Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

রাজনীতি

বাংলাদেশে প্রবেশের পর সর্বোচ্চ নিরাপত্তা পাবেন তারেক রহমান

Published

on

ইন্টারন্যাশনাল

বিএনপি চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। খালেদা জিয়ার অসুস্থতার মধ্যে তার ছেলে ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরার গুঞ্জন উঠেছে। যদিও সম্প্রতি এক পোস্টে তারেক রহমান দেশে ফেরার সিদ্ধান্ত তার ‘একক নিয়ন্ত্রণাধীন নয়’ বলে দাবি করেছেন। এতকিছুর মধ্যে কেউ কেউ বলছেন, তারেক রহমানের দেশে না ফেরার অন্যতম কারণ নিরাপত্তাহীনতা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সূত্র জানিয়েছে, তারেক রহমানের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। বাংলাদেশে প্রবেশের পর বিমানবন্দর থেকে তিনি স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এসএসএফ) এর নিরাপত্তাও পেতে পারেন। এ ব্যাপারে সরকারি সিদ্ধান্ত সময়মতো নেওয়া হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বাংলাদেশে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বা সমমর্যাদার ব্যক্তিরা এই নিরাপত্তা পেয়ে থাকেন। সম্প্রতি, বিএনপি চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে সরকারের ‘অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ ঘোষণা করে তাকে এসএসএফের নিরাপত্তা দিয়েছে সরকার।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

গোয়েন্দা সূত্র জানিয়েছে, তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে নিরাপত্তা শঙ্কা নেই, তার ব্যক্তিগত কোনো নিরাপত্তা শঙ্কাও নেই। তিনি সর্বোচ্চ নিরাপত্তা পাবেন।

সূত্র জানিয়েছে, তারেকের দেশে ফেরার গুঞ্জন থাকলেও বুধবার (৩ ডিসেম্বর) পর্যন্ত তিনি দেশে ফেরার কোনো উদ্যোগ নেননি। বুধবার খালেদা জিয়ার কিছু মেডিকেল টেস্ট রয়েছে। টেস্টের রিপোর্ট নেতিবাচক হলে খালেদা জিয়াকে বিদেশে নেওয়ার সক্ষমতার বিষয়ে যাচাই-বাছাই হবে। যদি সেটি সম্ভব না হয়, তারেক রহমান তাৎক্ষণিক দেশে ফিরতে পারেন। তবে সার্বিকভাবে তিনি ডিসেম্বরের ১১ তারিখের মধ্যে দেশে ফিরতে পারেন বলে একটি সূত্রে জানা গেছে।

বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়াকে বিদেশে নেওয়ার মতো শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে ফেরার সিদ্ধান্ত নেবেন উল্লেখ করে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, পরিস্থিতি অপরিবর্তিত থাকলে শিগগিরই তিনি দেশে ফিরবেন বলে আশা করি।

এর মধ্যে গত ২৯ নভেম্বর ফেসবুক পোস্টে তারেক রহমান বলেন, ‘দেশে ফেরার বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের সুযোগ অবারিত ও একক নিয়ন্ত্রণাধীন নয়।’ এ বক্তব্যের পর প্রশ্ন উঠে, কী কারণে দেশে ফিরছেন না বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান? রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী দলগুলোর সমালোচনায় বিএনপি নেতারা আভাস দিচ্ছেন, নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণে ফিরছেন না তারেক রহমান। যদিও কোথায় কী ঝুঁকি রয়েছে, তা স্পষ্ট করেননি কেউ।

এদিকে, মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পর বাংলাদেশি পাসপোর্ট নেননি লন্ডনে অবস্থানরত তারেক রহমান। দেশে ফিরতে তাকে বাংলাদেশ বা অন্য কোনো দেশের পাসপোর্ট ব্যবহার করতে হবে। অথবা ট্রাভেল পাস নিতে হবে। সরকার আগেই জানিয়েছিল, তারেক রহমান চাইলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ট্রাভেল পাস দেওয়া হবে। মঙ্গলবার পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌ‌হিদ হোসেন সাংবাদিকদের প্রশ্নে বলেছেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ট্রাভেল পাস চাননি। তিনি চাইলেই ইস্যু হবে।

অন্যদিকে, সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী সাংবাদিকদের জানান, বাংলাদেশে কারো কোনো নিরাপত্তার শঙ্কা নেই। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নিরাপত্তা ঝুঁকি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কারো যদি বিশেষ নিরাপত্তার প্রয়োজন হয়, সেটি দেওয়ার জন্যও মন্ত্রণালয় প্রস্তুত আছে।

শেয়ার করুন:-

রাজনীতি

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত করার পক্ষে ৬৯ শতাংশ মানুষ

Published

on

ইন্টারন্যাশনাল

বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে আশাবাদী ৮০ শতাংশ মানুষ। এর মধ্যে ৪২ শতাংশ ‘খুবই আশাবাদী’। তবে দেশের সমস্যাগুলো নিয়ে তাদের উদ্বেগও রয়েছে। এর মধ্যে দুর্নীতিকে দেশের প্রধান সমস্যা বলে মনে করছেন নাগরিকরা। ওয়াশিংটনভিত্তিক গবেষণা সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের (আইআরআই) সর্বশেষ জরিপে এমন তথ্য উঠে এসেছে। জরিপে দেশের রাজনীতি, অর্থনীতি, গণতন্ত্র, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও দুর্নীতিসহ বিভিন্ন বিষয়ে নাগরিকদের মূল্যায়ন স্থান পেয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

চলতি বছরের ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে ১২ অক্টোবর পর্যন্ত দেশের আটটি বিভাগে এ জরিপ পরিচালনা করে আইআরআইয়ের প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর ইনসাইটস ইন সার্ভে রিসার্চ। ‘ন্যাশনাল সার্ভে অব বাংলাদেশ, সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ২০২৫’ শিরোনামে গত সোমবার সংস্থাটির ওয়েবসাইটে ফল প্রকাশ করা হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

পরিসংখ্যান বিশ্লেষণে দেখা গেছে, জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ৫৩ শতাংশ মনে করেন দেশ সঠিক পথে এগোচ্ছে, যেখানে ৪২ শতাংশ ভিন্নমত দিয়েছেন। উন্নতির কারণ হিসেবে তারা উল্লেখ করেছেন অর্থনৈতিক অগ্রগতি, আইনশৃঙ্খলার উন্নতি ও খাদ্য নিরাপত্তা। অন্যদিকে যারা মনে করেন দেশ ভুল পথে যাচ্ছে, তারা প্রধান কারণ হিসেবে নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধিকে দায়ী করেছেন। তবে এসব সত্ত্বেও দেশ নিয়ে আশাবাদী তারা। কিন্তু এ আশাবাদের পথে অন্তরায় দুর্নীতি, রাজনৈতিক অস্থিরতা, আইনশৃঙ্খলার সমস্যা, বেকারত্ব ইত্যাদি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

জরিপের পরিসংখ্যান অনুযায়ী দেশের ২১ শতাংশ নাগরিক দুর্নীতিকে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন আর ১৮ শতাংশের কাছে বড় সমস্যা দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা। দেশের নাগরিকদের বড় এটি অংশের মত, চাকরি পেতে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতির শিকার হতে হয়। ৩০ শতাংশ মানুষের ভাবনা এমনই। অন্যদিকে ১৮ শতাংশ নাগরিক মনে করেন সরকারি জাতীয় চুক্তিগুলোয় দুর্নীতি হয়।

দেশের দুর্নীতি বন্ধ না হওয়ার পেছনে রাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রণকে দায়ী করেছেন রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. দিলারা চৌধুরী। তিনি বলেন, দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) অন্যান্য দেশের মতো নির্বাহীর নিয়ন্ত্রণ থেকে বের করে আনতে হবে। তা না হলে রাজনীতিবিদদের দুর্নীতি দমনে তারা ভূমিকা রাখতে পারবে না। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন এ সুপারিশ দিয়েছে। কিন্তু দুদককে স্বাধীন করার বিষয়টি অন্তর্বর্তী সরকারই বাদ দিচ্ছে বলে মনে হয়।

এদিকে, আইআরআইয়ের জরিপে অংশ নেওয়া ৪৮ শতাংশ মানুষ আগামী বছর দেশের অর্থনীতি আরো ভালো হবে বলে মনে করেন। মাত্র ১৮ শতাংশ মনে করেন, অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপের দিকে যাবে। ৭২ শতাংশ অংশগ্রহণকারী বলেছেন, দেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ বজায় রয়েছে।

জরিপের পরিসংখ্যান অনুযায়ী রাজনৈতিক দলের মধ্যে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলকে (বিএনপি) পছন্দ করেন ৫১ শতাংশ মানুষ। অন্যদিকে ৫৩ শতাংশ মানুষ জামায়াতে ইসলামীকে পছন্দ করেন বলে জানিয়েছেন। বিএনপিকে অপছন্দ করেন ৪৩ শতাংশ এবং জামায়াতে ইসলামীকে ৪০ শতাংশ। এছাড়া জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ দল আওয়ামী লীগকে যথাক্রমে ৩৮, ৩৩ ও ২৫ শতাংশ মানুষ পছন্দ করেন।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট দেবেন কি না- জানতে চাইলে ৬৬ শতাংশ অংশগ্রহণকারী জানিয়েছেন, তারা অবশ্যই ভোট দেবেন। ভোট দেওয়ার সম্ভাবনা আছে বলে জানিয়েছেন আরো ২৩ শতাংশ মানুষ। অন্যদিকে, মাত্র ৯ শতাংশ মানুষ জানিয়েছেন তারা সম্ভবত ভোট দেবেন না।

আগামী সপ্তাহে ভোট হলে কোন দলকে ভোট দেবেন- এমন প্রশ্নে ৩০ শতাংশ অংশগ্রহণকারী বিএনপির কথা বলেছেন, যেখানে ২৬ শতাংশ মানুষ জামায়াতে ইসলামীকে ভোট দেবেন বলে জরিপে উঠে এসেছে। অন্যদিকে এনসিপিকে ৬ শতাংশ, জাতীয় পার্টিকে ৫ এবং ইসলামী আন্দোলনকে ৪ শতাংশ মানুষ ভোট দেওয়ার কথা জানিয়েছেন। অন্য দলগুলোর ভোট রয়েছে ১১ শতাংশ। ৭ শতাংশ ভোটার জানিয়েছেন, তারা কাকে ভোট দেবেন সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত নন। এ প্রশ্নের উত্তর দিতে অস্বীকার করেন ১১ শতাংশ ভোটার।

তবে আগামী নির্বাচনে ইসলামী দলগুলো বিশেষ করে জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ জোটবদ্ধ নির্বাচন করলে সেটি বিএনপির জন্য চ্যালেঞ্জ হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। এ পরিসংখ্যানের দিকে তাকালেও দুই দলের ভোট বিএনপির সমান। সেক্ষেত্রে অন্য যেসব দল ও সাধারণ ভোটার আছে, তারা মূল ব্যবধান গড়ে দেবে।

পরিসংখ্যান অনুযায়ী বিএনপি-জামায়াতের জনসমর্থন প্রায় কাছাকাছি পর্যায়ে রয়েছে। তবে কোনো কোনো ক্ষেত্রে জামায়াতে ইসলামীর সমর্থন বাড়তে দেখা যাচ্ছে। এর কারণ হিসেবে দুই দলের মধ্যে দুর্নীতি করা না করার বিষয়টি রয়েছে বলে মনে করেন ড. দিলারা চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘জামায়াতের একটা সুনাম আছে, তারা দুর্নীতিবাজ নয়। মানুষ বলছে, বিএনপি-আওয়ামী লীগ- দুটিই দেখলাম, এবার জামায়াতকে দেখব। জামায়াত সরকার গঠন করতে পারবে কি না আমি জানি না। তবে একটি ভালোসংখ্যক আসন নিয়ে তারা সংসদে যাবে বলে মনে হয়। সেটা একদিক দিয়ে ভালো, সংসদে একটি শক্তিশালী বিরোধী দল আসবে।

বিএনপির আগামীর রাজনীতি নিয়ে ড. দিলারা চৌধুরী বলেন, যদি খালেদা জিয়ার কিছু হয় আর তারেক জিয়া আসতে না পারেন আমার মনে হয় নির্বাচনটা তাহলে পিছিয়ে যাবে।’

এদিকে জরিপের ফলাফল অনুযায়ী, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর দেশের বেশিরভাগ মানুষের আস্থা ও সন্তুষ্টি রয়েছে। জরিপে অংশ নেওয়া ৬৯ শতাংশ মানুষ ড. ইউনূসকে সমর্থন করেছেন, আর ৭০ শতাংশ বর্তমান সরকারের কার্যক্রমে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন। যেখানে ২৬ শতাংশ মানুষ এর বিরোধিতা করেছেন এবং বাকি চার শতাংশ মানুষ কোনো মতামত দেননি।

জরিপের তথ্যে আরো দেখা গেছে, ৬৯ শতাংশ অংশগ্রহণকারী মানুষ জানিয়েছেন, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত করাকে তারা সমর্থন করেন। এ ছাড়া দেশের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ মনে করেন ভবিষ্যতের নির্বাচন সুষ্ঠু হবে। জরিপে অংশ নেওয়া প্রায় ৫২ শতাংশ জানিয়েছেন, তারা দেশে নতুন রাজনৈতিক দল দেখতে চান। যেখানে ৪৩ শতাংশ বর্তমান দলগুলোর ওপর সন্তুষ্টি ব্যক্ত করেছেন।

অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ২৮ শতাংশ মানুষ অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের আয়োজনকে বর্তমান সরকারের সবচেয়ে বড় সংস্কার বলে মনে করেন। আর ৭৪ শতাংশ মনে করে বর্তমান সরকার সুন্দরভাবে সংস্কার কাজ শেষ করতে পারবে।

জরিপের তথ্য অনুযায়ী, পলিটিক্যাল এলিট ও জনগণের মধ্যে বিশাল দূরত্ব দেখছেন ৮৮ শতাংশ মানুষ। ৯ শতাংশ মানুষ মনে করছেন এর বিপরীত। অন্যদিকে ধর্ম ও জাতীয়তার ভিত্তিতে বৈষম্য রয়েছে বলে দাবি জানিয়েছেন ৩৪ শতাংশ মানুষ। ৬১ শতাংশের দাবি এর চেয়ে ভিন্ন। জরিপে গণমাধ্যমের ওপর আস্থা রয়েছে ৬০ শতাংশ মানুষের।

জরিপ অনুযায়ী, বাংলাদেশের ওপর সবচেয়ে বেশি (৬৩ শতাংশ) ইতিবাচক প্রভাব আছে রাশিয়ার। আর সবচেয়ে বেশি নেতিবাচক প্রভাব (৬০ শতাংশ) রয়েছে ভারতের। সেনাবাহিনীর কাজে আস্থা রয়েছে ৭৯ শতাংশ মানুষের।

এ ছাড়া সমযোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও নারীদের কর্মক্ষেত্রে নিয়োগের পক্ষে মত দিয়েছেন মাত্র ১৬ শতাংশ মানুষ। আর পুরুষদের নিয়োগের পক্ষে মত ৬২ শতাংশের। তবে ২০ শতাংশ মনে করেন এক্ষেত্রে বৈষম্য করা ঠিক নয়।

আইআরআইয়ের পরিসংখ্যানমতে, স্বাধীনভাবে রাজনৈতিক মতপ্রকাশ করতে পারেন বলে মনে করেন ৬৩ শতাংশ মানুষ। ৩৫ শতাংশ তা মনে করেন না। ৯০ শতাংশ মানুষ মনে করেন দেশে সবার সমান অধিকার রয়েছে। গত এক বছরে রাজনীতিতে ধর্মের প্রভাব বেড়েছে বলে মনে করেন ৫০ শতাংশ অংশগ্রহণকারী। তবে ২৬ শতাংশের দাবি, অবস্থা অপরিবর্তিত রয়েছে।

দেশের পূর্ববর্তী নির্বাচনগুলো অবাধ ও সুষ্ঠু হয়নি বলে মনে করেন ৬৭ শতাংশ অংশগ্রহণকারী। ৩০ শতাংশের দাবি এর বিপরীত। আওয়ামী লীগের পতন হওয়া আন্দোলনের পক্ষে সমর্থন দিয়েছেন ৭০ শতাংশ নাগরিক, এর বিরোধিতা করেন ২৩ শতাংশ। অন্তর্বর্তী সরকারকে বৈধ বলে মনে করেন ৬৪ শতাংশ মানুষ।

এদিকে জরিপের বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পপুলেশন সায়েন্সেস বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মঈনুল ইসলাম বলেন, দেশ নিয়ে একটা বড়সংখ্যক মানুষ আশাবাদী, তবে যুবক ও তরুণদের দৃষ্টিভঙ্গিও মূল্যায়ন করতে হবে। তাদের মধ্যে একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ মনে করছে, দেশ ভুল পথে যাচ্ছে। এ জন্য দুর্নীতি, রাজনৈতিক অস্থিরতা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, বেকারত্ব ও দ্রব্যমূল্যের বিষয়টি অন্তর্বর্তী সরকারকে বিবেচনায় নিতে হবে। আওয়ামী লীগ আমলে দেশের ভঙ্গুর দশার বিষয়ে ইঙ্গিত দিয়ে তিনি বলেন, এ অবস্থা থেকে উত্তরণ সহজসাধ্য কাজ নয়। অন্তর্বর্তী সরকার সে কাজটা করতে চেষ্টা করছে। তবে এ কাজে সরকারকে আরো বেশি মনোযোগী হতে হবে।

রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি সমর্থনের বিষয়ে ড. মঈনুল ইসলাম বলেন, যেই সময়ে জরিপ চালানো হয়েছে সেই সময়টাতে মানুষ সঠিকভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পেরেছে কি না সেটি নিশ্চিত নয়। কারণ তখন নির্বাচনের সময়সীমা স্পষ্ট ছিল না। এ ছাড়া অনেকেই তাদের প্রার্থী চয়েস করতে পারেননি। তবে এখন করলে এটার সঙ্গে জরিপের পার্থক্য হবে।

এমকে

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

রাজনীতি

খালেদা জিয়ার অসুস্থতা শেখ হাসিনার কারণে: রিজভী

Published

on

ইন্টারন্যাশনাল

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার অসুস্থতা শেখ হাসিনার কারণেই বলে অভিযোগ করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বুধবার (৩ ডিসেম্বর) রাজধানীর নয়াপল্টনে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় জাতীয়তাবাদী কৃষকদল আয়োজিত দোয়া মাহফিলে তিনি এ অভিযোগ তোলেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

রুহুল কবির রিজভী বলেন, যিনি নিজের মাটি, দেশ, জনগণ, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের সঙ্গে আপস করেননি তার প্রতি সবার ভালোবাসা থাকবেই। সেই ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ দেখতে পাচ্ছি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি বলেন, রাজনৈতিকভাবে অন্যায় দাবির মুখেও দেশের স্বার্থে বেগম জিয়া অনেক সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছেন। ১৯৯৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে যেন কোনো সহিংসতা না ঘটে- এ জন্য সরকার গঠন করে তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।

বিএনপির এই সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, যারা সহিংসতা ঘটিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার এনেছিল, তারাই ক্ষমতায় এসে সেটা বাতিল করেছে।

তিনি বলেন, জনগণের ওপর বিশ্বাস না রেখে নিজের ইচ্ছামতো দেশ চালিয়েছেন শেখ হাসিনা। অথচ ১৯৯৫-৯৬ সালে বাস-ট্রাক পুড়িয়ে মানুষ হত্যা করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারে দাবি তুলেছিলেন তিনি। বেগম জিয়ার অসুস্থতা ওই হাসিনার কারণেই।

এই বিএনপি নেতা বলেন, দেশের কোটি কোটি মানুষের দোয়ায় গণতন্ত্র, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতীক হিসেবে বেগম খালেদা জিয়া আবারও জনগণের মাঝে ফিরে আসবেন।

এমকে

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

রাজনীতি

এভারকেয়ারে খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় যুক্তরাজ্যের বিশেষজ্ঞ টিম

Published

on

ইন্টারন্যাশনাল

বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্য থেকে আসা চার সদস্যের একটি বিশেষজ্ঞ মেডিকেল টিম ঢাকায় পৌঁছেছে। এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসা কার্যক্রমে যুক্ত হয়েছেন তারা।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বুধবার (৩ ডিসেম্বর) ড. রিচার্ড বিউলের নেতৃত্বে মেডিকেল প্রতিনিধি দলটি এভারকেয়ার হাসপাতালের চতুর্থ তলার সিসিইউতে প্রবেশ করেন। তারা খালেদা জিয়ার বর্তমান শারীরিক অবস্থা পর্যালোচনা করেন এবং হাসপাতালের স্থানীয় মেডিকেল টিমের সঙ্গে প্রাথমিক আলোচনা করেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

হাসপাতাল সূত্র জানায়, যুক্তরাজ্যের এ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দল খালেদা জিয়ার উন্নত চিকিৎসা পরিকল্পনা প্রণয়ন ও প্রয়োজনীয় সুপারিশ দেওয়ার জন্য বাংলাদেশে এসেছে। স্থানীয় চিকিৎসক দলের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে তারা সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করবেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

বিএনপি নেতারা জানিয়েছেন, বিদেশি বিশেষজ্ঞরা আসায় খালেদা জিয়ার চিকিৎসার অগ্রগতি হবে আশা করা হচ্ছে।

গত ২৩ নভেম্বর রাতে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে আনা হয় খালেদা জিয়াকে। পরে মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে তাকে ভর্তি করা হয়। এরপর তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে। দীর্ঘদিন ধরে তিনি আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস, চোখের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন।

এমকে

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে দেখতে এভারকেয়ারে তিন বাহিনী প্রধান

Published

on

ইন্টারন্যাশনাল

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে দেখতে গেছেন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম নাজমুল হাসান ও বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

মঙ্গলবার রাতে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস, কিডনিসহ নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন। রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে তার চিকিৎসা চলছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×
শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

রাজনীতি

বিএনপি ও এনসিপির মধ্যে ঐক্য প্রয়োজন: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

Published

on

ইন্টারন্যাশনাল

বিএনপি ও এনসিপি গণতান্ত্রিক জাতীয়তাবাদী ধারার দুই শক্তি হিসেবে উল্লেখ করে দুই দলের মধ্যে ঐক্যের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। মঙ্গলবার (০২ ডিসেম্বর) ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক ঐক্যের জন্য কিছু শর্তও তুলে ধরেছেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী লিখেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংকটকে আমরা বহুদিন ধরে ব্যক্তি ও দলের সংকট হিসেবে দেখার ভুল করেছি। এই সংকট বেগম জিয়া বা তারেক জিয়ার নয়, এটি এক গভীরতর রাষ্ট্রগত সংকট, যা ব্যক্তিনির্ভর ব্যাখ্যার ঊর্ধ্বে। পরিবারতন্ত্রের যে দুর্বলতা দীর্ঘদিন বিএনপিকে জর্জরিত করেছে, সেই জায়গায় সংস্কারের পথ আমরা ইতোমধ্যে স্পষ্ট করেছি। ফলে বিএনপি যখন জনগণের কাছে তার ঐতিহাসিক আবেদন হারিয়েছে, তখন তারা অবলম্বন খুঁজেছে প্রতিষ্ঠানের ছায়ায়। তবুও আশা থাকে, নতুন প্রজন্ম যদি সত্যিই জেগে ওঠে, তারা পরিবারতন্ত্রের গণ্ডি ভেঙে আবারও জনপদের রাজনীতিতে ফিরতে পারে। ভারতের কংগ্রেসও আজ একই পথ খুঁজছে : পরিবারতন্ত্রের শেকল ভেঙে পুনর্গঠিত হওয়ার পথ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের প্রকৃত সংকট কোনো দল নয়, দুই ধারার আধিপত্যবাদ : মুজিববাদ ও মওদূদীবাদ। গত পাঁচ দশক ধরে ভারত–পাকিস্তানের রাজনৈতিক প্রক্সি যুদ্ধের এক দীর্ঘ ক্ষেত্র ছিল বাংলাদেশ, যার নিয়ন্ত্রণে ছিল কখনো মুজিববাদ, কখনো মওদুদীবাদ। এই দ্বৈত আধিপত্যের ফলে আমাদের রাষ্ট্র, সংস্কৃতি, অর্থনীতি ও প্রশাসনিক কাঠামো ক্রমেই ভেঙে পড়েছে।’

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

নাসীরুদ্দিন পাটওয়ারী লিখেন, ‘২০২৪-এর গণ অভ্যুত্থানের পর আমাদের লক্ষ্য ছিল এই প্রক্সি রাজনীতির দাসত্ব থেকে বের হয়ে সাম্য, মর্যাদা ও ন্যায়বিচারের ভিত্তিতে নতুন রাষ্ট্রীয় কাঠামো নির্মাণ। কিন্তু দুঃখজনকভাবে শিবির তার কিছু কল্যাণমূলক কাজের আড়ালে ছাত্রসমাজকে জামায়াতের হাতে তুলে দিল, কিছু পদ-পদবি ও আর্থিক সুবিধার বিনিময়ে। ফলে দেশ আবারও পুরোনো প্রক্সি রাজনীতির ঘূর্ণিপাকে ঠেলে দেওয়া হলো। আজ দেশপ্রেমিক শক্তির সামনে একসাথে দুটি যুদ্ধ : ১. মুজিববাদ ও মওদুদীবাদের কর্তৃত্ববাদী রাজনীতির বিরুদ্ধে সংগ্রাম ২. একটি নতুন, ন্যায়ভিত্তিক, আধুনিক রাষ্ট্র গঠনের দায়ভার

তিনি বলেন, এই দুই যুদ্ধ একা কোনো দল লড়তে পারবে না। বিএনপি ও এনসিপি—গণতান্ত্রিক জাতীয়তাবাদী ধারার দুই শক্তির মধ্যে একটি দায়িত্বশীল ঐক্য প্রয়োজন। তবে এ ঐক্যের শর্ত রয়েছে: বিএনপিকে তার পুরনো সীমাবদ্ধতা ও পরিবারতন্ত্রের ছায়া থেকে বের হতে হবে। বাংলাদেশ বিনির্মাণে সংস্কারের পথে হাঁটতে হবে। আর যারা ভারতের প্রভাব-রাজনীতির দিকে ঝুঁকে আছে, তাদেরও বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের মূলধারায় ফিরে আসতে হবে। এনসিপি কোনো অবস্থাতেই এই দায়িত্ব থেকে পিছু হটবে না। আমাদের চারটি প্রশ্নে আপোষ নেই— * বাংলাদেশের পুনর্গঠন * সার্বভৌম মর্যাদা * ধর্মীয় ও নৈতিক মূল্যবোধ * নাগরিক অধিকার, স্বাধীনতা ও সম্মান ঐক্য আসুক বা না-আসুক, এনসিপি জনগণের সঙ্গে নিয়ে এই আদর্শিক লড়াই চালিয়ে যাবে।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের পথ আটকে আছে দুই ফ্যাসিবাদী প্রক্সির হাতে, মুজিববাদ ও মওদূদীবাদের আধিপত্যে। এই প্রক্সির শাসন কাঠামো ভেঙে আমরা যদি একটি ন্যায়ভিত্তিক, সৎ, জাতীয় রাষ্ট্র গড়তে চাই, তবে প্রতিটি নাগরিককে এই ঐতিহাসিক পুনর্গঠনের কাজে শামিল হতে হবে। এ লড়াই কেবল নির্বাচন বা ক্ষমতার লড়াই নয়, এটি বাংলাদেশের আত্মাকে পুনরুদ্ধারের সংগ্রাম। বাংলাদেশকে বাঁচাতে হলে প্রথমেই বাঁচাতে হবে তার রাজনীতিকে—প্রক্সির ছায়া থেকে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারন্যাশনাল
পুঁজিবাজার1 hour ago

পিপলস লিজিংয়ের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন শেষে দরপতনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স...

ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারন্যাশনাল
পুঁজিবাজার2 hours ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে বিডি থাই

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনে অংশ নেওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ৯৩টির শেয়ারদর বৃদ্ধি পেয়েছে। এদিন...

ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারন্যাশনাল
পুঁজিবাজার2 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন শেষে লেনদেনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। ডিএসই...

ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারন্যাশনাল
পুঁজিবাজার2 hours ago

সূচকের পতনে লেনদেন ছাড়ালো ৪০৫ কোটি টাকা

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্যসূচকের নেতিবাচক প্রবণতায় লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন শেয়ার দর কমেছে...

ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারন্যাশনাল
পুঁজিবাজার4 hours ago

নতুন সরকারি বন্ডে লেনদেন শুরু, লক্ষ্য ৫ হাজার কোটি টাকা

দেশের পুঁজিবাজারে ৫ বছর মেয়াদি নতুন একটি ট্রেজারি বন্ডের লেনদেন শুরু হয়েছে আজ। বাংলাদেশ ব্যাংকের ইস্যু করা নতুন এই বন্ডের...

ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারন্যাশনাল
পুঁজিবাজার5 hours ago

সূচক ঊর্ধ্বমুখী, দুই ঘণ্টায় লেনদেন ২০৩ কোটি টাকা

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মূল্য সূচকের ইতিবাচক প্রবণতায় লেনদেন চলছে। এদিন প্রথম দুই ঘন্টায়...

ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারন্যাশনাল
পুঁজিবাজার5 hours ago

পর্ষদ সভার তারিখ জানালো বিডি থাই

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম লিমিটেড পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা করেছে। আগামী ০৭ ডিসেম্বর বিকাল সাড়ে ৩টায় কোম্পানিটির পর্ষদ...

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩
১৫১৬১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
৩০৩১  
ইন্টারন্যাশনাল
বীমা10 minutes ago

একাধিক গ্রাহকের অভিযোগ, বীমা দাবি আটকে রেখেছে পদ্মা লাইফ

ইন্টারন্যাশনাল
জাতীয়25 minutes ago

প্রবাসীদের মোবাইল আনা ও ব্যবহার নিয়ে সরকারের নতুন সিদ্ধান্ত

ইন্টারন্যাশনাল
আইন-আদালত29 minutes ago

তলবের ১০ মিনিটেই হাজির জেডআই খান পান্না, চাইলেন নিঃশর্ত ক্ষমা

ইন্টারন্যাশনাল
রাজনীতি31 minutes ago

বাংলাদেশে প্রবেশের পর সর্বোচ্চ নিরাপত্তা পাবেন তারেক রহমান

ইন্টারন্যাশনাল
আইন-আদালত36 minutes ago

ট্রাইব্যুনালে লিখিতভাবে ক্ষমা চাইলেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান

ইন্টারন্যাশনাল
পুঁজিবাজার1 hour ago

পিপলস লিজিংয়ের সর্বোচ্চ দরপতন

ইন্টারন্যাশনাল
অর্থনীতি1 hour ago

শীঘ্রই দেশে আসছে পেপ্যাল: গভর্নর

ইন্টারন্যাশনাল
আইন-আদালত1 hour ago

নির্বাচন আয়োজনের সব কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে রিট

ইন্টারন্যাশনাল
পুঁজিবাজার2 hours ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে বিডি থাই

ইন্টারন্যাশনাল
পুঁজিবাজার2 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ

ইন্টারন্যাশনাল
বীমা10 minutes ago

একাধিক গ্রাহকের অভিযোগ, বীমা দাবি আটকে রেখেছে পদ্মা লাইফ

ইন্টারন্যাশনাল
জাতীয়25 minutes ago

প্রবাসীদের মোবাইল আনা ও ব্যবহার নিয়ে সরকারের নতুন সিদ্ধান্ত

ইন্টারন্যাশনাল
আইন-আদালত29 minutes ago

তলবের ১০ মিনিটেই হাজির জেডআই খান পান্না, চাইলেন নিঃশর্ত ক্ষমা

ইন্টারন্যাশনাল
রাজনীতি31 minutes ago

বাংলাদেশে প্রবেশের পর সর্বোচ্চ নিরাপত্তা পাবেন তারেক রহমান

ইন্টারন্যাশনাল
আইন-আদালত36 minutes ago

ট্রাইব্যুনালে লিখিতভাবে ক্ষমা চাইলেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান

ইন্টারন্যাশনাল
পুঁজিবাজার1 hour ago

পিপলস লিজিংয়ের সর্বোচ্চ দরপতন

ইন্টারন্যাশনাল
অর্থনীতি1 hour ago

শীঘ্রই দেশে আসছে পেপ্যাল: গভর্নর

ইন্টারন্যাশনাল
আইন-আদালত1 hour ago

নির্বাচন আয়োজনের সব কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে রিট

ইন্টারন্যাশনাল
পুঁজিবাজার2 hours ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে বিডি থাই

ইন্টারন্যাশনাল
পুঁজিবাজার2 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ

ইন্টারন্যাশনাল
বীমা10 minutes ago

একাধিক গ্রাহকের অভিযোগ, বীমা দাবি আটকে রেখেছে পদ্মা লাইফ

ইন্টারন্যাশনাল
জাতীয়25 minutes ago

প্রবাসীদের মোবাইল আনা ও ব্যবহার নিয়ে সরকারের নতুন সিদ্ধান্ত

ইন্টারন্যাশনাল
আইন-আদালত29 minutes ago

তলবের ১০ মিনিটেই হাজির জেডআই খান পান্না, চাইলেন নিঃশর্ত ক্ষমা

ইন্টারন্যাশনাল
রাজনীতি31 minutes ago

বাংলাদেশে প্রবেশের পর সর্বোচ্চ নিরাপত্তা পাবেন তারেক রহমান

ইন্টারন্যাশনাল
আইন-আদালত36 minutes ago

ট্রাইব্যুনালে লিখিতভাবে ক্ষমা চাইলেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান

ইন্টারন্যাশনাল
পুঁজিবাজার1 hour ago

পিপলস লিজিংয়ের সর্বোচ্চ দরপতন

ইন্টারন্যাশনাল
অর্থনীতি1 hour ago

শীঘ্রই দেশে আসছে পেপ্যাল: গভর্নর

ইন্টারন্যাশনাল
আইন-আদালত1 hour ago

নির্বাচন আয়োজনের সব কার্যক্রম স্থগিত চেয়ে রিট

ইন্টারন্যাশনাল
পুঁজিবাজার2 hours ago

দর বৃদ্ধির শীর্ষে বিডি থাই

ইন্টারন্যাশনাল
পুঁজিবাজার2 hours ago

লেনদেনের শীর্ষে সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ