রাজনীতি
ঢাকায় পৌঁছেছেন জুবাইদা রহমান
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান আজ শুক্রবার সকাল ১০টা ৪৫ মিনিটের দিকে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছেছেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে এই তথ্য জানিয়ে বলা হয়, বিমানবন্দর থেকে সরাসরি রাজধানীর এভারকেয়ার এভারকেয়ার হাসপাতালে যাবেন জুবাইদা রহমান। তাঁর শাশুড়ি বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া এই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
চিকিৎসার জন্য শাশুড়িকে লন্ডনে নিতে জুবাইদা রহমান ঢাকায় এসেছেন। কাতারের আমিরের পাঠানো এয়ার অ্যাম্বুলেন্স কারিগরি ত্রুটির কারণে না আসায় খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নেওয়ার প্রক্রিয়া কিছুটা পিছিয়ে গেছে। আজ সকাল ১০টায় বিএনপির মিডিয়া সেলের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এই তথ্য জানানো হয়।
ফলে খালেদা জিয়াকে আজ লন্ডনে নেওয়া হচ্ছে না। শারীরিক অবস্থা ঠিক থাকলে, মেডিকেল বোর্ড সিদ্ধান্ত দিলে খালেদা জিয়া আগামী রোববার লন্ডনের উদ্দেশে রওনা দেবেন।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, কারিগরি ত্রুটির কারণে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স শুক্রবার আসছে না। সবকিছু স্বাভাবিক থাকলে শনিবার পৌঁছাতে পারে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ম্যাডামের শারীরিক অবস্থা যদি যাত্রার জন্য উপযুক্ত থাকে এবং মেডিকেল বোর্ড সিদ্ধান্ত দিলে, তাহলে ইনশা আল্লাহ ৭ তারিখ (রোববার) তিনি লন্ডনের উদ্দেশে রওনা দেবেন।’
১২ দিন ধরে বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তাঁর সংকটাপন্ন শারীরিক অবস্থা নিয়ে দেশের মানুষের মধ্যে উদ্বেগ রয়েছে।
অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ডের অধীন খালেদা জিয়ার চিকিৎসা কার্যক্রম চলছে। এর মধ্যে বুধবার রাতে চীন থেকে দেশটির চারজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ঢাকায় আসেন। এর আগে এ দিনদুপুরে যুক্তরাজ্য থেকে ঢাকায় আসেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক রিচার্ড বেলে। রাতেই এই চিকিৎসকেরা খালেদা জিয়ার সর্বশেষ পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রতিবেদনগুলো দেখেন এবং মেডিকেল বোর্ডে যোগ দেন।
বিএনপির একটি সূত্র জানায়, খালেদা জিয়ার ফুসফুসে সংক্রমণের কারণে যে জটিলতা তৈরি হয়েছিল, সেটা কিছুটা উন্নতির দিকে। তবে হৃদ্যন্ত্রে জটিলতাও কিছুটা কমেছে। তবে বাকি সমস্যাগুলো অনেকটাই অপরিবর্তিত।
গত ২৩ নভেম্বর রাতে শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে খালেদা জিয়াকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরীক্ষায় ফুসফুসে সংক্রমণ ধরা পড়ায় তাঁকে ভর্তি করা হয়। গত রোববার ভোরের দিকে তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে এসডিইউ থেকে সিসিইউতে নেওয়া হয়।
রাজনীতি
আজ আসছে না এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, খালেদা জিয়ার লন্ডন যাত্রা পেছালো
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের কারিগরি ত্রুটির কারণে শেষ মুহূর্তে আটকে গেল বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য লন্ডন যাত্রার প্রক্রিয়া।
তাকে বহন করার জন্য কাতারের আমিরের পক্ষ থেকে বিশেষ যে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আজ (শুক্রবার) ঢাকায় আসার কথা ছিল, সেটি নির্ধারিত সময়ে আসছে না। এর ফলে খালেদা জিয়ার বিদেশে যাওয়ার বিষয়টি পিছিয়ে গেল।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, সবকিছু ঠিক থাকলে বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি আগামীকাল শনিবার (৬ ডিসেম্বর) ঢাকায় পৌঁছাতে পারে।
তিনি বলেন, ম্যাডামের (খালেদা জিয়া) শরীর যদি যাত্রার উপযুক্ত থাকে এবং মেডিকেল বোর্ড যদি সিদ্ধান্ত দেয়, তাহলে ইনশাল্লাহ ৭ তারিখ (রোববার) ফ্লাই করবেন।
রাজনীতি
এখনও আসেনি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স, খালেদা জিয়ার লন্ডন যাত্রা বিলম্ব
গুরুতর অসুস্থ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য আজ (শুক্রবার) সকালে লন্ডন নেওয়া হবে বলে জানিয়েছিল বিএনপি। কাতারের আমিরের এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তাকে লন্ডন নেওয়ার কথা। তবে সকাল পৌনে ১০টা পর্যন্তও এই এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকায় পৌঁছায়নি।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন এসএম রাগীব সামাদ জানান, সকাল ১০টা পর্যন্ত এয়ার অ্যাম্বুলেন্স বাংলাদেশে অবতরণের অনুমতি চায়নি বা অবগত করেনি।
বিএনপির মিডিয়া সেল বলছে, এখন পর্যন্ত এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ঢাকায় আসেনি। কখন আসবে তারও সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই।
এয়ার অ্যাম্বুলেন্স কখন পৌঁছাবে জানতে চাইলে বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, টাইম-শিডিউল চূড়ান্ত হলে জানাবো। এর আগে গতকাল রাতে বিএনপির মিডিয়া সেলের পক্ষ থেকে জানানো হয়, কাতারের আমিরের এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ‘কারিগরি সমস্যা’ দেখা দেওয়ায় সেটি ঢাকায় পৌঁছাতে পারেনি।
এদিকে বিএনপির একটি সূত্রে জানা গেছে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান ঢাকায় পৌঁছানোর পর সরাসরি এভার কেয়ার হাসপাতালে দেখতে যাবেন খালেদা জিয়াকে। তারপর তার কিছু শারীরিক পরীক্ষা-নীরিক্ষা করা হবে। অন্যদিকে এখন পর্যন্ত এয়ার অ্যাম্বুলেন্স আসার শিডিউল চূড়ান্ত হয়নি। তাই আজ খালেদা জিয়াকে লন্ডন নিয়ে যাওয়া কিছুটা অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে।
গতকাল খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, মেডিকেল বোর্ডের সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত এবং খালেদা জিয়ার বর্তমান শারীরিক অবস্থার ভিত্তিতে তাকে কাতার রয়্যাল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে লন্ডনের একটি নির্ধারিত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে।
খালেদা জিয়ার বর্তমান শারীরিক পরিস্থিতি জানতে চাইলে জাহিদ হোসেন সাংবাদিকদের বলেছিলেন, মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শের বাইরে কিছু চিন্তা করা হচ্ছে না। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের নিয়ে গতকাল তিনবার ভার্চ্যুয়ালি সভা হয়েছে। যুক্তরাজ্য ও চীনের চিকিৎসকেরা সশরীর দেখেছেন।
তিনি জানান, বিমানে যাতে যেকোনো প্রতিকূলতার মধ্যে তাকে সুস্থভাবে চিকিৎসা দেওয়া যায়, সেই লক্ষ্যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে।
রাজনীতি
বিভিন্ন অভিযোগ তুলে এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিবের পদত্যাগ
কমিটি গঠন নিয়ে বিভিন্ন অভিযোগ তুলে কমিটি ঘোষণার পরদিন পদত্যাগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) গাইবান্ধা জেলা শাখার আহ্বায়ক কমিটির যুগ্ম সদস্যসচিব এস এম মনিরুজ্জামান সবুজ। বৃহস্পতিবার তিনি নিজের পদত্যাগপত্র এনসিপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পাঠিয়ে দেন।
পদত্যাগপত্রে এনসিপির এ নেতা লিখেছেন, সাম্প্রতিক সময়ে ঘোষিত এনসিপি গাইবান্ধা জেলার ‘সংশোধিত আহ্বায়ক কমিটি’ পর্যালোচনা করে গভীর হতাশা ও ক্ষোভের সঙ্গে লক্ষ করেছি যে—এই কমিটি গঠনের পুরো প্রক্রিয়া ছিল অস্বচ্ছ, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং দলীয় আদর্শ ও তৃণমূলের প্রত্যাশার সম্পূর্ণ বিপরীত।
তিনি লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগপন্থী প্রভাবশালী মহলের দোসর, সুবিধাবাদী চরিত্র, সয়াবিন রাজনীতির প্রতিনিধিসহ একাধিক বিতর্কিত ব্যক্তিকে অযৌক্তিকভাবে পদ-পদবি দেওয়া হয়েছে—এনসিপির ত্যাগী ও প্রকৃত কর্মীদের সরাসরি অবমূল্যায়ন করে।
তিনি আরো লিখেছেন, মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে, তদবির ও প্রভাব খাটানোর মাধ্যমেই এই কমিটি বাস্তবায়িত হয়েছে বলে বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীদের মধ্যে তীব্র অসন্তোষ রয়েছে। ফলে পুরো কমিটি আওয়ামী লীগপন্থী, জোকারসুলভ এবং দলীয় আদর্শবিরোধী ব্যক্তিদের আশ্রয়স্থল হিসেবে পরিগণিত হয়েছে।
মনিরুজ্জামান সবুজ বলেন, আমি নীতি, আদর্শ এবং সংগঠনকে ভালোবাসি; কিন্তু অনিয়ম, আপসকামী রাজনীতি ও দলে অনুপ্রবেশকারীদের প্রভাবের সঙ্গে কোনো অবস্থাতেই আপস করতে পারি না। সুতরাং, এই অগণতান্ত্রিক, অস্বচ্ছ ও বিতর্কিত সংশোধিত কমিটির সঙ্গে আমার রাজনৈতিক বা নৈতিক কোনো সম্পর্ক রাখা সম্ভব নয়।
অতএব, আমি এনসিপি গাইবান্ধা জেলা (সংশোধিত) আহ্বায়ক কমিটি থেকে অবিলম্বে, সম্পূর্ণভাবে এবং স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করছি। এই কমিটির সঙ্গে আমার আর কোনো সাংগঠনিক সম্পৃক্ততা থাকবে না।
রাজনীতি
রাতে নয়, সকাল ১০টার পর লন্ডনে নেওয়া হবে খালেদা জিয়াকে
এভারকেয়ার হাসপাতালের করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নিতে কিছুটা বিলম্ব হতে পারে। কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকায় পৌঁছানোর কথা থাকলেও ‘কারিগরি সমস্যা’র কারণে এর আগমনে বিলম্ব হতে পারে বলে জানা গেছে।
এছাড়া বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান বৃহস্পতিবার লন্ডন সময় সন্ধ্যা ৬টায় (বাংলাদেশ সময় রাত ১২টায়) বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হবেন। তিনি শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টায় ঢাকায় পৌঁছাবেন বলে জানা গেছে। বিএনপি মিডিয়া সেলের সদস্য আতিকুর রহমান রুমন এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) রাতে বিএনপি মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসনকে বহন করার জন্য কাতার আমিরের পাঠানো বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের কারিগরি সমস্যার কারণে যাত্রা বিলম্ব হবে। এয়ার অ্যাম্বুলেন্স কাতার থেকে উড্ডয়নের পর আপনাদের জানাবো।
ঢাকায় নেমে জুবাইদা রহমান সরাসরি কাতারের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে শাশুড়ি খালেদা জিয়াকে নিয়ে লন্ডনে ফিরে যাবেন। এই পুরো প্রক্রিয়া মিলিয়ে খালেদা জিয়ার লন্ডনের উদ্দেশে রওনা দিতে শুক্রবার সকাল ১০টা পার হয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে বিএনপির একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র।
বিএনপি সূত্র আরও জানায়, জুবাইদা রহমান ঢাকায় পৌঁছানোর পরই খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তোলার প্রস্তুতি চূড়ান্ত করা হবে। ফলে রওনা দিতে কয়েক ঘণ্টা বিলম্ব হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।
এর আগে দুপুরে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, দেশি-বিদেশি চিকিৎসকদের সমন্বয়ে গঠিত মেডিকেল বোর্ডের সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত মোতাবেক আমরা ইনশাআল্লাহ কাতার এয়ার লাইন্সের মাধ্যমে আজ মধ্যরাতের পর বা আগামীকাল সকালে উনাকে (খালেদা জিয়াকে) লন্ডনে নিয়ে যাবো। দেশ-দেশের বাইরের বেশ কিছু চিকিৎসক উনার সঙ্গে যাবেন।
রাজনীতি
অক্সফোর্ড ইউনিয়নের আমন্ত্রণ পেলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুক্তরাজ্যের সুবিখ্যাত অক্সফোর্ড ইউনিয়ন ‘বাংলাদেশের জুলাই বিপ্লব’ শীর্ষক এক আন্তর্জাতিক আলোচনা অনুষ্ঠানে বাংলাদেশি কয়েক তরুণকে প্যানেল আলোচক হিসেবে আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
আমন্ত্রিতদের মধ্যে রয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ।
এ ছাড়াও ইউনাইটেড পিপল’স বাংলাদেশ (আপ বাংলাদেশ)-এর আহ্বায়ক আলী আহসান জুনায়েদ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) সহ-সভাপতি আবু সাদিক কায়েম। ডাকসুর এসিএস মহিউদ্দিন খান আমন্ত্রণ তালিকায় আছেন বলে জানা গেছে।
আগামী জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে অক্সফোর্ড ইউনিয়ন ও অক্সফোর্ড বাংলা সোসাইটির যৌথ আয়োজনে অনুষ্ঠানটি হওয়ার কথা।
সম্প্রতি সংগঠনটির প্রেসিডেন্ট মুসা হিরাজ স্বাক্ষরিত পৃথক আমন্ত্রণপত্র পাঠানো হয়।
ডাকসুর ভিপি সাদিক কায়েম জানান, তাঁরা কয়েকজন আলাদা চিঠিতে আমন্ত্রণ পেয়েছেন। সবার সঙ্গে আলোচনার পরই মোট কতজন আমন্ত্রিত হয়েছেন, তা নিশ্চিত হওয়া যাবে।
আপ বাংলাদেশের আহ্বায়ক আলী আহসান জুনায়েদকে ফোনে পাওয়া না গেলেও সংগঠনের প্রধান সমন্বয়কারী রাফে সালমান রিফাত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে জানিয়েছেন, হাসনাত ও সাদিকের পাশাপাশি জুলাই আন্দোলনের আরেক মুখ আলী আহসান জুনায়েদও আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণ পেয়েছেন।
আমন্ত্রণপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে- ২০২৪ সালের কোটা সংস্কার আন্দোলনসহ দেশের রাজনৈতিক পরিবর্তনের সময় জনতার গণআন্দোলনে তাঁদের নেতৃত্ব ও সক্রিয় ভূমিকা আন্তর্জাতিকভাবে গুরুত্ব পেয়েছে।
তরুণ রাজনৈতিক সংগঠক হিসেবে তাঁদের অভিজ্ঞতা ও বিশ্লেষণকে আলোচনায় মূল্যবান হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, তারা শুধু প্যানেল আলোচনাতেই নয়, অক্সফোর্ডের শিক্ষার্থী ও গবেষকদের সঙ্গে সমসাময়িক রাজনীতি, নীতি ও সামাজিক বিষয় নিয়ে মতবিনিময় করবেন।
সফরের সার্বিক সমন্বয় ও স্থানীয় আয়োজনের দায়িত্বও অক্সফোর্ড ইউনিয়ন গ্রহণ করবে।



