Connect with us

লাইফস্টাইল

শীতকালে গরম পানিতে গোসল, উপকার নাকি ক্ষতি?

Published

on

ন্যাশনাল ব্যাংক

সারাদিনের কাজের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করতে সকালের গোসল আমাদের সতেজ করে তোলে। কিন্তু শীতকাল এলেই অনেকে ঠান্ডার ভয়ে গোসল করতে চান না। অনেকেই আবার শীতে নিয়মিত গরম পানিতে গোসল করেন। কোন পানিতে গোসল করা বেশি উপকার?

বিশেষজ্ঞদের মতে, খুব ঠান্ডা বা অলসতা লাগলেও শীতকালে প্রতিদিন গোসল করা উচিত। এবিপি আনন্দের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পরিচ্ছন্নতা ছাড়াও গোসলের অনেক স্বাস্থ্যের উপকারিতা রয়েছে। গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিন গরম পানিতে গোসল করলে স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং চাপমুক্ত থাকার সম্ভাবনা বেশি থাকে, বেশি বিশ্রাম হয়, ভালো ঘুমও হয়।

ডায়াবেটিসে আক্রান্তদের জন্য শীতকালে গরম পানিতে গোসল করা খুবই উপকারী বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। তাদের মতে, নিয়মিত গরম পানিতে গোসল করলে রক্তে শর্করার মাত্রা সঠির থাকে। এর পাশাপাশি ক্যালোরি কমাতেও সাহায্য করে। সমীক্ষায় দেখা গেছে, ৩০ মিনিট হাঁটার পর যে পরিমাণ ক্যালোরি আমাদের শরীর থেকে ধ্বংস হতে পারে, সেই একই পরিমাণ ক্যালোরি ধ্বংস হচ্ছে দিনে একবার গরম পানিতে গোসল করার ফলে। এছাড়াও রক্তে শর্করার মাত্রাও সঠিক থাকছে।

শরীর সুস্থ রাখতে পর্যাপ্ত ঘুম খুবই জরুরি। কিন্তু সারাদিনের পরিশ্রম, ক্লান্তি, চোখের পাতা বুজেও আসছে, তবুও ঘুমের পাত্তা নেই! এর সমাধান হতে পারে গরম পানিতে গোসল। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভালো ঘুমের জন্য দারুণ উপকারী গরম পানিতে গোসল। গরম পানিতে গোসল করলে শরীর সতেজ হয়ে যায়। শরীরের পেশিগুলোও আরাম পায়। আর এর ফলেই দ্রুত ঘুম চলে আসে। তাই যাদের অনিদ্রার সমস্যা রয়েছে, তাদের জন্য খুব উপকারী।

চিকিৎসকরা বলছেন, শরীরে রক্ত সঞ্চালন সঠিক রাখতে সাহায্য করে গরেম পানিতে গোসল। রক্ত সঞ্চালন সঠিক থাকলে শরীরে এনার্জিও পরিপূর্ণ থাকে। এছাড়া, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে নিয়মিত গরম পানিতে গোসল। এর ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রেখে হৃদপিন্ডকে সচল রাখতে সাহায্য করে।

মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালন সঠিক না হলেই মাথা যন্ত্রণার সমস্যা দেখা দেয়। মাথা যন্ত্রণার সমস্যাকে দূর করতে সাহায্য করে গরম পানিতে গোসল। এছাড়াও স্ট্রেস, উদ্বেগের মতো সমস্যাকেও প্রতিরোধ করে গরম পানি।

বিভিন্ন সময়ে অনেকের পেশিতে টান পড়ে। বিশেষজ্ঞদের মতে, পেশিগুলোকে সচল রাখতে সাহায্য করে গরম পানিতে গোসল। কাঁধ, পিঠ, ঘাড়ে ম্যাসেজের মতো কাজ করে গরম পানিতে গোসল।

ত্বক বিশেষজ্ঞদের মতে, ত্বকের জন্য দারুণ উপকারী গরম পানিতে গোসল। নিয়মিত গরম পানি দিয়ে গোসল করলে ত্বক সুস্থ থাকে। ত্বক থেকে যাতবীয় দূষিত পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে গরম পানি। এছাড়াও, ত্বকের আদ্রতা বজায় রেখে বয়সের ছাপও পড়তে দেয় না।

শীত আসলেই অনেকের ঠান্ডা লাগা এবং জ্বরের সমস্যা দেখা দেয়। ঠান্ডা লাগা এবং জ্বরের সমস্যাকে দূর করতে সাহায্য করে গরম পানিতে গোসল। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, শীতকালের মতো বছরের যে কোনো সময়েই গরম পানিতে গোসল করলে ঠান্ডা লাগার সমস্যা অনেক কম থাকবে।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

লাইফস্টাইল

রক্তস্বল্পতা দূর করতে যেসব ফল খাবেন

Published

on

ন্যাশনাল ব্যাংক

রক্তস্বল্পতা দেখা দিলে তা আরও অনেক অসুখের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই আমাদের সুস্থতার জন্য রক্তস্বল্পতার সমস্যা দূর করা জরুরি। এই সমস্যা মোকাবিলায় রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ ঠিক রাখার জন্য কাজ করতে হবে। খেতে হবে এমন সব খাবার যা রক্তস্বল্পতা দূর করতে সাহায্য করে। উপকারী ও কার্যকরী সেসব খাবার নিয়মিত খেলেই পাবেন মুক্তি। চলুন জেনে নেওয়া যাক রক্তস্বল্পতা দূর করতে কোন খাবারগুলো খাবেন-

বেদানা
সুস্বাদু ও রসালো ফল বেদানা। এটি দেখতে যেমন সুন্দর তেমন উপকারীও। নিয়মিত বেদানা খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। বেদনায় থাকে ভিটামিন কে, ভিটামিন সি, ফাইবার, পটাশিয়াম ও প্রোটিন। সেইসঙ্গে থাকে পর্যাপ্ত ভিটামিন সি। এই ভিটামিন সি রক্তস্বল্পতা দূর করতে দারুণ কার্যকরী। তাই আপনার খাবারের তালিকায় এই উপকারী ফল যোগ করতে পারেন।

আপেল
প্রতিদিন একটি আপেল খাওয়ার অনেক উপকারিতার কথা বলে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। আসলেই তাই। নিয়মিত আপেল খেলে তা অনেক অসুখ থেকেই আপনাকে দূরে রাখবে। আপেলে থাকে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, ফ্লেভানয়েড, ডায়েটরি ফাইবার এবং আয়রন। যে কারণে নিয়মিত এই ফল খেলে শরীরে হিমোগ্লোবিনের ভারসাম্য বজায় থাকে। ফলে রক্তস্বল্পতা থেকে বাঁচা সহজ হয়।

লেবু
লেবু খাওয়ার অনেক উপকারিতা সম্পর্কে জানা আছে নিশ্চয়ই? ভিটামিন সি এর অন্যতম উৎস হলো এই লেবু। তাই নিয়মিত লেবু খেলে তা রক্তস্বল্পতা দূর করতে কাজ করে। লেবুর শরবত কিংবা লেবু দিয়ে তৈরি ডিটক্স ওয়াটার পান করুন। এতে সুস্থ ও সতেজ থাকা সহজ হবে।

বেরি জাতীয় ফল
বেরি জাতীয় ফলে থাকে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, আয়রন, ভিটামিন সি। এই উপাদানগুলো হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি কমাতে কাজ করে। তাই বেরি জাতীয় ফল নিয়মিত খেলে তা দ্রুতই রক্তস্বল্পতা দূর করতে কাজ করে। খাবারের তালিকায় এই ফল যোগ করে নিন। এতে উপকার পাবেন।

তরমুজ
তরমুজ গ্রীষ্মকালের অন্যতম জনপ্রিয় ফল। টুকটুকে লাল এই ফল খেতেও ভীষণ সুস্বাদু। গরমের সময়ে এটি আপনার জন্য বিশেষ সহায়ক একটি ফল হতে পারে। এই ফলে থাকে প্রচুর ভিটামিন সি। তাই নিয়মিত তরমুজ খেলেও রক্তস্বল্পতা দূর হয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

বেশি ঘুমালে কি ওজন বাড়ে?

Published

on

ন্যাশনাল ব্যাংক

ঘুমের সঙ্গে ওজনের একটি সম্পর্ক আছে বলে মনে করা হয়। বিশেষ করে বেশি ঘুমালে ওজন বাড়ে এমন কথা আপনি অনেকবারই শুনে থাকবেন। দুপুরের ঘুম স্বাস্থ্যকর নয় বা এটি মোটা হওয়ার নেপথ্যে কাজ করে এমন ধারণাও অনেকে। কেউ কেউ আবার বলেন, শরীরে মেদ বেশি হলে ঘুমও বেশি পায়। এগুলো কি আসলেই সত্যি? কী বলছে গবেষণা?

সম্প্রতি ঘুম এবং মেদের সম্পর্ক নিয়ে একটি গবেষণা চালিয়েছে ব্রিটেনের ইউনিভার্সিটি অব লিডিস। সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, ১৯৮০ সালের তুলনায় বর্তমানে ওবেসিটি বা স্থূলত্বের শিকার মানুষের সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ। যার ফলে বৃদ্ধি পেয়েছে টাইপ টু ডায়াবেটিসের মতো সমস্যাও। এর সঙ্গে কি ঘুমের সম্পর্ক রয়েছে?

এই গবেষণা চালানো হয়েছিল মোট ১৬১৫ জন পূর্ণবয়স্ক মানুষের ওপরে। যেখানে ১৬১৫ জনের খাবারের তালিকা এবং গড় ঘুমের সময় ভালোভাবে বিশ্লেষণ করে দেখা হয়েছে। গবেষণার ফল প্রকাশ হয় ‘প্লাস ওয়ান’ নামক জার্নালে। যেখানে জানানো হয়েছে চমকপ্রদ তথ্য।

গবেষণায় বলা হয়েছে, প্রচলিত ধারণা সঠিক নয়। সেখানে বলা হয়েছে, কম ঘুমই বরং শরীরে বাড়তি মেদের কারণ কারণ হতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে যে, যারা দিনে গড়ে ছয় ঘণ্টা ঘুমান তাদের কোমরের মাপ প্রতি দিন নয় ঘণ্টা ঘুমোনো মানুষের তুলনায় তিন সেন্টিমিটার বেশি। কম ঘুমালে ওজনও বেশি বাড়ে।

গবেষণায় আরও উল্লেখ করা হয় যে, পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়ার ফলে বাড়ে ডায়াবেটিসের মতো অসুখও। গবেষকরা বলছেন, প্রত্যেকের দৈনন্দিন জীবনযাত্রার ওপরে নির্ভর করে তার কতটুকু ঘুম প্রয়োজন। তবে সাধারণত একজন পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির জন্য দিনে সাত থেকে নয় ঘণ্টা আরামদায়ক ঘুম প্রয়োজন। নয়তো বাড়তে থাকে ওজন বৃদ্ধির ভয়। তাহলে বুঝতেই পারছেন, শরীরে বাড়তি মেদের জন্য ঘুমকে দায়ী করা যাবে না। তবে ঘুম হতে হবে পর্যাপ্ত। এমনটাই বলেছেন, এই গবেষণার সঙ্গে যুক্ত গবেষকরা।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

গরমে নিজেকে সুস্থ রাখবেন যেভাবে

Published

on

ন্যাশনাল ব্যাংক

তাপমাত্রা যতই ৪০ ছাড়াক, আপনাকে কাজে বেরোতেই হবে। আর চড়া রোদে বাড়ির বাইরে বেরোনো বিপদকে ডেকে আনার সমান। কিন্তু কর্মস্থলে তো যেতেই হয়। তাই গরমে যত কষ্টই হোক, আপনাকে বাইরে বেরোতেই হবে। কিন্তু রোদে বেরিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লেই মুশকিল। কাঠফাটা রোদে সান স্ট্রোকের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।

এছাড়া, ঘাম বসে সর্দি-কাশি হওয়াও সম্ভাবনাও থাকে। আর যদি এই গরমে ভাজাভুজি, মশলাদার খাবার খান, সেখানেও হতে পারে বদহজম। কিন্তু রোদে বেরিয়েও কীভাবে নিজেকে সুস্থ রাখবেন, সেটিই সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জের।

১. রাস্তায় বেরোলে সঙ্গে পানির বোতল রাখুন। হাঁটুন বা বাসে-ট্রামে চড়ে যান, মাঝে মাঝে জল খেতে থাকুন। জল ছাড়াও রাস্তায় ডাব দেখতে পেলে ডাবের জল কিনে খান।

২. এই গরমে গাঢ় রঙের পোশাক এড়িয়ে চলুন। হালকা রঙের পোশাক পরুন। সুতির ঢিলেঢালা পোশাক পরুন। পাশাপাশি রোদ থেকে মুখ বাঁচাতে টুপি, সানগ্লাস ও ছাতা ব্যবহার করুন। লু-এর হাত থেকে সুরক্ষিত থাকতে সুতির স্কার্ফ দিয়ে মাথা ও মুখ ঢেকে ফেলুন।

৩. গরমে শরীরকে ঠান্ডা রাখতে মৌসুমি ফলের ওপর জোর দিন। গ্রীষ্মকালীন ফল হিসেবে তরমুজ, আনারস, শসা, জামরুল, পাকা পেঁপের কদর বেশি। এসব ফলের মধ্যে জলের পরিমাণ বেশি। এগুলো খেলে দেহে তরলের ঘাটতিও পূরণ হবে।

৪. গরমে চা-কফি একদম এড়িয়ে চলুন। এতে থাকা ক্যাফেইন শরীরকে ডিহাইড্রেট করে দিতে পারে। পাশাপাশি দেহের তাপমাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে। এমনকি কোল্ড ড্রিংক্সও এড়িয়ে চলুন।

৫) গরমে বাইরের তেল-মশলাদার খাবার এড়িয়ে চলুন। বাড়ির খাবার খান আর হালকা খাবার খান। অতিরিক্ত প্রোটিন ও প্রক্রিয়াজাত খাবার এই গরমে না খাওয়াই ভাল। প্রয়োজনে চিঁড়ে দই, পান্তা ভাত, দই ভাত, টকের ডালের মতো খাবার খান। শুধু খেয়াল রাখুন, খাবারে যেন তরলের পরিমাণ বেশি হয়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

যেসব খাবার দইয়ের সঙ্গে খাবেন না

Published

on

ন্যাশনাল ব্যাংক

গরমের সময়ে দই খেলে পাওয়া যায় বাড়তি প্রশান্তি। লাচ্ছি কিংবা বোরহানি বলুন, কিংবা শেষপাতে মিষ্টি দই এসময় অনেকেই খেয়ে থাকেন। তাপমাত্রায় এই তীব্রতায় এ ধরনের খাবার সত্যিই প্রশান্তি জোগায়। দই খাওয়ার রয়েছে অনেক উপকারিতাও। ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি -২, ভিটামিন বি -১২, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় উপাদান থাকে দইয়ে। তবে এই দইয়ের সঙ্গে কয়েকটি খাবার খাওয়া যাবে না। কোন খাবারগুলো? চলুন জেনে নেওয়া যাক-

মাছ

গরমের দিনে মাংসের চাইতে বেশি মাছটাই খাওয়া হয়ে থাকে। এসময় রুই-কাতলার মতো মাছ খাওয়া হয় বেশি। অনেকে দই দিয়ে মাছও রান্না করছেন। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মাছের সঙ্গে দই খাওয়া চলবে না। কারণ এই দুই প্রোটিন একসঙ্গে পেটে গেলে বাঁধতে পারে বিপত্তি। তাই এদিকে খেয়াল রাখতে হবে। মাছ খাওয়ার সময় বা পরপরই দই খাওয়া এড়িয়ে চলুন।

আম

গরমের সময়ের অন্যতম আকর্ষণ হলো পাকা আম। এসময় অনেকে দইয়ের সঙ্গে আম চটকে খেতেও পছন্দ করেন। কিন্তু এমনটা করা যাবে না। বিশেষজ্ঞরা এই দুই খাবার একসঙ্গে খেতে নিষেধ করছেন। কারণ আম ও দই একসঙ্গে খাওয়া শরীরের জন্য স্বাস্থ্যকর নয়। এই দুই খাবার একসঙ্গে খেলে থাকে অ্যালার্জির ভয়। তাই যাদের এ ধরনের সমস্যা হওয়ার ভয় আছে তারা আগেভাগেই এড়িয়ে চলবেন।

পেঁয়াজ

খাবারের সঙ্গে কাঁচা পেঁয়াজ খাওয়ার অভ্যাস বাঙালির পুরোনো। সালাদ কিংবা রায়তা তৈরিতে পেঁয়াজের ব্যবহার হয়ে থাকেই। কিন্তু আপনি যদি দইয়ের সঙ্গে পেঁয়াজ খেয়ে থাকেন তবে তা আপনার শরীরের জন্য উপকারী নাও হতে পারে। তাই রায়তা তৈরিতে পেঁয়াজটা বাদ দিয়ে দিন। কারণ এই দুই খাবার একসঙ্গে খেলে দেখা দিতে পারে অ্যালার্জি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।

ভাজাপোড়া

ভাজাপোড়া জাতীয় খাবার খাওয়া এমনিতেই উপকারী নয়, এর সঙ্গে দই যোগ করে খেলে তা আরও বেশি অপকারী হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভাজাপোড়ার সঙ্গে দই খাওয়া এড়িয়ে চলাই উত্তম। তাই কখনোই এই দুই খাবার একসঙ্গে বা পরপর খাবেন না। দই খেতে হলে এসব খাওয়ার পর আধা ঘণ্টার মতো বিরতি নিয়ে তবেই খান।

কাফি

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

মাইগ্রেনের ব্যথা বাড়ে যেসব কারণে

Published

on

ন্যাশনাল ব্যাংক

মাইগ্রেন হচ্ছে এক ধরনের মাথাব্যথা। মাথার যে কোনও এক পাশ থেকে শুরু হয়ে তা মারাত্মক কষ্টকর হয়ে ওঠে।

মাইগ্রেনের যন্ত্রণা অত্যন্ত কষ্টদায়ক এবং দীর্ঘস্থায়ী। যাদের মাইগ্রেনের সমস্যা রয়েছে, তীব্র মাথা যন্ত্রণার পাশাপাশি তাদের বমি বমি ভাব, শরীরে এবং মুখে অস্বস্তিভাব দেখা দিতে পারে। এই ব্যথা টানা বেশ কয়েকদিন থাকে। তাই যাদের মাইগ্রেনের সমস্যা রয়েছে, তাদের এই ব্যথার জন্য দায়ী কিছু কাজ বা অভ্যাস এড়িয়ে চলাই ভাল। এতে মাইগ্রেনের সমস্যা থেকে দূরে থাকা সম্ভব।
আসুন জেনে নেই-

আবহাওয়া: অতিরিক্ত রোদে ঘোরাঘুরির কারণে মাইগ্রেনের ব্যথা শুরু হতে পারে। এছাড়াও অতিরিক্ত গরম, অতিরিক্ত আর্দ্রতার তারতম্যে মাইগ্রেনের ব্যথা শুরু হয়ে থাকে।

পেট খালি রাখা: পেট খালি থাকলে মাইগ্রেনের ব্যথা বা সমস্যা শুরু হতে পারে। এর কারণ হলো- খালি পেটে থাকলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দেয় যা মাইগ্রেনের সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে দিতে পারে।

মানসিক চাপ: যারা অনেক বেশি চাপ নিয়ে একটানা কাজ করে চলেন এবং নিজের ঘুম ও খাওয়া-দাওয়ার কোনও নির্দিষ্ট সময় মেনে চলতে পারেন না, তাদের বেশি মাইগ্রেনে আক্রান্ত হতে দেখা যায়। তাই মানসিক চাপ এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। খুব মানসিক চাপে থাকলে এক কাপ লেবু চা খেয়ে নিন। এতে মস্তিষ্ক কিছুটা রিলাক্স হবে।

অতিরিক্ত আওয়াজ: অতিরিক্ত আওয়াজ, খুব জোরে গান শোনা ইত্যাদির কারণেও মাইগ্রেনের সমস্যা শুরু হয়ে যেতে পারে। প্রচণ্ড জোরে আওয়াজের কারণে প্রায় দু’দিন টানা মাইগ্রেনের ব্যথা হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

অতিরিক্ত ঘুমানো: মাত্র এক দিনের ঘুমের অনিয়মের কারণে শরীরের উপরে খারাপ প্রভাব পড়তে পাড়ে। যেমন- যারা নিয়মিত মোটামুটি ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা করে ঘুমান, তারা যদি হুট করে একদিন একটু বেশি ঘুমিয়ে ফেলেন, সেক্ষেত্রে মাইগ্রেনের ব্যথা শুরু হয়ে যায়।

শেয়ার করুন:-
অর্থসংবাদে প্রকাশিত কোনো সংবাদ বা কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
পুরো সংবাদটি পড়ুন
ন্যাশনাল ব্যাংক
জাতীয়4 mins ago

রাজধানীতে বজ্রসহ শিলা-বৃষ্টি

ন্যাশনাল ব্যাংক
জাতীয়11 mins ago

ডিজিটাল থেকে স্মার্ট হওয়ার লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ: স্পিকার

ন্যাশনাল ব্যাংক
টেলিকম ও প্রযুক্তি32 mins ago

তথ্যপ্রযুক্তি খাতে ৩ বছরের জন্য কর অব্যাহতির মেয়াদ বৃদ্ধির আহ্বান

ন্যাশনাল ব্যাংক
পুঁজিবাজার56 mins ago

ন্যাশনাল ব্যাংকের পর্ষদ ভেঙে দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

ন্যাশনাল ব্যাংক
খেলাধুলা1 hour ago

জিম্বাবুয়েকে ৬ উইকেটে হারালো বাংলাদেশ

ন্যাশনাল ব্যাংক
জাতীয়1 hour ago

সারাদেশে তিনদিনের জন্য বন্ধ হচ্ছে বাইক চলাচল

ন্যাশনাল ব্যাংক
লাইফস্টাইল1 hour ago

রক্তস্বল্পতা দূর করতে যেসব ফল খাবেন

ন্যাশনাল ব্যাংক
স্বাস্থ্য2 hours ago

১৪ দিনে হিটস্ট্রোকে ১৫ জনের মৃত্যু

ন্যাশনাল ব্যাংক
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার2 hours ago

চাকরির সুযোগ দিচ্ছে এসিআই মটরস

ন্যাশনাল ব্যাংক
অর্থনীতি2 hours ago

ঋণের সুদহারের বিধি নিষেধ তুলে দিচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক

ন্যাশনাল ব্যাংক
আন্তর্জাতিক3 hours ago

এক সপ্তাহে সৌদিতে ১৯ হাজারের বেশি অভিবাসী গ্রেপ্তার

ন্যাশনাল ব্যাংক
জাতীয়3 hours ago

উন্নয়ন ও অগ্রগতির জন্য গবেষণার কোনো বিকল্প নেই: রাষ্ট্রপতি

ন্যাশনাল ব্যাংক
খেলাধুলা3 hours ago

বাংলাদেশকে ১৩৯ রানের টার্গেট দিলো জিম্বাবুয়ে

ন্যাশনাল ব্যাংক
অর্থনীতি3 hours ago

তিনদিনে প্রবাসী আয় এলো সাড়ে ১৪ কোটি ডলার

ন্যাশনাল ব্যাংক
আবহাওয়া3 hours ago

সারাদেশে কালবৈশাখী ঝড়ের সতর্কতা জারি

ন্যাশনাল ব্যাংক
স্বাস্থ্য3 hours ago

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত আরও ২৭ জন

ন্যাশনাল ব্যাংক
অর্থনীতি3 hours ago

৬ মাসে রাজস্ব আহরণ ১৩.৯ শতাংশ বেড়েছে: অর্থমন্ত্রী

ন্যাশনাল ব্যাংক
জাতীয়4 hours ago

ভর্তুকি মূল্যে সাড়ে ২১ লাখ টন সার সরবরাহ করা হয়েছে: কৃষিমন্ত্রী

ন্যাশনাল ব্যাংক
অর্থনীতি4 hours ago

স্বর্ণের দাম আরও বাড়লো

ন্যাশনাল ব্যাংক
জাতীয়4 hours ago

নবায়নযোগ্য জ্বালানির অংশ বাড়াতে কাজ করছে সরকার: বিদ্যুৎপ্রতিমন্ত্রী

ন্যাশনাল ব্যাংক
আন্তর্জাতিক4 hours ago

তামার দাম বেড়েছে আন্তর্জাতিক বাজারে

ন্যাশনাল ব্যাংক
কর্পোরেট সংবাদ5 hours ago

আইএফআইসি ব্যাংক ও বাংলাদেশ ডায়াবেটিক সমিতির মধ্যে সমঝোতা

ন্যাশনাল ব্যাংক
আইন-আদালত5 hours ago

ফের চার দিনের রিমান্ডে মিল্টন সমাদ্দার

ন্যাশনাল ব্যাংক
শিল্প-বাণিজ্য5 hours ago

২০৩০ সালে রপ্তানি ১০০ বিলিয়নে পৌঁছাবে

ন্যাশনাল ব্যাংক
খেলাধুলা5 hours ago

টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

Advertisement

ফেসবুকে অর্থসংবাদ

২০১৮ সাল থেকে ২০২৩

অর্থসংবাদ আর্কাইভ

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১