ব্যাংক
ব্যাংক কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণ নিয়ে নতুন নির্দেশনা জারি
ব্যাংক কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণ নিয়ে কড়াকড়ি আরোপ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত ব্যাংক-কম্পানির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একান্ত অপরিহার্য কারণ ছাড়া বিদেশে না যাওয়ার স্পষ্ট নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বুধবার (২৬ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ (বিআরপিডি) এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে, নির্বাচনকালীন সময়ে ব্যাংকিং খাতে কোনো শূন্যতা বা প্রশাসনিক বিঘ্ন তৈরি না হয়, তা নিশ্চিত করতেই এ সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়েছে, নির্বাচনের সময়কে বিবেচনায় রেখে ব্যাংকিং কার্যক্রমকে স্থিতিশীল ও নির্বিঘ্ন রাখতে এই সীমিত ভ্রমণনীতি কার্যকর করা হলো। নির্দেশনায় ব্যাংক-কম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এবং অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অতি জরুরি প্রয়োজন ছাড়া দেশের বাইরে ভ্রমণ পরিহারের কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।
ব্যাংক কম্পানি আইন, ১৯৯১-এর ৪৫ ধারা অনুযায়ী প্রদত্ত ক্ষমতাবলে এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক, যা অবিলম্বে কার্যকর হবে।
এমকে
ব্যাংক
খেলাপি ঋণে নতুন ছাড়, পুনঃতফসিলের সুযোগ ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত
খেলাপি ঋণগ্রহীতাদের জন্য নীতি সহায়তার পরিধি আরও বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। চলতি বছরের ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বিরূপমানে থাকা সব খেলাপি ঋণ এখন বিশেষ সুবিধায় পুনঃতফসিলের সুযোগ পাবে। ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠানের ব্যবসা ও আর্থিক কাঠামো পুনর্গঠনে নতুন করে এই ছাড় দেওয়া হয়েছে।
সোমবার (২৪ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত খেলাপি থাকা ঋণ সর্বোচ্চ ১০ বছর মেয়াদে পুনঃতফসিল করা যাবে, যেখানে সর্বোচ্চ দুই বছরের গ্রেস পিরিয়ড রাখার সুযোগ থাকবে। অর্থাৎ নির্ধারিত সময়ের মধ্যকার খেলাপি ঋণগ্রহীতারাও নতুন নীতির আওতায় পুনঃতফসিল সুবিধা পাবেন।
অশ্রেণিকৃত মেয়াদি ঋণের ক্ষেত্রেও ছাড় বাড়ানো হয়েছে। আগের পুনঃতফসিলকৃত ঋণসহ এসব ঋণ বিআরপিডি সার্কুলার নং ১৬/২০২২–এ নির্ধারিত সময়ের অতিরিক্ত আরও দুই বছর বাড়িয়ে বিশেষ পুনর্গঠন করা যাবে।
এক্সিট সুবিধার ক্ষেত্রেও নতুন শিথিলতা যুক্ত হয়েছে। আগের নির্দেশনা অনুযায়ী ডাউনপেমেন্ট নেওয়ার পাশাপাশি এক্সিট সুবিধার মেয়াদ আরও এক বছর বাড়ানো যাবে। মাসিক বা ত্রৈমাসিক কিস্তিতে পরিশোধের নিয়ম বহাল থাকলেও মোট বার্ষিক পরিশোধ কমপক্ষে ঋণের ২০ শতাংশ হতে হবে। এ সময় ঋণগুলো ‘এক্সিট (এসএমএ)’ হিসেবে দেখাতে হবে এবং প্রযোজ্য সাধারণ প্রভিশন সংরক্ষণ বাধ্যতামূলক থাকবে। প্রকৃত আদায় ছাড়া আগে রাখা স্পেসিফিক প্রভিশন আয় খাতে স্থানান্তর করা যাবে না।
তবে তিনটি মাসিক বা একটি ত্রৈমাসিক কিস্তি পরিশোধে ব্যর্থ হলে ঋণ আবারও যথানিয়মে শ্রেণিকরণ করতে হবে। পাশাপাশি সম্পূর্ণ ঋণ শোধ না হওয়া পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানের নামে নতুন ঋণ অনুমোদন বন্ধ থাকবে।
এমকে
ব্যাংক
ব্যাংক বন্ধ হলে তাৎক্ষণিক দুই লাখ টাকা পাবেন আমানতকারী
দেশের ব্যাংকিং খাতে আমানতকারীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে অমানত সুরক্ষা অধ্যাদেশ ২০২৫ জারি করেছে সরকার। এর ফলে কোনো ব্যাংক বা ফাইন্যান্স কোম্পানি অবসায়ণ বা বন্ধ হয়ে গেলে সাধারণ আমানতকারীরা তাৎক্ষণিকভাবে সর্বোচ্চ দুই লাখ টাকা ফেরত পাবেন।
রবিবার (২৩ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স বিভাগ থেকে এক সার্কুলার জারি করে এসব তথ্য জানানো হয়।
সার্কুলারে বলা হয়, আমানতকারীর অর্থ সুরক্ষা ও আস্থা বাড়াতে সরকার এ ‘অমানত সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫’ জারি করেছে। সংসদ ভেঙে যাওয়ায় জরুরি পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রপতি সংবিধানের ৯৩(১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী এই অধ্যাদেশ জারি করেছেন। এর মাধ্যমে ব্যাংক আমানত বীমা আইন, ২০০০ বাতিল হয়ে নতুন আধুনিক আইন কার্যকর হলো।
অধ্যাদেশে বলা হয়েছে, দেশের ব্যাংক ও ফাইন্যান্স কোম্পানিতে রাখা সাধারণ আমানত সুরক্ষিতভাবে ফেরত দেওয়াই এই আইনের মূল লক্ষ্য। এজন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে আলাদা একটি ‘অমানত সুরক্ষা বিভাগ’ গঠিত হবে। বিভাগটি প্রিমিয়াম সংগ্রহ, তহবিল পরিচালনা, সদস্য প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন, আমানত পরিশোধ ও সচেতনতা কার্যক্রম দেখভাল করবে।
নতুন আইনে ব্যাংক ও ফাইন্যান্স কোম্পানির জন্য দুটি পৃথক আমানত সুরক্ষা তহবিল গঠনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তহবিল গঠিত হবে প্রিমিয়াম, জরিমানা, বিনিয়োগ আয় ও অন্যান্য উৎস থেকে। তহবিলের প্রশাসন বাংলাদেশ ব্যাংকের বোর্ড করবে, যা ট্রাস্টি বোর্ড হিসেবে কাজ করবে।
নতুন লাইসেন্স পাওয়া ব্যাংক ও ফাইন্যান্স কোম্পানিকে প্রারম্ভিক প্রিমিয়াম জমা দিতে হবে। বর্তমানে কার্যরত সব ব্যাংক স্বয়ংক্রিয়ভাবে সদস্য হবে, আর ফাইন্যান্স কোম্পানিগুলো ২০২৮ সালের ১ জুলাই থেকে সদস্যপদে যুক্ত হবে। এছাড়া, ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে ঝুঁকি-ভিত্তিক প্রিমিয়াম আদায়ের নিয়মও থাকছে।
সরকারি, বিদেশি ও আন্তর্জাতিক সংস্থার কিছু বিশেষ আমানত সুরক্ষার বাইরে থাকবে। তবে সাধারণ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের আমানত সুরক্ষাযোগ্য হিসেবে নির্ধারিত সীমার মধ্যে সুরক্ষা পাবে। আর ব্যাংক বা ফাইন্যান্স কোম্পানি অবসায়ণ বা রেজল্যুশনে গেলে আমানতকারীরা তাৎক্ষণিকভাবে সর্বোচ্চ দুই লাখ টাকা পাবেন। প্রয়োজনে ব্রিজ ব্যাংক বা তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে আমানত ফেরত দেওয়ার ব্যবস্থা করতে পারবে বাংলাদেশ ব্যাংক।
এ ছাড়া, আন্তর্জাতিক মানদণ্ড মেনে চলা, বিদেশি নিয়ন্ত্রক সংস্থার সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সই, তথ্য বিনিময় ও প্রযুক্তিগত সহায়তা নেওয়ার ক্ষমতাও বাংলাদেশ ব্যাংককে দেওয়া হয়েছে।
নতুন আইন কার্যকর হওয়ায় ব্যাংকিং খাতে সংকট মোকাবিলা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা শক্তিশালী হবে, আর আমানতকারীরা আগের চেয়ে আরও বেশি সুরক্ষা পাবেন বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
ব্যাংক
আল-আরাফাহ্ ব্যাংকের শীর্ষ খেলাপি সাসকো টেক্সের এমডি স্ত্রীসহ গ্রেপ্তার
আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের শীর্ষ খেলাপী বিনিয়োগ গ্রাহক মেসার্স সাসকো টেক্স (বিডি) লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আতিয়ার রহমান দিপু ও তার স্ত্রী এবং প্রতিষ্ঠানের পরিচালক পাপিয়া রহমান গ্রেপ্তার হয়েছেন। শনিবার রাত আনুমানিক ১১ টা ৪৫ মিনিটে রাজধানীর মিরপুর পল্লবী ডিওএইচএস এলাকা থেকে বনানী থানা পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে।
রবিবার (২৩ নভেম্বর) আদালতে হাজির হলে তাদের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেওয়া হয়।
সাসকো টেক্স (বিডি) লিমিটেডের নিকটব্যাংকের উত্তরা মডেল টাউন শাখার খেলাপী পাওনা প্রায় ১৬৪ কোটি টাকা। ব্যাংক কর্তৃক আতিয়ার রহমান দিপু ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ১০টি ফৌজদারী মামলার মধ্যে ৮টি মামলায় এক বছর থেকে ৮ বছরের সাজা এবং ২টি মামলায় ৩ মাস থেকে ৬ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এছাড়া চেকের মূল্যের সমপরিমাণ ৮০ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
দীর্ঘদিন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক থাকার পর তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ব্যাংকের পাওনা টাকা আদায়ের উদ্দেশ্যে দায়ের করা অর্থঋণ মামলা থেকে উদ্ভূত অর্থজারী মামলাও চলমান রয়েছে।
ব্যাংক
আজ থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকে সরাসরি গ্রাহকসেবা বন্ধ
সঞ্চয়পত্র ও প্রাইজবন্ড বিক্রি, ছেঁড়া-ফাটা নোট বিনিময় এবং অটোমেটেড চালানসহ সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করে দিচ্ছে আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংক। রোববার (২৩ নভেম্বর) থেকে একযোগে মতিঝিলসহ সব অফিস থেকে এসব গ্রাহকসেবা বন্ধ হচ্ছে।
তবে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো যেন নির্বিঘ্নে সেবা দেয়, তা নিশ্চিত করতে তদারকি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। কেপিআইভুক্ত প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিরাপত্তার বিষয় বিবেচনা করে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়, বিশ্বের কোথাও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাউন্টার থেকে সরাসরি সাধারণ মানুষকে এ ধরনের সেবা দেয়া হয় না। কেপিআইভুক্ত প্রতিষ্ঠান হিসেবে নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে গ্রাহক সংশ্লিষ্ট সেবা বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, প্রথমে আগামী ৩০ নভেম্বর প্রথমে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস এবং পরে অন্যান্য অফিস থেকে এসব সেবা বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। তবে পরে সময় এগিয়ে এনে সব অফিসে একযোগে সরাসরি গ্রাহকসেবা বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংটি।
উল্লেখ্য, এতদিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতিঝিল অফিস ছাড়াও রাজধানীর সদরঘাট, চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, রংপুর, বগুড়া, রাজশাহী ও সিলেট অফিস থেকে গ্রাহক-সংশ্লিষ্ট এসব সেবা দেয়া হতো।
এমকে
ব্যাংক
২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন
আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৬ সালের জন্য ছুটির তালিকা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে ব্যাংকগুলোর জন্য ২৮ দিনের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। এই ছুটি দেশের সব তফসিলি ব্যাংকের জন্য প্রযোজ্য হবে।
রবিবার (১৬ নভেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব সাইড সুপারভিশন থেকে এই তালিকা প্রকাশ করে সব তফসিলি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা ও প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে।
নতুন তালিকা অনুযায়ী, আগামী বছর প্রথম সরকারি ছুটির দিনটি হবে শবে-বরাতে। এ উপলক্ষ্যে ৪ ফেব্রুয়ারি একদিন ব্যাংক বন্ধ থাকবে। ওই মাসে শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ২১ ফেব্রুয়ারির দিন ব্যাংক বন্ধ থাকবে। এরপর শবে কদর উপলক্ষ্যে ১৭ মার্চ ব্যাংক বন্ধ থাকবে। জুমাতুল বিদা ও পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে ১৯ থেকে ২৩ মার্চ পর্যন্ত পাঁচদিন ব্যাংক বন্ধ থাকবে। ঈদুল ফিতরের আগের দুদিন, ঈদের দিন ও ঈদের পরের দুদিন ব্যাংক বন্ধ রাখা হবে। এর মধ্যে দুই দিন সাপ্তাহিক ছুটি পড়েছে।
এরপর স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষ্যে ২৬ মার্চ।
চৈত্র সংক্রান্তি (রাঙামাতি, খাগড়াছড়ি ও বান্দারবান পার্বত্য জেলার জন্য প্রয়োজ্য) ১৩ এপ্রিল। বাংলা নববর্ষ উপলক্ষ্যে ১৪ এপ্রিল, মে দিবস ও বুদ্ধপূর্ণিমা উপলক্ষ্যে ১ মে ব্যাংক বন্ধ থাকবে। ২৬ থেকে ৩১ মে এ পাঁচ দিন ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে ব্যাংক বন্ধ থাকবে। এর মধ্যে দুদিন সাপ্তাহিক ছুটি পড়েছে।
আশুরা উপলক্ষ্যে ২৬ জুন এবং ১ জুলাই ব্যাংক হলিডে উপলক্ষ্যে একদিন, জুলাই গণঅভ্যুত্থান ৫ আগস্ট, ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষ্যে ২৬ আগস্ট, জন্মাষ্টমী ৪ সেপ্টেম্বর, দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে ২০ ও ২১ অক্টোবর, বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে ১৬ ডিসেম্বর, বড়দিন উপলক্ষ্যে ২৫ ডিসেম্বর ও ব্যাংক হলিডে উপলক্ষ্যে ৩১ ডিসেম্বর ব্যাংক বন্ধ থাকবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব সুপারভিশন থেকে বলা হয়েছে, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের চলতি বছরের ৯ নভেম্বর প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী সব তফসিলি ব্যাংকের জন্য এ ছুটি কার্যকর হবে।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ ব্যাংকের তালিকায় দেখা গেছে, গত বছর ২০২৪ সালে দেশের তফসিলি ব্যাংকগুলোর জন্য ছুটি ছিল ২৪ দিন এবং এ বছর (২০২৫ সালে) ছুটি ২৭ দিন।



