষিতে প্রতিষ্ঠানটির সমন্বিত আর্থিক প্রতিবেদন কমিশনে দাখিল করার শর্তে নিজস্ব পোর্টফোলিওতে পুনঃমূল্যায়নজনিত অনাদায়কৃত ক্ষতির বিপরীতে প্রভিশন সংরক্ষণ করার সময়সীমা ২০৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানোর সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
এছাড়া, ২০২২ সালের ২ নভেম্বর কমিশনপত্রে উল্লিখিত শর্ত মোতাবেক লভ্যাংশ ও মুনাফা ভিত্তিক প্রণোদনা ঘোষণার পূর্বে কমিশনের সাথে আলোচনায় সংশ্লিষ্ট বছরের সমন্বিত আর্থিক প্রতিবেদনের সক্ষমতা বিবেচনা করারও সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এ বিষয়ে বিএসইসির সংশ্লিষ্ট বিভাগ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
জানা গেছে, ২০১০ সালের পুঁজিবাজার ধসের পরে মার্জিন ঋণ নিয়ে শেয়ার ব্যবসা করা অনেক বিনিয়োগকারী তাদের পুঁজি হারিয়ে ফেলেন। এতে আইসিবির কাছে উল্টো বিনিয়োগকারীরা দেনাদার হয়ে যান। এখন বিনিয়োগকারীদের হিসাবে আটকে থাকা টাকা ফেরত পেতে আইসিবির হাতে দুটো রাস্তা আছে। একটি হলো- বিনিয়োগকারীদের হিসাব থেকে সব শেয়ার বিক্রি করে দেওয়া। অন্যটি হলো- বিনিয়োগকারীদের হিসাবে যে লোকসান রয়েছে তার বিপরীতে প্রভিশন রেখে ধীরে ধীরে ঋণ কমিয়ে ফেলা। যদিও শেয়ার বিক্রি করে দিলে পুঁজিবাজারে বিক্রির চাপ বাড়বে এবং আইসিবির মূলধন ঋণাত্মক হয়ে যাবে। তাই এ সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে বর্তমান বাজার পরিস্থিতি বিবেচনা করে আইসিবির নিজস্ব পোর্টফোলিওতে পুনঃমূল্যায়নজনিত অনাদায়কৃত ক্ষতির বিপরীতে রক্ষিতব্য প্রভিশন সংরক্ষণ করার সময়সীমা ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ালো বিএসইসি।
এর আগে, চলতি বছরের গত ২৮ মার্চ পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে স্টক ব্রোকার এবং মার্চেন্ট ব্যাংকের গ্রাহকের (বিনিয়োগকারী) মার্জিন ঋণের পোর্টফোলিওতে পুনঃমূল্যায়নজনিত অনাদায়কৃত ক্ষতির বিপরীতে রক্ষিতব্য প্রভিশন সুবিধার মেয়াদ ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়েছে বিএসইসি।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ১৫ মার্চ জারি করা বিএসইসির এক নির্দেশনায়, স্টক বোকার এবং মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর নিজস্ব মার্জিন ঋণের পোর্টফোলিওতে পুনঃমূল্যায়নজনিত অনাদায়কৃত ক্ষতির বিপরীতে রক্ষিতব্য প্রভিশন সুবিধার মেয়াদ মেয়াদ ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
আইপিডিসির প্রথম প্রান্তিক প্রকাশ
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের কোম্পানি আইপিডিসি ফাইন্যান্স পিএলসি ৩১ মার্চ, ২০২৪ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি’২৪-মার্চ’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
বৃহস্পতিবার (৯ মে) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে আলোচিত প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৫ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৪ পয়সা।
আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি অর্থের প্রবাহ বা ক্যাশ-ফ্লো ছিল মাইনাস ১৩ টাকা ৫ পয়সা, যা আগের বছরে ছিলো মাইনাস ১৩ টাকা ২৫ পয়সা।
গত ৩১ মার্চ, ২০২৪ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১৮ টাকা ২৪ পয়সা।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
এনআরবিসি ব্যাংকের আমানত বেড়েছে ১৭ শতাংশ
চলতি ২০২৪ সালের মার্চ শেষে এনআরবিসি ব্যাংকের আমানতের পরিমান প্রায় ১৭ শতাংশ বেড়েছে। এছাড়া গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ব্যাংকের শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) বেড়েছে।
বৃহস্পতিবার ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ১৮৪তম সভায় প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি-মার্চ) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুমোদন করা হয়। ব্যাংকটির আর্থিক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে দেখা গেছে, জানুয়ারি-মার্চ শেষে সমন্বিত হিসেবে ব্যাংকের শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য (এনএভি) বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ টাকা ৩ পয়সা। গত বছরের একই সময়ে যা ছিল ১৭ টাকা ৫৮ পয়সা।
এছাড়া, এককভাবে শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য ১৭ টাকা ১১ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ১৭ টাকা ৫২ পয়সা। ২০২৪ সালের জানুয়ারি-মার্চে ব্যাংকটির শেয়ার প্রতি সমন্বিতভাবে আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৪ পয়সা এবং এককভাবে ইপিএস দাঁড়িয়েছে ৪০ পয়সা।
চলতি বছরের মার্চ শেষে ব্যাংকের আমানতের পরিমান ১৭ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ১৮ হাজার ৩০৮ কোটি টাকা। আগের বছর একই সময়ে যা ছিল ১৫ হাজার ৩৮৬ কোটি টাকা। ঋণের পরিমান ১৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ৭১৮ কোটি টাকা। আগের বছর ঋণ ছিল ১৩ হাজার ৬৬৫ কোটি টাকা। এছাড়া, ২০২৪ সালের মার্চ শেষে ব্যালেন্সশীটের আকার হয়েছে ২৯ হাজার কোটি টাকা, আগের বছর ছিল ২৭ হাজার ৪৩ কোটি টাকা।
ব্যাংকের চেয়ারম্যান এসএম পারভেজ তমালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান ও পরিচালক রফিকুল ইসলাম মিয়া আরজু, মোহাম্মদ আদনান ইমাম, এ এম সাইদুর রহমান, মোহাম্মদ ওলিউর রহমান, মোহাম্মদ নাজিম, একেএম মোস্তাফিজুর রহমান, লকিয়ত উল্যাহ, স্বতন্ত্র পরিচালক এয়ার চিফ মার্শাল (অব.) আবু এশরার ও ড.রাদ মুজিব লালন, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) মো. রবিউল ইসলাম, ডিএমডি ও সিএফও হারুনুর রশীদ এবং কোম্পানি সচিব মোহাম্মদ আহসান হাবিব প্রমুখ।
এসএম
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুঁজিবাজার
ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্সের নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা
পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি ফিনিক্স ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের ৩১ ডিসেম্বর,২০২৩ সমাপ্ত অর্থবছরের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। আলোচিত বছরের জন্য কোম্পানিটি শেয়ারহোল্ডারদের ১২ শতাংশ হারে নগদ লভ্যাংশ দেবে।
বৃহস্পতিবার (০৯ মে) কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ সভায় সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে লভ্যাংশ সংক্রান্ত এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৫৯ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২ টাকা ০২ পয়সা।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির এনএভি হয়েছে ৩৭ টাকা ২৩ পয়সা।
এই লভ্যাংশ অনুমোদনের জন্য আগামী ২৪ জুলাই বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) করবে কোম্পানিটি। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ০৪ জুন।