রাজনীতি
হিথ্রো বিমানবন্দরে পৌঁছেছেন তারেক রহমান
লন্ডনের বাসা থেকে হিথ্রো বিমানবন্দরে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ সময় রাত ৮টার পরে তিনি পরিবারের সদস্যদের নিয়ে বিমানবন্দরে যান।
বাংলাদেশ বিমানের একটি নিয়মিত বাণিজ্যিক ফ্লাইটে স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমানসহ পরিবারের পাঁচ সদস্যকে নিয়ে তিনি লন্ডনের মাটি ছাড়ছেন।
তারেক রহমানের এই স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে ঘিরে ঢাকাসহ সারাদেশে বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। দীর্ঘ যাত্রায় সিলেটে যাত্রাবিরতির পর আগামীকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটে তাকে বহনকারী বিমানটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে। সেখানে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যরা তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে অভ্যর্থনা জানাবেন।
এদিকে বুধবার দুপুরে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে করে তারেক রহমানের তিন দিনের কর্মসূচির কথা জানান দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
তিনি বলেন, আগামীকাল দুপুরে বিমানবন্দরে নামার পর দলের জ্যেষ্ঠ নেতারা তারেক রহমানকে স্বাগত জানাবেন। এরপর তিনি জুলাই এক্সপ্রেসওয়ে তথা ৩০০ ফিট রাস্তায় সংবর্ধনাস্থলে যাবেন। সেখানে অপেক্ষায় থাকা নেতাকর্মীদের ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে দেশবাসীর উদ্দেশে বক্তব্য দেবেন তিনি। এরপর বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ার হাসপাতালে যাবেন। সেখান থেকে বিমানবন্দর সড়ক হয়ে কাকলীর মোড় হয়ে গুলশান–২ নম্বরে বাসভবনে চলে আসবেন। সেদিন আর অন্য কোনো অনুষ্ঠান হবে না।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, পরদিন ২৬ ডিসেম্বর, শুক্রবার জুমার নামাজের পর তারেক রহমান বাসভবন থেকে প্রথমে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে জিয়াউর রহমানের কবর জিয়ারত করবেন। সেখান থেকে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন। এরপর ২৭ ডিসেম্বর, শনিবারও দুটি কর্মসূচি রয়েছে। ওই দিন জাতীয় পরিচয়পত্রের কাজ করবেন তিনি। এ জন্য তারেক রহমান সশরীর রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন অফিসে যাবেন কি না, সেটা পরে জানানো হবে। ওই দিনই ভোটার হতে সব কাজ করবেন। এরপর শহীদ ওসমান হাদির কবর জিয়ারত করতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে যাবেন।
শহীদ ওসমান হাদির কবর জিয়ারত শেষে সেখান থেকে রাজধানীর শ্যামলীতে পঙ্গু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহত ব্যক্তিদের দেখতে যাবেন তারেক রহমান। এরপর আরেকটি অনুষ্ঠান হবে, সেটার বিস্তারিত পরে জানানো হবে বলে জানান সালাহউদ্দিন আহমদ।
এমকে
রাজনীতি
একটি নিরাপদ বাংলাদেশ আমরা গড়ে তুলতে চাই: তারেক রহমান
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, সবাই মিলে এমন একটি বাংলাদেশ গড়ে তুলব আমরা, যা একজন মা দেখেন। অর্থাৎ একটি নিরাপদ বাংলাদেশ আমরা গড়ে তুলতে চাই। যে বাংলাদেশে একজন মানুষ নিরাপদে ঘর থেকে বের হতে পারে ও ঘরে ফিরে আসতে পারে।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর ৩০০ ফিট সড়কের গণসংবর্ধনা মঞ্চে এ কথা বলেন তিনি।
এসময় তারেক রহমান বলেন, প্রথমেই রাব্বুল আলামিনের প্রতি শোকরিয়া আদায় করছি। মহান রাব্বুল আলামিনের দোয়ায় মাতৃভূমিতে ফিরে এসেছি।
এদিন দুপুর ১২টা ৩৫মিনিটে তিনি বিমানবন্দর থেকে সড়কপথে একটি বিশেষ বাসে করে ৩০০ ফিটের উদ্দেশে রওনা দেন। দলীয় নেতাকর্মীরা রাস্তার দুধারে হাত নেড়ে তাকে স্বাগত জানান। ৩ ঘণ্টা ১৫ মিনিট পর মঞ্চে পৌঁছান বিএনপি নেতা তারেক রহমান।
এর আগে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী বিমানটি বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এর কিছুক্ষণ আগে তারেক রহমান তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক স্ট্যাটাসে আবেগঘন বার্তায় লেখেন, দীর্ঘ ৬ হাজার ৩১৪ দিন পর বাংলাদেশের আকাশে!
এরও আগে, বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ সময় দিবাগত রাত সোয়া ১২টায় লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করে ফ্লাইটটি। একই দিন বাংলাদেশ সময় রাত সোয়া ৮টায় লন্ডনের নিজ বাসা ত্যাগ করেন তারেক রহমান। তিনি স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও কন্যা জাইমা রহমানকে সঙ্গে নিয়ে রাত সোয়া ১০টায় হিথ্রো বিমানবন্দরে পৌঁছান।
রাজনীতি
তারেক রহমানকে স্বাগত জানিয়ে জামায়াত আমিরের পোস্ট
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে স্বাগত জানিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দুপুর দেড়টার দিকে জামায়াত আমির তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে তারেক রহমানকে স্বাগত জানান।
তিনি লিখেছেন, ‘জনাব তারেক রহমান, সপরিবারে সুস্বাগতম!’
এদিকে, দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে ফিরায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে দেশে স্বাগত জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।
আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) তিনি দেশ রূপান্তরকে বলেন, গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় উন্নত চিকিৎসার জন্য তারেক রহমান লন্ডনে গিয়েছিলেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর তিনি দেশে ফিরেছেন পরিবরাসহ। তাকে আমি ব্যক্তিগতভাবে স্বাগত জানাই।
এর আগে দলীয়ভাবে তারেক রহমানের দেশের ফেরার খবরে তার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়েছি। এখন তিনি দেশে ফিরেছেন। বড় একটি দলের প্রধান হিসেবে আগামী দিনের রাজনীতিতে ছোট বড় রাজনৈতিক দল যারা আছেন সবার সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি, নির্বাচনের প্রতিবন্ধকতাসহ রাজনৈতিক সমস্যা সমাধানে উদ্যোগ নেবেন এমন আশা আমাদের।
রাজনীতি
জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়েতে তারেক রহমান
দেড় যুগ পর দেশে ফিরেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিভিআইপি লাউঞ্জ থেকে বেরিয়ে পূর্বনির্ধারিত বাসে করে পূর্বাচলের ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়ে (৩০০ ফিট) এলাকায় গণসংবর্ধনার সমাবেশস্থলে উপস্থিত হয়েছেন। তাকে একনজর দেখতে সড়কের উভয় পাশে অবস্থান নিয়েছেন সমর্থক ও নেতাকর্মীরা। তারেক রহমানকে স্বাগত জানাতে পুরো রাজধানীজুড়ে মানুষের ঢল নেমেছে।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দুপুরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ‘জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে’র উদ্দেশে রওনা হন তিনি। বিমানবন্দরের ভিআইপি টার্মিনালের সামনে থেকে ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ স্লোগানসংবলিত লাল রঙের বাসে উঠে যাত্রা শুরু করেন তারেক রহমান। বাসের সামনের অংশে দাঁড়িয়ে তিনি দলীয় নেতাকর্মী ও সমর্থকদের হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানান।
বিমানবন্দরে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যদের দেওয়া সংবর্ধনা গ্রহণ শেষে দুপুর ১২টা ৩৬ মিনিটে গাড়িবহর নিয়ে তিনি বিমানবন্দর ত্যাগ করেন। এ সময় পুরো এলাকা নেতাকর্মীদের স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও ছিল সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায়।
এর আগে বিমানবন্দরে পৌঁছে তারেক রহমান প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেন এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ের পথে তার যাত্রাকালে রাস্তার দুই পাশে বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী অবস্থান নেন। দীর্ঘদিন পর প্রিয় নেতাকে একনজর দেখতে ভিড় জমান সমর্থকেরা।
এর আগে বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে সংলগ্ন বাগানে কিছুক্ষণ খালি পায়ে দাঁড়িয়ে থাকেন তারেক রহমান। এ সময় তিনি একমুঠো মাটি হাতে তুলে নেন, যা উপস্থিতদের আবেগাপ্লুত করে তোলে।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠান শেষে তিনি এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে যাবেন। এরপর গুলশানের বাসভবনে অবস্থান করবেন।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা ৪৪ মিনিটে তারেক রহমানকে বহনকারী বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। ইমিগ্রেশন সম্পন্নের পর ভিআইপি লাউঞ্জে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ফুল দিয়ে তাকে স্বাগত জানান। এরপর স্থায়ী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন তিনি। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান, কন্যা জাইমা রহমান এবং পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা।
এর আগে বুধবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টা ১৫ মিনিটে লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর থেকে বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার (বিজি-২০২) ফ্লাইটে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হন তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা ৫৬ মিনিটে বিমানটি সিলেটে অবতরণ করে। সেখানে ঘণ্টাখানেক যাত্রাবিরতির পর সকাল ১১টা ৪ মিনিটে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করে বিমানটি।
রাজনীতি
কৃতজ্ঞতা জানালেন তারেক রহমান
৬ হাজার ৩১৪ দিন দেশের মাটি স্পর্শ করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাকে বহনকারী বিমানটি বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা ৪০ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এ সময় স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান এবং মেয়ে ব্যারিস্টার জাইমা রহমান তার সঙ্গে ছিলেন।
এদিকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিভিআইপি লাউঞ্জ থেকে বেরিয়ে পূর্বনির্ধারিত বাসে করে পূর্বাচলের ৩৬ জুলাই এক্সপ্রেসওয়ে (৩০০ ফিট) এলাকায় গণসংবর্ধনার সমাবেশস্থলে রওনা দিয়েছেন তিনি। তাকে একনজর দেখতে সড়কের পাশে অবস্থান নিয়েছেন সমর্থক ও নেতাকর্মীরা।
এসময় ফেসবুক বার্তা দিয়েছেন তারেক রহমান। নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি বলেছেন, ‘সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা।’
এর আগে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বহনকারী বিমানটি বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এর কিছুক্ষণ আগে তারেক রহমান তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক স্ট্যাটাসে আবেগঘন বার্তায় লেখেন, দীর্ঘ ৬ হাজার ৩১৪ দিন পর বাংলাদেশের আকাশে!
এরও আগে, বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ সময় দিবাগত রাত সোয়া ১২টায় লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করে ফ্লাইটটি। একই দিন বাংলাদেশ সময় রাত সোয়া ৮টায় লন্ডনের নিজ বাসা ত্যাগ করেন তারেক রহমান। তিনি স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও কন্যা জাইমা রহমানকে সঙ্গে নিয়ে রাত সোয়া ১০টায় হিথ্রো বিমানবন্দরে পৌঁছান।
রাজনীতি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তারেক রহমানের ফোনালাপ
দেশে নেমেই প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দুপুরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নেমেই তিনি ফোনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলেছেন।
এদিকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যদের সংবর্ধনা গ্রহণের পর তিনি দুপুর ১২টা ৩৬ মিনিটে বিমানবন্দর ত্যাগ করেন। বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে বাসে ওঠার আগে তারেক রহমান জুতা খুলে মাটিতে পা রাখেন এবং হাতে এক মুঠো মাটি নেন।
এর আগে তারেক রহমান, তার স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমান এবং কন্যা জাইমা রহমানকে বিমানবন্দরে বরণ করেন বিএনপির সিনিয়র নেতারা। যাদের মধ্যে ছিলেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান, সালাহউদ্দিন আহমেদ, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন ও ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু।




