বিনোদন
মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় লেডি বাইকার ক্যারেন সোফিয়ার মৃত্যু
মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন দক্ষিণ আমেরিকার জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার ক্যারেন সোফিয়া কুইরোজ রামিরেজ। কলম্বিয়ার ফ্লোরিডাব্লাঙ্কাতে এই দুর্ঘটনাটি ঘটে। সোফিয়া ‘বাইকারগার্ল’ নামে বেশি পরিচিত। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ২৫ বছর।
ব্রাজিলিয়ান সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইল স্থানীয় সূত্রের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, গত ২৬ নভেম্বর গুরুতর সড়ক দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান এই ইনফ্লুয়েন্সার। প্রতিবেদন থেকে আরও জানা গেছে, রামিরেজ তাঁর মোটরসাইকেল চালানোর সময় লেন পরিবর্তন করতে গিয়ে দুইটি ট্রাকের মাঝখানে পড়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন। এর পর দুর্ঘটনার শিকার হন।
প্রতিবেদন অনুসারে, রাস্তার একপাশে একটি গাড়ির সাথে সংঘর্ষের পর অন্য পাশ থেকে আসা একটি ট্রাক রামিরেজ চাপা দেয়।
কলম্বিয়ার একজন পরিবহন কর্মকর্তা জাহির আন্দ্রেস কাস্তেলানোস গণমাধ্যমকে জানান, রামিরেজ দুটি গাড়ির মাঝখান দিয়ে যাওয়ার সময় দুর্ঘটনার কবলে পড়েন।
এই দুর্ঘটনার কয়েক ঘণ্টা আগে রামিরেজ তার মৃত্যু সম্পর্কে একটি চাঞ্চল্যকর ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন। এক পোস্টে তিনি লিখেছিলেন, আমি আশা করছি যেন ক্র্যাশ না করি, কারণ আমি আমার চশমা ছাড়াই মাটর সাইকেল চালাচ্ছি।
ডেইলি মেইল স্থানীয় প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে আরও জানায়, বাইক চালানোর সময় তিনি যে চশমা ব্যবহার করতেন সেটি তিনি হারিয়ে ফেলেছিলেন।
পরিবহন কর্মকর্তা আরও জানিয়েছেন, এই দুর্ঘটনার কারণ জানতে প্রত্যক্ষদর্শীদের সাক্ষাৎকার এবং সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। এই তদন্তের মূল লক্ষ্য হলো কলম্বিয়ান এই ইনফ্লুয়েন্সারের মর্মান্তিক মৃত্যুর জন্য অন্য কোনো চালক দায়ী কি না, তা নিশ্চিত করা।
বিনোদন
পেট্রল দিয়ে ভিডিও কন্টেন্ট বানাতে গিয়ে দগ্ধ আল-আমিন, নেওয়া হলো ঢাকায়
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের জন্য হাস্যরস, বাস্তব ও অবাস্তব মিলে কনটেন্ট তৈরি করে মানুষের গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছেন ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলার কনটেন্ট ক্রিয়েটর আল-আমিন (৪০)। এ অবস্থায় দুই দিন আগে আগুন নিয়ে কনটেন্ট তৈরি করতে গিয়ে সেই আগুনেই মারাত্মক দগ্ধ হয়ে এখন তিনি মৃত্যুশয্যায়। তাকে রাজধানীর বারডেম হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করানো হয়েছে।
জানা যায়, গত শুক্রবার সকালে উপজেলার দাড়িয়াপুর ইটখলার মোড় সংলগ্ন কৃত্রিম চৌবাচ্চায় মাচা তৈরি করে আগুন পোহাতে পোহাতে গোসল করার কনটেন্ট তৈরি করার সময় তিনি অগ্নিদগ্ধ হন।
ওই সময় তিনি একটি চৌবাচ্চার পানিতে পেট্রোল ঢেলে আগুন পোহাতে পোহাতে গোসলের দৃশ্য ধারণ করতে গিয়ে তার শরীরে আগুনের অত্যধিক তাপে শরীর দগ্ধ হয়ে যায়। এ সময় নির্দিষ্ট পরিমাণের চেয়ে বেশি পেট্রোল ঢেলে দেওয়ায় আগুন স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে অধিক উচ্চতায় উঠে যায়।
এই আগুনে দগ্ধ হয়ে তার শরীরের ৩৫-৪০ ভাগ দগ্ধ হয় বলে জানিয়েছেন আল-আমিনের সহকারীরা। প্রথমে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজধানীর বারডেম হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে রেফার্ড করা হয়।
ভিডিওতে দেখা যায়, আগুন বেপরোয়া জ্বলা অবস্থাতেই তিনি নিজেকে রক্ষা করতে পানিতে ঝাঁপ দেন। তারপরও রক্ষা পাননি।
এ বিষয়ে কনটেন্ট ধারাভাষ্যকর আজাদ হোসেন জনি জানান, বর্তমানে বারডেম হাসপাতালের সিসিইউতে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রয়েছেন। চিকিৎসকরা তাকে সারিয়ে তুলতে চেষ্টা করছেন।
আল-আমীনের সহকারী সুবল চন্দ্র অধিকারী তার সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন। আল-আমিনের এ ধরনের দুর্ঘটনার পর সামাজিক মাধ্যমে বিষয়টি সর্বত্রই ছড়িয়ে পড়ে। তার আরোগ্য লাভের জন্য সবাই দোয়ার আবেদন করে পোস্ট দিচ্ছেন।
বিনোদন
অভিযোগের প্রমাণহীনতা তুলে ধরে অফিসিয়াল বিবৃতি দিলেন মেহজাবীন
জনপ্রিয় অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী তার বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া একটি মামলাকে “প্রমাণহীন” দাবি করে বিস্তারিত অফিসিয়াল বিবৃতি প্রকাশ করেছেন। তিনি জানান, ২০২৫ সালের মার্চ মাসে একজন অজ্ঞাত ব্যক্তি তার ও তার ১৯ বছর বয়সী ছোট ভাইয়ের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করলেও গত নয় মাসে তিনি এর কোনো নোটিশ বা তথ্য পাননি।
বিবৃতিতে মেহজাবীন জানান, অভিযোগকারী ব্যক্তি পুলিশকে তার সঠিক ফোন নম্বর, ঠিকানা কিংবা যাচাইকৃত কোনো তথ্য দিতে পারেননি। অভিযোগে বলা হয়, ২০১৬ সাল থেকে তারা “ব্যবসা” করছিলেন—কিন্তু মেহজাবীনের দাবি, ফেসবুক মেসেজ, কল, হোয়াটসঅ্যাপ বা অন্য কোনো যোগাযোগের একটি স্ক্রিনশট পর্যন্ত দেখাতে পারেননি অভিযোগকারী।
তিনি জানান, অভিযোগকারীর পূর্ণ পরিচয়পত্র বা এনআইডি পর্যন্ত জমা পড়েনি। সংবাদ প্রকাশের পর অভিযোগকারী ও তার আইনজীবীর ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
অর্থের লেনদেন সংক্রান্ত অভিযোগ সম্পর্কে তিনি বলেন, ২৭ লক্ষ টাকা দেয়ার দাবি করা হলেও অভিযোগকারী কোনো ব্যাংক লেনদেন, বিকাশ রেকর্ড, চেক, রশিদ, লিখিত চুক্তি বা সাক্ষী—কিছুই দেখাতে পারেননি।
১১ ফেব্রুয়ারির কথিত ঘটনার প্রসঙ্গে মেহজাবীন বলেন, হাতিরঝিলের মতো সিসিটিভি-ঘেরা এলাকায় ঘটনার একটি সেকেন্ডের ফুটেজও উপস্থাপন করতে পারেননি অভিযোগকারী। কোনো সাক্ষী বা দৃশ্যমান প্রমাণও নেই।
তিনি আরও জানান, গত নয় মাসে তিনি কোনো থানার ফোনকল, কোর্টের নোটিশ বা আইনগত কোনো কাগজপত্র পাননি। তবে অ্যারেস্ট ওয়ারেন্টের তথ্য জানতে পারার পর তিনি আইনি প্রক্রিয়া মেনে জামিন নিয়েছেন।
মেহজাবীন বলেন, “প্রমাণ ছাড়া দায়ের করা মামলা কখনো সত্য হয়ে যায় না। সত্য খুব দ্রুতই আদালতে পরিষ্কার হয়ে যাবে।”
তিনি সবাইকে মানবিক ও সহানুভূতিশীল হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, কাউকে না জেনে সামাজিক বা মিডিয়া ট্রায়াল শুরু না করতে।
১৫ বছরের ক্যারিয়ার নিয়ে এই পরিস্থিতিতে ব্যাখ্যা দিতে হওয়াটাকেই তিনি সবচেয়ে দুঃখজনক বলে উল্লেখ করেন।
মামলার পরবর্তী অগ্রগতি আদালতের মাধ্যমে স্পষ্ট হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
এমকে
বিনোদন
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
ব্যবসায় অংশীদার করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাৎ করা ও হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগে অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী এবং তার ভাই আলিসান চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে ঢাকার একটি আদালত।
ঢাকার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৩ এর বিচারক আফরোজা তানিয়া গত ১০ নভেম্বর তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। মামলার বাদী আমিরুল ইসলাম রোববার (১৬ নভেম্বর) গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির তথ্য নিশ্চিত করেন।
আমিরুল বলেন, গত ১০ নভেম্বর মামলার আসামিদের আদালতে হাজির হওয়ার দিন ঠিক থাকলেও তারা আসেনি। এজন্য আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে।
গ্রেপ্তার সংক্রান্ত তামিল প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামি ১৮ ডিসেম্বর দিন ঠিক করেছে আদালত।
মামলার বিবরণে বলা হয়েছে, আমিরুল ইসলামের সাথে দীর্ঘদিন পরিচয়ের সুবাদে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে মেহজাবীন চৌধুরীর নতুন পারিবারিক ব্যবসার পার্টনার হিসেবে রাখবে বলে নগদ অর্থে এবং বিকাশের মাধ্যমে বিভিন্ন সময়ে ২৭ লাখ টাকা দেন। এরপর মেহজাবীন ও তার ভাই দীর্ঘদিন ব্যবসায়িক কার্যক্রম শুরুর উদ্যোগ না নেওয়ায় আমিরুল ইসলাম বিভিন্ন সময় টাকা চাইতে গেলে আজকে দিব, কালকে দিবো বলে দীর্ঘদিন কালক্ষেপন করে।
পরবর্তীতে গত ১১ ফেব্রুয়ারি বিকেলে পাওনা টাকা চাইতে যান তিনি। তাকে ১৬ মার্চ হাতিরঝিল রোডের পাশে একটি রেস্টুরেন্টে আসতে বলেন। ওইদিন ঘটনাস্থলে গেলে মেহজাবীন ও তার ভাইসহ আরো অজ্ঞাতনামা ৪/৫ জন অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। তারা বলেন ‘এরপর তুই আমাদের বাসায় টাকা চাইতে যাবি না। তোকে বাসার সামনে পুনরায় দেখলে জানে মেরে ফেলব।
এসব কথা বলে তারা আমিরুলকে জীবননাশের হুমকি ধামকি ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করেন। বিষয়টি সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট ভাটারা থানায় গেলে কর্তৃপক্ষ আদালতে মামলা দায়ের করার জন্য পরামর্শ দেয়।
এ ঘটনায় আমিরুল ইসলাম গত ২৪ মার্চ বাদী হয়ে ঢাকার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা দায়ের করেন।
এমকে
বিনোদন
হিরো আলমের জামিন
সাবেক স্ত্রী রিয়া মনির করা হত্যাচেষ্টার মামলায় জামিন পেয়েছেন আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম। শনিবার (১৫ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাকিবুল হাসান তার জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন।
এর আগে একই দিন দুপুরে হত্যাচেষ্টা, মারধর ও ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগে হাতিরঝিল থানায় করা মামলায় তাকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
গত বুধবার (১২ নভেম্বর) সাবেক স্ত্রী রিয়া মনির করা এই মামলায় আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলমের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ওয়াহিদুজ্জামানের আদালত।
শনিবার পরোয়ানাভুক্ত আসামি হিসেবে হিরো আলমকে গ্রেফতার করে হাতিরঝিল থানা পুলিশ। পরে আদালতে হাজির করা হলে বিকালে হিরো আলমের জামিন মঞ্জুর করেন বিচারক।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, মনোমালিন্যের জেরে আসামি হিরো আলম তার স্ত্রী রিয়া মনিকে বাসা থেকে বের করে দেন। পরে মীমাংসার জন্য হাতিরঝিল থানা এলাকায় একটি বাসায় রিয়া মনিকে ডেকে নেন তিনি। সেখানে অজ্ঞাতনামা ১০ থেকে ১২ জনসহ আসামিরা হত্যার উদ্দেশ্যে রিয়া মনিকে পিটিয়ে আহত করেন এবং তার গলার স্বর্ণের চেইন ছিনিয়ে নেন।
বিনোদন
হিরো আলম গ্রেফতার
গ্রেফতার হয়েছেন হিরো আলম। স্ত্রী রিয়ামনির দায়ের করা মামলায় শনিবার (১৫ নভেম্বর) দুপুরে তাকে গ্রেফতার করা হয়। রাজধানীর হাতিরঝিল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ রাজু গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলমের বিরুদ্ধে গেল বুধবার (১২ নভেম্বর) গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ওয়াহিদুজ্জামানের আদালত। সেই প্রেক্ষিতেই আজ তাকে আটক করে পুলিশ।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় হত্যাচেষ্টা, মারধর ও ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগে স্ত্রী রিয়া মনি মামলাটি করেন। এ মামলায় হিরো আলমের সঙ্গে আহসান হাবিব সেলিম নামের একজনকে আসামি করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধেও গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।
বাদী পক্ষের আইনজীবী জিয়াউর রহমান চৌধুরী বলেন, ‘আসামিরা জামিনের শর্ত ভঙ্গ করেছেন। তারা ঠিকমতো আদালতে হাজিরা দিচ্ছেন না। এজন্য আমরা তাদের জামিন বাতিল চেয়ে আবেদন করেছি। শুনানি শেষে তাদের জামিন বাতিল করে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আদেশ দেন। আজ মূল আসামি হিরো আলমকে গ্রেফতার করা হয়েছে।’
মামলার অভিযোগ অনুযায়ী, সম্প্রতি হিরো আলম ও বাদী রিয়া মনির মধ্যে মনোমালিন্য দেখা দেয়। এরপর হিরো আলম বাদীকে তালাক দিয়ে বাসা থেকে বের করে দেন। গত ২১ জুন বাদীর পরিবারের সঙ্গে মীমাংসা করার জন্য হাতিরঝিল থানাধীন এলাকায় একটি বাসায় ডাকা হয়। সেই সময়ে হিরো আলমসহ ১০-১২ অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি বাদী ও তার পরিবারের সদস্যদের অকথ্য ভাষায় গালাগাল শুরু করেন। পরে তারা বাদীর বর্তমান বাসায় বেআইনিভাবে প্রবেশ করে কাঠের লাঠি দিয়ে মাথা ও শরীরের বিভিন্ন অংশে মারধর করে।
এ হামলায় বাদীর শরীরে জখম সৃষ্টি হয়। এ সময় তার গলায় থাকা ‘দেড় ভরি’ ওজনের সোনার চেইন চুরি করে নিয়ে যায় বলেও অভিযোগে বলা হয়েছে। এ ঘটনায় গত ২৩ জুন বাদী হয়ে রিয়া মনি হাতিরঝিল থানায় মামলা করেন।



