পুঁজিবাজার
লেনদেনের শীর্ষে আনোয়ার গ্যালভানাইজিং
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেন হওয়ায় তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে আনোয়ার গ্যালভানাইজিং লিমিটেড।
ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, বৃহস্পতিবার (০৬ নভেম্বর) কোম্পানিটির ২৭ কোটি ৩৩ লাখ ৪৩ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর ফলে কোম্পানিটি লেনদেনের তালিকায় প্রথম স্থান দখল করে।
লেনদেনের এই তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে ছিল মনোস্পুল বাংলাদেশ। কোম্পানিটির ১৬ কোটি ৮৫ লাখ ০৬ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আর তৃতীয় স্থানে থাকা এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৫ কোটি ১২ লাখ ৬৮ হাজার টাকা।
এছাড়াও, ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষ দশে থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হলো- সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট, সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, ওরিয়ন ইনফিউশন, খান ব্রাদার্স, ব্র্যাক ব্যাংক, বিএসসি এবং সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল রিফাইনারি পিএলসি।
এসএম
পুঁজিবাজার
নগদ লভ্যাংশ দেবে সামিট অ্যালায়েন্স
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট লিমিটেড গত ৩০ জুন, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। কোম্পানিটি আলোচিত বছরের জন্য সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের ১৮ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেবে।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানি পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাববছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশ সংক্রান্ত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, সর্বশেষ বছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৮৫ পয়সা । আগের বছর শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ১ টাকা ৭৫ পয়সা।
গত বছর কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো ছিল ৩ টাকা ৮৪ পয়সা। আগের বছর ক্যাশ ফ্লো ছিল ২ টাকা ৪৫ পয়সা। গত ৩০ জুন, ২০২৫ তারিখে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ৩৫ টাকা ৬৭ পয়সা।
আগামী ২৩ ডিসেম্বর, সকাল ১১ টা ৩০ মিনিটে ডিজিটাল প্ল্যাটফরমের মাধ্যমে কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২৭ নভেম্বর।
পুঁজিবাজার
মার্জিন ঋণের ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণে বিএসইসির নতুন বিধিমালা জারি
পুঁজিবাজারে মার্জিন ঋণ কার্যক্রমের ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণ, স্বচ্ছতা বৃদ্ধি এবং বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে “বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (মার্জিন) রুলস, ২০২৫” জারি করেছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
নতুন এই বিধিমালা বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়েছে। যা গত ৩০ অক্টোবর অনুমোদন দিয়েছে বিএসইসি।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, পুঁজিবাজারে গ্রাহক ঝুঁকি, প্রতিপক্ষ ঝুঁকি, প্রতিষ্ঠানিক বা মার্জিন অপারেশনের ঝুঁকি, পদ্ধতিগত ঝুঁকি এবং স্বার্থের দ্বন্দ্ব হ্রাস করাই এই বিধিমালার মূল উদ্দেশ্য।
গেজেটে আরও বলা হয়, এই নতুন বিধিমালা মার্জিন অপারেশন ও তার ব্যবস্থাপনা প্রক্রিয়া এবং সার্বিক পুঁজিবাজার ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করবে। ঝুঁকিমুক্ত ও সুশৃঙ্খল বাজার পরিচালনার স্বার্থে বিএসইসি এই নিয়ম জারি করেছে।
সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইন, ১৯৯৩ এর ৩৩(১) ধারা অনুযায়ী প্রণীত এই বিধিমালা “বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (মার্জিন রুলস, ১৯৯৯)” রহিত করে কার্যকর হবে।
বিধিমালার প্রথম অধ্যায়ে বলা হয়েছে, এটি ইকুইটি সিকিউরিটিজে মার্জিন অপারেশনের জন্য প্রযোজ্য হবে এবং স্টকব্রোকার, মার্কেট ব্যাংকার ও পোর্টফোলিও ম্যানেজারদের অধীনে থাকা মার্জিন ঋণ কার্যক্রমে এর প্রভাব পড়বে।
গেজেট অনুযায়ী, এই নতুন বিধিমালা সরকারী গেজেটে প্রকাশের তারিখ থেকেই কার্যকর হবে।
নতুন বিধিমালার মাধ্যমে পুঁজিবাজারে ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, তদারকি ও স্বচ্ছতা আরও জোরদার হবে বলে আশা প্রকাশ করেছে বিএসইসি।
এমকে
পুঁজিবাজার
ফাইন ফুডসের আয় বেড়েছে ৩১৫ শতাংশ
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ফাইন ফুডস লিমিটেড গত ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আলোচ্য প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় বেড়েছে ৩১৪ দশমিক ৫১ শতাংশ।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর তা প্রকাশ করা হয়। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই’২৫-সেপ্টেম্বর’২৫) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৫৭ পয়সা। গত বছর একই সময়ে আয় ছিল ৬২ পয়সা।
আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয়েছে ১৭ টাকা ২২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) ছিল ১১ টাকা ৯৩ পয়সা।
অর্থনীতি
২৪ ঘণ্টার মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের পদত্যাগের আলটিমেটাম
আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুরকে পদত্যাগের আলটিমেটাম দিয়েছে বাংলাদেশ বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদ। গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে দুর্বল ৫ ব্যাংক মার্জারের ঘোষণা এবং সেসব ব্যাংকে থাকা শেয়ার শূন্য ঘোষণা করেছেন গভর্নর। এ কারণে আলটিমেটাম দিয়েছে সংগঠনটি।
বিনিয়োগকারীদের মতে শেয়ার শূন্য করতে গভর্নরের কোনো অধিকার নেই। শুধু এই গভর্নর নন, গভর্নর, অর্থ উপদেষ্টাসহ অর্থ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাই ব্যর্থ। তাই বৃহস্পতিবার থেকে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গভর্নরকে পদত্যাগ করার আলটিমেটাম দিয়েছেন সংগঠনটির নেতাকর্মীরা।
প্রসঙ্গত, সমস্যাগ্রস্ত ৫ শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক একীভূত করে একটি বৃহৎ ইসলামী ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ লক্ষ্যে ব্যাংকগুলোর বোর্ড ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এখন থেকে ব্যাংকগুলো পরিচালনা করবেন কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে নিয়োগ দেওয়া প্রশাসক।
তাদের কাজ হবে ব্যবসা পরিচালনা, আইটি নিরাপত্তা, মানবসম্পদ বিভাগ নিয়ন্ত্রণ এবং শাখার দায়িত্ব বণ্টন। ব্যাংক অকার্যকর হলেও আগের নামেই এলসি, আমানত ও চেক নিষ্পত্তি হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।
তিনি জানান, মার্জারের পুরো প্রক্রিয়া শেষে নতুন ব্যাংকের নামে নতুন কার্যক্রম শুরু হবে। বুধবার (৫ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব বিষয় নিশ্চিত করেছেন তিনি।
সেখানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর হাবিবুর রহমান, জাকির হোসেন চৌধুরী, মো. কবির হোসেনসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তারা। যেসব ব্যাংকের বোর্ড ভেঙে দেওয়া হয়েছে সেই ব্যাংকগুলো হলো ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, প্রশাসক হিসেবে এক্সিম ব্যাংকে দায়িত্ব পালন করবেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক শওকাতুল আলম, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের দায়িত্বে নির্বাহী পরিচালক সালাহ উদ্দিন, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকে প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন নির্বাহী পরিচালক মুহাম্মদ বদিউজ্জামান দিদার, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকে পরিচালক মো. মোকসুদুজ্জামান এবং ইউনিয়ন ব্যাংকে প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন পরিচালক মোহাম্মদ আবুল হাসেম।
গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর জানিয়েছেন, পাঁচ শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকের বোর্ড বাতিল হলেও গ্রাহকসেবায় কোনো বিঘ্ন ঘটবে না। ব্যাংকগুলোর পেমেন্ট, রেমিট্যান্স, এলসিসহ সব ধরনের কার্যক্রম আগের মতোই চলবে।
পাঁচটি ব্যাংকের মোট ৭৫০টি শাখা ও ৭৫ লাখ আমানতকারী রয়েছে। আমরা তাদের নিরাপত্তা দিতে চাই। ব্যাংকগুলো যেহেতু সরকারের অধীনে যাচ্ছে তাই আমানতকারীদের আমানত সম্পূর্ণ নিরাপদ। ব্যাংকগুলোর পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দেওয়া হলেও যাদের প্রয়োজন আছে তারাই শুধু অর্থ উত্তোলন করবেন। অযথা ব্যাংকে টাকা তোলার জন্য ভিড় করবেন না।
প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের বিষয়ে জানতে চাইলে গভর্নর জানান, বড় ও প্রাতিষ্ঠানিক আমানতকারীদের আমানতের বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক শিগগিরিই একটি নির্দেশনা জারি করবে।
তিনি বলেন, ব্যাংকগুলোর দায়িত্ব সরকার নিলেও বেসরকারি নিয়মেই চলবে। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন কাঠামোতে কোনো ধরনের পরিবর্তন হবে না। বিদ্যমান বেতন কাঠামো অনুযায়ী কর্মকর্তারা বেতন-ভাতা পাবেন।
গভর্নর বলেন, ৫ ইসলামী ব্যাংক মিলেই দেশের সবচেয়ে বড় ইসলামী ব্যাংক হবে। নতুন এ সমন্বিত ব্যাংকের পেইড-আপ ক্যাপিটাল হবে ৩৫ হাজার কোটি টাকা। যা বর্তমানে দেশের যেকোনো ব্যাংকের তুলনায় অনেক বেশি।
শেয়ারহোল্ডারদের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘শেয়ারহোল্ডারদের ইকুইটির মূল্য এখন নেগেটিভ। তাই শেয়ারের ভ্যালু জিরো বিবেচনা করা হবে। কাউকেই ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না।
আন্তর্জাতিক নিয়ম অনযায়ী সব কম্পানির মালিককে লভ্যাংশের পাশাপাশি ক্ষতির ভাগও নিতে হয়। কিন্তু আমরা এসব ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডরদের জরিমানা করছি না। শুধু শেয়ারমূল্যগুলো শূন্য বিবেচনা করছি। অন্য দেশে হলে তাদের থেকে জরিমানা আদায় করা হতো। এখন ব্যাংকগুলোর নিট অ্যাসেট ভ্যালু ঋণাত্মক ৩৫০ টাকা।’
গভর্নর আহসান মনসুর জনসাধারণকে আশ্বস্ত করে বলেন, ২ লাখ টাকা পর্যন্ত আমানতকারীরা ১০০ শতাংশ টাকা তুলতে পারবেন। বড় অঙ্কের আমানতের ক্ষেত্রে ধাপে ধাপে উত্তোলনের সুযোগ থাকবে। এর বিস্তারিত পরবর্তীতে গেজেট নোটিফিকেশনের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে। তবে তিনি সবাইকে উদ্বেগে না পড়ে শুধু প্রয়োজনীয় পরিমাণ অর্থ তোলার অনুরোধ জানান।
আগামী জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে নতুন সরকার পরিবর্তনের পর এ প্রক্রিয়া বন্ধ হয়ে যেতে পারে কি না—জানতে চাইলে গভর্নর বলেন, এটা দেশের স্বার্থে নেওয়া সিদ্ধান্ত। সরকার বদলালেও জনগণের স্বার্থেই সিদ্ধান্ত বজায় থাকবে।
জাতীয়
বিএসইসির নতুন ‘মার্জিন রুলস, ২০২৫’ জারি, গেজেট প্রকাশ
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) “মার্জিন রুলস, ১৯৯৯” রহিত করে নতুন “বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (মার্জিন রিপিল) রুলস, ২০২৫” জারি করেছে। এ সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করেছে সরকার।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) প্রকাশিত সরকারী গেজেট অনুযায়ী, নতুন এই বিধিমালা গত ৩০ অক্টোবর বিএসইসি কর্তৃক অনুমোদিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১৯৬৯ সালের সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অর্ডিন্যান্সের ৩৩ ধারা অনুযায়ী প্রদত্ত ক্ষমতাবলে এই নতুন বিধি প্রণয়ন করা হয়েছে। নতুন বিধির নাম “বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (মার্জিন রিপিল) রুলস, ২০২৫” এবং এটি কার্যকর হবে “বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (মার্জিন) রুলস, ২০২৫” কার্যকর হওয়ার তারিখে।
তবে গেজেটে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে যে, মার্জিন রুলস, ১৯৯৯ এর অধীনে ইতোমধ্যে গৃহীত বা সম্পন্নকৃত যেকোনো পদক্ষেপ, মামলা বা আইনি কার্যক্রম নতুন বিধিমালা কার্যকর হলেও বলবৎ থাকবে। এসব কার্যক্রম পূর্ববর্তী বিধির অধীনে সম্পন্ন হবে এবং বৈধ গণ্য হবে।
এছাড়া নতুন বিধি কার্যকর হওয়ার পূর্বে চলমান কোনো আইনি মামলা বা প্রসিকিউশন মার্জিন রুলস, ১৯৯৯ অনুযায়ী নিষ্পত্তি করা যাবে এবং সেই বিধি কার্যকর বলেই গণ্য হবে যতক্ষণ পর্যন্ত নতুন বিধিমালা সম্পূর্ণরূপে কার্যকর না হয়।
এমকে



