Connect with us

লাইফস্টাইল

শীতে গোসলের যে ভুলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ে

Published

on

প্যারামাউন্ট

বেশিরভাগ মানুষই শীতে গরম পানিতে গোসল করেন। তবে যারা ঠান্ডা পানিতে গোসলে অভ্যস্ত তারা কিন্তু এ সময় অজান্তেই বিপদে পড়তে পারেন।

কারণ অতিরিক্ত ঠান্ডা আবহাওয়ায় যদি আপনি বরফ শীতল পানিতে গোসল করেন সেক্ষেত্রে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়তে পারে। এমনটিই জানাচ্ছে বিভিন্ন সমীক্ষা ও গবেষণা। আর এ কারণেই শীতে বাথরুমে হার্ট অ্যাটাকের ঘটনা বেশি ঘটে।

ভারতের মোহালির ফোর্টিস হাসপাতালের সিনিয়র কনসালটেন্ট ডা. করুণ বেহালের মতে, ঘরে ও বাইরের তাপমাত্রার পার্থক্য হৃদযন্ত্রের উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে।

ঠান্ডায় রক্তনালিগুলো সংকুচিত হয় ও রক্তচাপ বেড়ে যায়। এ কারণে অতিরিক্ত ঠান্ডা কিংবা গরম পানিতে গোসল করলে শরীরে শক লাগে। শীতে গোসলের জন্য আদর্শ উপায় হলো বেশি ঠান্ডা আবার গরম নয় এমন পানিতে গোসল করা।

অত্যধিক ঠান্ডা আবহাওয়ায় গায়ে পানি ঢালতেই শরীরে একটি ঝাঁকুনি অনুভুত হয়, একই সঙ্গে শরীরের সব লোম দাঁড়িয়ে যায় (গুজবাম্প হয়)। ঠিক ওই মুহূর্তে শরীর রক্ত সঞ্চালনকে ওভারড্রাইভে পাঠায়।

হৃদযন্ত্র গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোকে রক্ষা করতে দ্রুত রক্ত পাম্প করতে শুরু করে ও ত্বককে সংকুচিত করে। এ কারণে কাঁপুনির সৃষ্টি হয় শরীরে। যা হার্টের উপর আরও চাপ দেয়।

যদিও ফিটনেসবিদরা শরীরের বিপাক বাড়াতে ঠান্ডা ঝরনা ব্যবহারের উপকারিতা ও বিভিন্ন যুক্তি ব্যবহার করেছেন। তাদের মতে, ঠান্ডা পানিতে গোসল করলে শরীরের উচ্চতর প্রতিক্রিয়া বিপাকের হারকে বাড়িয়ে তোলে, শক্তি ব্যয় করে ওঅতিরিক্ত ক্যালোরি পোড়ায়।

কিছু গবেষক এও দাবি করেছেন যে, বরফ মেশানো পানিতে গোসল করলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পারে ও অসুস্থতার বিরুদ্ধে আরও প্রতিরোধী করে তুলতে পারে।

নেদারল্যান্ডে একটি ক্লিনিকাল ট্রায়ালে দেখা গেছে, নিয়মিত ঠান্ডা পানিতে গোসলের কারণে প্রায় ২৯ শতাংশ মানুষের অসুস্থতার ঝুঁকি কমেছে। যদিও ঠান্ডা পানিতে গোসলেরও অনেক উপকারিতা আছে, তবে শরীর বুঝে তবেই তা অনুসরণ করতে হবে।

যারা শারীরিকভাবে একেবারে সুস্থ ও স্বাস্থ্যবান শুধু তারাই এ ধরনের অভ্যাস অনুসরণ করতে পারেন। তবে আপনি যদি ফিট না হন ও হার্টের অসুখে ভুগেন তাহলে ঠান্ডা পানিতে গোসল এড়িয়ে যান।

এ বিষয়ে ডা. বেহাল জানান, হার্টের উপর অতিরিক্ত চাপ পড়লে অনিয়মিত হৃদস্পন্দন বা অ্যারিথমিয়া হতে পারে। এর থেকে বৃহত্তর কার্ডিয়াক অ্যাটাক ঘটতে পারে। এ কারণে শীতে অতিরিক্ত ঠান্ডা বা গরম পানিতে গোসল করলে রক্তচাপ হঠাৎ বেড়ে বা কমে যেতে পারে, যা হার্টের ওপর চাপ সৃষ্টি করে।

বেশি ঠান্ডাও না আবার গরমও নয় এমন পানিতে গোসল করুন, প্রথমে হাত-পা ভেজান তারপর একে একে শরীরের বিভিন্ন স্থানে পানি ঢালুন ও এভাবে গোসল সম্পন্ন করুন। তবে হঠাৎ করে কখনো শরীরে পানি ঢালবেন না, এতে শরীরের ভেতরে শকের সৃষ্টি হতে পারে।

শীতে রক্তচাপ বৃদ্ধির প্রধান কারণগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ধমনীর সংকোচন। কম সূর্যের সংস্পর্শে যাওয়া, শারীরিক কার্যকলাপ না করা, যার থেকে শরীরে লবণ ধারণ করে ও রক্ত জমাট বাঁধে। তাই ভিটামিন ডি গ্রহণ করুন ও শরীরচর্চা করুন নিয়মিত।

হালকা খাবার গ্রহণ করুন, পর্যাপ্ত পশমী পোশাক পরুন, চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত ওষুধ সেবন করুন।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

লাইফস্টাইল

বেশি ঘুমালে কি ওজন বাড়ে?

Published

on

প্যারামাউন্ট

ঘুমের সঙ্গে ওজনের একটি সম্পর্ক আছে বলে মনে করা হয়। বিশেষ করে বেশি ঘুমালে ওজন বাড়ে এমন কথা আপনি অনেকবারই শুনে থাকবেন। দুপুরের ঘুম স্বাস্থ্যকর নয় বা এটি মোটা হওয়ার নেপথ্যে কাজ করে এমন ধারণাও অনেকে। কেউ কেউ আবার বলেন, শরীরে মেদ বেশি হলে ঘুমও বেশি পায়। এগুলো কি আসলেই সত্যি? কী বলছে গবেষণা?

সম্প্রতি ঘুম এবং মেদের সম্পর্ক নিয়ে একটি গবেষণা চালিয়েছে ব্রিটেনের ইউনিভার্সিটি অব লিডিস। সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, ১৯৮০ সালের তুলনায় বর্তমানে ওবেসিটি বা স্থূলত্বের শিকার মানুষের সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ। যার ফলে বৃদ্ধি পেয়েছে টাইপ টু ডায়াবেটিসের মতো সমস্যাও। এর সঙ্গে কি ঘুমের সম্পর্ক রয়েছে?

এই গবেষণা চালানো হয়েছিল মোট ১৬১৫ জন পূর্ণবয়স্ক মানুষের ওপরে। যেখানে ১৬১৫ জনের খাবারের তালিকা এবং গড় ঘুমের সময় ভালোভাবে বিশ্লেষণ করে দেখা হয়েছে। গবেষণার ফল প্রকাশ হয় ‘প্লাস ওয়ান’ নামক জার্নালে। যেখানে জানানো হয়েছে চমকপ্রদ তথ্য।

গবেষণায় বলা হয়েছে, প্রচলিত ধারণা সঠিক নয়। সেখানে বলা হয়েছে, কম ঘুমই বরং শরীরে বাড়তি মেদের কারণ কারণ হতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে যে, যারা দিনে গড়ে ছয় ঘণ্টা ঘুমান তাদের কোমরের মাপ প্রতি দিন নয় ঘণ্টা ঘুমোনো মানুষের তুলনায় তিন সেন্টিমিটার বেশি। কম ঘুমালে ওজনও বেশি বাড়ে।

গবেষণায় আরও উল্লেখ করা হয় যে, পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়ার ফলে বাড়ে ডায়াবেটিসের মতো অসুখও। গবেষকরা বলছেন, প্রত্যেকের দৈনন্দিন জীবনযাত্রার ওপরে নির্ভর করে তার কতটুকু ঘুম প্রয়োজন। তবে সাধারণত একজন পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির জন্য দিনে সাত থেকে নয় ঘণ্টা আরামদায়ক ঘুম প্রয়োজন। নয়তো বাড়তে থাকে ওজন বৃদ্ধির ভয়। তাহলে বুঝতেই পারছেন, শরীরে বাড়তি মেদের জন্য ঘুমকে দায়ী করা যাবে না। তবে ঘুম হতে হবে পর্যাপ্ত। এমনটাই বলেছেন, এই গবেষণার সঙ্গে যুক্ত গবেষকরা।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

গরমে নিজেকে সুস্থ রাখবেন যেভাবে

Published

on

প্যারামাউন্ট

তাপমাত্রা যতই ৪০ ছাড়াক, আপনাকে কাজে বেরোতেই হবে। আর চড়া রোদে বাড়ির বাইরে বেরোনো বিপদকে ডেকে আনার সমান। কিন্তু কর্মস্থলে তো যেতেই হয়। তাই গরমে যত কষ্টই হোক, আপনাকে বাইরে বেরোতেই হবে। কিন্তু রোদে বেরিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লেই মুশকিল। কাঠফাটা রোদে সান স্ট্রোকের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।

এছাড়া, ঘাম বসে সর্দি-কাশি হওয়াও সম্ভাবনাও থাকে। আর যদি এই গরমে ভাজাভুজি, মশলাদার খাবার খান, সেখানেও হতে পারে বদহজম। কিন্তু রোদে বেরিয়েও কীভাবে নিজেকে সুস্থ রাখবেন, সেটিই সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জের।

১. রাস্তায় বেরোলে সঙ্গে পানির বোতল রাখুন। হাঁটুন বা বাসে-ট্রামে চড়ে যান, মাঝে মাঝে জল খেতে থাকুন। জল ছাড়াও রাস্তায় ডাব দেখতে পেলে ডাবের জল কিনে খান।

২. এই গরমে গাঢ় রঙের পোশাক এড়িয়ে চলুন। হালকা রঙের পোশাক পরুন। সুতির ঢিলেঢালা পোশাক পরুন। পাশাপাশি রোদ থেকে মুখ বাঁচাতে টুপি, সানগ্লাস ও ছাতা ব্যবহার করুন। লু-এর হাত থেকে সুরক্ষিত থাকতে সুতির স্কার্ফ দিয়ে মাথা ও মুখ ঢেকে ফেলুন।

৩. গরমে শরীরকে ঠান্ডা রাখতে মৌসুমি ফলের ওপর জোর দিন। গ্রীষ্মকালীন ফল হিসেবে তরমুজ, আনারস, শসা, জামরুল, পাকা পেঁপের কদর বেশি। এসব ফলের মধ্যে জলের পরিমাণ বেশি। এগুলো খেলে দেহে তরলের ঘাটতিও পূরণ হবে।

৪. গরমে চা-কফি একদম এড়িয়ে চলুন। এতে থাকা ক্যাফেইন শরীরকে ডিহাইড্রেট করে দিতে পারে। পাশাপাশি দেহের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। এমনকি কোল্ড ড্রিংক্সও এড়িয়ে চলুন।

৫) গরমে বাইরের তেল-মশলাদার খাবার এড়িয়ে চলুন। বাড়ির খাবার খান আর হালকা খাবার খান। অতিরিক্ত প্রোটিন ও প্রক্রিয়াজাত খাবার এই গরমে না খাওয়াই ভাল। প্রয়োজনে চিঁড়ে দই, পান্তা ভাত, দই ভাত, টকের ডালের মতো খাবার খান। শুধু খেয়াল রাখুন, খাবারে যেন তরলের পরিমাণ বেশি হয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

যেসব খাবার দইয়ের সঙ্গে খাবেন না

Published

on

প্যারামাউন্ট

গরমের সময়ে দই খেলে পাওয়া যায় বাড়তি প্রশান্তি। লাচ্ছি কিংবা বোরহানি বলুন, কিংবা শেষপাতে মিষ্টি দই এসময় অনেকেই খেয়ে থাকেন। তাপমাত্রায় এই তীব্রতায় এ ধরনের খাবার সত্যিই প্রশান্তি জোগায়। দই খাওয়ার রয়েছে অনেক উপকারিতাও। ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি -২, ভিটামিন বি -১২, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় উপাদান থাকে দইয়ে। তবে এই দইয়ের সঙ্গে কয়েকটি খাবার খাওয়া যাবে না। কোন খাবারগুলো? চলুন জেনে নেওয়া যাক-

মাছ

গরমের দিনে মাংসের চাইতে বেশি মাছটাই খাওয়া হয়ে থাকে। এসময় রুই-কাতলার মতো মাছ খাওয়া হয় বেশি। অনেকে দই দিয়ে মাছও রান্না করছেন। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মাছের সঙ্গে দই খাওয়া চলবে না। কারণ এই দুই প্রোটিন একসঙ্গে পেটে গেলে বাঁধতে পারে বিপত্তি। তাই এদিকে খেয়াল রাখতে হবে। মাছ খাওয়ার সময় বা পরপরই দই খাওয়া এড়িয়ে চলুন।

আম

গরমের সময়ের অন্যতম আকর্ষণ হলো পাকা আম। এসময় অনেকে দইয়ের সঙ্গে আম চটকে খেতেও পছন্দ করেন। কিন্তু এমনটা করা যাবে না। বিশেষজ্ঞরা এই দুই খাবার একসঙ্গে খেতে নিষেধ করছেন। কারণ আম ও দই একসঙ্গে খাওয়া শরীরের জন্য স্বাস্থ্যকর নয়। এই দুই খাবার একসঙ্গে খেলে থাকে অ্যালার্জির ভয়। তাই যাদের এ ধরনের সমস্যা হওয়ার ভয় আছে তারা আগেভাগেই এড়িয়ে চলবেন।

পেঁয়াজ

খাবারের সঙ্গে কাঁচা পেঁয়াজ খাওয়ার অভ্যাস বাঙালির পুরোনো। সালাদ কিংবা রায়তা তৈরিতে পেঁয়াজের ব্যবহার হয়ে থাকেই। কিন্তু আপনি যদি দইয়ের সঙ্গে পেঁয়াজ খেয়ে থাকেন তবে তা আপনার শরীরের জন্য উপকারী নাও হতে পারে। তাই রায়তা তৈরিতে পেঁয়াজটা বাদ দিয়ে দিন। কারণ এই দুই খাবার একসঙ্গে খেলে দেখা দিতে পারে অ্যালার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।

ভাজাপোড়া

ভাজাপোড়া জাতীয় খাবার খাওয়া এমনিতেই উপকারী নয়, এর সঙ্গে দই যোগ করে খেলে তা আরও বেশি অপকারী হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভাজাপোড়ার সঙ্গে দই খাওয়া এড়িয়ে চলাই উত্তম। তাই কখনোই এই দুই খাবার একসঙ্গে বা পরপর খাবেন না। দই খেতে হলে এসব খাওয়ার পর আধা ঘণ্টার মতো বিরতি নিয়ে তবেই খান।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

মাইগ্রেনের ব্যথা বাড়ে যেসব কারণে

Published

on

প্যারামাউন্ট

মাইগ্রেন হচ্ছে এক ধরনের মাথাব্যথা। মাথার যে কোনও এক পাশ থেকে শুরু হয়ে তা মারাত্মক কষ্টকর হয়ে ওঠে।

মাইগ্রেনের যন্ত্রণা অত্যন্ত কষ্টদায়ক এবং দীর্ঘস্থায়ী। যাদের মাইগ্রেনের সমস্যা রয়েছে, তীব্র মাথা যন্ত্রণার পাশাপাশি তাদের বমি বমি ভাব, শরীরে এবং মুখে অস্বস্তিভাব দেখা দিতে পারে। এই ব্যথা টানা বেশ কয়েকদিন থাকে। তাই যাদের মাইগ্রেনের সমস্যা রয়েছে, তাদের এই ব্যথার জন্য দায়ী কিছু কাজ বা অভ্যাস এড়িয়ে চলাই ভাল। এতে মাইগ্রেনের সমস্যা থেকে দূরে থাকা সম্ভব।
আসুন জেনে নেই-

আবহাওয়া: অতিরিক্ত রোদে ঘোরাঘুরির কারণে মাইগ্রেনের ব্যথা শুরু হতে পারে। এছাড়াও অতিরিক্ত গরম, অতিরিক্ত আর্দ্রতার তারতম্যে মাইগ্রেনের ব্যথা শুরু হয়ে থাকে।

পেট খালি রাখা: পেট খালি থাকলে মাইগ্রেনের ব্যথা বা সমস্যা শুরু হতে পারে। এর কারণ হলো- খালি পেটে থাকলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দেয় যা মাইগ্রেনের সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে দিতে পারে।

মানসিক চাপ: যারা অনেক বেশি চাপ নিয়ে একটানা কাজ করে চলেন এবং নিজের ঘুম ও খাওয়া-দাওয়ার কোনও নির্দিষ্ট সময় মেনে চলতে পারেন না, তাদের বেশি মাইগ্রেনে আক্রান্ত হতে দেখা যায়। তাই মানসিক চাপ এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। খুব মানসিক চাপে থাকলে এক কাপ লেবু চা খেয়ে নিন। এতে মস্তিষ্ক কিছুটা রিলাক্স হবে।

অতিরিক্ত আওয়াজ: অতিরিক্ত আওয়াজ, খুব জোরে গান শোনা ইত্যাদির কারণেও মাইগ্রেনের সমস্যা শুরু হয়ে যেতে পারে। প্রচণ্ড জোরে আওয়াজের কারণে প্রায় দু’দিন টানা মাইগ্রেনের ব্যথা হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

অতিরিক্ত ঘুমানো: মাত্র এক দিনের ঘুমের অনিয়মের কারণে শরীরের উপরে খারাপ প্রভাব পড়তে পাড়ে। যেমন- যারা নিয়মিত মোটামুটি ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা করে ঘুমান, তারা যদি হুট করে একদিন একটু বেশি ঘুমিয়ে ফেলেন, সেক্ষেত্রে মাইগ্রেনের ব্যথা শুরু হয়ে যায়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

যেসব গাছ রাখলে ঘর ঠান্ডা থাকে

Published

on

প্যারামাউন্ট

তীব্র গরমে কোনো স্বস্তিই মিলছে না। সিলিং ফ্যান অবিরাম ঘুরছে ঠিকই কিন্তু বাতাস যেন শীতল হচ্ছে না। অনেক বাড়িতেই তাই জায়গা করে নিয়েছে এসি। কিন্তু সবার পক্ষে তো আর এসি কেনা সম্ভব হয় না। এক্ষেত্রে বন্ধু হতে পারে গাছ।

এমন কিছু গাছ রয়েছে যা ঘরের ভেতরের আবহাওয়াকে শীতল রাখতে সাহায্য করে। কীভাবে গাছ ঘর ঠান্ডা করে? সমীক্ষা অনুযায়ী, গাছ স্বেদন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে গরম বাতাস শোষণ করে এবং পরিবেশে অক্সিজেন ও শীতল আর্দ্রতা ছড়িয়ে দেয়।

ঘরের পরিবেশকে শীতল রাখতে কোন গাছগুলো সাহায্য করে চলুন জেনে নিই-

অ্যালোভেরা

ত্বকের যেকোনো সমস্যা দূর করতে উপকারি ভূমিকা রাখে অ্যালোভেরা। এই পাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জলীয় পদার্থ। এই জলীয় পদার্থ বাষ্পাকারে বের হয়ে পরিবেশ ঠান্ডা থাকে। অন্যদিকে অ্যালোভেরা বাতাসে উপস্থিত ফরমালডিহাইড এবং বেনজিন শোষণ করে নেয়।

ব্যাম্বু প্লাম

এই গাছের লম্বা পাতা এয়ার হিউমিডিফায়ার এবং পিউরিফায়ার হিসেবে কাজ করে। পাশাপাশি পরিবেশ থেকে বেনজিন ও ট্রাইক্লোরো ইথাইলিন দূর করতে সাহায্য করে।

উইপিং ফিগ

ঘরের আবহাওয়ায় খুব সুন্দরভাবে বেড়ে ওঠে এই গাছ। এতে প্রচুর পাতা থাকায় স্বেদনও বেশি হয়। বাতাসে থাকা ভারী ধাতুর উপস্থিতি দূর করে উইপিং ফিগ।

স্নেক প্ল্যান্ট

‘মাদার ইন লস টাঙ’ নামেও পরিচিত এটি। এই গাছ অনেক রসালো এবং রাতে অক্সিজেন নিঃসরণ করে। এতে শীতল থাকে ঘরের বাতাস। অ্যালোভেরার মতো এই গাছও বাতাসে উপস্থিত ফরমালডিহাইড এবং বেনজিন শোষণ করে নেয়।

পিস লিলি

যে গাছে যত পাতা, সেই গাছ পরিবেশকে তত বেশি শীতল রাখে। আর এই গাছের পাতাগুলোও বেশ বড় বড়। পরিবেশ থেকে বিভিন্ন রকম বিষাক্ত পদার্থের পরিমাণ কমিয়ে আনে।

বোস্টন ফার্ন

ব্যাম্বু প্লামের মতো এই গাছও এয়ার হিউমিডিফায়ার এবং পিউরিফায়ার হিসেবে কাজ করে। বায়ুতে উপস্থিত নানা রকম উদ্বায়ী জৈব যৌগসমূহকে দূর করে এটি।

মানি প্লান্ট

পরিচিত এই গাছটি রাখতে পারেন ঘরে। এটি চমৎকার এয়ার হিউমিডিফায়ার হিসেবে কাজ করে। এখানেই শেষ নয়, ঘরে ভেতরে থাকা নানা রকম দূষিত পদার্থ, যেমন-ফরমালডিহাইড, বেনজিন, জাইলিন এবং কার্বন মনোক্সাইড দূর করে।

স্পাইডার প্লান্ট

গাছপ্রেমীদের কাছে পছন্দের একটি গাছ এটি। খুব অল্প পরিশ্রমে আর সহজেই ঘরের ভেতর এই গাছ রাখতে পারেন। ঘরের পরিবেশ ঠান্ডা রাখার পাশাপাশি বাতাসে উপস্থিত ক্ষতিকর দূষিত পদার্থ শোষণ করে নেয় এটি।

রাবার প্ল্যান্ট

বড় বড় পাতার এই গাছের পাতার ঘর ঠান্ডা রাখার ক্ষমতা বেশি। বাতাসে উপস্থিত ফরমালডিহাইডকে শোষণ করে পরিবেশকে বিশুদ্ধ রাখতেও সাহায্য করে এটি।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
প্যারামাউন্ট
কর্পোরেট সংবাদ4 mins ago

ক্র্যাব থেকে দেশের সেরা ক্রেডিট রেটিং অর্জন করলো ব্র্যাক ব্যাংক

প্যারামাউন্ট
জাতীয়7 mins ago

বৃহস্পতিবার ঢাকা আসছেন ভারতের পররাষ্ট্রসচিব

প্যারামাউন্ট
খেলাধুলা21 mins ago

নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

প্যারামাউন্ট
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার22 mins ago

ইবিতে ‘প্লান্ট সাইন্স’ বিষয়ক সেমিনার

প্যারামাউন্ট
পুঁজিবাজার23 mins ago

প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের লেনদেন বন্ধ সোমবার

প্যারামাউন্ট
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার28 mins ago

গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

প্যারামাউন্ট
জাতীয়32 mins ago

জেদ্দায় ফ্লাইট শুরু করতে যাচ্ছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স

প্যারামাউন্ট
পুঁজিবাজার37 mins ago

ওয়ালটনের উদ্যোক্তা পরিচালকের শেয়ার বিক্রি সম্পন্ন

প্যারামাউন্ট
জাতীয়39 mins ago

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য সম্প্রসারণে মিশরের সম্মতি

প্যারামাউন্ট
জাতীয়41 mins ago

তাপপ্রবাহে স্বাস্থ্য ঝুঁকি মোকাবিলায় জাতীয় নীতিমালা প্রকাশ

প্যারামাউন্ট
পুঁজিবাজার49 mins ago

ব্লকে ৩৬ কোটি টাকার লেনদেন

প্যারামাউন্ট
অর্থনীতি53 mins ago

বিএসটিআই আইএসও সনদ পেল ২২ প্রতিষ্ঠান

প্যারামাউন্ট
জাতীয়56 mins ago

গ্যাস পাচ্ছেন গোপালগঞ্জবাসী

Sena Kalyan Insurance
পুঁজিবাজার58 mins ago

পর্ষদ সভার তারিখ জানালো সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্স

প্যারামাউন্ট
পুঁজিবাজার1 hour ago

পর্ষদ সভা করবে পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স

প্যারামাউন্ট
জাতীয়1 hour ago

সারাদেশে গাছ কাটা বন্ধে হাইকোর্টে রিট

প্যারামাউন্ট
পুঁজিবাজার1 hour ago

যমুনা ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা

প্যারামাউন্ট
জাতীয়2 hours ago

আন্তর্জাতিক নৌ সংস্থায় বাংলাদেশ ‘সি’ ক্যাটাগরির সদস্য: প্রতিমন্ত্রী

প্যারামাউন্ট
পুঁজিবাজার2 hours ago

এডিএন টেলিকমের সর্বোচ্চ দরপতন

প্যারামাউন্ট
পুঁজিবাজার2 hours ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে ফারইস্ট নিটিং

Orion Infusion
পুঁজিবাজার3 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে ওরিয়ন ইনফিউশন

প্যারামাউন্ট
পুঁজিবাজার3 hours ago

লেনদেন ৮১৭ কোটি টাকা, প্রধান সূচক বেড়েছে ৭৬ পয়েন্ট

Shahjalal Islami Bank
পুঁজিবাজার3 hours ago

পর্ষদ সভা করবে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক

প্যারামাউন্ট
জাতীয়3 hours ago

সেনাবাহিনীকে যুগোপযোগী করে তোলা হচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী

প্যারামাউন্ট
পুঁজিবাজার3 hours ago

রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের নগদ লভ্যাংশ বিতরণ

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১