রাজনীতি
৩০০ আসনেই প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি: সারজিস আলম
																								
												
												
											আগামী নির্বাচনে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে এবং সংগঠনকে শক্তিশালী করতে কাজ করছে বলে জানিয়েছেন দলটির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম।
তিনি বলেন, ডিসেম্বরের মধ্যে যদি প্রতিটা ওয়ার্ডে আমাদের আহ্বায়ক কমিটি থাকে তাহলে ৩০০ আসনে শক্তিশালী প্রার্থী দিতে পারবো। কমিটি গঠনের বিষয়ে আমাদের কাজ চলছে।
সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ময়মনসিংহ নগরীর একটি কমিউনিটি সেন্টারে এনসিপির চার জেলার আহ্বায়ক এবং সদস্য সচিবদের সাক্ষাৎকার-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
সারজিস আলম বলেন, আওয়ামী লীগ এবং তাদের দোসর জাতীয় পার্টির আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার কোনো অধিকার নেই। তারা যখন বলে জাতীয় পার্টি ও আওয়ামী লীগের অংশগ্রহণ ছাড়া নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। তাদের জন্মদাতা যে আওয়ামী লীগ এবং আওয়ামী লীগ যে তাদের পেলেপোষে বড় করেছে এর প্রমাণ তারা আবার নতুন করে দিচ্ছে। একদম স্পষ্ট করে বলি, আগামী নির্বাচনে ২৪-এর অভ্যুত্থানে যাদের নির্দেশে হাজারের অধিক খুন করা হয়েছে, বিডিআর হত্যাকাণ্ড, শাপলা গণহত্যা থেকে শুরু করে হাজারে হাজারে গুম, খুন, বিচার বহির্ভুত হত্যাকাণ্ড করা হয়েছে যাদের নির্দেশে, সেই খুনিরা এই বাংলাদেশের কোনো গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারে না।
তিনি বলেন, আগামী বাংলাদেশ এবং জণগণের স্বার্থকে সামনে রেখে যদি কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয়ে ঐকমত্য হয়ে এলায়েন্সের সুযোগ থাকে, যদি আমরা ঐকমত্য হতে পারি তাহলে জনগণের স্বার্থে এলায়েন্স হতে পারে। এ বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা চলমান, তবে এখন পর্যন্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
বর্তমান নির্বাচন কমিশন প্রসঙ্গে সারজিস আলম বলেন, বর্তমান নির্বাচন কমিশন আমাদের শাপলা প্রতীক দিতে গিয়ে তারা তাদের জায়গা থেকে একটি লম্বা সময় স্বেচ্ছাচারিতা করেছে। আমাদেরকে শাপলা না দিয়ে শাপলা কলি দেওয়া হয়েছে। আমরা শাপলা কলি নিয়েই যাচ্ছি। নির্বাচন কমিশনকে আমাদের জায়গা থেকে আহ্বান করবো, তারা যদি ওই একই ধরনের আচরণ আগামীতে করেন তাহলে তাদের ওপর আস্থার সংকট তৈরি হবে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্য সচিব নাহিদা সারোয়ার নিভা, বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আশিকিন আলম প্রমুখ।
																	
																															রাজনীতি
জেলাভিত্তিক বিএনপি প্রার্থীদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা
														আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ৩০০ আসনের মধ্যে ২৩৭ আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করছে বিএনপি। ৬৩টি আসনে ফাঁকা রাখা হয়েছে। এরমধ্যে কিছু আসন জোটের শরিকদের জন্য রেখে দিয়েছে বিএনপি।
এবারের নির্বাচনে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া ৩টি আসনে অংশ নেবেন। এগুলো হলো ফেনী-১, বগুড়া-৭ ও দিনাজপুর-৩। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান শুধু বগুড়া-৬ আসন থেকে অংশ নেবেন।
জেলাভিত্তিক বিএনপি প্রার্থীদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা দেখে নিন-
ঢাকা বিভাগ
ঢাকা-১: খন্দকার আবু আশফাক; ঢাকা-২: আমান উল্লাহ আমান; ঢাকা-৩: গয়েশ্বর চন্দ্র রায়; ঢাকা-৪: তানভীর আহমেদ রবিন; ঢাকা-৫: নবী উল্লাহ নবী; ঢাকা-৬: ইশরাক হোসেন; ঢাকা-৮: মির্জা আব্বাস আহমেদ; ঢাকা-১১: এম এ কাইয়ুম; ঢাকা-১২: সাইফুল আলম নীরব; ঢাকা-১৪: সানজিদা ইসলাম তুলি; ঢাকা-১৫: মো. শফিকুল ইসলাম খান; ঢাকা-১৬: আমিনুল হক ও ঢাকা-১৯: ডা. দেওয়ান মো. সালাউদ্দিন।
গাজীপুর-২: এম মুঞ্জুরুল করিম রনি; গাজীপুর-৩: রফিকুল ইসলাম বাচ্চু; গাজীপুর-৪: শাহ রিয়াজুল হান্নান ও গাজীপুর-৫: ফজলুল হক মিলন।
নারায়ণগঞ্জ-১: মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দীপু; নারায়ণগঞ্জ-২: নজরুল ইসলাম আজাদ; নারায়ণগঞ্জ-৩: মো. আজহারুল ইসলাম মান্নান ও নারায়ণগঞ্জ-৫: মো. মাসুদুজ্জামান।
মুন্সীগঞ্জ-১: শেখ মো. আবদুল্লাহ; মুন্সীগঞ্জ -২: মিজানুর রহমান সিনহা, মুন্সীগঞ্জ -৩ : পরে ঘোষণা।
ফরিদপুর-১: পরে ঘোষণা; ফরিদপুর-২: শ্যামা ওবায়েদ ইসলাম; ফরিদপুর-৩: নায়াব ইউসুফ আহমেদ; ফরিদপুর-৪: শহীদুল ইসলাম বাবুল।
মাদারীপুর-১: কামাল জামান মোল্লা; মাদারীপুর-২: পরে ঘোষণা; মাদারীপুর-৩: আনিসুর রহমান।
নরসিংদী-১: খায়রুল কবির খোকন; নরসিংদী-২: ড. আব্দুল মঈন খান; নরসিংদী-৩: পরে ঘোষণা; নরসিংদী-৪: সরদার মো. সাখাওয়াত হোসেন; নরসিংদী-৫: ইঞ্জি. মো.আশরাফ উদ্দিন বকুল।
মানিকগঞ্জ-২: মঈনুল ইসলাম বাঁধন; মানিকগঞ্জ-৩: আফরোজা খান রিতা।
শরীয়তপুর-১: সাইদ আহমেদ আসলাম; শরীয়তপুর-২: মো. শফিকুর রহমান কিরণ; শরীয়তপুর-৩: মিয়াঁ নুরুদ্দিন আহমেদ অপু।
গোপালগঞ্জ-১: মো. সেলিমুজ্জামান মোল্ল্যা; গোপালগঞ্জ-২: ডা. কে এম বাবর আলী; গোপালগঞ্জ-৩: এস এম জিলানী।
কিশোরগঞ্জ-১: পরে ঘোষণা; কিশোরগঞ্জ-২: অ্যাড. মো. জালাল উদ্দিন; কিশোরগঞ্জ-৩: ড. ওসমান ফরুক; কিশোরগঞ্জ-৪: মো. ফজলুল রহমান; কিশোরগঞ্জ-৫ : পরে ঘোষণা; কিশোরগঞ্জ-৬: মো. শরীফুল রহমান।
রাজবাড়ী-১: আলি নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়ম।
টাঙ্গাইল-১: ফকির মাহবুব আনাম স্বপন; টাঙ্গাইল-২: আব্দুস সালাম পিন্টু; টাঙ্গাইল-৩: এম ওবায়দুল হক নাসির; টাঙ্গাইল-৪: মো. লুৎফুর রহমান মতিন; টাঙ্গাইল-৬: মো. রবিউল আউয়াল লাবলু; টাঙ্গাইল-৭: আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী ও টাঙ্গাইল-৮: আহমেদ আজম খান।
রাজশাহী বিভাগ
রাজশাহী-১: মো. শরীফ উদ্দীন; রাজশাহী-২: মো. মিজানুর রহমান মিনু; রাজশাহী-৩: মোহাম্মদ শফিকুল হক মিলন; রাজশাহী-৪: ডিএমডি জিয়াউর রহমান; রাজশাহী-৫ : অধ্যাপক নজরুল ইসলাম ও রাজশাহী-৬ আবু সাঈদ চাঁদ।
নওগাঁ-১: মো. মোস্তাফিজুর রহমান; নওগাঁ-২: মো. সামসুজোহা খান; নওগাঁ-৩: মো. ফজলে হুদা বাবুল; নওগাঁ-৪: ইকরামুল বারী টিপু ও নওগাঁ-৬: শেখ মো. রেজাউল ইসলাম।
নাটোর-১ ফারজানা শারমিন; নাটোর-২ রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু ও নাটোর-৪ মো. আব্দুল আজিজ।
পাবনা-২: এ কে এম সেলিম রেজা হাবিব; পাবনা-৩: মো. হাসান জাফির তুহিন; পাবনা-৪: হাবিবুর রহমান হাবিব ও পাবনা-৫ মো. শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ মো. সাজাহান মিয়াঁ; চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২: মো. আমিনুল ইসলাম ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ মো. হারুনর রশিদ।
বগুড়া-১: কাজী রফিকুল ইসলাম; বগুড়া-৩: আব্দুল মুহিত তালুকদার; বগুড়া-৪: মো. মোশারফ হোসেন; বগুড়া-৫: গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ; বগুড়া-৬: তারেক রহমান ও বগুড়া-৭: খালেদা জিয়া।
জয়পুরহাট-১: মো. মাসুদ রানা প্রধান ও জয়পুরহাট-২: আব্দুল বারী।
সিরাজগঞ্জ-২: হাসান মাহমুদ টুকু; সিরাজগঞ্জ-৩: ভিপি আয়নুল হক; সিরাজগঞ্জ-৪: এম আকবর আলী; সিরাজগঞ্জ-৫ মো. আমিরুল ইসলাম খান ও সিরাজগঞ্জ-৬: এম এ মুহিত।
ময়মনসিংহ বিভাগ
ময়মনসিংহ-১: সৈয়দ এমরান সালেহ; ময়মনসিংহ-২: মোতাহের হোসেন তালুকদার; ময়মনসিংহ-৩: এম ইকবার হোসেইন; ময়মনসিংহ-৫: মোহাম্মদ জাকির হোসেন; ময়মনসিংহ-৬: মো. আখরুল আলম; ময়মনসিংহ-৭: ডা. মো. মাহবুবুর রহমান; ময়মনসিংহ-৮: লুতফুল্লাহেল মাজেদ; ময়মনসিংহ-৯: ইয়াসের খাঁন চৌধুরী ও ময়মনসিংহ-১১: ফকর উদ্দিন আহমেদ।
শেরপুর-১: সানসিলা জেবরিন; শেরপুর-২: মোহাম্মদ ফাহিম চৌধুরী ও শেরপুর-৩: মো. মাহমুদুল হক রুবেল।
জামালপুর-১: এম রশিদুজ্জামান মিল্লাত; জামালপুর-২: এ ই সুলতান মাহমুদ বাবু; জামালপুর-৩: মো. মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল; জামালপুর-৪: মো. ফরিদুল কবির তালুকদার শামীম ও জামালপুর-৫: শাহ মো. ওয়ারেস আলী মামুন।
নেত্রকোণা-১: ব্যারিস্টার কায়সার কামাল; নেত্রকোণা-২: মো: আনোয়ারুল হক; নেত্রকোণা-৩: রফিকুল ইসলাম হিলালী; নেত্রকোণা-৪: মো. লুৎফুজ্জামান বাবর ও নেত্রকোণা-৫: মো. আবু তাহের তালুকদার।
বরিশাল বিভাগ
বরিশাল-১: জহির উদ্দিন স্বপন; বরিশাল-২: সরদার সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু; বরিশাল-৪: মো. রজীব আহসান; বরিশাল-৫ : মো. মজিবর রহামন সরওয়ার ও বরিশাল-৬: আবুল হোসেন খান।
পটুয়াখালী-১: এয়ার ভাইস মার্শাল (অবসরপ্রাপ্ত) আলতাফ হোসেন চৌধুরী ও পটুয়াখালী-৪: এ বি এম মোশাররফ হোসেন।
ভোলা-১: গোলাম নবী আলমগীর; ভোলা-২: মো. হাফিজ ইব্রাহীম; ভোলা-৩: মেজর (অবসরপ্রাপ্ত) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম ও ভোলা-৪: মো. নুরুল ইসলাম নয়ন।
পিরোজপুর-২: আহমেদ সোহেল মঞ্জুর ও পিরোজপুর-৩: মো. রুহুল আমিন দুলাল।
ঝালকাঠি-২: সরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টু।
বরগুনা-১: মো. নজরুল ইসলাম মোল্লা ও বরগুনা-২: নুরুল ইসলাম মনি।
খুলনা বিভাগ
খুলনা-২: নজরুল ইসলাম মঞ্জু; খুলনা-৩: রকিবুল ইসলাম বকুল; খুলনা-৪: আজিজুল বারী হেলাল; খুলনা-৫: মোহাম্মদ আলী আসগর ও খুলনা-৬: মনিরুল ইসলাম বাপ্পী।
বাগেরহাটের কোনো আসনে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়নি।
সাতক্ষীরা-১: মো. হাবিবুল ইসমাল হাবিব; সাতক্ষীরা-২: আব্দুর রউফ; সাতক্ষীরা-৩: কাজী আলাউদ্দিন ও সাতক্ষীরা-৪: মো. মনিরুজ্জামান।
যশোর-১ মো. মফিকুল হাসান তৃপ্তি; যশোর-২: মোছা. সাবিরা সুলতানা; যশোর-৩: অনিন্দ্য ইসলাম অমিত; যশোর-৪: টি এস আইয়ুব ও যশোর-৬: কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ।
মাগুরা-১: মো. মনোয়ার হোসেন ও মাগুরা-২: নিতাই রায় চৌধুরী।
ঝিনাইদহ-৩: মোহাম্মদ মেহেদী হাসান।
নড়াইল-১: বিশ্বাস জাহাঙ্গীর আলম।
কুষ্টিয়া-১: রেজা আহম্মেদ; কুষ্টিয়া-২: রাগীব রউফ চৌধুরী; কুষ্টিয়া-৩: মো. জাকির হোসেন সরকার ও কুষ্টিয়া-৪: সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমি।
চুয়াডাঙ্গা-১: মো. শরীফুজ্জামান ও চুয়াডাঙ্গা-২: মাহমুদ হাসান খান।
মেহেরপুর-১: মাসুদ অরুন ও মেহেরপুর-২: মো. আমজাদ হোসেন।
চট্টগ্রাম বিভাগ
চট্টগ্রাম-১: নুরুল আমিন চেয়ারম্যান; চট্টগ্রাম-২: সরোয়ার আলমগীর; চট্টগ্রাম-৪: কাজী সালাউদ্দিন; চট্টগ্রাম-৫: মীর হেলাল উদ্দিন; চট্টগ্রাম-৭: হুম্মাম কাদের চৌধুরী; চট্টগ্রাম-৮: এরশাদ উল্লাহ; চট্টগ্রাম-৯: পরে ঘোষণা; চট্টগ্রাম-১০: আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী; চট্টগ্রাম-১২: এনামুল হক; চট্টগ্রাম-১৩: সরওয়ার জামাল নিজাম; চট্টগ্রাম-১৬: মিশকাতুল ইসলাম চৌধুরী পাপ্পা।
কুমিল্লা-১: ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন; কুমিল্লা-৩: কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসাইন কায়কোবাদ; কুমিল্লা-৪: মঞ্জুরুল আহসান মুন্সী; কুমিল্লা-৫: মো. জসিম উদ্দিন; কুমিল্লা-৬: মো. মনিরুল হক চৌধুরী; কুমিল্লা-৮: জাকারিয়া তাহের; কুমিল্লা-৯: মো. আবুল কালাম; কুমিল্লা-১০: মো. আব্দুল গফুর ভূঁইয়া ও কুমিল্লা-১১: মো. কামরুল হুদা।
চাঁদপুর-১: আ ন ম এহসানুল হক মিলন; চাঁদপুর-২: মো. জালাল উদ্দিন; চাঁদপুর-৩: শেখ ফরিদ আহমেদ; চাঁদপুর-৪: মো. হারুনুর রশিদ ও চাঁদপুর-৫: মো. মমিনুল হক।
কক্সবাজার-১: সালাহউদ্দিন আহমেদ; কক্সবাজার-৩: লুৎফুর রহমান কাজল ও কক্সবাজার-৪: শাহজাহান চৌধুরী।
নোয়াখালী-১: এ এম মাহবুব উদ্দিন নোয়াখালী-২: জয়নাল আবেদীন ফারুক; নোয়াখালী-৩: মো. বরকত উল্লাহ বুলু; নোয়াখালী-৪: মো. শাহজাহান; নোয়াখালী-৫: মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম; নোয়াখালী-৬: মোহাম্মদ মাহবুবের রহমান শামীম।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১: এম এ হান্নান; ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩: খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল; ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪: মুশফিকুর রহমান ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫: মো. আবদুল মান্নান।
লক্ষ্মীপুর-২: মো. আবুল খায়ের ভূঁইয়া ও লক্ষ্মীপুর-৩: মো. শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি।
ফেনী-১: খালেদা জিয়া; ফেনী-২ : অধ্যাপক জয়নাল আবেদীন ও ফেনী-৩: আব্দুল আউয়াল মিন্টু।
খাগড়াছড়ি: আব্দুল ওয়াদুদ মিয়া, রাঙ্গামাটি: দীপেন দেওয়ান ও বান্দরবান: সাচিং প্রু
রংপুর বিভাগ
রংপুর-১: মো. মোকাররম হোসেন সুজন; রংপুর-২ মোহাম্মদ আলী সরকার; রংপুর-৩: মো. সামসুজ্জামান সামু; রংপুর-৪: মোহাম্মদ এমদাদুল হক ভরসা; রংপুর-৫: মো. গোলাম রব্বানী ও রংপুর-৬: মো. সাইফুল ইসলাম।
পঞ্চগড়-১: ব্যারিস্টার মোহাম্মদ নওশাদ জমির ও পঞ্চগড়-২: ফরহাদ হোসেন আজাদ।
ঠাকুরগাঁও-১: মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও ঠাকুরগাঁও-৩: মো. জাহিদুর রহমান জাহিদ।
দিনাজপুর-১: মো. মনজুরুল ইসলাম; দিনাজপুর-২: মো. সাদিক রিয়াজ; দিনাজপুর-৩ খালেদা জিয়া; দিনাজপুর-৪: মো. আক্তারুজ্জামান মিয়াঁ ও দিনাজপুর-৬: অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
নীলফামারী-২: এ এইচ মো. সাইফুল্লাহ রুবেল ও নীলফামারী-৪ মো. আব্দুল গফুর সরকার।
লালমনিরহাট-১: মো. হাসান রাজিব প্রধান ও লালমনিরহাট-৩: আসাদুল হাবিব দুলু।
কুড়িগ্রাম-১: সাইফুল ইসলাম রানা; কুড়িগ্রাম-২: মো. সোহেল হোসেন কায়কোবাদ; কুড়িগ্রাম-৩: তাজভীর উল ইসলাম ও কুড়িগ্রাম-৪: মো. আজিজুর রহমান।
গাইবান্ধা-১: খন্দকার জিয়াউল ইসলাম মোহাম্মদ আলী; গাইবান্ধা-২: মো. আনিসুজ্জামান খান বাবু; গাইবান্ধা-৩: অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মইনুল হাসান সাদিক; গাইবান্ধা-৪: মোহাম্মদ শামীম কায়সার ও গাইবান্ধা-৫: মো. ফারুক আলম সরকার।
সিলেট বিভাগ
সিলেট-১: খন্দকার আব্দুল মোক্তাদির চৌধুরী; সিলেট-২: মোছা. তাহসিনা রুশদীর; সিলেট-৩: মোহাম্মদ আবদুল মালিক ও সিলেট-৬: এমরান আহমেদ চৌধুরী।
সুনামগঞ্জ-১: আনিমুল হক; সুনামগঞ্জ-৩: মোহাম্মদ কয়সর আমমেদ ও সুনামগঞ্জ-৫: কলিম উদ্দিন মিলন।
মৌলভীবাজার-১: নাসির দ্দিন আহমেদ মিঠু; মৌলভীবাজার-২: সওকত হোসেন সকু; মৌলভীবাজার-৩: নাসের রহমান ও মৌলভীবাজার-৪: মো. মজিবর রহমান চৌধুরী।
হবিগঞ্জ-২: আবু সনসুর সাখাওয়াত হাসান জীবন; হবিগঞ্জ-৩: আলহাজ্ব মো. জি কে গাউস ও হবিগঞ্জ-৪: এস এম ফয়সাল।
রাজনীতি
গণমাধ্যমে প্রচারিত প্রার্থী তালিকা আনুষ্ঠানিক নয়: এনসিপি
														বিভিন্ন গণমাধ্যমে আসা জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নির্বাচনী আসনের প্রার্থীর তালিকা আনুষ্ঠানিক নয় বলে জানিয়েছেন দলটির দপ্তর সম্পাদক সালেহ উদ্দিন সিফাত।
সোমবার (৩ নভেম্বর) মুঠোফোন বার্তায় সময় তিনি জানান, যে তালিকা গণমাধ্যমে এসেছে, দলের আনুষ্ঠানিক ফোরাম বা সভায় এমন কোনো তালিকা বা সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি।
দলটির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার এক ভিডিও বার্তায় জানান, যে তালিকা দেখানো হয়েছে তা অনুমানমূলক, আনুষ্ঠানিক নয়। প্রার্থী তালিকা নিয়ে কাজ এখনো চলছে, আগামী এক সপ্তাহ পরে তালিকা প্রকাশ করা হবে।
অন্যদিকে, অনানুষ্ঠানিক তালিকা গণমাধ্যমে প্রচার করায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার নিন্দা জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির বিভিন্ন নেতাকর্মীরা।
এর আগে আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ২৩৭টি আসনে প্রাথমিক প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বিএনপি। প্রার্থী ঘোষণার আগে দুপুর সাড়ে ১২টায় জরুরি বৈঠকে বসেন বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। প্রায় পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী চলা বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত ও চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে করণীয় ঠিক করতে এ বৈঠক হয়।
আগামী ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। সেই লক্ষ্যে জোর প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন। আগামী ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে তফসিল ঘোষণা করার কথা রয়েছে।
রাজনীতি
সবাইকে নিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দেখতে চাই: জামায়াত আমির
														রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতানৈক্য থাকতেই পারে, তবে তা যেন মতবিরোধে পরিণত না হয় সেজন্য সতর্ক করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
তিনি বলেন, আমরা বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সবাইকে নিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দেখতে চাই।
এবার এককভাবে নয়, আরও অনেক দলকে ধারণ করে যথাসময়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চূড়ান্ত প্রার্থী মনোনয়ন তালিকা প্রকাশ করা হবে বলেও জানান জামায়াত আমির।
সৌদি আরবে পবিত্র ওমরাহ পালন এবং যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য সফর শেষে মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) ভোরে দেশে ফেরেন ডা. শফিকুর রহমান। পরে সকাল ৬টার দিকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিআইপি গেটে আয়োজিত এক সংক্ষিপ্ত প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
জামায়াতের আমির বলেন, গত মাসের ১৯ তারিখে ওমরার উদ্দেশে দেশত্যাগ করি। তিনদিনে ওমরাহ সম্পন্ন করে ২২ অক্টোবর আমেরিকা পৌঁছি। সেখানে ৮ দিন আমি সরকারি, বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠকে মিলিত হয়েছি। সেখানে বিপুলসংখ্যক বসবাসকারী বাংলাদেশিদের সঙ্গে মিলিত হয়েছি। তাদের কথাগুলো শোনার সুযোগ হয়েছে। বিভিন্ন বিষয়ে তাদের আশ্বস্ত করে এসেছি। বিশেষ করে একটি ম্যাসেজ দিয়েছি, বাংলাদেশ আমাদের সকলের। দীর্ঘদিনের বঞ্চনা ও নিপীড়নের পর ফ্যাসিবাদী শাসন থেকে দেশ মুক্তি পেয়েছে। সেখানে প্রবাসীদের লড়াইও ছিল গুরুত্বপূর্ণ। প্রবাসীদের ভোটের অধিকার আমরাই প্রথম তুলেছি, সেটা ছেড়ে দিইনি। প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর ও নির্বাচন কমিশনসহ গুরুত্বপূর্ণ সব জায়গায় আমরা কথা বলেছি।
‘সরকার ও নির্বাচন কমিশনকে ধন্যবাদ, এবারই প্রথম প্রবাসীদের ভোটার তালিকায় ব্যাপকভিত্তিক সম্পৃক্ত করার উদ্যোগ নিয়েছেন। তবে কিছু সমস্যা রয়ে গেছে। অক্টোবরের ৩০ তারিখ পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। যে সফটওয়্যার ইনস্টল করা হয়েছিল তা কাজ করেনি প্রপারলি। সংগত কারণে অনেকে আগ্রহ ও চেষ্টা সত্ত্বেও ভোটার হতে পারেননি।’
নির্বাচন কমিশনের কাছে দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, কমপক্ষে আরও ১৫ দিন সময় বাড়িয়ে দেওয়া হোক। যে জটিলতাগুলো আছে তা সহজ করা হোক। যেসব শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়েছে তা শিথিল করা হোক। একজন নাগরিকের প্রমাণের জন্য তার এনআইডি যথেষ্ট। পাশাপাশি যদি একটা ভ্যালিড পাসপোর্ট থাকে তাহলে তো আর কিছুর প্রয়োজন হয় না। এগুলো সহজ করার আহ্বান জানাচ্ছি।
রাজনীতি
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে হানাহানি, বহিষ্কার বিএনপির ৪ নেতা
														আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সম্ভাব্য চূড়ান্ত প্রার্থীদের নাম ঘোষণা কেন্দ্র করে জনস্বার্থ বিরোধী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হওয়ায় ৪ বিএনপি নেতাকর্মীকে দলের প্রাথমিক সদস্যসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সোমবার সন্ধ্যার পরে দলীয় মনোনয়নকে কেন্দ্র করে চট্টগ্রাম উত্তর জেলাধীন সীতাকুন্ডে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কদমরসুল, ভাটিয়ারী বাজার, জলিল গেইট এলাকায় সহিংসতা, হানাহানি ও রাস্তা অবরোধসহ নানাবিধ জনস্বার্থ বিরোধী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হওয়ায় (আসলাম চৌধুরীর অনুসারী হিসেবে পরিচিত) সীতাকুণ্ড উপজেলা সেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি আলাউদ্দিন মনি, সাধারণ সম্পাদক হেলাল উদ্দিন বাবর, সীতাকুন্ড পৌরসভার আহ্বায়ক মামুন, যুবদলের সোনাইছড়ীর সাধারণ সম্পাদক মমিন উদ্দিন মিন্টুকে দলের প্রাথমিক সদস্যসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
রাজনীতি
মনোনয়নবঞ্চিতদের মহাসড়ক অবরোধ করে অগ্নিসংযোগ
														ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন না পেয়ে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে সড়ক অবরোধ করেছেন বিএনপির সাবেক যুগ্ম মহাসচিব আসলাম চৌধুরীর কর্মী-সমর্থকরা এবং ঢাকা–ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করছেন মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসনের জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক সাজ্জাদ হোসেন ওরফে লাভলু সিদ্দিকীর অনুসারীরা।
২৩৭ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিএনপি। জাতীয় সংসদের আসন ৩০০টি। এর মধ্যে কিছু আসনে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়নি আর কিছু আসন জোটের শরিকদের জন্য রেখে দিয়েছে বিএনপি।
সোমবার (৩ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
সারাদেশের ন্যায় চট্টগ্রামে ১৬ সংসদীয় আসনের মধ্যে ১০টি আসনে বিএনপির প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। বাকি ছয়টি আসনের প্রার্থীদের নাম পরে ঘোষণা করা হবে বলে জানানো হয়েছে।
তবে এবারের বড় বিস্ময় হয়ে এসেছে চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড) আসনে আসলাম চৌধুরীর মনোনয়নবঞ্চিত হওয়া। আনোয়ারায়ও চট্টগ্রাম-১৩ (আনোয়ারা-কর্ণফুলী) আসনেও দলীয় মনোনয়ন থেকে ছিটকে পড়েছেন লায়ন হেলাল উদ্দিন।
চট্টগ্রাম-৪ আসনে বিএনপির মনোনয়ন পাননি দলের সাবেক যুগ্ম মহাসচিব আসলাম চৌধুরী। এ খবর পৌঁছার পর সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাস্তায় নামে তার সমর্থকরা। তারা সীতাকুণ্ডের ফৌজদারহাট ও ভাটিয়ারিসহ চট্টগ্রাম-ঢাকা মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান নেয়। সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ শুরু করে। এ সময় মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
তাদের দাবি, আসলাম চৌধুরী ত্যাগী নেতা। তিনি দীর্ঘদিন কারাভোগ করেছেন দলের জন্য। তাই তাকে মনোনয়ন না দিয়ে বিমাতাসুলভ আচরণ করেছে দল। তাকে সীতাকুণ্ড আসনে মনোনয়ন না দিলে কঠোর আন্দোলনের ঘোষণা দেন সমর্থকরা।
সীতাকুণ্ড মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, আসলাম চৌধুরীর সমর্থকেরা মহাসড়ক অবরোধ করেছে। বর্তমানে অবরোধ চলমান রয়েছে। পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সতর্ক অবস্থানে আছেন।
প্রসঙ্গত, চট্টগ্রামে ১৬ সংসদীয় আসনের মধ্যে ১০টি আসনে বিএনপির প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এরা হলেন- চট্টগ্রাম-১ (মিরসরাই) : নুরুল আমিন চেয়ারম্যান, চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি): সরোয়ার আলমগীর, চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড): কাজী সালাউদ্দিন, চট্টগ্রাম-৫ (হাটহাজারী): মীর হেলাল উদ্দিন, চট্টগ্রাম-৭ (রাঙ্গুনিয়া): হুম্মাম কাদের চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৮ (চান্দগাঁও-বাকলিয়া): এরশাদ উল্লাহ, চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-পাহাড়তলী): আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া): এনামুল হক, চট্টগ্রাম-১৩ (আনোয়ারা-কর্ণফুলী): সরোয়ার জামাল নিজাম এবং চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী): মিশকাতুল ইসলাম চৌধুরী পাপ্পা।
চট্টগ্রামের যে সংসদীয় আসনগুলোতে প্রার্থীদের নাম পরে ঘোষণা করা হবে বলে জানানো হয়েছে, সেগুলো হচ্ছে- চট্টগ্রাম-৩ (সন্দ্বীপ), চট্টগ্রাম-৬ (রাউজান) চট্টগ্রাম-৯ (কোতোয়ালী), চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা), চট্টগ্রাম-১৪ (চন্দনাইশ-সাতকানিয়া) এবং চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া)।
অপরদিকে, বিএনপির মনোনয়ন ঘোষণার পর ঢাকা–ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করছেন মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসনের মনোনয়নবঞ্চিত জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক সাজ্জাদ হোসেন ওরফে লাভলু সিদ্দিকীর অনুসারীরা। সোমবার রাত আটটার দিকে এক্সপ্রেসওয়ের পাঁচ্চর গোলচত্বরে তাঁরা এ কর্মসূচি পালন করেন। এ সময় এক্সপ্রেসওয়ের উভয় পাশে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়।
শিবচর হাইওয়ে পুলিশের পরিদর্শক জহিরুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে হাইওয়ে পুলিশ ও থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। বিক্ষোভকারীদের বারবার বোঝানোর পরও তাঁরা অবরোধ তুলছেন না। তাঁরা এক্সপ্রেসওয়েতে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করছেন। বিএনপি নেতা লাভলু সিদ্দিকীর পক্ষে বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছেন।
	
     
 
	
	
	
	


														
																											
														
																											
														
																											
														
																											
														
																											
														
																											
														
																											