আন্তর্জাতিক
খাদ্যপণ্যের বৈশ্বিক দাম তিন বছরের সর্বনিম্নে
বিশ্বজুড়ে খাদ্যপণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে কমছে। সবশেষ ফেব্রুয়ারিতে এসব পণ্যের গড় দাম কমে তিন বছরের সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) মাসভিত্তিক মূল্যসূচক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। বাজার পর্যবেক্ষকরা বলছেন, শীর্ষ রফতানিকারক দেশগুলোয় কৃষিপণ্যের উৎপাদন পরিস্থিতি ইতিবাচক দিকে মোড় নিয়েছে। চলতি মৌসুমে খাদ্যশস্যের বৈশ্বিক উৎপাদন রেকর্ড স্পর্শ করতে পারে বলে জানিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল গ্রেইনস কাউন্সিল (আইজিসি)। বিশেষ করে দক্ষিণ আমেরিকার দেশগুলোয় প্রত্যাশার চেয়েও ভুট্টা উৎপাদন হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বিষয়টি দাম কমার ক্ষেত্রে প্রধান প্রভাবকের ভূমিকা পালন করছে।
ফেব্রুয়ারিতে এফএওর খাদ্যপণ্যের মূল্যসূচক টানা সপ্তম মাসের মতো কমেছে। এর পেছনে প্রধান ভূমিকা পালন করেছে প্রধান খাদ্যশস্যগুলো। এসব পণ্যের দাম লক্ষণীয় মাত্রায় কমেছে। তবে চিনি ও মাংসের দাম ছিল ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায়।
এফএওর মূল্যসূচক মূলত বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে বেশি বেচাকেনা হওয়া খাদ্যপণ্যের দামের ভিত্তিতে তৈরি করা হয়। ফেব্রুয়ারিতে এ সূচকমান ছিল গড়ে ১১৭ দশমিক ৩ পয়েন্টে, আগের মাসে যা ছিল ১১৮ দশমিক ২ পয়েন্ট।
এফএওর তথ্যমতে, খাদ্যশস্যের মূল্যসূচক আগের মাসের তুলনায় ৫ শতাংশ কমেছে। এছাড়া গত বছরের একই সময়ের তুলনায় কমেছে ২২ দশমিক ৩ শতাংশ। মূলত দক্ষিণ আমেরিকার দেশগুলোয় বড় পরিসরে ভুট্টা উৎপাদনের প্রত্যাশা এবং ইউক্রেনের ভুট্টার প্রতিযোগিতামূলক রফতানি মূল্য এক্ষেত্রে রসদ জুগিয়েছে।
ফেব্রুয়ারিতে উদ্ভিজ্জ তেলের দাম জানুয়ারির তুলনায় ১ দশমিক ৩ শতাংশ কমেছে। গত বছরের ফেব্রুয়ারির তুলনায় কমেছে ১১ শতাংশ। দক্ষিণ আমেরিকার দেশগুলোয় পর্যাপ্ত সরবরাহ দাম কমতে সহায়তা করেছে। এছাড়া সরিষা ও সূর্যমুখী তেলের দামও পর্যাপ্ত রফতানির কারণে কমেছে।
তবে বিপরীত প্রবণতায় ছিল চিনি ও মাংসের বাজার। এর মধ্যে ফেব্রুয়ারিতে এফএওর চিনির মূল্যসূচক আগের মাসের তুলনায় ৩ দশমিক ২ শতাংশ বেড়েছে। শীর্ষ উৎপাদক ব্রাজিলে নতুন মৌসুমের উৎপাদন নিয়ে উদ্বেগ তীব্র আকার ধারণ করায় মূল্যবৃদ্ধি ঘটেছে। এছাড়া থাইল্যান্ড ও ভারতে উৎপাদন কমে যাওয়ার পূর্বাভাসও মিলেছে।
অর্থসংবাদ/এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
চীনে বেড়েছে গ্যাস আমদানি, কমেছে দাম
চলতি বছরের প্রথম চার মাসে চীনে প্রাকৃতিক গ্যাস আমদানি গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২১ শতাংশ বেড়েছে। সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে চীনের শুল্ক বিভাগ। দেশটির প্রাকৃতিক গ্যাস আমদানি বাড়ার পেছনে বিশ্বব্যাপী তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এনএলজির) দাম কমে যাওয়ার ভূমিকা থাকতে পারে বলে মনে করছেন বাজার বিশ্লেকরা। খবর আরটি।
চীনের শুল্ক বিভাগের দেয়া তথ্যানুযায়ী, ক্রয়ক্ষমতা সমতা (পিপিপি) অনুযায়ী বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির এ দেশ চলতি বছরের জানুয়ারি-এপ্রিল পর্যন্ত মোট ৪ কোটি ৩০ লাখ টন প্রাকৃতিক গ্যাস আমদানি করেছে। সে হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে দেশটির প্রাকৃতিক গ্যাস আমদানির ২০ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়েছে। এর মধ্যে শুধু এপ্রিলেই ১ কোটি ৩ লাখ টন প্রাকৃতিক গ্যাস আমদানি করেছে চীন।
প্রতিবেদনে চীনের শুল্ক বিভাগ আরো জানায়, এ সময়ের মধ্যে প্রাকৃতিক গ্যাসের গড় আমদানি মূল্য ১৫ শতাংশ কমেছে। জানুয়ারি-এপ্রিল পর্যন্ত মোট ২ হাজার ১০০ কোটি ডলারেরও বেশি প্রাকৃতিক গ্যাস আমদানি করেছে চীন। দেশটি সাধারণত পাইপলাইনের মাধ্যমে এ গ্যাস আমদানি করে। কিন্তু চলতি বছরের প্রথম চার মাসে দেশটি কোন মাধ্যমে প্রাকৃতিক গ্যাস আমদানি করেছে, সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু জানায়নি চীনের শুল্ক বিভাগ।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
সফটব্যাংকের তৃতীয় প্রান্তিকে বড় লোকসান
প্রযুক্তি খাতে বিনিয়োগকারী জাপানি প্রতিষ্ঠান সফটব্যাংক চলতি অর্থবছরের তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) বড় লোকসানে পড়েছে। সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটির আর্থিক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে। খবর রয়টার্স।
এলএসইজির জরিপে অংশ নেয়া দুই বিশ্লেষকের গড় অনুসারে, সফটব্যাংক মার্চ শেষ হওয়া প্রান্তিকে রেকর্ড ৪৬ কোটি ২৭ লাখ ডলার নিট লোকসান করেছে। তবে সফটব্যাংক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নতুন বিনিয়োগের জন্য তারা প্রস্তুত রয়েছে। তবে সতর্কতা অবলম্বন করার ওপর জোর দিয়েছেন।
ব্রিটেনভিত্তিক সেমিকন্ডাক্টর কোম্পানি আর্মে ৯০ শতাংশ অংশীদারত্ব রয়েছে সফটব্যাংকের। কোম্পানিটির শেয়ারের দাম গত ফেব্রুয়ারিতে প্রায় দ্বিগুণ বেড়ে যায়। কারণ জেনারেটিভ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) গ্রহণের পর থেকে শক্তিশালী মুনাফা অর্জন করে আর্মে। কিন্তু আর্মের শেয়ারের দাম সফটব্যাংকের আয়ের সঙ্গে যোগ হয় না। কারণ এটি সম্পূর্ণ মালিকানাধীন সহায়ক সংস্থা।
এমআই
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
ইন্দোনেশিয়ায় বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৪১
ইন্দোনেশিয়ার পশ্চিমাঞ্চলে একটি আগ্নেয়গিরির শীতল লাভা এবং আকস্মিক বন্যায় এখন পর্যন্ত ৪১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া নিখোঁজ রয়েছে আরও ১৭ জন। স্থানীয় দুর্যোগ সংস্থার এক কর্মকর্তা সোমবার বার্তা সংস্থা এএফপিকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
কয়েক ঘণ্টা ধরে চলা ভারী বৃষ্টির কারণে আকস্মিক বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। বন্যার কারণে রাস্তা-ঘাঁট, বাড়ি-ঘর, মসজিদ প্লাবিত হয়েছে।
পশ্চিম সুমাত্রার দুর্যোগ প্রশমন সংস্থার কর্মকর্তা ইলহাম ওয়াহাব এএফপিকে বলেন, গত রাত পর্যন্ত আমরা ৩৭ জনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছি। তবে আজ সকাল পর্যন্ত এই সংখ্যা বেড়ে ৪১ জনে দাঁড়িয়েছে।
উদ্ধারকারীরা জানিয়েছেন, এখনও ১৭ জন নিখোঁজ রয়েছেন। তাদের উদ্ধারে কাজ চলছে। নিখোঁজদের মধ্যে আগাম জেলায় তিনজন এবং তানাহ দাতারে ১৪ জন। বন্যার সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্থ এই দুই এলাকায় কয়েক লাখ মানুষের বসবাস।
এখন পর্যন্ত কতজনকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে সে বিষয়ে নিশ্চিত তথ্য দিতে পারেননি ইলহাম ওয়াহাব। তিনি বলেন, এই মুহূর্তে আমরা ক্ষতিগ্রস্তদের অনুসন্ধান, উদ্ধার, সরিয়ে নেওয়া ব্যক্তিদের সুরক্ষা এবং তল্লাশি অভিযানের দিকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছি। বন্যার কারণে রাস্তাঘাট যেন নদীতে পরিণত হয়েছে। বেশ কিছু এলাকায় মসজিদ এবং ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
আগ্নেয়গিরির শীতল লাভা লাহার নামেও পরিচিত। আগ্নেয়গিরির প্রধান উপাদান যেমন ছাই, বালি এবং নুড়ি পাথর বৃষ্টির কারণে আগ্নেয়গিরির ঢালে নেমে আসে। তখন পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়ে ওঠে।
এর আগে চলতি মাসের শুরুর দিকে ইন্দোনেশিয়ার মধ্যাঞ্চলে বন্যা এবং ভূমিধসে কমপক্ষে ১৫ জনের মৃত্যু হয়। সে সময় প্রাকৃতিক দুর্যোগে বহু বাড়ি-ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং রাস্তাঘাট ভেসে গেছে।
বর্ষাকালে ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসের প্রবণতা বেড়ে যায়। কিছু এলাকায় বন উজাড়ের কারণে পরিস্থিতি আরও খারাপ হচ্ছে। দীর্ঘ সময় মুষলধারে বৃষ্টির কারণে কিছু এলাকায় আকস্মিক বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
২০২২ সালে সুমাত্রা দ্বীপে বন্যায় প্রায় ২৪ হাজার মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল। সে সময় দুই শিশুর মৃত্যু খবর পাওয়া গেছে।
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
ভারতের লোকসভা নির্বাচনের চতুর্থ দফার ভোটগ্রহণ চলছে
ভারতের লোকসভা নির্বাচনের ৪র্থ দফার ভোটগ্রহণ চলছে। স্থানীয় সময় সকাল ৭টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়, চলবে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। ১০টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল মিলিয়ে মোট ৯৬টি আসনে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে আজ।
এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের ৮টি লোকসভা আসনও রয়েছে। এছাড়া লোকসভা নির্বাচনের পাশাপাশি আজ অন্ধ্রপ্রদেশ ও ওড়িশায় বিধানসভা নির্বাচনও রয়েছে। সোমবার (১৩ মে) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সোমবার চতুর্থ দফায় পশ্চিমবঙ্গের আট লোকসভা আসন-সহ দেশটির মোট ৯৬টি আসনে ভোটগ্রহণ চলছে। ভোট হচ্ছে দেশটির ৯টি রাজ্য এবং একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে। এর মধ্যে অন্ধ্রপ্রদেশের ২৫টি এবং তেলঙ্গানার ১৭টি আসনের সব আসনেই ভোট হয়ে যাচ্ছে সোমবার।
এছাড়াও উত্তরপ্রদেশের ১৩টি, মহারাষ্ট্রের ১১টি, মধ্যপ্রদেশের ৮টি, ওড়িশার ৪টি, বিহার এবং ঝাড়খণ্ডের ৫টি আসনে ভোটগ্রহণ হচ্ছে আজ। ভারতের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জম্মু ও কাশ্মিরের শ্রীনগর আসনেও আজ ভোটগ্রহণ হচ্ছে।
সোমবার চতুর্থ দফার এই ভোটে ৯৬টি লোকসভা আসনে মোট ১৭ কোটি ৭০ লাখ ভোটার (৮ কোটি ৯৭ লাখ পুরুষ ভোটার এবং ৮ কোটি ৭৩ লাখ নারী ভোটার) প্রার্থীদের ভাগ্য নির্ধারণ করবেন। চতুর্থ দফায় দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটিতে মোট ১ কোটি ৯২ লাখ ভোটকেন্দ্র করেছে নির্বাচন কমিশন।
ভোট চলবে সকাল ৭টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। ভোটের দায়িত্বে থাকছেন ১৯ লাখেরও বেশি কর্মকর্তা এবং ভোটকর্মী।
কাফি
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
আন্তর্জাতিক
চীনা পণ্যের ওপর শুল্ক আরও বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
চীনা পণ্যের ওপর আবারো বড় ধরনের শুল্ক আরোপ করতে যাচ্ছে জো বাইডেন প্রশাসন। এ তালিকায় থাকছে বিদ্যুচ্চালিত গাড়ি (ইভি), সেমিকন্ডাক্টর, সৌর সরঞ্জাম ও চিকিৎসাসামগ্রী। চলতি সপ্তাহেই এ-সংক্রান্ত নীতিমালা জারি করা হতে পারে বলে জানিয়েছে পরিকল্পনাটির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট দুই মার্কিন কর্মকর্তা। খবর এপি।
সূত্রটি জানিয়েছে, চীনা ইভির ওপর শুল্ক চার গুণ হতে পারে। এতে বিদ্যমান ২৫ শতাংশ শুল্ক বেড়ে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত হতে পারে। তবে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা না আসায় এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য সরবরাহ করেননি তারা।
মার্কিন কর্মকর্তারা চীনের ইভি ও অন্যান্য পণ্যের অতিরিক্ত উৎপাদন সক্ষমতা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে আসছিলেন। তাদের দাবি, চীনের কম দামি পণ্য যুক্তরাষ্ট্রের চাকরির বাজারকে প্রভাবিত করছে। একই সঙ্গে তাদের প্রযুক্তি মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় মিত্রসহ শিল্পোন্নত দেশগুলোর আশঙ্কা, কম দামি চীনা পণ্য রফতানি ঢেউ তাদের অভ্যন্তরীণ উৎপাদনকে প্রভাবিত করবে। যুক্তরাষ্ট্রের জন্য উদ্বেগটি আরো প্রকট। কারণ চীনের গ্রিন এনার্জি থেকে উৎপাদিত পণ্যগুলো ডেমোক্র্যাটদের মূল্যস্ফীতি হ্রাস আইনের মাধ্যমে করা জলবায়ুবান্ধব বিনিয়োগগুলোকে দুর্বল করবে। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ২০২২ সালের আগস্টে এ-সংক্রান্ত আইনে স্বাক্ষর করেছিলেন।
এমআই