Connect with us
৬৫২৬৫২৬৫২

অন্যান্য

বাউল আবুল সরকারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা চাইলো হেফাজতে ইসলাম

Published

on

নাসির উদ্দিন

আল্লাহকে নিয়ে কটূক্তির অভিযোগ তুলে বাউল আবুল সরকারের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থার দাবি জানিয়েছে হেফাজতে ইসলাম। আজ শুক্রবার (২৮ নভেম্বর) বায়তুল মোকাররম মসজিদ এলাকায় আয়োজিত এক সমাবেশ থেকে সংগঠনটির নেতারা এই দাবি জানান।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সমাবেশে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের ঢাকা মহানগরী শাখার নেতা ফজলুর রহমান, সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতা শফিউল ইসলাম এবং মজিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

নেতাদের অভিযোগ, দেশে বিভিন্ন সময়ে আল্লাহ, রাসুল এবং ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে কটূক্তি করা হলেও অনেক ক্ষেত্রে প্রশাসন যথাযথ ব্যবস্থা নেয় না। তারা বলেন, যারা এসব ঘটনার প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে আসে, তাদেরই সমালোচনা করা হয়। সংগঠনের নেতাদের ভাষ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশ একটি সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম দেশ হওয়ায় ধর্মীয় অনুভূতি নিয়ে বিদ্বেষমূলক মন্তব্য সহ্য করা হবে না।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সমাবেশে দেওয়া বক্তব্যে নেতারা আবুল সরকারের সাম্প্রতিক মন্তব্যকে ‘ধর্মীয় সংবেদনশীলতা ক্ষুণ্ণকারী’ বলে উল্লেখ করেন এবং তাঁর বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান। তারা বুদ্ধিজীবী মহলের প্রতিক্রিয়া নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন।

শেয়ার করুন:-

অন্যান্য

আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত হাবিব মিজির পাশে দাঁড়ালেন চাঁদপুর-৩ আসনের এমপি প্রার্থী শাহজাহান মিয়া

Published

on

নাসির উদ্দিন

চাঁদপুর সদর উপজেলার তরপুরচন্ডী ইউনিয়নের তেতুলতলার পূর্বপাশে আগুনে পুড়ে যাওয়া হাবিব মিজির পাশে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী চাঁদপুর জেলা শাখার সেক্রেটারিও চাঁদপুর-৩ আসনের এমপি প্রার্থী এডভোকেট মো. শাহজাহান মিয়া। অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে দাঁড়াতে ডেউটিন নিয়ে ছুটে যান জামায়াত নেতৃবৃন্দ। পুনর্বাসন পুরো প্রক্রিয়ায় আরো সহযোগিতার আশ্বাস দেন জামায়াতের এমপি প্রার্থী।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শুক্রবার (২৮ নভেম্বর) সকালে ক্ষতিগ্রস্ত বাড়িতে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী চাঁদপুর সদর উপজেলা আমীর মাওলানা আফসার উদ্দিন মিয়াজী। এছাড়াও আরও ছিলেন- তরপুরচন্ডী ইউনিয়ন জামায়াতের সভাপতি কামাল হোসেন সরদার, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী তরপুরচন্ডী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আলমগীর বন্দুকশী, উপজেলা শ্রমিক কল্যাণ সেক্রেটারি মুহাম্মদ ইমরান খান, বিভিন্ন ওয়ার্ডের মেম্বার প্রার্থী, স্থানীয় নেতা-কর্মী এবং গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

গত রবিবার (২৩ নভেম্বর) সকালে লাকরীর চুলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়ে মুহূর্তেই মো. হাবিব মিজির একমাত্র বসতঘরটি পুড়ে ছাই হয়ে যায়। এতে পরিবারটি নিঃস্ব হয়ে পড়লে স্থানীয়ভাবে ব্যাপক মানবিক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

জামায়াত নেতৃবৃন্দ ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে সাহস যোগানোর পাশাপাশি ভবিষ্যতে যেকোনো সহায়তায় পাশে থাকার আশ্বাস প্রদান করেন। স্থানীয়রা তাদের এ মানবিক উদ্যোগকে স্বাগত জানান।

অর্থসংবাদ/তাহের/এসএম

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অন্যান্য

রাজধানীতে ভূমিকম্পে নিহত ও আহতদের পরিবারের পাশে জামায়াতে ইসলামী

Published

on

নাসির উদ্দিন

রাজধানীতে ভূমিকম্পে নিহত ও আহদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাতে শনিবার (২২ নভেম্বর) বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের একটি প্রতিনিধি দল রাজধানীর বংশালে যান। এসময় নেতৃবৃন্দ ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শন করার পাশাপাশি স্থানীয় জনসাধারণের সঙ্গে আলোচনা করেন। নিহত ও আহতদের প্রতি সহমর্মিতা ও সমবেদনা জ্ঞাপন করে ক্ষতিগ্রস্তদের যেকোন প্রয়োজনে পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমীর (ঢাকা-৮ আসনে জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী) এডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিন নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলের সঙ্গে ছিলেন বংশাল দক্ষিণ থানা আমীর মাহবুবুল আলম ভূঁইয়াসহ মহানগরী ও চকবাজার-বংশাল জোনের বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্ব নেতৃবৃন্দ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

পরে উপস্থিত সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমীর (ঢাকা-৮ আসনে জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী) এডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিন। তিনি বলেন, জামায়াতে ইসলামী কেবলমাত্র একটি গতানুগতিক রাজনৈতিক দল নয় বরং জামায়াতে ইসলামী একটি আদর্শিক ও মানবিক সংগঠন। জামায়াতে ইসলামী যেকোন দুর্যোগ-দুর্দিনে সবার আগে, সবখানে ছুঁটে যায়। মানুষের প্রয়োজনে জামায়াতে ইসলামীর সকল কর্মসূচি।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ড. হেলাল উদ্দিন বলেন, ভূমিকম্পের পূর্বাভাস পাওয়ার পরও সরকার কোনো পদক্ষেপ বা প্রস্তুতি গ্রহন না করার কারণে সারাদেশে ৬ শতাধিক মানুষ আহত হয়েছে। নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০ জন হয়েছে। এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। প্রাকৃতিক দুর্যোগে জরুরি পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রের পদক্ষেপ না থাকার অন্যতম কারণ অতীতে যারা ক্ষমতায় ছিল তাদের দুর্নীতি ও স্বেচ্ছাচারিতা। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তো সাময়িক সময়ের জন্য দায়িত্ব নিয়েছে। এই সরকারের সব বিষয়ে কাজ করার সুযোগ হয়নি। কিন্তু অতীতে যখন যারা ক্ষমতায় ছিল তারা দুর্যোগকালীন জরুরি পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রীয়ভাবে পদক্ষেপ গ্রহনের কোনো ব্যবস্থা বা আয়োজন করেনি, রেখে যায়নি। জামায়াতে ইসলামী রাষ্ট্র পরিচালনা সুযোগ পেলে জান ও মাল রক্ষায় আধুনিক ও উন্নত সকল প্রযুক্তিগত সুবিধার ব্যবস্থা করবে। আপদকালীন সময়ে প্রতিটি মানুষের পাশে রাষ্ট্র ছায়া হয়ে দাঁড়াবে। তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সতর্ক করে বলেন, ভূমিকম্পসহ আরও বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের পূর্বাভাস রয়েছে। তাই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এদিকে ভূমিকম্পে নিহত-আহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমীর মো. নূরুল ইসলাম বুলবুল এবং কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারী ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ এক যৌথ বিবৃতিতে গভীর শোক প্রকাশ ও দোয়া কামনা করেন। নেতৃবৃন্দ নিহদের রুহের মাগফেরাত কামনা এবং আহতদের সুস্থতা কামনা করেন।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অন্যান্য

রাষ্ট্রকে পরিবারের মতো গড়ে তোলার স্বপ্ন ও বাস্তবতার দ্বন্দ্ব

Published

on

নাসির উদ্দিন

শুরুতেই আমাদের স্বীকার করতে হবে যে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ইতিহাস এক গভীর ট্রাজেডির মতো উন্মোচিত হয়েছে। শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ডেথসেন্টেন্স ঘোষণার মতো একটি ভয়াবহ সিদ্ধান্ত দেশে ন্যায়বিচারের ভবিষ্যৎ নিয়ে যে গভীর প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছে তার উত্তর আজও কেউ দিতে পারেনি। সমস্যার শেকড় কোথায় ছিল এবং কোন পর্যায়ে তার সমাধান হওয়া উচিত ছিল সে প্রশ্নেরও কোনো সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা আমরা পাইনি। রাতের অন্ধকারে এখনো ডিবি পুলিশের লোকেরা নিরপরাধ মানুষকে তুলে নিয়ে যাচ্ছে। যাদের ধরার কথা তারা বাইরে দিব্যি দিনের আলোতে সন্ত্রাস করছে, চাঁদাবাজি করছে, দুর্নীতি করছে। আর অন্যদিকে সত্য কথা বলার ন্যূনতম সাহস যারা সঞ্চয় করছে তাদের ধরে ধরে কারাগারে ঢোকানো হচ্ছে। মানুষের কিছুটা কথা বলার সুযোগ এসেছে ঠিকই, কিন্তু দ্বিমত পোষণের পূর্ণ স্বাধীনতা এখনো বাস্তবে রূপ নেয়নি। সবচেয়ে বড় প্রশ্ন এখনো রয়ে গেছে, এই স্বাধীনতা বাস্তবায়ন করবে কে এবং কখন। একটি রাষ্ট্র তখনই বদলায় যখন ক্ষমতার কাঠামো বদলায়, আর ক্ষমতার কাঠামো বদলায় তখনই যখন মানুষের ইচ্ছাশক্তি এবং রাষ্ট্রীয় নীতিনির্ধারকের সাহস সত্যিকার পরিবর্তনের পথে অগ্রসর হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার আগে ঢাকা বিমানবন্দরে নেমেই ড. মুহাম্মদ ইউনূস বক্তব্য দিয়েছিলেন। তার ঘোষণা, আমাদের স্বপ্নের বাংলাদেশ রাষ্ট্রটি হবে একটি পরিবারের মতো। বাংলাদেশের রাষ্ট্রকাঠামো নিয়ে তার এ পরিবারতত্ত্বটি গুরুত্বপূর্ণ ভাবনার বহিঃপ্রকাশ যা জাতীয় ঐক্য, সংহতি ও সম্প্রীতি আরো বলবৎ করতে মাইক্রোলেভেলে গভীর মনোযোগের দাবি রাখে। এ বক্তব্যের মাধ্যমে রাষ্ট্রের কাঠামো ও ব্যবস্থাপনার প্রতি তার এক মানবিক ও সহযোগিতাপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি উঠে এসেছে। কিন্তু বাংলাদেশে পরিবারকেন্দ্রিক দলীয় রাজনীতি ও বিদ্যমান পরিবারতন্ত্র এবং ক্ষমতার ব্যক্তিকেন্দ্রীকরণের বাস্তবতায় এ তত্ত্ব কতটা কার্যকর হতে পারে, তা এখনও প্রশ্নবিদ্ধ।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের রাষ্ট্রকে পরিবার হিসেবে দেখার মনোবৃত্তি সমাজতাত্ত্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে নতুন কিছু নয়। রাষ্ট্র ও সমাজের সম্পর্ক সবসময়ই সমাজতত্ত্বের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল। প্রাচীন নগর রাষ্ট্রকে পরিবারের সঙ্গে তুলনা করার তত্ত্ব বিদ্যমান ছিল, এবং তা নগরায়ণ ও নাগরিক দায়বদ্ধতায় গভীরভাবে প্রোথিত ছিল। প্লেটো ও অ্যারিস্টটল থেকে শুরু করে আধুনিক সমাজতত্ত্ববিদরাও রাষ্ট্র ও পরিবারের মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে নানা ভাবনা প্রকাশ করেছেন। প্লেটো তার ‘রিপাবলিক’ গ্রন্থে রাষ্ট্রকে একটি বৃহত্তর পরিবারের মতো কল্পনা করেছিলেন, যেখানে সব নাগরিকের সমান অধিকার ও দায়িত্ব থাকবে। প্রতীকী অর্থে ড. ইউনূসের তত্ত্বে রাষ্ট্রের লক্ষ্য হবে সবাইকে নিয়ে মিলেমিশে কাজ করা এবং সম্মিলিতভাবে মানুষের কল্যাণ নিশ্চিত করা। একটি আদর্শ পরিবার যেমন সদস্যদের সব প্রয়োজন মেটায় এবং তাদের বিকাশের সুযোগ দেয়, রাষ্ট্রকেও প্রকৃত অর্থে তেমন হতে হবে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

পরিবারের মৌলিক উপাদান হলো ভালোবাসা, সহমর্মিতা এবং একত্রে কাজ করার মনোভাব। বাস্তবে দুনিয়ার কোনো দেশেই সব পরিবারে সব সময় এ নীতিগুলোর প্রতিফলন দেখা যায় না। স্বজনপ্রীতি, পক্ষপাত, বৈষম্য এবং ক্ষমতার অপব্যবহারও দেখা যায়। যখন এসব রাষ্ট্রীয় কাঠামোয় প্রতিফলিত হয়, তখন তা পরিবারতন্ত্র বা গোষ্ঠীতন্ত্রের ছত্রছায়ায় পরিণত হয়। রাষ্ট্রীয় শক্তি নির্দিষ্ট কিছু পরিবার বা একটি ছোট গোষ্ঠীর হাতে কেন্দ্রীভূত হয়ে পড়ে। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসন ও উপমহাদেশে জমিদার প্রথা ও সামন্ততান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা এই কেন্দ্রীয়করণের বীজ বপন করেছিল। পরবর্তী সময়ে রাজনীতি, অর্থনীতি ও সামাজিক ব্যবস্থায় পরিবারকেন্দ্রিক শাসন ও প্রভাব আরো দৃঢ় হয়ে উঠেছে। ফলে রাষ্ট্রকাঠামোসহ জনজীবনের সর্বস্তরে পরিবারতন্ত্র সুশাসন এবং ন্যায়বিচারের পথে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

রাষ্ট্রীয় পরিসরে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় পরিবারতন্ত্রের নেতিবাচক প্রভাব অত্যন্ত সুস্পষ্ট। রাজনৈতিক দলগুলোতে নেতৃত্ব প্রায়ই উত্তরাধিকারের মাধ্যমে নির্ধারিত হয়, যা নতুন নেতৃত্বের বিকাশকে বাধাগ্রস্ত করে। কিছু পরিবার অর্থনীতিতে আধিপত্য বিস্তার করে, তাদের অনুগতরা সম্পদের পাহাড় গড়ে তোলে। ফলে সমাজে ধনী ও দরিদ্রের ব্যবধান ক্রমেই বাড়ছে। সামাজিক প্রতিপত্তি ও পারিবারিক সম্পর্ক কখনো কখনো সুযোগ এবং বৈষম্য উভয়ই তৈরি করে।

ফরাসি সমাজবিজ্ঞানী পিয়েরে বুর্দো যেমন বলেছিলেন, সমাজে কিছু গোষ্ঠী প্রতীকী পুঁজির মাধ্যমে ক্ষমতা ধরে রাখে। বাংলাদেশে রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের পরিবারগুলোও এই প্রতীকী পুঁজির মাধ্যমে নিজেদের অবস্থান ধরে রেখেছে। মুজিব ও জিয়ার উত্তরাধিকার নতুন নেতৃত্ব বিকাশকে বাধাগ্রস্ত করেছে। পরিবারতন্ত্রের কারণে রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক কাঠামোয় ক্ষমতার কেন্দ্রীকরণ হয়েছে, যা নাগরিকদের জন্য বৈষম্যমূলক সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় পরিবেশ তৈরি করেছে। দলীয় কর্মীরা পারিবারিক আনুগত্য দেখাতে বাধ্য হন, যা গণতান্ত্রিক চর্চাকে ব্যাহত করে। পরিবারতন্ত্র কেবল রাজনীতি নয়, সামাজিক মনস্তত্ত্বের অংশও হয়ে উঠেছে।

যদি আমরা রাষ্ট্রকে পরিবারের মতো পরিচালনা করতে চাই, প্রথমে পরিবারতন্ত্রের সীমাবদ্ধতা ও নেতিবাচক প্রভাব কাটিয়ে উঠতে হবে। রাজনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে ক্ষমতার সমতা নিশ্চিত করতে হবে। বর্তমান বাস্তবতায় রাষ্ট্রকে একটি আদর্শ পরিবার হিসেবে কল্পনা করা হলে দেখা যায় পরিবারের অভ্যন্তরীণ সমস্যাগুলোই প্রধান বাধা। সেসব সমস্যার সমাধান না করে বৃহত্তম পরিবার হিসেবে রাষ্ট্র বিনির্মাণের স্বপ্ন দেখা অকার্যকর।

এই কঠিন বাস্তবতার মধ্যেও আমাদের সামনে একটি পথ খোলা রয়েছে। পরিবারতন্ত্র, পক্ষপাত এবং ক্ষমতার একচেটিয়াভাব রাষ্ট্রকে যে অস্থিতিশীলতা এবং অবিশ্বাসের দিকে ঠেলে দিয়েছে তা কাটিয়ে উঠতে হলে আমাদের প্রথম কাজ হলো শাসনের ভিত্তিকে মানবিকতা, ন্যায়বিচার এবং সমতার ওপর প্রতিষ্ঠা করা। রাষ্ট্র এক পরিবারের মতো হবে এমন ধারণা তখনই বাস্তব রূপ পাবে যখন সেই পরিবারের ভিতর থাকবে কোনো ধরনের শোষণহীন সম্পর্ক। অর্থাৎ ক্ষমতা শুধু কিছু পরিবারের হাতে কেন্দ্রীভূত থাকবে না বরং এমন একটি কাঠামো গড়ে উঠবে যেখানে নেতৃত্ব নির্ভর করবে যোগ্যতা, সততা এবং জনস্বার্থের ওপর।

ভবিষ্যতের পথরেখা এখনই তৈরি করা সম্ভব। রাজনৈতিক দলগুলোর নেতৃত্ব নির্বাচনে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বাধ্যতামূলক করা, জাতীয় এবং স্থানীয় পর্যায়ে তরুণ নেতৃত্বের জন্য আলাদা প্রশিক্ষণ ও নেতৃত্ব বিকাশ কর্মসূচি চালু করা, প্রশাসনিক ব্যবস্থায় স্বাধীন পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থা গড়ে তোলা এবং সরকারি ও সামাজিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে নাগরিক অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা রাষ্ট্রকে নতুন ভিত্তি দিতে পারে। শিক্ষা ব্যবস্থায় মানবিক মূল্যবোধ, যুক্তিবাদ, গণতান্ত্রিক নৈতিকতা এবং ন্যায়বিচার সম্পর্কিত পাঠ বাধ্যতামূলক করলে এমন একটি প্রজন্ম তৈরি হবে যারা পরিবারতন্ত্রের শৃঙ্খল ভেঙে রাষ্ট্রকে মানবিক ভিত্তিতে দাঁড় করাতে পারবে।

তবুও সবচেয়ে জরুরি কাজ হলো মানুষের ভেতরে হারিয়ে যাওয়া বিশ্বাসকে পুনরুদ্ধার করা। আমরা যদি এখনই সাহসী সিদ্ধান্ত নিতে পারি তবে আগামী দশ বছরেই বাংলাদেশের পুনর্গঠনের ভিত্তি স্থাপন হবে। এমন একটি রাষ্ট্র তৈরি হবে যেখানে আর কোনো পুলিশি ভয় থাকবে না, কোনো নিরপরাধ মানুষ অন্ধকারে তুলে নেওয়া হবে না, কোনো পরিবার দেশের ভবিষ্যৎকে বন্দী করতে পারবে না। সেই রাষ্ট্রে অধিকার হবে সবার, সুযোগ হবে সবার এবং দায়িত্ব হবে সমষ্টিগত। তখন রাষ্ট্র সত্যিই একটি পরিবারের মতো হয়ে উঠবে, কিন্তু সেই পরিবার হবে আলোকিত, ন্যায়নিষ্ঠ, মানবিক এবং কল্যাণকেন্দ্রিক।

আমরা যদি আজ সেই পথে হাঁটা শুরু করি তাহলে ইতিহাস সাক্ষ্য দেবে যে এই অন্ধকার সময় থেকেই বাংলাদেশের নতুন সূচনা হয়েছিল।

রহমান মৃধা, সাবেক পরিচালক, ফাইজার, সুইডেন। rahman.mridha@gmail.com

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অন্যান্য

ডেঙ্গুতে আজও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০০৭

Published

on

নাসির উদ্দিন

সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার সাতজন।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এনিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৩৯ জনে এবং শনাক্ত রোগী বেড়ে ৮৬ হাজার চারজনে দাঁড়িয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

সোমবার (১৭ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় যারা ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন তাদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১৫০ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ১৩৫ জন, ঢাকা বিভাগে ২৫৪ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ১৯১ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ১৪২ জন, খুলনা বিভাগে ২৫ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ৬১ জন, রাজশাহী বিভাগে ৪১, রংপুর বিভাগে পাঁচজন ও সিলেট বিভাগে তিনজন রয়েছেন।

২৪ ঘণ্টায় যে পাঁচজনের মারা গেছেন তাদের মধ্যে দুজনের ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে এবং একজনের ময়মনসিংহ বিভাগে মৃত্যু হয়েছে।

এই সময়ে এক হাজার ১৭০ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে এখন পর্যন্ত ছাড়পত্র পেয়েছেন ৮২ হাজার ৬১২ জন।

২০২৪ সালে দেশে মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছিল ১ লাখ ১ হাজার ২১৪ জন এবং মৃত্যু হয়েছিল ৫৭৫ জনের। এর আগের বছর ২০২৩ সালে ডেঙ্গুতে মারা যান সর্বোচ্চ ১ হাজার ৭০৫ জন এবং আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

অন্যান্য

তিন বিভাগে দুইদিন বজ্রপাত ও ভারী বৃষ্টির আভাস

Published

on

নাসির উদ্দিন

দেশের তিনটি বিভাগে আগামী ৪৮ ঘণ্টায় ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ সময় ভারী বজ্রপাতও হতে পারে অনেক জায়গায়।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভারী বৃষ্টিপাতের সতর্কবার্তায় এ তথ্য জানানো হয়েছে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এতে বলা হয়েছে, ভারতের উত্তর ছত্তিশগড় রাজ্য ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হতে পারে।

AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন ×

এর প্রভাবে শুক্রবার বেলা ১১টা থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টায় রংপুর, রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগের কোথাও কোথাও বজ্রসহ ভারী (৪৪-৮৮ মি.মি./২৪ ঘণ্টা) থেকে অতিভারী (১৮৮ মি.মি./২৪ ঘণ্টা) বর্ষণ হতে পারে।

শেয়ার করুন:-
পুরো সংবাদটি পড়ুন

পুঁজিবাজারের সর্বশেষ

নাসির উদ্দিন নাসির উদ্দিন
পুঁজিবাজার6 hours ago

নাসির উদ্দিন চৌধুরী সিএসইর পরিচালক পুনর্নির্বাচিত

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসির (সিএসই) পরিচালক হিসেবে পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন চৌধুরী। তিনি লংকাবাংলা সিকিউরিটিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক...

নাসির উদ্দিন নাসির উদ্দিন
পুঁজিবাজার6 hours ago

লভ্যাংশ সংক্রান্ত তথ্য জানালো লুব-রেফ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি লুব-রেফ (বাংলাদেশ) পিএলসি গত ৩০ জুন,২০২৫ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য লভ্যাংশ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত জানিয়েছে। কোম্পানিটি আলোচিত বছরের...

নাসির উদ্দিন নাসির উদ্দিন
পুঁজিবাজার22 hours ago

নিজস্ব ওএমএস ব্যবহারে আরও ৯ ব্রোকারেজকে ডিএসই’র ফিক্স সনদ

নিজস্ব অর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (ওএমএস) চালুর জন্য এপিআই সংযোগ ব্যবহারের অনুমোদন হিসেবে আরও নয়টি ব্রোকারেজ হাউজকে ফিক্স সার্টিফিকেশন দিয়েছে ঢাকা...

নাসির উদ্দিন নাসির উদ্দিন
পুঁজিবাজার24 hours ago

খসড়া আইপিও রুলস নিয়ে পুঁজিবাজার অংশীদের সঙ্গে বিএসইসির সভা

খসড়া ‘বাংলাদেশ সিকিউরিটিস অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (পাবলিক অফার অফ ইকুইটি সিকিউরিটিস) রুলস, ২০২৫’ নিয়ে পুঁজিবাজার অংশীজনদের সঙ্গে সভা করেছে নিয়ন্ত্রক...

নাসির উদ্দিন নাসির উদ্দিন
পুঁজিবাজার1 day ago

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ফের ভূমিকম্প

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ফের ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে কম্পনের মাত্রা জানা যায়নি।  AdLink দ্বারা বিজ্ঞাপন × বৃহস্পতিবার বিকেল...

নাসির উদ্দিন নাসির উদ্দিন
পুঁজিবাজার1 day ago

ব্লক মার্কেটে ১২ কোটি টাকার লেনদেন

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে মোট ১৮টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এদিন ব্লক মার্কেটে...

নাসির উদ্দিন নাসির উদ্দিন
পুঁজিবাজার1 day ago

পিপলস লিজিংয়ের সর্বোচ্চ দরপতন

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন শেষে দরপতনের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে পিপলস লিজিং এন্ড ফাইন্যান্স...

সোশ্যাল মিডিয়া

তারিখ অনুযায়ী সংবাদ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১১৩১৫
১৬১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭
৩০  
নাসির উদ্দিন
আন্তর্জাতিক11 minutes ago

ইন্দোনেশিয়ায় বন্যা-ভূমিধস, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮৪

নাসির উদ্দিন
আবহাওয়া21 minutes ago

অগ্রসর হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ‘ডিটওয়াহ’, আর যতটা দূরে

নাসির উদ্দিন
অন্যান্য29 minutes ago

বাউল আবুল সরকারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা চাইলো হেফাজতে ইসলাম

নাসির উদ্দিন
জাতীয়37 minutes ago

টঙ্গীতে জোড় ইজতেমায় মুসল্লির মৃত্যু

নাসির উদ্দিন
অর্থনীতি44 minutes ago

নাফিস সরাফাতসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে ১ হাজার ৬১৩ কোটি টাকার মানিলন্ডারিং মামলা

নাসির উদ্দিন
আন্তর্জাতিক51 minutes ago

হংকংয়ে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহত বেড়ে ১২৮

নাসির উদ্দিন
জাতীয়58 minutes ago

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত পাঠানো হলো আরো ৩৯ বাংলাদেশিকে

নাসির উদ্দিন
রাজধানী1 hour ago

খালেদা জিয়ার অবস্থা অত্যন্ত সংকটময়: মির্জা ফখরুল

নাসির উদ্দিন
জাতীয়2 hours ago

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ আগামী সপ্তাহে

নাসির উদ্দিন
জাতীয়2 hours ago

আরেকটি ফাটলরেখার সন্ধান, ৬ মাত্রায় ভূমিকম্পের শঙ্কা

নাসির উদ্দিন
আন্তর্জাতিক11 minutes ago

ইন্দোনেশিয়ায় বন্যা-ভূমিধস, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮৪

নাসির উদ্দিন
আবহাওয়া21 minutes ago

অগ্রসর হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ‘ডিটওয়াহ’, আর যতটা দূরে

নাসির উদ্দিন
অন্যান্য29 minutes ago

বাউল আবুল সরকারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা চাইলো হেফাজতে ইসলাম

নাসির উদ্দিন
জাতীয়37 minutes ago

টঙ্গীতে জোড় ইজতেমায় মুসল্লির মৃত্যু

নাসির উদ্দিন
অর্থনীতি44 minutes ago

নাফিস সরাফাতসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে ১ হাজার ৬১৩ কোটি টাকার মানিলন্ডারিং মামলা

নাসির উদ্দিন
আন্তর্জাতিক51 minutes ago

হংকংয়ে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহত বেড়ে ১২৮

নাসির উদ্দিন
জাতীয়58 minutes ago

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত পাঠানো হলো আরো ৩৯ বাংলাদেশিকে

নাসির উদ্দিন
রাজধানী1 hour ago

খালেদা জিয়ার অবস্থা অত্যন্ত সংকটময়: মির্জা ফখরুল

নাসির উদ্দিন
জাতীয়2 hours ago

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ আগামী সপ্তাহে

নাসির উদ্দিন
জাতীয়2 hours ago

আরেকটি ফাটলরেখার সন্ধান, ৬ মাত্রায় ভূমিকম্পের শঙ্কা

নাসির উদ্দিন
আন্তর্জাতিক11 minutes ago

ইন্দোনেশিয়ায় বন্যা-ভূমিধস, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮৪

নাসির উদ্দিন
আবহাওয়া21 minutes ago

অগ্রসর হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় ‘ডিটওয়াহ’, আর যতটা দূরে

নাসির উদ্দিন
অন্যান্য29 minutes ago

বাউল আবুল সরকারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা চাইলো হেফাজতে ইসলাম

নাসির উদ্দিন
জাতীয়37 minutes ago

টঙ্গীতে জোড় ইজতেমায় মুসল্লির মৃত্যু

নাসির উদ্দিন
অর্থনীতি44 minutes ago

নাফিস সরাফাতসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে ১ হাজার ৬১৩ কোটি টাকার মানিলন্ডারিং মামলা

নাসির উদ্দিন
আন্তর্জাতিক51 minutes ago

হংকংয়ে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহত বেড়ে ১২৮

নাসির উদ্দিন
জাতীয়58 minutes ago

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত পাঠানো হলো আরো ৩৯ বাংলাদেশিকে

নাসির উদ্দিন
রাজধানী1 hour ago

খালেদা জিয়ার অবস্থা অত্যন্ত সংকটময়: মির্জা ফখরুল

নাসির উদ্দিন
জাতীয়2 hours ago

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ আগামী সপ্তাহে

নাসির উদ্দিন
জাতীয়2 hours ago

আরেকটি ফাটলরেখার সন্ধান, ৬ মাত্রায় ভূমিকম্পের শঙ্কা