Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

লাইফস্টাইল

প্রতি রাতে এক কোয়া রসুন খেলে কী হয়?

Published

on

সাপ্তাহিক

অনেক সময় ছোট ছোট অভ্যাসও আমাতের স্বাস্থ্যের ওপর বড় প্রভাব ফেলতে পারে, তাই না? রসুন হলো সেই প্রাচীন প্রতিকারের মধ্যে একটি, যা মানুষ প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে বিশ্বাস করে আসছে। এটি হজমে সাহায্য করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। আধুনিক বিজ্ঞানও এটি সমর্থন করে, অ্যালিসিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মতো যৌগ থাকায় রসুনের গ্রহণযোগ্যতাও বেশি। কিন্তু আপনি কি জানেন যে রাতে ঘুমানোর আগে মাত্র এক কোয়া রসুন খেলে তা শরীরের জন্য কীভাবে কাজ করে? চলুন জেনে নেওয়া যাক-

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

১. হজম উন্নত হয়

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

২০১৯ সালের গবেষণা অনুসারে, রসুন হজম এনজাইমকে উদ্দীপিত করে এবং পেট ফাঁপা কমিয়ে মসৃণ হজমে সহায়তা করে। কয়েক সপ্তাহ ধরে যদি প্রতি রাতে এক কোয়া কাঁচা রসুন খান তবে আপনি ধীরে ধীরে অনেকটাই হালকা বোধ করবেন এবং সকালে গ্যাসের সমস্যা কমে আসবে। এর প্রাকৃতিক প্রিবায়োটিক প্রভাব স্বাস্থ্যকর অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়াকে বজায় রাখে, যা পুষ্টি শোষণ এবং হজমশক্তি বৃদ্ধি করে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়

২০২৩ সালের একটি গবেষণাপত্র অনুসারে, রসুন অ্যালিসিনে ভরপুর যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। কারণ অ্যালিসিনে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা মৌসুমী সংক্রমণকে দূরে রাখতে সাহায্য করতে পারে। তাই প্রতি রাতে একটি রসুনের কোয়া খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী থাকে, বিশেষ করে ঠান্ডা মৌসুমে। এর অর্থ এই নয় যে আপনি অসুস্থ হবেন না, তবে এটি ধীরে ধীরে ঠান্ডা এবং ফ্লুর তীব্রতা কমাতে পারে।

৩. প্রদাহ কমায়

২০১৫ সালের গবেষণা অনুসারে, রসুন প্রদাহ-বিরোধী এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যৌগ সমৃদ্ধ। এক মাস রাত্রে নিয়মিত রসুন খেলে তা অভ্যন্তরীণ প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে, যা সূক্ষ্মভাবে প্রতিফলিত হতে পারে। যেমন আরও বেশি শক্তি, ব্যথা কম হওয়া অথবা কেবল কম অলসতা বোধ করা।

৪. হৃদযন্ত্র ভালো রাখে

নিয়মিত রসুন খেলে তা কোলেস্টেরলের ভারসাম্য এবং রক্ত ​​সঞ্চালন উন্নত করে। ২০১৩ সালের একটি গবেষণা গবেষণায় দেখা গেছে যে, রসুন উচ্চ রক্তচাপ কমাতে এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে, উভয়ই হৃদরোগের প্রধান ঝুঁকির কারণ। এটি রক্ত ​​সঞ্চালন উন্নত করে, রক্তনালীকে শিথিল করে এবং হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য রক্ষা করে। রাতে রসুন খেলে আমাদের শরীর এই যৌগগুলো প্রক্রিয়া করার জন্য দীর্ঘ সময় পায়।

৫. রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল রাখে

২০২৩ সালের গবেষণা অনুসারে, রসুনের রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণের একটি হালকা প্রভাব রয়েছে। প্রতি রাতে এক কোয়া রসুন খেলে তা আপনার শরীরকে আরও কার্যকরভাবে গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করবে। যদিও এটি চিকিৎসা পরামর্শ বা ওষুধের বিকল্প নয়, তবে এটি স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের সঙ্গে যুক্ত করলে সুস্থ থাকা আরেকটু সহজ হবে।

এমকে

শেয়ার করুন:-

লাইফস্টাইল

শীতে শুষ্ক ত্বকে কোন প্রসাধনী ব্যবহার করবেন

Published

on

সাপ্তাহিক

শীত এলেই ত্বক রুক্ষ ও শুষ্ক হয়ে যায়। উজ্জ্বলতা হারিয়ে যায়। চামড়ায় টান ধরে। এই শুষ্ক ত্বকের সমস্যায় সঠিক সমাধান দরকার হয়। প্রয়োজন পড়ে ত্বকের বিশেষ যত্ন নেওয়ার। তাই সঠিক ময়শ্চারাইজার, ক্রিম, টোনার বেছে নেওয়া জরুরি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

কিন্তু শুষ্ক ত্বকের সমস্যায় কোন ধরনের প্রসাধনী ব্যবহার করবেন, তাতে কী কী উপাদান থাকবে, তা অনেকেই বুঝতে পারেন না। ভুল প্রসাধনী ব্যবহারে ত্বক আরও খসখসে হয়ে উঠতে পারে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শুষ্ক ত্বকের যত্নে কেন প্রসাধনী ব্যবহার করা জরুরি
শীতকালে ত্বক যতই শুষ্ক হয়ে যাক, নিয়মিত পরিষ্কার রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই প্রতিদিন ক্লিনজার বা ফেসওয়াশ ব্যবহার করা আবশ্যক।
টোনার ত্বকের উপরে জমে থাকা মৃত কোষ সরিয়ে দেয় এবং ত্বকের পিএইচ স্তরের ভারসাম্য বজায় রাখে। তাই স্কিন কেয়ার রুটিনে টোনার রাখা জরুরি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

যদি ত্বক বেশি শুষ্ক হয়, সিরাম ব্যবহার করুন। এটি ত্বককে গভীরভাবে পুষ্টি দেয়। আর শীতের দিনে ত্বককে উজ্জ্বল ও নরম রাখার জন্য ময়শ্চারাইজার ছাড়া উপায় নেই। রোদে বের হলে অবশ্যই সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন, যাতে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি ত্বককে আরও শুষ্ক না করে দেয়।
শুষ্ক ত্বকের জন্য প্রসাধনীতে থাকা উচিত গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো হলো-

১. হায়ালুরোনিক অ্যাসিড
এই উপাদান ত্বককে গভীরভাবে ময়েশ্চারাইজ করতে সাহায্য করে। তাই হায়ালুরোনিক অ্যাসিডযুক্ত ক্লিনজার ও ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত। এছাড়া, হায়ালুরোনিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ সিরামও শীতকালে ত্বককে উজ্জ্বল ও নরম রাখতে সাহায্য করে।

২. শিয়া বাটার
ত্বকের শুষ্ক ভাব এড়াতে শিয়া বাটার ব্যবহার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি ত্বককে দীর্ঘক্ষণ আর্দ্র রাখে এবং নরম ও কোমল রাখে। ময়েশ্চারাইজার বা বডি লোশন কেনার সময় যাচাই করুন যে পণ্যের মধ্যে শিয়া বাটার রয়েছে কি না, যাতে শীতের দিনে ত্বক সুস্থ ও সতেজ থাকে।

৩. গ্লিসারিন
গ্লিসারিন শুষ্ক ত্বকের যত্নে অত্যন্ত কার্যকর। এটি ত্বকের গভীরে প্রবেশ করে আর্দ্রতা যোগ করে এবং ত্বককে কোমল রাখে। তাই ফেসওয়াশ বা ময়েশ্চারাইজার বাছাই করার সময় নিশ্চিত করুন এতে গ্লিসারিন রয়েছে। এছাড়া শুষ্ক ত্বকের যত্ন আরও বাড়াতে সিরামাইড, ভিটামিন ই, এবং অ্যালোভেরা জেল জাতীয় উপাদানও ব্যবহার করতে পারেন, যা ত্বককে পুষ্টি এবং সুরক্ষা প্রদান করবে।

প্রসাধনীতে এড়িয়ে চলতে হবে যে উপাদান
শুষ্ক বা সংবেদনশীল ত্বকের জন্য কিছু উপাদান থেকে দূরে থাকা জরুরি। যেসব প্রসাধনীর মধ্যে অ্যালকোহল, স্যালিসিলিক অ্যাসিড, প্যারাবেন, বা সালফেট থাকে, সেগুলো ব্যবহার এড়িয়ে চলুন। এই ধরনের উপাদান ত্বককে আরও শুষ্ক ও সংবেদনশীল করে তোলে। যদি কোনো উপাদান থেকে অ্যালার্জি বা ফুসকুড়ি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, পণ্যটি ব্যবহার করার আগে বাহুতে বা কানের পিছনে ২৪ ঘন্টা প্যাচ টেস্ট করুন। চুলকানি, লালভাব বা জ্বালা দেখা দিলে সেই পণ্য ব্যবহার করবেন না। গুরুতর অ্যালার্জির ক্ষেত্রে চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত। সূত্র: ভোগ ইন্ডিয়া, টাইমস অব ইন্ডিয়া।

এমকে

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

ডায়াবেটিস রোগীদের যেসব খাবার এড়িয়ে চলা উচিত

Published

on

সাপ্তাহিক

বর্তমানে সারাবিশ্বে ডায়াবেটিস একটি অত্যন্ত প্রচলিত রোগ। এটি পুরোপুরি নিরাময়যোগ্য না হলেও নিয়ন্ত্রণযোগ্য। তাই ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য কোন খাবার খাওয়া উচিত এবং কোন খাবার পরিহার করা প্রয়োজন,এ বিষয়ে সচেতন থাকা খুবই জরুরি। অনেকে জানেন না কোন খাবারগুলো রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে রোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আজ ১৪ নভেম্বর বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস। ডায়াবেটিস সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর উদ্দেশ্যেই এই দিনটি পালন করা হয়। এ উপলক্ষে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে যেসব খাবার এড়িয়ে চলা উচিত, সেগুলো নিচে তুলে ধরা হলো-

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

১. স্যাচুরেটেড ফ্যাট
উচ্চ চর্বিযুক্ত দুধজাত খাবার, মাখন, গরুর মাংস, সসেজ, বেকন, নারকেল ও পাম তেল -এসব স্যাচুরেটেড ফ্যাটসমৃদ্ধ খাবার ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

নিউট্রিলার্নবিডির পুষ্টিবিদ তানজুম তাসনিম স্বপনীল জানান, ডায়াবেটিস রোগীদের মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকি আগে থেকেই বেশি থাকে। তাই অতিরিক্ত স্যাচুরেটেড ফ্যাট এই ঝুঁকি আরও বাড়ায়। আমেরিকান ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশন জানান, প্রতিদিন মোট ক্যালোরির ১০%-এর কম স্যাচুরেটেড ফ্যাট খাওয়া উচিত, কারণ এটি কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ ও ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স, উভয়ই বাড়াতে পারে।

২. ট্রান্স ফ্যাট
কুকিজ, কেক, পেস্ট্রি, ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, ফ্রাইড চিকেন, মাইক্রোওয়েভ পপকর্ন, ফ্রোজেন পিজ্জা- ইত্যাদি ট্রান্স ফ্যাটসমৃদ্ধ খাবার রক্তের চর্বির ভারসাম্য নষ্ট করে। পুষ্টিবিদ স্বপনীল বলেন, ‘ট্রান্স ফ্যাট খারাপ কোলেস্টেরল (এলএলডি)বাড়ায় এবং ভালো কোলেস্টেরল (এইচএলডি) কমায়। এটি ইনফ্লামেশন বাড়ায়, যা ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্সের কারণ। ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে ট্রান্স ফ্যাট হৃদরোগের ঝুঁকি দ্বিগুণ বাড়াতে পারে।’ তাই ট্রান্স ফ্যাট সম্পূর্ণভাবে এড়িয়ে চলাই ভালো।

৩. উচ্চ সোডিয়াম (লবন) যুক্ত খাবার
লবণ সরাসরি রক্তে গ্লুকোজ (শর্করা) বাড়ায় না, কিন্তু ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য লবণের অত্যধিকতা উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ বা কিডনি সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। যদিও লবণ কম খাওয়ার বিষয়েও কিছু বিতর্ক রয়েছে। কিছু গবেষণায় বলা হয়েছে খুব কম লবণ খাওয়া হলে ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স বাড়তে পারে। তাই একবারে লবন বন্ধ না করে উচ্চ লবণযুক্ত খাবার কম খাওয়া ভালো।’

৪. উচ্চ কোলেস্টেরল জাতীয় খাবার
পুষ্টিবিদ স্বপনীল জানান, অরগান মিট, শেলফিশ, রেড মিট, সসেজ-এসব খাবারে উচ্চ কোলেস্টেরলের পাশাপাশি স্যাচুরেটেড ফ্যাট বেশি এবং ফাইবার কম থাকে। এ ধরনের খাবার ওজন বাড়ায়, রক্তচাপ বাড়ায় এবং বিপাকীয় সমস্যা তৈরি করে। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ওজন নিয়ন্ত্রণ ও সুষম খাদ্যাভ্যাস বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। তাই উচ্চ কোলেস্টেরলযুক্ত খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলা জরুরি।

৫. সরল শর্করা
মিষ্টি, কেক, প্যাকেটজাত জুস, কোমল পানীয়, ফাস্টফুড, চিনি-সমৃদ্ধ খাবার ও উচ্চ গ্লাইসেমিক ইনডেক্সযুক্ত খাবার যেমন সাদা ভাত-এসব রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়িয়ে দেয়।পুষ্টিবিদ স্বপনীল বলেন, ‘সরল শর্করা দ্রুত শর্করার মাত্রা বাড়ায়, ফলে ইনসুলিনের চাহিদা হঠাৎ বেড়ে যায়। টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে এটি ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্সকে আরও বাড়িয়ে তোলে। তাই এসব খাবার থেকে দূরে থাকা উচিত।’

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সঠিক খাদ্যাভ্যাস অত্যন্ত জরুরি। সুষম ও পরিমিত খাবার রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং রোগের জটিলতা প্রতিরোধ করে। তাই সুস্থ থাকতে ডায়াবেটিস রোগীদের এসব ঝুঁকিপূর্ণ খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলা উচিত।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

জয়েন্টের ব্যথা নিয়ন্ত্রণে রাখতে যেসব খাবার উপকারী

Published

on

সাপ্তাহিক

এখনো পুরোপুরি শীত নামেনি, তবে আবহাওয়া ধীরে ধীরে বদলাচ্ছে। ঠাণ্ডা বাড়তে শুরু করলেই অনেকের জয়েন্টের ব্যথা তথা হাঁটু, কোমর বা গাঁটের ব্যথা বেড়ে যায়। এই সময় চিকিৎসার পাশাপাশি খাবারের দিকেও নজর দেওয়া জরুরি। কিছু খাবার নিয়মিত খেলে ব্যথা কিছুটা কমানো সম্ভব।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

চলুন, জেনে নিই নিচে এমন পাঁচটি খাবারের কথা যা শীতের সময়ে গাঁটের ব্যথা উপশমে সাহায্য করতে পারে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

হলুদ ও আদা
রান্নাঘরের দুই পরিচিত মসলা; হলুদ ও আদা প্রাকৃতিকভাবে ব্যথানাশক হিসেবে কাজ করে। হলুদের কারকিউমিন যৌগ প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে, যা আর্থ্রাইটিসজনিত ব্যথা উপশমে কার্যকর। রাতে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস গরম দুধে এক চিমটি হলুদ মিশিয়ে পান করতে পারেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এ ছাড়া প্রতিদিন আদা চা পান করুন বা রান্নায় বেশি করে আদা ব্যবহার করুন।

ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিডযুক্ত মাছ
ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড শরীরের প্রদাহ কমায়, ফলে গাঁটের ব্যথা নিয়ন্ত্রণে থাকে। স্যামন, সার্ডিন, টুনা ইত্যাদি সামুদ্রিক মাছ খেতে পারেন। দেশীয় বিকল্প হিসেবে ইলিশ, রুই বা কাতলার মাছও উপকারী।

অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমৃদ্ধ শাকসবজি
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে ফ্রি র‍্যাডিক্যালের ক্ষতিকর প্রভাব কমায়, যা গাঁটের ব্যথা উপশমে সাহায্য করে। ব্রকলি, পালং শাক, মিষ্টি আলু বা রঙিন শাকসবজি নিয়মিত ডায়েটে রাখুন।

ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার
শীতে সূর্যের আলো কম থাকায় শরীরে ভিটামিন ডি’র ঘাটতি দেখা যায়, যা হাড় দুর্বল করে। এ সময়ে ডিমের কুসুম, ফ্যাটি মাছ, ফর্টিফায়েড দুধ খাওয়া জরুরি। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শে সাপ্লিমেন্ট নিতে পারেন।

হাড় মজবুত রাখতে দই, ছানা ও পনির খেতে পারেন।

অলিভ অয়েল
এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েলে রয়েছে মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট ও ওলিওক্যান্থাল নামের উপাদান, যা ব্যথানাশক হিসেবে কাজ করে। রান্নায় বা সালাদে অন্য তেলের পরিবর্তে অলিভ অয়েল ব্যবহার করুন। এটি হার্ট ও হাড়ের জন্যও উপকারী।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

শীতে কলা খাওয়া কি ক্ষতিকর?

Published

on

সাপ্তাহিক

অনেকে মনে করেন, শীতকালে কলা খেলে ঠান্ডা লেগে যায়। তাই অনেকেই এই সময় কলা খাওয়া বন্ধ করে দেন। কিন্তু চিকিৎসকদের মতে, এই ধারণা ভুল। বরং পরিমিত পরিমাণে কলা খেলে শরীরের জন্য উপকারই হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শীতকালে কলা খাওয়ার সঙ্গে ঠান্ডা লাগার কোনো সরাসরি সম্পর্ক নেই। চিকিৎসকদের মতে, কলা খাওয়া মানেই ঠান্ডা লাগবে—এমন বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তবে যাদের আগে থেকেই অ্যালার্জি, হাঁপানি, নাক দিয়ে পানি পড়া বা হাঁচির সমস্যা আছে, তাদের ক্ষেত্রে কলা খাওয়ার পর সামান্য অস্বস্তি হতে পারে। এমন হলে কিছুদিনের জন্য কলা না খাওয়াই ভালো।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

অনেকে ঠান্ডা লাগলে কলা বা টক ফল খেতে নিষেধ করেন, কিন্তু সামান্য পরিমাণে খেলে কোনো ক্ষতি হয় না। বরং কলায় থাকা ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

যাদের কিডনি বা পটাশিয়ামের সমস্যা আছে, তাদের ক্ষেত্রে অবশ্য সতর্ক থাকা দরকার, কারণ কলায় পটাশিয়াম বেশি পরিমাণে থাকে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, কলায় থাকা ফাইবার হজমে সাহায্য করে এবং পেট ভরা রাখে, যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। ডায়াবেটিস রোগীরাও পরিমিত পরিমাণে কলা খেতে পারেন, কারণ এতে থাকা ফাইবার রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।

ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানায়, কলা রক্তচাপ কমাতে, হৃদরোগ প্রতিরোধে ও মস্তিষ্ক সক্রিয় রাখতে সহায়তা করে।

শীতে কলা খাওয়া ক্ষতিকর নয়, বরং পরিমিত পরিমাণে এটি শরীরের জন্য উপকারী। তাই ঠান্ডার ভয়ে কলা খাওয়া বন্ধ করার দরকার নেই—বরং নিয়ম মেনে খান, সুস্থ থাকুন।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

লাইফস্টাইল

ব্যাচেলরদের শোবার ঘর গুছিয়ে রাখার সহজ কিছু টিপস

Published

on

সাপ্তাহিক

সারা দিনের দৌড়ঝাঁপ শেষে নিজের ঘরে ফিরেই একটু শান্তি খুঁজে পাই আমরা। কিন্তু ঘরে ঢুকে যদি দেখি চারদিকে এলোমেলো জিনিসপত্র, বিছানায় কাপড়ের স্তূপ— তাহলে সেই শান্তি আর টিকে না। ব্যাচেলরদের জন্য বা যারা একা থাকেন— এই অবস্থা খুবই পরিচিত।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তবে কিছু ছোট অভ্যাস আর বুদ্ধি খাটিয়ে ঘরটাকে রাখা যায় বেশ গোছানো। চলুন দেখে নেওয়া যাক এমন কিছু সহজ টিপস।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

অপ্রয়োজনীয় জিনিস সরিয়ে ফেলুন

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিছানায় একগাদা বালিশ, দুই-তিনটা চাদর বা শীতকাল শেষে ফেলে রাখা কম্বল— এসবই অগোছালো করে তোলে ঘর। যত কম জিনিস বিছানায় থাকবে, গুছিয়ে রাখা তত সহজ হবে। তাই যা প্রয়োজন নয়, তুলে রাখুন বা সরিয়ে ফেলুন।

ঘুম থেকে উঠে বিছানাটা গুছিয়ে ফেলুন

অনেকেই সকালে উঠে তাড়াহুড়ো করে ওয়াশরুমে ছুটে যান। ওয়াশরুম থেকে ফিরে বিছানাটা গুছিয়ে ফেলা অভ্যাসে আনুন। চাদর ঠিক করে দিন, বালিশ সাজিয়ে দিন— ব্যস! মাত্র ২ মিনিট সময় নেবে, কিন্তু ঘরটা দেখাবে অনেক পরিপাটি।

সপ্তাহে একদিন ‘ঘর পরিষ্কার’ দিন রাখুন

প্রতিদিন ঘর ঝাড়ু, মোছামুছি করা সম্ভব নয়, সেটা একেবারে স্বাভাবিক। তবে সপ্তাহে বা অন্তত মাসে দুদিন রাখুন ঘর ঝাঁট দেওয়া, ধুলা মোছা, বিছানার চাদর বদলানোর জন্য। এতে ঘরে ময়লা জমে থাকবে না।

কাপড় বিছানায় নয়, হ্যাঙ্গারে রাখুন

অনেকেই পরা বা না-পরা কাপড় বিছানায় বা চেয়ারে রেখে দেন। এতে খুব অগোছালো দেখায়। তাই এক কাজ করুন— একটা লন্ড্রি ব্যাগ কিনে নিন বা কিছু হ্যাঙ্গার লাগিয়ে ফেলুন। যেটা ঝুলিয়ে রাখা যায়, ঝুলিয়ে দিন। যেটা ধোয়ার দরকার, ব্যাগে ফেলুন।

জরুরি জিনিসের জন্য আলাদা জায়গা রাখুন

ওষুধ, কাগজপত্র, চাবি— এসব ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রাখলে প্রয়োজনের সময় খুঁজে পাওয়া যায় না। তাই বিছানার পাশে ছোট একটা টেবিল বা ড্রয়ার রাখুন। এতে জিনিসগুলো হাতের কাছেও থাকবে, আবার ঘরও দেখাবে পরিচ্ছন্ন।

ঘর পরিষ্কার রাখতে বড় কোনো ঝামেলা করতে হবে না। শুধু কিছু ছোট অভ্যাস আর নিয়ম মানলেই চলবে। আর মনে রাখবেন, পরিপাটি ঘর শুধু দেখতেই ভালো লাগে না, মনটাকেও ফ্রেশ রাখে।

নিজেকে ভালো রাখতে হলে নিজের আশপাশটাও ভালো রাখতে হয়— এই ছোট্ট চিন্তা থেকেই শুরু হোক গোছানো জীবনের যাত্রা। সূত্র : রিয়্যাল সিম্পল

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

সাপ্তাহিক সাপ্তাহিক
পুঁজিবাজার3 hours ago

সাপ্তাহিক দরপতনের শীর্ষে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং

বিদায়ী সপ্তাহে (৩০ নভেম্বর-০৪ ডিসেম্বর) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর পতনের শীর্ষ তালিকার প্রথম স্থানে রয়েছে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং...

সাপ্তাহিক সাপ্তাহিক
পুঁজিবাজার3 hours ago

সাপ্তাহিক দর বৃদ্ধির শীর্ষে জিলবাংলা সুগার

বিদায়ী সপ্তাহে (৩০ নভেম্বর–০৪ ডিসেম্বর) প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকার প্রথম স্থানে উঠে এসেছে জিলবাংলা...

সাপ্তাহিক সাপ্তাহিক
পুঁজিবাজার4 hours ago

সাপ্তাহিক লেনদেনের শীর্ষে সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ

বিদায়ী সপ্তাহে (৩০ নভেম্বর-০৪ ডিসেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সর্বোচ্চ লেনদেনের তালিকায় শীর্ষস্থান দখল করেছে সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড। সপ্তাহজুড়ে প্রতিদিন...

সাপ্তাহিক সাপ্তাহিক
পুঁজিবাজার22 hours ago

ডিএসইর বাজার মূলধন কমলো ৭ হাজার ৩৭১ কোটি টাকা

বিদায়ী সপ্তাহে (৩০ নভেম্বর থেকে ০৪ ডিসেম্বর) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে।...

সাপ্তাহিক সাপ্তাহিক
পুঁজিবাজার1 day ago

জেনেক্স ইনফোসিসের লভ্যাংশ ঘোষণা

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি জেনেক্স ইনফোসিস পিএলসি গত ৩০ জুন,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। আলোচিত বছরের জন্য কোম্পানিটি...

সাপ্তাহিক সাপ্তাহিক
পুঁজিবাজার2 days ago

লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানালো গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালস

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালস লিমিটেড গত ৩০ জুন,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত জানিয়েছে। কোম্পানিটি আলোচিত...

সাপ্তাহিক সাপ্তাহিক
পুঁজিবাজার2 days ago

মূল্য সংবেদনশীল তথ্য নেই বিডি থাই ফুডের

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বিডি থাই ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেডের শেয়ারদর অস্বাভাবিকভাবে বাড়ার কারণ জানে না বলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই)...

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০৩১  
সাপ্তাহিক
জাতীয়19 seconds ago

সামনের নির্বাচন আমাদের জন্য বড় পরীক্ষা: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সাপ্তাহিক
রাজনীতি14 minutes ago

যে কোনো মুহূর্তে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

সাপ্তাহিক
রাজনীতি35 minutes ago

জাপা ও জেপির নেতৃত্বে বৃহত্তর রাজনৈতিক জোটের আত্মপ্রকাশ ৮ ডিসেম্বর

সাপ্তাহিক
জাতীয়45 minutes ago

জুলাই আন্দোলনের শহীদ স্কাউটরা নতুন দেশ গড়ার প্রেরণা: শিক্ষা উপদেষ্টা

সাপ্তাহিক
জাতীয়58 minutes ago

আইজিপি বাহারুলের বরখাস্ত চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার কাছে আবেদন

সাপ্তাহিক
টেলিকম ও প্রযুক্তি2 hours ago

ফোন ও ল্যাপটপ রিস্টার্ট করা কেন জরুরি

সাপ্তাহিক
রাজনীতি2 hours ago

সিলেটে ৮ দলের সমাবেশ শুরু

সাপ্তাহিক
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার2 hours ago

চার জেলায় নিয়োগ দিচ্ছে আকিজ

সাপ্তাহিক
লাইফস্টাইল2 hours ago

প্রতি রাতে এক কোয়া রসুন খেলে কী হয়?

সাপ্তাহিক
পুঁজিবাজার3 hours ago

সাপ্তাহিক দরপতনের শীর্ষে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং

সাপ্তাহিক
জাতীয়19 seconds ago

সামনের নির্বাচন আমাদের জন্য বড় পরীক্ষা: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সাপ্তাহিক
রাজনীতি14 minutes ago

যে কোনো মুহূর্তে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

সাপ্তাহিক
রাজনীতি35 minutes ago

জাপা ও জেপির নেতৃত্বে বৃহত্তর রাজনৈতিক জোটের আত্মপ্রকাশ ৮ ডিসেম্বর

সাপ্তাহিক
জাতীয়45 minutes ago

জুলাই আন্দোলনের শহীদ স্কাউটরা নতুন দেশ গড়ার প্রেরণা: শিক্ষা উপদেষ্টা

সাপ্তাহিক
জাতীয়58 minutes ago

আইজিপি বাহারুলের বরখাস্ত চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার কাছে আবেদন

সাপ্তাহিক
টেলিকম ও প্রযুক্তি2 hours ago

ফোন ও ল্যাপটপ রিস্টার্ট করা কেন জরুরি

সাপ্তাহিক
রাজনীতি2 hours ago

সিলেটে ৮ দলের সমাবেশ শুরু

সাপ্তাহিক
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার2 hours ago

চার জেলায় নিয়োগ দিচ্ছে আকিজ

সাপ্তাহিক
লাইফস্টাইল2 hours ago

প্রতি রাতে এক কোয়া রসুন খেলে কী হয়?

সাপ্তাহিক
পুঁজিবাজার3 hours ago

সাপ্তাহিক দরপতনের শীর্ষে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং

সাপ্তাহিক
জাতীয়19 seconds ago

সামনের নির্বাচন আমাদের জন্য বড় পরীক্ষা: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

সাপ্তাহিক
রাজনীতি14 minutes ago

যে কোনো মুহূর্তে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

সাপ্তাহিক
রাজনীতি35 minutes ago

জাপা ও জেপির নেতৃত্বে বৃহত্তর রাজনৈতিক জোটের আত্মপ্রকাশ ৮ ডিসেম্বর

সাপ্তাহিক
জাতীয়45 minutes ago

জুলাই আন্দোলনের শহীদ স্কাউটরা নতুন দেশ গড়ার প্রেরণা: শিক্ষা উপদেষ্টা

সাপ্তাহিক
জাতীয়58 minutes ago

আইজিপি বাহারুলের বরখাস্ত চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার কাছে আবেদন

সাপ্তাহিক
টেলিকম ও প্রযুক্তি2 hours ago

ফোন ও ল্যাপটপ রিস্টার্ট করা কেন জরুরি

সাপ্তাহিক
রাজনীতি2 hours ago

সিলেটে ৮ দলের সমাবেশ শুরু

সাপ্তাহিক
ক্যাম্পাস টু ক্যারিয়ার2 hours ago

চার জেলায় নিয়োগ দিচ্ছে আকিজ

সাপ্তাহিক
লাইফস্টাইল2 hours ago

প্রতি রাতে এক কোয়া রসুন খেলে কী হয়?

সাপ্তাহিক
পুঁজিবাজার3 hours ago

সাপ্তাহিক দরপতনের শীর্ষে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং