পুঁজিবাজার
লেনদেনের শীর্ষে স্কয়ার ফার্মা
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন শেষে লেনদেনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি। কোম্পানিটির ১৪ কোটি ৯৮ লাখ ৮৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর ফলে কোম্পানিটি লেনদেনের তালিকায় প্রথম স্থান দখল করে।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য অনুযায়ী, সোমবার (১৭ নভেম্বর) লেনদেনের এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে ছিল আনোয়ার গ্যালভানাইজিং লিমিটেড । কোম্পানিটির ১২ কোটি ৭৭ লাখ ৬৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আর তৃতীয় স্থানে থাকা খান ব্রাদার্সের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১০ কোটি ৭২ লাখ ১৫ হাজার টাকা।
এছাড়াও, ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ দশে থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হলো- রানার অটোমোবাইলস পিএলসি, ওরিয়ন ইনফিউশন, তৌফিকা ফুডস অ্যান্ড লাভেলো আইসক্রিম পিএলসি, সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, সামিট অ্যালায়েন্স, বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার লিমিটেড এবং এসিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ লিমিটেড।
এমকে
পুঁজিবাজার
‘ওরা বিনিয়োগকারীদের ফকির করার পায়তারা করছে’
‘হালাল ইনকামের জন্য আসছিলাম, ওরা আমাদের ফকির করার পায়তারা করছে’ বলে মন্তব্য করেছেন একজন ক্ষুব্ধ ক্ষতিগ্রস্ত সাধারণ বিনিয়োগকারী। রবিবার (১৬ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসির কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন কর্মসূচি থেকে তিনি এ মন্তব্য করেন।
পুঁজিবাজার
‘পুঁজিবাজার ধ্বংসের মূল নকশাকার হচ্ছেন অর্থ উপদেষ্টা’
পুঁজিবাজার ধ্বংসের মূল নকশাকার হচ্ছেন অর্থ উপদেষ্টা- বলে মন্তব্য করেছেন একজন ক্ষুব্ধ ক্ষতিগ্রস্ত সাধারণ বিনিয়োগকারী। রবিবার (১৬ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসির কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন কর্মসূচি থেকে তিনি এ মন্তব্য করেন।
পুঁজিবাজার
‘মার্জিন রুলস, ২০২৫’ এর রিটের রিকল আগামীকাল
দেশের পুঁজিবাজারে বহুল আলোচিত ‘মার্জিন রুলস নীতিমালা ২০২৫’–এর ওপর আজ এনেকস ৩৪ নং আদালত এক গুরুত্বপূর্ণ ইনজাংশন জারি করেছে। একইসঙ্গে সকল ফোর্স সেল কার্যক্রম স্থগিত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
আজ রবিবার (১৭ নভেম্বর) এনেকস ৩৪ নং কোর্ট এ আদেশ জারি করে।
বিএসইসির করা নতুন মার্জিন আইনে বলা হয়েছিলো-
(১) মার্জিন অর্থায়নকারী স্টক এক্সচেঞ্জের মূল বোর্ডে তালিকাভুক্ত ‘এ’ এবং ‘বি’ ক্যাটাগরির শেয়ারসমূহ ব্যতিত অন্য কোনো সিকিউরিটিতে মার্জিন অর্থায়ন করিতে পারিবে না। তবে শর্ত থাকে যে, ‘বি’ ক্যাটাগরিভুক্ত কোনো কোম্পানি বার্ষিক ন্যূনতম ৫ শতাংশ লভ্যাংশ বিতরণ না করিলে ‘বি’ ক্যাটাগরির কোনো শেয়ার ক্রয়ের নিমিত্ত মার্জিন অর্থায়ন করা যাইবে না।
আরও শর্ত থাকে যে, মার্জিন অর্থায়নকৃত ‘এ’ এবং ‘বি’ ক্যাটাগরির কোনো শেয়ার পরবর্তীতে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে রূপান্তরিত হইলে, বা ‘বি’ ক্যাটাগরিভুক্ত কোনো কোম্পানি বার্ষিক ন্যূনতম ৫% লভ্যাংশ প্রদান না করিলে, মার্জিন অর্থায়নকারী সংশ্লিষ্ট গ্রাহককে অনতিবিলম্বে নোটিশ প্রদান করত: তৎপরবর্তী ৬০ (ষাট) ট্রেডিং দিবসের মধ্যে উক্ত শেয়ারসমূহ আবশ্যিকভাবে বিক্রয় করিয়া উহা সমন্বয় করিবে।
(২) উপবিধি (১) এ যাহা কিছুই থাকুক না কেন, স্টক এক্সচেঞ্জ এর এসএমই, এটিবি বা ওটিসি প্ল্যাটফর্ম বা বোর্ডে তালিকাভুক্ত কোনো সিকিউরিটিতে মার্জিন অর্থায়ন করা যাইবে না;
(৩) এই বিধিমালা কার্যকর হইবার কারণে বিদ্যমান মার্জিন হিসাবে রক্ষিত কোনো সিকিউরিটি মার্জিন অর্থায়ন অযোগ্য (non-marginable) সিকিউরিটিতে রূপান্তরিত হইলে, মার্জিন অর্থায়নকারী সংশ্লিষ্ট গ্রাহককে অনতিবিলম্বে নোটিশ প্রদান করত: তৎপরবর্তী ৬ (ছয়) মাসের মধ্যে, উক্ত সিকিউরিটি আবশ্যিকভাবে বিক্রয় করিয়া উক্ত হিসাব সমন্বয় করিবে; ব্যাখ্যা। এই উপবিধিতে “বিদ্যমান মার্জিন হিসাব” বলিতে এই বিধিমালা সরকারি গেজেটে প্রকাশিত হইবার পূর্বের কোনো মার্জিন হিসাবকে বুঝাইবে।
১১ নং ধারায় মার্জিন অর্থায়নে বিধি-নিষেধে বলা হয়েছে- কোনো ‘মার্জিন অর্থায়নকারী’ নিম্নোক্ত বিধি-নিষেধ বা শর্তাবলি আবশ্যিকভাবে পরিপালন না করিয়া কোনো মার্জিন অর্থায়ন করিতে পারিবে না, যথা:
(১) কোনো গ্রাহকের হিসাবে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে, মার্জিন অর্থায়ন দিবসের অব্যবহিত পূর্বের ০১ (এক) বছর গড়ে, ন্যূনতম ৫ (পাঁচ) লক্ষ টাকার বিনিয়োগ না থাকিলে, উক্ত হিসাবে মার্জিন অর্থায়ন করা যাইবে না। তবে শর্ত থাকে যে, মার্জিন অর্থায়নের পর কোনো মার্জিন হিসাবে (margin account) মার্জিন অর্থায়নযোগ্য সিকিউরিটি ব্যতিত অন্য কোনো সিকিউরিটি সংরক্ষণ করা যাইবে না;
(২) উপবিধি (১) পরিপালন সাপেক্ষে, মার্জিন অর্থায়ন দিবসে উক্ত হিসাব বা পোর্টফোলিওতে ন্যূনতম ৫ (পাঁচ) লক্ষ টাকা বা সমমূল্যের মার্জিন সংরক্ষিত না থাকিলে, কোনো ভাবেই, উক্ত হিসাবে মার্জিন অর্থায়ন করা যাইবে না: তবে শর্ত থাকে যে, বিদ্যমান গ্রাহকের মার্জিন হিসাবে ৫ (পাঁচ) লক্ষ টাকার কম পোর্টফোলিও মূল্য বা বিনিয়োগ থাকিলে, এই বিধিমালা সরকারি গেজেটে প্রকাশিত হইবার ১ (এক) বছরের মধ্যে উক্ত মার্জিন হিসাবের পোর্টফোলিও ৫ (পাঁচ) লক্ষ টাকায় উন্নীত করিতে হইবে, নতুবা মার্জিন অর্থায়নকারী উল্লিখিত গ্রাহকের মার্জিন হিসাব সমন্বয় করত: উহা বন্ধ করিবে; ব্যাখ্যা। “বিদ্যমান গ্রাহক” বলিতে এই বিধিমালা সরকারি গেজেটে প্রকাশিত হইবার পূর্বের মার্জিন হিসাবধারী কোনো গ্রাহককে বুঝাইবে।
(৩) মার্জিন অর্থায়নের জন্য বিবেচ্য সিকিউরিটির উন্মুক্ত বাজার মূলধন ন্যূনতম ৫০ (পঞ্চাশ) কোটি টাকা না হইলে উহাতে কোনো মার্জিন অর্থায়ন করা যাইবে না: তবে শর্ত থাকে যে, কোনো কারণে মার্জিন অর্থায়নকৃত কোনো সিকিউরিটি’র উন্মুক্ত বাজার মূলধন পরবর্তীতে ৫০ (পঞ্চাশ) কোটি টাকার নিচে নামিয়া গেলে, মার্জিন অর্থায়নকারী সংশ্লিষ্ট গ্রাহককে অনতিবিলম্বে নোটিশ প্রদান করত: তৎপরবর্তী ৬০ (ষাট) ট্রেডিং দিবসের মধ্যে, উক্ত সিকিউরিটি আবশ্যিকভাবে বিক্রয় করিয়া উহা সমন্বয় করিবে:
আরও শর্ত থাকে যে, মার্জিন অর্থায়নযোগ্য সিকিউরিটির উন্মুক্ত বাজার মূলধন (free float market capital), স্টক এক্সচেঞ্জ, উহার ওয়েবসাইটে নিয়মিতভাবে প্রকাশ করিবে;
(৪) মার্জিন অর্থায়নের জন্য বিবেচ্য সিকিউরিটির পূর্ববর্তী মূল্য-আয় [trailing P/E (price earning ratio)] অনুপাত ৩০ (ত্রিশ) এর অধিক হইলে উহাতে কোনো মার্জিন অর্থায়ন করা যাইবে না:
তবে শর্ত থাকে যে, উক্ত বিবেচ্য সিকিউরিটির মূল্য-আয় (পি/ই) অনুপাত ৩০ (ত্রিশ) বা খাতভিত্তিক মধ্যম মূল্য-আয় অনুপাত এর দ্বিগুণ, যাহা কম হয়, তাহার ভিত্তিতে মার্জিন অর্থায়নযোগ্য সিকিউরিটি নির্বাচন করিতে হইবে;
(৫) মার্জিন অর্থায়নের জন্য পূর্ববর্তী মূল্য-আয় অনুপাত নির্ধারণের ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত পন্থা অবলম্বন করিতে হইবে: পূর্ববর্তী মূল্য-আয় অনুপাত সিকিউরিটির সর্বশেষ ট্রেডিং দিবসের সমাপনী মূল্য ভাগ (1) সর্বশেষ ধারাবাহিক ০৪ (চার) প্রান্তিকের শেয়ার প্রতি আয় এর যোগফল: তবে শর্ত থাকে যে, মার্জিন অর্থায়নের জন্য বিবেচ্য সিকিউরিটি নির্ধারণের সুবিধার্থে স্টক এক্সচেঞ্জ, মূল্য-আয় অনুপাত উহার ওয়েবসাইটে নিয়মিতভাবে প্রকাশ করিবে:
আরও শর্ত থাকে যে, সংশ্লিষ্ট সিকিউরিটির মূল্য-আয় অনুপাত বা খাতভিত্তিক মূল্য-আয় অনুপাত নির্ধারণের ক্ষেত্রে শেয়ার প্রতি ঋণাত্মক আয়কে কোনো ভাবেই বিবেচনা করা যাইবে না;
(৬) কোনো ইস্যুয়ার কোম্পানির নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণীতে, নিরীক্ষকের প্রতিবেদনে সংশ্লিষ্ট কোম্পানি বা ব্যবসার অস্তিত্বের হুমকি বা এইরূপ ঝুঁকি উল্লেখপূর্বক বিরূপ মন্তব্য প্রদত্ত হইলে, উক্ত সিকিউরিটি বা ইস্যুয়ার কোম্পানির শেয়ার ক্রয়ের নিমিত্ত কোনো মার্জিন অর্থায়ন করা যাইবে না: তবে শর্ত থাকে যে, নিরীক্ষকের প্রতিবেদনে উক্তরূপ ঝুঁকির উল্লেখ থাকিলে, স্টক এক্সচেঞ্জ, উহা নিয়মিতভাবে ওয়েবসাইটে প্রকাশ করিবে;
(৭) কোনো সিকিউরিটি ইস্যুয়ার কোম্পানির ব্যবসায় কার্যক্রম সম্পূর্ণরূপে বন্ধ থাকিলে, উক্ত সিকিউরিটি বা ইস্যুয়ার কোম্পানির শেয়ার ক্রয়ের নিমিত্ত কোনো মার্জিন অর্থায়ন করা যাইবে না: তবে শর্ত থাকে যে, কোনো কোম্পানির ব্যবসায় কার্যক্রম বন্ধ সংক্রান্ত কোনো তথ্য থাকিলে, স্টক এক্সচেঞ্জ, উহা নিয়মিতভাবে ওয়েবসাইটে প্রকাশ করিবে;
(৮) কোনো স্টক এক্সচেঞ্জ কর্তৃক উহার তালিকাভুক্ত কোনো সিকিউরিটিকে ‘এন’, ‘জেড’, ও ‘জি’, ক্যাটাগরিভুক্ত করা হইলে উহাদিগতে কোনো মার্জিন অর্থায়ন করা যাইবে না;
(৯) কোনো স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত নয় বা অ-তালিকাভুক্ত কোনো সিকিউরিটিতে কোনো মার্জিন অর্থায়ন করা যাইবে না;
(১০) মার্জিন অর্থায়নকারী বা উহার উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক ইস্যুকৃত তালিকাভুক্ত বা অ-তালিকাভুক্ত কোনো সিকিউরিটিতে কোনো মার্জিন অর্থায়ন করা যাইবে না: তবে শর্ত থাকে যে, গ্রাহকের নিজস্ব তহবিল বা জমাকৃত অর্থে উক্ত সিকিউরিটি ক্রয়ের ক্ষেত্রে এই বাধা-নিষেধ প্রযোজ্য হইবে না;
(১১) কোনো পাবলিক অফার বা রাইট ইস্যুতে অংশ গ্রহণের নিমিত্ত কোনো মার্জিন হিসাবধারীর অনুকূলে কোনো মার্জিন অর্থায়ন করা যাইবে না;
(১২) কোনো তালিকাভুক্ত কোম্পানির কোনো পরিচালককে, কোনো অবস্থাতেই, স্বীয় কোম্পানির কোনো শেয়ার ক্রয়ের নিমিত্ত মার্জিন অর্থায়ন করা যাইবে না; এবং
(১৩) কোনো অবস্থাতেই গ্রাহকের লককৃত বা বন্ধকীকৃত বা আবদ্ধকৃত বা কোনো তালিকাভুক্ত কোম্পানির পরিচালক কর্তৃক ধারণকৃত কোনো শেয়ার বা সিকিউরিটিকে মার্জিন হিসেবে জমা রাখিয়া কোনো মার্জিন অর্থায়ন করা যাইবে না।
এসএম
পুঁজিবাজার
ব্লকে ২৬ কোটি টাকার লেনদেন
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লকে মোট ২৩টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। কোম্পানিগুলোর মোট ৭৮ লাখ ৬৭ হাজার ১১২ টি শেয়ার ৭৬ বারে লেনদেন হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য ২৬ কোটি ৯৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকা।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সোমবার (১৭ নভেম্বর) ব্লকে সবচেয়ে বেশি প্রাইম ব্যাংকের ৭ কোটি ২৬ লাখ ৩০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৫ কোটি ৪৭ লাখ ৩৯ হাজার টাকা ও তৃতীয় স্থানে খান ব্রাদার্সের ৫ কোটি ১৭ লাখ ৭৩ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
এসএম
পুঁজিবাজার
লভ্যাংশ পাঠিয়ে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে আফতাব অটোমোবাইলস
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি আফতাব অটোমোবাইলস লিমিটেডের ক্যাটাগরি পরিবর্তন করা হয়েছে। কোম্পানিটিকে ‘জেড’ ক্যাটাগরি থেকে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত করা হয়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, কোম্পানিটি ৩০ জুন,২০২৪ সমাপ্ত অর্থবছরে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেওয়ায় ‘এ’ ক্যাটাগরিতে উন্নীত হয়েছে। আগামীকাল মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) থেকে কোম্পানিটি ‘এ’ ক্যাটাগরিতে লেনদেন করবে।
তবে ক্যাটাগরি পরিবর্তনের কারণে আগামী ৭ কার্যদিবসের মধ্যে কোম্পানিটিকে ঋণ সুবিধা দিতে ব্রোকার হাউজ এবং মার্চেন্ট ব্যাংককে নিষেধ করেছে ডিএসই।
এসএম



