রাজনীতি
নির্বাচনে জনগণই তাদের ভোট পাহারা দেবে: সালাহউদ্দিন
বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন শুধু সরকার গঠনের নির্বাচন হবে না, বিশ্ব স্বীকৃত ও প্রশংসনীয় একটি নির্বাচন হবে। এটি হবে বাংলাদেশের পরিবর্তনের সূচনাকারী নির্বাচন। বাংলাদেশ আজ গণতন্ত্রের ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে। এ নির্বাচনে জনগণই তাদের ভোট পাহারা দেবে।
শনিবার (৬ ডিসেম্বর) কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) কৈয়ারবিল ইউনিয়নের ইসলামনগর ছৈয়দ হোসাইন চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত পথসভায় এসব কথা বলেন তিনি।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, শেখ হাসিনা বাংলাদেশের অস্তিত্ব বিশ্বাস করতেন না। তাই যারা এখনও আওয়ামী লীগ করেন তাদের কাছে জানতে ইচ্ছে করে, তাদের নেত্রীসহ দলবলে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পরও কোন কারণে তারা সে দল করবেন। দেশের মানুষের প্রত্যাশা, শহীদের প্রত্যাশা অনুযায়ী বাংলাদেশ বিনির্মাণ হবে। এ দেশে নারীর প্রতিনিধিত্ব থাকবে উল্লেখযোগ্য হারে।
তিনি আরও বলেন, যারা অন্য কোনো মার্কায় ভোট দিলে বেহেশতে যাবে বলে এটা কখনও আপনারা বিশ্বাস করবেন না। আপনাদের সবার সমমর্যাদায় বিশ্বাস করি। এ দেশে বিএনপির নির্বাচনী ইশতেহার হবে অর্থনৈতিক ও গণতান্ত্রিক মুক্তির। ফলে বিএনপির নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়নের মাধ্যমে এ দেশের গণমানুষের মুক্তির সনদ মিলবে।
স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, আমি জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত আমি আপনাদের ভালোবাসায় আছি, ছিলাম এবং থাকতে চাই। আমাদের আর কোনোদিন ভোটের অধিকার আদায়ের জন্য সংগ্রাম করতে হবে না। আমি আপনাদের পরীক্ষিত বন্ধু, নতুন করে পরীক্ষা দিতে হবে বলে আমি নিজে মনে করি না। তাই আপনারা আমার পক্ষে ঘরে ঘরে ধানের শীষে ভোট চাইবেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য, সাবেক সংসদ সদস্য ও তার সহধর্মিণী অ্যাডভোকেট হাসিনা আহমদ, কক্সবাজার জেলা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শামীম আরা স্বপ্না, চকরিয়া উপজেলা বিএনপি সভাপতি এনামুল হক, সাধারণ সম্পাদক এম মোবারক আলী।
এমকে
রাজনীতি
টাকা নয়, স্বেচ্ছাসেবক দিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা করবেন তাসনিম জারা
মনোনয়ন পেলে আগামী জাতীয় নির্বাচনে প্রচারণা চালানোর ব্যতিক্রমী এক ঘোষণা দিয়েছেন এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা। শনিবার (৬ ডিসেম্বর) নিজের ফেসবুক স্ট্যাটাসে তিনি জানিয়েছেন, প্রচলিত নির্বাচনী সংস্কৃতির বিপরীতে দাঁড়িয়ে তিনি অর্থনির্ভর রাজনীতি নয়, বরং স্বেচ্ছাসেবক টিম গড়ে নির্বাচনী প্রচারণা পরিচালনা করবেন।
তাসনিম জারা বলেন, ‘আমাদের দেশে নির্বাচনে একজন প্রার্থী আইনগতভাবে সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা খরচ করতে পারেন। কিন্তু বাস্তবে আমরা দেখি, প্রায় কেউই এই আইন মানেন না।
শোনা যায়, একজন প্রার্থী ২০, ৫০, এমনকি ১০০ কোটি টাকা পর্যন্ত খরচ করেন। অথচ নির্বাচন কমিশনের কাছে গিয়ে বলেন, মাত্র ২৫ লাখ টাকা ব্যয় করেছেন তিনি। ফলে প্রায় সবারই সংসদে যাওয়ার যাত্রাটা শুরু হয় আইন ভাঙা ও মিথ্যা বলার মাধ্যমে। আমি এই অসততা ও মিথ্যার রাজনীতি করব না।
আমি এনসিপি থেকে ঢাকা-৯ আসনে মনোনয়নের জন্য আবেদন করেছি এবং প্রতিজ্ঞা করছি, আইনে অনুমোদিত টাকার বাইরে আমি ১ টাকাও খরচ করব না।’
অল্প বাজেটে নির্বাচনী প্রচার চালানোর বিষয়ে তাসনিম জারা বলেন, ‘অনেকে বলেছেন, এত অল্প বাজেটে নির্বাচন করা অসম্ভব। আমি তাদের বলেছি, আমরা প্রমাণ করব—এটা সম্ভব। শুধু নির্বাচনের পর নয়, নির্বাচনের আগেই নিয়মিত জানাব, কত টাকা পেয়েছি এবং কত টাকা খরচ করেছি।
সবকিছু করব স্বচ্ছভাবে। আমরা একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন করব—সততার সঙ্গে অর্থ আর পেশিশক্তির বৃত্তের বাইরে এসে নির্বাচন করা যায়। তবে এ পথচলায় আপনাদের সাহায্য প্রয়োজন। যে কাজগুলো অন্য প্রার্থীরা টাকা দিয়ে করান, আমাদের সেগুলো করতে হবে আপনাদের সময়, শ্রম এবং অংশগ্রহণ দিয়ে। স্বেচ্ছাসেবক টিম গড়ার মাধ্যমে।’
নির্বাচনে সবার সহযোগিতা চেয়ে তিনি বলেন, ‘আপনি ঢাকা-৯ (খিলগাঁও, সবুজবাগ, মুগদা, মান্ডা), দেশের অন্য যেকোনো জায়গা বা প্রবাসী হোন, আপনি এই ক্যাম্পেইনে সাহায্য করতে পারবেন। সাহায্য করার অসংখ্য উপায় আছে। এ জন্য আমরা একটি ছোট ফরম তৈরি করেছি। সেখানে জানাতে পারবেন আপনি কিভাবে সাহায্য করতে চান। কেউ গ্রাফিক ডিজাইন করতে পারেন, কেউ ভিডিও শুট বা এডিট করতে পারেন, কেউ উঠান বৈঠকের আয়োজন করতে পারেন, কেউ ফান্ড সংগ্রহে সাহায্য করতে পারেন, কেউ আমাদের সঙ্গে বাসায় বাসায় গিয়ে মানুষের কাছে আমাদের মেসেজ পৌঁছে দিতে পারেন—আরো অনেক ভূমিকা আছে। আবার আপনি নিজেও জানাতে পারেন, কিভাবে সাহায্য করতে চান।’
রাজনীতি
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় বিদেশ নিতে দেরি হচ্ছে: ডা. জাহিদ
বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় বিদেশ নিতে দেরি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
শনিবার (০৬ ডিসেম্বর) রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ের সময় তিনি এ কথা বলেন।
ডা. জাহিদ হোসেন বলেন, খালেদা জিয়ার শারীরিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে মেডিকেল বোর্ড। এয়ার অ্যাম্বুল্যান্স প্রস্তুত আছে, তার শারীরিক অবস্থা বিবেচনায়, বিদেশে নেয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানানো হবে।
এদিকে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এনামুল হক চৌধুরী জানিয়েছেন, উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নিতে বিশেষায়িত এয়ার অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত রয়েছে। মেডিকেল বোর্ড তাকে ভ্রমণের জন্য উপযুক্ত ঘোষণা করে ‘সবুজ সংকেত’ দিলেই কেবল সেই এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকায় আসবে।
এনামুল হক চৌধুরী বলেন, ম্যাডামের মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তক্রমেই কাতারের অ্যাম্বুলেন্স বাংলাদেশে আসবে। তারা সেভাবেই প্রস্তুত রয়েছে। মেডিকেল বোর্ড যখনই সিদ্ধান্ত জানাবে, তখনই এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকায় পৌঁছাবে এবং ম্যাডামকে নিয়ে লন্ডনের উদ্দেশে রওনা হবে। পুরো প্রক্রিয়ার ব্যবস্থাপনা করছে কাতার কর্তৃপক্ষ।
জার্মানি থেকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আনার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি স্পষ্ট করে বলেন, জার্মানি থেকে অ্যাম্বুলেন্স আসছে, বিষয়টি ঠিক আছে। তবে এটি আমরা ভাড়া করছি না। কাতার কর্তৃপক্ষই তাদের তত্ত্বাবধানে জার্মানি থেকে একটি অত্যাধুনিক এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা (অ্যারেঞ্জমেন্ট) করে দিচ্ছে। অর্থাৎ বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জন্য কাতারের রয়েল কর্তৃপক্ষের উদ্যোগেই সবকিছু হচ্ছে।
এমকে
রাজনীতি
খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ারে ডা. জুবাইদা
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে দেখতে গিয়েছেন তার পুত্রবধূ ডা. জুবাইদা রহমান। শনিবার (৬ নভেম্বর) দুপুরের পর শাশুড়ি খালেদা জিয়ার চিকিৎসার খোঁজখবর নিতে হাসপাতালে যান তিনি।
এর আগে, লন্ডন থেকে শুক্রবার ঢাকায় পৌঁছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান। বিমানবন্দর থেকে তিনি এভারকেয়ার হাসপাতালে যান। সেখানে কয়েক ঘণ্টা থেকে দুপুরে ধানমন্ডিতে বাবার বাড়িতে যান। পরে রাতে আবার হাসপাতালে যান।
এ সময় তার আগমনকে কেন্দ্র করে হাসপাতাল এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়।
এদিকে, খালেদা জিয়ার মেডিকেল বোর্ড সবুজ সংকেত দিলেই কাতারের রয়েল এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকায় আসবে বলে জানিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ড. এনামুল হক চৌধুরী।
শনিবার গণমাধ্যমকে তিনি এ তথ্য জানিয়েছেন। বিএনপির পক্ষ থেকে তিনিই কাতার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সার্বক্ষণিক এই বিষয়ে যোগাযোগ রক্ষা করছেন।
এনামুল হক চৌধুরী বলেন, ম্যাডামের মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্তক্রমে কাতারের রয়েল অ্যাম্বুলেন্স বাংলাদেশে আসবে। সেভাবে তারা এখন প্রস্তুত রয়েছে। এখন মেডিকেল বোর্ড যখনই সিদ্ধান্ত জানাবে, তখনই এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকায় আসবে এবং ম্যাডাম বেগম খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন নিয়ে যাবে। সবকিছুই কাতার কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা করেছে।
অ্যাম্বুলেন্স আনার বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, জার্মানি থেকে অ্যাম্বুলেন্স আসছে এটা ঠিক আছে। আমরা নই, কাতার কর্তৃপক্ষই জার্মানি থেকে একটি অত্যাধুনিক এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করে দিচ্ছে। অর্থাৎ বিএনপি চেয়ারপারসন বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জন্য রয়েল কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে সবকিছু হচ্ছে। এখানে আমাদের কিছু নেই।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা আগের মতোই আছে। মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা ক্রিটিকাল কেয়ার ইউনিটে বেগম খালেদা জিয়াকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রেখে চিকিৎসা কাজ করছে।
একাধিক চিকিৎসকের সঙ্গে আলাপ করে জানা যায়, বিএনপি চেয়ারপারসন এখনো ফ্লাই করার সক্ষমতা অর্জন করেনি। সে জন্য লন্ডন যাত্রা বিলম্ব হচ্ছে। তবে তারা জানান, গত দুই দিনে মেডিকেল বোর্ড কিছু পরীক্ষা করেছে, তার প্রতিবেদনও তারা পর্যলোচনা করছেন। গতকাল দুই দফা মেডিকেল বোর্ডের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিদিনই বোর্ডের সভায় খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার নিয়মিত প্রতিবেদনগুলো পর্যালোচনা করা হচ্ছে।
গত ২৩ নভেম্বর থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সমন্বয়ে মেডিকেল বোর্ড খালেদা জিয়ার চিকিৎসা দিচ্ছেন। এই মেডিকেল বোর্ডে তারেক রহমানের সহধর্মিণী ডা. জুবাইদা রহমানও সদস্য। গতকাল তিনি লন্ডন থেকে ঢাকায় এসেছেন তার শাশুড়ি বেগম খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডন নিয়ে যেতে।
রাজনীতি
যে কোনো মুহূর্তে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরার প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন বলে জানিয়েছেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
শনিবার (৬ ডিসেম্বর) রাজধানীর বনানীর হোটেল সারিনায় এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, তারেক রহমান খুব শিগগির দেশে ফিরবেন এবং ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নেতৃত্ব দেবেন।
আমীর খসরু বলেন, ‘তারেক রহমান সহসাই দেশে ফিরবেন। সব কিছু প্রস্তুত করা হচ্ছে।’
তারেক রহমানই আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের নেতৃত্ব দেবেন বলেও জানান বিএনপির এই নেতা।
তিনি বলেন, ‘তিনি যেকোনো সময় ফিরবেন। যারা না আসার গুঞ্জন ছড়ায় তারা ছড়াবেই।’
এমকে
রাজনীতি
জাপা ও জেপির নেতৃত্বে বৃহত্তর রাজনৈতিক জোটের আত্মপ্রকাশ ৮ ডিসেম্বর
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (একাংশ) এবং আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি (জেপি) কয়েকটি দলের সমন্বয়ে একটি বৃহত্তর রাজনৈতিক জোটের ঘোষণা দিয়েছে।
এই জোটের আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে আগামী সোমবার (৮ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় ইমানুয়েলস পার্টি সেন্টারে (বাড়ি-৮, রোড-১৩৫, গুলশান-১, ঢাকা) একটি সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেবেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, জেপির চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জুসহ জোটভুক্ত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সভাপতিরা।
এর আগে গত রোববার (২৭ নভেম্বর) রাজধানীর গুলশানে হাওলাদার টাওয়ারে এক মতবিনিময় সভায় এ জোট গঠনের সিদ্ধান্ত হয়। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে গঠিত এ জোটে জাপা-জেপি ছাড়া আরও ১৪টি রাজনৈতিক দল রয়েছে বলে জানা গেছে।
জাপা ও জেপির নেতৃত্বে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক জোট, মুখপাত্র হাওলাদারজাপা ও জেপির নেতৃত্বে জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক জোট, জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক জোটের মুখপাত্রের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদারকে। এ ছাড়া আত্মপ্রকাশের আগে জোটের অন্তর্ভুক্ত সব দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের সমন্বয়ে একটি লিয়াজোঁ কমিটি গঠন করা হয়।
এমকে



