রাজনীতি
ক্ষমতায় গেলে সমৃদ্ধ অর্থনীতির দেশ গড়বে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় গেলে বিএনপি গণতান্ত্রিক ও সমৃদ্ধ অর্থনীতির বাংলাদেশ গড়তে পারবে বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সোমবার (১ ডিসেম্বর) রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
বিএনপি চেয়ারপারসনের বিষয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন,বিএনপি চেয়ারপারসন অত্যন্ত অসুস্থ৷ হাসপাতালে আছেন তিনি। দেশি-বিদেশি চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধায়নে তিনি নিবিড় পর্যবেক্ষণে আছেন। চিকিৎসকরা তার স্বাস্থ্যের সবশেষ অবস্থা জানাবেন। তার জন্য সবাই দোয়া করবেন, দ্রুত যেন তিনি সুস্থ হয়ে ফিরে আসেন।
রেজা কিবরিয়ার বিএনপিতে যোগদানকে স্বাগত জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, বিগত স্বৈরাচারের আমলে অনেক আত্মত্যাগ, চড়াই-উতরাই পার করে নতুন বাংলাদেশ গড়ে তোলার সুযোগ তৈরি হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে সংস্কার কমিশন গঠন হয়, যে কমিশনের মাধ্যমে রাজনৈতিক দলগুলোর আলোচনায় সনদে স্বাক্ষর করে বিএনপি।
নির্বাচনের প্রসঙ্গে দলটির মহাসচিব বলেন, নতুন বাংলাদেশে সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে একটি নির্বাচনের। বর্তমান সরকার ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের সময় ঘোষণা করেছে, তাতে আশাবাদী বিএনপি। যে নির্বাচন হবে, সেই নির্বাচনে জনগণ তার মতামত দিয়ে তাদের সংসদ নির্বাচন করবে।
তিনি আরও বলেন, আগামী নির্বাচনে জনগণ সমর্থন করলে গণতান্ত্রিক ও সমৃদ্ধ অর্থনীতির বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারবে বিএনপি। কারণ বিএনপির সরকার পরিচালনার অভিজ্ঞতা আছে। সুযোগ পেলে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখতে পারে’, যোগ করেন বিএনপি মহাসচিব।
রেজা কিবরিয়া বিষয়ে তিনি বলেন, রেজা কিবরিয়া শুধু তার এলাকা নয়, সারা বাংলাদেশে প্রভাব বিস্তার করবে। তার মেধা দক্ষতা দিয়ে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে সহায়তা করবেন।
এমকে
রাজনীতি
বিএনপিতে যোগ দিলেন রেজা কিবরিয়া
আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়ার ছেলে রেজা কিবরিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন।
সোমবার (১ ডিসেম্বর) গুলশানে বিএনপির চেয়ারপার্সনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের হাতে ফুল দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে বিএনপিতে যুক্ত হন তিনি।
এ সময় রেজা কিবরিয়া বলেন, বিএনপিতে যোগ দিতে পেরে আমি গর্বিত। আমি আজকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিএনপিতে যোগদান করেছি। বিএনপিতে যোগ দিতে খুবই আগ্রহী ছিলাম। কারণ এই দল দেশের গণতন্ত্র দুইবার রক্ষা করেছে। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান আমার আদর্শ। এত বছর পরেও তিনি রাজনীতিতে এখনো জনপ্রিয়।
তিনি বলেন, বিএনপিতে যারা নেতৃত্বে আছেন, তারা তরুণদের স্বপ্ন পূরণ করতে সক্ষম হবেন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান পরিবারের ধারা বজায় রেখে চলেছেন। সবাই সাহায্য করবো নতুন বাংলাদেশ গড়তে। উনি বিদেশে আছেন এটি দুঃখজনক কিন্তু তিনি বিদেশে থেকে যা শিখেছেন তা নিয়ে দেশে ফিরবেন, যার মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন হবে।
রেজা কিবরিয়া বলেন, আমাদের দেশের মানুষের কাজের মান খুবই উন্নত। তাদের দক্ষতা বাড়াতে কাজ করলে দেশে এগিয়ে যাবে। নিজের এলাকার পাশাপাশি দেশের জন্য কাজ করতে চাই।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা অত্যন্ত গর্বিত যে, রেজা কিবরিয়া বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন। আমি আমাদের দলের চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে তাকে অভিনন্দন জানাই।
মির্জা ফখরুল বলেন, তাকে আমরা স্বাগত জানাচ্ছি। বিএনপির ৩১ দফার আলোকে রেজা কিবরিয়া বাংলাদেশ গঠন ভূমিকা রাখতে পারবেন।
রেজা কিবরিয়া হবিগঞ্জ-১ আসন থেকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করতে চান। বিএনপির আগামী সংসদ নির্বাচনে জন্য ২২৭ আসনের প্রার্থী ঘোষণা করেছে। সেখানে হবিগঞ্জ-১ আসনটি ফাঁকা রেখেছে।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রেজা কিবরিয়া বিএনপির জোটসঙ্গী জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে একই আসনে বিএনপির ধানের শীষ প্রতীকেই নির্বাচন করেছিলেন।
২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আগে রেজা কিবরিয়া গণফোরামে যোগদান করে পরে দলটির সাধারণ সম্পাদক হন। পরে তাকে কেন্দ্র করে দলটি দুই ভাগে বিভক্ত হয়। এরপর তিনি ডাকসুর ভিপি নুরুল হক নুরের সঙ্গে গণঅধিকার পরিষদ গঠন করেন। সেখানে আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। কিন্তু সেখানে তাকে কেন্দ্র করে দলটিও দুই ভাগে বিভক্ত হয়।
এমকে
রাজনীতি
খুলনায় ৮ দলের বিভাগীয় সমাবেশ আজ
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন এবং জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট আয়োজনসহ পাঁচ দফা দাবিতে আজ সোমবার দুপুরে খুলনায় বিভাগীয় সমাবেশ করবে আট দল। ইতিমধ্যে বিভাগীয় সমাবেশকে সফল করতে সব ধরনের প্রস্তুতি গতকাল শেষ হয়েছে।
আন্দোলনরত আট দলের উদ্যোগে নগরীর বাবরী চত্বর (শিববাড়ি) কেন্দ্র করে আয়োজিত এই সমাবেশ সোনাডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড, ময়লাপোতা মোড়, ডাকবাংলো মোড় ও জোড়াগেট পর্যন্ত বিস্তৃত হবে বলে জানিয়েছেন আয়োজকরা।
গতকাল রোববার দুপুরে খুলনা প্রেস ক্লাবের হুমায়ুন কবীর বালু মিলনায়তনে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান সমাবেশ বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও খুলনা মহানগরী আমির প্রফেসর মাহফুজুর রহমান।
মাহফুজুর রহমান জানান, সমাবেশস্থলসহ আশপাশের গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় দেড় শতাধিক হর্ন লাগানো হয়েছে। খুলনা বিভাগের বিভিন্ন জেলা থেকে দেড় থেকে দুই লাখ মানুষের সমাগম হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।
সমাবেশে প্রধান অতিথি থাকবেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মো. রেজাউল করিম সভাপতিত্ব করবেন।
বিশেষ অতিথি হিসেবে থাকবেন, খেলাফত মজলিসের আমির মামুনুল হক, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সিনিয়র নায়েবে আমির মাওলানা সাখাওয়াত হোসাইন, নেজামে ইসলাম পার্টির আমির প্রিন্সিপাল মাওলানা সরওয়ার কামাল আজিজী, খেলাফত আন্দোলনের মহাসচিব মাওলানা ইউসুফ সাদেক হক্কানি, জাগপার সহ-সভাপতি ও মুখপাত্র ইঞ্জিনিয়ার রাশেদ প্রধান, ডেভেলপমেন্ট পার্টির চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আনোয়ারুল ইসলাম চাঁন। এছাড়া খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরার বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখবেন।
সমাবেশকে কেন্দ্র করে খুলনা বিভাগজুড়ে পাঁচ লাখের বেশি লিফলেট বিতরণ করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার থেকে গতকাল রোববার পর্যন্ত মহানগরীর প্রতিটি ওয়ার্ডে গণসংযোগ, প্রচার মিছিল, পেশাজীবী ও সামাজিক সংগঠনের সাথে মতবিনিময়, মাইকিং, বিলবোর্ড, ফেস্টুন ও ব্যানার টাঙানোর কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
১২শ’ বর্গফুটের একটি সুবিশাল মূল মঞ্চ এবং মিডিয়া কর্মীদের জন্য দুই পাশে পৃথক দুটি মঞ্চ নির্মাণ করা হয়েছে। সমাবেশ বাস্তবায়নে প্রচার-মিডিয়া, অফিস, মঞ্চ, ডেকোরেশন ও শৃঙ্খলাসহ ১১টি উপকমিটি দায়িত্ব পালন করছে।
দূরবর্তী জেলা থেকে আগত সাধারণ মানুষের যানবাহন রাখার জন্য জিরোপয়েন্ট-গল্লামারী, জিরোপয়েন্ট-বাইপাস-ময়ুরী আবাসিক এলাকা, পূর্বরূপসা ঘাট, জোড়াগেট গরুর হাট এবং সিএন্ডবি কলোনির মাঠ প্রস্তুত রাখা হয়েছে। আয়োজকদের মতে, এই সমাবেশ গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে আরো শক্তিশালী করবে এবং মানুষের মাঝে ইতিবাচক বার্তা ছড়িয়ে দেবে।
প্রেস ব্রিফিংয়ে আন্দোলনরত আট দলের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদ সদস্য ও খুলনা অঞ্চলের সহকারী পরিচালক মাওলানা আবুল কালাম আজাদ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের খুলনা মহানগরী সভাপতি ও সমাবেশ বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য সচিব মুফতি আমানুল্লাহ, খুলনা জেলা সভাপতি প্রফেসর মাওলানা আব্দুল্লাহ ইমরান, মহানগরী সহ-সভাপতি শেখ মো. নাসির উদ্দিন, বাংলাদেশ খেলাফাত মজলিস মহানগরী সভাপতি মুফতি শরীফ সাইদুর রহমান, খুলনা জেলা সাধারণ সম্পাদক হাফেজ শহিদুল ইসলাম, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টির মহানগরী সভাপতি অ্যাডভোকেট আবু হানিফ, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি জাগপার খুলনা বিভাগীয় সমন্বয়কারী নিজামুদ্দিন অমিত, খেলাফত মজলিস খুলনা মহানগরী সভাপতি এফ এম হারুন অর রশিদ, খুলনা জেলা সভাপতি মাওলানা এমদাদুল হক, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা ইব্রাহিম খলিল, নেজামে ইসলাম পার্টির কেন্দ্রীয় সদস্য মোহাম্মদ জাকির হোসেন খান, খেলাফত মজলিস খুলনা জেলা সাধারণ সম্পাদক হাফেজ মাওলানা আব্দুল্লাহ জুবায়ের, জেলা সেক্রেটারি এস এম রেজাউল করিম, মহানগরী জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট শাহ আলম, প্রিন্সিপাল শেখ জাহাঙ্গীর আলম ও আজিজুল ইসলাম ফারাজী, এমদাদুল্লাহ আজমী ডালিম, মুফতি মাহফুজুর রহমান, মুফতি সাদিকুর রহমান, মাওলানা মুজাহিদুর রহমান, মো. জাকির খান, এইচ এম সাজ্জাদ হোসেন চঞ্চল, মো. কামরুল ইসলাম, মাওলানা দ্বীন ইসলাম, মমিন ইসলাম নাসিব, মাওলানা হাবিবুল্লাহ গাজী, মো. সাকিব, মোহাম্মদ নূর হোসেন প্রমুখ।
এমকে
রাজনীতি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলনের ডাক দিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)।
রোববার (৩০ নভেম্বর) দুপুর আড়াইটায় দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। এতে বক্তব্য রাখবেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।
সংবাদ সম্মেলনে চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা, দলের অবস্থান ও সর্বশেষ পরিবেশ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক-নির্দেশনা থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এমকে
রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় চিঠি পাঠালেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী মুহাম্মদ শেহবাজ শরীফ চিঠি দিয়েছেন। শনিবার (২৯ নভেম্বর) রাতে বিএনপির মিডিয়া সেল থেকে গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
চিঠিতে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী মুহাম্মদ শেহবাজ শরীফ লেখেন, আপনার সাম্প্রতিক অসুস্থতার খবর জেনে আমি গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। পাকিস্তানের জনগণ, সরকার, পাশাপাশি আমার ব্যক্তিগত পক্ষ থেকেও আপনার দ্রুত ও সম্পূর্ণ সুস্থতার জন্য আন্তরিক প্রার্থনা ও শুভকামনা জানাচ্ছি।
তিনি আরও লেখেন, বাংলাদেশের উন্নয়নে আপনার অসামান্য অবদান সর্বজনস্বীকৃত। বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে দৃঢ় ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্ক জোরদারে আপনার ভূমিকাও আমরা গভীরভাবে মূল্যায়ন করি।
খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা করে শেহবাজ শরীফ বলেন, তিনি সর্বশক্তিমান আল্লাহর কাছে তাঁর দ্রুত ও সম্পূর্ণ সুস্থতা কামনা করছেন, যাতে তিনি তাঁর দল ও “তাঁর মহান জাতির জন্য সাহস ও পথনির্দেশনার উৎস হিসেবে সেবা অব্যাহত রাখতে পারেন।” তিনি অনুরোধ করেন, তাঁর সর্বোচ্চ সম্মান ও শ্রদ্ধা গ্রহণ করতে।
এমকে
রাজনীতি
বালিয়া ইউনিয়ন জামায়াতের কার্যালয় উদ্বোধন
চাঁদপুর সদর উপজেলার ৯নং বালিয়া ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে অফিস উদ্বোধন ও হুইল চেয়ার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২৯ নভেম্বর) সকালে ফরক্কাবাদ বাজারে কার্যালয় উদ্বোধন আয়োজন করা হয়।
প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি চাঁদপুর-৩ (সদর- হাইমচর) আসনে দাঁড়িপাল্লার প্রার্থী এডভোকেট মো. শাহজাহান মিয়া। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও ব্যাংকার এস. এ. এম মিজানুর রহমান খান, এড. আবদুল কাদের খান।
ইউনিয়ন জামায়াতের আমীর ও চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মো. সুলতান মাহমুদের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি মোহাম্মদ উল্লাহর পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট সমাজসেবক মো. মহিউদ্দিন তালুকদার, মো. মফিজ মোল্লা। দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন বিশিষ্ট আলেমেদ্বীন জামায়াত ইসলামী ওলামা বিভাগ ৯ বালিয়া ইউনিয়ন সভাপতি মাওলানা মোহাম্মদ ফরিদ আহমেদ।
সার্বিক সহযোগিতায় আরো উপস্থিত ছিলেন ৯নং বালিয়া জামায়াত নেতা মাওলানা দেলোয়ার হোসেন, হাফেজ ওবায়দুল্লাহ মিজি, মো. শাহাদাৎ হোসেন, মো. শরীর খান, মো. কাউছার মাহমুদসহ অফিস উদ্বোধন অনুষ্ঠানে ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডের নেতৃবৃন্দসহ গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
এমকে



