জাতীয়
ডেঙ্গুতে আরো ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৯৫
শনিবার সকাল ৮টা থেকে রোরবার সকাল ৮টা পর্যন্ত (একদিনে) ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ১৯৫ জন।
রোববার (৯ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়েছে, গত একদিনে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ১১৯৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১৫৫ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১৩২ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি কর্পোরেশনের বাইরে) ২৭৮ জন, ঢাকা উত্তর সিটিতে ২২০ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১১৫ জন, খুলনা বিভাগে ১১৪ জন (সিটি কর্পোরেশনের বাইরে), ময়মনসিংহ বিভাগে ৫৯ জন (সিটি কর্পোরেশনের বাইরে), রাজশাহী বিভাগে ১১৩ জন (সিটি কর্পোরেশনের বাইরে) এবং রাজশাহী বিভাগে ৯ জন (সিটি কর্পোরেশনের বাইরে) নতুন রোগী ভর্তি হয়েছেন।
এদিকে গত একদিনে সারা দেশে ১ হাজার ১০৮ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর ছাড়পত্র পেয়েছেন ৭৪ হাজার ৮৯৩ জন।
এ বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে ৭৮ হাজার ৫৪৩ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ৩১৩ জনের।
প্রসঙ্গত, ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক লাখ এক হাজার ২১৪ জন এবং ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যুবরণ করেছেন ৫৭৫ জন। এর আগে ২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট এক হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয় এবং ওই বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন মোট তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।
জাতীয়
প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্যের কড়া জবাব ঢাকার
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং সম্প্রতি যে মন্তব্য করেছেন, সেটির কড়া জবাব দিয়েছে ঢাকা। এক প্রতিক্রিয়ায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, রাজনাথ সিংয়ের ওই মন্তব্য ‘অযথার্থ’ এবং ‘শিষ্টাচার ও কূটনৈতিক সৌজন্যের প্রতি সম্মানজনক নয়’।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এস এম মাহবুবুল আলম শনিবার দেওয়া এক প্রতিক্রিয়ায় বলেন, ‘আমরা মনে করি রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য সঠিক ও গঠনমূলক নয় এবং তা শিষ্টাচার ও কূটনৈতিক সৌজন্যের প্রতি সম্মানজনকও নয়।’
ভারতের নেটওয়ার্ক১৮ গ্রুপের প্রধান সম্পাদক রাহুল জোশির সঙ্গে একান্ত সাক্ষাৎকারে রাজনাথ সিং বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসকে ‘নিজের কথাবার্তায় সতর্ক থাকার’ পরামর্শ দেন।
সাক্ষাৎকারে সিং বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে কোনো টানাপোড়েন চাই না, তবে ইউনূসকে তার বক্তব্যে সতর্ক থাকতে হবে।’
শুক্রবার নেটওয়ার্ক১৮ গ্রুপের একটি গণমাধ্যম ফার্স্টপোস্ট এই সাক্ষাৎকারটি প্রকাশ করে।
এ প্রসঙ্গে মুখপাত্র মাহবুবুল আলম বলেন, ‘ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং বাংলাদেশের সম্মানিত প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন, তা আমাদের নজরে এসেছে।’
তিনি পুনর্ব্যক্ত করেন, বাংলাদেশ ভারতের সঙ্গে ‘সার্বভৌম সমতা, পরস্পরের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করা এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধার’ ভিত্তিতে পারস্পরিকভাবে লাভজনক সম্পর্ক বজায় রাখতে অঙ্গীকারবদ্ধ।
আলম আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ বিশ্বাস করে যে দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্যগুলো গঠনমূলক ও শ্রদ্ধাশীল সংলাপের মাধ্যমেই সবচেয়ে ভালোভাবে সমাধান করা সম্ভব।’
সাক্ষাৎকারে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, ভারত বাংলাদেশ সঙ্গে কোনো দ্বন্দ্ব চায় না।
জাতীয়
প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি স্থগিত, চলবে অবস্থান কর্মসূচি
দশম গ্রেডে উন্নীতকরণসহ তিন দফা দাবিতে অনির্দিষ্টকালের কর্মবিরতি আপাতত স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা। তবে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি আগের মতোই চলবে।
রোববার (৯ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৯টায় সচিবালয়ে সরকারের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক শেষে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক ঐক্য পরিষদের কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক মোহাম্মদ শামসুদ্দিন মাসুদ।
তিনি জানান, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে আজ সকালে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে সভাপতিত্ব করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব আবু তাহের মো. মাসুদ রানা।
শামসুদ্দিন মাসুদ বলেন, শিক্ষক সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে বৈঠকে তিনটি প্রধান দাবি তুলে ধরা হয়— সহকারী শিক্ষকদের বর্তমান বেতন স্কেল ১৩তম গ্রেড থেকে ১০ম গ্রেডে উন্নীত করা, চাকরির ১০ ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেড প্রাপ্তির জটিলতা নিরসন এবং সহকারী শিক্ষক থেকে প্রধান শিক্ষক পদে শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির ব্যবস্থা করা। দাবিগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা শেষে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষক নেতাদের আশ্বাস দেয় যে, অর্থ মন্ত্রণালয়কে বিষয়গুলো অবহিত করে দ্রুততম সময়ে সমাধানের উদ্যোগ নেওয়া হবে। এ পরিপ্রেক্ষিতে আমরা চলমান কর্মবিরতি কর্মসূচি স্থগিতের ঘোষণা দিচ্ছি।
এর আগে, শনিবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সারা দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতি ঘোষণা করে শিক্ষকদের চারটি সংগঠনের সমন্বয়ে গঠিত মোর্চা ‘প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদ’।
ওইদিন বিকেলে আন্দোলনরত প্রাথমিক শিক্ষকদের শাহবাগ অভিমুখী পদযাত্রায় বাধা দেয় পুলিশ। এতে শিক্ষকদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ শুরু হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে জলকামান, সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ার শেল নিক্ষেপ করে পুলিশ।
দীর্ঘদিন ধরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা ১১তম গ্রেডের দাবি জানালেও তা বাস্তবায়ন না হওয়ায় এবার শিক্ষকরা সরাসরি দশম গ্রেডের দাবিতে মাঠে নেমেছেন।
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ভাষ্য, পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টর, সিনিয়র স্টাফ নার্স, উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক ও ব্যক্তিগত কর্মকর্তারা দশম গ্রেডে বেতন-ভাতা পান। অথচ সর্বোচ্চ ডিগ্রি নিয়েও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা বারবার উপেক্ষিত হচ্ছেন।
প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে যে ৩টি প্রধান দাবি উত্থাপন করা হয়েছে, সেগুলো হলো:
১. দশম গ্রেড প্রদান: সহকারী শিক্ষকদের দীর্ঘদিনের প্রাণের দাবি দশম গ্রেডে বেতন-ভাতা প্রদান।
২. উচ্চতর গ্রেড সমস্যার সমাধান: ১০ বছর ও ১৬ বছর চাকরি পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেড প্রদান সংক্রান্ত জটিলতা ও সমস্যার স্থায়ী সমাধান।
৩. শতভাগ পদোন্নতি: সহকারী শিক্ষকদের জন্য শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির নিশ্চয়তা প্রদান।
শিক্ষকরা বলছেন, এই দাবিগুলো শুধু বেতনের বিষয় নয়, বরং প্রাথমিক শিক্ষার ভিত্তি মজবুত করার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় পেশাগত মর্যাদা ও প্রণোদনার বিষয়। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তারা শহীদ মিনার চত্বর থেকে সরে যাবেন না বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।
জাতীয়
মেট্রোরেল কর্মীদের সব ছুটি বাতিল, বাড়তি সতর্কতা জারি
মেট্রোরেল নির্মাণ ও পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠান ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)-এর সব কর্মকর্তা ও কর্মচারীর ছুটি পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বাতিল করা হয়েছে। সাম্প্রতিক দুর্ঘটনা ও সার্বিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি বিবেচনায় সংস্থাটির সর্বস্তরে বাড়তি সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
রোববার (৯ নভেম্বর) সংস্থাটির পরিচালক (প্রশাসন) এ কে এম খায়রুল স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ নির্দেশ জারি করা হয়েছে।
আদেশে বলা হয়েছে, মেট্রোরেল ভবন, ডিপো এলাকা, মেট্রোরেল স্টেশন, ডিএমটিসিএল-এর আওতাধীন বিভিন্ন প্রকল্প এবং সংশ্লিষ্ট স্থাপনাগুলোতে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সব ধরনের ছুটি বাতিল করা হলো।
একইসঙ্গে সংশ্লিষ্ট ইউনিট প্রধানদের এ নির্দেশ বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
ডিএমটিসিএলের কর্মকর্তারা জানান, ছুটি বাতিল সম্পর্কিত দুটি চিঠি ইস্যু করা হয়েছে। একটি চিঠিতে বিশেষ নিরাপত্তায় নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে। আরেকটি চিঠিতে ডিএমটিটিসিএলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীর ছুটি বাতিল করা হয়েছে।
তারা জানান, মেট্রোরেলের সব অবকাঠামো কেপিআইভুক্ত। সম্প্রতি রাজধানীতে আন্দোলনসহ প্রায় প্রতিদিনই নানা কর্মসূচি পালিত হচ্ছে। এ প্রেক্ষাপটে মেট্রোরেলের সার্বিক নিরাপত্তায় বাড়তি সতর্কতামূলক ব্যবস্থার অংশ হিসেবে সব কর্মীর ছুটি বাতিল করা হয়েছে।
জাতীয়
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছে সরকার। এ বিষয়ে রোববার (৯ নভেম্বর) সন্ধ্যার পর প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
নতুন ডিসি পাওয়া জেলাগুলো হলো- ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ঝিনাইদহ, নড়াইল, জামালপুর, মেহেরপুর, কিশোরগঞ্জ, ঝালকাঠি, গোপালগঞ্জ, চুয়াডাঙ্গা, পঞ্চগড়, জয়পুরহাট, ময়মনসিংহ, মানিকগঞ্জ ও চাঁদপুর।
এর আগে শনিবার (৮ নভেম্বর) মধ্যরাতে ১৫ জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ দেওয়া হয়। তাদের মধ্যে ছয়জনকে রদবদল ও নতুন মুখ হিসেবে নয়জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়।
জাতীয়
আগের মতোই মাঠে থাকছেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিশ্রাম ও নির্বাচনকালীন প্রশিক্ষণের জন্য আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে থাকা ৫০ শতাংশ সেনাসদস্যকে সাময়িকভাবে মাঠ থেকে উঠিয়ে নেওয়ার খবর সঠিক নয়; বরং আগের মতো মাঠেই থাকছেন তারা।
রোববার (৯ নভেম্বর) বিকেলে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত কোর কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।
তিনি বলেন, ‘এই মুহূর্তে সেনাবাহিনী আগে যেমন ছিল তেমনই থাকবে। তাদের উঠিয়ে নেওয়া হচ্ছে না।’
এসময় কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগের ঘোষিত ১৩ নভেম্বরের ঢাকা লকডাউন কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তা প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘কোনো ধরনের আশঙ্কা নেই।’
উল্লেখ্য, সেনাদের বিশ্রাম ও নির্বাচনকালীন প্রশিক্ষণের জন্য অর্ধেক সদস্যকে আপাতত সরিয়ে নেওয়া হবে বলে গত ৫ নভেম্বর সংবাদ প্রকাশিত হয় গণমাধ্যমে। এ প্রসঙ্গে একই দিন সেনাসদরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে জানতে চাওয়া হলে মিলিটারি অপারেশনস ডিরেক্টরেটের (এমওডি) পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল দেওয়ান মোহাম্মদ মনজুর হোসেন বলেন, ‘প্রত্যাহারের বিষয়ে আমরা চিঠি পেয়েছি এবং সে অনুযায়ী আমরা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিবেচনায় রেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
এ সেনা কর্মকর্তা তখন জানান, গত ১৫ মাস ধরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করে আসছে। এর পাশাপাশি চুরি যাওয়া অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার এবং চিহ্নিত অপরাধীদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে।



