রাজনীতি
ইসলামপন্থিদের একবার সংসদে পাঠান, দেশে অনিয়ম-দুর্নীতি থাকবে না: চরমোনাই পীর
এক বারের জন্য ইসলামপন্থিদের সংসদে পাঠান তাহলে দেশে অনিয়ম, দুর্নীতি থাকবে না বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির ও চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ রেজাউল করিম।
আজ মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) বরিশালে ইসলাম ও সমমনা ৮ দলের সমাবেশে এ মন্তব্য বরেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, চাঁদাবাজদের জায়গা বাংলাদেশে আর হবে না।
একটি দলকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, আপনাদের পায়ের নিচের মাটি সরে গেছে। বাংলার মানুষ আপনাদের উৎখাত করবে।
সৈয়দ মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, উন্নয়নের কথা বলে বিদেশে বেগম পাড়া গড়েছেন। আর ছিনিমিনি খেলতে দেয়া হবে না।
সভাপতি জামায়াতের নায়েবে আমির মুজিবুর রহমান বলেন, আট দল আগামীতে আরও বড় হবে।
রাজনীতি
চিকিৎসা নিতে পারছেন খালেদা জিয়া: ডা. জাহিদ
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারছেন বলে জানিয়েছেন তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন। একইসঙ্গে তিনি খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে গুজবে কান না দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন।
মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) রাজধানীর বসুন্ধরায় এভারকেয়ার হাসপাতালের মূল ফটকের সামনে খালেদা জিয়ার সর্বশেষ শারীরিক অবস্থা ও চিকিৎসা নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।
গত ২৩ নভেম্বর থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া চিকিৎসাধীন। সেখানে পরীক্ষা-নিরীক্ষায় ফুসফুসে ইনফেকশন ধরা পড়ে। পরে তার অবস্থা সংকটময় বলে বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়। এরপর গত বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) থেকে খালেদা জিয়াকে ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিট (সিসিইউ) নিয়ে চিকিৎসকরা নিবিড়ভাবে চিকিৎসা সেবা দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।
এভারকেয়ার হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে দেশি-বিদেশি চিকিৎসকদের সমন্বয়ে একটি মেডিকেল বোর্ডের অধীনে খালেদা জিয়া চিকিৎসা চলছে।
এদিকে, গত রাত থেকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। হাসপাতালের মূল ফটকের সামনে দুই দিকে ব্যারিকেড বসানো হয়েছে, নিরাপত্তার স্বার্থে রয়েছে পুলিশের উপস্থিতি। সংশ্লিষ্ট লোকজন ছাড়া অন্যদের ভিড় করতে দেওয়া হচ্ছে না।
উপস্থিত পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত রাত ২টার দিকে হাসপাতালের প্রধান ফটকের সামনে পুলিশ ব্যারিকেড দেয়। পাশাপাশি আশপাশে কাউকে ভিড় করতে দেওয়া হচ্ছে না।
হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, রোগী ও তাদের পরিবারের সদস্যদের নির্বিঘ্নে চলাচল নিশ্চিত করতে, হাসপাতালের আশপাশে ভিড় ঠেকাতে ও খালেদা জিয়ার নিরাপত্তা জোরদার করতে পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
এমকে
রাজনীতি
এভারকেয়ার হাসপাতালে বাড়তি নিরাপত্তা, বসেছে ব্যারিকেড
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এ অবস্থায় গত রাত থেকে হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) সকালে এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে দেখা গেছে, মূল ফটকের দুই দিকে ব্যারিকেড বসানো হয়েছে। নিরাপত্তার স্বার্থে রয়েছে পুলিশের উপস্থিতি। সংশ্লিষ্ট লোকজন ছাড়া অন্যদের ভিড় করতে দেওয়া হচ্ছে না।
উপস্থিত পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত রাত ২টার দিকে হাসপাতালের প্রধান ফটকের সামনে পুলিশ ব্যারিকেড দেয়। পাশাপাশি আশপাশে কাউকে ভিড় করতে দেওয়া হচ্ছে না।
হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, রোগী ও তাদের পরিবারের সদস্যদের নির্বিঘ্নে চলাচল নিশ্চিত করতে, হাসপাতালের আশপাশে ভিড় ঠেকাতে ও খালেদা জিয়ার নিরাপত্তা জোরদার করতে পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
এদিকে, রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিতে গভীর রাতে হাসপাতালে গিয়েছিলেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, সোমবার রাতে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেনকে সঙ্গে নিয়ে তিনি হাসপাতালে যান। সেখানে তারা মেডিকেল টিমের সঙ্গে সর্বশেষ শারীরিক অবস্থা নিয়ে আলোচনা করেন। তবে হাসপাতাল থেকে বের হয়ে খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি মির্জা ফখরুল।
এমকে
রাজনীতি
দেশবাসীর সম্মিলিত সমর্থনই জিয়া পরিবারের শক্তি: তারেক রহমান
দেশবাসীর সম্মিলিত সমর্থনই জিয়া পরিবারের শক্তি ও প্রেরণার উৎস বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে দেওয়া এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।
তারেক রহমান লিখেছেন, বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতার জন্য যেভাবে সহযোগিতা ও শুভকামনা জানানো হচ্ছে, জিয়া পরিবার ও বিএনপির পক্ষ থেকে আমরা সবার প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।
তিনি আরও লিখেছেন, বিভিন্ন দেশের নেতা, কূটনীতিক ও বন্ধুরা উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা, পাশাপাশি বাংলাদেশের মানুষের অপরিসীম ভালোবাসা ও দোয়া, সবকিছু আমাদের আবেগ ও অনুভূতিকে গভীরভাবে স্পর্শ করছে।
বিএনপির এই ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান লিখেছেন, দেশবাসীর সম্মিলিত সমর্থনই আমাদের পরিবারের শক্তি ও প্রেরণার উৎস। মমতাময়ী দেশনেত্রীর দ্রুত আরোগ্যের জন্য আমরা সবাই নিরন্তর দোয়া করছি। এই কঠিন সময়ে ঐক্য, সহমর্মিতা ও সংহতির জন্য প্রতিটি মানুষের প্রতি অসীম কৃতজ্ঞতা রইল।
৮০ বছর বয়সী বিএনপি নেত্রী দীর্ঘদিন ধরে হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস ও কিডনির সমস্যাসহ নানান শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন। সবশেষ গত ২১ নভেম্বর সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠান শেষে বাসায় ফেরেন। এরপর অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং শ্বাসকষ্ট তীব্র হয়।
এ অবস্থায় গত ২৩ নভেম্বর তাকে জরুরিভিত্তিতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয় এবং চিকিৎসকরা জানান তিনি নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত। সঙ্গে আরও কিছু জটিলতা আছে।
গত কয়েক দিনে অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে আইসিইউ সমমানের হাইডিপেনডেন্সি ইউনিটে (এইচডিইউ) রাখা হয়েছিল। পরে রোববার ভোরে এইচডিইউ থেকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র আইসিইউতে নেওয়া হয়।
এমকে
রাজনীতি
‘অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’, কী কী সুবিধা পাচ্ছেন খালেদা জিয়া
খালেদা জিয়া গুরুতর অসুস্থ। রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তিনি। বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, খালেদা জিয়া ‘খুব ক্রিটিক্যাল কন্ডিশনে’ চলে গেছেন। এমন অবস্থায় খালেদা জিয়াকে ‘অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ হিসেবে ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। ‘অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ ব্যক্তি হিসেবে কী সুবিধা থাকছে খালেদা জিয়ার জন্য।
সোমবার (১ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করে বিষয়টি জানানো হয়। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সরকার ‘বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী (স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স) আইন, ২০২১’-এর ধারা ২(ক)-এর ক্ষমতাবলে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে ‘অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ হিসেবে ঘোষণা করছে। প্রজ্ঞাপন অবিলম্বে কার্যকর হবে। একই সঙ্গে তিনি নিরাপত্তার জন্য বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী (স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স) পাবেন।
‘অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ কারা
রাষ্ট্রের উচ্চপদস্থ এবং গুরুত্বপূর্ণ নীতি নির্ধারণী ও প্রশাসনিক কাজে জড়িত ব্যক্তিদের সরকারের অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে বিশেষ মর্যাদা দেওয়া হয়। এর মধ্যে রয়েছেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বা সমমর্যাদার ব্যক্তিরা। এর বাইরেও প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে সরকার অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ঘোষণা করতে পারে।
বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী আইন, ২০২১-এর ২ ধারায় উল্লেখ আছে, ‘অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ অর্থ সরকার কর্তৃক, সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, কোনো বিদেশি রাষ্ট্রের রাষ্ট্র প্রধান বা সরকার প্রধান এবং এই আইনের উদ্দেশ্যসমূহ পূরণকল্পে, অনুরূপ ব্যক্তি বলিয়া ঘোষিত অন্য কোনো ব্যক্তিও ইহার অন্তর্ভুক্ত হইবেন।
‘অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ সরকার যেভাবে ঘোষণা করে
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, বর্তমানে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এ ঘোষণা দেয় যে, কারা সরকারের অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে বিবেচিত হবেন। তবে, পদাধিকার বলের ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে সেটা আলাদা করে দেওয়ার প্রয়োজন হয় না।
কী কী সুবিধা পান ‘অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’
বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী আইন, ২০২১ অনুযায়ী, ‘অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের নিরাপত্তা বিধান করা এই বাহিনীর অর্থাৎ এসএসএফের দায়িত্ব। রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী বা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ছাড়াও আইনের ৮(২) ধারা মোতাবেক, এসএসএফ বাহিনী বাংলাদেশে অবস্থানরত অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিকেও দৈহিক নিরাপত্তা প্রদান করিবে।’
অর্থাৎ, ‘সরকারের অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ঘোষিত হলে তার সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে এসএসএফ নিয়োজিত হবে এবং তার নিরাপত্তার বিঘ্ন ঘটাইতে পারে এইরূপ গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ ও আদান-প্রদান করিবে এবং তাহাদিগকে দৈহিক নিরাপত্তা প্রদানের জন্য প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করিবে। অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির নিরাপত্তার জন্য কাউকে ক্ষতিকর মনে হলে এসএসএফ তাকে বিনা গ্রেফতারি পরোয়ানায়ও গ্রেফতার করতে পারে এবং তাদের এই ক্ষমতা দেশের সব প্রান্তে প্রযোজ্য। শুধু তাই নয়, পরিস্থিতি বিবেচনায় তাকে গুলিও করতে পারবে।’
এর আগে ২০০৮ সালে নির্বাচনের আগে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এবং কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাকে অল্প সময়ের জন্য ‘অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ ঘোষণা করেছিল ওই সময়ের সেনা সর্মথিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার।
৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস ও কিডনির সমস্যাসহ নানান শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন। সবশেষ গত ২১ নভেম্বর সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠান শেষে বাসায় ফেরেন। এরপর অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং শ্বাসকষ্ট তীব্র হয়। এ অবস্থায় গত ২৩ নভেম্বর তাকে জরুরিভিত্তিতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয় এবং চিকিৎসকরা জানান তিনি নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত। সঙ্গে আরও কিছু জটিলতা আছে।
সোমবার (১ ডিসেম্বর) দুপুরে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আহমেদ আযম খান বলেন, ‘সিসিইউ থেকে আইসিইউ, আইসিইউ থেকে ভেন্টিলেশন, যা-ই বলি না কেন, ম্যাডাম খুব ক্রিটিক্যাল কন্ডিশনে আছেন। এর বাইরে বলার মতো কিছু নেই। শুধু ম্যাডামের জন্য জাতির কাছে দোয়া চাই।’
এমকে
রাজনীতি
জামায়াতের প্রার্থী হলেন আলোচিত সেই সাংবাদিক
দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার আবাসিক সম্পাদক ও সাংবাদিক অলিউল্লাহ নোমানকে হবিগঞ্জ-৪ আসনে নিজেদের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। সোমবার (১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় জেলা জামায়াতের কার্যনির্বাহী কমিটির এক সভায় এ ঘোষণা দেওয়া হয়। এর আগে এ আসনে জামায়াতের মনোনীত প্রার্থী ছিলেন দলটির জেলা আমির।
জেলা জামায়াতের আমির কাজী মাওলানা মখলিছুর রহমানের সভাপতিত্বে ও জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যক্ষ মহসিন আলীর সঞ্চালনায় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জোবায়ের।
এ সময় সাংবাদিক অলিউল্লাহ নোমান বলেন, ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে দেশ ও বিদেশের মাটিতে সক্রিয় ছিলাম। সাংবাদিকতার পেশায় থাকার সুবাদে আমি দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং জনগণের কল্যাণে নিজেকে সর্বদা নিয়োজিত রেখেছি।’
তিনি আরো বলেন, ‘হাজার হাজার ছাত্র-জনতার প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত নতুন বাংলাদেশে জামায়াতে ইসলামী আমাকে যে মূল্যায়ন করেছে, যদি মাধবপুর-চুনারুঘাটবাসী দাঁড়িপাল্লাকে জয়ী করেন তাহলে আমার প্রচেষ্টা থাকবে সিলেট বিভাগের প্রবেশদ্বার এই আসনের প্রত্যেকটি এলাকার সার্বিক উন্নয়ন ও জনগণের কল্যাণ নিশ্চিত করা।’
সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন সিলেট মহানগর জামায়াতের সেক্রেটারি ও হবিগঞ্জ-১ আসনে সংসদ সদস্য প্রার্থী মো. শাহজাহান আলী, জেলার সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল কাজী আব্দুর রউফ বাহার ও মো. নজরুল ইসলাম, শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলা আমীর প্রভাষক অলিউল্লাহ জহির, সেক্রেটারি ইয়াছিন খান, চুনারুঘাট উপজেলা জামায়াতের আমির ইদ্রিস আলী, নায়েবে আমীর হাফেজ আ স ম কামরুল ইসলাম, মাধবপুর উপজেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা আলাউদ্দিনসহ প্রমুখ।



